উপেক্ষিত বেগম রোকেয়া : পর্ব ২
আলোয় উদ্ভাসিত পায়রাবন্দ আবার অন্ধকারে নিমজ্জিত
মানিক সরকার মানিক, রংপুর : অন্ধকার থেকে আলোয় উদ্ভাসিত হওয়া মহীয়সী রোকেয়ার পায়রাবন্দ এখন আবার অন্ধকারে নিমজ্জিত। শুধুমাত্র সরকারী সদিচ্ছা আর রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের আন্তরিকতার অভাবে মুখ থুবড়ে পড়ে আছে ‘শিক্ষা ও সংস্কৃতির পাদপীঠ’ হিসেবে গড়ে তোলা ‘বেগম রোকেয়া স্মৃতি কেন্দ্র’টি। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে প্রায় ৪ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রতিষ্ঠিত এ কেন্দ্রটি বিগত জোট সরকারের সময় থেকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে আজ। ইতোমধ্যেই কেন্দ্রের অবকোঠামো আসবাবপত্র অত্যাধুনিক অডিটোরিয়ামসহ মূল্যবান মালামাল অযতœ অবহেলায় বিলীন হওয়ার পথে। পোকা খেয়ে শেষ করছে লাইব্রেরীর মূল্যবান বইপত্র। কর্মকর্তা-কর্মচারিরা প্রায় এক যুগ ধরে বিনা বেতনেই আগলে রেখেছেন এর যাবতীয় অবকাঠামো। এ নিয়ে কর্তৃপক্ষেরও যেন নেই কোন মাথা ব্যথা।
আশ্চর্যের ব্যাপার হলো, বাংলা সাহিত্যে দেশের গৌরবদীপ্ত এবং সবচে বড় প্রকাশনা সংস্থা বাংলা একাডেমি, সেই একাডেমির প্রকাশিত কোন বই-ই এখন এই পাঠাগারে নেই। এমনকি এই কেন্দ্রে নেই রোকেয়ার কোন রচনাবলী, এমনকি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানকে নিয়ে লেখা কোন বইও।
সমাজ পরিবর্তনে পুরুষের রক্তচক্ষু শাসিত শত বাঁধা বিঘ্ন পেরিয়ে যে মহীয়সী রংপুরের এই অজপাড়াগাঁ-পায়রাবন্দ থেকে জ্বালিয়েছিলেন নারী শিক্ষার আলো, যে পায়রাবন্দ থেকে সমাজের যত অনাচার কুসংস্কার দূর করে জগৎখ্যাত হয়েছিলেন তিনি, তাঁর সে স্বপ্ন-স্মৃতিকে স্মরণীয় করে রাখতে যেখানে গড়ে উঠেছিল এ কেন্দ্রটি, তার এ বেহাল দশায় উদ্বিগ্ন পুরো দেশবাসী। অবিলম্বে তারা এ স্মৃতি কেন্দ্রকে রাহুমুক্ত করে এর কার্যক্রম চালুর দাবি তুলেছে।
রোকেয়ার স্মৃতিকে ধরে রাখতে পায়রাবন্দে স্মৃতি কেন্দ্র স্থাপন, তার নামে একটি মহিলা ক্যাডেট কলেজ স্থাপনসহ নানা দাবি ছিল এ অঞ্চলবাসীর দীর্ঘদিনের। ’৯৬ সালে তৎকালীণ সরকার রোকেয়ার জীবন ও সাহিত্যকর্ম সম্পর্কে গবেষণা, তাঁর আদর্শে নারী সমাজকে উদ্বুদ্ধ করার জন্যই ‘রোকেয়া স্মৃতি কেন্দ্র’ স্থাপনের উদ্যোগ নেয়। স্মৃতি কেন্দ্রে গড়ে তোলা হয় সেমিনার কক্ষ, ২৫০ আসনের মিলনায়তন, আর্কাইভ, গবেষণা কেন্দ্র, নামাজ ঘর, রোকেয়া ও তাঁর উত্তরসূরীদের ব্যবহৃত জিনিসপত্রের একটি জাদুঘর, সংগ্রহশালা, দেশি বিদেশী পর্যটকদের জন্য অতিথিশালা, কর্মকর্তা কর্মচারীদের জন্য কোয়ার্টার, ভাষ্কর্য এবং আকর্ষণীয় একটি তোরণ। এখান থেকে রোকেয়ার উপর ফেলোশীপ প্রদানেরও ব্যবস্থা ছিল।
২০০১ সালের ১ জুলাই তৎকালীণ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এর উদ্বোধন করেন এবং কার্যক্রম শুরু হয়। পরবর্তীতে ২০০৮ সালে তত্ত্ববধায়ক সরকার ক্ষমতায় আসার পর সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা এ কেন্দ্রটিকে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করে। সে থেকেই এর কার্যক্রমে নেমে আসে স্থবিরতা। একে একে তুলে নেওয়া হয় কর্মকর্তা-কর্মচারিসহ লোকবল।
কেন্দ্রটিকে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করা প্রসঙ্গে তৎকালীণ বাংলা একাডেমির মহা-পরিচালক ড. সাহেদ জানিয়েছিলেন, যেহেতু বিষয়টি নারী সংশ্লিষ্ট এটি একটি কারণ, অন্যটি হলো, অর্থাভাবে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় অনেক কাজ করতে পারে না বলেই মহিলা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে প্রকল্পটিকে ন্যস্ত করা হয়েছে। তবে এ প্রসঙ্গে রোকেয়ার তথ্য সংগ্রাহক ও স্মৃতি কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম দুলাল জানান, শিক্ষা ও সংস্কৃতির পাদপীঠ কেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে নেওয়া হবে?
তিনি বলেন, বাংলা একাডেমির তত্ত্বাবধানে রাজবাড়িতে ‘মীর মোশাররফ স্মৃতি কেন্দ্র’ নামে আরও একটি প্রকল্প রযেছে, সেটিকে তো অন্য কোন মন্ত্রণালয়ে নেয়া হয়নি। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অধীনেই তার কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।
দুলাল আরও বলেন, একজন লেখক কিংবা মনীষির কোন জেন্ডার নেই। নারী পুরুষের ভেদাভেদ ও বৈষম্য ভুলে সমঅধিকার প্রতিষ্ঠায় যে রোকেয়া সমাজ থেকে দূর করেছেন অনাচার আর কুসংস্কার তিনি নিজেই আজ সেই বৈষম্যের শিকার। আক্ষেপ করে তিনি আরও জানান, মহিলা বলে এবং মহিলাদের নিয়ে কাজ করেছেন বলেই যদি এই স্মৃতি কেন্দ্রটি মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে হয়, তবেতো ররীন্দ্রনাথ, নজরুল, মীর মোশাররফ, লালন সাঁই এঁদের জন্যও পুরুষ বিষয়ক মন্ত্রণালয় খোলা দরকার।
২০০৮ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে সেনাবাহিনীর উদ্যোগে বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারিং ইর্ম্পোটার্স এ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) আয়োজনে এ কেন্দ্রে চালু করা হয় গার্মেন্টেস প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের। তখন প্রশ্ন ওঠে, শুধুমাত্র গার্মেন্টস প্রশিক্ষণ দিয়েই কী রোকেয়ার স্বপ্ন বাস্তবায়ন আর স্মৃতি কেন্দ্র স্থাপনের উদ্দেশ্য সফল হবে ? যে কারণে কেউই শিক্ষা সংস্কৃতির পাদপীঠ রোকেয়া স্মৃতি কেন্দ্রে গার্মেন্টেস প্রশিক্ষণের বিষয়টিকে তারা ভালভাবে মেনে নেয়নি।
বেগম রোকেয়া স্মৃতি সংসদের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম দুলাল জানান, ২০১২ সালের ফেব্রুয়ারিতে স্থানীয় বেগম রোকেয়া স্মৃতি সংসদের প্রচেষ্টায় এবং বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশ এই গার্মেন্টস প্রশিক্ষণের বৈধতা নিয়ে এবং কেন তা স্থগিত করা হবে না জানতে চেয়ে হাইকোর্টে রীট করলে হাইকোট ২০১২ সালের মে মাসে ওই গার্মেন্টেস ফ্যাক্টরি উচ্ছেদের আদেশ দেন। তিনি জানান, রোকেয়া স্মৃতি কেন্দ্র প্রতিষ্ঠাই হয়েছে শুধুমাত্র শিক্ষা সংস্কৃতি ও নারী তীর্থ কেন্দ্র হিসেবে।
রোকেয়ার উত্তরসূরী বৈমাত্রেয় ভাইয়ের মেয়ে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষিকা রঞ্জিনা সাবের চৌধুরী জানালেন, যে লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে স্মৃতি কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠা তার কী বাস্তবায়ন হবে না? কেন স্মৃতি কেন্দ্রের কার্যক্রম চালু হচ্ছে না এ প্রসঙ্গে কেন্দ্রের উপ-পরিচালক আব্দুল্লাহ আল ফারুক জানান, এটি সরকারের উচ্চ পর্যায়ের বিষয়। তিনি জানান, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা এই কেন্দ্রকে বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে নারী ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করার প্রক্রিয়া নেওয়া হলে কেন্দ্রের পক্ষ থেকে তিনিসহ ২ কর্মকর্তা হাইকোর্টে একটি রীট করেছিলেন। তাতে তারা স্মৃতি কেন্দ্রটিকে যেন অন্য কোন মন্ত্রণালয়ে স্থানান্তর না করে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অধীনেই চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আবেদন জানান। পরে এই রীটের প্রেক্ষিতে হাইকোট ২০১৫ সালে বাদীদের চাকরি রাজস্ব খাতে স্থানান্তর ও কেন্দ্রটি সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ে নেয়া এবং এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের পক্ষে রায় দেন। পরবতীতে সরকার পক্ষ মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের আপীল বিভাগে আপীল করলে আপীল বিভাগও সরকারের আবেদন খারিজ করে দেন।
পরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৬ সালে স্মৃতি কেন্দ্রটিকে আবারও বাংলা একাডেমির তত্ত্বাবাধানে সংস্কৃতি বিয়য়ক মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করার নির্দেশ দেন। এরপর ২০১৬ সালে বাংলা একাডেমির কাছে পুনরায় ন্যন্ত করার পরও বাংলা একাডেমি আজও কোন কার্যকর পদক্ষেপ নেননি।
জানা গেছে, বেগম রোকেয়া স্মৃতি কেন্দ্র পাঠাগারে ২০১৭ সালের মামলার ওই বাদী ২ কমকর্তার চাকরি বাংলা একাডেমিতে আত্মীকরণ করা হলেও অন্যান্যদের করা হয়নি। ফলে ২০১৭ সাল থেকে ২ কর্মকর্তা বেতন পাচ্ছেন। তবে হাইকোট এবং আপীল বিভাগের রায় অনুসারে তারা এখনো বকেয়া বেতন ভাতাদি পাননি। বাকী ২ কমচারিকে মাসিক ৯ হাজার টাকার চুক্তিতে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। আর অন্যদের কোন সুরাহ হয়নি। তারা না পারছেন চাকরি ছেড়ে চলে যেতে না পারছেন ধরে রাখতে।
(এমএস/এসপি/ডিসেম্বর ১০, ২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- ছোটরা ভুল করতে করতে শিখবে
- ওরা ভস্মমুখ
- রূপকথার গল্প
- দেশ-জনগণের জন্য কাজ করতে আ.লীগকর্মীদের প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- ‘মানবসম্পদ উন্নয়নে উচ্চশিক্ষার বিকল্প নেই’
- দুর্নীতি মামলায় তদন্তের মুখে মাহাথির মোহাম্মদ
- টানা ২৭ দিন ধরে তাপপ্রবাহ, ৭৬ বছরের মধ্যে রেকর্ড
- নড়াইলে জমজমাট ঘুড়ি উৎসব অনুষ্ঠিত
- ‘বর্তমান সরকারের আমলে পাহাড়ে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে’
- শনিবার ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়
- বাংলাদেশ যুব ঐক্য পরিষদ ফরিদপুর জেলা শাখার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন
- বৈদ্যুতিক পাখা মেরামত করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যু
- শ্রীনগরে মসিউর রহমান মামুনের উঠান বৈঠক অব্যাহত
- কাপাসিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস মার্কার প্রার্থীর গণসংযোগ
- কালুখালী থেকে অস্ত্র-গুলিসহ ২ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
- সাঁথিয়ায় অগ্রনী ব্যাংকের ভোল্ট থেকে ১০ কোটি টাকা উধাও, গ্রেফতার ৩
- রোহিঙ্গাদের কারণে কক্সবাজারে দীর্ঘস্থায়ী খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা : এফএসআইএন
- নড়াইলের পানচাষী কার্তিকের স্বপ্ন পুড়ে ছাই
- গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে বাংলাদেশ, প্রধানমন্ত্রীর সফরে চোখ সবার
- চাল আমদানি না করায় সাশ্রয়ী হয়েছে ডলার
- তীব্র তাপদাহে পথচারী ও গরীব মানুষের পাশে যুবলীগ
- ফরিদপুরে ইসলামী আন্দোলনের বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ
- সালথায় বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ আদায়
- ডিলারের সাথে খাদ্য কর্মকর্তার বিরোধে চাল পাচ্ছে না ৫০০ ওএমএস কার্ডধারী
- উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় ৭৩ জনকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
- চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ ৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড
- মহম্মদপুরে ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হলেন মুনমুন খান
- হিলিতে গরুবোঝাই নছিমনের ধাক্কায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- মোবাইল ইন্টারনেটের গতিতে ৬ ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ
- বাগেরহাটে গাছচাপা পড়ে মুয়াজ্জিনের মৃত্যু
- গরমে সবজির দাম আরও বেড়েছে
- বাগেরহাটে জমি সংক্রান্ত বিরোধে কৃষককে পিটিকে হত্যা
- স্মার্ট সুদহারে বিপাকে ব্যবসায়ীরা
- আবারও ঢাকার সিনেমায় পাওলি দাম
- ‘গরমে জনগণের পাশে না দাঁড়িয়ে সমাবেশ করা তামাশা’
- ‘পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য থেকে বিএনপির শিক্ষা নেওয়া উচিত’
- ‘এসটিপি প্ল্যান্ট ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন নয়’
- আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে বিদায়ের ঘোষণা মার্তার
- রিমান্ড শেষে কেএনএফের ২ সদস্য কারাগারে
- ‘দিল্লির দাসত্ব গ্রহণের জন্য দেশ স্বাধীন হয়নি’
- চিকিৎসা খাতে থাইল্যান্ডের বিনিয়োগ চাইলেন প্রধানমন্ত্রী
- দ্বিপক্ষীয় ৫ নথিতে সই করল ঢাকা-ব্যাংকক
- সান্তাহারে তীব্র গরমে পথচারীদের লেবুর শরবত বিতরণ
- ওয়ালটন এসি কিনে ৩৪তম মিলিয়নিয়ার হলেন গাজীপুরের ব্যবসায়ী আব্দুল আলী
- বাওড়ে গোসলে নেমে নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
- শ্রীনগরে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ফিরুজা বেগমের গণসংযোগ অব্যাহত
- যেকোন দুর্যোগ মোকাবেলায় প্রস্তুত আছি : ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
- তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যেও ঈশ্বরদীতে বন্ধ নেই প্রাইভেট-কোচিং
- বিশ্ব বাজারে বাড়লো জ্বালানি তেলের দাম
- টাঙ্গাইলে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করছেন মাটি ব্যবসায়ীরা
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !