আ.লীগের বলিষ্ঠ কাণ্ডারী ও জেলা রাজনীতির উজ্জ্বল নক্ষত্র ডাঃ এম এ আজিজ 

নীহার রঞ্জন কুন্ডু, ময়মনসিংহ : এক সময়ের ছাত্রলীগের বিশিষ্ট নেতা ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আস্থাভাজন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সাবেক মহাসচিব খ্যাতনামা চিকিৎসক এম.এ আজিজ। ময়মনসিংহের তৃণমূল মানুষের কাছে এম.এ আজিজ এলাকার মানুষের আস্থার প্রতিক বলে তার এলাকায় ব্যাপক পরিচিতি আছে। 

জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগ নেতৃকর্মীদের সতর্ক করেছেন- আমার নেতারা যদি তৃণমূলের কাছে গ্রহণযোগ্য হয় তবে তারাই হবে আমার কাছে আস্থাভাজন।

এক্ষেত্রে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে তৃণমূল আওয়ামী লীগ নেতারা জাতীয় নির্বাচনে নমিনেশন পেতে পারেন। শেখ হাসিনা আরও বলেছেন, এ ব্যাপারে তার দৃঢ় বিশ্বাস তৃণমূল নেতারাই থাকেন বিজয়ের কাছাকাছি। চিকিৎসক আওয়ামী লীগ নেতা, তৃণমূলের প্রতিচ্ছবি এম.এ আজিজ ডাক্তারী পাশ করে চাকরী খুঁজেননি, তিনি খুঁজেছেন মানুষ, যে মানুষদের জন্য তিনি সবকটা দরজা জানালা খুলে রেখেছেন। ছুটে চলেছেন ঔষধ পত্র নিয়ে গ্রামের পথ থেকে পথে। হাজারো গ্রামবাসী বেড়িয়ে এসেছেন তাদের ডাক্তার আজিজ ভাইয়ের কাছে, এম.এ আজিজের কাছে। সেই কবে থেকে ডাঃ এম.এ আজিজ, আওয়ামী লীগের নৌকার বৈঠা ধরেছেন তার নিজেরই মনে নেই। শুধুমাত্র আছে আওয়ামী লীগের ময়মনসিংহ অঞ্চল যখন ছিলো বিভীষিকাময়, যখন আওয়ামী লীগের প্রতিপক্ষরা হিংস্র হয়ে তাদের জীবনের ওপর আক্রমনাত্বক হয়ে উঠতো তখন তারা প্রতিরোধে এগিয়ে যেতেন সাহসীকতার সাথে। অন্তরে বঙ্গবন্ধুকে ধারণ করে এম.এ আজিজের এই পথ চলা। আওয়ামী লীগের নেতা কর্মিদের কাছে ডাঃ এম. এ আজিজ আর্দশ। কারণ, এম. এ আজিজ ময়মনসিংহের জনতার আর জনসাধারণের পরীক্ষিত উত্তরাধিকারি। ময়মনসিংহের মাটিতে ডাক্তার আজিজ স্বচ্ছ রাজনিতীর ধারক ও বাহক, এই জন্য সর্বময় জনতার অফুরন্ত ভালবাসায়, আলোর পথ প্রদর্শক। ধাপে ধাপে ধাপ পেড়িয়ে শুধুই সামনে এগিয়ে যান সাবেক মহাসচিব স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ ডাঃ এম.এ আজিজ। নৌকার ভরসাস্থলের আস্থাশীল হয়ে উঠেছেন।তাই সাধারন মানুষের দাবী।

তিনিই এবার হবেন ময়মনসিংহ নৌকার কান্ডারী। তৃণমূল গাইবে তারই জয় গান। এবার এসো সবাই মিলে গড়ি স্মার্ট বাংলাদেশ। ঈদ উল ফিতরকে সামনে তিনি ছুটে চলেছেন তার সুযোগ্য ছোট ভাই ময়মনসিংহের যুবলীগের আইকন এইচ এম ফারুককে নিয়ে দরিদ্র জনগনের দৌরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দিচ্ছেন, খাবার সহ ঈদের সকল প্রকার সামগ্রী।
তিনি অক্লান্ত পরিশ্রমী, নানা প্রতিকুলতার মধ্যে জনসেবায় এত টুকু কমতি নেই, তিনি এই অসহ্য গরমে, ময়মনসিংহ শহর ও শহরতলীর প্রতিটি এলাকায় তার জনসংযোগ তথা ভবিষ্যতে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অভিপ্রায়ে রাতদিন পরিশ্রম করে তিনি জনগণের অন্তরে জায়গা করে নিয়েছেন।

ময়মনসিংহ বাসীর অন্তরে এখন শুধুই ডাক্তার আজিজ। তার এই পরিশ্রমের সাথী তার ছোটভাই ময়মনসিংহ যুবলীগ নেতা এইচ এম ফারুক যোগ্য উত্তর সূরী হিসেবে ইতিমধ্যেই নানান ভাবে তাকে সহযোগিতা করে চলেছেন। হয়তো এবার ময়মনসিংহ থেকে জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মানে ডাক্তার আজিজ স্বরনীয় হয়ে থাকবেন।

(এনআরকে/এসপি/এপ্রিল ১৯, ২০২৩)