ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস ও স্বাধীনতা সংগ্রামে বাঙালির প্রথম আত্মদান
মানিক লাল ঘোষ
১৯৪৭ সালের ১৪ ই আগস্ট দ্বি-জাতির ভিত্তিতে জন্ম নেয় পাকিস্তান নামের একটি রাষ্ট্র। যে রাষ্ট্রের দুইটি প্রদেশ। একটি পূর্ব পাকিস্তান, অন্যটি পশ্চিম পাকিস্তান। জন্মলগ্ন থেকেই দুই প্রদেশের মধ্যে শুধু দূরত্ব বৈষম্য ছিল তা নয়। দূরত্ব ছিলো চিন্তা-চেতনা, সংস্কৃতি, ভাষার ব্যবহার থেকে সবখানে। পাকিস্তান জন্মলাভের পর থেকেই চলছিল পূর্ব পাকিস্তানে বসবাসরত বাঙালিদের ওপর তাদের ঔপনিবেশিক শোষণ ও শাসন। পাকিস্তানের এই বিমাতা সুলভ বৈষম্যমূলক আচরণ এবং বাঙালির ওপর প্রথম আঘাত আসে সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণকে উপেক্ষা করে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা না করে উর্দুকে পাকিস্তানে রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেয়ার মধ্য দিয়ে।
বাঙালিদের ওপর পাকিস্তান সরকারের এই শোষণ, নীপিড়নের বিরুদ্ধে ক্ষোভের দাবানল জ্বলতে শুরু করে। ইতিহাসবিদ ও রাজনীতিকদের বিভিন্ন লেখা ও সাক্ষাতকারে প্রকাশিত তথ্যমতে, বাঙালির ক্ষোভ প্রকাশের ধারাবাহিকতায় ১৯৬৬ সালে ৫ ও ৬ ই ফেব্রুয়ারি লাহোরে সম্মিলিত বিরোধী দলসমূহের এক কনভেনশনে অংশগ্রহণ করে বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলার জনগণকে বৈষম্যের হাত থেকে রক্ষার লক্ষ্যে ৫ই ফেব্রুয়ারি ৬ দফা দাবি উত্থাপন করেন। কিন্তু উক্ত কনভেনশনের সভাপতি চৌধুরী মোহাম্মদ আলী ছয় দফা দাবি নিয়ে আলোচনা করার অসম্মতি জানান। শুধু তাই নয় বরং পরের দিন ৬ ই ফেব্রুয়ারি তৎকালীন অনেক জাতীয় পত্রিকায় বঙ্গবন্ধুকে বিচ্ছিন্নতাবাদী হিসাবে আখ্যায়িত করে সংবাদ পরিবেশন করে । এই ঘটনায় বিস্মিত ও মর্মাহত হন বঙ্গবন্ধু। তিনি উক্ত কনভেনশন বয়কট করেন এবং ১১ ই ফেব্রুয়ারি দেশে ফিরে ফিরে এসে সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে এ বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন এবং ২০ শে ফেব্রুয়ারি আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির সভা আহ্বান করেন। ঐ সভায় সর্বসম্মতিক্রমে বঙ্গবন্ধুর পেশকৃত ৬ দফা সর্বসম্মতি ক্রমে অনুমোদিত হয় এবং দলীয় কর্মসূচি হিসাবে ৬ দফাকে গ্রহণ করা হয়।
১৯৬৬ সালের মার্চ মাসের ১৮, ১৯ ও ২০ তারিখে অনুষ্ঠিতব্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলনে ৬ দফা দাবি সম্মিলিত ‘ছয় দফা’ প্রচার ও প্রকাশের জন্য বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ছয় সদস্য বিশিষ্ট ‘উপ-কমিটি’ গঠন করা হয়। সিদ্ধান্ত হয়, তাঁরই নামে ‘আমাদের বাঁচার দাবি: ছয় দফা কর্মসূচি’ শীর্ষক একটি পুস্তিকা মুদ্রিত ও প্রকাশ করার। পরে পুস্তকটি নেতাকর্মীদের মধ্যে বিতরণ করা হলে ব্যাপক সাড়া মেলে। তারপর থেকেই বঙ্গবন্ধু ৬ দফা দাবিকে বাংলার জনগণের প্রাণের দাবি হিসাবে স্বীকৃতি লাভের জন্য বাংলার মাঠে-ঘাটে ৬ দফার ফেরিওয়ালা হয়ে প্রচারে নেমে পরেন।
খুব অল্প সময়ের মধ্যে এই দাবিকে জনগণের দাবি হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করতে সমর্থন হন বঙ্গবন্ধু। ১৯৬৬ সালের ৮ ই মে বঙ্গবন্ধুকে নিরাপত্তা আইনে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার পরবর্তীতে একদিকে চলে বিচারের নামে প্রহসন আর অন্যদিকে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে এই প্রহসন বিচার ও বঙ্গবন্ধুকে কারাগার থেকে মুক্ত করবার লক্ষ্যে রাজপথে নেমে আসে বাংলার ছাত্র-জনতা। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত হয় শ্রমজীবী মেহনতি মানুষের আন্দোলন। ছড়িয়ে পড়ে আন্দোলনের দাবানল।
১৯৬৬ সালের ৭ জুন ৬ দফা দাবির পক্ষে তীব্র গণ-আন্দোলনের সূচনা হয় দেশব্যাপী। এই দিনে আওয়ামী লীগের ডাকা হরতালে টঙ্গী, ঢাকা, নারায়ণগঞ্জে পুলিশ ও ইপিআরের গুলিতে মনু মিয়া, শফিক, শামসুল হকসহ ১১ জন বাঙালি শহীদ হন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক জীবনের অন্যতম গৌরবময় অধ্যায় হলো এই ৬ দফা আন্দোলনে নেতৃত্ব। ৬ দফার পক্ষে জনমত সংগঠিত করার লক্ষ্যে সারা বাংলায় গণসংযোগ শুরু করেন শেখ মুজিবুর রহমান। ঐ সময় গণসংযোগকালে তাঁকে সিলেট, ময়মনসিংহ ও ঢাকায় বারবার গ্রেফতার করা হয়। ১৯৬৬ সালের প্রথম তিন মাসে তিনি ৮ বার গ্রেফতার হন।
পাকিস্তানের বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধুকে মুক্ত করতে সংঘবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তোলার প্রত্যয় ছাত্রজনতার। তাদের ঢল দেখে পাকিস্তান সামরিক সরকার ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে ১৯৬৯ সালের ২২ই ফেব্রুয়ারি বাধ্য হয়ে বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রত্যাহার করে। মুক্তি পায় বাঙালির মুক্তির দূত। শত নির্যাতন , জেল-জুলুমের পরও বাঙালি স্বাধীকার আদায়ের দাবি থেকে সরে দাঁড়াননি বঙ্গবন্ধু।বরং আরো বেশি একত্রিত হয়ে তাঁদের প্রাণের দাবি ৬ দফা বাস্তবায়নে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দেন। এ আন্দোলনের মধ্য দিয়েই ১৯৬৯ এর গণঅভ্যূত্থান হয়। ৬ দফা আন্দোলনের মধ্য দিয়েই আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মুজিবুর রহমান ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিতে ভূষিত হন। এরপর ১৯৭০ এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগ তথা বাঙালি জাতি বিপুল বিজয় পায়। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের মধ্য দিয়ে বিশ্বের মানচিত্রে স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম হয়।
১৯৭৫ সালে জাতির পিতাকে হত্যার মধ্য দিয়ে ইতিহাস বদলে ফেলার ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রের নামে স্বাধীনতা বিরোধী চক্র। মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর অবদান, বাঙালির মুক্তির সনদ ঐতিহাসিক ৬ দফা, ৬৯ গণঅভ্যুথান সব ইতহাস অজানা আর অচেনা হয়ে ওঠে বাঙালির কাছে। তরুণ প্রজন্মের অনেকেই জানে না কী ছিলো বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ছয় দফায়।
যা ছিল ছয় দফায়:
১ : শাসনতান্ত্রিক কাঠামো ও রাষ্ট্রের প্রকৃতিঃ দেশের শাসনতান্ত্রিক কাঠামো এমনি হতে হবে, যেখানে পাকিস্তান হবে একটি ফেডারেশনভিত্তিক রাষ্ট্রসংঘ এবং তার ভিত্তি হবে লাহোর প্রস্তাব। সরকার হবে পার্লামেন্টারী ধরনের। আইন পরিষদের (Legislatures) ক্ষমতা হবে সার্বভৌম এবং এই পরিষদও নির্বাচিত হবে সার্বজনীন ভোটাধিকারের ভিত্তিতে জনসাধারণের সরাসরি ভোটে।
২ : কেন্দ্রীয় সরকারের ক্ষমতাঃ কেন্দ্রীয় (ফেডারেল) সরকারের ক্ষমতা কেবল মাত্র দু'টি ক্ষেত্রেই সীমাবদ্ধ থাকবে- যথা, দেশরক্ষা ও বৈদেশিক নীতি। অবশিষ্ট সকল বিষয়ে অঙ্গ-রাষ্ট্রগুলির ক্ষমতা থাকবে নিরঙ্কুশ।
৩ : মুদ্রা বা অর্থ-সমন্ধীয় ক্ষমতাঃ মুদ্রার ব্যাপারে নিম্নলিখিত দু'টির যে কোন একটি প্রস্তাব গ্রহণ করা চলতে পারেঃ- (ক) সমগ্র দেশের জন্যে দু'টি পৃথক, অথচ অবাধে বিনিময়যোগ্য মুদ্রা চালু থাকবে। অথবা (খ)বর্তমান নিয়মে সমগ্র দেশের জন্যে কেবল মাত্র একটি মুদ্রাই চালু থাকতে পারে। তবে সেক্ষেত্রে শাসনতন্ত্রে এমন ফলপ্রসূ ব্যবস্থা রাখতে হবে যাতে করে পূর্ব-পাকিস্তান থেকে পশ্চিম পাকিস্তানে মূলধন পাচারের পথ বন্ধ হয়। এক্ষেত্রে পূর্ব পাকিস্তানের জন্য পৃথক ব্যাংকিং রিজার্ভেরও পত্তন করতে হবে এবং পূর্ব পাকিস্তানের জন্য পৃথক আর্থিক বা অর্থবিষয়ক নীতি প্রবর্তন করতে হবে।
৪ : রাজস্ব, কর, বা শুল্ক সম্বন্ধীয় ক্ষমতাঃ ফেডারেশনের অঙ্গরাজ্যগুলির কর বা শুল্ক ধার্যের ব্যাপারে সার্বভৌম ক্ষমতা থাকবে। কেন্দ্রীয় সরকারের কোনরূপ কর ধার্যের ক্ষমতা থাকবে না। তবে প্রয়োজনীয় ব্যয় নির্বাহের জন্য অঙ্গ-রাষ্ট্রীয় রাজস্বের একটি অংশ কেন্দ্রীয় সরকারের প্রাপ্য হবে। অঙ্গরাষ্ট্রগুলির সবরকমের করের শতকরা একই হারে আদায়কৃত অংশ নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের তহবিল গঠিত হবে।
৫ : বৈদেশিক বাণিজ্য বিষয়ক ক্ষমতাঃ (ক) ফেডারেশনভুক্ত প্রতিটি রাজ্যের বহির্বাণিজ্যের পৃথক পৃথক হিসাব রক্ষা করতে হবে। (খ) বহির্বাণিজ্যের মাধ্যমে অর্জিত বৈদেশিক মুদ্রা অঙ্গরাজ্যগুলির এখতিয়ারাধীন থাকবে। (গ) কেন্দ্রের জন্য প্রয়োজনীয় বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদা সমান হারে অথবা সর্বসম্মত কোন হারে অঙ্গরাষ্ট্রগুলিই মিটাবে। (ঘ) অঙ্গ-রাষ্ট্রগুলির মধ্যে দেশজ দ্রব্য চলাচলের ক্ষেত্রে শুল্ক বা করজাতীয় কোন রকম বাধা-নিষেধ থাকবে না। (ঙ) শাসনতন্ত্রে অঙ্গরাষ্ট্রগুলিকে বিদেশে নিজ নিজ বাণিজ্যিক প্রতিনিধি প্রেরণ এবং স্ব-স্বার্থে বাণিজ্যিক চুক্তি সম্পাদনের ক্ষমতা দিতে হবে।
৬ : আঞ্চলিক সেনাবাহিনী গঠনের ক্ষমতাঃ আঞ্চলিক সংহতি ও শাসনতন্ত্র রক্ষার জন্য শাসনতন্ত্রে অঙ্গ-রাষ্ট্রগুলিকে স্বীয় কর্তৃত্বাধীনে আধা সামরিক বা আঞ্চলিক সেনাবাহিনী গঠন ও রাখার ক্ষমতা দিতে হবে।
বঙ্গবন্ধুর ঘোষিত এই ছয় দফাকে কেউবা বলছেন ম্যাগনাকার্টা, কেউবা আখ্যায়িত করেছেন বাঙালির মুক্তির সনদ হিসেবে। আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য, ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু বলেন, পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রটির জন্মলগ্ন থেকেই পাকিস্তানের জনসংখ্যার শতকরা ৫৬ জন , বাঙালিরা তাদের স্বাধীকার ভোগ করতে পারেনি। এক ধরনের ঔপনিবেশিক শাসন ও শোষণ পূর্ব বাংলার ওপর চাপিয়ে রাখা হয়েছিল এবং শোষণের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হতো। এই বিষয়টি অনুধাবন ও চিহ্নিত করে পাকিস্তানের দুঃশাসন থেকে মুক্তির দিশারী হিসেবে ছয় দফা দাবি প্রনয়ণ করেছিলেন বঙ্গবন্ধু। আর বঙ্গবন্ধুর এই দাবি বাস্তবায়নে ১৯৬৬ সালের ৭ জুনের হরতালে আত্মহুতি দিয়েছিলেন ১১ জন বাঙালী। অনেকেই মনে করেন, ৭ জুনের হরতালকে কেন্দ্র করে যে রক্ত ঝরেছিলো বাঙালি জাতির হদপিন্ড থেকে, স্বাধীনতা আন্দোলনের জন্য এটাই বাঙালির প্রথম রক্তদান। এই আত্মাহুতির মধ্য দিয়ে পাকিস্তান জালেমদের তারা জানান দেয় অধিকার আদায়ে মুক্তি সংগ্রামে জীবন দিতে প্রস্তুত হচ্ছে বাঙালি। ভবিষ্যতে তাদের আর কেউ দাবিয়ে রাখতে পারবে না। এই দিনে শহীদদের স্মরণে ৭ জুন পালন করা হয় ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস হিসেবে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগসহ মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী বিভিন্ন রাজনৈতিক দল যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করে দিবসটি। পালন করে না শুধু বিএনপিসহ কয়েকটি রাজনৈতিক সংগঠন। এবিষয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের মন্তব্য - যারা স্বাধীনতার মাইল ফলক ৭ জুন তথা ৬ দফাকে অস্বীকার করে তারা মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধকে বিশ্বাস করে না।
ইতিহাসের অমীমাংসিত সত্যতে যারা মানতে চায়না তারা একদিন ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে, অলরেডি হওয়ার পথে শুধু সময়ের অপেক্ষা মাত্র।
লেখক : সহ সভাপতি, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন ও বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কার্যনির্বাহী সদস্য।
পাঠকের মতামত:
- সোলসের গানে মুগ্ধ ডেনভার
- ধামরাইয়ের সাবেক চেয়ারম্যানের ছোটো ভাইয়ের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
- জাতীয় সংসদে গ্রাম আদালত বিল পাস
- নগরকান্দায় কালবৈশাখী ঝড়ে বজ্রপাতের শব্দে ২১ ছাত্র আহত
- আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম
- দুই ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়
- গোপালগঞ্জে ২০ দিন পর ব্যবসায়ীর লাশ উত্তোলন
- বাগেরহাটে ছাদ থেকে পড়ে সৌদি প্রবাসীর মৃত্যু
- মোংলা বন্দরে কাস্টমসের শুল্ক জটিলতায় আটকা ২০ অ্যাম্বুলেন্স, বারবিডা’র ক্ষোভ
- সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর জন্মদিন আগামীকাল
- সরিষাবাড়ী উপজেলা পরিষদ নির্বাচন স্থগিত
- ফরিদপুর সদর উপজেলা নির্বাচনের ভোট কাল
- দিনাজপুরে আইইবি’র ৭৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন
- শ্যামনগরের দুর্গম দুই দ্বীপ ইউনিয়নে আজই যাচ্ছে ব্যালট
- দিনাজপুরে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ শুরু
- বাগেরহাটে দু’টি উপজেলায় নির্বাচন, ভোট কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে নির্বাচনী সামগ্রী
- দিনাজপুরে ৩ উপজেলায় নির্বাচন বুধবার
- ওয়ালটন হাই-টেক পার্কে সর্বজনীন পেনশন স্কিমের ‘অবহিতকরণ ও উদ্বুদ্ধকরণ’ কর্মশালা
- মহম্মদপুরে হাজী বজলুর রহমান মাস্টার আর নেই
- পলাশবাড়ীতে মেয়র পুত্রের ব্যক্তিগত উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ
- উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় ভূঞাপুরে বিএনপি নেতা বহিষ্কার
- ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত
- মির্জাপুরে গজারি বনে আগুন ধরিয়ে ফায়দা লুটতে চায় দুর্বৃত্তরা
- টানা পঞ্চমবার প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন পুতিন
- বোয়ালমারীতে বজ্রপাতে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীসহ আহত ৮, দুই গরুর মৃত্যু
- শতবর্ষী জেলা পরিষদ ভবনসহ পুরাতন সকল ভবন রক্ষার দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
- পলাশবাড়ীতে মাংস ব্যবসায়ীদের নিয়ে অবহিতকরণ সভা
- ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা’ খচিত স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ শুরু
- হাসিনা সাহিদ মাধ্যমিক মডেল একাডেমীতে খোলা আকাশের নিচে চলছে ক্লাস
- ‘সতর্ক হতে হবে আইএমএফের পরামর্শে কর ছাড় প্রত্যাহারে’
- ‘ডেঙ্গুতে মাকে হারিয়েছি, আর কেউ যেন না হারায়’
- ‘৬ মাসের মধ্যে থার্ড টার্মিনালের পুরোপুরি ব্যবহার করা যাবে’
- ‘কৃষকদের হয়রানি করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
- লালপুরে দুস্থদের মাঝে যাকাত ফান্ডের নগদ অর্থ বিতরণ
- জনগণের সেবা করার সুযোগ চাই: মন্নু
- কেন্দ্রে কেন্দ্রে যাচ্ছে নির্বাচনী সরঞ্জাম, ব্যালট যাবে সকালে
- ‘প্রকল্প কতটুকু জনকল্যাণে লাগবে আগে বিবেচনা করুন’
- ঈশ্বরদীতে খরায় পুড়ছে সবজি ক্ষেত, উৎপাদন নিয়ে শঙ্কা
- রাত পোহালেই রাজবাড়ীর ২ উপজেলায় ভোট, কেন্দ্রে যাচ্ছে সরঞ্জাম
- জুমা আক্তার স্পেনে প্রথম বাংলাদেশি চিকিৎসক
- থ্যালাসেমিয়া সম্পর্কে জানতে প্রয়োজন সচেতনতা
- গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার সাহসী প্রত্যাবর্তন
- লোহাগড়ায় চেয়ারম্যান প্রার্থী তারিকুল ইসলাম উজ্জলের ব্যাপক গণসংযোগ
- অতিরিক্ত লবণ খাওয়া ক্ষতিকর
- রোহিঙ্গাদের জন্য আরও তহবিল সংগ্রহের আহ্বান জানালেন প্রধানমন্ত্রী
- কাপাসিয়ায় উপজেলা নির্বাচন বিষয়ক প্রেস ব্রিফিং
- কালিহাতীতে কাভার্ডভ্যান-ট্রাকের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত দুই
- মহম্মদপুরের নহাটা ইউনিয়নে আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস প্রতীকের অফিসের উদ্বোধন
- সাতক্ষীরায় অপরিপক্ক আম জব্দ, দুই ব্যবসায়িকে জরিমানা
- এবার দেশে সংবর্ধনা পেলেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !