E Paper Of Daily Bangla 71
World Vision
Technomedia Limited
Mobile Version

রাজবাড়ীর অহংকার স্বাচিপ সভাপতি অধ্যাপক ইকবাল আর্সলান

২০২১ জানুয়ারি ২৪ ১৮:১১:৩৪
রাজবাড়ীর অহংকার স্বাচিপ সভাপতি অধ্যাপক ইকবাল আর্সলান

আবুল কালাম আজাদ, রাজবাড়ী : রাজবাড়ী জেলার অহংকার সূর্য সন্তান বাংলাদেশের চিকিৎসক সমাজের কিংবদন্তী নেতা, রাজবাড়ী জেলার পাংশা পৌরসভার মাগুড়াডাঙ্গী গ্রামের সমভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান।

মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক এর সংগ্রামী সভাপতি অধ্যাপক ডাঃ এম. ইকবাল আর্সলান পাংশা কালুখালী বালিয়াকান্দির তথা রাজবাড়ী জেলার লাখো মানুষের ভরসার স্থল।

তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক ও জননেত্রীর আদর্শ কর্মী যাকে দেখে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের অন্যান্য সৈনিকেরা অনুপ্রাণিত হয় এবং জননেত্রীর অন্যান্য কর্মীরা উজ্জবিত হয়, সেই নেত্রীর বিশ্বস্ত কর্মী নির্লোভ ত্যাগী নিঃস্বার্থবাদী মানুষ অধ্যাপক ডাঃ এম ইকবাল আর্সলান। হাজারও ব্যস্ততার মাঝে তিনি তার জম্মভুমি পাংশার নৌকার পক্ষে কাজ করার জন্য ছুটে এসেছেন তিনি বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার জন্য জন্য কাজ করে চলছেন অবিরত।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নৌকাকে বিজয়ী করতে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। আসন্ন পাংশা পৌরসভা নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী ওয়াজেদ আলী মাস্টারের পক্ষে পাংশায় তিনি ব্যাপক গণসংযোগে নেমেছেন। তিনি পাংশায় মাটিতে পা রাখতেই পাংশার মানুষ তাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। একজন ইকবাল আর্সলান একদিনে তৈরী হয় নাই, বছরের পর বছর হাজারো ত্যাগ তিতিক্ষা ধৈর্য্যের বিনিময়ে ও জীবনহানীর শত হুমকির পরওয়া না করে এবং আদর্শের সাথে আপোষ না করে শত্রুপক্ষের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানের এক শক্তিমান চরিত্রের নাম অধ্যাপক ডাঃ এম ইকবাল আর্সলান।

স্বাচিপের মহাসচিবের দায়িত্ব নিয়ে তিনি অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে সারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের চিকিৎসকদের একত্রিত করেছেন। তিনি ব্যক্তিগত ভাবে রাজবাড়ীবাসির জন্য সবসময় পাশে থাকেন। রাজবাড়ীবাসীর জন্য বিভিন্ন সহায্য সহোযোগিতা করে থাকেন। তিনি জমিদার পরিবারের সন্তান হওয়ায় পাংশা জায়গা জমি তিনি স্কুল কলেজ মসজিদ একাডেমিক ভবন ইদগাহ নির্মাণ করেন।

তার গ্রামের বাড়ীতে মহিলা কলেজ, পাংশা মহিলা কলেজ, পৈত্রিক জমি আর গ্রামের সকলের সহযোগীতায় তিলে তিলে গড়ে তুলেছেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদ কালে সরাসরি তাঁর সুপারীশে স্বীকৃতি অর্জন করেছিলো কলেজটি । গ্রামের মধ্যে মহিলা কলেজ মাত্র সাত জন ছাত্রী দিয়ে যাত্রা শুরু এখন এক হাজারের উপর ছাত্রী । এখান থেকে পাশ করে অনেকেই চিকিৎসা সহ অনেক পেশায়, উচ্চ শিক্ষায় জায়গা করে নিয়েছে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।তিনি এলাকার গরীব দুখি মানুষের সেবা করে চলছেন।

(একে/এসপি/জানুয়ারি ২৪, ২০২১)

পাঠকের মতামত:

২৬ এপ্রিল ২০২৪

এ পাতার আরও সংবাদ

উপরে
Website Security Test