মুক্তিযোদ্ধারা প্রতিহিংসার শিকার
আবীর আহাদ
আজ ৫০ বছর হলো। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে দেশটি স্বাধীন হয়েছে। আর দেশটি স্বাধীন হয়েছে বলেই জীবনে যিনি যা কল্পনাও করেননি, তিনি তাই হচ্ছেন। বিশেষ করে মুক্তিযুদ্ধে যাওয়ার সমস্ত যোগ্যতা থাকা সত্বেও যারা নানা কারণে মুক্তিযুদ্ধে যাননি বা যারা মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে রাজাকারে নাম লিখিয়েছিলো, তারা স্বাধীনতার সুযোগে নানান ছলেকলেকৌশলে সরকারের প্রশাসনে বা কোনো বিশাল রাজনৈতিক দলের গুরুত্বপূর্ণ পদে বসে শতশত হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক হয়েছেন তাদের জীবনের সাধ মিটলেও মনের মধ্যে একটা অতৃপ্ততা রয়ে গেছে! সেটি হলো মুক্তিযোদ্ধা। ছিলো রাজাকার। অথবা মুক্তিযুদ্ধের ধারেকাছেও যায়নি। তাদেরও বীর মুক্তিযোদ্ধা হতেই হবে। তাহলে তাদের জীবন ষোলকলায় পূর্ণ হবে। তাদের ভবিষ্যত প্রজন্মও গর্বের সাথে বলতে পারবে, আমি মুক্তিযোদ্ধার বংশ, আমার একটা ইজ্জত আছে না।
আমার ব্যক্তিগত ধারণা, ১৯৭১ সনে সাড়ে সাতকোটি মানুষের মধ্যে পাঁচ কোটি মানুষ ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ তথা স্বাধীনতার পক্ষে। ঐ পাঁচ কোটির মধ্যে নিশ্চয়ই পনেরো থেকে চল্লিশ বছরের কিশোর-যুবকের সংখ্যা ছিলো প্রায় আড়াই কোটি! কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের রক্তাক্ত মহাসমরে জীবন দেয়া-নেয়ার চেতনা ও ব্রত নিয়ে সশস্ত্র হয়ে মাঠে নেমেছিলো মাত্র দেড় লক্ষের মতো কিশোর-যুবকরা! বলতে দ্বিধা নেই, বাকিরা ছিলো মুক্তিযুদ্ধের মাঠ থেকে নিরাপদ দূরত্বে। তারা ছিলো ভীরু-কাপুরুষ, দোদুল্যমান, সুবিধাবাদী ও সুযোগসন্ধানী। তাদের কেউ কেউ ছিলো পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর সমর্থক। কেউ কেউ ছিলো রাজাকার আলবদর আলশামস আলমুজাহিদ যারা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে পাকিস্তান রক্ষার লক্ষ্যে সশস্ত্র যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছিলো।
বীর মুক্তিযোদ্ধারা যেদিন বিজয়ী বীরের অভিধা অর্জন করে ঘরে ফিরেছেন, সেদিন থেকেই তারা বিপুল সংখ্যক ঐ ভীরু-কাপুরুষ ও রাজাকার অপশক্তির প্রতিহিংসার শিকার হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যকার কিছুসংখ্যক যোদ্ধা অসচেতনভাবে আত্মীয়তা অথবা বন্ধুত্বের কারণে তাদের অতিরিক্ত অস্ত্রগুলো বহন করে পার্শ্ববর্তী থানা অথবা মিলিশিয়া ক্যাম্পে জমা দেয়ার সুবাদে ঐ অমুক্তিযোদ্ধাদের কেউ কেউ মুক্তিযোদ্ধা খাতায় নাম লিখিয়েছিলো। এদেরকেই সিক্সটিন ডিভিশন বলা হয়, তবে আনুপাতিক হারে এদের সংখ্যা ছিলো খুবই নগণ্য। আর রাজাকার অপশক্তির একটি অংশ যুদ্ধবিজয়ী কিছু আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ ও মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মীয়তার সুবাদে মুক্তিযোদ্ধা বনে গিয়েছিলো! আর বাকি রাজাকারগুলোর মধ্যে কিছু কারাগারে এবং কিছু অন্য এলাকায় পালিয়ে গিয়ে সাধারণ্যে মিশে গিয়েছিলো।
পরবর্তীকালে মুক্তিযোদ্ধাদের চাকরি-বাকরির সুযোগ, তারও পরবর্তীতে মাসিক ভাতা প্রচলন করা হলেই ঐ সেই ভীরু-কাপুরুষ ও রাজাকার দলের মধ্যকার অতিলোভী, প্রতিহিংসাপরায়ণ ও পরশ্রীকাতুরে মানুষগুলো আত্মীয়তা, রাজনৈতিক প্রভাব ও অর্থের বিনিময়ে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ইউনিয়ন উপজেলা জেলা ও কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল, নেতা এমপি মন্ত্রী এবং জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের স্বার্থান্ধ কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় ঢুকে পড়ে ।
বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার সরকার মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পোষ্যদের প্রজাতন্ত্রের চাকরিতে ৩০% কোটা দিলেও অমুক্তিযোদ্ধা, রাজাকার-চেতনা ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা আমলাদের প্রতিহিংসা ও চক্রান্তের শিকার হয়ে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানরা মুক্তিযোদ্ধা কোটার ফল লাভ করতে পারেনি বলা চলে । সুযোগটি হাতিয়ে নিয়েছে প্রশাসনের ঐ অমুক্তিযোদ্ধা, রাজাকার-চেতনা ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা আমলারা! তারাই তাদের আত্মীয়-স্বজন ও অনুসারীদের ছলেকলেকৌশলে প্রজাতন্ত্রের চাকরিতে ঢুকিয়েছে। অন্যদিকে এসব কার্যক্রমের পশ্চাতে বিপুল ঘুষের হোলিখেলা চলেছে যা এখনো চলছে। এসব প্রতিহিংসা ও ঘুষবাণিজ্যের কাছে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা পুরোপুরি অসহায় ছিলো বলেই নিজেরা তো বটেই, তাদের সন্তানরাও একই পরিণতির নিষ্ঠুর শিকার হয়েছে।
শুধু তাই নয়, বীর মুক্তিযোদ্ধারা যাতে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় উপযুক্ত চিকিৎসাসেবা না পান তার জন্য চলে আসছে জঘন্যতম চক্রান্ত। তাদের নামে ও তাদের চিকিৎসার লক্ষ্যে ঢাকার মিরপুরে একটি অত্যাধুনিক হাসপাতাল নির্মাণ করেও মহলবিশেষের হাসপাতালটি দখলের চক্রান্তে পড়ে সেটি আজ ২৪/২৫ বছর বন্ধ! এখন হাসপাতালটি পুরোপুরি ব্যবহার অনুপযোগী। অপরদিকে সরকারি ঘোষণা থাকলেও বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিত্সার ক্ষেত্রে চরম অবজ্ঞার শিকার হতে হয়। চিকিসা নিতে গিয়ে মুক্তিযোদ্ধা সনদ দেখালে তা ছিঁড়ে ফেলা ও অপমান করে তাড়িয়ে দেয়ার বহু উদাহরণ ইতোমধ্যে সৃষ্টি হয়েছে। অথচ আমাদের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী মহোদয় ও আমলারা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কবরের সুন্দর ডিজাইন করার জন্যে অশেষ কষ্ট করে যাচ্ছেন ! তারা যেনো চাচ্ছেন, মুক্তিযোদ্ধারা অতি তাড়াতাড়ি কবরে চলে যান! আর সেই কবর প্রকল্পের অন্তরালে রয়েছে তাদের ঘুষ ও কমিশন খাওয়ার রঙিন স্বপ্ন ! দু:খজনক হলো, মুক্তিযোদ্ধাদের শৌর্য ত্যাগ রক্ত ও বীরত্বে অর্জিত স্বাধীন দেশের আলোবাতাস বেড়ে উঠে জীবনে যিনি যা কল্পনা করেননি, তিনি তাই হতে পারছেন, অথচ সেই মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি হীনমন্যতা ও হিংসার বাণ নিক্ষেপ করে তাদেরকে যারা অপমান অপদস্ত অবহেলা করে আসছে তাদের পশ্চাতে রাজনৈতিকভাবে পৃষ্ঠপোষকতা করে এসেছে বিএনপি, জাতীয় পার্টি ও আওয়ামী লীগ সরকারের একশ্রেণীর কর্তাব্যক্তি।
অমুক্তিযোদ্ধাদের মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার ক্ষেত্রে শুধু মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল, (জামুকা) ও রাজনৈতিক নেতাদের দোষ দিয়েও লাভ নেই। মূল দোষী সরকারের অনুসৃত মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই সংজ্ঞা ও নির্দেশিকা। বঙ্গবন্ধু সরকার ১৯৭২ সনে কারা মুক্তিযোদ্ধা এ-বিষয়ক যে ঐতিহাসিক সংজ্ঞা দিয়েছিলেন, সেটাই ছিলো মুক্তিযোদ্ধাদের প্রকৃত সংজ্ঞা । তাতে বলা হয়েছিলো : 'মুক্তিযোদ্ধা মানে এমন একজন ব্যক্তি যিনি একটি সশস্ত্র সংঘবদ্ধ দলের (ফোর্স) সদস্য হিশেবে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন'। কিন্তু বিভিন্ন সরকারের কী দু:সাহস, তারা বঙ্গবন্ধুর সেই সংজ্ঞাকে অবজ্ঞা ও বাইপাস করে নিজরা তো বটেই, নিজেদের দলীয় নেতা-কর্মী ও আত্মীয়-স্বজনকেও মুক্তিযোদ্ধা বানানোর লক্ষ্যে খেয়ালখুশি মতো মুক্তিযোদ্ধা সংজ্ঞা ও নির্দেশিকা তৈরি করে এ-সুবর্ণ সুযোগটি করে দিয়েছে। এ-সুযোগটি গ্রহণ করেছেন ঐসব দুষ্কৃতিকারীরা । এই ভয়াবহ দোষে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী বিএনপি-জামায়াত ও মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনাকারী বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার সমানভাবে দোষী।
এই যে মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার বা সরকারি আয়োজনে মুক্তিযোদ্ধা বানানোর জঘন্যতম প্রবৃত্তি, এর মূলে রয়েছে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি চরম হিংসা, হীনমন্যতা ও তাদের মর্যাদার প্রতি পরশ্রীকাতরতা। সেই মুক্তিযুদ্ধকালীন ভীরু-কাপুরুষ ও রাজাকারের দল তাই মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার প্রতিযোগিতা করতে গিয়ে অর্থ, আত্মীয়তা ও রাজনৈতিক শক্তিতে বলিয়ান হয়ে আজ মুক্তিযোদ্ধা খাতায় নাম লেখাতে সক্ষম হয়েছে। আর এ মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার জঘন্য প্রতিযোগিতায় উচ্চপর্যায়ের রাজনৈতিক নেতা, এমপি, মন্ত্রী, সচিব, সামরিক কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী, শিল্পপতিসহ সমাজের বিভিন্ন স্তরের সুবিধাবাদী ও প্রতারকচক্র শামিল হয়েছেন। মোদ্দা কথা, মুক্তিযুদ্ধে যে অধিকাংশ নিম্নশ্রেণীর দরিদ্র মানুষ অংশগ্রহণ করেছিলেন, সেসব নিম্নশ্রেণীর দরিদ্র মানুষকে জাতীয় বীর বা ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ সন্তানের মর্যাদা দেয়া যাবে না অমুক্তিযোদ্ধা হলেও উচ্চবিত্ত ও উচ্চশ্রেণীর টাউট বাটপাঢ়দেরও ঐ মর্যাদায় আসতেই হবে! এটাই হলো প্রকৃত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি একাত্তরের সেই ভীরু-কাপুরুষ-রাজাকার ও সুবিধাবাদী যারা আজ অর্থবিত্তে ও রাজনৈতিক শক্তিতে বলিয়ান তাদের প্রতিহিংসা ও পরশ্রীকাতরতার জ্বলন্ত প্রকাশ।
ভুয়া সৃষ্টির পরিণতি আজ কোথায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে তার আরেক নমুনা এই যে, ক্ষমতাসীন দলের বিপুল ক্ষমতাবান জনৈক সেনা কর্মকর্তার মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের কোনো প্রমাণ ছিলো না বলে সেনাবাহিনীর মুক্তিযোদ্ধা গেজেটে তার নাম আসেনি। অথচ সেই তিনি স্বাধীনতার ৫০ বছর পর পর্দার আড়ালে রাজনৈতিক ও অন্যান্য প্রভাব খাটিয়ে শেষমেশ বিস্ময়করভাবে বেসামরিক গেজেটে অতিসম্প্রতি বীর মুক্তিযোদ্ধা বনে গেছেন! আইন মোতাবেক সামরিক বাহিনীর কোনো মুক্তিযোদ্ধা যেমন বেসামরিক গেজেটের মুক্তিযোদ্ধা হতে পারেন না, তেমনি বেসামরিক মুক্তিযোদ্ধা সামরিক বা বাহিনী গেজেটের মুক্তিযোদ্ধা হতে পারেন না।
সরকারসহ আমাদের অনেকেরই ধারণা এই যে, বেসামরিক গেজেট, লাল মুক্তিবার্তা, মুজিবনগর, সামরিক বাহিনী, পুলিশ-বিজিবি-আনসারসহ অন্যান্য তালিকার মধ্যে বিরাটসংখ্যক অমুক্তিযোদ্ধা রয়েছে। আমরা আশা করি এবং দাবি জানিয়ে আসছি যে, মুক্তিযোদ্ধাদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশের নামে যে প্রথম পর্ব, দ্বিতীয় পর্ব, তৃতীয় পর্ব, ৪র্থ বা শেষ পর্ব বলে যা প্রকাশ করছেন ও করবেন, তা যেনো সঠিক হয়। আমরা এখনো বলছি, মুক্তিযোদ্ধা চূড়ান্ত তালিকায় যেমন কোনো প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা বাদ যেতে পারবে না, তেমনি মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় অমুক্তিযোদ্ধা রাখা যাবে না। বল এখন সরকারের কোর্টে। কীভাবে তারা খেলবেন সেটা তাদের এখতিয়ার । তবে এটা নিয়ে কোনো কারণে যদি প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদেরই খেলতে হয়, তাহলে তার পরিণাম শুভ হবে না।
যে হিংসা ও পরশ্রীকাতরতার শিকার হয়ে প্রকৃত বীর মুক্তিযোদ্ধারা এতোকাল ভুয়াদের কারণে সমাজে অপমান ও অপদস্থতার শিকার হয়েছেন, মুক্তিযোদ্ধা না হয়েও যারা বীর মুক্তিযোদ্ধার মর্যাদায় ভাগ বসিয়েছে, সরকার তথা জনগণের অর্থ লুটপাট করে চলেছে তাদেরকে কোনো অবস্থাতেই বহাল রাখা যাবে না। যাবে না। না!
লেখক :চেয়ারম্যান, একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সংসদ।
পাঠকের মতামত:
- ডুমাইনের ঘটনার দোষীদের বিচারের দাবিতে ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের শান্তি মিছিল
- ‘লাল কার্ড প্রদর্শনের মাধ্যমে বেইমানদের শিক্ষা দেবে জনগণ’
- ৩ দিনব্যাপী জালাল মেলার উদ্বোধন, দর্শক ও ভক্তদের উপচে পড়া ভিড়
- নড়াইলে মাদক মামলায় ৪ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
- অনির্দিষ্টকালের জন্য চুয়েট বন্ধ ঘোষণা
- ২৮ এপ্রিল খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শনিবারও চলবে ক্লাস
- ধামরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি রফিকুল আলম রকেট আর নেই
- বাগেরহাটে ডায়রিয়ার প্রকোপ, স্কুল শিক্ষকের মৃত্যু
- নড়াইলে নবগঙ্গা নদী থেকে প্রতিবন্ধী যুবকের মরদেহ উদ্ধার
- গাজীপুর পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের সাব স্টেশনে অগ্নিকাণ্ড
- টাঙ্গাইলে পচা মাংস বিক্রি করায় জরিমানা
- ‘এক শ্রেণিতে ৫৫ জনের বেশি শিক্ষার্থী ভর্তি নয়’
- টাঙ্গাইল কেন্দ্রীয় ঈদগাঁ মাঠে ইস্তিকার নামাজ আদায়
- ‘মানবাধিকার নিয়ে বাংলাদেশের অর্জন স্বীকার করেনি যুক্তরাষ্ট্র’
- টাঙ্গাইলে আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস উদযাপন
- বাগেরহাটে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়
- মহম্মদপুরে সড়কে দুর্ঘটনায় প্রধান শিক্ষকের মৃত্যু
- বৃষ্টির জন্য আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করে অঝোরে কাঁদলেন মুসুল্লীরা
- সার্বজনীন পেনশন স্কিমের রেজিস্ট্রেশন বুথ উদ্বোধন গৌরনদীতে
- মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ভিপি মিজান সহ ১৪ নেতাকর্মী কারাগারে
- সাজেকে নিহত ঈশ্বরগঞ্জের ৫ শ্রমিকের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম
- গৌরীপুরে ৩ দফা দাবীতে কৃষক সমিতির স্মারকলিপি প্রদান
- গাইবান্ধায় বৃষ্টির জন্য মুসল্লিদের নামাজ আদায়
- দিনাজপুরে নারী উদ্যোক্তাদের নিয়ে পরিকল্পনা কর্মশালা
- কুষ্টিয়ায় নারী চিকিৎসককে হয়রানি, যুবকের কারাদণ্ড
- ঝিনাইদহে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
- বঙ্গোপসাগরে কার্গো জাহাজডুবি, ভাসছেন ১২ নাবিক
- পার্বত্য জেলার এনজিওর বাজেট জানাতে হবে জেলা পরিষদকে
- মন্ত্রী-এমপির আত্মীয়ের কারণে জনগণ জিম্মি: রিজভী
- টিসিবির জন্য কেনা হবে সাড়ে ৬১ কোটি টাকার মসুর ডাল
- মাগুরায় বৃষ্টির জন্য নামাজ ও দোয়া প্রার্থনা
- নড়াইলে বৃষ্টির জন্য ইস্তিস্কার নামাজ
- শয্যা সংকটে ফ্লোরসহ এক বেডে থাকছে দুই থেকে তিন শিশু
- বেনজীর ও তার পরিবারের নগদ অর্থের তথ্য চেয়ে বিএফআইইউতে দুদকের চিঠি
- প্রমাণে ব্যর্থ রাষ্ট্রপক্ষ, অস্ত্র মামলায় খালাস ‘গোল্ডেন মনির’
- জিআই স্বীকৃতির সঙ্গে পণ্যের গুণগত মান বজায় রাখতে হবে: শিল্পমন্ত্রী
- যশোর পৌরসভায় তাপদাহে চাহিদার তুলনায় কমেছে পানি সরবরাহ
- বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি সম্পন্ন
- নড়াইলে খুনের ঘটনার ৫ মাস পরেও থামছে না বাড়িঘর ভাঙচুর-লুটপাট, আতঙ্কে গ্রামছাড়া মানুষ
- পাংশায় মাদক ব্যবসায়ীসহ পরোয়ানাভুক্ত আসামি গ্রেফতার
- সোনার দাম আরও কমলো, ভরি ১ লাখ ১৩ হাজার ৫৬১ টাকা
- চলতি বছর থাইল্যান্ডে হিটস্ট্রোকে ৩০ জনের মৃত্যু
- নিরাপদ সড়কের প্রয়োজনীয়তা
- তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তির আশায় সরিষাবাড়ীতে বিশেষ নামাজ আদায়
- ফরিদপুরে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়
- টঙ্গীবাড়িতে ভাই-ভাতিজার হাতে ভাই খুন
- পুতুল পোড়াতে গিয়ে আগুনে দগ্ধ শিশু রিয়ার মৃত্যু
- বড়াইগ্রামে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে ভ্যান চালকের মৃত্যু
- বহিস্কার করেও ভোটমুখী নেতাদের বাগে আনতে পারছে না বিএনপি
- ফুলপুরে ট্রাক চাপায় নিহত ১
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !