হোলি আর্টিজান : বিশেষ আদালত ও জঙ্গিদের বার্তা
রণেশ মৈত্র
গত ২৭ নভেম্বর ২০১৯, পূর্বনির্ধারিত মত ঢাকার সন্ত্রাস বিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মজিবর রহমান গুলশানের হোলি আর্টিজান রেষ্টুরেন্টে ২৩ জন দেশী-বিদেশী নাগরিককে রাতের খাবার খেতে বসামাত্র অকস্মাৎ গগণভেদী আওয়াজ শক্তিশালী বিস্ফোরণ ঘটিয়ে যে নির্মম হত্যালীলা চালিয়েছিল ২০১৬ সালে ১ জুলাই সে ঘটনার দায়েরকৃত মোকর্দমায় যথেষ্ট দ্রুততার সাথে বিচার কাজ শেষ সাত আসামীর মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করে যে ঐতিহাসিক রায় দিয়েছেন তা দেশ-বিদেশের সহকল মহলেরই প্রসংসা অর্জন করেছেন।
সেই বিভীষিকাময় রাতে সংঘটিত অতর্কিত জঙ্গী হামলায় ১৭ বিদেশী নাগরিক চার বাংলাদেশী সহ ২৩ জন নিহত হন। পরদিন সকালে সেনা কম্যান্ডো অভিযানে নিহত হয় পাঁচ জঙ্গী। পরে হাসপাতলে চিকিৎসাধীন অবস্থঅয় মারা যান রেস্তোঁরার কর্মী সাইফুল।
হোলি আর্টিজান মামলার তদন্ত শেষে ঐ ঘটনায় ২২ জনের সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়। তাদের আসামী করে গত বছরের ২৩ জুলাই আদালতে চার্জশীট দাখিল করেন কাউন্টার টেররিজম এন্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট। ২০১৮ সালের ২৬ নভেম্বর যাদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করার হয় তাদের মধ্যে ছিল মূল পরকল্পনাকারী তামিম চৌধুরী, সরোয়ার জাহান ওরফে আবদুর রহমান।
তানভীর কাদেরী ওরফে জামসেদ, নূরুল ইসলাম মারজান, বাশারুজ্জামান চকোলেট, মিজানুর রহমান ওরফে ছোট মিজান মেজর (অব) জাহিদুল ইসলাম, রায়হান কবীর ওরফে তারেক, রোহান ইবনে ইমতিয়াজ নিবরাস ইসলাম, মীর সামীহ মোবাস্বের খায়রুল ইসলাম পায়েল, শরিফুল ইসলাম উজ্জ্বল ওরফে বিকাশ, জাহাঙ্গীর হাসেন ওরফে রাজীব গান্ধী, আসলামুল ইসলাম ওরফে রাশেদ ওরফে র্যাশ, সোহেল মাহফুজ ওরফে হাতকাটা মাহফুজ, হাফিসুর রহমান সাগর, রাকিবুল হাসান রিগ্যাস, মিজানুর রহমান ওরফে বড়মিজান, মামুনুর রসিদ রিপন ও শহীদুল ইসলাম খালিদ।
এদের মধ্যে ১৩ জঙ্গী বিভিন্ন অভিযানে বিভিন্ন স্থানে নিহত হওয়ায় তাদের নাম চার্জশীটে রাখা হয় নি।
চার্জশীটভূক্ত ৮ জীবিত আসামীর মধ্যে ছিল নব্য জে এম বি’র শীর্ষ নেতা জাহাঙ্গীর গান্ধী, মিজানুর রহমান ওরফে বড় মিজান, রাফিকবুল হাসান রগ্যান, আসলাম হোসেন ওরফে রাশেদুল ইসলাম রাশেদ, হাদিসুর রহমান সাগর, শরিফুল ইসলাম খঅলেদ মামুনর রাশিদ রিপন ও আবদুল সবুর, সুকুর খান ওরফে হোসেন মাহফুল ওরফে হাতকাটা সোহেল।
গত বছরের ২৬ নভেম্বর চার্জ গঠনের মধ্য দিয়ে শুরু হয় আট জঙ্গীর বিচার। সাক্ষ্য গ্রহণ সুরু হয় ঐ বছরের ৩ ডিসেম্বর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয় চলতি বছরের ২৭ অক্টোবর। যু্িক্ত তর্ক শেষ হয় ১৭ নভেম্বর রায় দান করা হয় ২৭ নভেম্বর কড়া নিরাপত্তার মধ্যে ।
রায়ে ফাঁসির আদেশ দেওয়া হয়েছে সাত জনের বিরুদ্ধে একজনকে খালাস দেওয়া হয়েছে সরকার পক্ষ তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমাণ করতে না পারায়। কিন্তু রায় দেশ-বিদেশেরই শুধু নয়, হোলি আর্টিজান হত্যালীলায় নিহতদের পরিবার বর্গের (যাঁরা বাংলাদেশী) ও প্রশংসা পেয়েছে। তবে এখন পর্য্যন্ত নিহত বিপুল সংখ্যক ইটালিয়ান, জাপানী ও ভারতীয়দের পরিবারের প্রতিক্রিয়া জানা জায় নি।
আসামী পক্ষ অবশ্য ডোন্টকেয়ার মনোভাব প্রদর্শনকরেছে।রায়টি পড়ে শুনানোরপরও জঙ্গী আসামীদের চেহারায় কোন অনুশোচনার সামান্যতম ভাব পরিলক্ষিত হয় নি বরং কাঠগড়ায় তারা ঔদ্ধত্যপূর্ণ অস্বাভাবিক আচরণ প্রদর্শন করে।
তারা কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় চিৎকার করে বলে, “আল্লাহুআকবর, আল্লাহু আকবর। আমরা কোন অন্যায় করি নি। আমাদের বিজয় শীগগিরই”।
রায় শেষে তাদেরকে কাঠগড়া থেকে নামিয়ে প্রিজন ভ্যানের দিকে নেওয়ার সময় মৃত্যু দণ্ডপ্রাপ্ত জঙ্গী রাকিবুল হাসান রিগ্যানের মাথায় আই এস এর লোগো সম্বলিত টুপি দেখা যায়। প্রিজন ভ্যানে আর এক মৃত্যুদ- প্রাপ্ত জঙ্গী জাহাঙ্গীর হোসেন ওরফে রাজীব গান্ধীর মাথায়ও একই টুপি ছিল। এর ফলে প্রশ্নদেখা দিয়েছে, পুলিশ হেফাজতে থাকার সময় কি করে তাদের কাছে আই এস এর লোগো সম্বলিত কালো টুপি এলো।
উল্লেখ্য ২০১৬ সালে হোলি আর্টিজান ম্যাসাকারের পর পরই আন্তর্জাতিক মিডিয়ার মাধ্যমে আই এস এই ঘটনার দায় স্বীকার করেছিলতবে বাংলাদেশ সরকার তখন দৃঢ়তার সাথে ঐ ঘটনায় আই এস এর সম্পৃক্তি অস্বীকার করেছে। কিন্তু জনমনে এ নিয়ে প্রশ্ন ও শংকা থেকেই যায়।
রায় ঘোষণার পর বিচারক তাঁর পর্য্যবেক্ষণে উল্লেখ করেছেন, তথাকথিত জিহাদ কায়েমের লক্ষ্যে সার্বভৌমত্বও জননিরাপত্তা-বিপন্ন করে আন্তর্জাতিক জঙ্গী সংগঠন আই এস এর দৃষ্টি আকর্ষণ করতেই জে এম বি’র একাংশ নিয়ে গঠিত নব্য জে এম বি হোলি আর্টিজানে নারকীয় দানবীয় হত্যাযজ্ঞ ঘটিয়েছে। এ হামলার মধ্য দিয়ে জঙ্গীবাদের উন্মত্ততা, নৃশংসতা ও নিষ্ঠুরতার বহি:প্রকাশ ঘটেছে। কলংকজনক এ হামলার মধ্য দিয়ে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের চরিত্র হননের চেষ্টা করা হয়েছে। তাই সাজার ক্ষেত্রে তারা কোন অনুকম্পা বা সহানুভূতি পেতে পারে না।
বিচারক বলেন, তামিম চৌধুরী হোলি আর্টিজান হামলার মূল পরিকল্পনাকারী ও সমস্বয়কারী। সন্ত্রাস বিরোধী আইনের ৬(২) (অ) ধারায় সাত আসামীকে দোষী সাব্যস্ত করে তাদের সর্বোচ্চ সাজা দেওয়ার সিদ্ধান্ত জানিয়ে বিচারক বলেন “এতে ভাগ্যহত মানুষের স্বজনেরা কিছুটা হলেও শান্তি পাবেন”।
মৃত্যু দণ্ডপ্রাপ্ত জঙ্গীদের আদালতে ফিরিয়ে নেওয়ার প্রাক্কালে জনাকীর্ণ আদালত প্রাঙ্গণে দেখা গেল দু’জনার মাথায় টুপি। এই টুপি গ্রেফতারের সময় তাদের মাথায় ছিলনা। অনুমান করি, সাড়ে তিন বছর ব্যাপী আটক থাকাকালে কারাগারেও কেউ তাদের মাথায়ঐ টুপি দেখে নি। রায় প্রকাশের দিন যখন কারাগার থেকে বের করে প্রিজন ভ্যানে তোলা হবে জেল সিপাহীরা তাদের দেহ তল্লাসী করার সময়ও ঐ টুপি দেখেন নি।
দেখেন নি আদালত চলাকালে মাননীয় বিচারক, উভয়পক্ষেরআইনজীবী সহ অসংখ্য দর্শকও। কিন্তু কি করে, কোথা থেকে, কোথায় কারা আসামীদেরকে আদলত থেকে কারাগারে পাঠানোর উদ্দেশ্যে বের করে প্রিজন ভ্যানের দিকে যাওয়ার সময় দু’জনের কাছে ঐ টুপি পৌঁছালো তা বিশেষ উদ্বেগের কারণ বটে। হয়তো জেল খানাতে থাকাকলেই কোনভাবে কেউ তাদের কাছে টুপি দুটি পৌঁছেছিল। তারা সেখানে ওগুলি লুকিয়ে রাখতো কিন্তু রায় প্রকাশের পর লুকিয়ে বা ম্যানেজ করে দেহের আড়ালে টুপি দুটি ঐ অবস্থঅয় নিয়েই আদালতের কাঠ গড়ায় দাঁড়ায়। কিন্তু আদালত থেকে কারাগারে ফেরত নিওয়ার পথে হয়তো টুপি দুটি হঠাৎ করেই দুজন মাথায়পরিধান করে দেশ-বিদেশের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্যে। কারণ তারা জানে ঐ রায়ের খবর সংগ্রহ করার জন্য ঐ দিন দেশী-বিদেশী অসংখ্য সাংবাদিক ও ফটো সাংবাদিক ক্যামেরা সহ উপস্থিত থাকবেন।
অবশ্য এ ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট কিছু এখনই বলা যাবে না। তদন্ত কমিটি ঐদিনই গঠন করা হয়েছে এবংতাদের রিপোর্ট তয়ত এই নিবন্ধটি সংবাদপত্রে প্রকাশের আগেই জানা যাবে।
তবে এ কথা মানতেই হবে এই দেশের লোকই এদেশের লোকের মাধ্যমেই কোন না কোনভাবে তাদের কাছে হয় জেল খানায়ম নয় প্রিজনভ্যান চলতি অবস্থায় আদালতে যাবার সময় আসামীদের কাছে পৌঁছেছে। তাই নিশ্চিতভাবেই দাবী করা যায় বাংলাদেশে আই এস বা তাদের সহযাত্রী বা তাদের সহযোগি বিদেশী অনুপ্রেরণায় গোপনে বাংলাদেশে এখনও শক্রিয়। তাই দেশের নানা জায়গায় এ ব্যাপারে বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত গোয়েন্দাদের দিয়ে তথ্যাদি সংগ্রহ এবং দেশ জোড়াঅভিযান অব্যাহত রাখা জরুরী।
রায় প্রকাশের সময় ফাঁসির আদেশের কথা শুনেই তারা যে প্রতিক্রিয়া আদলতে খোদ বিচারকের সামনেই প্রকাশ করলো এবং অত:পর আদলতের বাইরে এসে আই এস এর টুপি সবার চোখ এড়িয়ে মাথায় পরলো তার সুষ্পষ্ট অর্থ হলো তারা পরোয় করে না, তাদের লোক জে এম বি, নব্য জে এম বি, আই এস বাযে কোন নামেই হোক বাংলাদেশের নানা স্থানে সক্রিয় রয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যের কতিপয় দেশ রয়েছে তাদের নৈতিক ও বৈষয়িক সহযোগি হিসেবে, অপরদিকে তাদের অর্থের উৎস, অর্থের ও জনবলের জোগানদারদের খুঁজে বের করা অত্যন্ত জরুরী।
অনুমান অনেকেরই, জামায়ত-শিবির ও হেফাজতে ইসলাম বিনা বাধায় দেশের সর্বত্র বিভিন্ন মসজিদে খোৎবা পরিাচলনা কালে যে জেহাদী বক্তব্য প্রতিদিন প্রচারকরে এবং বিশেষ করে শীতকালে, এক শ্রেণির আলেম সারা দেশে ওয়াজ মাহ্ফিলের নামে জেহাদীবক্তব্যের সাথে ঘোর সাম্প্রদায়িক প্রচার করে তার ফলে সারা দেশেই তাদের অনুকূল একটা মানসিক আবহ সাধারণ মুসলিম মানসে তৈরী হয়-যা জঙ্গীবাদের অনুকূলে চ্যাপক কাজকরে। তাই জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী ছাত্র শিবির হেফাজতে ইসলামী ও অন্যান্য ধর্মাশ্রয়ী দল ও সংগঠনকে বে-আইনী ঘোষণা করা প্রয়োজন।
খুৎবা ও ওয়াজমাহ্ফিলগুলিতে প্রদত্ত বক্তব্যও কঠোরভাবে পর্য্যবেক্ষণে গেয়েন্দা বাহিনীকে কাজেলাগানোর জন্যও সুপারিশ জানাচ্ছি। মনে রাখা প্রয়োজন ধর্মের নামেই ধর্মের অপব্যবহার ও ধর্ম-বিরোধী প্রচার, প্রোপাগান্ডা ও কর্মকান্ড বাংলাদেশে এবং অপরাপর দেশেও অবাধে সংঘটিত হয় অগণিত নির্দোষ মানুষের প্রাণ যায়, অজস্র পরিবার নিঃস্ব, সহায় সম্বলহীন হয়ে পড়ে,সরকারি-বেসরকারি বিপুল সম্পত্তি হানিও ঘটে থাকে।
আমাদের আরও স্মরণে রাখা প্রয়োজন যে, পাকিস্তান আমলের ২৩ বছর ব্যাপী ধারাবাহিক ভাবে পরিচালিত রাজনৈতিক আন্দোলনের পাশাপাশি ব্যাপকভাবেই গড়ে উঠেছিল প্রগতিশীল সাংস্কৃতিক আন্দোলন ও সাংস্কৃতিক ক্রিয়াকলাপ। এই সাংস্কৃতিক আন্দোলন আমাদের গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে সবিশেষ প্রভাবিত করেছেন, তাকে জোরদার করেছে, একটি শক্তিশাী সাম্প্রদায়িকতা বিরোধী আবহও দেশ জোড়াগড়ে তুলে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের অনুকূল পরিবেশও রচনা করেছে।
কিন্তু দুঃখজনক বাস্তবতা হলো সেই অস্ত্রের ঝনঝনানি কালোটাকা মুক্ত রাজনীতি যেমন নেই তেমন হারিয়েই গেছে আমাদের ঐতিহ্যবাহী সাংস্কৃতিক আন্দোলন। যেন সেগুলির আজ আর প্রয়োজন নেই। ফলে উগ্রবাদী ধর্মান্ধ সাম্প্রদয়িক শক্তিগুলি কার্য্যত: ওয়াকওভার পেয়ে যাচ্ছে। অবিলম্বে সকল সাস্কৃতিক ব্যক্তিত্বকে গা-ঝাড়া দিয়ে দেশ জোড়া প্রবল সাংস্কৃতিক আন্দোলনের জোয়ার সৃষ্টি করে জঙ্গীবাজকে তার মূলে আঘাত করতে হবে। রবীন্দ্রনাথ-নজরুল-লালন এ ব্যাপারে সকলের দিশারীর ভূমিকা পালন করবেন।
পাঠ্যসূচী পাঠ্যপুস্তকআর একটিপ্রধান সেক্টর। পাঠ্য বইগুলিতে অসাম্প্রদায়িক লেখ-লেখিকাদের রচিত গল্প, প্রবন্ধ, কবিতা-উপন্যাস প্রভৃতি বেশী বেশী করে স্থান দিতে হবে। সকল শিক্ষা প্রতিস্থানে সংগীত, নৃত্য শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে তৃণমূলে সাংস্কৃতিক আবহ রচনা করাও অপরিহার্য্য।
তেমনি অপরিহার্য্য আমাদের তরুণ-তরুণীদেরকে খেলাধুলায় মনেযোগী করেতোলা সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্রীড়া শিক্ষক নিয়োগ ও ক্রীড়া সরঞ্জামাদি নিয়মিত সরবরাহ করার উদ্যোগ গ্রহণ করে সম্ভাব্য সকল পন্থায় যুব সমাজকে কল্যাণমুখী কাজে সদা নিয়োজিত রেখে এবং তাদের অবিষ্যত জীবন যাতে দারিদ্র ও বেকারত্ব মুক্ত হয় তারও উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
জঙ্গীবাদের বিরুদ্ধে পুলিশী ব্যবস্থা যেমন প্রয়োজন তেমনই তার বিরুদ্ধে সকল ফ্রন্টেই প্রতিরোধ গড়েতোলা অপরিহার্য্য।
লেখক : সভাপতিমন্ডলীর সদস্য, ঐক্য ন্যাপ, সাংবাদিকতায় একুশে পদকপ্রাপ্ত।
পাঠকের মতামত:
- ঈদের আগমুহুর্তে জমজমাট ওয়ালটন ফ্রিজের বিক্রি
- বাগেরহাটে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে প্রধান শিক্ষক কারাগারে
- লক্ষ্মীপুরে ভূমিসেবা সপ্তাহ উপলক্ষে জনসচেতনতা মূলক সভা অনুষ্ঠিত
- ধামরাইয়ে অটোচালক হত্যাকান্ডের মূলহোতাসহ গ্রেফতার ৪
- নড়াইলে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
- শৈলকুপায় অবৈধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
- গোপালগঞ্জে বাসের চাপায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
- চড় খেয়ে সুর পাল্টালেন কঙ্গনা!
- পঞ্চগড় ডিসি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের তৃতীয় ম্যাচে বগুড়ার জয়
- নিষিদ্ধ জাল জব্দ, গ্রাম পুলিশের ছেলেকে মারধর
- পুলিশ পিটিয়ে আসামি ছিনিয়ে নেয়ার অভিযোগে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
- ফাঁকা থাকলেও টিকিট পাওয়া যায় না অভিযোগ সত্য নয়: বিমানমন্ত্রী
- ‘প্রস্তাবিত সাইবার আইন মানবাধিকার লঙ্ঘনের হাতিয়ার’
- ‘কোরবানির পশুর হাটে ভেটেরিনারি সেবা প্রদান করা হবে’
- লোকালয়ে আসা তিনটি হরিণ ফিরে গেল সুন্দরবনে
- ফরিদপুরে পুলিশের দক্ষতা উন্নয়ন কোর্সের সমাপনী ও সনদপত্র বিতরণ
- ইউপি কার্যালয়ে ঢুকে চেয়ারম্যানকে মারধর-ভাঙচুর, প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
- সুবর্ণচরে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে মিথ্যা মামলা ও হামলার অভিযোগ
- লক্ষ্মীপুরে ভূমিসেবা সপ্তাহ উপলক্ষে জনসচেতনতামূলক সভা
- ভূমি সেবা সপ্তাহ উপলক্ষে মহম্মদপুরে জনসচেতনতামূলক সভা
- মিন্টুকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশের জেরে কালের কণ্ঠের সংবাদকর্মীকে হুমকি
- জুয়েলারি শিল্পের কারিগরি প্রশিক্ষণে অর্থায়ন করবে বিশ্ব ব্যাংক
- সাবেক ভ্যাট কমিশনার ওয়াহিদা রহমানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
- আগৈলঝাড়ায় সরকারের খাদ্য সহায়তা বিতরণ উদ্বোধন
- দিনাজপুরে ট্রাক-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ২
- পুরনো ও নব্য রাজাকারদের ক্ষমা নেই
- প্রণব মুখার্জীর স্ত্রী শুভ্রা মুখার্জীর সুস্থতা কামনায় নড়াইলের বিভিন্ন স্থানে প্রার্থনা
- আনিসুর রহমান আলিফ’র গল্প
- জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে পাকিস্তানসহ ৫ দেশ
- তাইওয়ানে ২৫৫ দিন পর করোনা রোগী শনাক্ত
- পঞ্চগড়ে পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহার
- ‘রবি অথবা সোমবার থেকে বুস্টার ডোজ শুরু’
- চাপে পড়ে আপডেট স্থগিত করল হোয়াটসঅ্যাপ
- নওগাঁয় লাইট বিহীন ট্রাক্টরের ধাক্কায় মোটরবাইক চালক নিহত
- নড়াইলে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রীর মৃত্যু
- ‘ফাইনাল হারলেও মেসিই ইতিহাসের সেরা থাকবে’
- ‘লোহাগড়ার মুক্তিযুদ্ধ’ বইয়ের প্রকাশনা উৎসব
- উদ্যোক্তা সম্মাননা পেলেন ৩০ সফল নারী
- নড়াইলে মাদকবিরোধী সেমিনার অনুষ্ঠিত
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মিলছে টানা ১৭ দিনের ছুটি
- গোপালগঞ্জে বিনা'র উচ্চ ফলনশীল আউশ ও আমন ধানের জনপ্রিয় জাত নিয়ে কৃষক প্রশিক্ষণ
- কালো টাকা সাদা: আওয়ামী লীগ-বিএনপির তরজা
- কালিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে খান শামিম রহমান চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !