মুশতাকের মৃত্যু : ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন : বাংলাদেশ
রণেশ মৈত্র
বাংলাদেশের পত্রিকাগুলি লেখক মুশতাকের খবরে গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ভর্তি। মূল খবর ছিল মুশতাকের গ্রেফতারের বিরুদ্ধে তথাকথিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বিরুদ্ধে। এই আইনের সমালোচনা বহুদিন থেকেই চলে আসছে। আবার এর প্রয়োগও চলছে সমানতালে। আইনের সর্বশেষ ও মর্মান্তিক শিকার লেখক মুশতাক। তাঁকে গ্রেফতার করাই হলো না শুধু-প্রায় এক বছর ঐ আইনে আটকই রাখা হলো না শুধু তার মৃত্যুও ঘটলো ঐ আটকের পরিণতিতেই আটকাবস্থায়ই।
মুশতাকের চিকিৎসা হয়েছে উপযুক্তভাবে সরকার এমন দাবী করলেও তা সত্যের অপলাপ মাত্র। মৃত্যুর পরে তাকে বাইরের হাসপাতালে নেওয়া হলো উন্নত চিকিৎসার জন্য। এ এক মর্মান্তিক পরিহাস একজন লেখকের জীবন নিয়ে। সমগ্র বাংলাদেশ এই মুশতাকের গ্রেফতার ও তার মৃত্যু ঘটানোর প্রতিবাদে সোচ্চার ছাত্র যুবদের উদ্যোগে শুরু-ক্রমে পথে নামছেন অন্যান্য পেশাজীবীরাও। কিন্তু সরকার এখনও নির্বিকার। গণ দাবির মুখে জেলা প্রশাসন একটি দুই সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিশন গঠন করলেও লোকে কিন্তু এই পদক্ষেপকে ‘লোক দেখানো’ বলেই মন্তব্য করছেন। এ কথা জানা, এই তদন্তের রিপোর্ট কোনদিন জনসচক্ষে প্রকাশ করা হবে না যেমন করা হয় নি অতীতের কোন তদন্ত কমিশনের প্রদত্ত রিপোর্টও।
অভিজ্ঞতা আরও বলে, যদি বা কিছু ত্রুটি খুঁজে পায়ও কমিশন-তবে তা হবে একজন ডেপুটি জেলার বা জেলার বা সুপারিন্টেন্টের ‘গাফিলতি’। তার প্রেক্ষিতে সর্বোচ্চ শাস্তিটা ও.এ.ডি করে অল্প কিছুদিনের মধ্যে তাকে বা তাঁদেরকে অন্যত্র বদলি এবং কিছুকাল পর পদোন্নতি। এমনটাই দেখে আসছি সেই ইংরেজ আমল থেকে। কিন্তু মৃত্যু যখন ঘটেই গেল-যাকে নির্য্যাতনের চাইতে ‘ডিজিটাল হত্যা’ বলতেই সম্ভবত: মৃত্যুর চেহারাটি সবার সামনে খোলাসা হয়।
প্রগতিশীল ছাত্রসমাজ মোশতাককে গ্রেফতার, কারাগারে তাকে হত্যা এবং ডিজিট্যাল নিরাপত্তা আইন নামক কুখ্যাত কালা কানুনটি বাতিলের দাবিতে শক্তিশালী আন্দোলন গড়ে তুলে সমগ্র জাতির অকুণ্ঠ নৈতিক সমর্থন পেয়েছে। এ আন্দোলনের উত্তাপ, তার আগুন কখনো কখনো স্তিমিত মনে হলেও ধিকিধিকি তা জ্বলতেই থাকবে নাগরিকদের মৌলিক অধিকার হরণকারী ডিজিট্যাল নিরাপত্তা আইনটি বাতিল না হওয়া পর্যন্ত। তার আগে ঘটবে গণ-বিষ্ফারণ-অতীত সে শিক্ষাও দেয়।
বাংলাদেশের জন্ম কাহিনী অজানা নেই কারও। ২৩ বছর ধরে পাকিস্তান বাঙালিকে যেভাবে মূক ও বধির করে রাখতে আপ্রাণ চেষ্টা করেছিল, ১৪৪ ধারা, বারফিউ, জেল-জুলুম, চিস্বা-কর্ম-লেখা-মত প্রকাশের স্বাধীনতা হরণ করে স্বৈরশাসন কায়েম করেছিল, শত নির্য্যাতন সহ্য করেও মানুষ ঐ কালা কানুন গুলিকে মেনে তো নেয়নি, কি আওয়ামী লীগ, কি ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, কি ছাত্র ইউনিয়ন, কি ছাত্রলীগ-সে সময়ের সকল গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ঐ কালা কানুনগুলির বাতিল দাবি করেছে-দাবি করেছে মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার । সেই দাবিতে ধারাবাহিকতার সাথে নেতৃত্ব দিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, মনোরঞ্জন ধর, অধ্যাপক মোজাফ্ফর আহম্মদ প্রমুখ। আরও অসংখ্য নেতা-কর্মীর নাম করা যাবে যাঁরা ঐ আন্দোলনে নির্ভীক ও বিপুল অবদান রেখেছিলেন।
সবারই জানা এবং অতীত ইতিহাস বলে ঐ ধারাবাহিক আন্দোলনের পথ ধরেই বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধে সশস্ত্রভাবে সামিল হয়েছে মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জন করে গোটা বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে। কোটি কোটি বাঙালির সক্রিয় সমর্থনে, লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবনাহুতির বিনিময়ে এক সমুদ্র রক্ত ঢেলে দিয়ে কঠিন মূল্য দিয়ে দেশ-বিদেশের নৈতিক ও বৈষয়িক সমর্থনে অর্জিত এই সাফল্য-এই স্বপ্নের বাংলাদেশ। সেই বাংলাদেশে ডিজিট্যাল নিরাপত্তা আইনের নামে মানুষের কণ্ঠ রোধ করা আইন? কখনোই তা এদেশের মানুষ মেনে নেবে না। সরকারকে ভুল বার্তা দিচ্ছে এই কালো আইনের সমর্থকেরা।
অবশ্যই সকলের কাম্য, রাষ্ট্র দ্রোহীদেরকে শাস্তি দিতে হবে। তার জন্যে প্রচলিত আইনগুলিই যথেষ্ট। তারপরেও এই আইন। কেন? কার স্বার্থে?কার বিরুদ্ধে? বাংলাদেশে রাষ্ট্রদ্রোহী কারা? সবাই জানি, জামায়াতে ইসলামী, হেফাজতে ইসলাম প্রমুখ ধর্মের নামে রাজনীতি করছে যারা। জানি বাংলাদেশের শত্রু তারা-যারা সাম্প্রদায়িক ধর্মান্ধতা প্রচার করে, যারা হিন্দু-মুসলমান-বৌদ্ধ-খৃষ্টান-আদিবাসী-নারী পুরুষের বিভেদ ও বৈষম্য সৃষ্টি করে-তারা।
বাংলাদেশের শত্রুর তালিকায় আরও রয়েছে যারা মন্দির ভাঙ্গে, মূর্তি ভাঙ্গে, মন্দিরে অগ্নিসংযোগ করে, সাম্প্রদায়িক সহিংসতা সৃষ্টি করে-সংঘাত সৃষ্টি করে, নারী-পযুরুষের সম-অধিকারের বিরোধিতা করে, নানাবিধ শিল্পকর্ম-ভাস্কর্য্য ভাঙ্গে তার নির্মাণের বিরোধিতা করে, যারা বৈজ্ঞানিক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তনের বিরোধিতা করে-দাবী করে সাম্প্রদায়িক শিক্ষা ব্যবস্থার-যারা বাংলাদেশের বাহাত্তরের সংবিধানে বর্ণিত চায় রাষ্ট্রীয় মূলনীতিকে বিকলাঙ্গ করে “বিসমিল্লাহ্” রাষ্ট্রধর্ম সংযোজনকে সমর্থন করে- তারা।
কিন্তু এই যে অপরাধ ও অপরাধীদের তালিকা উপরে দেওয়া হলো সেই তালিকার ভিত্তিতে এযাবত কারও বিরুদ্ধে কি ডিজিট্যাল নিরাপত্তা আইন প্রয়োগ করা হয়েছে? পরিসংখ্যান বলে, একটিও না। কোন মিথ্যা গুজন সৃষ্টিকারীদেরকে কি এ যাবত ডিজিট্যাল নিরাপত্তা আইনে গ্রেফতার করা, বিচার করা, শাস্তি দেওয়া হয়েছে? হয়নি-এটাই সত্য। বরং এ যাবত যাঁরা ঐ আইনে গ্রেফতার হয়েছেন তাঁরা লেখক, শিল্পী, সাহিত্যিক, সাংবাদিক প্রমুখ। আর গ্রেফতার করা হয়েছে যারা সাম্প্রদায়িকতার শিকার যাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা গুজব রটনা হয়েছে তারা। মিথ্যা গুজব রটিয়ে যাদের বাড়ী পোড়ানো হয়েছে সেই অগ্নিসংযোগ কারীরা নয় বরং যারা ক্ষতিগ্রস্ত নিরীহ নিরপরাধ মানুষ তারাই।
মসজিদ থেকে মাইকে মিথ্যা গুজব ছড়িয়ে যাদেরকে ফেইসবুকে মিথ্যা পোষ্ট দেওয়ার প্রচার করে লাখো লোক নিমেষে সমবেত করে যার বিরুদ্ধে গুজব ছড়ালো তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে বহু ক্ষেত্রে কিন্তু একটি ঘটনাও নেই ঐ মিথ্যা গুজব রটনাকারী কাউকে গ্রেফতারের। ঐ গুজব প্রচারকরে যারা অজস্র মানুষের অবৈধ জমায়েত সৃস্টি করে গ্রামের নিরীহ মানুষদের বাড়ীঘর লুটপাট করালো, যারা নিরীহ মানুষের বাড়ীঘর ভাংচুর বা তাতে অগ্নিসংযোগ করলো-সেই প্রকৃত অপরাধীদের কারও গায়ে এতটুকুও কাঁটার আঁচড় লাগেনি আজতক।
আইনটি এবং তার প্রয়োগ দেখতে দেখতে আতংকিত হয়ে পড়েছে দেশের সকল গণমাধ্যম। একচেটিয়া সরকারি প্রচার-প্রচারনাই হয়ে দাঁড়িয়েছে তাঁদের প্রতি অঘোষিতভাবে বাধ্যতামূলক, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ, বঙ্গবন্ধুর চেতনা-বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বলে দিবারাত্র মুখে ফেনা তুলে ফেললেও বাস্তবে প্রদর্শিত কার্য্যকলাপ তার ধারেকাছেও নেই।
কথা না বাড়িয়ে সমস্ত শক্তি দিয়ে, সমস্ত চেতনা ও অভিজ্ঞতা দিয়ে অবিলম্বে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের আশু বাতিল চাই। একই সাথে এই আইন প্রণয়ন থেকে শুরু করে এ যাবত যাঁরাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন-তাঁদের সকলকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দেওয়া হোক। আটকাবস্থায় মৃত্যুর দায় পুরাপুরি সরকারের। তাই তাঁর পরিবারকে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দিয়ে এবং আইনটি বাতিল করে যাত্রা শুরু হোক।
লেখক : সভাপতি মন্ডলীর সদস্য, ঐক্য ন্যাপ, একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক।
পাঠকের মতামত:
- উত্তরবঙ্গের মহাসড়কে চার লেন চালু, স্বস্তির হবে ঈদযাত্রা
- কাপাসিয়ায় গরু চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে দুইজন নিহত
- পরিবহন সেক্টরে সব ধরনের চাঁদাবাজি বন্ধে বিএমপির কঠোর হুঁশিয়ারি
- সাভারে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে আহত যুবকের মৃত্যু
- ‘বিএনপির হৃদয়ে এবং চেতনায় পাকিস্তান’
- ফরিদপুরে ঐক্যের ডাক দিয়ে আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী ঘোষণা করলেন কেন্দ্রীয় নেতা বিপুল
- দক্ষিণ আফ্রিকায় বাস খাদে পড়ে নিহত ৪৫
- ডিএমপির মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৪০
- জাতিসংঘে স্থায়ী মিশনে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন
- রমনা কালিবাড়িতে শতাধিক বাঙালি ইপিআরকে পাক সেনারা নৃশংসভাবে হত্যা করে
- আরও কমলো দেশের রিজার্ভ
- ‘যত জঙ্গি ধরেছি, একজনও মাদরাসার ছাত্র নন’
- গাজায় নিহত আরও ৭৬, প্রাণহানি বেড়ে প্রায় ৩২৫০০
- ঈদে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে চলবে ১৫ টি ফেরি ও ২২ টি লঞ্চ
- শাশুড়ীকে হত্যার দায়ে পুত্রবধূ ও পরকীয়া প্রেমিকের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড
- বিধবা মাকে ভরণপোষণ না দিয়ে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ায় শিক্ষক ছেলে গ্রেপ্তার
- বঙ্গবন্ধু প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্ল্যানিং দপ্তরের উপ-পরিচালককে সাময়িক বহিষ্কার
- জামালপুরে মৎস্যজীবী দলের ইফতার মাহফিল
- পরিবেশ দূষণে বাংলাদেশে বছরে ২ লাখ ৭২ হাজার মানুষের অকালমৃত্যু
- সোমালিয়ায় জিম্মি জাহাজ উদ্ধার নিয়ে যা জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- প্রস্তাবিত সড়ক পরিবহন আইন আত্মঘাতী: টিআইবি
- নগরকান্দায় সুলভ মূল্যে ডিম-দুধ-মাংস বিক্রি
- ঢাবির ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
- কালিগঞ্জের বিষ্ণুপুর হাইস্কুলে নিয়োগ বাণিজ্যকে কেন্দ্র করে বিভক্ত পরিচালনা পরিষদ
- মহম্মদপুরে বজ্রপাতে ২ জনের মৃত্যু
- টাঙ্গাইলে ফেনসিডিলসহ আটক ৪
- এবার কারণ দর্শানোর নোটিশ দিলেন কলেজ অধ্যক্ষ
- ভারতীয় নাগরিক দীপককে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
- বিলাইছড়ি অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করলেন ভারপ্রাপ্ত জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান
- বিভীষিকার ১২ বছর: বিচার পাওয়া নিয়ে হতাশায় ক্ষতিগ্রস্ত সংখ্যালঘুরা
- দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে নিয়মিত বাজার মনিটরিং করছেন সালথা থানার ওসি
- বাগেরহাটে তিন শতাধিক অসচ্ছল পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ
- গাছে ঝুলছিল আম্বিয়া বেগমের মরদেহ
- ‘খুনি জিয়া-মোশতাক চক্র মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধূলিস্যাৎ করে’
- বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে দুইদল জেলের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৬
- ভোলার তজুমদ্দিনে সরকারি খাল বিক্রি, নীরব প্রশাসন
- লালপুরে অবৈধভাবে বালু ও ভরাট উত্তোলন বন্ধে পাহারার নির্দেশ
- টঙ্গীবাড়ীতে কুরবানির গরুর ১৭ লাখ ৮০ হাজার টাকা আত্মসাৎ, সাবেক চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মামলা
- চেউটিয়া খাল উন্মুক্ত করে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে আশাশুনিতে মানববন্ধন
- মায়ের জানাজা পড়ালেন প্রধান বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম
- নড়াইলে ২ বছরের সাজাপ্রাপ্ত হোসনেয়ারা গ্রেফতার
- প্রথম বাংলাদেশি আম্পায়ার হিসেবে আইসিসির এলিট প্যানেলে সৈকত
- ‘এপেক্স ইন্টারন্যাশনাল জার্নালিস্ট কাউন্সিল’র বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের কমিটি গঠন
- কান্তজী মন্দিরের জমিতে মসজিদ নির্মাণ ঘটনাটি যথেষ্ট সমালোচিত হচ্ছে?
- চাহিদার তুঙ্গে সিকুয়েন্স পাঞ্জাবি, বাহারি পোশাকে মেতেছে নারীরা
- অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ভিডিও ধারণ করে ব্ল্যাকমেইল করতো সেলিম
- ‘জলবায়ু সহনশীল মৎস্যচাষ প্রযুক্তি উদ্ভাবনে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার’
- সাতক্ষীরায় অবৈধ ভারতীয় চিনি আটক, ব্যবসায়িকে জরিমানা
- আগৈলঝাড়ায় শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাতের ১০৪তম জন্মদিন পালিত
- একনেকে ১১টি প্রকল্প অনুমোদন
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !