টাঙ্গাইলে দাবদাহে দীপ্তি ছড়াচ্ছে কৃষ্ণচূড়া, জারুল ও সোনালু ফুল
স্টাফ রিপোর্টার, টাঙ্গাইল : গ্রীষ্মের তীব্র তাপদাহে যখন অতিষ্ঠ জনজীবন ঠিক তখনই বাহারি ফুলের পসরা সাজিয়েছে প্রকৃতি। টাঙ্গাইলে বিভিন্ন স্কুল-কলেজ, সড়ক-মহাসড়কে দুপাশে কৃষ্ণচূড়া, জারুল আর সোনালু ফুল দীপ্তি ছড়াচ্ছে। যে দিকে দুচোখ যায় সেদিকেই বাহারি ফুলের সমারোহ। কৃষ্ণচূড়ার সাথে জারুল আর সোনালু ফুলের সৌন্দর্য প্রকৃতিতে এক ভিন্ন মাত্রা যোগ করেছে। প্রচণ্ড গরমে স্বস্তি দিচ্ছে মৃদু বাতাস আর মনোমুগ্ধকর কৃষ্ণচূড়া, জারুল আর সোনালু গাছের ছায়া।
কৃষ্ণচূড়া
বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি আর বহু আন্দোলনের পটভূমির সাথে কৃষ্ণচূড়ার নিবিড় সম্পর্ক। বাংলা সাহিত্যের ছড়া-কবিতা-গানে উপমা হিসেবে নানা রুপে প্রকাশ পেয়েছে কৃষ্ণচূড়ার সৌন্দর্যের বর্ণনা। গ্রীষ্মের শুরুতে প্রচন্ড তাপদাহেও একটু মন আন্দোলিত করে উঠে, প্রকৃতিও যেন প্রাণ ফিরে পায় কৃষ্ণচূড়ার সৌন্দর্যে। রুক্ষতা ছাপিয়ে কৃষ্ণচূড়া নিজেকে উজার করে আপন মহিমায়। এই গ্রীষ্মে শহর কিবা গ্রামের রুক্ষ প্রকৃতিকে ছাপিয়ে নতুন রুপে প্রকৃতির পরিচয় মেলে ধরে আমাদের চারপাশে দীপ্তি ছড়ানো কৃষ্ণচূড়া। সবুজ চিরল পাতার ফাঁকে গাঢ় লাল রঙে আগুন জ্বেলে দিয়েছে কৃষ্ণচূড়া। গ্রীষ্মের ঘামঝরা দিনে কৃষ্ণচূড়ার ছায়া যেন প্রশান্তি এনে দেয় ক্লান্ত, অবসন্ন পথিকের মনে। তাপদাহে ওষ্ঠাগত পথিক পুলকিত নয়নে উপভোগ করেন এর সৌন্দর্য। পথচারীরা একবার হলেও থমকে দাঁড়ায়, কৃষ্ণচূড়ার রুপের ছটায় মনকে পুড়িয়ে নেয়।
কৃষ্ণচূড়া উদ্ভিদ উচ্চতায় সাধারণত ১২ থেকে ১৫ মিটার হলেও শাখা-পল্লবে এটির ব্যাপ্তি বেশ প্রশ্বস্ত। ফুলগুলো বড় চারটি পাপড়ি যুক্ত। মুকুল ধরার কিছু দিনের মধ্যে পুরো গাছ ফুলে ফুলে ভরে যায়। কৃষ্ণচূড়ার ফুলগুলো বড় ৭ থেকে ৮টি পাপড়িযুক্ত গাঢ় লাল। ফুলের ভেতরের অংশ হালকা হলুদ ও রক্তিম হয়ে থাকে।
পাপড়িগুলো প্রায় ৮ সেন্টিমিটারের মতো লম্বা হতে পারে। কৃষ্ণচূড়া জটিল পত্র বিশিষ্ট এবং উজ্জ্বল সবুজ। প্রতিটি পাতা ৩০-৫০ সেন্টিমিটার লম্বা এবং ২০-৪০ টি উপপত্র বিশিষ্ট। শুষ্ক অঞ্চলে গ্রীষ্মকালে কৃষ্ণচূড়ার পাতা ঝরে গেলেও, নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে এটি চিরসবুজ বাংলাদেশে কৃষ্ণচূড়া ফুল ফোটে এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত।
কবিগুরু রবি ঠাকুরের ভাষায়- ‘গন্ধে উদাস হওয়ার মতো উড়ে তোমার উত্তরী কর্ণে তোমার কৃষ্ণচূড়ার মঞ্জরি’।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের দুই লাইন মনোমুগ্ধকর গানে উপলব্ধি সৌন্দর্য। ‘কৃষ্ণচূড়ার রাঙা মঞ্জুরি কর্ণে, আমি ভুবন ভুলাতে আসি গন্ধে ও বর্ণে’। ‘রেশমি চুড়ির তালে কৃষ্ণচূড়ার ডালে/পিউ কাঁহা পিউ কাঁহা ডেকে ওঠে পাপিয়া।’
তবে ক্রমে ক্রমে বাড়ছে কৃষ্ণচূড়া গাছের কদর। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শোভাবর্ধনে কৃষ্ণচূড়া গাছ অতুলনীয়। তাই সৌন্দর্য্যর পাশাপাশি মানুষ ও প্রকৃতির স্বার্থেই বেশি করে কৃষ্ণচূড়া গাছ লাগানোর আহ্বান জানান প্রকৃতিপ্রেমীরা।
কৃষ্ণচূড়ার বৈজ্ঞানিক নাম ডেলোনিখ রেজিয়া। এটি ফাবাসিয়ি পরিবারের অন্তর্গত একটি বৃক্ষ। ‘গুলমোহর’ নামেও এর পরিচিতি রয়েছে। কৃষ্ণচূড়া ফুলগুলো গাঢ় লাল রঙের হয়। ফুলের ভেতরের অংশ হালকা হলুদ ও রক্তিম হয়।
জারুল শুধু সৌন্দর্য বিলায় না, রয়েছে ঔষধি গুণ
সবুজ-শ্যামল আমাদের এ বাংলা। দু মাস পরপর ঋতু বদল হয়। ঋতুরাজ বসন্তের পরে আসে গ্রীষ্ম। আর সবুজ শ্যামল আমাদের দেশে ঋতুবৈচিত্র্যের পরিবর্তন যে সৌন্দর্য নিয়ে আসে, তা এই প্রকৃতিকে ঘিরেই, এ সবুজকে ঘিরেই। আর এই প্রকৃতিকে অপরূপ সাজে সাজিয়ে তোলে নানান রকম ফুল। গ্রীষ্মে ফোটা তেমনই একটি অন্যতম ফুল জারুল।
জারুল বেড়ে উঠে অযত্নে আর অবহেলায়। রাস্তার পাশে পরিত্যক্ত জমি বা আগাছা বেষ্টিত নির্জন কোন স্থানে। জারুল ফোটে আপন মহিমায়। এর কোন যত্ন বা পরিচর্যার দরকার হয় না। প্রকৃতির সাথে যুদ্ধ করেই জারুল তার মুগ্ধতা ছড়ায়।
জারুলকে বলা হয় বাংলার চেরি।দু চোখ ভরে উঠে তার অপরূপ রূপ দেখে। গ্রীষ্মের দাবদাহে ধরা যখন উষ্ণ হয়ে ওঠে তখন সেই উষ্ণতাকে ম্লান করে দিয়ে হেসে ওঠে জারুল । জারুলের রঙে মুগ্ধ হয়ে কবি আহসান হাবিব তার স্বদেশ কবিতায় লিখেছেন:-
‘মনের মধ্যে যখন খুশি
এই ছবিটি আঁকি,
এক পাশে তার জারুল গাছে দুটি হলুদ পাখি।’
গাঢ় সবুজ পাতার মাঝে মাথা উঁচু করে থাকে থোকায় থোকায় জারুল ফুল। পুরো গাছ ভরে যায় ফুলে ফুলে। গাঢ় বেগুনি ও গোলাপি জারুলে চোখ আটকে যায়। মোহনীয় সৌন্দর্যের এ ফুল দেখে চলতে চলতে থমকে যায় পথচারী।
জারুল গ্রীষ্মকালে ফোটা শুরু হলেও শরৎকাল পর্যন্ত এর ব্যাপ্তি। এটি পাতা ঝরা বৃক্ষ। শীতকালে পাতা ঝরে যায়। বসন্তকালে নতুন পাতা গজায়। গ্রীষ্মকালে ফুল আসা শুরু হয়। গ্রীষ্ম বর্ষা শরৎ এই তিন ঋতুকে রাঙিয়ে দেয় জারুল। সুশোভিত এই জারুলের আদি নিবাস শ্রীলঙ্কায় হলেও এটি ভারতীয় উপমহাদেশের নিজস্ব বৃক্ষ। বাংলাদেশ, ভারত ছাড়াও চীন, মালয়েশিয়া প্রভৃতি অঞ্চলে জারুলগাছের দেখা মেলে।
জারুল ফুলের বৈজ্ঞানিক নাম লেজারস্ট্রমিয়া স্পেসিওসা। নামটির প্রথম অংশ এসেছে সুইডেনের অন্যতম তরু অনুরাগী লেজারস্ট্রমের নাম থেকে। স্পেসিওসা লাতিন শব্দ, যার অর্থ সুন্দর।
জারুলের লেজারস্ট্রমিয়া ইনডিকা নামে ছোট একটি প্রজাতি রয়েছে, যা আমাদের দেশের সিলেট ও কিশোরগঞ্জ এলাকায় চোখে পড়ে।
‘জারুল’ ফুলকে অনেকেই কম-বেশি চিনে থাকেন। কিন্তু ‘ছোট জারুল’ ফুলটিকে তেমনভাবে অনেকেই চেনেন না। আর গাছটিকেও দেখা যায় না তেমন। ছোট জারুলের অনেক নাম বিচিত্র রয়েছে।
যেমন: ‘তিলা জারুল’, ‘জলধর’, ‘তিনিশ’, ‘চক্রী, প্রভৃতি। তবে আশ্চর্যের বিষয় – অপূর্ব সুন্দর এই ফুলটিকে কেউ কেউ আবার ‘ফুরুশ’ নামক এমন উদ্ভট শব্দেও উল্লেখ করে থাকেন!
‘ছোট জারুল’ ফুলের ইংরেজি নাম ইন্ডিয়ান লিলাক ( Indian Lilac) এবং বৈজ্ঞানিক নাম - লাজাস্ট্রইমিয়া ইন্ডিকা ( Lagerstroemia indica)।
জারুলগাছ মধ্যমাকৃতির পত্রমোচী বৃক্ষ। ম্লানধূসর মসৃণ কা-বিশিষ্ট জারুল ২০ মিটার পর্যন্ত উঁচু হতে পারে। এর পাতা বড়, পুরু ও গাঢ় সবুজ। ৬-৮ ইঞ্চি দীর্ঘ, লম্বাটে ও মসৃণ। এর পাতার পিঠের রঙ ঈষৎ ম্লান। গাছের শাখা-প্রশাখা, ডালপালা, খুবই শক্ত। ফুলের বোটাও শক্ত। মঞ্জরি অনিয়ত, শাখায়তি, বহুপৌষ্পিক ও প্রান্তিক। জারুলের ফুলের বেগুনি বর্ণ যেমন আকর্ষণীয়, তেমনি শোভনীয় তার পাঁপড়ির নমনীয় কোমলতা। জারুলের বেগুনি ও গোলাপি রঙের ফুল থাকলেও আমাদের দেশে বেগুনি রঙ বেশি দেখা যায়। অনেক সময় সাদার কাছাকাছি এসে পৌঁছায় কিছু ফুলের রঙ। জারুল ফুলগুলো থাকে শাখার ডগায়, পাতার ওপরের স্তরে। প্রতিটি ফুলের থাকে ছটি করে পাপড়ি, মাঝখানে পুংকেশরের সঙ্গে যুক্ত হলুদ পরাগকোষ। থোকায় থোকায় ফোটে ফুল। বোটার গোড়া থেকে ফুল ফোটা শুরু হয়ে ধীরে ধীরে ডগায় যায়। ফুল শেষে গাছে বীজ হয়। বীজ দেখতে গোলাকার ও কালো। জারুল বীজের মাধ্যমে বংশবিস্তার করে।
বরেণ্য উদ্ভিদবিজ্ঞানী, প্রকৃতি গবেষক এবং আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন আলোকচিত্রী ড. নওয়াজেশ আহমদ এ ফুল সম্পর্কে লিখেছেন, ‘ছোট জারুল ঔষধিগুণসম্পন্ন উদ্ভিদ। উষ্ণবীর্য, কফ এবং রক্ত অতিসারনাশক। এছাড়াও মলসংগ্রাহক, দাহজনক এবং শ্রেষ্ঠ বায়ুরোগনাশক। এর পাতা ও ফলের মধ্যে রয়েছে ইলাজিটানিস, এলামাইন এবং মেনথালিন। ’
তিনি আরও উল্লেখ করেন, ‘পুরোনো পাতায় আছে হাইপোগ্লাইকেমিক, যা অনেকটা ইনসুলিনের মতো কাজ করে থাকে। এর পাতার রস ডায়াবেটিস রোগের উপকারী বলে উদ্ভিদবিজ্ঞানীদের গবেষণায় প্রমাণ পাওয়া গেছে। ’
ঔষধি গুণে ভরা সোনালু ফুল
গ্রীষ্মের তাপদাহে প্রাণীকূলের প্রাণ যখন ওষ্ঠাগত ঠিক তখনি প্রকৃতিকে অপরূপ সৌন্দর্য্যে সাজিয়ে রেখেছে সোনালু ফুল। নারীর কানের ঝুমকা দুলের মত হালকা সবুজ পাতা ভেদ করে দক্ষিণা বাতাসে দুলছে হলুদ রঙের সোনালু। সোনাঝরা সোনালু ফুলের দিকে তাকালে তীব্র দাবদাহেও মনের ভীতর বহে শীতল বাতাস। মনে নেমে আসে প্রশান্তি। টাঙ্গাইল জেলার বিভিন্ন পথে প্রান্তরে ও বাড়ির আঙ্গিনায় শোভা বর্ধন করছে এই সোনালু ফুল। প্রচন্ড গরমে যখন প্রাণ ওষ্ঠাগত তখন পথিকের মনে একটু প্রশান্তি দেয় সোনালু। সোনালুর রূপের আগুনে জ্বলে উঠে পথিকের মন। তাৎক্ষণিক এই প্রেমকে বাঁচিয়ে তুলতে, রূপে মুগ্ধ হয়ে ছবি তুলতে ভুল করেন না পথচারী।
গ্রামবাংলায় এই সোনালু ফুল সোনালি, সোনাইল, বান্দরলাঠি ইত্যাদি নামে পরিচিত। পূর্ব এশিয়া থেকে আগত এই ফুলের বৈজ্ঞানিক নাম ক্যাশিয়া ফিস্টুলা। ইংরেজিতে একে গোল্ডেন শাওয়ার বলা হয়।
সোনালুর রূপের ছটা পড়েছে সাহিত্য পাড়ায়ও। মহাকবি কালিদাসের ‘মেঘদূত’ কিংবা ব্যাসের ‘ভগবত’ সবখানেই এই ফুলের গুণকীর্তন করা হয়েছে।
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এই ফুলের নাম দিয়েছিলেন অমলতাস। ইংরেজি নাম গোল্ডেন শাওয়ার ট্রি। হাজার বছর আগেও এ গাছ আমাদের উপমহাদেশে ছিল। এ গাছের বৈশিষ্ট্য হলো ঝাড় লণ্ঠনের মতো দীর্ঘ মঞ্জরি এবং উজ্জ্বল হলুদ ফুল। এ গাছের আদি নিবাস হলো ভারত, মিয়ানমার ও বাংলাদেশ।
জানা যায়, সোনালুর রয়েছে নানাবিধ ঔষুধীগুণ। সোনালু গাছের পাতা ও বাকল ভেষজ গুণ সমৃদ্ধ। যা ডায়রিয়া ও বহুমূত্র রোগে ব্যবহৃত হয়।
শোভাবর্ধক উদ্ভিদ হিসেবে এর পরিচিতি থাকলেও এর ঔষধি গুনাগুণ অনেকেরই অজানা। আয়ুর্বেদিক, ইউনানি এবং চাইনিজ ট্র্যাডিশনাল মেডিসিনে এই উদ্ভিদের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। পাতা জীবাণুনাশকের জন্য খুবই প্রসিদ্ধ। বিভিন্ন চর্মরোগ, ক্ষত শুকাতে, শরীরের ইনফেকশন রোধে, কীটপতঙ্গের কামড় ও চামড়ায় জ্বালা-পোড়া বন্ধ করতে, গ্যাস্ট্রিক, এজমা ও ডায়রিয়া রোধে এর পাতার রস সেবন, পাতা রান্না করে ও বাহ্যিকভাবে পাতার রস ব্যাবহার করা হয়। টনসিলের সমস্যায় ফুলা কমাতে এই উদ্ভিদের পাতা গরম করে ছেক দেওয়া হয়।
ফুল শাকের মতন রান্না করে খাওয়া হয়। ফুলের এন্টি-ফাংগাল(Ringworm রোগ) ও এন্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুনাগুণ রয়েছে।
এর বীজ এন্টি-ক্যান্সার ও এন্টি-টিউমারের জন্য খুবই জনপ্রিয়। কসমেটিকস ইন্ড্রাস্টিতে রূপ ধরে(Anti-ageing) রাখার জন্য এর বীজ ব্যাবহার করা হয়। এর বীজ থেকে প্রাপ্ত ঘাম খাবারের গুনাগুণ, সেলফ-লাইফ (Shelf life) বৃদ্ধি ও খাবার প্রিজারভেশনের জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
বিভিন্ন ফ্লু জনিত জ্বর ও ঠাণ্ডার জন্য এর শেকড় খাওয়া হয়। সোনালু কাঠের রং টকটকে লাল। এর কাঠ ও অনেক মজবুত।ঢেঁকি,সাঁকো, বাড়িঘর তৈরি ও জ্বালানি হিসেবে এর কাঠ ব্যাপক সমাদৃত।
(এসএম/এসপি/মে ০৫, ২০২৪)
পাঠকের মতামত:
- ঝিকরগাছার মিঠুর নামে ব্যাপক প্রতারণার অভিযোগ
- কেন্দুয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে এক পদে লড়ছেন ৫ নারী
- এমপি পিন্টু ও সাবেক এমপি অসীম ঘনিষ্ঠ ৫ প্রার্থীর ভোট যুদ্ধ
- আগৈলঝাড়ায় আনারস প্রতীকের নির্বাচনী জনসভায় মানুষের ঢল
- ওয়ালটন ৪২তম জাতীয় মহিলা দাবা প্রতিযোগিতা শুরু
- র্যাব হেফাজতে গৃহবধূর মৃত্যু ভৈরবের ৪ র্যাব সদস্যসহ নান্দাইলের এক এসআই প্রত্যাহার
- ধামরাইয়ে নির্বাচনের যাবতীয় সরঞ্জাম কেন্দ্রে প্রেরণ
- কুলিয়ারচর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আবুল হোসেন লিটন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- ফকিরহাটে প্রার্থীর পক্ষে ভোট চাওয়ায় দুই ওসিকে রেঞ্জ অফিসে প্রত্যাহার
- সংসদ সদ্যস্য আনারের ফেরার অপেক্ষায় পরিবার
- নড়াইলে চালককে চেতনানাশক ঔষধ খাইয়ে ইজিবাইক ছিনতাই
- বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক শান্তি পদক ঘোষণা
- টাঙ্গাইলের ৩ উপজেলায় ভোট গ্রহণ কাল
- নড়াইলে মাদক মামলায় ২ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
- হাতিয়ায় ৩০ কেজি হরিণের মাংস জব্দ
- সুষ্ঠু নির্বাচনের শঙ্কায় কাঁদলেন চেয়ারম্যান প্রার্থী
- ‘কোনো টাউট-বাটপার যেন সংগঠনে ঢুকতে না পারে’
- বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীকে কঠোরভাবে বাজার তদারকির নির্দেশ
- রাত পোহালেই মহম্মদপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন
- ‘ক্রিকেটে বিশ্বকাপ জেতার চেয়ে অলিম্পিক পদক জেতা অনেক বড়’
- রাজবাড়ী, গোয়ালন্দ ও বালিয়াকান্দিতে কেন্দ্রে কেন্দ্রে যাচ্ছে নির্বাচনী সরঞ্জাম
- রাজৈরে নবচেতনা পত্রিকার ৩৩তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন
- দিনাজপুরে ‘ঢালাই স্পেশাল সিমেন্ট’র ডিলার উদ্বোধন
- শ্যামনগরে টর্নেডোর আঘাতে লণ্ডভণ্ড শতাধিক ঘরবাড়ি
- বোয়ালমারীতে বালু ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে জখমের অভিযোগ
- রাত পোহালেই সাতক্ষীরার তিন উপজেলায় ভোট
- টুঙ্গিপাড়ায় দারিদ্র্য বিমোচন প্রকল্পের প্রশিক্ষণপ্রাপ্তদের মাঝে সনদ বিতরণ
- স্নাতকস্তরে বাধ্যতামূলক ইন্টার্নশিপ চালুর পরামর্শ ইউজিসির
- ময়মনসিংহে স্মরণীয় হয়ে থাকবেন মোহাম্মদ খোরশিদ আলম
- বাজেট অধিবেশন শুরু ৫ জুন
- ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শোক
- ‘ভোটার উপস্থিতি নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন নয়’
- ঢাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চালু রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- গণমাধ্যমকর্মী সুরক্ষা আইন ও সাংবাদিকদের নিরাপত্তা
- সারাদেশে পাওয়া যাচ্ছে ইনফিনিক্সের বাজেট ফোন স্মার্ট ৮ প্রো
- দু’টি বিতর্কে বাইডেন-ট্রাম্প সম্মত
- নড়াইল সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে দ্বিমুখী লড়াইয়ের আভাস
- সালথা উপজেলা পরিষদের নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পন্ন, মঙ্গলবার ভোট
- সিলেট-কক্সবাজার রুটে নতুন ট্রেন সার্ভিস চালুর দাবিতে সিলেটবাসীর মানববন্ধন
- আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন চিকিৎসক অধ্যাপক ডাঃ মামুন আল মাহতাব (স্বপ্নীল) কে নিয়ে কিছু কথা
- জমে উঠেছে বিয়ানীবাজার উপজেলা নির্বাচন, বিপাকে সাবেক শিক্ষামন্ত্রী সাংসদ নাহিদ
- ‘স্বর্গ থেকে আপনাদের বিদায় নিতে হবে’
- 'ফরিদপুরে শ্রীধাম শ্রী অঙ্গনে লক্ষাধিক লোকের সমাগম হবে'
- ৫০ দিনের মধ্যে ইরানে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন
- ইরানের অন্তবর্তী প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন মোহাম্মদ মোখবার
- কোপা থেকেও ছিটকে গেলেন ব্রাজিলের এদেরসন
- শিল্পী সমিতির সম্পাদক পদে ডিপজলের দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞা
- ২৭ মে সারা দেশে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি অটোরিকশাচালকদের
- কানের লাল গালিচায় বেবিবাম্প নিয়েই হেঁটেছেন প্রিয়তী
- ‘সঠিক ওজন ও পরিমাপ নিশ্চিতে বিএসটিআই কাজ করে যাচ্ছে’
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !