অসাম্প্রদায়িক প্রকৃতির স্বজনই জাতির পিতা শেখ মুজিব
রহিম আব্দুর রহিম
পাখ-পাখালির কুহুতান, আঁকাবাঁকা মেঠোপথ, হালধরা মাঝির ভাটিয়ালি সুর, প্রত্যন্ত গ্রামের বুক চিঁড়ে প্রবাহিত মধুমতির শাখা, বাইগার নদী। এই নদীর তীর ঘেঁষে সাজানো গোছানো গ্রাম টুঙ্গিপাড়া, আজ থেকে শতবছর আগের কথা। ১৯২০ খ্রিস্টাব্দের ১৭ মার্চ (বঙ্গাব্দ ১৩২৭ এর ২০ চৈত্র) মঙ্গলবার শেখ লুৎফর রহমান ও মাতা সায়রা খাতুনের ঘরে জন্ম নিলেন জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান। বাবা মায়ের আদরের ‘খোকা’ শৈশব থেকেই দুরন্ত, ডানপিটে, নদীতে লাফ-ঝাঁপ, বন্ধুদের সাথে মেলামেশা, ধুলো কাদায় মাখা-মাখি, বাবুই পাখির বাসা খোঁজা, মাছরাঙার মাছ শিকার অবলোকন, দোয়েল পাখির সুর শোনাই ছিল খোকার শৈশবের বড় নেশা। গ্রামের সব শিশুদের সঙ্গে দলবেঁধে ঘুরে ফিরে প্রকৃতিকে সে আপন করে নেন। শালিক ও ময়না পাখির ছানা ধরে এনে তাদের সাথে কথা বলা, শিষ দেওয়া, বানর ও কুকুর পোষাই ছিল দুরন্ত ডানপিটে টুঙ্গিপাড়ার এই প্রকৃতিপ্রেমি খোকার। খোকাদের বাড়ির দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে একটি সরু খাল চলে গেছে মধুমতি ও বাইগার নদীর সংযোগ লক্ষ করে। এই খালের পাড়ে বাবা লুৎফর রহমানের ‘কাচারিঘর’ আর এই কাচারি ঘরের পাশেই ছিল খোকার মাস্টার, পন্ডিত ও মৌলভী সাহেবদের থাকার ঘর। এঁরাই গৃহশিক্ষক হিসেবে খোকাকে আরবী, বাংলা, ইংরেজী ও অংক শেখাতেন। শেখ মুজিবের শৈশবকালের কর্মকান্ডই প্রমাণ করে তিনি ছিলেন মাটি মানুষের প্রিয়জন, পশু-পাখি, গৃহপালিত প্রাণিদের পরম বন্ধু। তার পশু প্রেমই প্রমাণ করে সেই অমর বাণী, ‘‘যেজন সেবেছে পশু, সেইজন সেবেছে ঈশ্বর।’’
শেখ মুজিব ছোট থেকেই ছিলেন যেমন দুরন্ত, চঞ্চল তেমনি দুষ্টুমিতে পরিপূর্ণ। তবে তিনি কোনদিনই তাঁর শিক্ষকদের সাথে বেয়াদবি করেন নি। শিক্ষকদের তিনি প্রচন্ড শ্রদ্ধা করতেন, কখনো মাথা উঁচু করে কথা বলেন নি। নিঁচু হয়ে বিনম্র ভাষায় স্যারদের সাথে কথা বলেতেন। একদিনের এক ঘটনা, খোকা পড়া শেখেনি বলে, তাঁর শিক্ষক তাঁকে কষে এক থাপ্পড় দিয়েছিলেন। এতে খোকা মাটিতে পড়ে যায়।
এই শিক্ষক তাঁদের বাড়ি থেকে অন্য জায়গায় যেদিন চলে যান, সেই দিন খোকা নামের আদর্শ এই শিশুটি ওই শিক্ষকের বিছানাপত্র ও প্রয়োজনীয় কাপড়-চোপড় নিজে মাথায় বহন করে তিন কিলোমিটার দুরে ওই শিক্ষকের নতুন কর্মস্থলে দিয়ে আসেন। আসার পথে শিক্ষকের পা ছুঁয়ে আর্শীবাদও নেন। খোকা ছোট থেকেই নামাজ পড়েছেন, রেখেছেন রোজা, আবার গ্রামের হিন্দু পরিবারের সাথে অবাধে মেলামেশা করেছেন, তাদের পূজা-পার্বনে স্বত:স্ফুত অংশগ্রহণ করে প্রসাদ নাড়– খেতে ভুলে নি। ফলে তিনি অসাম্পদায়িক চেতনায় ধর্মপ্রাণ মুসলিম হিসেবে প্রতিষ্ঠালাভ করেছেন। তিনি কখনই বাবা-মার অবাধ্য হয়নি।
বাবা-মা যা বলেছেন, তাই তিনি শুনেছেন, করেছেন। ছোটকালেই তিনি ব্রতচারীনৃত্য শেখেন। যে নৃত্য মানুষকে দেশপ্রেমী করে গড়ে তোলে। সন্ধা নামলেই তিনি পাড়ার সব ছেলেদের সাথে নিয়ে গ্রামের পালাগান, যাত্রাগান শুনতে যেতেন। লুকিয়ে আবার ঘরেও আসতেন। লেখাপড়ার পাশাপাশি, ফুটবল খেলায় পারদর্শী ছিলেন। তিনি তাঁর গ্রাম থেকে মধুমতি নদী পার হয়ে চিতলমারী ও মোল্লারহাটে যেতেন ফুটবল খেলতে। এতে করে শেখ মুজিবুর রহমানের বাবা-মা খুবই খুশি হতেন, তাঁকে অনুপ্রেরণাও দিতেন। বাবা-মা’র অনুপ্রেরনায় শেখ মুজিবুর রহমান শৈশব থেকেই ভালো ফুটবল খেলোয়াড় হয়ে ওঠেন। মাঠে ময়দানে খেলাধুলা করায় মানুষের সাথে তার পরম বন্ধুত্ব এবং দেশপ্রেমিক হওয়ার আদর্শিক শিক্ষা ও প্রকৃতিগত শিক্ষায় শিক্ষিত হন তিনি।
খেলাধুলা যে শুধু শারীরিক যোগ্যতার পাথেয় তা নয়, মাটি মানুষের প্রতি পরম প্রেমবোধ জাগিয়ে তোলে, তার অকাট্য প্রমাণ শেখ মুজিব। যে কারনে তিনি বাঙালির আদি সংষ্কৃতি রক্ষায় দেশ স্বাধীন হওয়ার পর শিল্পকলা একাডেমী’র কর্মকান্ডে বাঙালি’র আদি সংস্কৃতি লালন পালন এবং সংরক্ষনের নীতিমালা সংযুক্ত করে যান। সংষ্কৃতিমুখী করে যান। তিনি একমাত্র ব্যক্তি যিনি বায়তুল মোকাররম মসজিদ জাতীয় করণ এর সম্প্রসারণ করেন। তিনিই প্রতিষ্ঠা করে গেছেন ইসলামী ফাউন্ডেশন। তাবলীগ জামায়াতের জন্য তিনি কাকরাইল মসজিদ নির্ধারণ এবং বিশ্ব ইস্তেমার জন্য টঙ্গীতে জায়গা নির্ধারণ করেন।
শেখ মুজিব গ্রামের শিশু-কিশোরদের সাথে দলবেঁধে পথচলায় তিনি হয়ে ওঠেছিলেন শৈশবের জনপ্রিয় মানুষ। তিনি অন্যের কষ্টে ব্যথিত হতেন। একবার দেশে প্রাকৃতিক দূর্যোগ দেখা দিলো। কৃষি মাঠে ভালো ফসল হয় নি। শেখ মুজিব তখন গোপালগঞ্জে থাকেন। গ্রামের বাড়িতে গেলেন বেড়াতে। এলাকার মানুষ অর্ধাহারে অনাহারে দিন কাটাচ্ছে। চতুর্দিকে দুর্ভিক্ষ, মুজিব আর স্থির থাকতে পারলেন না। সেদিন বাড়িতে কেউ নেই। বাবা লুৎফর রহমান গেছেন পাটগাঁও পোস্ট অফিসে। ফিরতে অনেক দেরি হবে। এই সুযোগে তিনি গ্রামের লোকজনদের ডেকে নিজেদের গোলার ধান বিলিয়ে দেন। বাবা বাড়ি এসে সবকিছু জানলেন, শেখ মুজিবের উপর মনে মনে ক্ষেপে গেলেন, কিন্তু কিছুই বললেন না।
এতে করে প্রমাণ হয়, আদর্শ বাবা-মা’রাই পারেন একজন দেশদরদী মানবপ্রেমী মানুষ সৃষ্টি করতে। পরিবেশ, প্রতিবেশের বাস্তবতায় ব্রিটিশ পাকিস্তানের অত্যাচার, অনাচার, নিপীড়ন, নির্যাতনের হাত থেকে বাঙালি জাতিকে মুক্তি দিতে শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ এর ৭ মার্চ রেসকোর্সের ময়দানে বজ্রকন্ঠে ঘোষনা দেন ‘‘এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’’ শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ, নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর বাংলাদেশ স্বাধীন হয়। শৈশবের খোকা হয়ে ওঠেন, ‘জাতির পিতা’, অমর ইতিহাসে গ্রন্থিত হয় ‘বঙ্গবন্ধু’ হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি। এই জাতির পিতার ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে তাঁর ৫২তম জন্মদিনে এক সাংবাদিক তাঁকে প্রশ্ন করেছিলেন, ‘আপনার ৫২তম জন্মদিনে আপনার সবচাইতে বড় ও পবিত্র কামনা কী? এই প্রশ্নের জবাবে, বঞ্চিত বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা স্বভাবসিদ্ধ কন্ঠে বলেন, ‘জনগণের সার্বিক মুক্তি।’
এরপর তিনি বেদনা বিঁধুর কন্ঠে বলেছিলেন, ‘আমি জন্মদিন পালন করি না, আমার জন্মদিনে মোমের বাতি জ্বালি না, কেকও কাটিনা এদেশে মানুষের নিরাপত্তা নেই, অন্যের খেয়ালের যে কোন মুহুর্তে তাদের মৃত্যু হতে পারে, আমি জনগনের একজন, আমার জন্মদিনই কি? আর মৃত্যু দিনই কী? আমার জনগনের জন্যই আমার জন্ম-মৃত্য।’ তাঁর এই বক্তব্যই প্রমাণ করে বঙ্গবন্ধু বিশাল হৃদয় ও মহৎ গুণ ও মনের অধিকারী ছিলেন, দেশের মানুষকে তিনি প্রচন্ড ভালোবাসতেন। বঙ্গবন্ধুর ৫৪তম জন্মদিনে কমিউনিস্ট পার্টির নেতা কমরেড মনি সিংহ বলেছিলেন, ‘১৯৫১ সালে কারাগারে বসেই শেখমুজিব বাংলাদেশে স্বাধীনতার পরিকল্পনা করেছিলেন।’
স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি, জাতির পিতা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার স্ব-পরিবারকে ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে কুলাঙ্গাররা চেয়েছিল শেখ মুজিবুর রহমানকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে। তা হয় নি, বরং পৃথিবীর ইতিহাসে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের প্রতিটি সদস্য বিশাল জায়গায় স্থান পেয়েছেন।
তথ্যসূত্র : ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী, শেখমুজিবুর রহমান’, ‘আমার পিতা -শেখ হাসিনা।’ ‘তিনিই বাংলাদেশ’ ড. আতিউর রহমান।
লেখক: শিক্ষক, কলামনিস্ট, নাট্যকার ও শিশু সংগঠক।
পাখ-পাখালির কুহুতান, আঁকাবাঁকা মেঠোপথ, হালধরা মাঝির ভাটিয়ালি সুর, প্রত্যন্ত গ্রামের বুক চিঁড়ে প্রবাহিত মধুমতির শাখা, বাইগার নদী। এই নদীর তীর ঘেঁষে সাজানো গোছানো গ্রাম টুঙ্গিপাড়া, আজ থেকে শতবছর আগের কথা। ১৯২০ খ্রিস্টাব্দের ১৭ মার্চ (বঙ্গাব্দ ১৩২৭ এর ২০ চৈত্র) মঙ্গলবার শেখ লুৎফর রহমান ও মাতা সায়রা খাতুনের ঘরে জন্ম নিলেন জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান। বাবা মায়ের আদরের ‘খোকা’ শৈশব থেকেই দুরন্ত, ডানপিটে, নদীতে লাফ-ঝাঁপ, বন্ধুদের সাথে মেলামেশা, ধুলো কাদায় মাখা-মাখি, বাবুই পাখির বাসা খোঁজা, মাছরাঙার মাছ শিকার অবলোকন, দোয়েল পাখির সুর শোনাই ছিল খোকার শৈশবের বড় নেশা। গ্রামের সব শিশুদের সঙ্গে দলবেঁধে ঘুরে ফিরে প্রকৃতিকে সে আপন করে নেন। শালিক ও ময়না পাখির ছানা ধরে এনে তাদের সাথে কথা বলা, শিষ দেওয়া, বানর ও কুকুর পোষাই ছিল দুরন্ত ডানপিটে টুঙ্গিপাড়ার এই প্রকৃতিপ্রেমি খোকার। খোকাদের বাড়ির দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে একটি সরু খাল চলে গেছে মধুমতি ও বাইগার নদীর সংযোগ লক্ষ করে। এই খালের পাড়ে বাবা লুৎফর রহমানের ‘কাচারিঘর’ আর এই কাচারি ঘরের পাশেই ছিল খোকার মাস্টার, পন্ডিত ও মৌলভী সাহেবদের থাকার ঘর। এঁরাই গৃহশিক্ষক হিসেবে খোকাকে আরবী, বাংলা, ইংরেজী ও অংক শেখাতেন। শেখ মুজিবের শৈশবকালের কর্মকান্ডই প্রমাণ করে তিনি ছিলেন মাটি মানুষের প্রিয়জন, পশু-পাখি, গৃহপালিত প্রাণিদের পরম বন্ধু। তার পশু প্রেমই প্রমাণ করে সেই অমর বাণী, ‘‘যেজন সেবেছে পশু, সেইজন সেবেছে ঈশ্বর।’’
পাঠকের মতামত:
- ফরিদপুরের মধুখালি রণক্ষেত্র, দফায় দফায় সংঘর্ষে পুলিশসহ আহত ১৫
- প্রতীক বরাদ্দের পরেই প্রচারণায় নামলেন কেশবপুর-মনিরামপুর উপজেলার প্রার্থীরা
- বাগেরহাটে বৃষ্টির জন্য খোলা মাঠে ইসতিসকার নামাজ আদায়
- মুন্সীগঞ্জ সরকারি হরগঙ্গা কলেজে কোচিংয়ের নামে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ
- সুবর্ণচরে জোরপূর্বক গাছ কর্তন ও ভূমি দখলের অভিযোগ
- যশোরে তীব্র তাপদাহে দূর্বার গতিতে চলছে কোচিং বাণিজ্য, চরম বিপাকে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা
- তাপদাহে ১৫০ কিলোমিটার পথ পায়ে হেঁটে কুয়াকাটা পৌছালো ৩ রোভার
- পি কে হালদারসহ ২৩ জনের নামে চার্জশিট অনুমোদন দুদকের
- ফরিদপুরে কামাল ফকির হত্যা মামলায় ২ জনের যাবজ্জীবন
- জামালপুরে দুই উপজেলায় যারা যে প্রতীক পেলেন
- সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ ও শ্যামনগর উপজেলায় ২৩ প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ
- দিনাজপুরে শিশু মিরাজ হত্যায় দাদা মমতাজের যাবজ্জীবন
- শুধু মেয়র নয়, দুর্নীতির সাথে জড়িত প্রতিষ্ঠানটির ৫ কর্মকর্তাও
- চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ভোট ৫ জুন
- মাগুরায় জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ উদ্বোধন
- বড়াইগ্রামে হিট স্ট্রোকে কৃষকের মৃত্যু
- এমপি একরামুলের শাস্তি দাবি করল জেলা আওয়ামী লীগ
- তীব্র তাপদাহে শ্রমিক সংকট, কৃষকের বোরো ধান কাটলেন এমপি সোহাগ
- সুবর্ণচরে রেজাল্ট শীট আনতে গিয়ে শিশুর মৃত্যু
- বাগেরহাটে দোকান ঘর ভেঙে খাদে দূরপাল্লার বাস, যাত্রী নিহত
- পাংশা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কে কী প্রতীকে নির্বাচন করবে
- পদে থেকেই ইউপি চেয়ারম্যানরা উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন
- ৭ চেয়ারম্যান ও ৯ ভাইস চেয়ারম্যান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত
- কৃষি জমি থেকে ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলনে বদল যাচ্ছে জমির শ্রেণী
- পাংশায় ৩০ পিচ ট্যাপেন্টাডল উদ্ধার, মাদক ব্যবসায়ী সহ ৬ আসামি গ্রেফতার
- রাজবাড়ীতে লটারিতে বরাদ্দের পর পাল্টে গেল চেয়ারম্যান প্রার্থীর প্রতীক
- গরমে স্বাস্থ্যঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ৮ নির্দেশনা
- কাতারের কাছে দীর্ঘমেয়াদি জ্বালানি সহায়তা চায় বাংলাদেশ
- ঝিনাইদহে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক
- সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিথ্যা তথ্য ছড়ানোর প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
- বড়াইগ্রামে প্রধান শিক্ষক পিঞ্জুর বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ, বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
- চুয়াডাঙ্গায় তীব্র তাপদাহে নষ্ট হচ্ছে কৃষি ফসল
- দাম কমলো সোনার
- রেলওয়ের চাকরিতে যোগ দিতে এসে বিপাকে যুবক
- নাটোরের ভাতিজিকে ধর্ষণের পর হত্যা, চাচার ফাঁসি
- বৃষ্টির আশায় লালপুরে ইস্তিসকার নামাজ আদায়
- সিরাজগঞ্জের ৩ উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ
- বাংলাবান্ধা-ফুলবাড়ি ইমিগ্রেশনে চলাচলে নতুন নির্দেশনা
- উপজেলা নির্বাচন: বিএনপির হুশিয়ারিকে পাত্তা দিচ্ছেনা তৃণমূল নেতারা
- লোহাগড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৬ জনসহ ১৩ জন প্রার্থীর মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা
- রিক্সা-ভ্যান চালকদের মধ্যে পানি ও স্যালাইন বিতরণ করলেন পুলিশ সুপার
- বাঁচতে চায় ক্যান্সারে আক্রান্ত হাদী ইয়াকুব
- বিএনপির ৭ আইনজীবীর আদালত অবমাননার আদেশ বুধবার
- ‘মোস্তাফিজ চলে গেলে আমরা খুব কষ্ট পাবো’
- ‘স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের চাবি পার্শ্ববর্তী দেশকে দিয়েছে সরকার’
- বান্দরবানের তিন উপজেলায় ভোট স্থগিত
- সাভার উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মিষ্টি চৌধুরী
- ভোরের কাগজের যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিকুর রহমান আর নেই
- সালথায় প্রচণ্ড খরতাপে পাটের ক্ষতির আশঙ্কা
- পদ্মশ্রী পুরস্কার গ্রহণ করলেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !