যেভাবে পাঁচজনকে খুন করে মাহফুজ
মোহাম্মদ নেয়ামত উল্লাহ, নারায়ণগঞ্জ : মাহফুজ ওরফে মোশারফের দেয়া জবানবন্দিতে সে জানায়, ২০১৬ সালের ১৫ জানুয়ারি শুক্রবার সন্ধ্যায় মামি লামিয়ার প্রতি অনৈতিক আসক্তি মেটাতে সে ওই বাড়িতে যায়। পরে রাতের দিকে সে ধরা পড়ে যায়। এর পরেও তাকে কঠোর কোনো শাস্তি দেওয়া হয়নি। কিন্তু আবারো পারিবারিক শাস্তি ও অপমানের আশঙ্কা থেকে সে একাই একে একে ঠান্ডা মাথায় পাঁচজনকে খুন করে। এর সঙ্গে অন্য কেউ জড়িত না।
ওই রাতেই সাড়ে তিনটা থেকে পরের দিন সকাল সাড়ে সাতটার মধ্যে দুই শিশুসহ পাঁচজনকে নির্মমভাবে খুন করে মাহফুজ। হত্যাকাণ্ডের শিকার তৃতীয় শ্রেণির ছাত্র শান্ত ঘটনার সময় স্কুলে গেলেও ওইদিন স্কুলে কোনো ক্লাস না হওয়ায় সে বাসায় ফিরে আসে। ঘটনা দেখে ফেলায় তাকেও খুন করা হয়।
হত্যাকাণ্ডের বিস্তারিত বর্ণনায় সে জানায়, শুক্রবার মাহফুজ নিশ্চিত হন ওই দিন রাতে তার দুই মামা বাড়িতে থাকবেন না। বড় মামা শফিকুল ইসলাম ঢাকায় এবং ছোট মামা শরীফুল ইসলাম ত্রিশালে একটি কাজে যাবেন। এই সুযোগে সে চিন্তা করে ছোট মামীর সঙ্গে রাতে অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করবে।
শুক্রবার সন্ধ্যায় মাগরিবের আযানের আগ মুহূর্তে সে মামা শফিকুলের বাড়িতে যায়। দরজা খুলে দেয় শান্ত। সে শান্তকে সঙ্গে নিয়ে লামিয়ার ঘরে গিয়ে অবস্থান নেয়। সে যে এসেছে এটি না বলার জন্য শান্তকে দশ টাকা দেয়। শান্ত চলে যাওয়ার পর সে ওই ঘরের খাটের নিচে গিয়ে ঘাঁপটি মেরে থাকে। এ সময় অন্য ঘরে তাছলিমা, লামিয়াসহ অন্যরা টিভি দেখছিল। টিভি দেখা শেষ করে তারা খেতে বসে।
এ সময় সে খাটের নিচ থেকে বের হয়ে দরজার কোনায় দাঁড়িয়ে তাদের খাওয়া-দাওয়া দেখে মাহফুজ। খাওয়া শেষ করে তারা আবারও টিভি দেখতে বসে। এভাবে রাত সাড়ে বারোটা পর্যন্ত তারা টিভি দেখে। টিভি দেখা শেষ করে লামিয়া তার কক্ষে না এসে তার জা তাছলিমার কক্ষেই ঘুমিয়ে পড়ে। লামিয়ার কক্ষে ঘুমাতে আসে তাছলিমার ভাই মোর্শেদুল ইসলাম। এ সময় তাছলিমা এসে তার ভাইকে বিছানা করে দেয়। লামিয়া না আসায় মনে মনে ক্ষিপ্ত হয় মাহফুজ। এক পর্যায়ে তার প্রস্রাবের বেগ আসলে সে খাটের নিচ থেকে বের হওয়ার সময় মাথা খাটের সঙ্গে লেগে শব্দ হয়। মোর্শেদুল খাটের নিচে তাকিয়ে দেখেন মাহফুজ খাটের নিচে লুকিয়ে আছে।
তখন খাটের নিচ থেকে তাকে টেনে বের করে আনেন মোর্শেদুল। তাছলিমাকে ডেকে এনে বিষয়টি জানান। এরপর দু’জনে মিলে মাহফুজকে প্রচন্ড বকাঝকা করেন। তবে রাত গভীর হওয়ার কারণে তাকে বের করে দেয়নি তারা। এলাকায় নিজেদের মান-সম্মানের ভয় এবং সম্পর্কে ভাগিনা হওয়ার কারণে তাকে মোর্শেদুলের সঙ্গে একই খাটে ঘুম পারিয়ে রাখে তারা। মোর্শেদুল ঘুমিয়ে পড়লে মাহফুজ উঠে পড়ে এবং টয়লেটে গিয়ে সিগারেট খেতে খেতে হত্যার পরিকল্পনা করে। টয়লেটের দরজার ফাঁক দিয়ে রান্নাঘরের শিল-পাটা দেখতে পায়।
টয়লেট থেকে বের হয়ে সে রান্না ঘরে যায়। সেখান থেকে শিল নিয়ে এসে বালিশের পাশে রেখে শুয়ে থাকে। কিছুক্ষণ পর উঠে মোর্শেদুলের মাথায় শিল দিয়ে আঘাত করে। এ সময় মোর্শেদুল চিৎকার করে উঠলে মাহফুজ একটি শার্ট এনে মোর্শেদুলের মুখে ঢুকিয়ে দেয়। তার শার্ট দিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে হত্যা করে। এর পরপরই ফজরের আজান হলে মাহফুজ অস্থির হয়ে কিছুক্ষণ পায়চারি করে। আবার কিছুক্ষণ ঝিম মেরে বসে থাকে।
ভোর সাড়ে ৬টার দিকে বড় মামি তাছলিমার মোবাইল ফোনে অ্যালার্ম বেজে ওঠে। ঘুম থেকে জেগে ওঠেন তাছলিমা। মোর্শেদুলের ঘরের দরজার ফাঁক দিয়ে মাহফুজ দেখতে পায় তাছলিমা ছেলে শান্তকে ঘুম থেকে ডেকে তুলেছেন। তাকে দাঁত ব্রাশ করানোর পর রান্না ঘরে বসিয়ে খাইয়ে দেন। এরপর স্কুল ব্যাগ কাঁধে দিয়ে ছেলেকে স্কুলে পাঠান। শান্তকে স্কুলে পাঠিয়ে তাছলিমা আবার গিয়ে শুয়ে পড়েন।
এরপর মাহফুজ ভাবে- রাতে তার খাটের নিচে লুকিয়ে থাকা বিষয়টি তাছলিমা জানে। আর মোর্শেদুলকে যেহেতু সে খুন করেছে, তাই এ হত্যার জন্য তাকেই দায়ী করে মামী তাছলিমা সবাইকে বলে দেবে। এ কারণে মামীকে হত্যার সিদ্ধান্ত নেয়। তখন মামীর কক্ষে গিয়ে সে বলে যে, মোর্শেদ মামা আপনাকে ডাকছে। তাছলিমা ঘুম ঘুম চোখে মোর্শেদুলের কক্ষের সামনে গিয়ে তাকে ডাকতে থাকে। এ সময় মাহফুজ দরজার আড়াল থেকেই তাছলিমার মাথায় শিল দিয়ে আঘাত করে। তাছলিমা ফ্লোরে পড়ে গেলে সে একটি কাপড় এনে তার গলায় পেঁচিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে।
এদিকে তাছলিমাকে আঘাত করার পর তার চিৎকার শুনে লামিয়া জেগে ওঠে। তখন লামিয়ার কক্ষে মাহফুজ শিল নিয়ে ঢুকে পড়লে তাকে দেখে লামিয়া খাটের উপরে দাঁড়িয়ে যায়। মাহফুজ এ সময় লামিয়ার মাথা লক্ষ্য করে প্রথমে শিল ছুড়ে মারে। এরপর লামিয়ার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে মাথায় শিল দিয়ে বেশ কয়েকটি আঘাত করে। এরপর বিছানার পাশে কাপড় শুকানোর জন্য বাঁধা দড়ি নেওয়ার চেষ্টা করে লামিয়ার গলায় ফাঁস দেয়ার জন্য।
এ অবস্থায় লামিয়া শিল নিয়ে মাহফুজকে পাল্টা ছুঁড়ে মারে। তবে তা গিয়ে পড়ে তাছলিমার মেয়ে সুমাইয়ার মাথায়। এতে সুমাইয়া জেগে উঠে কান্না শুরু করে। মাহফুজ আবার শিল নিয়ে লামিয়ার মাথায় আঘাত করে এবং গলায় পা দিয়ে চেপে দাঁড়িয়ে থাকে। ফলে লামিয়া মারা যায়। এরপর সে কাপড় শুকানোর দড়ি নিয়ে পাঁচ বছরের সুমাইয়ার গলায় পেঁচিয়ে তাকে হত্যা করে।
এদিকে এ সময় শান্ত স্কুল থেকে ফেরত আসে। তখন শান্তকেও মাহফুজ খুন করার সিদ্ধান্ত নেয়। এর আগে সে শান্তর মায়ের লাশ করিডোর থেকে মোর্শেদুলের ঘরে নিয়ে আসে। ঘরের রক্তের ওপরে একটি সাদা চাদর দিয়ে রাখে। মাহফুজ দরজা খুলে দিলে শান্ত বাসায় প্রবেশ করে তার মায়ের কক্ষে ঢুকে মাকে খুঁজতে থাকে। তখন মাহফুজ পেছন থেকে শান্তকে ঘাড় ধরে দেওয়ালে প্রচন্ড জোরে মাথা ঠুকে দেয়। শান্ত ফ্লোরে পড়ে দাপাতে থাকে। এ সময় একটি কাপড় দিয়ে শান্তর গলা পেঁচিয়ে তার মৃত্যু নিশ্চিত করে।
সবাইকে হত্যার পর মাহফুজ শিল নিয়ে বাথরুমে গিয়ে বালতিতে তা ধুয়ে ফেলে। এরপর রান্নাঘরে গিয়ে পাটার ওপর শিল রেখে আসে। এরপর আবার বাথরুমে গিয়ে তার গায়ে লেগে থাকা রক্ত পরিষ্কার করে ও হাত-মুখ ধুয়ে নেয়। ঘরে এসে সে একটি শুকনো কাপড় দিয়ে হাত-মুখ মুছে ঘরের দরজায় তালা লাগিয়ে বের হয়ে চাবিটি সে ছুঁড়ে বাড়ির জলাধারে ফেলে দেয়। এরপর মাহফুজ মোর্শেদুলের হোসিয়ারি কারখানায় যায়। এখানে সে কাজ করে।
জবানবন্দিতে মাহফুজ আরো জানায়, তাকে জুতাপেটা করার পর ১২ দিন ক্ষোভে সে খাবার খায়নি, গোসলও করেনি। এরপরই সে হত্যাকাণ্ড ঘটায়। এ হত্যাকণ্ড ঘটানোর পর সে ওই হোসিয়ারি কারখানার বাথরুমে গিয়ে গোসল করে।
(এমএনইউ/এসপি/আগস্ট ০৭, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- তাপদাহে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিয়ে ভাবনায় ‘তিন বিকল্প’
- তীব্র তাপপ্রবাহ থেকে স্বস্তি পেতে বৃষ্টির জন্য দিনাজপুরে ইস্তিস্কার নামাজ আদায়
- বিরামপুরে প্রসূতির পেটে গজ ও ফুল রেখে সেলাই করার অভিযোগ চিকিৎসকের বিরুদ্ধে
- তাপদাহে প্রকৃতির রসগোল্লা খ্যাত 'লিচু ' নিয়ে বিপাকে বাগানি ও চাষিরা
- বরগুনায় অর্ধশতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
- 'বৈশ্বিক জলবায়ু হুমকি মোকাবেলায় পরিবেশ বান্ধব কল-কারখানার বিকল্প নাই'
- 'ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সেবার মান বাড়াতে করণীয় সবকিছু করা হবে'
- ফরিদপুরের মধুখালি ও বোয়ালমারি উপজেলায় সামাজিক সম্প্রীতি সভা
- ফরিদপুরে নৌ পুলিশের অভিযানে চায়না দুয়ারি ও কারেন্ট জাল জব্দ, গ্রেফতার ২
- মধুখালির ডুমাইনে নিহত দুই ভাইয়ের পরিবারের সাথে দুই মন্ত্রীর সাক্ষাৎ
- দুই বিভাগে বৃষ্টির আভাস, বাড়বে ভ্যাপসা গরম
- ‘উপজেলা ভোট ব্যর্থ হলে ৭ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠিত গণতন্ত্র ব্যর্থ হবে’
- নির্মাতা আরেফীনের সিনেমায় পাওলি দাম
- লঁরিয়েকে ৪-১ গোলে হারিয়ে পিএসজির জয়
- ইরানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর গ্রেপ্তার চায় আর্জেন্টিনা
- ‘যুক্তরাষ্ট্র সরে গেলে বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে কে’
- পশ্চিমবঙ্গের ২০ জায়গায় তাপমাত্রা ছাড়াল ৪০ ডিগ্রি
- ‘যুদ্ধ কখনো কোনো সমাধান দিতে পারে না’
- ইউক্রেনকে গোপনে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
- শপথ নিলেন তিন বিচারপতি
- দেশে আবারও ৩ দিনের ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি
- ‘প্রচন্ড লড়াই শেষে পাকবাহিনী বরিশাল শহর দখল করে নেয়’
- সাজেকে ডাম্পট্রাক খাদে পড়ে ৬ শ্রমিক নিহত, আহত ১৩
- কেন্দুয়ায় ৩ দিনব্যাপী জালাল মেলার বর্ণাঢ্য আয়োজন
- তাপপ্রবাহে ‘অতি উচ্চঝুঁকিতে’ বাংলাদেশের শিশুরা
- ভালোবাসার শহর পাংশার আয়োজনে পথচারীদের মাঝে শরবত বিতরণ
- বরগুনায় হিট স্ট্রোকে শ্রমিকের মৃত্যু
- ‘রেলের ভর্তুকি প্রত্যাহার করা হবে’
- মোংলায় ওএমএস এর চাল বিতরণে অনিয়ম, ২০ বস্তা চাল জব্দ
- কালুখালীতে গাঁজাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- নগরকান্দায় সামাজিক সম্প্রীতি সমাবেশ সভা, ব্যাপক তৎপরতায় থানা পুলিশ
- বৃষ্টি প্রার্থনায় টাঙ্গাইলের বিভিন্ন স্থানে ইসতিসকার নামাজ আদায়
- বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের ‘সহ-প্রচার সম্পাদক’ নির্বাচিত অনয় মুখার্জী
- বাগেরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
- বাগেরহাটে তাপমাত্রা ৪১.৬ ডিগ্রি, জনজীবনে স্থবিরতা
- বোয়ালমারীতে স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতৃবৃন্দের সাথে চেয়ারম্যান প্রার্থী মুশা মিয়ার মতবিনিময়
- পুতুল পোড়াতে গিয়ে আগুনে দগ্ধ শিক্ষার্থী
- বোয়ালমারীতে হিরু মুন্সীর কার্বণ মিল ও সীসা কারখানা বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন
- ঈশ্বরদীতে হিটস্ট্রোকে স্বর্ণ শিল্পীর মৃত্যু
- ‘আবাদি অঞ্চল ও গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ছাড়া সর্বত্র সমান লোডশেডিং হচ্ছে’
- চট্টগ্রামে ৩ দিনব্যাপী উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত সম্মেলন উদ্বোধন করবেন সুরস্রষ্টা শেখ সাদী খান
- জামালপুরে শিশুদের নিরাপত্তায় পুলিশ প্রশাসনের ভূমিকা শীর্ষক সভা
- বাগেরহাটে মহানবী ও চার খলিফা সর্ম্পকে মুসলিম যুবকের ফেসবুকে কটুক্তি, ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ সমবেশ
- পুলিশের তাৎক্ষণিক তৎপরতায় বেঁচে গেল ট্রেনের হাজারো যাত্রী
- ঝিনাইদহে বৃষ্টির আশায় ইস্তিস্কার নামাজ আদায়
- বেলকুচিতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণায় সংসদ সদস্যের ভাই ও সহকারি
- টাঙ্গাইলে তীব্র তাপপ্রবাহে হাসপাতালে রোগীদের ভিড়
- কাশিয়ানীতে আমের লোভ দেখিয়ে শিশুকে ধর্ষণ
- নাগরপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা আলমগীর হোসেন আলোর দাফন সম্পন্ন
- গোপালগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র রাজুর ইন্তেকাল
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !
২৫ এপ্রিল ২০২৪
- তীব্র তাপপ্রবাহ থেকে স্বস্তি পেতে বৃষ্টির জন্য দিনাজপুরে ইস্তিস্কার নামাজ আদায়
- বিরামপুরে প্রসূতির পেটে গজ ও ফুল রেখে সেলাই করার অভিযোগ চিকিৎসকের বিরুদ্ধে
- বরগুনায় অর্ধশতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
- 'বৈশ্বিক জলবায়ু হুমকি মোকাবেলায় পরিবেশ বান্ধব কল-কারখানার বিকল্প নাই'
- ফরিদপুরের মধুখালি ও বোয়ালমারি উপজেলায় সামাজিক সম্প্রীতি সভা
- ফরিদপুরে নৌ পুলিশের অভিযানে চায়না দুয়ারি ও কারেন্ট জাল জব্দ, গ্রেফতার ২
- মধুখালির ডুমাইনে নিহত দুই ভাইয়ের পরিবারের সাথে দুই মন্ত্রীর সাক্ষাৎ