মুক্তিযোদ্ধাদের মর্যাদা সমুন্নত রাখার দায়িত্ব কার?
আবীর আহাদ
আওয়ামী লীগের গর্ভ থেকেই মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের আবির্ভাব ঘটেছে। তাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও অঙ্গীকার বাস্তবায়ন এবং মুক্তিযোদ্ধাদের মর্যাদা প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে জাতীয় ইতিহাস ও নৈতিকতার নিরিখে আওয়ামী লীগ দায়বদ্ধ। আওয়ামী লীগ একটি দেশ, একটি জাতীয়তা, একটি পতাকা, একটি জাতীয় সঙ্গীত বাঙালিকে উপহার দিয়েছে মুক্তিযোদ্ধাদের দ্বারা সৃষ্ট একটি সর্বাত্মক মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে। এখানে মুক্তিযোদ্ধারাই মুখ্য। কারণ মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছিলো বলেই বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করতে পেরেছে। তাই এভাবেই বলা যেতে পারে : মুক্তিযোদ্ধাদ্ধারাই বাংলাদেশ সৃষ্টি করেছে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধাদের সৃষ্টি করেনি = The Freedom fighters created Bangladesh, Bangladesh didn't create Freedom fighters। অর্থাত্ মুক্তিযোদ্ধারাই বাংলাদেশের স্রষ্টা। কিন্তু পরিতাপের বিষয় এই যে, মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের পর আওয়ামী লীগ রচিত আমাদের জাতীয় সংবিধানের মূলস্তম্ভ 'প্রস্তাবনা'র কোথাও মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধ শব্দদ্বয় সন্নিবেসিত হয়নি। এখানেই আমাদের মনোবেদনা। আপত্তি ও অভিমান।
এ কারণে আমি উদ্যোগি হয়ে একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ব্যানারে আজ কয়েক বছর পূর্বে সংবিধানে মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধ শব্দদ্বয় সন্নিবেসসহ মুক্তিযোদ্ধা তালিকা থেকে অমুক্তিযোদ্ধাদের উচ্ছেদের লক্ষ্যে একটি আন্দোলনের গোড়াপত্তন করেছি যা এখনো চলমান। আজ আমি অত্যন্ত গর্বিত যে, জাগ্রত মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত যুবসমাজ আমার দাবি দু'টি আমলে নিয়ে জাতীয় ভিত্তিতে একটি আন্দোলনের সূত্রপাত করেছেন। আমি আশাবাদী, বিলম্বে হলেও একদিন দেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পুনরুত্থান ঘটবে, দাবি দু'টি আলোর মুখও দেখবে।
আমাদের দাবির মর্মকথা অনুধাবন করে আওয়ামী লীগ গত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাদের দলীয় ইস্তাহারে 'মুক্তিযোদ্ধাদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও তাদের মর্যাদা পুন:প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার করেছিলো। অপরদিকে আমাদের দ্বিতীয় দফা 'অমুক্তিযোদ্ধাদের উচ্ছেদ' দাবির পরিপ্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগ সরকার একটি অপরিকল্পিত উপায়ে ঢিমেতালে হলেও ভুয়া-উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করছে। আমরা ভুয়া উচ্ছেদ তথা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই প্রক্রিয়ায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সরকারের বাহাত্তর সালের মুক্তিযোদ্ধা সংজ্ঞার আলোকে একটি উচ্চপর্যায়ের বিচার বিভাগ ও সামরিক বাহিনীর সমন্বয়ে তদন্ত কমিশনের কথা বলেছি, যাতে সত্যিকার অর্থে মুক্তিযোদ্ধাদের একটি স্বচ্ছ ও সর্বজন গ্রহণযোগ্য তালিকা তৈরি করা যায়। স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পরেও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সঠিক তালিকা প্রণয়নের এ-ব্যর্থতা ক্ষমার অযোগ্য। বঙ্গবন্ধু সরকারের মুক্তিযোদ্ধা সংজ্ঞাকে এড়িয়ে বিভিন্ন গোঁজামিলের সংজ্ঞায় অর্থ, আত্মীয়তা ও রাজনৈতিক প্রভাবে অমুক্তিযোদ্ধারা, এমনকি রাজাকারদেরও মুক্তিযোদ্ধা বানিয়ে দেয়া হবে, এমনটি তো হতে পারে না। অকারণে অমুক্তিযোদ্ধারা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বে ভাগ বসিয়ে জনগণের ট্যাক্সের অর্থ ও অন্যান্য সুবিধাদি ভোগ করবে এটাও তো হতে দেয়া যায় না। সর্বসাকুল্যে দেড় লক্ষ মুক্তিযোদ্ধার স্থলে আজ দু'লক্ষ পঁয়ত্রিশ হাজারের মতো মুক্তিযোদ্ধাকে সরকারের গেজেটভুক্ত করা হয়েছে। এ-নিরিখে আশি হাজারেরও বেশি অমুক্তিযোদ্ধাদের মুক্তিযোদ্ধা বলে স্বীকৃতি দেয়া চরম ইতিহাস বিকৃতির সামিল। অনুসন্ধানে দেখা যায়, বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের হাতে প্রায় পঞ্চাশ হাজার এবং বাকি আওয়ামী লীগ সরকারের হাতে ত্রিশ হাজারেরও বেশি অমুক্তিযোদ্ধাদের মুক্তিযোদ্ধা বলে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে! বঙ্গবন্ধুর মর্যাদা ও মুক্তিযুদ্ধের শুদ্ধতার লক্ষ্যে মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় যে এই পরিমাণ ভুয়া আছে, তাদের বিতাড়ন করার দায়িত্ব আওয়ামী লীগকেই পালন করতে হবে। তবে এ কাজটি বর্তমান মন্ত্রী মহোদয় ও জামুকা বহাল রেখে হবে না এটা প্রমাণিত। আমরা বিচার বিভাগ ও সামরিক বাহিনীর সমন্বয়ে তদন্ত কমিশনের যে কথা বলেছি সেটিই সমাধানের একমাত্র পথ ।
আওয়ামী লীগকে বুঝতে হবে, আজ মুক্তিযোদ্ধাদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রদান ও মুক্তিযোদ্ধাদের একটি নির্ভুল তালিকা প্রণয়ন করা না হলে, ইতিহাসের কাছে আওয়ামী লীগ দায়ী থাকবে। আর বর্তমান মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী মহোদয় ও জামুকার ক্ষমাহীন অযোগ্যতা ব্যর্থতা ও অদূরদর্শিতার যাবতীয় দায়ভার অকারণে বর্তে যাচ্ছে বঙ্গবন্ধু-কন্যা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ওপর। ইতোমধ্যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী আমলাতন্ত্র এবং বর্তমান মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের স্বঘোষিত বেআক্কেল মন্ত্রীর নানান অপরিণামদর্শী কার্যকলাপের ফলে নানান দিক দিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের মর্যাদাহানিসহ তাদের জীবনের নিরাপত্তা বিষয়ে শত চিৎকার করেও প্রধানমন্ত্রীর শুভদৃষ্টি আকর্ষণ করতে ব্যর্থ হয়ে মুক্তিযোদ্ধারা চরম মনোকষ্টে ভুগছে। মুক্তিযোদ্ধাদের জীবনের দুর্বিসহ অবস্থায় আওয়ামী লীগ ও প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে কোনো সাড়াশব্দ না পাওয়ার ফলশ্রুতিতে মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে প্রধানমন্ত্রীর যে একটা দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। এটাতো কাঙ্খিত ও কাম্য হতে পারে না।
অপরদিকে মুখে বা সরকারি প্রজ্ঞাপনে মুক্তিযোদ্ধাদের জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বলা হচ্ছে, তাদের মুক্তিযোদ্ধা পদবীর পূর্বে 'বীর' শব্দটি ব্যবহার করার কথা বলা বা গালভরা বুলিসহ মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলা হচ্ছে, অথচ অধিকাংশ মুক্তিযোদ্ধা যে মানবেতর জীবনযাপন করছে সে-বিষয়ে কারো মাথা ব্যথা নেই! অধিকাংশ মুক্তিযোদ্ধা গৃহহীন। চলাচলে তারা অনেকেই খোলা আকাশের নীচে বসবাস করছেন। মাসিক যে ভাতাটি দেয়া হচ্ছে, বর্তমান আর্থসামাজিক ও বাজার নিরিখে সেটা খুবই অপ্রতুল। অধিকাংশ মুক্তিযোদ্ধা রোগাক্রান্ত। সরকারি খরচে চিকিত্সার কথা বলা হলেও সরকারি মেডিক্যাল হাসপাতালে চিকিত্সা নিতে গেলে তাদের চরম এক বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হয়। ইদানিং আরেকটি মারাত্মক ঘটনা ঘটে চলেছে। রাজাকার ও তাদের বংশধরেরা আওয়ামী লীগে জামাই আদরে স্থান পাচ্ছে। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে রাজাকাররা একাত্তরের পরাজয়সহ তাদের অপরাধের জন্য তারা যে মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে মার খেয়েছিলো, সেগুলোর প্রতিশোধ নেয়ার কার্যক্রম তারা আওয়ামী লীগের ছত্রছায়ায় থেকে করে যাচ্ছে। প্রায়:শই দেখা ও শোনা যাচ্ছে, দেশের বিভিন্ন স্থানে রাজাকার ও তাদের পরিবারের সদস্যরা গায়েপড়ে গোলমাল বাঁধিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের ওপর হত্যাসহ নানান অত্যাচার, বাড়ি লুট, অগ্নিসংযোগ করে চলেছে। কিছুদিন আগে টাঙ্গাইলে বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল লতিফ খানকে গ্রাম্য শালিস বৈঠকে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করার অনেক উদাহরণের একটি উদাহরণ এখন আমাদের চোখের সামনে ভাসছে। মুক্তিযোদ্ধারা তাদের নিরাপত্তায় প্রশাসনসহ আওয়ামী লীগের কোনো সহযোগিতা পাচ্ছে না। গ্রামে-গঞ্জে কিংবা শহরে সর্বত্র দেখা যাচ্ছে, আওয়ামী লীগই যেনো মুক্তিযোদ্ধাদের একমাত্র প্রতিপক্ষ! এসব নিশ্চয়ই আওয়ামী লীগ হাইকমাণ্ডেরও অজানা নয়।
আমরা অতি বেদনা সাথে লক্ষ্য করছি যে, মুক্তিযোদ্ধাদের মর্যাদা, তাদের আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও তাদের জীবনের নিরাপত্তার বিধান করার ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের মধ্যে এক ধরনের অনীহা দেখা যাচ্ছে। মুক্তিযুদ্ধের কথা বলবেন, কিন্তু মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি অবহেলা প্রদর্শন করবেন, তা তো হবে না। আজ বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের দূরে সরিয়ে দিয়ে স্বাধীনতাবিরোধী বিএনপি জামায়াত হেফাজত ফ্রিডমপার্টিসহ সমাজের দুর্নীতিবাজ ও লুটেরা অপশক্তিকে কিসের মোহে আওয়ামী লীগ বুকে টেনে নিয়ে দলে ও সরকারে ঠাঁই দিয়ে চলেছেন তা আমাদের বোধগম্য নয়। দলের বিপদে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের লোকরা বুক দেয়, রক্ত দেয় আর দলের সুখের সময় তাদের খোঁজ নেই। এই আত্মঘাতী নীতি থেকে আওয়ামী লীগকে সরে এসে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও অঙ্গীকারের মধ্যে ফিরে আসতে হবে।
তারা বুঝে কিনা জানি না, ঐ সুবিধাবাদী দলছুট হাইব্রিড দুর্নীতিবাজ ও লুটেরা অপশক্তি আওয়ামী লীগকে ঘুণেপোকার মতো তিলে তিলে ধ্বংস করে দিচ্ছে। দলটি আজ বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থেকে যোজন মাইল দূরে সরে গেছে। তারা ক্ষমতার রঙিন চশমা পরে সবকিছুকে রঙিন দেখছে। কিন্তু তারা সুখের মধ্যে ডুবে থেকে হয়তো বুঝতে পারছে না যে, তাদের ক্রিয়াকর্মের বিপরীত প্রতিক্রিয়াস্বরূপ একটি ধর্মান্ধ জঙ্গি সাম্প্রদায়িক অপশক্তির নিরব উত্থান ঘটছে, যে অপশক্তির থাবায় মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ ধ্বংস হয়ে যাবে। তারা যদি এখনো বাস্তব পরিস্থিতি অনুধাবন করে আত্মসমালোচনা ও আত্মশুদ্ধি করতে ব্যর্থ হয় তাহলে তাদের জন্যে তো বটেই দেশের জন্যেই করুণ পরিণতি অপেক্ষা করছে।
পরিশেষে, আওয়ামী লীগের একজন শুভাকাঙ্ক্ষী হিশেবে তাদের প্রতি বিনীত অনুরোধ করবো, বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের মূলধারায় ফিরে আসুন। মুক্তিযোদ্ধাদের ঐতিহাসিক অবদানের সাংবিধানিক স্বীকৃতি দিন, মুক্তিযুদ্ধের কলঙ্ক অমুক্তিযোদ্ধাদের ঝেঁটিয়ে বিদায় দিন। মুক্তিযোদ্ধাদের জীবনমানের উন্নয়ন ঘটান। তাদের ও তাদের পরিবারের জীবনের নিরাপত্তা বিধান করুন। মুক্তিযোদ্ধারা আর ক'দিন ? তাদের মুখে একটু হাসি ফুটান । মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশকে চেটেপুটে লুটপুটে খেয়ে অনেকেই আজ হাসছে, কেবল হাসি নেই মুক্তিযোদ্ধাদের মুখে! অথচ মুক্তিযোদ্ধাদের হাসি ও মর্যাদার মধ্যেই বাংলাদেশের স্বাধীনতার সার্থকতা নিহিত। মুক্তিযোদ্ধাদের অবমানার অর্থই হলো বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতার প্রতি অবমাননা। সুতরাং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জাতীয় মর্যাদা রক্ষা করা আওয়ামী লীগের আশু নৈতিক দায়িত্ব ও কর্তব্য বলে মনে করি।
লেখক : চেয়ারম্যান, একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সংসদ।
পাঠকের মতামত:
- মেট্রোযাত্রীদের ওপর চাপ বাড়াবে এনবিআরের ১৫ শতাংশ ভ্যাট
- ঢাকাসহ ৬ অঞ্চলে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
- তালা-পাইকগাছা সড়কে ধান বোঝাই ট্রাক উল্টে ২ শ্রমিক নিহত
- ‘দেশে গণতন্ত্রের কোনো ঘাটতি নেই’
- লুখালীতে রেশম চাষীদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- ডিএমপির মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭
- ওয়ালটন-বিএসপিএ স্পোর্টস কার্নিভাল ২০২৪
- হরিয়ানায় চলন্ত বাসে আগুন, নিহত ৮
- সৌদি আরবে বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু
- দিনাজপুরে যুবকের হাসুয়ার কোপে বৃদ্ধ নিহত, গণপিটুনিতে নিহত ঘাতক
- টাঙ্গাইলে বজ্রাঘাতে দুই ভাইয়ের মৃত্যু
- ১৭০ মেট্রিক টন খাদ্য সহায়াত পাচ্ছে ফিলিস্তিন
- শনিবার ১৫ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়
- মহম্মদপুরে রাজপাট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক পদে নিয়োগ বোর্ডের সুপারিশ প্রাপ্ত হলেন তুষার কান্তি বিশ্বাস
- পাংশায় পুলিশের অভিযানে ৪ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- সেদিন বেশী দূরে নয় যেদিন স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার বিদেশী রাষ্ট্রের স্বীকৃতি লাভ করবে
- সালথায় ওয়াদুদ মাতুব্বরের পক্ষে নির্বাচনী পথসভা
- আগৈলঝাড়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত
- কাপাসিয়ায় শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত
- গোপালগঞ্জে পরাজিত প্রার্থীর কর্মী নিহতের ঘটনায় মামলা
- ‘মধ্যপ্রাচ্যের বিষফোঁড়া ইসরাইলের বিষদাঁত উপড়ে ফেলতে হবে’
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালন করেছে ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগ
- সাতক্ষীরায় ট্রাকের ধাক্কায় ভ্যান চালকের মৃত্যু
- মিথ্যা অভিযোগ ও পরিকল্পিত মানববন্ধনের প্রতিবাদে সোনারগাঁয়ে সংবাদ সম্মেলন
- বিষ্ণুপুর পিকেএম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ নিয়ে উত্তেজনা, প্রধান শিক্ষক হাসপাতালে
- মোনালি ঠাকুরের মাতৃবিয়োগ
- ময়মনসিংহে ৪০০ বস্তা ভারতীয় চিনিসহ গ্রেফতার ১
- ফরিদগঞ্জে বসতঘর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
- লোহাগড়ায় ৩ দিনের ব্যবধানে চেয়ারম্যানসহ ৩ খুন, জনমনে আতঙ্ক
- ‘সরকারি একটি ঘর পেলে মেয়েকে বিয়ে দিতে পারতাম’
- রিকশা চালককে কুকুরের সঙ্গে শিকলে বেঁধে নির্যাতন, অভিযুক্ত গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা দেশে ফিরে এসেছিলেন বলেই আজকের এই অদম্য বাংলাদেশ
- রামপালে বিনামূল্যে চোখের ছানি অপারেশনে ৫০০ রোগী বাছাই
- ‘সব বাধা অতিক্রম করে দেশকে এগিয়ে নেব’
- বৃষ্টির পর দ্রুত বেড়ে উঠছে পাট, কৃষকের মুখে হাসি
- ‘আমের সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের ব্যাপারে সজাগ থাকতে হবে’
- সাভারে পিটিয়ে রিকশা চালকের পা ভেঙে দিলেন পুলিশ সদস্য
- ২০৫০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক গড় আয়ু বাড়বে ৫ বছর
- সাভারে অসুস্থ প্রবীণ সাংবাদিকের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান
- অকৃষি খাতের আয় এখন কৃষকের ভরসা
- ফুলপুরে জমি সংক্রান্ত জেরে শিক্ষক নিহত
- কাশিয়ানীর শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দেলওয়ার আহমদ
- ‘দিল্লি ও লন্ডনে দেখা করতে চেয়েছিলেন জিয়া-খালেদা’
- দীর্ঘ বিরোধের জেরে খুন হন নড়াইলের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল
- ‘শেখ হাসিনার স্বদেশে প্রত্যাবর্তনে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়’
- সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে জাদুঘরের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ
- ভারতে নির্বাচন
- ‘কারো দয়ায় ক্ষমতায় আসেনি আওয়ামী লীগ’
- ময়মনসিংহের বিলুপ্ত জেলা যুব মহিলা লীগের স্বপ্না খন্দকারের সংবাদ সন্মেলন
- তারাকান্দায় নির্যাতিত ও অসহায় পরিবারের পাশে ওসি ওয়াজেদ
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !