E Paper Of Daily Bangla 71
World Vision
Walton New
Mobile Version

শিরোনাম:

পলাশবাড়ীতে বাজার দর নাগালের বাইরে

২০১৮ মার্চ ০৯ ১৬:২৬:১১
পলাশবাড়ীতে বাজার দর নাগালের বাইরে

ছাদেকুল ইসলাম রুবেল, গাইবান্ধা : সবজির দাম এখনও বেশি রয়ে গেছে। চাল ও পেঁয়াজের উচ্চমূল্য তো এখন স্থায়ী হয়ে গেছে। আর মাস দুয়েক পর রমজান শুরু হবে। রমজানের আগেই বাজার দরের এ অবস্থা, তাহলে শুরু হলে কি হবে! বাজার দর এখন আমাদের হাতের নাগালের বাইরে।

শুক্রবার পলাশবাড়ীর কালিবাড়ী কাঁচাবাজারে সাপ্তাহিক বাজার করতে আসা ক্রেতা বেনজির আহম্মেদ কথাগুলো বলেন।

বেনজিরের কথার সত্যতা মিললো বাজার ঘুরে। সরেজমিনে দেখা গেছে, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম কমেনি। গত দুই সপ্তাহ ধরে সবজির দাম আবারও বেড়েছে।

অন্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মধ্যে পেঁয়াজ ও চালের দাম দীর্ঘ সময় ধরে ক্রেতাদের মাথা ব্যথার মূল কারণ।
সর্বশেষ খুচরা মূল্য অনুযায়ী, চালের বাজার দর, কেজি প্রতি নাজিরশাইল চাল বিক্রি হচ্ছে ৭৩ টাকা, ১ নম্বর মিনিকেট বিক্রি হচ্ছে ৬৫ টাকা, সাধারণ মিনিকেট চাল বিক্রি হচ্ছে ৬২ টাকা, বিআর-২৮ চাল বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকা ও স্বর্ণা এবং পারিজ ৪৫ টাকা করে বিক্রি হচ্ছ।

অন্যদিকে সর্বশেষ খুচরামূল্য অনুযায়ী, দেশি পেঁয়াজ কেজি প্রতি ৫০ টাকা ও আমদানি করা পেঁয়াজ ৪৫ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া কেজি প্রতি আমদানি করা রসুন দাম বেড়ে ১০০ টাকা ও দেশি রসুন ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া চিনি ৬০ টাকা, দেশি মসুর ডাল ১০০ টাকা ও আমদানি করা মসুর ডাল ৭০ টাকা কেজি করে বিক্রি হচ্ছে।ক্রেতারা আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, হাতেগোনা কয়েকটি পণ্যই ক্রেতাদের নাগালে, আর বাকি সব নাগালের বাইরে।

অনেক ক্রেতা রমজান মাসের কথা উল্লেখ করে বলেন, দেড় মাস পরে রমজান মাস শুরু হবে। আর এখনই যদি চিনি ৬০ টাকা, রসুন ১০০ টাকা ও আদা ১০০ টাকা হয়, তাহলে রমজান মাসে এসব পণ্যের দাম কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে।

(এসআইআর/এসপি/মার্চ ০৯, ২০১৮)

পাঠকের মতামত:

০১ জুন ২০২৪

এ পাতার আরও সংবাদ

উপরে
Website Security Test