মুক্তিযোদ্ধা : সাংবিধানিক স্বীকৃতি ও ভুয়ামুক্ত তালিকার দাবি করেই যাবো
আবীর আহাদ
আজ বাংলাদেশ স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র । অনেকেই এদেশে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, মন্ত্রী, এমপি, সচিব, সেনাপতি, বড় ব্যবসায়ী-শিল্পপতিসহ আরো অনেক কিছু হয়েছেন হচ্ছেন ও হবেন----এসব বড়োই পরিতৃপ্তি ও গর্বের বিষয় । কিন্তু বাংলাদেশটি টেবিলের আলোচনায় বসে স্বাধীন হয়নি । একটি বিশ্বালোড়িত রক্তাক্ত মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে দেশটির স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে । আর সেই মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা অর্জনের পশ্চাতে রয়েছে প্রায় দেড় লক্ষ বীর মুক্তিযোদ্ধার সীমাহীন শৌর্য ত্যাগ রক্ত ও বীরত্বের অবদান ।
কিন্তু অতি পরিতাপের বিষয়, আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মুক্তিযুদ্ধের অবদানের ভিত্তিতে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হলেও দেশের জাতীয় সংবিধানে মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধ শব্দ দু'টি স্থান পায়নি ! আমরা মনে করি না এটি সংবিধান প্রণেতারা ইচ্ছেকৃতভাবে শব্দ দু'টি এড়িয়ে গিয়েছেন । হয়তো সংবিধান রচনায় তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে এটি হতে পারে । অনেক দেরিতে হলেও আমিই সর্বপ্রথম আনুষ্ঠানিকভাবে এ-বিষয়টি সরকারের বিবেচনায় এনে শব্দ দু'টি সংবিধানের যথাযথ স্থানে সংযোজন করার দাবি জানিয়ে আসছি । দাবিটি এখন মুক্তিযোদ্ধাদের জাতীয় দাবিতে পরিণত হয়েছে । সংবিধানে শব্দ দু'টি বিশেষ করে 'মুক্তিযুদ্ধ' শব্দটি লিপিবদ্ধ না থাকার ফলে চরম ইতিহাস বিকৃতি ঘটছে । কেউ কেউ মুক্তিযুদ্ধকে গোলমালের বছর, গৃহযুদ্ধ, ভাইয়ে ভাইয়ে যুদ্ধ, ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ইত্যাকার অপবিশেষণে মণ্ডিত করে গোটা রক্তাক্ত মুক্তিসংগ্রামের পথ বেয়ে অনুষ্ঠিত মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে কলঙ্কিত করে থাকেন !
অনেক বিদগ্ধজন এ-যুক্তি পেশ করেন যে, মুক্তিসংগ্রামই মুক্তিযুদ্ধের নামান্তর । তাই যদি হবে তাহলে বাংলা ভাষার অভিধানে মুক্তিসংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধ শব্দ দুটি ভিন্নভাবে লিপিবদ্ধ হতো না । এমনকি ইংরেজি ভাষায়ও এ-দু'টি শব্দের ভিন্ন নাম রয়েছে । যেমন, Liberation Struggle (মুক্তিসংগ্রাম) ও Liberation War / War of Liberation (মুক্তিযুদ্ধ) । মুক্তিযুদ্ধ হলো একটি জাতির জাতীয় স্বাধীনতা ও আর্থসামাজিক মুক্তি তথা জাতির সার্বিক মুক্তির আকাঙ্খা, আর সেই মুক্তির আকাঙ্খা বাস্তবায়নের প্রয়োজনে সংগঠিত হয় সশস্ত্র যুদ্ধ----মুক্তিযুদ্ধ । উনিশশো একাত্তর সালে বঙ্গবন্ধুর সুমহান নেতৃত্বে সেই মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ । এখানে ঐতিহাসিক ও দার্শনিক প্রেক্ষাপটে মুক্তিযুদ্ধই মুখ্য ।
অনেকে যারা মুক্তিযুদ্ধে যাওয়ার সুযোগ থাকলেও জীবনের মায়া ও দেশপ্রেমের অভাবে তাতে অংশগ্রহণ করেননি এবং অনেকে যারা মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীকে সহযোগিতা করেছিলো, তারা তাদের মানসিক দৈন্যতা ও পরশ্রীকাতরতার জন্যে মুক্তিযুদ্ধকে এখনো মেনে নিতে পারেনি । মুক্তিযোদ্ধাদের নাম শুনলে তাদের গাত্রদাহ শুরু হয় । অথচ তারাই মুক্তিযুদ্ধের যাবতীয় ফসল দু'হাতে লুটেপুটে খাচ্ছে । মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি গাত্রদাহের মুখ্য কারণ হলো, বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে যারা অংশগ্রহণ করেছিলেন তাদের সিংহভাগই ছিলেন দরিদ্র জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি । সেই দরিদ্র মুক্তিযোদ্ধারা দেশটি স্বাধীন করে এমন একটি ঐতিহাসিক কাজ করে ফেলেছেন যার ফলে তথাকথিত ধনিক ও সুবিধাবাদী-পরজীবী শ্রেণী সহজে তাদের স্বীকৃতি দিতে চান না ! তাদেরই অনেকেই আবার অর্থ আত্মীয়তা ও রাজনৈতিক সংযোগে মুক্তিযোদ্ধা বনেও গেছেন, মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাপ্য সুযোগ সুবিধা সবার আগে লুটে নিয়েছেন ।
এই ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের সাংবিধানিক স্বীকৃতি এবং ভুয়ামুক্ত মুক্তিযোদ্ধা তালিকার বিষয়ে একেবারেই নীরবই শুধু নয়, এসব দাবির বিপক্ষে তাদের অবস্থান । তারা মনে করে, মুক্তিযোদ্ধা হতে পেরেছি, মাসে মাসে ভাতা পাচ্ছি, এটাই তো গর্বের, আর কী ? এরাই মূলত: মুক্তিযোদ্ধাদের চরম শত্রু । আর শাসকগোষ্ঠী ? তারা মুক্তিযুদ্ধের সবটুকু ফসল ভোগ করে আসছেন, কিন্তু তারাও মুক্তিযোদ্ধাদের জাতীয় মর্যাদা ও আর্থসামাজিক উন্নয়নে উদাসীন । ফলে মুক্তিযুদ্ধের গর্বিত সন্তান মুক্তিযোদ্ধারা তাদেরই প্রতিষ্ঠিত দেশে মানবেতর জীবনযাপন করে চলেছেন । এক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধু-কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত বদান্যতায় মুক্তিযোদ্ধারা একটি যৎকিঞ্চিত মাসিক ভাতা পাচ্ছেন ।
জাতীয় সংবিধানে মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধ শব্দ দুটি সংযোজনের বিষয়ে অনেকে এ-অভিমত প্রকাশ করেন যে, যেহেতু বঙ্গবন্ধুর হাতেগড়া সংবিধানে মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধ শব্দদ্বয় সংযোজিত হয়নি, সেহেতু এখন সংবিধানে তা লিপিবদ্ধ করা যাবে না । বাহাত্তর সালের সংবিধানে তো অনেক কিছুই লিপিবদ্ধ হয়নি বিধায় বিগত ঊনপঞ্চাশ বছরের মধ্যে সংবিধানে অনেক কিছুই লিপিবদ্ধ হয়েছে । সংবিধান কোনো কোরআনের বাণী নয় যে তাতে হাত দেয়া যাবে না । জাতীয় স্বার্থে ও সময়ের প্রয়োজনে সংবিধান পরিবর্তন পরিবর্ধন সংযোজন ও বিয়োজন হতেই পারে । তা হয়েছে হচ্ছে এবং হবেই । সেক্ষেত্রে জাতীয় ইতিহাসের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ বিষয় 'মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধ' শব্দদ্বয় সংবিধানে সন্নিবেশিত হলে বরং আমাদের জাতীয় মর্যাদা ও গরিমা মহিমান্বিতই হয় ।
এ-বিষয়টি বঙ্গবন্ধু-কন্যা সুবিবেচনায় নিতে পারেন । এটা তিনিসহ গোটা বাঙালি জাতি ও বিশ্ববাসী জানেন যে, তাঁর মহান পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের মহানায়ক । মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক । তাঁর নামে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনাকারী সরকারের প্রতিষ্ঠাতা-রাষ্ট্রপতিও ছিলেন বঙ্গবন্ধু । তাঁর দুই গর্বিত ভাই শেখ কামাল ও শেখ জামালসহ তাঁর তাঁর বংশধর ও আত্মীয়স্বজন ছিলেন সেই মুক্তিযুদ্ধের প্রথমসারির সংগঠক-মুক্তিযোদ্ধা । তাঁর সরকারের মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধ শব্দদ্বয় যদি সাংবিধানিক স্বীকৃতি পায় তাহলে তিনিসহ তাঁর গোটা পরিবার ও বংশধর সবচেয়ে আরো বেশি মহিমান্বিত, আরো বেশি গর্বিত ও আরো বেশি সম্মানিত হবেন ।
আমরা তো এও জানি, জাতীয়, সময় ও ব্যক্তিস্বার্থের প্রয়োজনে জাতীয় সংবিধানে অনেক সংশোধনী সংযোজন ও বিয়োজন হয়েছে । সে-ক্ষেত্রে জাতীয় ইতিহাস ও মর্যাদার প্রয়োজনে মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধ শব্দ দু'টি সংবিধানে সংযোজন করতে অসুবিধা থাকার তো কোনো কারণ নেই ! মুক্তিযোদ্ধাদের মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত দেশের সর্বসুযোগ ভোগ করা যাবে, কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের কথা সংবিধানে লিপিবদ্ধ করা যাবে না, এটা কি মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রতি চরম অবজ্ঞা নয় ? অসম্মান নয় ? ইতিহাস বিকৃতি নয় ?
এবার আসি বীর মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা প্রসঙ্গে । মুক্তিযোদ্ধা কারা----এ-বিষয়ে বঙ্গবন্ধুই সুস্পষ্ট সংজ্ঞা দিয়ে গেছেন । সেটি হলো, 'মুক্তিযোদ্ধা মানে এমন একজন ব্যক্তি যিনি যে-কোনো একটি সংগঠিত দলের (ফোর্স) সদস্য হিশেবে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন ।' বঙ্গবন্ধুর মুক্তিযোদ্ধা সংজ্ঞার আলোকে সশস্ত্র বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংখ্যা কোনো অবস্থাতেই দেড় লক্ষের বেশি হবে না । কিন্তু আজ মুক্তিযোদ্ধাদের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে দু'লক্ষ চৌত্রিশ হাজারের উর্দ্ধে বলে আমরা জানতে পেরেছি ।
কিন্তু অতি পরিতাপের বিষয় যে, বঙ্গবন্ধুর সেই কালজয়ী মুক্তিযোদ্ধা সংজ্ঞা পাশ কাটিয়ে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন সরকারের নানান গোঁজামিলের সংজ্ঞার সুযোগে মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় হাজার হাজার অমুক্তিযোদ্ধা এমনকি রাজাকারদের নাম তালিকাভুক্ত হয়েছে । এর ফলে মুক্তিযোদ্ধাদের মর্যাদা ক্ষুণ্ণ হওয়ার পাশাপাশি অমুক্তিযোদ্ধারা রাষ্ট্রীয় অর্থ ও অন্যান্য সুবিধাদি ভোগ করছে বিধায়, উনিশশো বাহাত্তর সালে বঙ্গবন্ধু সরকারের মুক্তিযোদ্ধা সংজ্ঞার আলোকে আমরা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের একটি সঠিক তালিকা প্রণয়নের জন্য একটি বিচারবিভাগীয় মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই তদন্ত কমিশন গঠন করার কথা বলেছি । কিন্তু মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় তথা সরকার এসব বিষয়ে বিন্দুমাত্র ইতিবাচক চিন্তা করছে কিনা তা আমাদের জানা নেই । ফলে আমরা মুক্তিযোদ্ধারা ক্ষুব্ধ অপমানিত ও ব্যথিত হৃদয় নিয়ে মর্মাহত জীবনযাপন করছি ।
পরিশেষে সরকারসহ সচেতন দেশবাসীর উদ্দেশে আমাদের নিবেদন এই যে, জাতীয় ইতিহাস, মর্যাদা ও জাত্যাভিমান বিষয়ে অস্পষ্টতা ও ধুম্রজাল সৃষ্টি করে রাখা ইতিহাস ও সভ্যতা-ভব্যতা বিকৃতির সামিল । যে দেশটি একটি বিশ্বালোড়িত সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সীমাহীন শৌর্য ত্যাগ রক্ত ও বীরত্বে পৃথিবীতে একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিশেবে আত্মপ্রকাশ করেছে, সেই মহান মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের ঐতিহাসিক অবদানের স্বীকৃতি অবশ্যই আমাদের জাতীয় সংবিধানের যথাযথ স্থানে সন্নিবেশিত হওয়া বাঞ্ছনীয় । পাশাপাশি জাতীয় ইতিহাস ও মর্যাদার প্রশ্নে মুক্তিযুদ্ধের গর্বিত বীরসৈনিক মুক্তিযোদ্ধাদের একটি স্বচ্ছ ও সঠিক তালিকা প্রণীত হওয়া একান্ত জরুরী বলে আমি মনে করি । যে সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের আইনসম্মত মৌলিক দাবি বাস্তবায়নের ব্যাপারে অনীহা ও অবজ্ঞা প্রদর্শন করবে, তারা ইতিহাস ও প্রজন্ম পরম্পরায় জাতির কাছে অকৃতজ্ঞ বলে পরিগণিত হবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই ।
সুতরাং আমাদের ঐতিহাসিক অবদানের জাতীয় মর্যাদা ও অস্তিত্বের প্রয়োজনে যতোক্ষণ এ দেহে প্রাণ প্রবাহিত হবে, ততোক্ষণ পর্যন্ত আমরা মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি ও ভুয়ামুক্ত মুক্তিযোদ্ধা তালিকার দাবি করেই যাবো । এ দু'টি দাবির বিষয়ে কোনোই আপোস নেই । এ প্রসঙ্গে কবিগুরু থেকে উদ্ধৃতি দেই : যে তোমায় ছাড়ে ছাড়ুক, আমি তোমায় ছাড়বো না, মা, যে তোমায় ছাড়ে ছাড়ুক-----
লেখক :চেয়ারম্যান, একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সংসদ।
পাঠকের মতামত:
- গোপালগঞ্জের ২টি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী যারা
- শ্যামনগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রভাষক সাঈদ উজ জামান নির্বাচিত
- কালিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে খান শামিম রহমান চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- কালিগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে শেখ মেহেদী হাসান সুমন নির্বাচিত
- মাগুরায় ভোট দিলেন সাকিব আল হাসান
- মাতৃভূমি কেন্দুয়ায় এসে ফুলেল শুভেচ্ছায় সিক্ত হলেন তাহমিনা আক্তার
- ‘কেন্দুয়ায় ইউএনও হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে এসে আমি খুবই গর্বিত’
- সাতক্ষীরা শহরের শহীদ রিমু সরনী থেকে পুরাতন সাতক্ষীরা রাস্তাটি সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন
- মহম্মদপুরে রনজিৎপুর ঋষি পল্লীতে কালী পূজা অনুষ্ঠিত
- নড়াইলে ইলেকট্রিশিয়ানের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলা
- বাগেরহাটে দু’টি উপজেলায় অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই শেষ হয়েছে ভোট গ্রহণ
- খালাতো জিতলেও তাঁর, মামাতো জিতলেও তাঁরই
- প্রথম ইভিএমে ভোট দিয়ে খুশি শতবর্ষী ইফরান
- দিনাজপুরের আলোচিত ব্যবসায়ী কাশেমের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- বঙ্গোপসাগরে লবণবাহী ২০ ট্রলার ডুবি, অর্ধশতাধিক নিখোঁজ
- ‘বৃষ্টি ও ধান কাটার মৌসুম হওয়ায় ভোটার উপস্থিতি কম’
- নতুন হ্যান্ডসেট এ৬০ নিয়ে এসেছে অপো
- বাউল কবি দ্বীন শরৎ ভিটায় তাঁর কোন স্মৃতি চিহ্নই নেই
- কমলনগরে জাল ভোট দেয়ার অভিযোগে সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার আটক
- আশুলিয়ায় চার বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেপ্তার ১
- বশেমুরবিপ্রবি শিক্ষকের চিকিৎসায় প্রয়োজন ৭৫ লাখ টাকা
- ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনে বাধা নেই
- পঞ্চগড় সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে ২ বাংলাদেশি নিহত
- ভৈরবে আধিপত্য নিয়ে দুই গ্রুপের দফায় দফায় সংঘর্ষে আহত শতাধিক
- সিঙ্গাপুর ও কাতার থেকে এলএনজি কিনবে সরকার
- ‘মুসলিম দেশগুলোর ঐক্য ফিলিস্তিনিদের দুর্দশা কমাতে পারে’
- ফরিদপুরের শ্রেষ্ঠ কলেজ প্রতিষ্ঠান প্রধান হলেন অধ্যক্ষ ওবায়দুর রহমান
- ধর্ষণের পর দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্রীকে হত্যা, আদালতে মামলা দায়ের
- ভোটগ্রহণ শেষে চলছে গণনা
- বরিশালে বৃষ্টির কারণে ভোটার উপস্থিতি কম
- নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে সড়ক দুুর্ঘটনায় আহত ঈশ্বরগঞ্জের ইউএনও
- বিশ্বকবির জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে শিলাইদহে দুইদিন ব্যাপী অনুষ্ঠান
- বাংলাদেশ ব্যাংকের সংবাদ সম্মেলন বয়কট করলেন সাংবাদিকরা
- চিকিৎসা বিজ্ঞানে সাফল্য আনবে প্রীতমের ‘কৃত্তিম হাত’
- ডলারের দাম ৭ টাকা বাড়ালো বাংলাদেশ ব্যাংক
- দিনাজপুরে আন্তঃজেলা ডাকাত চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
- ডোমার ও ডিমলা উপজেলায় শান্তিপূর্ণ ভোটগ্রহণ
- জামালপুর সদরে কাপপিরিচের এজেন্টদের মারধর, আহত ৩
- বগুড়ায় প্রিসাইডিং অফিসার ও এজেন্ট আটক
- সালথায় গ্রাম আদালতের মামলা শুনানি অব্যাহত
- মাগুরার ২ উপজেলায় শান্তিপূর্ণ ভোটগ্রহণ
- ভৈরবের ঐতিহ্যবাহী কমলপুর হাজী জহির উদ্দিন উচ্চবিদ্যালয় কলেজে উন্নীত
- পছন্দের প্রার্থীর পক্ষে ভোট দিয়ে দেওয়ায় পোলিং কর্মকর্তা প্রত্যাহার
- ভৈরবে মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক
- বোস্টনে নিজ বাড়ি থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বান্ধবীর মরদেহ উদ্ধার
- ঈশ্বরদীর বাজারে উঠেছে অপরিপক্ক লিচু, বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে
- জামালপুর সদরে ভোটার উপস্থিতি একেবারেই কম
- নড়াইলে বোরো মৌসুমের ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান শুরু
- গোপালগঞ্জে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস উদযাপন
- বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী আজ
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !