শফি হুজুর নেই : তিনি আছেন, তাঁরা থাকবেন
রণেশ মৈত্র
বিগত ১৮ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় সন্ধ্যা সাতটার দিকে মৃত্যুবরণ করেন শতবর্ষী আল্লামা মওলানা আহমেদ শফি-যিনি ‘তেঁতুল হুজুর’ বলে দেশ ব্যাপী খ্যাত। ব্রেকিং নিউজ হিসেবে তৎক্ষণাৎ টিভি চ্যানেলগুলিতে খবরটি প্রচারিত হলো।
সঙ্গে সঙ্গে হাট-বাজারে, হোটেল-রেস্তোঁরায় পাড়ায় পাড়ায় মানুষ নানা প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করলেন। ফেসবুকেই তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন অনেকে যার প্রধান সুর ছিল, বাংলাদেশ আলেম নামধারী এক সমাজ-দুশমনের কবল থেকে মুক্ত হলো। সাথে সাথে পাল্টা প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করে লিখলেন, একজন মৃত মানুষের ব্যাপারে তাঁর বিরুদ্ধে কোন বিরূপ প্রতিক্রিয়া জনারণ্যে প্রকাশ করা অসমীচীন। এই প্রতিক্রিয়া প্রকাশের সাথে সাথে অনেকেই তৎপর হয়ে হেফাজতের আমীর আল্লামা শফি আহমেদ ২০১৩ সালে হঠাৎ ঢাকা ঘেরাও করে মতিঝিল চত্বরে দখল নিয়ে লক্ষ লক্ষ মানুষকে গাড়ী করে এনে জড়ো করে বিশাল সমাবেশ করে হেফাজতের পক্ষ থেকে ১৩ দফা গণ-বিরোধী দাবীর কথা উল্লেখ করে, ঘরের বাইরে নারীর স্থান নেই কারণ নারী হলো তেঁতুল তুল্য। তাদের দেখলেই পুরুষের লোলুপ জিহ্বায় পানি আসে। ঢাকার শাহবাগে অনুষ্ঠিত বিশাল লাখো তরুণ যুদ্ধাপরাধীদের দ্রুত বিচার ও ফাঁসির দাবী জানাচ্ছিল তাদের বিরুদ্ধে হুমকি-ধামকি ও গুন্ডা লেলিয়ে দিয়ে হামলা চালানোর নির্দেশ দিতে পরোয়া না করা, ইসলামী রাষ্ট্র গঠন, শিক্ষানীতি বদলে দিয়ে তার সাম্প্রদায়িকীকরণ, নারী অধিকার সংকোচন সহ ঐ ১৩ দফা কর্মসূচীর দ্বারা তাঁর পাকিস্তান পন্থী মনোভাবের সুস্পষ্ট প্রকাশ ঘটান এমন কি, ঐ সমাবেশের খবর সংগ্রহ করতে আসা ৭১ টিভি চ্যানেলের এক নারী সাংবাদিককে গু-া লেলিয়ে দিয়ে আহত করার মত ন্যক্কারজনক কাজগুলির উল্লেখ করে অসংখ্য পোষ্ট দিতে সুরু করেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সমূহে।
বিগত ১৯ সেপ্টেম্বর-অর্থাৎ আল্লামা শফির মৃত্যুর পরদিনের ভোরের কাগজ পত্রিকায় “হেফাজত আমির আল্লামা শফির জীবনাবসান” র্শীষক প্রকাশিত প্রতিবেদনে তাঁর কর্মময় জীবন, পারিবারিক তথ্যাদির খবর দিয়ে লিখেছেঃ
হেফাজতে ইসলাম হাটহাজরী মাদ্রাসার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে আল্লামা শফির সাথে তাঁরই শিষ্য জুনায়েদ বাবুন গবীর ছিল গলায় গলায় খাতির। দুজনে এক সঙ্গে “নাস্তিক ব্লগারদের” ফাঁসি চেয়েছেন। ২০১৩ সালে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবীতে গড়ে ওঠা গণজাগরণ মঞ্চের বিরোধী শক্তি। এদেশের মানুষের ধর্মীয় অনুভূতিকে কাজে লাগিয়ে এবং নানা অপপ্রচার চালিয়ে তথাকথিত ‘নাস্তিক ব্লগারদের’ বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলেছিলেন তাঁরা। ঐ বছরের ৫ মে ঢাকার শাপলা চত্বরে লাখো মানুষের সমাবেশের নামে ভাংচুরের তা-ব চালিয়ে জানান দিয়েছিলেন নিজেদের শক্তিমত্তা । এমন কি সরকার উচ্ছেদের হুমকিও উচ্চারিত হয়েছে ঐ সমাবেশের নেতাদের মুখ থেকে।
সেদিন রাতে র্যাব-পুলিশের অভিযানের মুখে হেফাজত কর্মীরা ঢাকা ছাড়তে বাধ্য হলেও বিভিন্ন ব্লগের মাধ্যমে এই সংগঠনের কর্মীদের আস্ফালন অব্যাহত ছিল। কেউ তাদের মতের বিরুদ্ধে গেলেই তাকে ‘নাস্তিক মুরতাদ’ ফতোয়া দেওয়া হতো। একের পর এক ব্লগারদের খুন করার পর হেফাজত নেতাদের উল্লাস করতেও দেখা গেছে।
গত বুধবার ১৫ সেপ্টেম্বর আল্লামা শফির বিরুদ্ধে তাঁরই হাটহাজারী মাদ্রাসার একটি বড় অংশের শিক্ষার্থী আন্দোলন শুরুর পর রাতে মাদ্রাসার সুরা কমিটির বৈঠক করে আল্লামা শফির পুত্র আনাস মাদানীকে অব্যাহতি দেয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর বিক্ষুব্ধরা শান্ত হলেও সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসার গুঞ্জনে পরদিনও আবার বিক্ষোভ হয়। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সরকার মাদ্রাসাটি বন্ধের নির্দেশ দেয়।
সরকারি নির্দেশের পর সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে রাতে আহমেদ শফির নেতৃত্বে বৈঠকে বসে মাদ্রাসার গুরা কমিটি। বৈঠকে ১২ সদস্যের গুরা কমিটির পাঁচ সদস্য এবং মাদ্রাসার প্রবীন সিনিয়র শিক্ষকরা উপস্থি ছিলেন। মাদ্রাসার গুরা কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন নানুপুরী বলেন, অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে মহাপরিচালকের পদ থেকে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেন বড় হুজুর। তবে তিনি আমৃত্যু দলে মুহাতামিম (উপদেষ্টা) হিসেবে থাকবেন। তিনি মাদরাসা পরিচালনা ও নতুন মুহতামিম মনোনায়নের দায়িত্ব গুরা কমিটিকে দিয়েছেন।
স্বার্থের দ্বন্দ্ব পুনরুজ্জীবিত
আল্লামা শফি জীবিত থাকাকালেই তাঁর মাদ্রাসা ও হেফাজতে ইসলামের নেতৃত্ব নিয়ে যে ব্যাপক দ্বন্দ্ব সংঘাত দীর্ঘদিন যাবত চলে আসছিল তার পুনরুজ্জীবন স্বাভাবিকভাবেই ঘটবে। কারণ বিষয়টি ছিল স্বার্থের দ্বন্দ্ব। জানা যায়, হাটহাজারী মাদরাসা ও হেফাজতের বিপুল সম্পত্তি নিয়ে সংগঠনের আমীর আল্লামা শফির সাথে মহাসচিব জুনায়েদ বাবুনগরীর দ্বন্দ্ব-সংঘাত বেশ কিছুদিন ধরেই চলছিল-যে কারণে জুনায়েদ বাবুনগরীকে তাঁর পদ থেকে আল্লামা শফি বহিস্কার করে সেই দায়িত্ব নিজ পুত্রকে দিয়েছিলেন। জানা যায়, আল্লামা শফির মৃত্যুর পরপরই বিক্ষুব্ধ ছাত্র সমাজের সহযোগিতা নিয়ে শফির সা¤্রাজ্য এখন বাবুনগরীর কব্জায়। আল্লামা শফির লাশ হাসপাতালে থাকাকালেই নাকি এমনটি ঘটেছে। এর পরিণতিতে মওলানা শফির দাফক কাফনের পর উদ্ভূত নতুন পরিস্থিতিতে বিদ্যমান স্বার্থান্ধ গ্রুপ দুটির মধ্যে দাঙ্গ-হাঙ্গামার সৃষ্টি হতে পারে বলে অনেকেই আশংকা করছেন। আজ কয়েকদিন যাবত মাদ্রাসটি ঘিরে রেখেছে পুলিশ।
দ্রব্যমূল্য-করোনা জনিত দেশে বিরাজমান উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার পরোয়া না করেই এ সংঘাত ভয়াবহ রূপও নিতে পারে যদি নেতৃত্ব সংকটের শান্তিপূর্ণ সুরাহা না হয়।
শোকবার্তা নিয়ে বিতর্ক
টেলিভিশনের পর্দায় ব্রেকিং নিউজ হিসাবে গত ১৮ সেপ্টেম্বর আল্লামা শফির মৃত্যু ঘোষণার সাথে সাথেই ঘোষিত হলো রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শোকবার্তা। শোকবার্তা এই দুজনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে নি। অন্তত: ৭/৮ জন মন্ত্রী, বিএনপির মহাসচিব, জাতীয় পার্টির প্রধান প্রমুখও শোকবার্তা পাঠিয়েছেন। শাপলা চত্বরের সমাবেশে কৃষক শ্রমিক লীগ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কাদের সিদ্দিকিও উপস্থিত হয়েছিলেন। এই নিবন্ধ লেখা অবধি অবশ্য তাঁর কোন শোকবার্তা চোখে পড়ে নি।
মানুষের মৃত্যু ঘটলে শোকবার্তা মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর পক্ষ থেকে জানানোর নীতিমালা আমার জানা নেই। তবে সাধারণ রাজনৈতিক ও সামাজিক জ্ঞানে বুঝি, এক্ষেত্রে তাঁদের রাষ্ট্রীয় সীমাবদ্ধতা আছে যা তাঁরা শপথ গ্রহণের মাধ্যমে মেনে চলতে অঙ্গীকারাবদ্ধ। তাই জামায়াতে ইসলামী, আই.এস. প্রভৃতির যত বড় নেতারই মৃত্যু ঘটুক না কেন তাদের জন্য রাষ্ট্র কোন শোক প্রকাশ করতে পারে না। করা হয়ও নি ইতোপূর্বে। রাষ্ট্রীয় চার মৌলনীতি, জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্রের বিরোধিতাকারী কারও মৃত্যুতে বাংলাদেশ রাষ্ট্র কোনক্রমেই শোক প্রকাশ করতে পারে না। সেই বিবেচনায়, রাষ্ট্রের মূল কর্ণধার হিসেবে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী যেহেতু চার মৌলনীতি সংরক্ষণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ তাই ধর্মনিরপেক্ষতা বিরোধী, সাম্প্রদায়িক, নারী বিদ্বেষী, পরমতে অসহিষ্ণু তার মাধ্যমে গণতন্ত্র বিরোধী, জাতীয় নারী নীতি ও শিক্ষানীতির ঘোর বিরোধী এবং উগ্র ধর্মান্ধতার প্রবক্তা আল্লামা শফির মৃত্যুতে রাষ্ট্রীয় শোক প্রকাশ ও রাষ্ট্রীয় মৌলনীতি বিরোধী।
হেফাজতের প্রতিষ্ঠাতা আল্লামা শফি ভারতের দেওবন্দে শিক্ষা প্রাপ্ত। দেওবন্দে যে উগ্র ইসলামের চর্চা হয়-তা তো সবারই জানা, দেওবন্দের উক্ত নীতির প্রতি অসীম আনুগত্য তিনি আমৃত্যু পোষণ করেছেন। সে কারণেই মতিঝিল শাপলা চত্বরের ১৯৯৩ সালের সমাবেশে নারী সাংবাদিককে লাখো লোকের সামনে আঘাত-আহত করতে তিনি এবং তাঁর হেফাজত নেতা-কর্মীরা বিন্দুমাত্র দ্বিধান্বিত হন নি। ওই রাষ্ট্রীয় শোক প্রকাশের পর আহত নারী সাংবাদিকটির মনোভাব কেমন দাঁড়াবে?
শুধু তাই না, যিনি নারীকে গৃহবন্দী করে রাখতে চান, যিনি নারী শিক্ষা, নারী প্রগতির ঘোর বিরোধীতা করে গেলেন প্রকাশ্যে এবং আজীবন, এই সরকার প্রণীত নারী নীতি বদলানোর জন্য সমাবেশ ডেকে হুমকি দিলেন, হুমকী দিলেন শিক্ষানীতির সাম্প্রদায়িকীকরণ করার দাবীতে যিনি প্রকাশ্য সমাবেশে একটি প্রতিষ্ঠিত সরকারকে উচ্ছেদের ডাক দেওয়ার মাধ্যমে তাঁর উগ্রতা বোধের পরিচয় দিলেন, যিনি ব্লগার হত্যার প্রকাশ্য উস্কানী দাতা এবং যিনি ২০১৩ সালে দেশপ্রেমিক তরুণদের আয়োজিত ঐতিহাসিক শাহ্বাগ সমাবেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও সর্বোচ্চ শাস্তির দাবীর বিরোধিতা করতে দ্বিধাবোধ করেন নি-উনি ঐ হাটজারী মাদরাসাকে জঙ্গী উৎপাদানের কারখানায় পরিণত করেছেন বলে ব্যাপকভাবে অভিযোগ উচ্চরিত হয় সেই আল্লামা শফি কি তবে প্রকাশ্যেই তাঁর পাকিস্তানীপন্থী চিন্তাধারা ও ক্রিয়াকলাপ চালিয়ে যেতে দ্বিধাবোধ করেন নি, তবুও তাঁর মৃত্যুতে রাষ্ট্রীয় শোক প্রকাশের মাধ্যমে যে বার্তা দেওয়া হলো তার সাথে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আদর্শ এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আদর্শের প্রতি অসম্মান প্রদর্শনের পর্য্যায়ে পড়ে বলে মনে করি ।
যা ভেবেছি তা প্রকাশ্যেই প্রকাশ করলাম। তাই শেষ কথা যা বলতে চাই, রাষ্ট্রীয় শোকবার্তার গৌরব এহেন আল্লামা শফি বা তাঁর সহকর্মী, সমর্থক ও বংশধরেরা পেতে বিন্দুমাত্র অধিকারী নন-রাষ্ট্রের পক্ষে এমন শোকবার্তা প্রকাশও পূরোপূরি অবাঞ্ছিত। কী ভূমিকা ছিল ভাষা আন্দোলনে মুক্তিযুদ্ধে ঐ শফি হুজুরদের তাও প্রকাশ করা হোক।
যদি রাষ্ট্রীয় সম্মাননা তিনি তবুও পান বা তাঁর উত্তর সূরীরা ঐ ভিনদেশী আদর্শ বাংলাদেশ বিরোধী, মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী আদর্শ লালান সত্বেও রাষ্ট্র তার প্রতি ন্যূনতম সম্মাননা দেন-তখন ভাবতেই হয় আমরা মুক্তিযোদ্ধা, ভাষা-সৈনিক ও দেশপ্রেমিকেরা নই, শফি হুজুররাই থাকবেন। তাঁরাই পাবেন অমরত্ব আমাদের এই কষ্টার্জিত স্বাধীন বাংলাদেশে।
লেখক : সভাপতি ম-লীর সদস্য, ঐক্য ন্যাপ।
পাঠকের মতামত:
- সিলেটে সরকারি গাছ কাটার মামলা নিয়ে পুলিশের গড়িমসি
- মাইকে গান বাজিয়ে ১০-১৫ টাকায় লাউ বিক্রি
- 'জায়গা বরাদ্দ পেলেই ফরিদপুরকে স্পেশাল ইকোনমিক জোন হিসেবে গড়ে তোলার কাজ শুরু করবো'
- সাতক্ষীরায় আত্মহত্যার চেষ্টা করা স্ত্রীকে বাঁচিয়ে স্বামীর আত্মহত্যা
- টাঙ্গাইলের হাতে ভাজা মুড়ির কদর বেড়েছে সারাদেশে
- যশোর নিউ মার্কেটে স্বর্ণের বারসহ দুই যুবক আটক
- সুলভ মূল্যে মাছ-মাংস-ডিম, জনমনে স্বস্তি
- পুতুল সরকার না পাওয়া পর্যন্ত তাদের কোনও ভোটই পছন্দ হবে না : জয়
- যে কারণে ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
- চুয়াডাঙ্গা জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের আহ্বায়ক কমিটি গঠন
- কাপাসিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলশিক্ষার্থীর মৃত্যু
- মামলা করায় বনবিভাগের কর্মকর্তাকে হত্যার হুমকি
- টাকার বিনিময়ে রেল কেটে ক্ষমতায় যাওয়া যায় না : রেলমন্ত্রী
- ফরিদপুরে জেলা প্রশাসনের চারটি প্রকাশনা বইয়ের মোড়ক উন্মোচন
- সাতক্ষীরার হতদরিদ্র সুজিত হালদারের লেখা চতুর্দশপদী কবিতা মন কেড়েছে মানুষের
- শ্রীমঙ্গলে মসজিদের নামের পানির পাম্প যুবলীগ নেতার বাড়িতে
- বাগেরহাটে ৭ কেজি গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক
- বাগেরহাটে নাশকতা মামলায় যুবদলের ১৩ নেতাকর্মী কারাগারে
- সোনারগাঁয়ে ডাকাত সন্দেহে গণপিটুনি, নিহত ৪
- পলাশবাড়ীতে দোকান বন্ধ রেখে ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন
- ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ৩২তম মিলিয়নিয়ার হলেন কুমিল্লার ভ্যানচালক হুমায়ুন
- ই-ভিসা প্রকল্প: বেশি খরচে বিদেশি কোম্পানিকে কাজ দেওয়ার পাঁয়তারা
- মহম্মদপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা রবিউল আওয়ালের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন
- ত্রিশালে ৩ পুলিশ কর্মকর্তাকে কুপিয়ে আসামি ছিনতাই
- এক্সিম-পদ্মা একীভূত, যেভাবে চলবে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ
- আলোচি আরবিটেটর প্রত্যাহার সংক্রান্ত আপিল হাইকোর্টে খারিজ
- সহকারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ
- সাভারে সাংবাদিক পুত্রকে হত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে কিশোর গ্যাং
- ভাষা সৈনিক কাজী গোলাম মাহবুব’র মৃত্যুবার্ষিকী মঙ্গলবার
- গৌরনদীতে ৪ ওষুধ ব্যবসায়ীকে জরিমানা
- বাংলাদেশের শ্রম অধিকার নিয়ে ২ দেশের সমালোচনা
- ‘কনকাশন’ তামিমের ফিফটি
- ‘হয়রানি বন্ধ হলে ৫০০ টাকার কমে গরুর মাংস বিক্রি সম্ভব’
- সহকারী প্রক্টর একদিন ও আম্মান দুদিনের রিমান্ডে
- মসজিদ-মাদ্রাসায় যাতায়াতের রাস্তা বন্ধ, এলাকায় উত্তেজনা
- খালেদা জিয়ার মুক্তির আবেদনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত মঙ্গলবার: আইনমন্ত্রী
- অবশেষে কেন্দুয়ার সেই শিক্ষা কর্মকর্তাকে সিলেটের নবীগঞ্জে বদলি
- শান্তিনিকেতনের বসন্ত উৎসবে বাংলাদেশের অতিথি
- ‘প্রধানমন্ত্রী মাত্র সাড়ে ৩ ঘণ্টা ঘুমান, বাকি সময় দেশ নিয়ে ভাবেন’
- থার্ড-পার্টি প্রার্থী বাইডেনের বিপদ ডেকে আনতে পারে?
- পিকআপ-লেগুনা মুখোমুখি সংঘর্ষে এক পরিবারের ৫ জনের মৃত্যু
- ইফতার খায় আর আ.লীগের গিবত গায় : প্রধানমন্ত্রী
- ভেজাল দুর্নীতির রকমফের
- তোমাতে বাংলাদেশ হাসে
- ১৭ মার্চ
- ইফতারে স্বাস্থ্যকর বেলের শরবত
- ‘বিএনপি মানে খাই খাই, আর আওয়ামী লীগ মানেই দেই দেই’
- ‘শিল্পী পরিষদ প্রকৃত শিল্পীদের নিয়েই গঠন করা হবে’
- আতলেতিকোর মাঠে দুর্দান্ত জয়ে দুইয়ে বার্সেলোনা
- হাইকোর্টে ড. ইউনূসের সাজা স্থগিতের আদেশ বাতিল
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !