বাংলাদেশের গন্তব্য কোথায় কোন দিকে?
আবীর আহাদ
এক. অপরিসীম ত্যাগ ও তিতিক্ষার বাংলাদেশ। বহু বীরত্ব ও রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীন বাংলাদেশ। মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ। এদেশে সৎ মেধাবী ও ত্যাগী মানুষের অভাব নেই। এখনো বহু মানুষ আছে যারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও অঙ্গীকার নিয়ে চলে। কিন্তু দু:খ একটাই, সেই সৎ মেধাবী ও ত্যাগী মানুষের আজ কোনো মূল্য নেই! তদস্থলে অসৎ দুর্নীতিবাজ ও লুটেরাচক্র তারাই আজ দেশের রাজনৈতিক ও আর্থসামাজিক ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিচ্ছে। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও অঙ্গীকারের পরিপন্থী হয়ে এদেশে যারা বসবাস করার সব রকম যোগ্যতা হারিয়েছে, সেই সব চিহ্নিত দুর্নীতিবাজ, লুটেরা, রাজাকারের বাচ্চা, সুবিধাবাদী ও হাইব্রিডদের দলে ও প্রশাসনে রাখার কী প্রয়োজন তা মোটেও বোধগম্য নয়। তারা দেশটার রাজনৈতিক আর্থসামাজিক সাংস্কৃতিক ধর্মীয় ও মনোজগতকে অন্তঃসারশূন্য করে দিয়েছে যা ক্ষমতার রঙিন চশমা পরে দেখলে কিছুই বুঝা যাবে না।
আজ সমাজ ও দেশে সম্প্রীতি, সহমর্মিতা, মানবিক মর্যাদা ও মূল্যবোধের চরমতম অবক্ষয় ঘটেছে। সমাজে ভক্তি শ্রদ্ধা স্নেহমমতায় চিড় ধরেছে। কারো প্রতি কারো আস্থা নেই। বিশ্বাস নেই। পরমতসহিষ্ণুতা, সহনশীলতা ও সৌজন্যবোধ লোপ পাচ্ছে। এসব কিছুর মূলে রয়েছে অবাধ ও অনৈতিক অর্থনৈতিক লিপ্সা ও অব্যবস্থা। রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক ও আর্থসামাজিক ক্ষমতার যে অবস্থানে যিনি রয়েছেন, তিনি যেন ধরাকে সরা জ্ঞান করে সেটির একচ্ছত্র মালিক-মোক্তার হিশেবে আবির্ভূত হচ্ছেন। দেশের মধ্যে বিভিন্ন সেক্টরে এতো এতো সাগরসম দুর্নীতি ও লুটপাট হয়ে যাচ্ছে, দু'চারটে চুনোপুঁটি ছাড়া রাঘব বোয়ালদের কিছুই হচ্ছে না! সীমাহীন ব্যাঙ্ক ও শেয়ার বাজার লুট, ভুয়া প্রকল্পের নামে অর্থ আত্মসাত, কমিশন ও ঘুষের সাথে যেসব রাঘব বোয়াল জড়িত তারা বলা চলে ধরাছোঁয়ার উর্দ্ধে! তাদেরকে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার জোরে আশ্রয় প্রশ্রয় ও নিরাপত্তা দেয়া হচ্ছে। বঙ্গবন্ধুর ভাষায় বলতে হয়, সবকিছু ফ্রিস্টাইল, চাটারদল চেটেপুটে খাচ্ছে!
দেশের জনগণ একবাক্যে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন চান। সরকার সেই উন্নয়নে দায়বদ্ধ। আর কিছু উন্নয়ন করে আত্মতৃপ্তির ঢেকুর তোলার কোনো মানে নেই। কেউ নিজের পকেট থেকে অর্থ ব্যয় করে উন্নয়ন করছেন না। রাষ্ট্রের উন্নয়ন হয় এদেশের খেটে খাওয়া কৃষক শ্রমিক মেহনতি মানুষের অর্থে। কিন্তু উন্নয়নের নামে এক কোটি টাকার প্রকল্প ব্যয় দশ কোটি দেখানো হবে, একশো কোটি টাকার প্রকল্প ব্যয় এক হাজার কোটি দেখানো হবে, বিশ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প ব্যয় পঞ্চাশ হাজারে ঠেকানো হবে, সাতশো টাকার বালিশ সাত হাজার টাকায় ক্রয় দেখানো হবে এরকম শত শত প্রকল্পের নামে হরিলুট হয়ে কতিপয় ক্ষমতাবানের অভাবিত ব্যক্তিগত উন্নয়ন হবে তা তো হতে পারে না! বিশ্ব অর্থনীতির একটি জরিপে দেখা গেছে, বাংলাদেশে ধনিক বৃদ্ধির পরিমাণ নাকি বিশ্বে প্রথম স্থান অধিকার করেছে! দেশের মধ্যে ধনী-গরিবের বৈষম্য সর্বকালের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। এর কারণই হলো সীমাহীন দুর্নীতি ও লুটপাট। আর সরকারি প্রশাসনের প্রশ্রয়ে ও পৃষ্ঠপোষকতায় এসব দুর্নীতি ও লুটপাটে দেশের একটি অতি ক্ষুদ্র শ্রেণী জড়িত। দেশ থেকে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা লুটপাট করে এসব লোক সুইস ব্যাংক, পানামা ব্যাঙ্ক, আমেরিকা, কানাডা, দুবাই, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে পাচার করেছে এবং করে যাচ্ছে বলে প্রায়শই খবর বেরুচ্ছে, সে-বিষয়ে দুদকসহ সরকারের কোনো মাথাব্যথা নেই!
রাজনৈতিক ক্ষমতা ও অর্থনৈতিক শক্তিতে বলিয়ান হয়ে সমাজের বুকে যারা খুনখারাবি সন্ত্রাস অত্যাচার ও অনাচারের বন্যা বইয়ে দিয়ে যাচ্ছে, সেসবেরও তেমন প্রতিকার নেই। দেশের গোটা বাজারব্যবস্থা কতিপয় মাফিয়া সিণ্ডিকেটের হাতে জিম্মি। দুর্নীতিবাজ ও লুটেরাদের সীমাহীন লুঠতরাজের পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধবিরোধী একশ্রেণীর ধর্মীয় আলেম, বিশেষ করে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী জামায়াতে ইসলামী, হেফাজত ইসলাম, ইসলামী আন্দোলনসহ কতিপয় নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি ইসলামী সংগঠন দেশের মধ্যে সাম্প্রদায়িক ও জঙ্গিবাদের বল্গাহীন উস্কানি দিয়ে দেশে গৃহযুদ্ধের ডামাডোল সৃষ্টি করছে। তাদের খপ্পরে পড়ে নতুন প্রজন্মের মধ্যে দেশপ্রেমহীনতা সৃষ্টি হচ্ছে। কেউ কেউ দেশের সার্বিক অরাজকতা ও সরকারের দুর্বলতার সুযোগ গ্রহণ করে মুক্তিযুদ্ধের রক্তের মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠিত আমাদের মহান জাতীয় সঙ্গীত সম্পর্কে অপপ্রচার করে সেটি পরিবর্তনের দু:সাহসও দেখাচ্ছে ! কেউ কেউ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু, বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কটাক্ষ করে প্রকারান্তরে স্বাধীনতার বেদীমূল ধরে টান মারছে!
স্বাধীনতার সূর্যসন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধাদের শৌর্য ত্যাগ ও বীরত্বের অবদানসহ মুক্তিযুদ্ধের সময়কার তাদের ক্ষতিগ্রস্ততা কাটানোর জন্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রজাতন্ত্রের চাকরিতে যে মুক্তিযোদ্ধা কোটাটি তাদের জন্য উপহার দিয়েছিলেন, সেটি অনেকেরই কাছে সহ্য হলো না! আর কী আশ্চর্য, আওয়ামী লীগ সরকার অপপ্রচারকারীদের সাথে সুর মিলিয়ে সেটি বাতিল করে মূলত: তারা বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন, যা খুবই দু:খজনক। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের রাষ্ট্রীয় তথা সাংবিধানিক স্বীকৃতি আজ স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরেও দেয়া হলো না! তাদের অবদানকে বলা চলে অস্বীকার করে তাদেরকে তাদের বীরত্বে সৃষ্ট মর্যাদাপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা থেকে দূরে সরিয়ে দিয়ে জাতীয় ভিক্ষুক বানিয়ে মানবেতর জীবনে নিক্ষেপ করা হয়েছে!
বঙ্গবন্ধুর বাহাত্তর সালের মুক্তিযোদ্ধা সংজ্ঞা পাশ কাটিয়ে বিভিন্ন জগাখিচুড়ি সংজ্ঞায় অমুক্তিযোদ্ধা, এমনকি রাজাকারদেরও মুক্তিযোদ্ধা বানিয়ে দেয়ার আয়োজন করা হয়েছে। এ যেনো হরিলুট চলছে। মুক্তিযুদ্ধে কোনো অংশগ্রহণ না থাকলে কিছু সুযোগ সুবিধা হাতিয়ে নেয়ার লক্ষ্যে সবাই মুক্তিযোদ্ধা হতে চাচ্ছে। বড়ো বড়ো রাজনীতিক, মন্ত্রী,এমপি, সচিব, ব্যবসায়ী সবার গন্তব্য মুক্তিযোদ্ধা হওয়া। মন্ত্রী রেজাউল করিম, কর্নেল ফারুক খান (অব) এমপি, জহিরুল হক মোহন এমপি, রুস্তম আলী ফারাজী এমপি, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মির্জা আব্বাস প্রমুখ শতসহস্র ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে মুক্তিযোদ্ধা হয়ে যে উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন, যার ফলে 'মুক্তিযোদ্ধা' একটা ব্যবসায়ী পণ্য বলে পরিগণিত হয়েছে। এভাবেই মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা সর্বসাকুল্যে দেড় লক্ষের স্থলে ইতোমধ্যে দু'লক্ষ ছাড়িয়ে গেছে! এর মধ্যে কয়েক হাজার রাজাকারও রয়েছে। জামুকা নামক এক দানবের হাতে এখনো প্রায় প্রতিদিন মুক্তিযোদ্ধা পয়দা হয়ে চলেছে! আর কী আশ্চর্য, জামুকার কর্তাব্যক্তিসহ এ সংস্থার মধ্যে এমনও নামধারী মুক্তিযোদ্ধা আছেন, যার যুদ্ধের কোনোই রণাঙ্গন নেই! তাদের একজন ছিলেন ইয়ুথ ক্যাম্পের কেরানী আর একজন দেশ স্বাধীনের ক'দিন পূর্বে কলকাতা থেকে অস্ত্রবিহীন অবস্থায় দেশে ফিরে আসেন বলে জানা যায়। অথচ জামুকার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রকল্প চালুর সাথে সে-দু'জনই বেশি জড়িত বলেও ভুক্তভোগীদের অভিমত। এছাড়া অমুক্তিযোদ্ধাদের মুক্তিযোদ্ধা বানিয়ে দেয়ার মধ্যে রয়েছে চেতনাহীন কিছু লোভী মুক্তিযোদ্ধা, আমলা ও ক্ষমতাসীন রাজনীতিকদের অবাধ বাণিজ্যিক লিপ্সা।
দুই. বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বপ্রদানকারী রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান আওয়ামী লীগের আজ কী অবস্থা! বলা চলে আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব এখন প্রকৃত আওয়ামী লীগাদের হাতে নেই! আওয়ামী লীগের কেন্দ্র থেকে ইউনিয়ন পর্যন্ত নেতৃত্বের সিংহভাগ এখন অ-আওয়ামী লীগারসহ মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী দুর্নীতিবাজ লুটেরা, জামায়াত-শিবির-বিএনপি তথা সুবিধাবাদী-হাইব্রিড-কাউয়াদের হাতে চলে গেছে। বিশেষ করে বিগত বারো/তেরো বছর একটানা ক্ষমতায় থাকার ফলে আওয়ামী লীগের এমপিদের মধ্যে বিশালসংখ্যক এমপি এসেছে আওয়ামী লীগের বাইরে থেকে। এসব এমপিদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আওয়ামী চরিত্র নেই। তারা তাদের নির্বাচনী এলাকায় তাদের আত্মীয়স্বজন ও মতাবলম্বীদের দিয়ে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনকে সাজিয়ে এমপি-লীগ সৃষ্টি করেছেন।
এখানে একটি উপজেলার একটি তথ্য দেই। ১৪টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত একটি উপজেলাটির ৯৮% ভাগ জনগণ ঐতিহাসিকভাবে আওয়ামী লীগের সমর্থক। বিএনপি-জাতীয় পার্টির আমলেও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে এ উপজেলার সবক'টি চেয়ারম্যান পদ আওয়ামী লীগ সমর্থকরা পেতো। কিন্তু বিগত দশ বছরে দলীয় প্রতীকে দু'টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে এ উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের মধ্যে ১৩টি ইউনিয়নের নৌকো প্রার্থী চেয়ারম্যান হয়েছেন অতীতের বিএনপি-জামায়াত-জাতীয় পার্টি থেকে আগতরা। লোকমুখে প্রচলিত আছে যে, স্থানীয় এমপি সাহেব ঐসব দলছুটদের কাছ থেকে চল্লিশ/পঞ্চাশ লক্ষ টাকা নিয়ে তাদের নৌকো উপহার দিয়ে চেয়ারম্যান বানিয়েছেন। প্রকৃত আওয়ামী লীগাররা তো এমপিকে টাকা দিতে পারেনি বা দেয়নি, ফলে তারা দলীয় মনোনয়ন পায়নি! তবে বিগত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তাদের অনেকেই দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে বিদ্রোহী বা স্বতন্ত্রপ্রার্থী হিশেবে নির্বাচন করে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন। সেখানে দলীয় প্রার্থীদের অনেকের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে! এই হলো আওয়ামী লীগের তৃণমূলের একটি চিত্র। একইভাবে সারা দেশে প্রায় প্রতিটি উপজেলা/থানাগুলো ঐ নীতিহীন এমপিদের কবলে পড়ে স্থানীয়ভাবে যাবতীয় উন্নয়নের নামে এমপির বশংবদগোষ্ঠী সীমাহীন দুর্নীতি, লুটপাট, অনাচার, মাদকব্যবসা, সন্ত্রাসসহ এমপি-রাজত্ব সৃষ্টি করেছেন। তৃণমূলে আওয়ামী লীগ বলতে এখন ঐ এমপি-লীগ দৃশ্যমান আওয়ামী লীগ নয়।
ঐতিহাসিকভাবে যে আওয়ামী লীগ দলটির নেতা ছিলেন উপমহাদেশের অন্যতম প্রধান মেধাবী রাজনীতিক গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, মুক্তিযুদ্ধের মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গতাজ তাজউদ্দিন আহমেদ যে দলের হাতে দেশের স্বাধীনতা ও জনগণের সার্বিক আর্থসামাজিক-সাংস্কৃতিক মুক্তির চাবিকাঠি, সেই দলটি আজ সময়ের গতিপথে পথ হারিয়ে ফেলেছে তা ভাবনারও অতীত ! ক্ষমতার রঙিন চোখ দিয়ে নয়, দেশের সার্বিক পরিস্থিতি ও জনগণের নাড়ির স্পন্দন চুলচেরা বিচার-বিশ্লেষণ করে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বকে আত্মসমালোচনা ও আত্মশুদ্ধি করে এগোতে হবে। অন্যথায় চারদিকে দুর্নীতিবাজ লুটেরা ও দুর্বৃত্তদের যে বাড় বাড়েছে কোনো একসময় এসব অপকর্মের বিপরীত সমপরিমাণ প্রতিক্রিয়ায় দেশ ও জাতি কোনদিকে ধাবিত হবে, তা কেউ তলিয়ে না-দেখলেও মারাত্মক পরিণতি যে ধেয়ে আসবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। আওয়ামী লীগ সরকারকে বুঝতে হবে, দেশের কিছু দৃশ্যমান অবকাঠামোগত অগ্রগতিই শেষ কথা নয়, তাদের শাসনের ফলে সমাজ দেশ ও জাতির মনোজগতে অগ্রগতি ঘটছে কিনা সেটাই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
লেখক : মুক্তিযোদ্ধা, লেখক ও গবেষক।
পাঠকের মতামত:
- দিনাজপুরে মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে ৩ নারীসহ ২১ দালাল আটক
- ঈশ্বরদীতে ফেন্সিডিলসহ রেল নিরাপত্তা বাহিনীর ২ সিপাহী আটক
- বোয়ালমারীতে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন চেয়ারম্যান প্রার্থী মিলন মৃধা
- চাটমোহরে যুবলীগ নেতাকে চাপাতি দিয়ে কোপাল দুর্বৃত্তরা
- নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ থেকে পড়ে রাজমিস্ত্রীর মৃত্যু
- টাঙ্গাইল জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
- মৌলভীবাজারে মসজিদের ইমামকে মারধরের অভিযোগকে মিথ্যা বললেন মোতাওয়াল্লী
- নির্বাচনে সকলের দোয়া ও সহযোগিতা চান ফাতেমা বেগম
- সালথায় ওয়াদুদ মাতুব্বরের নির্বাচনী পথসভা জনসভায় পরিণত
- নগরকান্দায় ভূত আতঙ্কে অসুস্থ একাধিক শিক্ষার্থী
- শ্যামনগরে মৎস্য ঘের জবরদখল ও লুটপাটের প্রতিবাদে মানববন্ধন
- ‘কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণে পুলিশের পাশাপাশি অভিভাবকদের সচেতন থাকতে হবে’
- ওয়ালটন ৪২তম জাতীয় মহিলা দাবা শুরু সোমবার
- মহম্মদপুরে নারীদের নিয়ে আনারস প্রতীকের উঠান বৈঠক
- চিনা বাদাম চাষে ঝুঁকছেন জগন্নাথপুরের কৃষকরা
- প্লাস্টার হাতে কানে গিয়েছিলেন ঐশ্বরিয়া
- রিজার্ভ বিষয়টির ‘রাজনৈতিক’ ব্যবহার বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে
- গোপালগঞ্জে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ঘেরাও, স্মারক লিপি পেশ
- ঠাসা শিডিউল করায় বোর্ডের সমালোচনা হরভজনের
- চুয়াডাঙ্গায় দুগ্ধপণ্য উৎপাদনে প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
- ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির জাতীয় সম্মেলনে সিলেটের নেতৃবৃন্দের যোগদান
- জৈন্তাপুরে পুলিশি অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক আটক
- সিসিক মেয়র আনোয়ারুজ্জামানের সাথে হোল্ডিং ট্যাক্স ইস্যু নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র শুরু
- ফরিদপুর জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভা
- পাংশায় সন্ত্রাসী হামলার শিকার ইউপি সদস্য মহিন
- বিচারের আগে ‘মিডিয়া ট্রায়াল’ অমানবিক : আইজিপি
- সাগরে ৬৫ দিন মাছ আহরণ বন্ধ, দুশ্চিন্তায় জেলেরা
- ‘ভোটাররা রাজনৈতিকভাবে বিভক্ত হওয়ায় উপস্থিতি কম’
- এনবিআর চেয়ারম্যানকে আদালত অবমাননার নোটিশ
- ক্যান্সারের ওষুধ উৎপাদনে রসাটমের নতুন প্রযুক্তি
- ইয়াকুতিয়া নিউক্লিয়ার আইসব্রেকারে জ্বালানী সরবরাহ সম্পন্ন
- কাপাসিয়ায় শিক্ষকের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচারকারীর বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
- সোমবার থেকে ৬৫ দিন সমুদ্রে মাছ ধরা নিষেধ
- ইশরাককে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
- মানুষের জীবনে প্রতিটি ক্ষেত্রে সঠিক পরিমাপের গুরুত্ব অপরিসীম
- ৬ লেন প্রকল্পে টেন্ডার হওয়ার আগে গাছ কাটা যাবে না
- দেশের বাজারে আসছে নাম্বার ওয়ান স্মার্টফোন অনার ম্যাজিক ৬ প্রো
- স্কুল ছুটি দিয়ে শিক্ষক কর্মচারী নিয়ে দাওয়াত খেতে গেলেন প্রধান শিক্ষক
- যে কারণে এসএসসিতে ছাত্রীরা এগিয়ে
- সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার নিখোঁজ
- কিরগিজস্তানে কোনো বাংলাদেশির হতাহতের খবর মেলেনি
- ‘বিএনপি একটা জালিয়াত রাজনৈতিক দল’
- ‘এরকম চললে বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্রের মর্যাদা হারাবে’
- মরা নদের গল্প
- গাজায় ইসরাইলের হামলায় নিহত ১২১ ফিলিস্তিনি
- ‘মেট্রোরেলে ভ্যাট এনবিআরের ভুল সিদ্ধান্ত’
- শুরু হচ্ছে মাছ শিকারে ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা
- চাকরির পেছনে না ছুটে যুবকদের উদ্যোক্তা হওয়ার আহ্বান
- ঢাকার বাসের মান নিয়ে সেতুমন্ত্রীর চরম ক্ষোভ ও হতাশা প্রকাশ
- ৭ উদ্যোক্তা পেলেন জাতীয় এসএমই পুরস্কার
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !