আনিসুর রহমান আলিফ’র গল্প
কাঁচের চোখ ৩
তোমরা কাঁচের চোখে দেখো তাই অনুধাবন করতে পারো না। কাঁচের চোখে দেখলে অনুধাবন করা যায় না। আজ মনুষ্য সমাজের এই চিত্র তোমাদের ঐ স্থির দৃষ্টির উপর পড়ে ঠিকই কিন্তু ঐ প্রতিবিম্ব তোমাদের মনকে আলোড়িত করে না। দৃষ্টির সাথে সাথে তোমাদের মনও আজ পাথরসম। অনুধাবন করার শক্তি, বিবেকের বিচার আর মনুষ্যত্ব নামের উজ্জ্বল জ্যোতি থেকে আজ তোমরা বিচ্যুত। তবে দেরি হয়নি খুব। তোমাদের ফিরে আসার অপেক্ষায় প্রতিনিয়ত যারা চাতকের মতো চেয়ে থাকে তাদের আর্তি ভরা ডাকে সারা তোমাদেরকে দিতেই হবে, তোমাদেরকে ফিরতেই হবে।
সজল ভালো ছেলে। পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত। বন্ধু-বান্ধবের সাথে তেমন কোনো আড্ডা নেই, বাজে কোনো নেশা নেই। মসজিদে গেলে প্রায়শই তার সাথে আমার দেখা হয়। সুন্দর করে সালাম দিয়ে কুশল বিনিময় করে। সজল কে আমার ভালো লাগে, তাই মাঝে মাঝেই আমরা ব্যাংক চত্বরে ফাস্টফুডের দোকানে বসতাম। এটা সেটা নিয়ে কথা বলতাম। ভবিষ্যতের স্বপ্নগুলোকে ভাগাভাগি করতাম।
একদিন মাগরিবের নামাজের সময়। ওজু করে মসজিদে ঢুকেছি, দেখি সজল। আমাকে দেখে ইশারায় সালাম জানাল। আমরা পাশাপাশি নামাজে দাঁড়ালাম। হঠাৎ লক্ষ করলাম তার নামাজে দাঁড়াবার ধরন আগের মতো নেই। কেমন যেন এলোমেলো। দাঁড়ানো, রুকু করা, সেজদা করা সবকিছুতেই কেমন যেন আলাদা আলাদা ভাব। নামাজ শেষে ব্যাপার কী জিজ্ঞাসা করতে সে একটু হেসে বলল,
-এতদিন ভুলের মধ্যে ছিলাম। এখন যেভাবে নামাজ আদায় করছি এটাই সহি। বললাম,
-কে বলেছে?
-হুজুর বলেছে। হুজুর বড় আলেম লোক। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে তিনি গিয়েছেন, দ্বীনি শিক্ষা লাভ করেছেন। হুজুর বলেছেন এই ভাবে নামাজ পড়তে হয়। তিনি আরো বলেছেন, এইভাবে ছাড়া যারা নামাজ পড়ে তাদের কারোরই নামাজ হয় না। বললাম,
-আমাদের পূর্ব পুরুষরা তো এই ভাবেই পড়েছে তাদের নামাজ কি হয়নি? সজল বলল,
-না, তাদের কারোরই নামাজ হয় নি।
সজলের মুখে এমন ভয়াবহ কথাটা শুনে মনটা আমার খারাপ হয়ে গেল। আমি আর কথা না বাড়িয়ে তার থেকে বিদায় নিয়ে বাড়ির পথ ধরলাম। এমন ধরনের কথায় মনের মধ্যে আমার কেমন যেন কী হচ্ছে। অজানা সব প্রশ্নের সাথে যুক্তি আর উত্তরের খেলা শুরু হয়েছে। কার নামাজ কবুল হয় আর কারটা হয় না তার সার্টিফিকেট কি মানুষ দিতে পারে?
মসজিদের সামনে বেশ একটা জটলা। ভাবলাম জামাত বুঝি শেষ হয়ে গেছে। ওজু করতে বসেছি। হঠাৎ হৈ-হল্লা শুরু হলো। সজলের কণ্ঠ শুনে উঠে দাঁড়ালাম। জটলাটার কাছে এগিয়ে যেতে বুঝলাম সজলের সাথে মসজিদ কমিটির সদস্যদের উচ্চবাচ্য চলছে। ভীরের মধ্যে দাঁড়িয়ে শুনলাম সজল বলছে,
-আপনারা যেভাবে নামাজ পড়েন এটা সহি না। আমার কাছে কিতাব আছে। কিতাবে লেখা আছে কীভাবে পড়লে নামাজ সহি হয়। সদস্যদের মধ্যে থেকে উত্তেজিত কণ্ঠে একজন বলল,
-তোদের কিতাব কারা ছাপে তার খবর আমরা জানি। আর একটা কথা বললে মার খাবি। ভাব ধরছ না ?
সজল গর্জে উঠে বলল,
-আমি নতুন ভাব ধরি নাই, নতুন ভাব ধরছেন আপনারা।
-আপনারা বেদাতের মধ্যে ডুবে গেছেন। সদস্যদের মধ্যে থেকে আরো একজন এগিয়ে এসে বলল,
-সজল শোন, আমার দাদাকে আমি এইভাবে নামাজ পড়তে দেখেছি। বাবা আমাকে এইভাবেই নামাজ শিক্ষা দিয়েছেন। ইমাম সাহেব সুরা শিখিয়েছেন। আমার বয়স এখন পঁয়তাল্লিশ, আমার জীবদ্দশায় এ দেশের মানুষকে আমি সাধারণ ভাবেই নামাজ পড়তে দেখেছি। আমার তো মনে হয় নতুন কিছু তোরাই সৃষ্টি করেছিস। তোরাই বেদাত করছিস। আর তাছাড়া ভুল ধরার তুই কে? ভুল ধরার জন্য মাওলানা আছেন, মুফতি আছেন, ইমাম সাহেবরা আছেন।
হিস্টিরিয়া রোগীর মতো গজ গজ করে সজল বলল,
-আমাদেরও মুফতি আছে। মাওলানাও আছে।
-আরে যা যা তাদের কাছে যা।
-হ্যাঁ তাই যাব। তোমাদের মতো বেদাতিদের সাথে এই মসজিদে নামাজ পড়ব না।
সজল এখন আর আমাদের সাথে এক মসজিদে নামাজ পড়ে না। মাঝে মাঝে তার সাথে আমার দেখা হয় কিন্তু সেই আগের মতো সালামও দেয় না, কথাও বলে না। সজলকে এখন যাদের সাথে মিশতে দেখি তাদের বেশির ভাগকেই আমি চিনি না। ওদের কথা বলা, ভাব-ভঙ্গি, কেমন যেন আলাদা। সাধারণ মানুষের সাথে ওরা তেমন একটা মেশে না। সারাক্ষণ কী সব বই পরে আর সেই বইয়ের বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করে। সম্প্রতি জানতে পেরেছি ওরা কী একটা সংগঠনের সাথে নাকি জড়িত। ধর্ম পালন করতে সংগঠন লাগে নাকি? ধর্ম নিজেই তো একটা বিরাট সংগঠন। বিরাট এই সংগঠনের মধ্যে আরো সংগঠন তৈরি করার কী প্রয়োজন আছে তা বুঝি না।
সজলের বাবার সাথে সেদিন বাজারে দেখা হয়ে গেল। আমাকে দেখে বললেন,
-বাবা কেমন আছ? বললাম,
-ভালো। তিনি আক্ষেপ করে বললেন,
-আমার ছেলেটার যে কী হয়েছে? সারাক্ষণ কী এক ধর্মীয় সংগঠন নিয়ে পড়ে আছে। পড়াশোনায় আগের মতো মন নেই। কলেজেও ঠিকমতো যায় না। বলে ধর্মীয় জ্ঞান ছাড়া দুনিয়াবি জ্ঞানের নাকি কোনো মূল্য আল্লাহ্ পাকের কাছে নেই। এসব কী কথা? এসব কী কোনো সুস্থ মানুষের কথা। তুমি ওকে একটু বুঝিও বাবা।
কিছুদিন থেকেই শুনছি সজলরা নাকি একটি মসজিদ নির্মাণ করবে। মসজিদ নির্মাণ করা নিঃসন্দেহে ভালো কাজ। কিন্তু যা শুনলাম তাতে তো সংঘর্ষ বেঁধে যাবার আশংকা দেখা দিয়েছে। মতি মিয়ার কাছ থেকে ওরা যে দশ শতাংশ জমি কিনেছে এখন সেখানে নাকি ওরা মসজিদ গড়বে। কিন্তু মতি মিয়া সহ এলাকার মানুষ সেখানে তাদেরকে মসজিদ গড়তে দেবে না। এলাকার মানুষ মসজিদ গড়তে দেবে না এমনটা তো শুনিনি কখনও। বরং মসজিদের জন্য এলাকা-বাসীকে জমি ওয়াকফ করতেই দেখেছি। ভালো মতো শুনে যা বুঝলাম, ওখানে ওরা ওদের মতাদর্শের মসজিদ নির্মাণ করতে চায়। সমাজের থেকে, ধর্মের সাধারণ স্রোতধারা থেকে ওরা আলাদা হতে চায়।
প্রচণ্ড হৈ-হল্লায় ঘুমটা ভেঙে গেলো। রাস্তার পাশেই আমার ঘর। চারিদিকে কেমন একটা অস্থির আনাগোনা। ঘর থেকে বেরিয়ে এসে দেখলাম, লোকজন দৌড়দৌড়ি করছে। কারো কপাল ফেটে রক্ত ঝরছে, কারো হাত পায়ে কাপড় বাঁধা, চুঁইয়ে চুঁইয়ে রক্ত ঝরছে। শুনলাম বিরাট একটা সংঘর্ষ বেঁধেছে। সজলরা মসজিদ নির্মাণ করতে গেলে এলাকা-বাসীর সাথে সংঘর্ষ বাধে। বেশ কিছু মানুষ আহত হয়েছে। আমার মনের মধ্যে চলতে থাকা শঙ্কা এখন বেশ একটা আতঙ্কে পরিণত হচ্ছে। কী হচ্ছে এসব ! এ দেশের মানুষের মধ্যে এমনটা তো কখনও হয়নি। যত যাই হোক ধর্মীয় বিষয়ে এই দেশের মানুষ সব সময় এক থেকেছে। কীসে তাদের মধ্যে থাকা সেই ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে ফাটল ধরাল ? কীসে জোগাচ্ছে এত হিংসা ?
ধর্ম মানেই শৃঙ্খলা, ধর্ম মানেই অনুশাসন, ধর্ম মানেই একে অপরের প্রতি ভ্রাতৃত্ববোধের একটি আশ্রয়। আর এই ধর্মই এদেশের মানুষকে শতাব্দীর পর শতাব্দী একটি সুতোয় বেঁধে রেখেছে। ঈদ কিংবা পূজা যাই হোক মানুষ একে অপরের সাথে মিলে মিশে থেকেছে। ছেলে বেলায় রতনদের মন্দিরের পুজোর প্রসাদ কতো খেয়েছি তার হিসেব নেই। ঈদের দিনে রতন আমাদের বাড়ি আসতো মা ওকে সেমাই পোলাও খেতে দিতো। দুই বন্ধু কাঁধে কাঁধ রেখে এখানে সেখানে কতো ঘুরে বেড়িয়েছি। মন ভরে যে যার ধর্ম পালন করেছি। কেউ কারো প্রতি হিংসা কখনও করিনি। অথচ আজ একই ধর্মের অনুশাসনে থেকে কীসের এতো বিবেধ-বিরোধ?
বাংলাদেশে এখন বৈধ আর অবৈধ ধর্মীয় সংগঠনের সংখ্যা কতো ? হিসাবের অংকটা আমার মতো সরকারও হয়তো দিতে পারবে না। ধর্ম যেখানে নিজেই একটি শক্তিশালী সংগঠন সেখানে তার কাঁধের উপর ভর করে কারা তৈরি করছে এতসব আগাছা, পরগাছা?
আজ ইসলামের নামে হাজারও সংগঠন তাদের দোকান খুলে বসেছে। ক্ষাণিকটা হাদিস, ক্ষাণিকটা কোরআন আর নিজেদের মন মতো বেশ ক্ষাণিকটা মতবাদ জুড়ে দিয়ে তৈরি হচ্ছে একের পর এক সংগঠন। এসবের উদ্দেশ্য কী? ছোটবেলা বাবার মুখে কাঠি ভাঙার গল্প শুনেছি, বাবা বলতেন একটি কাঠিকে সহজেই ভেঙে ফেলা যায় কিন্তু দশটি কাঠি একত্র করলে তাকে ভাঙা কঠিন। আজ ওরা আমাদের সেই দশটি কাঠির ঐক্যকে ভেঙে দিচ্ছে। ওরাও জানে এদেশের মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বড় বন্ধন হচ্ছে ধর্ম আর এই ধর্মকে যদি হাজারও খ-ে বিভক্ত করা যায় তবে এদেশে ওরা ওদের ইচ্ছেমতো প্রভুত্ব কায়েম করতে পারবে।
মানুষ আজ বিভ্রান্ত। বিভিন্ন সংগঠনের বিভিন্ন মতবাদে মানুষ আজ ধর্মের বন্ধন থেকে বিচ্যুত হয়ে পড়ছে। ধর্মের প্রতি মানুষের যে শ্রদ্ধাবোধ তা দিনে দিনে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। রাত বারোটার পরে একজন মানুষের রাস্তায় বের হাবার স্বাধীনতা যে দেশে নাই সেই দেশে সকাল-বিকাল ইচ্ছে খুশিতে নানা নামে, নানা কামে, ধর্মীয় সংগঠন খোলার স্বাধীনতা দেখে আমরা হতবাক। সংগঠনের নামে মানুষের মধ্যে, ধর্মের মধ্যে, তথা দেশের মধ্যে বিভক্তি সৃষ্টি করার এই অশুভ প্রক্রিয়া কি সরকারে নজরে আসে না ? সময় হয়েছে কাঁচের চোখ খুলে ফেলে চর্মচোখে দেখবার।
পাঠকের মতামত:
- প্রাক্–প্রাথমিকে শ্রেণি কার্যক্রম শুরুর তারিখ ঘোষণা
- অবশেষে গোপালগঞ্জে স্বস্তির বৃষ্টি, জনজীবনে প্রশান্তি
- ফরিদপুর মধুখালিতে বজ্রপাতে ১ জনের মৃত্যু
- স্কুলের পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচনে ভোটার তালিকায় জালিয়াতি
- ধামরাইয়ে কালবৈশাখী ঝড়ে দেয়াল চাপায় ২ জনের মৃত্যু
- ৪৭ ঘণ্টা পর শতভাগ নিয়ন্ত্রণে সুন্দরবনের আগুন, কাজ চলবে আরও ৩ দিন
- কেন্দুয়ায় কাল বৈশাখীর ছোবলে লণ্ডভণ্ড স্কুলের ঘর
- শৈলকুপায় ছাগলে ঘাস খাওয়া কেন্দ্র করে হামলায় আহত ২
- কালিয়াকৈরে বন বিভাগের অভিযানে কয়লা তৈরির ২০ চুলা ধ্বংস
- অবশেষে সালথায় স্বস্তির বৃষ্টি
- যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়ক যেন মরণ ফাঁদ
- ‘ফরিদপুর সদরে ফকির বেলায়েতের মোটরসাইকেল মার্কার গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে’
- গণমাধ্যম সাপ্তাহের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির দাবিতে রাজবাড়ীতে স্মারকলিপি প্রদান
- আমেরিকায় বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড এবং মানবাধিকার
- গণমাধ্যম সপ্তাহের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির দাবিতে পাংশায় স্মারকলিপি প্রদান
- বেলকুচিতে জনমত জরিপে এগিয়ে বদিউজ্জামানের মোটরসাইকেল
- নদীতে গোসল করতে গিয়ে বজ্রপাতে প্রাণ গেল সনজিবের
- ‘উপজেলা নির্বাচনে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করলেই শাস্তি পেতে হবে’
- ‘বিএনপি বিদেশি প্রভুদের কথায় নির্বাচন বর্জন করেছে’
- লালপুরে পৌর আ.লীগ নেতা মঞ্জু হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
- চাটমোহরে সহকারী প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগ দিলেন আতাউর রহমান
- হাজীগঞ্জে সড়কে প্রাণ গেলো বাবা-ছেলের
- একীভূত না হয়ে নিজেরাই সবল হতে চায় ন্যাশনাল ব্যাংক
- ভাইয়ের চাপাতির কোপে জখম সাবেক র্যাব সদস্য মারা গেছেন
- দুর্নীতিবাজ সভাপতির অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল প্রতিবাদ সমাবেশ
- টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে জঙ্গি হামলার হুমকি
- টুঙ্গিপাড়ায় কমিউনিটি ক্লিনিকের উদ্বোধন
- ঝিনাইদহ-১ আসনের উপ-নির্বাচন স্থগিত
- কাপাসিয়ায় কালবৈশাখী ঝড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
- মঙ্গলবার থেকে প্রাথমিকে স্বাভাবিক রুটিনে ক্লাস
- ‘মিল্টন সমাদ্দার ইয়াবা সেবন করে শিশু ও বৃদ্ধদের পেটাতেন’
- বিদ্যুৎস্পর্শে নয়, শিশু মাইশাকে গলাটিপে হত্যা করেন মা
- নড়াইলে পাঁচ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামী গ্রেফতার
- নিজেকে নিরপেক্ষ রাখার ঘোষণা দিলেন নূর মোহাম্মদ এমপি
- নিজেদের প্রার্থীর বাইরে ভোট দিলে প্রতিহত করবেন সাবেক এমপি!
- সালথায় সাপের কামড়ে যুবকের মৃত্যু
- ‘বাংলাদেশ ফেস্টিভ্যাল’ এ লন্ডন মাতাতে যাচ্ছেন জেমস
- ‘বিএনপি অগণতান্ত্রিক পন্থায় ক্ষমতায় আসতে চায়’
- রোহিঙ্গা মামলা চালাতে আর্থিক সহায়তায় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর আহ্বান
- গাছকাটা ও লাগানোর বিষয়ে বিধিমালা করতে রুল
- ‘সম্পদ অর্জনে এমপিদের পেছনে ফেলেছেন চেয়ারম্যানরা’
- মিল্টনের আশ্রমে থাকা ব্যক্তিদের দায়িত্ব নিচ্ছে শামসুল হক ফাউন্ডেশন
- আর্জেন্টিনাকে প্রথম বিশ্বকাপ জেতানো কোচ মেনত্তি আর নেই
- মাইকিং করে চিপসের প্যাকেট ও ডাবের খোসা কিনলেন মেয়র
- চন্দ্রগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি-সম্পাদককে শোকজ
- সাভার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রাজীবকে শুভেচ্ছা
- গোপালগঞ্জে ২৮ হাজার টাকার জাল নোটসহ ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- গোপালগঞ্জে ৫ বছরের শিশু ধর্ষণের অভিযোগে মাদ্রাসা ছাত্র গ্রেফতার
- বিদেশ যাওয়ার অনুমতি পেলেন বিএনপি নেতা আমান
- ‘আওয়ামী লীগ ভাঙা কলসি, বাজছে বেশি’
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !