E Paper Of Daily Bangla 71
World Vision
Technomedia Limited
Mobile Version

বশেমুরকৃবিতে মৎস্য খাদ্য হিসেবে উচ্চমানের স্পিরুলিনার সাশ্রয়ী চাষ ও ব্যবহার শীর্ষক কর্মশালা 

২০২৩ সেপ্টেম্বর ১৭ ১৮:১৯:৩৯
বশেমুরকৃবিতে মৎস্য খাদ্য হিসেবে উচ্চমানের স্পিরুলিনার সাশ্রয়ী চাষ ও ব্যবহার শীর্ষক কর্মশালা 

স্টাফ রিপোর্টার, গাজীপুর : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেমুরকৃবি) একোয়াকালচার বিভাগ আয়োজিত ‘কম খরচে মৎস্য খাদ্য হিসেবে উচ্চমানের স্পিরুলিনার সাশ্রয়ী চাষ এবং এর ব্যবহার' বিষয়ক কর্মশালা আজ রবিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক কমপ্লেক্সে অনুষ্ঠিত হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের বহিরাঙ্গন কার্যক্রমের পরিচালক প্রফেসর ড. ইমরুল কায়েসের সভাপতিত্বে গাজীপুরের বিভিন্ন উপজেলা থেকে আগত মৎস্য খামারী এবং গবেষকদের যৌথ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ গিয়াসউদ্দীন মিয়া এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে বাংলাদেশ একাডেমি অব সায়েন্সেস এর কাউন্সিল মেম্বার ও বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. জেড এন তাহমিদা বেগম ও অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর তোফায়েল আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।

কর্মশালার মূল গবেষক একোয়াকালচার বিভাগের প্রফেসর ড. মোঃ আমজাদ হোসেন উচ্চমূল্যের মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য খাদ্য হিসেবে মাইক্রোঅ্যালজির ব্যবহার বিষয়ে সচিত্র গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন। অত:পর মুক্ত আলোচনায় অংশগ্রহণ করে বিভিন্ন অনুষদীয় ডীন এবং পরিচালকবৃন্দ মূল্যবান মতামত প্রদান করেন।

উদ্বোধনী পর্বে মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর তাঁর বক্তব্যে বলেন, বর্তমান মৎস্য চাষের রূপালী বিপ্লবের যুগে আজকের প্রশিক্ষণের বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রাসঙ্গিক। মাছের খাদ্য হিসেবে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে উচ্চমানের স্পিরুলিনা স্বল্প খরচে চাষ করে মৎষ্য খামারীদের মাঝে সহজে পৌঁছাতে পারলে দেশের মৎস্য খাত আরো সমৃদ্ধ হবে। তিনি গবেষণার নেতিবাচক দিক অতিক্রম করে মাছের স্বাদ ঠিক রেখে স্পিরুলিনা চাষে খামারী ও গবেষকদের এগিয়ে আসার আহবান জানান। কর্মশালার বিশেষ অতিথি প্রফেসর ড. জেড এন তাহমিদা উল্লেখিত গবেষণা কার্যক্রম এগিয়ে নিতে সর্বাত্বক সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন।

বাংলাদেশ একাডেমি অব সায়েন্সেস ও ইউএসডিএ এর আর্থিক সহযোগিতায় দু’দিনব্যাপী কর্মশালায় গাজীপুর জেলার সদর, শ্রীপুর, কাপাসিয়া, কালিগঞ্জ এবং টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর উপজেলা থেকে ৩০ জন প্রকৃত মৎস্য খামারী অংশগ্রহণ করেন।

(এস/এসপি/সেপ্টেম্বর ১৭, ২০২৩)

পাঠকের মতামত:

০৪ মে ২০২৪

এ পাতার আরও সংবাদ

উপরে
Website Security Test