হোলি আর্টিজান : বিশেষ আদালত ও জঙ্গিদের বার্তা
রণেশ মৈত্র
গত ২৭ নভেম্বর ২০১৯, পূর্বনির্ধারিত মত ঢাকার সন্ত্রাস বিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মজিবর রহমান গুলশানের হোলি আর্টিজান রেষ্টুরেন্টে ২৩ জন দেশী-বিদেশী নাগরিককে রাতের খাবার খেতে বসামাত্র অকস্মাৎ গগণভেদী আওয়াজ শক্তিশালী বিস্ফোরণ ঘটিয়ে যে নির্মম হত্যালীলা চালিয়েছিল ২০১৬ সালে ১ জুলাই সে ঘটনার দায়েরকৃত মোকর্দমায় যথেষ্ট দ্রুততার সাথে বিচার কাজ শেষ সাত আসামীর মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করে যে ঐতিহাসিক রায় দিয়েছেন তা দেশ-বিদেশের সহকল মহলেরই প্রসংসা অর্জন করেছেন।
সেই বিভীষিকাময় রাতে সংঘটিত অতর্কিত জঙ্গী হামলায় ১৭ বিদেশী নাগরিক চার বাংলাদেশী সহ ২৩ জন নিহত হন। পরদিন সকালে সেনা কম্যান্ডো অভিযানে নিহত হয় পাঁচ জঙ্গী। পরে হাসপাতলে চিকিৎসাধীন অবস্থঅয় মারা যান রেস্তোঁরার কর্মী সাইফুল।
হোলি আর্টিজান মামলার তদন্ত শেষে ঐ ঘটনায় ২২ জনের সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়। তাদের আসামী করে গত বছরের ২৩ জুলাই আদালতে চার্জশীট দাখিল করেন কাউন্টার টেররিজম এন্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট। ২০১৮ সালের ২৬ নভেম্বর যাদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করার হয় তাদের মধ্যে ছিল মূল পরকল্পনাকারী তামিম চৌধুরী, সরোয়ার জাহান ওরফে আবদুর রহমান।
তানভীর কাদেরী ওরফে জামসেদ, নূরুল ইসলাম মারজান, বাশারুজ্জামান চকোলেট, মিজানুর রহমান ওরফে ছোট মিজান মেজর (অব) জাহিদুল ইসলাম, রায়হান কবীর ওরফে তারেক, রোহান ইবনে ইমতিয়াজ নিবরাস ইসলাম, মীর সামীহ মোবাস্বের খায়রুল ইসলাম পায়েল, শরিফুল ইসলাম উজ্জ্বল ওরফে বিকাশ, জাহাঙ্গীর হাসেন ওরফে রাজীব গান্ধী, আসলামুল ইসলাম ওরফে রাশেদ ওরফে র্যাশ, সোহেল মাহফুজ ওরফে হাতকাটা মাহফুজ, হাফিসুর রহমান সাগর, রাকিবুল হাসান রিগ্যাস, মিজানুর রহমান ওরফে বড়মিজান, মামুনুর রসিদ রিপন ও শহীদুল ইসলাম খালিদ।
এদের মধ্যে ১৩ জঙ্গী বিভিন্ন অভিযানে বিভিন্ন স্থানে নিহত হওয়ায় তাদের নাম চার্জশীটে রাখা হয় নি।
চার্জশীটভূক্ত ৮ জীবিত আসামীর মধ্যে ছিল নব্য জে এম বি’র শীর্ষ নেতা জাহাঙ্গীর গান্ধী, মিজানুর রহমান ওরফে বড় মিজান, রাফিকবুল হাসান রগ্যান, আসলাম হোসেন ওরফে রাশেদুল ইসলাম রাশেদ, হাদিসুর রহমান সাগর, শরিফুল ইসলাম খঅলেদ মামুনর রাশিদ রিপন ও আবদুল সবুর, সুকুর খান ওরফে হোসেন মাহফুল ওরফে হাতকাটা সোহেল।
গত বছরের ২৬ নভেম্বর চার্জ গঠনের মধ্য দিয়ে শুরু হয় আট জঙ্গীর বিচার। সাক্ষ্য গ্রহণ সুরু হয় ঐ বছরের ৩ ডিসেম্বর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয় চলতি বছরের ২৭ অক্টোবর। যু্িক্ত তর্ক শেষ হয় ১৭ নভেম্বর রায় দান করা হয় ২৭ নভেম্বর কড়া নিরাপত্তার মধ্যে ।
রায়ে ফাঁসির আদেশ দেওয়া হয়েছে সাত জনের বিরুদ্ধে একজনকে খালাস দেওয়া হয়েছে সরকার পক্ষ তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমাণ করতে না পারায়। কিন্তু রায় দেশ-বিদেশেরই শুধু নয়, হোলি আর্টিজান হত্যালীলায় নিহতদের পরিবার বর্গের (যাঁরা বাংলাদেশী) ও প্রশংসা পেয়েছে। তবে এখন পর্য্যন্ত নিহত বিপুল সংখ্যক ইটালিয়ান, জাপানী ও ভারতীয়দের পরিবারের প্রতিক্রিয়া জানা জায় নি।
আসামী পক্ষ অবশ্য ডোন্টকেয়ার মনোভাব প্রদর্শনকরেছে।রায়টি পড়ে শুনানোরপরও জঙ্গী আসামীদের চেহারায় কোন অনুশোচনার সামান্যতম ভাব পরিলক্ষিত হয় নি বরং কাঠগড়ায় তারা ঔদ্ধত্যপূর্ণ অস্বাভাবিক আচরণ প্রদর্শন করে।
তারা কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় চিৎকার করে বলে, “আল্লাহুআকবর, আল্লাহু আকবর। আমরা কোন অন্যায় করি নি। আমাদের বিজয় শীগগিরই”।
রায় শেষে তাদেরকে কাঠগড়া থেকে নামিয়ে প্রিজন ভ্যানের দিকে নেওয়ার সময় মৃত্যু দণ্ডপ্রাপ্ত জঙ্গী রাকিবুল হাসান রিগ্যানের মাথায় আই এস এর লোগো সম্বলিত টুপি দেখা যায়। প্রিজন ভ্যানে আর এক মৃত্যুদ- প্রাপ্ত জঙ্গী জাহাঙ্গীর হোসেন ওরফে রাজীব গান্ধীর মাথায়ও একই টুপি ছিল। এর ফলে প্রশ্নদেখা দিয়েছে, পুলিশ হেফাজতে থাকার সময় কি করে তাদের কাছে আই এস এর লোগো সম্বলিত কালো টুপি এলো।
উল্লেখ্য ২০১৬ সালে হোলি আর্টিজান ম্যাসাকারের পর পরই আন্তর্জাতিক মিডিয়ার মাধ্যমে আই এস এই ঘটনার দায় স্বীকার করেছিলতবে বাংলাদেশ সরকার তখন দৃঢ়তার সাথে ঐ ঘটনায় আই এস এর সম্পৃক্তি অস্বীকার করেছে। কিন্তু জনমনে এ নিয়ে প্রশ্ন ও শংকা থেকেই যায়।
রায় ঘোষণার পর বিচারক তাঁর পর্য্যবেক্ষণে উল্লেখ করেছেন, তথাকথিত জিহাদ কায়েমের লক্ষ্যে সার্বভৌমত্বও জননিরাপত্তা-বিপন্ন করে আন্তর্জাতিক জঙ্গী সংগঠন আই এস এর দৃষ্টি আকর্ষণ করতেই জে এম বি’র একাংশ নিয়ে গঠিত নব্য জে এম বি হোলি আর্টিজানে নারকীয় দানবীয় হত্যাযজ্ঞ ঘটিয়েছে। এ হামলার মধ্য দিয়ে জঙ্গীবাদের উন্মত্ততা, নৃশংসতা ও নিষ্ঠুরতার বহি:প্রকাশ ঘটেছে। কলংকজনক এ হামলার মধ্য দিয়ে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের চরিত্র হননের চেষ্টা করা হয়েছে। তাই সাজার ক্ষেত্রে তারা কোন অনুকম্পা বা সহানুভূতি পেতে পারে না।
বিচারক বলেন, তামিম চৌধুরী হোলি আর্টিজান হামলার মূল পরিকল্পনাকারী ও সমস্বয়কারী। সন্ত্রাস বিরোধী আইনের ৬(২) (অ) ধারায় সাত আসামীকে দোষী সাব্যস্ত করে তাদের সর্বোচ্চ সাজা দেওয়ার সিদ্ধান্ত জানিয়ে বিচারক বলেন “এতে ভাগ্যহত মানুষের স্বজনেরা কিছুটা হলেও শান্তি পাবেন”।
মৃত্যু দণ্ডপ্রাপ্ত জঙ্গীদের আদালতে ফিরিয়ে নেওয়ার প্রাক্কালে জনাকীর্ণ আদালত প্রাঙ্গণে দেখা গেল দু’জনার মাথায় টুপি। এই টুপি গ্রেফতারের সময় তাদের মাথায় ছিলনা। অনুমান করি, সাড়ে তিন বছর ব্যাপী আটক থাকাকালে কারাগারেও কেউ তাদের মাথায়ঐ টুপি দেখে নি। রায় প্রকাশের দিন যখন কারাগার থেকে বের করে প্রিজন ভ্যানে তোলা হবে জেল সিপাহীরা তাদের দেহ তল্লাসী করার সময়ও ঐ টুপি দেখেন নি।
দেখেন নি আদালত চলাকালে মাননীয় বিচারক, উভয়পক্ষেরআইনজীবী সহ অসংখ্য দর্শকও। কিন্তু কি করে, কোথা থেকে, কোথায় কারা আসামীদেরকে আদলত থেকে কারাগারে পাঠানোর উদ্দেশ্যে বের করে প্রিজন ভ্যানের দিকে যাওয়ার সময় দু’জনের কাছে ঐ টুপি পৌঁছালো তা বিশেষ উদ্বেগের কারণ বটে। হয়তো জেল খানাতে থাকাকলেই কোনভাবে কেউ তাদের কাছে টুপি দুটি পৌঁছেছিল। তারা সেখানে ওগুলি লুকিয়ে রাখতো কিন্তু রায় প্রকাশের পর লুকিয়ে বা ম্যানেজ করে দেহের আড়ালে টুপি দুটি ঐ অবস্থঅয় নিয়েই আদালতের কাঠ গড়ায় দাঁড়ায়। কিন্তু আদালত থেকে কারাগারে ফেরত নিওয়ার পথে হয়তো টুপি দুটি হঠাৎ করেই দুজন মাথায়পরিধান করে দেশ-বিদেশের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্যে। কারণ তারা জানে ঐ রায়ের খবর সংগ্রহ করার জন্য ঐ দিন দেশী-বিদেশী অসংখ্য সাংবাদিক ও ফটো সাংবাদিক ক্যামেরা সহ উপস্থিত থাকবেন।
অবশ্য এ ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট কিছু এখনই বলা যাবে না। তদন্ত কমিটি ঐদিনই গঠন করা হয়েছে এবংতাদের রিপোর্ট তয়ত এই নিবন্ধটি সংবাদপত্রে প্রকাশের আগেই জানা যাবে।
তবে এ কথা মানতেই হবে এই দেশের লোকই এদেশের লোকের মাধ্যমেই কোন না কোনভাবে তাদের কাছে হয় জেল খানায়ম নয় প্রিজনভ্যান চলতি অবস্থায় আদালতে যাবার সময় আসামীদের কাছে পৌঁছেছে। তাই নিশ্চিতভাবেই দাবী করা যায় বাংলাদেশে আই এস বা তাদের সহযাত্রী বা তাদের সহযোগি বিদেশী অনুপ্রেরণায় গোপনে বাংলাদেশে এখনও শক্রিয়। তাই দেশের নানা জায়গায় এ ব্যাপারে বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত গোয়েন্দাদের দিয়ে তথ্যাদি সংগ্রহ এবং দেশ জোড়াঅভিযান অব্যাহত রাখা জরুরী।
রায় প্রকাশের সময় ফাঁসির আদেশের কথা শুনেই তারা যে প্রতিক্রিয়া আদলতে খোদ বিচারকের সামনেই প্রকাশ করলো এবং অত:পর আদলতের বাইরে এসে আই এস এর টুপি সবার চোখ এড়িয়ে মাথায় পরলো তার সুষ্পষ্ট অর্থ হলো তারা পরোয় করে না, তাদের লোক জে এম বি, নব্য জে এম বি, আই এস বাযে কোন নামেই হোক বাংলাদেশের নানা স্থানে সক্রিয় রয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যের কতিপয় দেশ রয়েছে তাদের নৈতিক ও বৈষয়িক সহযোগি হিসেবে, অপরদিকে তাদের অর্থের উৎস, অর্থের ও জনবলের জোগানদারদের খুঁজে বের করা অত্যন্ত জরুরী।
অনুমান অনেকেরই, জামায়ত-শিবির ও হেফাজতে ইসলাম বিনা বাধায় দেশের সর্বত্র বিভিন্ন মসজিদে খোৎবা পরিাচলনা কালে যে জেহাদী বক্তব্য প্রতিদিন প্রচারকরে এবং বিশেষ করে শীতকালে, এক শ্রেণির আলেম সারা দেশে ওয়াজ মাহ্ফিলের নামে জেহাদীবক্তব্যের সাথে ঘোর সাম্প্রদায়িক প্রচার করে তার ফলে সারা দেশেই তাদের অনুকূল একটা মানসিক আবহ সাধারণ মুসলিম মানসে তৈরী হয়-যা জঙ্গীবাদের অনুকূলে চ্যাপক কাজকরে। তাই জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী ছাত্র শিবির হেফাজতে ইসলামী ও অন্যান্য ধর্মাশ্রয়ী দল ও সংগঠনকে বে-আইনী ঘোষণা করা প্রয়োজন।
খুৎবা ও ওয়াজমাহ্ফিলগুলিতে প্রদত্ত বক্তব্যও কঠোরভাবে পর্য্যবেক্ষণে গেয়েন্দা বাহিনীকে কাজেলাগানোর জন্যও সুপারিশ জানাচ্ছি। মনে রাখা প্রয়োজন ধর্মের নামেই ধর্মের অপব্যবহার ও ধর্ম-বিরোধী প্রচার, প্রোপাগান্ডা ও কর্মকান্ড বাংলাদেশে এবং অপরাপর দেশেও অবাধে সংঘটিত হয় অগণিত নির্দোষ মানুষের প্রাণ যায়, অজস্র পরিবার নিঃস্ব, সহায় সম্বলহীন হয়ে পড়ে,সরকারি-বেসরকারি বিপুল সম্পত্তি হানিও ঘটে থাকে।
আমাদের আরও স্মরণে রাখা প্রয়োজন যে, পাকিস্তান আমলের ২৩ বছর ব্যাপী ধারাবাহিক ভাবে পরিচালিত রাজনৈতিক আন্দোলনের পাশাপাশি ব্যাপকভাবেই গড়ে উঠেছিল প্রগতিশীল সাংস্কৃতিক আন্দোলন ও সাংস্কৃতিক ক্রিয়াকলাপ। এই সাংস্কৃতিক আন্দোলন আমাদের গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে সবিশেষ প্রভাবিত করেছেন, তাকে জোরদার করেছে, একটি শক্তিশাী সাম্প্রদায়িকতা বিরোধী আবহও দেশ জোড়াগড়ে তুলে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের অনুকূল পরিবেশও রচনা করেছে।
কিন্তু দুঃখজনক বাস্তবতা হলো সেই অস্ত্রের ঝনঝনানি কালোটাকা মুক্ত রাজনীতি যেমন নেই তেমন হারিয়েই গেছে আমাদের ঐতিহ্যবাহী সাংস্কৃতিক আন্দোলন। যেন সেগুলির আজ আর প্রয়োজন নেই। ফলে উগ্রবাদী ধর্মান্ধ সাম্প্রদয়িক শক্তিগুলি কার্য্যত: ওয়াকওভার পেয়ে যাচ্ছে। অবিলম্বে সকল সাস্কৃতিক ব্যক্তিত্বকে গা-ঝাড়া দিয়ে দেশ জোড়া প্রবল সাংস্কৃতিক আন্দোলনের জোয়ার সৃষ্টি করে জঙ্গীবাজকে তার মূলে আঘাত করতে হবে। রবীন্দ্রনাথ-নজরুল-লালন এ ব্যাপারে সকলের দিশারীর ভূমিকা পালন করবেন।
পাঠ্যসূচী পাঠ্যপুস্তকআর একটিপ্রধান সেক্টর। পাঠ্য বইগুলিতে অসাম্প্রদায়িক লেখ-লেখিকাদের রচিত গল্প, প্রবন্ধ, কবিতা-উপন্যাস প্রভৃতি বেশী বেশী করে স্থান দিতে হবে। সকল শিক্ষা প্রতিস্থানে সংগীত, নৃত্য শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে তৃণমূলে সাংস্কৃতিক আবহ রচনা করাও অপরিহার্য্য।
তেমনি অপরিহার্য্য আমাদের তরুণ-তরুণীদেরকে খেলাধুলায় মনেযোগী করেতোলা সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্রীড়া শিক্ষক নিয়োগ ও ক্রীড়া সরঞ্জামাদি নিয়মিত সরবরাহ করার উদ্যোগ গ্রহণ করে সম্ভাব্য সকল পন্থায় যুব সমাজকে কল্যাণমুখী কাজে সদা নিয়োজিত রেখে এবং তাদের অবিষ্যত জীবন যাতে দারিদ্র ও বেকারত্ব মুক্ত হয় তারও উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
জঙ্গীবাদের বিরুদ্ধে পুলিশী ব্যবস্থা যেমন প্রয়োজন তেমনই তার বিরুদ্ধে সকল ফ্রন্টেই প্রতিরোধ গড়েতোলা অপরিহার্য্য।
লেখক : সভাপতিমন্ডলীর সদস্য, ঐক্য ন্যাপ, সাংবাদিকতায় একুশে পদকপ্রাপ্ত।
পাঠকের মতামত:
- রাজবাড়ী সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর মাইক মার্কার ব্যাপক প্রচারণা
- কেন্দুয়ায় অভ্যন্তরিন বোরো সংগ্রহ কর্মসূচির উদ্বোধন
- কেন্দুয়ায় বোরোর বাম্পার ফলন, দামে অখুশি, ফলনে খুশি কৃষক
- ‘সার্বজনীন পেনশন স্কীমের কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করতে হবে’
- কাপাসিয়ায় ষড়যন্ত্রমূলক সংবাদ প্রচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
- নহাটা শ্মশান কালীবাড়িতে বৈশাখ মাসব্যাপী প্রভাতী কীর্তন সম্পন্ন
- জাতীয় শিশু-কিশোর ইসলামিক সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
- হাজীগঞ্জে আগুনে পুড়লো ৮ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান
- ফরিদগঞ্জে ঋণের ভার সইতে না পেরে সিনিয়র সিটিজেনের আত্মহত্যা
- 'প্রার্থীরা ভোটারদের কাছে যাওয়ার মত পরিবেশ ইসি করেছে'
- এসএসসি পরীক্ষায় শ্যামনগর উপজেলা পর্যায়ে প্রথম হলেন মহুয়া রানী গায়েন সৃষ্টি
- 'ফসলের নিবিড়তা ও উৎপাদন বাড়াতে কাজ করা হচ্ছে’
- তারাকান্দায় নির্যাতিত ও অসহায় পরিবারের পাশে ওসি ওয়াজেদ
- টাঙ্গাইলে ফারাক্কা লংমার্চের ৪৮তম দিবসে আলোচনা সভা
- কালিয়াকৈরে মোটরসাইকেলের কর্মীকে মারধরের অভিযোগের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
- হোসেনপুরে তীব্র গরমে ক্লাসেই অসুস্থ ৩০ শিক্ষার্থী
- কাপাসিয়ায় মাদকের বিরুদ্ধে সেমিনার
- শ্যামনগরে রোগীদের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ
- ফরিদপুরে ডিবির হাতে ৬ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- সুন্দরবনে বার বার আগুনের নেপথ্য কাহিনি
- গোপালগঞ্জে নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতার আন্দোলনে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
- ‘ডোনাল্ড লুর বক্তব্যের পর ফখরুলের কথার দাম নেই’
- সালথার জয়ঝাপ স্কুলে ওয়াদুদ মাতুব্বরের পক্ষে নির্বাচনী পথসভা
- প্রতিকার না পেয়ে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা আনারস প্রতীকের প্রার্থীর
- বিশ্বের একমাত্র ভাসমান এনপিপিতে পিয়ার রিভিউ মিশন সম্পন্ন
- সাবেক যুব মহিলা লীগ নেত্রী স্বপ্না খন্দকারের সংবাদ সম্মেলন
- মাদারীপুরে রাস্তা সংস্কারে অনিয়মের অভিযোগে স্থানীয় ও ঠিকাদারের সাথে হাতাহাতির ভিডিও ভাইরাল
- ‘প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশকে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেছে’
- গোয়ালন্দে বিনামূল্যে চিকিৎসা প্রদান
- শায়েস্তাগঞ্জে চেয়ারম্যান পদে মুখোমুখি দুই সাংবাদিক
- পর্যটন খাতে তুরস্ককে বিনিয়োগের আহ্বান
- বোয়ালমারীতে হাসামদিয়া গণহত্যা দিবস পালন
- মহম্মদপুরে চায়না ৩ সিডলেস লেবু চাষে সফল রিয়াজুল ইসলাম
- ১০ প্রকল্পেই বরাদ্দ ৫২ হাজার কোটি টাকা
- ঈদ উপলক্ষে ওয়ালটনের নতুন মডেলের বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব পণ্য উন্মোচন
- ফরিদপুরে মৎস্য উৎপাদনে বার্ষিক পর্যালোচনা বিষয়ক কর্মশালা
- কোরবানির পশুর কোন সংকট হবে না : প্রাণিসম্পদমন্ত্রী
- গোপালগঞ্জে ৫ দিনের নারী শিল্প উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্স শুরু
- বিদেশি ঋণনির্ভর প্রকল্পের অগ্রগতি জানানোর নির্দেশ
- নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে গোপালগঞ্জের হোটেল রেস্তরাঁর খাবারের নমূনা সংগ্রহ শুরু
- আগামীতে জেলাভিত্তিক প্রকল্প নেওয়া হবে : পরিকল্পনামন্ত্রী
- বরিশালে ৩ লাখ রেনু পোনা জব্দ, ৯ জেলে আটক
- খালি হাতে বিদেশ ফেরত যুবকদের স্বপ্ন দেখাচ্ছে ব্র্যাকের মাইগ্রেশন কর্মসূচি
- জামালপুরে অভ্যন্তরীণ ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান উদ্বোধন
- অতীত ভুলে সামনে তাকাতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
- দেশে অকালমৃত্যুর অন্যতম কারণ উচ্চ রক্তচাপ, প্রয়োজন সতর্কতা
- আচরণবিধি লঙ্ঘন: চেয়ারম্যান প্রার্থী রানা সরদারকে শোকজ
- আত্মকর্মসংস্থান তৈরিতে দুই বোনের স্ট্রিট ফুডের ব্যবসা
- আজ থেকে বাজারে মিলবে চুয়াডাঙ্গার আম
- নড়াইলে ডাকাতি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামী গ্রেফতার
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !