বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃতি
আবীর আহাদ
১৭ এপ্রিল। ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস। এ দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ জাসদ একটা ভার্চুয়াল আলোচনা সভার আয়োজন করে। বাংলাদেশ জাসদের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শরীফ নুরুল আম্বিয়ার সভাপতিত্বে এতে আলোচক হিশেবে উপস্থিত ছিলেন প্রবীণ রাজনীতিক ঐক্য ন্যাপের সভাপতি শ্রী পঙ্কজ ভট্টাচার্য, বিশিষ্ট সাংবাদিক সোহরাব হাসান ও আবু সাঈদ খান, ডা: মুস্তাক হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা সাবেক সাংসদ নাজমুল হক প্রধান প্রমুখ। আমিও একজন আলোচক হিশেবে তাতে অংশগ্রহণ করি। আলোচনা সভার মধ্যেই একটা ফোন এলো। মুজিবনগর থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধা আলাউদ্দিন আহমদ জানালেন যে, আজকে মুজিবনগরে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক নাকি বলেছেন, একাত্তর সালে জনযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করেছে। কিন্তু সংবিধানে আছে মুক্তিসংগ্রামের মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আর আমরা মুক্তিযোদ্ধারা জানি ও বলি, মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীনতা প্রাপ্ত হয়েছে। এই যে চিন্তা ও চেতনার পার্থক্য, এর মধ্য দিয়ে ইতিহাসের বিকৃতি, অসংগতি ও বিভ্রান্তি ঘটেই চলেছে। জাতীয় স্বার্থে এসবের অবসান ঘটা উচিত বলে মনে করি।
শুধু আ ক ম মোজাম্মেল হক নয়, অনেক জ্ঞানপাপী বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে 'জনযুদ্ধ' বলে অভিহিত করেন। এটা তারাই বলেন, যাদের মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণ, অস্ত্রশস্ত্র ও যুদ্ধের সাথে কোনোই সম্পর্ক ছিলো না, যারা কোনোপ্রকার ভূমিকা রাখেননি অথবা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী ছিলেন। ফলে মুক্তিযুদ্ধের সাফল্য ও মুক্তিযোদ্ধাদের গরিমার প্রতি পরশ্রীকাতরতা ও হিংসাত্মক মনোভাব থেকে তারা বীর মুক্তিযোদ্ধাদেরকে পাশ কাটিয়ে জনগণের দোহাই দিয়ে মনের ঝাল মেটানোর লক্ষ্যে মুক্তিযুদ্ধকে 'জনযুদ্ধ' বলে থাকেন। আমার মতে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে 'জনসমর্থিত মুক্তিযুদ্ধ' বলাই দার্শনিক সত্য। কারণ জনযুদ্ধ বলা হলে বুঝায় যে, শুধুমাত্র সাধারণ মানুষ যুদ্ধ করেছেন। সব জনগণ কি মুক্তিযুদ্ধের সমর্থক বা মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অংশগ্রহণ করেছিলেন? উত্তর: না। জনগণের একটা বিরাট অংশ, বলা চলে ২৫/৩০% জনগণ মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী ছিলো। তাদের মধ্য থেকেই কয়েক লক্ষ রাজাকার, আলবদর, আলশামস, আলমুজাহিদ, তথাকথিত শান্তি কমিটি ও দালালরা সশস্ত্রভাবে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর সহযোগী হিশেবে তারাও সারা দেশব্যাপী গণহত্যা, অগ্নিসংযোগ, লুটতরাজ, নারীধর্ষণসহ জঘন্যতম অপরাধ সংঘটিত করেছিলো।
মুক্তিযুদ্ধবিরোধী বাকি জনগণ তাদেরকে নীরব ও সরব সমর্থন দিয়েছিলো। এমনকি প্রজাতন্ত্রের ৯৫% কর্মকর্তা/কর্মচারী পাকিস্তানকে সমর্থন করেছিলো। ঐ মুক্তিযুদ্ধবিরোধী জনগণ ছিলো ধনেজনেশক্তিতে বলীয়ান। ফলে তাদের প্রভাবে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের জনগণ অনেক ক্ষেত্রে ভয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয়সহ অন্যান্য সহযোগিতা প্রদান করতে পারেননি, তবে মুক্তিযুদ্ধের প্রতি তাদের নৈতিক সমর্থন ছিলো। তবে মুক্তিযোদ্ধাদের দখলকৃত বা শক্তিশালী অবস্থানের এলাকার মুক্তিযুদ্ধের সমর্থক জনগণ মুক্তিযোদ্ধাদের নানাভাবে সহযোগিতা করেছেন।
মুক্তিযুদ্ধকে জনযুদ্ধ বলার সুযোগ নেই এ-কারণে যে, সাধারণ মানুষ কি রাইফেল, এসএলআর, স্টেনগান, এসএমজি, এলএমজি, মর্টার, এনারগা, কামান, গোলাবারুদ, ট্যাঙ্ক, বিমান, নৌ তথা প্রচলিত যুদ্ধাস্ত্র বা আধুনিক সমরাস্ত্র ব্যবহার করেছিলেন, না দা কাঁচি খুন্তা কুড়াল ঢাল সড়কি কাতরা ত্রিফলা প্রভৃতি দেশীয় অস্ত্র ব্যবহার করে দেশকে স্বাধীন করেছিলেন? দখলদার পাকিবাহিনী কি জনগণের কাছে আত্মসমর্পণ করেছিলো, না সশস্ত্র মুক্তি ও মিত্রবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছিলো? এ-সব প্রশ্নের উত্তর : না। তারা মুক্তি ও মিত্রবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছিলো। ঐ-সব আধুনিক সমরাস্ত্র দিয়ে পাকিবাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার লক্ষ্যে একদল অকুতোভয় যুবক দেশের বাইরে ভারতে বা দেশের মুক্তাঞ্চলে গেরিলা ও সম্মুখ সমরে লড়ার জন্য কয়েক সপ্তাহ প্রশিক্ষণ নেয়াসহ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সাথে সংহতি প্রকাশ-করা কিছু বাঙালি সামরিক বাহিনী, ইপিআর, পুলিশ ও আনসার বাহিনী 'সম্মিলিত মুক্তিবাহিনী' নাম ধারণ করে প্রত্যক্ষভাবে সশস্ত্র যুদ্ধ করেছিলেন। বীর মুক্তিযোদ্ধারা জীবন বাজি রেখে লড়েছিলেন, মরেছিলেন, মেরেছিলেন, আহত হয়েছিলেন। এভাবে দীর্ঘ ন'মাস জীবনপণ সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের শেষভাগে ভারতীয় মিত্রবাহিনী ও মুক্তিবাহিনীর যৌথ বা সম্মিলিত কমাণ্ডের অধীনে একটা কনভেনশনাল সর্বাত্মক যুদ্ধের মাধ্যমে পাকিবাহিনীকে পরাজিত করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছিলো।
তবে একথা আমরা অকপটে স্বীকার করবো যে, বাংলাদেশের সিংহভাগ জনগণ আমাদের মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনীকে সমর্থন করেছিলেন। প্রায় ৩০ শতাংশ জনগণের কেউ কেউ সরাসরি পাকিবাহিনীর পক্ষে, কেউ কেউ তাদের সমর্থনে চুপচাপ বসে ছিলো, যা আগেই উল্লেখ করা হয়েছে। সেই সিংহভাগ জনগণের মধ্যকার রাজনৈতিক সচেতন একটি ক্ষুদ্রগোষ্ঠী বিশেষ করে মুক্তিবাহিনীকে যথাসাধ্য খাদ্য ও অন্যান্যভাবে সহযোগিতা করেছিলো। তবে এটাই আসল সত্য যে, আমরা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মুক্তিবাহিনী কমান্ড/গ্রুপ ও সামরিক বাহিনী আমাদের সার্বিক নিরাপত্তার স্বার্থে ক্যাম্প স্থাপন, খাদ্য নির্বাহ, অস্ত্রশস্ত্র সংরক্ষণ, গোয়েন্দা কার্যক্রম, যুদ্ধক্ষেত্রে গমন ইত্যাদি কর্মকাণ্ডে আমরা নিজেরাই সবকিছু করেছি। নদী পারাপার, ক্যাম্প স্থাপন, পরিখা খনন, অস্ত্র-গোলাবারুদ বহন ইত্যাদি কর্মকাণ্ডে সাধারণ মানুষের সহযোগিতা নিয়েছি ঠিকই, তবে তাদেরকে আমরা উপযুক্ত পারিশ্রমিকও দিয়েছি। সামরিক নিয়ম-নীতি মোতাবেক আমাদের সেসময়ের জীবন আমরাই নির্বাহ করেছি। জনগণের বিরাট অংশের নৈতিক সমর্থন আমাদের উজ্জীবিত করেছে, সাহস যুগিয়েছে, এটাও সত্য । কিন্তু তাই বলে মুক্তিযুদ্ধকে তথাকথিত 'জনযুদ্ধ' বলা হলে সশস্ত্র মুক্তিবাহিনী তথা সম্মিলিত মুক্তিযোদ্ধাদের শৌর্য বীর্য ত্যাগ রক্ত ও বীরত্বকে অবমূল্যায়ন ও অবমাননা করা হয় ; মুক্তিযুদ্ধকে বিকৃত করা হয়। সশস্ত্র মুক্তিযোদ্ধাদেরকে ঐ জনযুদ্ধের মাঝে গুলিয়ে ফেলা হলে 'মুক্তিযোদ্ধা' নামের স্বকীয়তা থাকে না।
দেশের ভৌগলিক স্বাধীনতা ও আর্থসামাজিক-সাংস্কৃতিক মুক্তির লক্ষ্যে সশস্ত্র যুদ্ধের সাথে যাদের প্রত্যক্ষ সম্পর্ক, তারাই মুক্তিযোদ্ধা। আর যুদ্ধকরার সঙ্গে জড়িত থাকে মারণাস্ত্র প্রশিক্ষণ ও রণাঙ্গন। তা যদি না হবে, তাহলে কেন মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের পর ৭২ সালে বঙ্গবন্ধু সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের একটি সংজ্ঞা দিলেন? সংগতকারণে বঙ্গবন্ধু সরকার প্রদত্ত সংজ্ঞাটি এখানে তুলে ধরা হলো :"মুক্তিযোদ্ধা মানে এমন একজন ব্যক্তি যিনি একটি সশস্ত্রবাহিনীর (ফোর্স) সদস্য হিশেবে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন।" পরবর্তীতে অন্যান্য সরকারসহ চলমান আওয়ামী লীগ সরকার কেন মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা করছেন, ভাতা দিচ্ছেন? মুক্তিযুদ্ধ যদি জনযুদ্ধই হবে, তাহলে কেনো সরকার এমনকি দেশের সর্বস্তরের জনগণ মুক্তিযোদ্ধাদের পৃথকভাবে মূল্যায়ন করছেন?
এটাই ঐতিহাসিক সত্য যে, জনগণের বৃহত্তর অংশের সমর্থনে সর্বসাকুল্য দেড় লক্ষের মতো সশস্ত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা দেশকে স্বাধীনতা উপহার দিয়েছেন যার অধিকাংশই ছিলো দরিদ্র জনগোষ্ঠীর সন্তান। ঐতিহাসিকভাবে এসব বীরদের মর্যাদা সবার ওপরে তারা বীর মুক্তিযোদ্ধা।
কিন্তু এটাও আমরা বেদনার সাথে লক্ষ্য করে আসছি যে, মুক্তিযোদ্ধাদের জাতীয় মর্যাদা সাংবিধানিক আইন দ্বারা অনুমোদিত নয়, উপরন্তু বিভিন্ন সরকারের আমলে বঙ্গবন্ধুর সেই মুক্তিযোদ্ধা সংজ্ঞা পাশ কাটিয়ে নানান গোঁজামিলের সংজ্ঞায় হাজার হাজার অমুক্তিযোদ্ধা, এমনকি রাজাকাররাও অর্থ, আত্মীয়তা ও রাজনৈতিক বিবেচনায় মুক্তিযোদ্ধা হয়েছেন ও হচ্ছেন! এসব কারণেই আমরা একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ব্যানারে সর্বপ্রথম আনুষ্ঠানিকভাবে মুক্তিযোদ্ধাদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি ও ভুয়ামুক্ত মুক্তিযোদ্ধা তালিকার দাবিতে দীর্ঘদিন যাবত আন্দোলন করে আসছি; নানান যুক্তির ধারাবাহিক লেখনী দিয়ে বিষয়গুলোকে তুলে ধরছি। দাবি বাস্তবায়িত হোক বা না হোক, সেগুলো আজ সর্বস্তরের মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত মানুষের জাতীয় দাবিতে পরিণত হয়েছে। বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত প্রকৃতি সম্পর্কে সাধারণ মানুষ সচেতন হচ্ছেন।
জাতীয় ইতিহাসের পবিত্রতার প্রয়োজনে বঙ্গবন্ধু-কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকারের উচিত, মুক্তিযোদ্ধাদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রদান ও ভুয়ামুক্ত একটি সঠিক মুক্তিযোদ্ধা তালিকা উপহার দিয়ে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সমুন্নত রাখবেন। এর ব্যত্যয় ঘটলে ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করবে না। কারণ আজ যারা এ স্বাধীন দেশের বড়ো বড়ো পদে বসে আছেন সেটা তো বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান ও মুক্তিযুদ্ধের কারণে। এজন্যই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদানের সাংবিধানিক স্বীকৃতি না দেয়া তাদেরকে অস্বীকার করার সামিল। আর মুক্তিযোদ্ধাদেরকে অস্বীকার করার অর্থ মুক্তিযুদ্ধকেও অস্বীকার করা যা রাষ্ট্রদ্রোহিতার সম-অপরাধ। সুতরাং এটাই ঐতিহাসিক ও দার্শনিক সত্য যে, বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধকে জনযুদ্ধ নয়, মুক্তিযুদ্ধকে 'জনসমর্থিত মুক্তিযুদ্ধ' বলাই যুক্তিযুক্ত।
লেখক :চেয়ারম্যান, একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সংসদ।
পাঠকের মতামত:
- এক দিনের ব্যবধানে আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম
- ‘নির্বাচন এলে ধর্মের দোহাই দিয়ে ধুমকেতুর মতো যাদের আগমন ঘটে তাদের সর্বত্র বর্জন করুন’
- ‘আমি ব্যর্থ নই, সফল হয়েছি’
- গোপালগঞ্জে বিল থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার
- ধামরাই উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন
- দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে আটক ২১ দালালের নেপথ্যে শক্তিশালী সিন্ডিকেট
- ঈশ্বরদীতে ফেন্সিডিলসহ রেল নিরাপত্তা বাহিনীর ২ সিপাহী আটক
- বোয়ালমারীতে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন চেয়ারম্যান প্রার্থী মিলন মৃধা
- চাটমোহরে যুবলীগ নেতাকে চাপাতি দিয়ে কোপাল দুর্বৃত্তরা
- নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ থেকে পড়ে রাজমিস্ত্রীর মৃত্যু
- টাঙ্গাইল জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
- মৌলভীবাজারে মসজিদের ইমামকে মারধরের অভিযোগকে মিথ্যা বললেন মোতাওয়াল্লী
- নির্বাচনে সকলের দোয়া ও সহযোগিতা চান ফাতেমা বেগম
- সালথায় ওয়াদুদ মাতুব্বরের নির্বাচনী পথসভা জনসভায় পরিণত
- নগরকান্দায় ভূত আতঙ্কে অসুস্থ একাধিক শিক্ষার্থী
- শ্যামনগরে মৎস্য ঘের জবরদখল ও লুটপাটের প্রতিবাদে মানববন্ধন
- ‘কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণে পুলিশের পাশাপাশি অভিভাবকদের সচেতন থাকতে হবে’
- ওয়ালটন ৪২তম জাতীয় মহিলা দাবা শুরু সোমবার
- মহম্মদপুরে নারীদের নিয়ে আনারস প্রতীকের উঠান বৈঠক
- চিনা বাদাম চাষে ঝুঁকছেন জগন্নাথপুরের কৃষকরা
- প্লাস্টার হাতে কানে গিয়েছিলেন ঐশ্বরিয়া
- রিজার্ভ বিষয়টির ‘রাজনৈতিক’ ব্যবহার বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে
- গোপালগঞ্জে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ঘেরাও, স্মারক লিপি পেশ
- ঠাসা শিডিউল করায় বোর্ডের সমালোচনা হরভজনের
- চুয়াডাঙ্গায় দুগ্ধপণ্য উৎপাদনে প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
- ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির জাতীয় সম্মেলনে সিলেটের নেতৃবৃন্দের যোগদান
- জৈন্তাপুরে পুলিশি অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক আটক
- সিসিক মেয়র আনোয়ারুজ্জামানের সাথে হোল্ডিং ট্যাক্স ইস্যু নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র শুরু
- ফরিদপুর জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভা
- পাংশায় সন্ত্রাসী হামলার শিকার ইউপি সদস্য মহিন
- বিচারের আগে ‘মিডিয়া ট্রায়াল’ অমানবিক : আইজিপি
- সাগরে ৬৫ দিন মাছ আহরণ বন্ধ, দুশ্চিন্তায় জেলেরা
- ‘ভোটাররা রাজনৈতিকভাবে বিভক্ত হওয়ায় উপস্থিতি কম’
- এনবিআর চেয়ারম্যানকে আদালত অবমাননার নোটিশ
- ক্যান্সারের ওষুধ উৎপাদনে রসাটমের নতুন প্রযুক্তি
- ইয়াকুতিয়া নিউক্লিয়ার আইসব্রেকারে জ্বালানী সরবরাহ সম্পন্ন
- কাপাসিয়ায় শিক্ষকের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচারকারীর বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
- সোমবার থেকে ৬৫ দিন সমুদ্রে মাছ ধরা নিষেধ
- ইশরাককে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
- মানুষের জীবনে প্রতিটি ক্ষেত্রে সঠিক পরিমাপের গুরুত্ব অপরিসীম
- ৬ লেন প্রকল্পে টেন্ডার হওয়ার আগে গাছ কাটা যাবে না
- দেশের বাজারে আসছে নাম্বার ওয়ান স্মার্টফোন অনার ম্যাজিক ৬ প্রো
- স্কুল ছুটি দিয়ে শিক্ষক কর্মচারী নিয়ে দাওয়াত খেতে গেলেন প্রধান শিক্ষক
- যে কারণে এসএসসিতে ছাত্রীরা এগিয়ে
- সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার নিখোঁজ
- কিরগিজস্তানে কোনো বাংলাদেশির হতাহতের খবর মেলেনি
- ‘বিএনপি একটা জালিয়াত রাজনৈতিক দল’
- ‘এরকম চললে বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্রের মর্যাদা হারাবে’
- মরা নদের গল্প
- গাজায় ইসরাইলের হামলায় নিহত ১২১ ফিলিস্তিনি
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !