E Paper Of Daily Bangla 71
World Vision
Technomedia Limited
Mobile Version

দিনাজপুরে আ.লীগে উৎসব, বিএনপিতে উৎকন্ঠা, ভোটারদের শঙ্কা!

২০১৮ ডিসেম্বর ২৭ ১৬:৪৯:২০
দিনাজপুরে আ.লীগে উৎসব, বিএনপিতে উৎকন্ঠা, ভোটারদের শঙ্কা!

শাহ্ আলম শাহী, দিনাজপুর : একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের শেষ মূহুর্তে উত্তরের সীমান্ত ঘেষা জেলা দিনাজপুরের ৬টি আসনে ক্ষমতাসীন মহাজোট আওয়ামীলীগের প্রার্থী, ভোটার, সমর্থক ও নেতা-কর্মীদের উৎসব চলছে। আর জাতীয় ঐক্যফোন্ট তথা বিএনপি ২০ দলীয় ঐক্যজোট প্রার্থীদের মধ্যে হতাশা, উদ্বেগ-উৎকন্ঠা। অন্যদিকে সাধারণ ভোটরদের মাঝে বিরাজ করছে শঙ্কা। যদিও স্থানীয় প্রশাসন নির্বাচন নিবিরভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন, পুলিশ, র‌্যাবের পাশাপাশি বিজিবি এবং সেনাবাহিনী মাঠে রয়েছে। তারপরও উদ্বেগ-উৎকন্ঠা আর শঙ্কার মধ্যে রয়েছে কিছু কিছু এলাকা। তারপরও ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির মতো আবারো কোন সহিংস ঘটনা ঘটবে কি না তা নিয়ে শংকায় আছেন ভোটারেররা। 

হাইকোর্টের রায়ে দিনাজপুর-৩ সদর আসনটি ধানের শীষ প্রতীক শূণ্য রয়েছে। ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থীদের অভিযোগ, এ পর্যন্ত (ডিসেম্বর) প্রায় অর্ধশতাধিক তাদের ভোটার, সমর্থক, নেতা-কর্মীকে আটক করেছে আইন-শৃংখলা বাহিনী। এর মধ্যে দু’জন উপজেলা চেয়ারম্যানও রয়েছে। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা মারপিটসহ নির্বাচনী প্রচারে বাধা প্রদান করছে। এছাড়াও বিএনপি’র নির্বাচনী অফিস গুলো ভেঙ্গে ফেলা হচ্ছে।

অন্যদিকে ক্ষমতাসীন মহাজোট আওয়ামীলীগের প্রার্থীরা বলছেন, জাতীয় ঐক্যফোন্ট তথা বিএনপি নালিশ পার্টি। লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড বিরাজ করছে দিনাজপুরে। তারা ভোটারদের মন জয় করতে না পারায় মাঠেও দাঁড়াতে পাছেনা। এ তাদের ব্যর্থতা।

৬টি আসনই ধরে রাখার ব্যাপারে মরিয়া আওয়ামীলীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট। অপর দিকে হারানো সাম্রাজ্য ফিরে পেতে অনেকটা আত্মবিশ্বাসী বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় ঐক্যজোট। নানা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন এবং বিগত সময়ের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাজের কঠোর সমালোচনা করে ব্যস্ত সময় পার করছেন। তবে গ্রেফতার আতংকে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় ঐক্যজোট অনেক নেতা-কর্মীরা আত্মগোপন করলেও নীররে চালিয়ে যাচ্ছেন নির্বাচনী প্রচারণা।

১০ বছর আগের চ্ত্রি ছিলো অন্যরকম। স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে আওমামী লীগ, বিএনপি, জামায়াত, জাতীয়পাটি ও ন্যাপের মধ্যে ভাগাভাগি ছিলো দিনাজপুরের ৬টি আসন। ৬টি সংসদীয় আসনই বর্তমান ক্ষমতাসীন মহাজোটের দখলে। দুই কেবিনেট মন্ত্রী, হুইপ, কেন্দ্রীয় নেতাদের নির্বাচনী এলাকা দিনাজপুর।
৩৫৬০ বর্গ কিলো মিটার বেষ্টিত দিনাজপুরের ১৩টি উপজেলায় প্রায় ৩৩ লাখেও বেশী মানুষের বসবাস। ৬টি নির্বাচনী আসনে এবার হাল নাগাল ভোটার সংখ্যা ২২ লাখ ৬ হাজার ৪’শ ৪০ জন।

দিনাজপুর-১,বীরগঞ্জ ও কাহারোল উপজেলা নিয়ে গঠিত এ আসন।এ আসনে বর্তমান ক্ষমতাসীন দলের এমপি মনোরঞ্জনশীল গোপাল ছাড়াও ২০ দলীয় ঐক্যজোটের প্রার্থী ধানের শীর্ষ প্রতীকে জামায়াতের বীরগঞ্জ পৌর মেয়র মোহাম্মদ হানিফসহ ৬জন প্রার্থী ভোটযুদ্ধে নেমেছেন। মহাজোটের উমুক্ত থাকায় এ আসনে জাতীয় পার্টি’র লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী শাহিদুর ইসলামও রয়েছেন। তবে, জাতীয় পার্টি’র অনেক নেতা-কর্মী সংবাদ সম্মেলন করে নৌকার পক্ষে কাজ করছেন।

একটি পৌরসভা ও ১৭টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত এ আসনে ভোটার সংখ্যা প্রায় সাড়ে ৩ লক্ষাধিক। নৃ-তাত্ত্বিক জনগোষ্ঠী’র ভোটব্যাংক খ্যাত এ আসনে জামাতেরও প্রভাব রয়েছে। ২০০১ সালে ৮ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আওয়মামীলীগের হেভিওয়েট প্রার্থী নৌকা প্রতীকের আব্দুর রৌফ চৌধূরীকে হারিয়ে দাঁড়িপাল্লা প্রতীকে জামাতের প্রার্থী আলদুল্লাহ হেল কাফি বিজয়ী হয়েছিলেন। ২০০৮ সালে ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও দাঁড়িপাল্লা প্রতীকে জামায়াতের প্রার্থী মোহাম্মদ হানিফ ২য় হয়েছিলেনে এ আসনে।

দিনাজপুর-২ । উত্তরের সীমান্ত বেষ্টিত বিরল ও বোচাগঞ্জ উপজেলা নিয়ে গঠিত এ আসন।দু’টি পৌরসভা ও ১৮টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত এ আসনে প্রায় ৩ লাখ সাড়ে ৬ হাজার ভোটার রয়েছে। এর মধ্যে ক্ষুদ্র নৃ-তাত্বিক জনগোষ্ঠী অর্থ্যা সংখ্যালঘুদের ব্যাংক ভোট রয়েছে এ আসনে। সেই সাথে রয়েছে এ আসনে প্রায় অর্ধ লক্ষাধিক নতুন ভোটার। এ কারণে ভোটের হিসেবটাও প্রার্থীরা গুনছে অন্যভাবে।

এ আসনে মহাজোট প্রার্থী আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধূরী এমপি। জাতীয় ঐক্য ফ্রন্ট তথা বিএনপি’র প্রার্থী সাদেক রিয়াজ চৌধূরী । লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির প্রার্থী জুলফিকার হোসেন থাকলেও মুলতঃ জাতীয় পার্টি’র অধিকাংশ নেতা-কর্মীরা কাজ করছেন আওয়ামীলীগের প্রার্থী খালিদ মাহমুদ চৌধূরী এমপি পক্ষে। স্বতন্ত্রসহ আরো দু’জন প্রার্থী রয়েছেন এ আসনে।

প্রার্থীরা এখন একে অন্যের ভোট ব্যাংকে হানা দেয়ারও চেষ্টা করছেন। অবলম্বও করছেন নানা কৌশলে।
এ আসনে আওয়ামীলীগ সু-সংগঠিত রয়েছে এ আসনে। আর বিএনপি রয়েছে দ্বিধা-বিভক্তির মধ্যে।
দিনাজপুর-৩ সদর আসনে এখন ঐক্য ফ্রন্ট বিএনপি’র ধানের শীর্ষ প্রতীক শূণ্য রয়েছে। সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম দিনাজপুর পৌরসভা’র মেয়র পদ থেকে ইস্তফা না দেয়ায় তার প্রার্থীতা বাতিল করে হাইকোর্ট। ধানের শীর্ষ প্রতীক শূণ্য থাকায় চরম হতাশা ও উদ্বেগ-উৎকন্ঠ দেখা দিয়েছে ধানের শীর্ষ প্রতীকের ভোটার, সমর্থক ও নেতা-কর্মীদের মধ্যে। ধানের শীর্ষ প্রতীকের ভোটার, সমর্থক ও নেতা-কর্মীদের দাবী এ আসনে ধানের শীর্ষের ব্যাংক ভোট রয়েছে।

এ আসনে ধানের শীর্ষের ব্যাংক ভোট থাকার কারণেই সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম পৌর নির্বাচনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে আওয়ামীলীগের প্রার্থী মরহুম আনোয়ারুল ইসলামকে হারিয়ে পৌর মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন।যে কারণে বহিরাগত হয়েও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপা’র সভাপতি মরহুম শফিউল আলম প্রধান এ আসন থেকে ধানের শীর্ষ প্রতীক ২০০৮ সালে ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এক লাখ সাত হাজার তিন’শ তিপ্পান্ন ভোট পেয়েছিলেন। আর বিজয়ী প্রার্থী ইকবালুর রহিম পেয়েছিলেন, এক লাখ চল্লিশ হাজার নয়’শ চৌত্রিশ ভোট। অথচ মরহুম শফিউল আলম প্রধান ২০০১ সালে ৮ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তার নিজ এলাকা পঞ্চগড়ে প্রতিদ্বতা করে দিনাজপুর সদরে প্রাপ্ত ভোটের এক তৃত্বীয়াশ ভোট সংগ্রহ করতে পারেনি।

ক্ষমতাশীন আওয়ামীলীগের এ আসনে বর্তমান এমপি হেভিওয়েট প্রার্থী হুইপ ইকবালুর রহিম। সে তুলনায় সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম কিছু নয় বলে দাবী খোদ বিএনপি’র কিছু নেতা-কর্মী’র। কিন্তু জাহাঙ্গীর নয়, ধানের শীর্ষ প্রতীক মূখ্য বিষয় বলে দাবী তাদের।

দিনাজপুর-৪ ( চিরিরবন্দর-খানসামা) আসনে আওয়ামীলীগের বর্তমান এমপি পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী ও বিএনপির সাবেক এমপি আকতারুজ্জমান মিয়াসহ রয়েছে ৭ জন প্রার্থী। এ আসনে মহাজোটের উমুক্ত থাকায় এ আসনে জাতীয় পার্টি’র লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী রয়েছেন। তবে, জাতীয় পার্টি’র অনেক নেতা-কর্মী নৌকার পক্ষে কাজ করছেন।

১৮টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত এ আসনে ভোটার সংখ্যা প্রায় সাড়ে ৩ লক্ষাধিক। এ আসনে বিএনপি সু-সংগঠিত। আওয়ামীলীগে দ্বিধা-বিভত্তি।

দিনাজপুর-৫(ফুলবাড়ী-পার্বতীপুর) আসনে ভোট প্রাপ্তির আশায় প্রতিদ্বন্দ্বির ভোট ব্যাংকেও হানা দিচ্ছে। ভোটারদের দিচ্ছে নানা প্রতিশ্রুতি।প্রাকৃতিক খনিজ সম্পদ বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি, মধ্যপাড়া পাথরখনি ও দেশের একমাত্র কয়লা ভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে এই অঞ্চলে। এছাড়াও রয়েছে দেশের সবচেয়ে বড় রেলওয়ে জংশন পার্বতীপুর রেল জংশন। বাংলাদেশের ১০ নাম্বার ও দিনাজপুর-৫ আসন গঠিত ফুলবাড়ী ও পার্বতীপুর উপজেলা নিয়ে।

দিনাজপুর ৫ আসনে একাদশ নির্বাচনে ভোটযুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছেন, ক্ষমতাশীন দলের হ্যাভিওয়েট প্রার্থী ৬বারের নির্বাচিত এমপি প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী এ্যাভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার ও ঐক্য ফ্রন্ট জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সাবেক এমপি এজেডএম রেজওয়ানুল হকসহ ৬জন প্রার্থী। এ আসনটি মহাজোটের উম্মুক্ত থাকায় জাতীয় পার্টি (এরশাদ) এর প্রার্থী সামিউল সামিও ভোট চেয়ে বেড়াচ্ছেন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে। এ আসনে ভোটারদের সংসদ নির্বাচন নিয়ে রয়েছে নানান রকম ভাবনা।

সাধারণ মানুষ এই আসনে এমন একজন প্রার্থী নির্বাচিত করতে চান যিনি এলাকার উন্নয়নের পাশাপাশি নতুন প্রযন্মের জন্য কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করবে। পাশাপাশি ক্ষমতাশীন দলের হ্যাবি ওয়েট প্রার্থী এবং ৬বারের নির্বাচিত এমপি প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী এন্যদিকে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক এজেডএম রেজওয়ানুল হক মনে করেন ফেয়ার নির্বাচন হলে সব আসনেই ধানের শীষ বিজয়ী হবে।

এ আসনটি রয়েছে আওয়ামী লীগের দখলে। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৬ বারের বিজয়ী এমপি এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী এ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার তার জয়ের ধারা এবারেও ধরে রাখতে চান। প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি বাস্তবান করাই হবে এই হ্যাবি ওয়েট প্রার্থীর মূল লক্ষ্য। মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার এবারেও জয়ের জন্য শতভাগ আশাবাদি। জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সাবেক এমপি এজেডএম রেজওয়ানুল হক মনে করেন নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হলে বিপুল ভোটে বিজয়ী হবেন তিনি। কিন্তু উদ্বেগ-উৎকন্ঠার মধ্যদিয়ে ভোটযুদ্ধে লড়তে হচ্ছে এমন অভিযোগ তার ।

দিনাজপুর ৫ আসনে মোট ৩লাখ ৯৯ হাজার ২’শ ৬৪জন ভোটার রয়েছে।এরমধ্যে ২লাখ ৩১জন পুরুষ এবং ১ লাখ ৯৯ হাজার ২৩৩ জন নারী ভোটার। নতুন ভোটার রয়েছে ৪৩হাজার ৫৭৯জন।এ অসনের সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষেরা রাজনীতির বাইরের সমিকরণে বিশ্বাসী। তারা বলছেন, সব প্রার্থীরা ভোটের আগে অনেক প্রতিশ্রুতি দিলেও ভোট শেষে আর খুঁজে পাওয়া যায়না। আবার নতুন প্রজন্মরা এমপি’র কাছে প্রত্যাশা এই অঞ্চলে দুইটি খনির পাশাপাশি রয়েছে তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র যদি এই প্রতিষ্ঠান গুলোতে বেশি বেশি করে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা যায় তবে বেকার সমস্যার সমাধান হবে।

দিনাজপুর-৬ (বিরামপুর-নবাবগঞ্জ-ঘোড়াঘাট ও হাকিমপুর) আসনে মহাজোট তথা ক্ষমতাসীন আওয়ামলীগের প্রার্থী শিবলী সাদিক এমপি এবং বিএনপি’র ২০ দলীয় ঐক্যজোটের ধানের শীণ প্রতীকের জামায়াতের প্রার্থী মো.আনোয়ারুল ইসলাম লড়ছেন।

দিনাজপুর-৬ আসনে ১৯৯১ সালে ৫ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামীলীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী অধ্যক্ষ আব্দুস সালাম আমানকে পরাজিত করে এবং ২০০১ সালে ৮ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামীলীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. মোস্তাফিজুর রহমান ফিজুকে পরাজিত করে দাঁড়িপাল্লা প্রতীকে জামাতের মো.আজিজুর রহমান চৌধূরী নির্বাচিত হয়।

১৯৯৬ সালে ৮ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি’র মো.আতাউর রহমানকে পরাজিত করে আওয়ামীলীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. মোস্তাফিজুর রহমান ফিজু এবং ২০০৮ সালে ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীক জামাতে ইসলামীর মো.আনোয়ারুল ইসলামকে পরাজিত করে আওয়ামীলীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আজিজুল হক চেীধূরী নির্বাচিত হয়। এ বছর আজিজুল হক চেীধূরী পেয়েছিলেন ১৩৩৬১০ ভোট এবং মো, আনোয়ারুল ইসলাম ১৩২৭৫২ ভোট পেয়েছিলেন। যদিও নেতা-কর্মীদৈর গ্রেফতার আতংক তার পরেও এ আসনে জামায়াত গোপনে বেশ তৎপর।

(এসএএস/এসপি/ডিসেম্বর ২৭, ২০১৮)

পাঠকের মতামত:

১৮ এপ্রিল ২০২৪

এ পাতার আরও সংবাদ

উপরে
Website Security Test