বেসরকারি শিক্ষা ব্যবস্থায় কমিটি বিড়ম্বনা
![বেসরকারি শিক্ষা ব্যবস্থায় কমিটি বিড়ম্বনা](https://www.u71news.com/article_images/2021/03/14/Nilkantha.jpg)
নীলকন্ঠ আইচ মজুমদার
বেসরকারি শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রতিষ্ঠান সমূহ পরিচালনায় কমিটির ব্যবস্থা রয়েছে এটা সবারই জানা। কেন এই কমিটি সেটাও সবার জানা। কমিটির সদস্যদের যোগ্যতা কি হওয়া উচিত তাও সবার জানা। কারা কমিটিতে আসার কথা কারা আসছে অথবা পূর্বে কারা এসব স্থানে আসতো এসব এখন বিরক্তির কারন হয়ে দাঁড়িয়েছে অভিভাবকদের ? এত সব জানার পর এই কমিটি বিরম্বনার কারনটিও কারো অজানা থাকার কথা নয়।
বর্তমানে প্রায় প্রতিটি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠন ও কমিটির কার্যক্রম পরিচালনায় চরম বিশৃংখলা বিরাজ করছে। সুষ্ঠভাবে কমিটি গঠিত হলেও কার্যক্রম সঠিকভাবে পরিচালিত হচ্ছে বলে মনে হয় বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই। একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে সুষ্ঠ ও সুন্দরভাবে পরিচালনা করতে হলে কমিটির প্রধান ও সদস্যবৃন্দ এবং প্রতিষ্ঠান প্রধানদের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ন। শহর থেকে শুরু করে গ্রামের স্কুল গুলোতে কমিটি নিয়ে একই চিত্র বিরাজ করছে। কমিটি নিয়ে মামলার জট বৃদ্ধি পাচ্ছে দিনদিন। প্রায় সময়ই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা কর্মচারীদের বেতন বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।
এসব ক্ষেত্রে জেলা পর্যায়ে জেলা প্রশাসক এবং উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের স্বাক্ষরে বেতন ভাতা উত্তোলিত হচ্ছে শিক্ষক কর্মচারীদের। কিন্তু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আদৌ এমন বিশৃংখলা কাম্য নয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মানুষকে আলোর পথ দেখাবে কিন্তু কমিটি বিরম্বনায় অনেক প্রতিষ্ঠানে দ্বন্দ এমন আকার ধারন করেছে যে যার ফলে ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম। এ পথ থেকে উত্তোরনের জন্য একটি সুস্পষ্ট নীতিমালা জারি করা জরুরি কারন নীতিমালায় রাজনৈতিক আধিপত্যের সুযোগ রয়েছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে রাজনৈতিক প্রভাব কোন ভাবেই কাম্য নয়। যতদিন যাচ্ছে তত রাজনৈতিক বিদ্বেষ বেড়ে চলছে আর এসব বিদ্বেষের বলি হচ্ছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এসব জটিল সমস্যার কারণে বিভিক্ত হচ্ছে প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরাও। এসব ঝামেলার জন্য প্রতিষ্ঠান প্রধান এবং সভাপতি একে অন্যকে দোষারুপ করে আসছে। প্রতিষ্ঠান প্রধানরা তাদের আধিপত্য বজায় রাখার জন্য তার নিজের লোককে যেমন চান প্রতিষ্ঠানের সভাপতি বানাতে তেমনি রাজনৈতিক নেতারা তাদের আধিপত্য বাড়াতে দলীয় লোকদের সভাপতি হিসেবে মনোনয়ন দিতে চান।
আধিপত্য বজায় রাখতে দুপক্ষই শক্তি প্রয়োগ করে আসছে। এর মূল কারন হলো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ফান্ডের অসৎ ব্যবহার এবং প্রতিষ্ঠান প্রধান এবং কর্মচারী নিয়োগ যদি থাকে সে ক্ষেত্রে নিজের পছন্দ মতো নিয়োগের ব্যবস্থা করা। যদিও প্রতিষ্ঠান প্রধান এবং তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির নিয়োগ ছাড়া শিক্ষক ক্যাটাগরির সকল নিয়োগ এনটিআরসিএ এর হাতে রয়েছে। সম্প্রতি পত্রিকা মারফত জানা যাচ্ছে যে, বেসরকারী শিক্ষকসহ যাবতীয় নিয়োগে কমিশন গঠিত হচ্ছে। যা অনেকের মাঝেই আশার সঞ্চার করেছে। এখন দেখার বিষয় কি পন্থায় কখন এটা কার্যকরী হয়। উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনার দায়িত্ব গভার্ণি বডি এবং মাধ্যমিক স্তরের জন্য ম্যানেজিং কমিটির উপর ন্যস্ত থাকে।
বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গভার্ণিং বডি বা ম্যানেজিং কমিটির অনেক সভাপতি বা সদস্যদের ধারণাই নেই তাদের ক্ষমতা ও দায়িত্ব সম্পর্কে। প্রবিধান (১৪) এর অধীন নির্বাচন অনুষ্ঠানের উদ্দেশ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পূর্বে একজন প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগের জন্য প্রতিষ্ঠান প্রধান, গভাণিং বডির ক্ষেত্রে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি যে জেলায় অবস্থিত সেই জেলার প্রশাসককে এবং ম্যানেজিং কমিটির ক্ষেত্রে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি যে উপজেলায় অবস্থিত সেই উপজেলার উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে অনুরোধ জানাইবেন। ক্ষেত্র বিশেষে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিগণ কোন প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তাকে প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগ করিবেন।
পরবর্তীতে প্রিজাইডিং অফিসার নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাসহ যাবতীয় কার্যাবলী সম্পাদন করিবেন। এই সব সুন্দর বিধি বিধানের পরও ঘটছে অনাকাঙ্খিত ঘটনা। রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দরা তাদের মনোনীত ব্যক্তিকে নিয়োগ দেয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ কিংবা প্রতিষ্ঠান প্রধানরা তাদের কার্যসিদ্ধির জন্য নিজস্ব লোকজনকে নিয়োগ করতে চাওয়ার কারণে ঘটছে এসব অনাকাঙ্খিত ঘটনা। এমপিওভূক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কমিটির এসব অব্যবস্থাপনার কারণে অনেক মেধাবীরা শিক্ষার্থীরা শিক্ষকতা থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। এমনকি যারা এ পেশায় এসেছে তারাও এসব থেকে বাজে অভিজ্ঞতাই অর্জন করছে।
এছাড়াও বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই কমটির নির্বাচিত প্রতিনিধিরা প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় সক্ষম নয়। যেহেতু প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা প্রদানের কার্যক্রমই মূল সে ক্ষেত্রে শিক্ষিত ব্যক্তি ছাড়া প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনার যেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন তা অজানাই থাকে। শিক্ষার মানোন্নয়নে কমিটির যে ভূমিকা থাকার কথা তা অনেক ক্ষেত্রেই প্রশ্নবিদ্ধ। এমপিভূক্ত প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় ব্যবস্থাপনা বা গভার্ণিং বডির একচ্ছত্র আধিপত্য থাকায় সরকারী মনিটরিং করার ক্ষেত্রেও বিধি নিষেধ এমনকি উলু বনে মুক্তো ছড়ানোর মতো অবস্থা রয়েছে। যার ফলে উপজেলা পর্যায়ের উক্ত বিভাগের সরকারী কর্মকর্তাদের কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে দায়হীন বক্তব্য দিয়েই শেষ করতে হচ্ছে এ অধ্যায়।
প্রবিধানমালার অধীন দায়িত্ব পালনে অবহেলা কিংবা ব্যর্থতা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানের অসদাচরণ বলিয়া গণ্য হইবে এবং তাহার জন্য প্রযোজ্য শৃংঙ্খলা সংক্রান্ত প্রবিধানের আওতায় শাস্তিযোগ্য হইবে এবং তজ্জন্য তাঁহার বেতন-ভাতা বাবাদ সরকারী অনুদান প্রদান স্থগিত কিংবা বাতিল করার মতো ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে কমিটিকে। এই অসদাচরণ এর আওতায় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান প্রধানের উপর নেমে এসেছে খর্গ। অন্যদিকে প্রতিষ্ঠান প্রধানরাও তাদের ইচ্ছা মতো কমিটি করতে সদা তৎপর। প্রতিষ্ঠান প্রধানের হস্তক্ষেপের কারণে এবং তাদের মনোবাসনা পূর্ণ করার জন্য রাতের আঁধারে ভোটের ব্যবস্থা করে থাকে ইচ্ছে মতো প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগের মাধ্যমে।
অনেক ক্ষেত্রে অভিভাবক এমনকি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কর্মচারীরাও থেকে যায় ঘটনার পিছনে। তবে এক্ষেত্রে যদি কোন প্রতিপক্ষ দাঁড়িয়ে যায় তাহলে মানুষের সামনে অনেক সময় চলে আসে এসব অপকর্ম। যত দিন যাচ্ছে তত বাড়ছে রাজনৈতিক মতবিভেদ তার সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে বিরোধ। এসব কমিটিতে বিধান অনুযায়ী সভাপতি, শিক্ষকদের মধ্য থেকে প্রতিনিধি, মহিলা শিক্ষকদের মধ্য থেকে প্রতিনিধি, দাতা সদস্য, প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ( যদি থাকে), অভিভাবক প্রতিনিধি, কো-অপ্ট সদস্য এবং প্রতিষ্ঠান প্রধান উক্ত কমিটির সাচিবিক দায়িত্ব পালন করিবেন। সকল সদস্য মোটামুটি সঠিকভাবে নির্বাচিত হলেও ঝামেলা তৈরি হচ্ছে সভাপতি এবং কো-অপ্ট সদস্য নির্বাচন নিয়ে।
নিয়ম অনুযায়ী সভাপতি নির্বাচনের জন্য প্রতিষ্ঠান প্রধান সভা আহবান করিবেন এবং উক্ত সভায় উপস্থিত সদস্যগণের সংখ্যাগরিষ্ঠের সমর্থনে কমিটির সদস্যগণের মধ্য হইতে অথবা স্থানীয় শিক্ষানুরাগী ব্যক্তি, খ্যাতিমান সমাজসেবক, জনপ্রতিনিধি বা অবসরপ্রাপ্ত প্রথম শ্রেণির সরকারি কর্মকর্তাগণের মধ্য হইতে কমিটির একজন সভাপতি নির্বাচিত হইবে। এর পূর্বেই ম্যানেজিং কমিটির প্রথম সভায় উপস্থিত সংখ্যাগরিষ্ঠে মতামতের ভিত্তিতে স্থানীয় একজন বিদ্যোৎসাহী ব্যক্তি কো-অপ্ট সদস্য নির্বাচিত হবেন। এইসব প্রক্রিয়া শেষ করার পর বোর্ডের নিকট প্রেরণ করা হবে কমিটি অনুমোদনের জন্য। এখন প্রশ্ন হলো এতসব সুন্দর প্রক্রিয়ার পরও জটিলতা তৈরি হচ্ছে কেন ? এইসব বিষয় নিয়ে কথা রয়েই যায় যে এই দুইটি পদে নির্বাচনের সময় রাজনৈতিক প্রভাব বিদ্যমান রয়েছে। যার ফলে এ অবস্থা থেকে সহজেই বের হয়ে আসা যাচ্ছে না।
এখন আমরা যদি একটু নজর দেই এই নির্বাচিত কমিটির প্রকৃত কাজটা কি ? নির্বাচিত নিয়মিত কমিটির সভা অনুষ্ঠান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য সম্পদ সংগ্রহ, সম্পদ ব্যবস্থাপনা ও তহবিল গঠন, সামগ্রিকভাবে যদি বলা যায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা। এছাড়াও প্রশাসনিক কার্যাদির মধ্যে রয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য সংগৃহীত সম্পদ ও তহবিলের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিতকরণ এবং নিয়ন্ত্রণ, সরকারের নির্দেশনা সাপেক্ষে শিক্ষার্থীদের নিকট হইতে আদায়যোগ্য বেতন ও ফিসের হার নির্ধারণ, দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ বা আংশিক বেতন মওকুফ ও আর্থিক সুবিধাদি প্রদান, নির্ধারিত পন্থায় প্রতিষ্ঠানের প্রধান ও কর্মচারী নিয়োগও পদোন্নতিদান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বাজেট ও হিসাব বিবরণী অনুমোদন, বার্যিক প্রতিবেদন ও অডিট রিপোর্ট প্রকাশের ব্যবস্থাকরণ ও অডিট নিষ্পত্তিকরণ, শিক্ষক কর্মচারীদের বেতন-ভাতাদি প্রদান, অনুমোদিত কোন অগ্রিম ও গ্রাচুইটি মঞ্জুরীকরণ, চাকুরির শর্তাবলী অনুসরণে শিক্ষক-কর্মচারীদের ছুটি মঞ্জুর।
অন্যদিকে লেখাপড়ার মান ও সহপাঠ্যক্রমিক কার্যক্রম নিশ্চিতকরণের কমিটির কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ ও মান নিশ্চিতকরণ, আধুনিক লাইব্রেরী স্থাপন ও উহার সমৃদ্ধকরণ, যন্ত্রপাতি বইপত্র ও অন্যান্য শিক্ষা উপকরণ সংগ্রহ, শিক্ষাঙ্গনে নিয়মিত খেলাধুলা, বিনোদন ও সাংস্কৃতিক বিষয়াদি চর্চার ব্যবস্থা করা, বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার ব্যবস্থাকরণ এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামো নির্মাণ ও উন্নয়ন এবং উহা রক্ষণাবেক্ষণ। গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলীর মধ্যে রয়েছে শিক্ষক-কর্মচারীগণের শৃংঙ্খলা বিধান, শিক্ষক- কর্মচারীগণের চাকুরীর শর্তবলী অনুসরণে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ ও দন্ড অনুমোদন, তবে শর্ত থাকে যে, অপসারণ বা বরখাস্তের বিষয়ে বোর্ডের পূর্বানুমোদন গ্রহণ ব্যতীত উক্তরুপ কোন দন্ড আরোপ করা যাইবে না।
কিন্তু সম্প্রতি এ বহিষ্কার এত পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে যে সভাপতিরা নির্বাচিত হয়েই যেন এসেছেন একাজ করার জন্য। তাদের ইচ্ছা স্বাধীন মতো কমিটির সদস্যদের নিয়ে অন্যায়ভাবে এসব বহিষ্কারাদেশ প্রদান করছে। কিন্তু কমিটির সভাপতি কিংবা সদস্যরা যেন ভুলেই গেছে এটা তাদের মূল কাজ নয়। এসব বহিষ্কারের ফলে প্রতিষ্ঠান সুন্দরভাবে আর সামনের দিকে এগাচ্ছে না। প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কর্মচারীদের মধ্যে তৈরি হচ্ছে গ্রুপিং। যার ফলে চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে একাডেমিক কার্যক্রম। বন্ধ থাকছে শিক্ষক কর্মচারীদের বেতন।
বেতন বন্ধ থাকা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কর্মচারীরা মানবেতর জীবনযাপন করছে। এ অবস্থা থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোকে সঠিক স্থানে ফিরিয়ে আনতে হলে দ্রুত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সকল প্রকার নিয়োগ কমিশনের মাধ্যমে প্রদান করার ব্যবস্থা করতে হবে। এছাড়া এসব কমিটি গঠনের কিছু নিয়ম নীতি সংশোধন করে জনগণের মাঝে আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে। যুগপোযোগী নিয়োগ ব্যবস্থা গঠন করে শিক্ষার মান বৃদ্ধি করা একান্ত অপরিহার্য। কারন এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দেশের প্রায় ৯৫ ভাগ শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে। মানসম্মত শিক্ষার ক্ষেত্রে সর্বাগ্রে প্রয়োজন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার পরিবেশ তৈরি করা। প্রতিষ্ঠান প্রধান এবং কমিটির সভাপতি হবেন সহযাত্রী কখনও প্রতিদন্ধী নয়।
লেখক : শিক্ষক ও গণমাধ্যমকর্মী ।
পাঠকের মতামত:
- সারা দেশে দিন-রাতের তাপমাত্রা বাড়তে পারে
- সাভারের ২৩ কিলোমিটার সড়কে থেমে থেমে যানজট
- শনিবার খুলে দেয়া হচ্ছে বেনজীরের সাভানা পার্ক
- পাংশায় ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে স্থাপনা নির্মাণের অভিযোগ
- নড়াইলে খাল ও রাস্তার পাশ দিয়ে রোপন করা হলো বিভিন্ন প্রজাতির বৃক্ষ
- ফেসবুকে প্রধানমন্ত্রীর নামে বিজ্ঞাপন দিয়ে প্রতারণার ফাঁদ
- আনার হত্যা: আ.লীগ নেতা বাবুর দায় স্বীকার
- ঈদের আগে অর্থনীতিতে স্বস্তি
- প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার পেয়ে যা বললো হাসিমাখা মুখগুলো
- শান্তিতে ভারত-পাকিস্তানকে পিছনে ফেলে এগিয়ে বাংলাদেশ
- শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করালেন প্রধানমন্ত্রী
- পাবনায় মাদক সম্রাটের নেতৃত্বে একজনকে কুপিয়ে আহত
- ঈশ্বরদীতে নকল সেমাই উৎপাদনের দায়ে ভোক্তা অধিদপ্তরের জরিমানা
- প্রথম রাউন্ডের শেষ ম্যাচে ঠাকুরগাঁওয়ের জয়
- জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফিরছে লাখো মানুষ
- দৌলতদিয়া ঘাটে ঘরমুখো মানুষের চাপ বেড়েছে
- জাতির পিতার সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিবের শ্রদ্ধা
- কুমিল্লায় বিধবা আনোয়ারা হত্যায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আল-আমিন গ্রেফতার
- নড়াইলে পুলিশ সদস্যের ‘বিশেষ অঙ্গ’ কেটে দেওয়া সেই ডলির বিরুদ্ধে মামলা
- ফুলপুরে কোরবানির পশুর গাড়িতে চাঁদাবাজির অভিযোগ
- ফরিদপুরে কানাইপুর শিকদার বাড়ির মহানাম যজ্ঞানুষ্ঠান সমাপ্ত
- কালিহাতীতে ট্রাকের ধাক্কায় প্রাইভেটকারের ৩ যাত্রী নিহত
- জীবিত জয়তনকে মৃত দেখিয়ে ইউপি সদস্যের শাশুড়ির নামে বিধবা কার্ড
- কুয়াকাটায় এবার ভেসে এলো ১০ ফুট লম্বা মৃত ডলফিন
- টাঙ্গাইলে চাহিদার তুলনায় প্রায় ২০ হাজার বেশি পশু প্রস্তুত
- হাসপাতালে মিঠুন চক্রবর্তী
- ‘জনগণের সঙ্গে পুলিশের সুসম্পর্ক বজায় রাখতে হবে’
- বিপিএল এর একশো টাকার টিকেট এক হাজার টাকা!
- আলো নিভে নাই
- খুলনা বিভাগে করোনায় প্রাণ গেল ৩ জনের
- কেন্দ্র দখল নিয়ে নরসিংদীতে সংঘর্ষ, নিহত ১
- চিরায়ত লোক উৎসব জামাই ষষ্ঠী
- ‘সরকারের ব্যাংকঋণে বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ ব্যাহত হবে’
- মিন্টুকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশের জেরে কালের কণ্ঠের সংবাদকর্মীকে হুমকি
- সাবেক ভ্যাট কমিশনার ওয়াহিদা রহমানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
- বোয়ালমারীতে কৈশোর ক্লাবের ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা
- ‘দেশে আট মাত্রার ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে’
- এমপি আনার হত্যায় আ.লীগের আরেক নেতা গ্রেপ্তার
- মুক্তিবাহিনীর গেরিলা দল কুমিল্লার পাকবাহিনীর বিভিন্ন অবস্থানে হামলা চালায়
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- সাকিবের অপকর্মের কারণেই দ. আফ্রিকার কাছে বাংলাদেশের ভরাডুবি
- রুশ জাতীয় দিবস উদযাপিত
- সাবেক সংসদ সদস্য মানু মজুমদার আর নেই
- দিনাজপুরে যুবকের হাসুয়ার কোপে বৃদ্ধ নিহত, গণপিটুনিতে নিহত ঘাতক