বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জাতীয় স্বকীয়তা ও মর্যাদা রক্ষা করতে হবে
আবীর আহাদ
বীর মুক্তিযোদ্ধাদের শৌর্য ত্যাগ ও বীরত্বে বিশ্বের বুকে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিশেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। এজন্যই বীর মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। ঐতিহাসিকভাবে তাঁদের স্বকীয়তা ও মর্যাদা স্বীকৃত। কিন্ত এদেশের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার সাথে সম্পৃক্ত একশ্রেণীর পরশ্রীকাতর ও প্রতিহিংসাপরায়ণ অপশক্তি বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সেই স্বকীয়তা ও মর্যাদা ঢেকে দেয়ার লক্ষ্যে রাজনৈতিকভাবে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সৃষ্টি করে নিজেরাসহ তাদের আত্মীয় পরিজনকে এমনকি অর্থের বিনিময়ে রাজাকারদেরও মুক্তিযোদ্ধা বানিয়ে দিয়েছে। এ-জন্যে দায়ী বিভিন্ন সরকারের মুক্তিযোদ্ধাবিষয়ক সংজ্ঞা ও ভুল নির্দেশিকা। এর সুযোগ গ্রহণ করেছে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক ইউনিয়ন উপজেলা জেলা ও কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল। সুযোগ নিয়েছে বিভিন্ন সময়ের ক্ষমতাসীন দলের মন্ত্রী এমপি ও বিভিন্ন পর্যায়ের দলীয় নেতৃবৃন্দ। বর্তমানে নিচ্ছে জামুকা নামক জাদুর কাঠি। অবস্থা এখন এমন হয়েছে যে, যেখানে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের সংখ্যা ১লক্ষ ৫০ হাজারের নিচে, সেখানে সরকারি তালিকায় এ পর্যন্ত কমবেশি ২ লক্ষ ৩৫ হাজার মুক্তিযোদ্ধার নাম ঠাঁই পেয়েছে যার মধ্যে প্রায় ৮০/৮৫ হাজারই অমুক্তিযোদ্ধা! এর মধ্যে কয়েক হাজার রাজাকারও রয়েছে!
এ-কথাগুলো আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে অনেকবার বলেছি যে, বঙ্গবন্ধুর বাহাত্তর সালের মুক্তিযোদ্ধা সংজ্ঞার আলোকে মুক্তিযোদ্ধা নির্ধারণ করা মোটেই কঠিন নয়, তেমনি ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিতাড়ন করাও মোটেই দু:সাধ্য নয়। বঙ্গবন্ধুর সেই সংজ্ঞা হলো এমন : "মুক্তিযোদ্ধা মানে এমন একজন ব্যক্তি যিনি যেকোনো একটি সশস্ত্র বাহিনীর সাথে জড়িত থেকে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন=Freedomfighter means any person who had served as a member of any force engaged in the War of Liberation. এ নিরিখে দরকার সরকারের সদিচ্ছা ও আন্তরিকতা। কঠোর মনোভাব। সরকার যদি বঙ্গবন্ধুর উক্ত মুক্তিযোদ্ধাবিষয়ক সংজ্ঞা বাস্তবায়নের জন্যে একটি উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিশন গঠন করে, সেই কমিশনের মধ্যে বিচার বিভাগ, সশস্ত্রবাহিনী ও মুক্তিযুদ্ধের যুদ্ধকালীন সুপরিচিত কমান্ডারদের সম্পৃক্ত করতেন তাহলে মাত্র পাঁচ থেকে ছয় মাসের মধ্যেই একটি পূর্ণাঙ্গ ও অবিতর্কিত মুক্তিযোদ্ধা তালিকা তৈরি করা সম্ভব হতো।
অনেকে বলে থাকেন যে, মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত ও বিভিন্নভাবে সাহায্য-সহযোগিতা করার জন্যে যেসব রাজনৈতিক নেতা, তৎকালীন এমএনএ, এমপিএ, কূটনীতিক, স্বাধীনবাংলা বেতারকর্মী, সাংবাদিক, শিল্পী, সাহিত্যিক, খেলোয়াড়, ডাক্তার, নার্স, মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তাকারী প্রমুখ বিপুল অবদান রেখেছেন তারাও কি মুক্তিযোদ্ধা নন? এ-প্রসঙ্গে উদাহরণ দেয়া হয় যে, সামরিক বা সশস্ত্রবাহিনীতে অনেক ধোপা, নাপিত, গোয়েন্দা, কেরানি, প্রকৌশলী, ব্যাণ্ডপার্টি, ডাক্তার, নার্স, পাচক প্রভৃতি থাকেন, তারাও তো সামরিক বা সশস্ত্রবাহিনীর সদস্য বলে বিবেচিত। তাহলে সশস্ত্র মুক্তিযোদ্ধাদের পাশাপাশি ও মুক্তিযুদ্ধের সাথে জড়িত ঐসব অ-সশস্ত্র ব্যক্তিবর্গ মুক্তিযোদ্ধা বলে বিবেচিত হবেন না কেন?
তাদের জ্ঞাতার্থে বলতে হয়, সামরিক বা সশস্ত্রবাহিনীর সদস্যদের মধ্যকার উপরোল্লেখিত ঐসব অ-সশস্ত্র সদস্যদের অবস্থান দেখা গেলেও তারা কিন্তু সামরিক প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত। প্রয়োজনে তারাও যুদ্ধের মাঠে অস্ত্র নিয়ে নেমে পড়ার যোগ্যতা রাখে। আর আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সাথে জড়িত ঐসব অ-সশস্ত্র ব্যক্তিবর্গের কোনোই সামরিক প্রশিক্ষণ ছিলো না, ফলে যুদ্ধের রণাঙ্গনে তাদের কোনোই ভূমিকা ছিলো না; তারা ছিলেন নিরাপদ দূরত্বে। অন্যদিকে সশস্ত্র মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তানি হানাদার ও তাদের সশস্ত্র সহযোগী রাজাকার বাহিনীর বিরুদ্ধে মাঠে-ময়দানে খেয়ে-না-খেয়ে জীবন দিয়ে-নিয়ে, মরে-মেরে জীবনপণ যুদ্ধ করেছেন। সুতরাং সশস্ত্র মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে অ-সশস্ত্রদের গলিয়ে ফেলা কোনোভাবেই সমীচীন নয়। মুক্তিযুদ্ধের ঐ অ-সশস্ত্র ব্যক্তিবর্গকে অন্যকোনো অভিধায় অভিষিক্ত করুন তাতে আপত্তি নেই; কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা হিশেবে নয়। ঐতিহাসিক অবদানে যার যা প্রাপ্য মর্যাদা তাকে তাই দেয়ার উদার মানসিকতা থাকতে হবে। অন্যথায় তা হবে ইতিহাস বিকৃতি। মুক্তিযুদ্ধের রক্তাক্ত প্রান্তরে কোনো সম্পৃক্ততা না থাকলেও সবাইকে মুক্তিযোদ্ধা হতেই হবে এ কেমন বিকৃত আবদার ? আসলে বাঙালি চরিত্রের অন্যতম বৈশিষ্ট্য পরশ্রীকাতরতা ও হিংসায় আক্রান্ত হয়ে এমনতর অস্বাভাবিক আচরণ করা হচ্ছে। এর ভেতর ঐ মাসিক সম্মানী ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধাদি ভোগ করার লোভও কাজ করছে।
সরকার, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সুশীল সমাজ, বেসামরিক আমলা, শিল্পপতি, ব্যবসায়ী প্রমুখদের এভাবে বিবেচনা করতে হবে যে, মুক্তিযোদ্ধাদের শৌর্য ত্যাগ রক্ত ও বীরত্বে অর্জিত দেশ স্বাধীনতা লাভ করেছে বলেই যারা জীবনে যা কল্পনাও করেননি তারা তাই হয়েছেন, হচ্ছেন ও হতেই থাকবেন। সুতরাং সেই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে অন্য কাউকে সমান্তরাল ভাববেন, অ-মুক্তিযোদ্ধাদের ভারে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা অসম্মানিত হবেন, মুক্তিযোদ্ধাদের মতো ভুয়ারাও সমান মর্যাদা লাভ করবেন এবং তা চেয়ে চেয়ে দেখবেন এটাতো কোনো সভ্য ও বিবেকবানদের কাজ হতে পারে না। তাই জাতীয় ইতিহাসের স্বার্থে অতি দ্রুত মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্য থেকে অ-মুক্তিযোদ্ধাদের বিতাড়ন ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের রাষ্ট্রীয় তথা সাংবিধানিক স্বীকৃতি দিয়ে সংশ্লিষ্ট সকলে জাতীয় দায়িত্ব পালন করবেন, এটাই সনির্বন্ধ অনুরোধ জানাচ্ছি।
ইতোমধ্যে সরকারের জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল ২০১৭ ও ২০২১ সালে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাইয়ের কয়েকটি কার্যক্রম শেষ করেছে। এখন তারা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশের কাজে হাত দিয়েছে। ১ম পর্ব নামক একটি প্রক্রিয়ায় মুক্তিযোদ্ধাদের যে তালিকা প্রকাশ করেছে তাকে আমরা অন্ধকারের মধ্যে আলোর ছটা আখ্যায়িত করলেও ২য় পর্ব থেকে চতুর্থ পর্বে নানান জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে প্রকাশিত তালিকাদ্বয়ের মধ্যে ভারতীয় তালিকায় নাম রয়েছে এমন কয়েক হাজার মুক্তিযোদ্ধার নাম না আসায় বিস্ময়কর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। অপরদিকে প্রথম পর্বের তালিকায় ( বিশেষ করে লাল মুক্তিবার্তার মধ্যে বিপুলসংখ্যক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা) অনেক অমুক্তিযোদ্ধার নাম প্রকাশিত হয়েছে বলে বিভিন্ন অঞ্চল থেকে অভিযোগ উঠেছে। এমতাবস্থায় প্রকাশিত তথাকথিত চূড়ান্ত তালিকা বিপুল প্রশ্নভারে জর্জরিত হচ্ছে এবং আলোর ছটাটি আবার অন্ধকারে মিলিয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। আমরা পর্বভিত্তিক ঘোষিত তালিকার গতিপ্রকৃতি দেখে এটাই বুঝতে পারছি যে, পর্দার আড়ালে একটি বাণিজ্যিক ধান্দায় সব ভুয়াদের বহাল রাখার ব্যবস্থা করা হচ্ছে!
আমরা চাই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মর্যাদা। চাই তাঁদের মহা-নামের স্বকীয়তা। আমরা চাই তাদের সঠিক তালিকা। আমরা চাই, মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় যেমন একজনও অমুক্তিযোদ্ধা থাকতে পারবে না, তেমনি কোনো অবস্থাতেই প্রকৃত একজন মুক্তিযোদ্ধা তালিকা বহির্ভূত থাকবেন না। এ বিষয়টি নিয়ে আমি একাধিকবার মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী মহোদয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছি। লাল মুক্তিবার্তা, বেসামরিক গেজেট, বাহিনী গেজেট, মুজিবনগর, যুদ্ধাহত ও অন্যান্য তালিকার মধ্যেও বিপুলসংখ্যক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার অস্তিত্ব আছে, এটাও তাঁকে বলেছি। তিনি আমাকে আশ্বস্ত করেছেন যে, তিনি বিষয়টি সম্পর্কে অবগত আছেন এবং যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। কিন্তু আমরা পর্বভিত্তিক প্রকাশিত তালিকা দেখে আশ্বস্ত হতে পারছি না যে, তিনি জাতিকে বহুলপ্রত্যাশিত ভুয়ামুক্ত মুক্তিযোদ্ধা তালিকা উপহার দেতে সক্ষম হবেন।
অপরদিকে ধারাবাহিকভাবে সচেতন বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষ থেকে নানান উপায়ে মুক্তিযোদ্ধাদের সঠিক তালিকা প্রণয়নের লক্ষ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলেও তিনি এ ব্যাপারে একেবারেই নীরবতা পালন করে আসছেন! অথচ তিনিও বিরোধী দলে থাকার সময় মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় হাজার হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা এমনকি রাজাররাও রয়েছে বলেও অভিযোগ করে এগুলোকে অপসারণের দাবি জানিয়ে ছিলেন। সেই তিনি একনাগাড়ে ১৩টি বছর রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসীন থাকলেও এ ব্যাপারে কোনো ভূমিকা পালন করেছেন বলে জানা যায়নি। উপরন্তু জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল ২০১৬ সালে তাঁর হাত দিয়ে নতুন সংজ্ঞা সৃষ্টি করে মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন এমন বিপুলসংখ্যক অমুক্তিযোদ্ধাকে মুক্তিযোদ্ধা বানিয়ে আসছে! আমাদের কী দুর্ভাগ্য, বিপুলসংখ্যক পুরোনো ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা তাড়ানোর কথা বলে, তাদেরকে বহাল রেখে নতুন করে বিপুলসংখ্যক অমুক্তিযোদ্ধাকে মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দিয়ে প্রকৃত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্বকীয়তা ও মর্যাদায় চরম কুঠার আঘাত হানা হচ্ছে। আরো কী দুর্ভাগ্য যে, বঙ্গবন্ধু প্রদত্ত মুক্তিযোদ্ধা কোটাটি যেমন তাঁর কন্যার হাত দিয়ে বাতিল করা হয়েছে, তেমনি বঙ্গবন্ধুর মুক্তিযোদ্ধা সংজ্ঞাটিও তাঁর কন্যার হাত দিয়ে বদল করে, নতুন সংজ্ঞা সৃষ্টি করে ভুয়াদের মুক্তিযোদ্ধা হিশেবে স্বীকৃতি দিয়ে তাঁর হাত দিয়েই তা অনুমোদন করে নেয়ার আয়োজন চলছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধু-কন্যা এসব তলিয়ে দেখছেন কিনা তা কেবল তিনিই জানেন!
বঙ্গবন্ধু মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক ছিলেন। তাঁর প্রদত্ত মুক্তিযোদ্ধা সংজ্ঞাটি আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ সংজ্ঞা। আমরা আমাদের শেষদিন পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক মুক্তিযোদ্ধা সংজ্ঞার আলোকে মুক্তিযোদ্ধা নির্ধারণের দাবি জানিয়েই যাবো। মুক্তিযোদ্ধা সম্মানী ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধাদি যতোই কিছু দেয়া হোক না কেনো, মুক্তিযোদ্ধা নামের মর্যাদাই আমাদের কাছে শিরোধার্য। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে, বঙ্গবন্ধুর সংজ্ঞার মধ্যেই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের যাবতীয় জাতীয় স্বকীয়তা ও মর্যাদা নিহিত। এটার সাথে কোনোই আপোস নয়।
লেখক : চেয়ারম্যান, একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সংসদ।
পাঠকের মতামত:
- ফরিদপুরে নিজাম হত্যা মামলার আরও তিন আসামি গ্রেফতার
- তালার শিক্ষক সুভাষ দাস ন্যায় বিচার পাবেন শিক্ষক
- ফরিদপুরে ড. সলিমুল্লাহ খানের ‘আমার যত কথা’ শীর্ষক সেমিনার
- শুধু খিরা বিক্রি করেই বছরে আয় সাড়ে ৩ লাখ টাকা
- ‘ছাত্ররাজনীতি লাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’
- শিক্ষার্থীদের জ্ঞান-বিজ্ঞানে এগিয়ে যেতে আইজিপির আহ্বান
- বেলকুচিতে চেয়ারম্যান প্রার্থী হলেন এমপির কোম্পানির কর্মকর্তা, প্রভাব বিস্তারের অভিযোগ
- বউ
- কাপাসিয়ায় মুজিব নগর দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
- শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ: অর্থমন্ত্রী
- সোনার দাম কমলো
- আমাদের মুক্তি সংগ্রামের এক স্ফুলিঙ্গ শিব নারায়ণ দাস
- গরমে বাড়ছে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি, প্রয়োজন জনসচেতনতা
- কলারোয়ায় স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে স্ত্রীর আত্মহত্যা
- চলমান তাপদাহে ৭ দিন বন্ধ প্রাথমিক বিদ্যালয়
- গরমে উচ্চ আদালতে আইনজীবীদের গাউন পরিধানে শিথিলতা
- সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জে বাঘের আক্রমণে মৌয়াল নিহত
- চাঁদপুরে কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন, আহত ১০
- ধোনির রেকর্ড ভেঙে তাকেই টুপি খোলা শ্রদ্ধা রাহুলের
- ‘বিদেশের মাটিতে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হচ্ছে’
- ‘সরকার চোরাবালিতে দাঁড়িয়ে, যেকোনো সময় ডুবে যাবে’
- শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সভাপতি মিশা ও সাধারণ সম্পাদক ডিপজল
- পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিললো ২৭ বস্তা টাকা
- বাঁশের বেড়ায় অবরুদ্ধ দুই পরিবার
- ডংনালা জলকেলির উচ্ছ্বাসে বর্ষবরণের ও পিঠা উৎসব সম্পন্ন
- বিশ্বকে বাঁচাতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে অর্থায়ন
- ছাতকে ১৪৪ ধারা জারি
- হজযাত্রীদের প্রশিক্ষণ শুরু
- ‘হজযাত্রীদের স্বস্তি দিতে আমরা কাজ করছি’
- ঈদে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪০৭
- ‘শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ’
- তাপদাহে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অ্যাসেম্বলি বন্ধ
- ‘ইসরায়েলে পরবর্তী হামলা সর্বোচ্চ পর্যায়ে হবে’
- ওমরাহকারীদের নির্ধারিত সময়ে সৌদি ছাড়ার নির্দেশ
- ‘ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত যুদ্ধে শতাধিক শত্রুসেনা নিহত হয়’
- শ্রীনগরে মসিউর রহমান মামুনের উঠান বৈঠক
- পারিবো না
- মঙ্গল আলো
- রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল ৩ মোটরসাইকেল আরোহীর
- জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ঈশ্বরদীতে যুবলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
- অজ্ঞাত মৃত ব্যক্তির পরিচয় শনাক্তে সহায়তা চায় পুলিশ
- নগরকান্দায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
- টাঙ্গাইলে দাবদাহে অতিষ্ঠ জনজীবন
- ইরানে ইসরায়েলের হামলার খবরে বিশ্ব প্রতিক্রিয়া
- শ্রীনগর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ফিরুজা বেগমের গণসংযোগ
- পঞ্চগড়ে শিশু-কিশোরদের বৈশাখ উৎসব উদযাপন
- ফরিদপুরে মন্দির ভাঙচুর ও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় রণক্ষেত্র: নিহত ২, আহত ৫
- বাগেরহাট সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস
- ক্ষতিকর জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার বন্ধে ও জলবায়ু সুবিচারের দাবিতে কালিগঞ্জে মানববন্ধন
- বিএনপি পথহারা পথিকের মতো দিশেহারা: কাদের
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !