E Paper Of Daily Bangla 71
World Vision
Technomedia Limited
Mobile Version

ধারণক্ষমতা বৃদ্ধি পাচ্ছে শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামের!

২০১৫ মে ১৬ ২১:৩১:৪৯
ধারণক্ষমতা বৃদ্ধি পাচ্ছে শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামের!

স্পোর্টস ডেস্ক, ঢাকা : স্টেডিয়ামের প্রাণ হচ্ছে দর্শক। গ্যালারীভর্তি দর্শকের আওয়াজ খেলোয়াড়দেরও উজ্জীবিত রাখে। তবে সব দর্শকের ভাগ্যে জোটে না টিকিট। বাংলাদেশের ম্যাচগুলোতে টিকিটের জন্য ‘হাহাকার’ চলে মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম এলাকাজুড়ে। কারণ মাত্র পঁচিশ হাজার দর্শক-ধারণক্ষমতার মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম। তবে এবার বাংলাদেশের ‘হোম অব ক্রিকেট’ এর ধারণক্ষমতা বাড়াতে উদ্যোগী হচ্ছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।

মিরপুর স্টেডিয়ামের দর্শক ধারণক্ষমতা বাড়ানো নিয়ে পরিকল্পনা চলছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। শনিবার বিকেলে গুলশানে নিজ বাসায় সাংবাদিকদের বিসিবি সভাপতি বলেন, ‘মিরপুর স্টেডিয়ামে আরো দশ হাজার কিংবা বিশ হাজার ক্যাপাসিটি বাড়ানো যায় কিনা। সেটা নিয়ে কথা হচ্ছে। সেটা করা যায় কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে স্টেডিয়ামে খেলা বন্ধ রাখতে হবে। খেলা বন্ধ না রেখে ব্লক বাই ব্লক কিংবা পার্ট বাই পার্ট করা যেতে পারে। দিনের বেলা খেলা হবে রাতে কাজ চলবে-এভাবে এক বছরের মধ্যে করা যায় কিনা সেটা নিয়ে আমরা ভাবছি। ক্যাপাসিটি বাড়ানো ছাড়া এই সমস্যর সমাধান সম্ভব নয়।

রাজধানীর পূর্বাচলে স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রসঙ্গে নাজমুল হাসান পাপন বলেন, ‘ আমরা যেটা নিয়ে কাজ করছি সেটা আপনারাও জানেন। মাননীয় প্রধাণমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি। আমরা জায়গাটাও দেখে এসেছি। পূর্বাচলে মিনিমাম পঞ্চাশ হাজার আর সর্বোচ্চ এক লক্ষ দর্শক ধারণক্ষম একটি স্টেডিয়াম নির্মাণের কাজ আমরা হাতে নিয়েছি। এটা হয়ে গেলে আমাদের সমস্যর কিছুটা সমাধান হবে।’

টিকিট ব্যবস্থাপনা প্রসঙ্গে বিসিবি সভাপতি বলেন, ‘বাংলাদেশে যে হারে ক্রিকেট জনপ্রিয়তা পাচ্ছে বা আছে তাতে টিকিটের যতই সিস্টেম চালু করি তাতে কাজ হবে না। আমরা লাস্ট টাইম ঠিক করলাম ব্যাংকেই টিকিট দিব না। ইন্টারনেটে গিয়ে ‍কিনে নেক, আমরা ঝামেলায় যাব না। তাতে কী সমস্যর সমাধান হবে? হবে না। আসলে ক্যাপাসিটি নাই।

(ওএস/পি/মে ১৬, ২০১৫)

পাঠকের মতামত:

০৩ মে ২০২৪

এ পাতার আরও সংবাদ

উপরে
Website Security Test