পদ্মা সেতু ও বাংলাদেশের অর্থনীতি
মোহাম্মদ ইলিয়াছ
বাংলাদেশ স্বাধীন-সার্বভৌম একটি দেশ।দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী এক সশস্ত্র সংগ্রামের ভেতর দিয়ে যে বীর বাঙালি জাতি তার হাজার বছরের কাঙ্ক্ষিত স্বপ্ন স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনতে পারে, সে জাতি হলো সদা অদম্য ও দুর্নিবার । দুনিয়ার কোনো শক্তি তার উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রাকে রুখে দিতে পারবে না। বাংলাদেশ আকাশসম উচ্চতাকে জয় করবে, দুর্ভেদ্য,অনুপমেয় সকল সূচককে স্পর্শ করবে এবং বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে আত্মমর্যাদাশীল এক বিস্ময়কর ও শক্তিশালী জাতি হিসেবে তার আত্মপ্রকাশ করবে। কারণ আমাদের আছে লৌহমানবী, অচিন্তনীয় মেধা, অবিচল আস্থা ও আত্মপ্রত্যয়ের দৃপ্ত প্রতীক শেখ হাসিনা। যিনি শপথে অসম্ভব ও দুরূহ কর্মকাণ্ডের সফল বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে গোটা বিশ্বকে চমকে দিয়েছে। ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের এই স্বপ্নের সোনার বাংলা!
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইস্পাত কঠিন মনোবল নিয়ে এদেশের সার্বিক উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির চাকাকে অধিকতর সচল রাখতে বিরামহীন কর্মযজ্ঞ সম্পন্ন করে চলেছেন। দেশ ও দেশের মানুষের জন্য তিনি সম্ভাব্য সকল চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে যাচ্ছেন; সুনিপুণ দক্ষতার সঙ্গে একের পর এক মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছেন। পদ্মা সেতুর বাস্তবায়ন দেশের ইতিহাসে তেমনি এক অবিস্মরণীয় অর্জন, যা আমাদের সামগ্রিক অর্থনীতিকে অনেক উচ্চতায় নিয়ে যাবে।বিশ্বে অর্থনীতিতে এক নব শক্তি তে রুপান্তরিত হবে।অধিকন্তু বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। এই নদীগুলো একদিকে যেমন আমাদের প্রাণপ্রিয় মাতৃভূমিকে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপূর্ব লীলাভূমির রূপ দিয়েছে, অন্যদিকে অভ্যন্তরীণ সড়ক যোগাযোগকে করেছে বিচ্ছিন্ন। এই বিচ্ছিন্নতার সংযুক্তি ঘটাতেই নদীর বুকে নির্মিত হয়েছে অনেক সেতু।
যমুনার ওপরে বঙ্গবন্ধু বহুমুখী সেতু, গড়াই নদীতে লালন শাহ সেতু, মেঘনায় রয়েছে বাংলাদেশ-জাপান মৈত্রী সেতু-১, ব্রহ্মপুত্র ও বুড়িগঙ্গায় আছে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু। দক্ষিণবঙ্গের ২১ জেলার মানুষের দীর্ঘদিনের হৃদয়ে লালিত স্বপ্ন ছিল প্রমত্ত পদ্মার বুকে একটি কাঙ্ক্ষিত সেতু। যা বর্তমান সরকারের ঐতিহাসিক অর্জন হিসেবে আজ কোটি কোটি মানুষের সেই স্বপ্ন আজ বাস্তবে দৃশ্যমান।এটির সাথে জড়িত বাংলাদেশের কোটি মানুষের স্বপ্ন, আবেগ আর ভালোবাসা। এটি শুধু মাত্র একটি সেতু নয়; বরং এটি শত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে, সকল ইন্দ্রজাল কে অনবদমিত করে পদ্মার বুকে উদিত একটি মোহমুগ্ধ নবারুণ সোনালী সততার প্রতীক।
৭ ডিসেম্বর ২০১৪ সালে পদ্মার ওপর সেতু নির্মাণের কাজ শুরু করে বাংলাদেশ। ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য এবং ১৮ দশমিক ১০ মিটার প্রস্থের বৃহদাকার সেতুটি মুন্সীগঞ্জের লৌহজংয়ের সঙ্গে সংযুক্ত করেছে শরীয়তপুরের জাজিরা ও মাদারীপুরের শিবচরকে। নির্মাণাধীন এই সেতুর মাধ্যমে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের সঙ্গে উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের মিলন ঘটেছে। তবে এরই মধ্যে আমরা জানতে পারছি, স্বপ্নের নতুন নাম ভোলা সেতু; প্রায় ১০ কিলোমিটার বিস্তৃত ও চার লেনে নির্মিতব্য এ সেতুই হবে দেশের দীর্ঘতম সংযোগ সেতু, যা বরিশাল ও ভোলার মধ্যে সংযোগ ঘটাবে। পদ্মা সেতু বাস্তবায়নের অভিজ্ঞতাই আমাদের সর্ববৃহৎ ভোলা সেতুর প্রকল্প গ্রহণে আত্মপ্রত্যয়ী করে তুলেছে, এটাই সত্য।
বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জনের পর থেকেই নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে বর্তমান অবস্থানে এসে পৌঁছেছে। এর মধ্যে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ অবশ্যই দেশের জন্য এক অকল্পনীয় ঘটনাই বটে! যদিও পদ্মা সেতু বাংলাদেশের একমাত্র মেগা প্রকল্প নয়, এর আগেও এদেশে বহু মেগা প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে। তবে পদ্মা সেতুর বিষয়টা সম্পূর্ণ ভিন্নতর। কেননা এই সেতু নির্মাণ নিয়ে ঘটে গেছে অপ্রত্যাশিত নানা ঘটনা; কেউ কেউ মেতে উঠেছিল গভীর ষড়যন্ত্রে। কিন্তু সকল চক্রান্তের জাল ছিন্ন করে পদ্মা সেতু আজ দৃশ্যমান হয়েছে; বিস্ময়কর হলেও সত্য যে, এই সেতু নির্মাণে বাংলাদেশ কারও কাছে সাহায্য প্রার্থনা করেনি। এটি আমাদের আত্মগৌরব,সম্মান ও আত্ম অহংকার জায়গাটিকে মজবুত ভিত্তি দিয়েছে।
যে দেশে সত্তরের দশকেও শতকরা ৮০ ভাগ মানুষ দরিদ্রসীমার নিচে বাস করত, বৈদেশিক সাহায্যের ওপর নির্ভরশীল দেশ হিসেবে আমাদের অবস্থা ছিল তলাবিহীন ঝুড়ির মতো, সেই দেশ এখন নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু এবং এর সংযোগ সড়ক নির্মাণের বিশাল কর্মযজ্ঞ বাস্তবায়ন করছে, এই গৌরববোধ ও আভিজাত্যের অনন্য অহংকার। বিশ্ব বাংলাদেশকে যে চোখে দেখত, এখন সেই চোখে দেখার দিন ফুরিয়ে গেছে। বাংলাদেশ এখন অর্থনৈতিক সক্ষমতার দেশ। প্রতিটি অঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য গতিতে উন্নতি ও অগ্রগতি সাধন করে চলেছে বাংলাদেশ। মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে অর্থাৎ ১৯৭৩-৭৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের ৪৮ শতাংশ মানুষ ছিল হতদরিদ্র। আর বর্তমানে বাংলাদেশে দরিদ্রতার হার ২০ দশমিক ৫ শতাংশ; যা ২০১৫ সালেও ছিল ২৮ দশমিক ৫ শতাংশ। বর্তমানে বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ২০৬৪ মার্কিন ডলার। যা নিকট ভবিষ্যতে আমাদের সুনিশ্চিতভাবেই মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করবে।
এক সময় বড় বড় প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য আমাদের বিশ্বব্যাংক বা আইএমএফ, জাইকা,আইডিবি এমনকি দাতা দেশগুলোর দিকে তীর্থের কাকের মতোতাকিয়ে থাকতে হতো। মনে করা হতো, বৈদেশিক সহায়তা ছাড়া এ দেশ কোনো মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে পারবে না। কিন্তু জাতির পিতার কন্যা, দেশরত্ম শেখ হাসিনা সেটিকে ভুল প্রমানিত করে এক অনন্য অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।এখন বাংলাদেশ তার আত্মবিশ্বাস ও অর্থনৈতিক সক্ষমতা কাজে লাগিয়ে নির্মাণ করেছে ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের পদ্মা বহুমুখী সেতু। যেখানে সড়ক ও রেল উভয় মাধ্যমেই সংযোগ স্থাপিত হবে এবং এর মাধ্যমে দেশে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এক বিস্ময়কর বিপল্গব সাধিত হবে। পদ্মা সেতুর নানান অর্থনৈতিক গুরুত্ব রয়েছে। বিভিন্ন দিক থেকেই এই সেতু বাংলাদেশের অর্থনীতিকে সচল ও অধিকতর চাঙ্গা করতে ব্যাপক ভূমিকা পালন করবে। এই সেতু চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই মানুষ ও পণ্য পরিবহনে বৈপ্লবিক পরিবর্তন পরিদৃষ্ট হবে। পদ্মা সেতু ঢাকার সঙ্গে দক্ষিণাঞ্চলের ২১টি জেলার যোগসূত্র স্থাপন করবে।
বর্তমানে দেশের দক্ষিণাঞ্চলে শিল্পায়নের অবস্থা তেমন উন্নত ও যুগোপযোগী নয়। অন্যান্য অঞ্চল থেকে বেশ পেছনেই পড়ে আছে দেশের দক্ষিণাঞ্চল। এই অঞ্চলে কৃষিপণ্য উৎপাদন হয় বটে, কিন্তু যোগাযোগ সমস্যার কারণে দরিদ্র কৃষক তার উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্য মূল্য প্রাপ্তি থেকেু বঞ্চিত থেকে যাচ্ছেন। পদ্মা সেতু এই পরিস্থিতির অবসান ঘটাবে। তাই আমরা বলতে পারি, পদ্মা সেতু দক্ষিণাঞ্চলের কৃষকদের ভাগ্য পরিবর্তনে যেমন ভূমিকা রাখবে, অন্যদিকে কৃষকরা আরও অধিক হারে উৎপাদন করবেন। পাশাপাশি এ সেতুকে কেন্দ্র করে নতুন শিল্প-কলকারখানা গড়ে উঠবে, যা দেশের সামগ্রিক অর্থনীতিকে সচল রাখবে।
দক্ষিণাঞ্চলে অনেক পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে, যা ভ্রমণপ্রেমীদের আকৃষ্ট করে থাকে। সুন্দরবন, কুয়াকাটা, ষাটগম্বুজ মসজিদের মতো অনেক পর্যটন কেন্দ্র ওই অঞ্চলের যাতায়াত ব্যবস্থার অনুপযোগিতার কারণে মানুষের কাছে অনাগ্রহের বিষয় ছিল। পদ্মা সেতুর মাধ্যমে এখন তা নাগালের মধ্যে চলে আসবে। এসব পর্যটন কেন্দ্রের অবকাঠামোগত উন্নয়ন সাধন করে তা থেকেও রাষ্ট্র প্রচুর অর্থ আয় করতে সমর্থ হবে। নানা দিক বিবেচনায় আমরা নিঃসংকোচে বলতে পারি, স্বপ্নের পদ্মা সেতু বাংলাদেশের মানুষের অনাগত স্বপ্ন পূরণে সারথির কাজ করবে। এ দেশ নিজের অর্থায়নে এত বিশাল সেতু নির্মাণ করতে পারলে, ধীরে ধীরে আরও অবকাঠামোগত উন্নয়ন নিজ অর্থেই সম্পন্ন করতে পারবে। পদ্মা সেতুর বাস্তবায়ন বাংলাদেশের অর্থনীতির চাকা তরান্বিত কর, জাতীয় মনোবল ও সক্ষমতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
লেখক : সহকারী অধ্যাপক ও বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরে।
পাঠকের মতামত:
- ছোটরা ভুল করতে করতে শিখবে
- ওরা ভস্মমুখ
- রূপকথার গল্প
- দেশ-জনগণের জন্য কাজ করতে আ.লীগকর্মীদের প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- ‘মানবসম্পদ উন্নয়নে উচ্চশিক্ষার বিকল্প নেই’
- দুর্নীতি মামলায় তদন্তের মুখে মাহাথির মোহাম্মদ
- টানা ২৭ দিন ধরে তাপপ্রবাহ, ৭৬ বছরের মধ্যে রেকর্ড
- নড়াইলে জমজমাট ঘুড়ি উৎসব অনুষ্ঠিত
- ‘বর্তমান সরকারের আমলে পাহাড়ে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে’
- শনিবার ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়
- বাংলাদেশ যুব ঐক্য পরিষদ ফরিদপুর জেলা শাখার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন
- বৈদ্যুতিক পাখা মেরামত করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যু
- শ্রীনগরে মসিউর রহমান মামুনের উঠান বৈঠক অব্যাহত
- কাপাসিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস মার্কার প্রার্থীর গণসংযোগ
- কালুখালী থেকে অস্ত্র-গুলিসহ ২ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
- সাঁথিয়ায় অগ্রনী ব্যাংকের ভোল্ট থেকে ১০ কোটি টাকা উধাও, গ্রেফতার ৩
- রোহিঙ্গাদের কারণে কক্সবাজারে দীর্ঘস্থায়ী খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা : এফএসআইএন
- নড়াইলের পানচাষী কার্তিকের স্বপ্ন পুড়ে ছাই
- গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে বাংলাদেশ, প্রধানমন্ত্রীর সফরে চোখ সবার
- চাল আমদানি না করায় সাশ্রয়ী হয়েছে ডলার
- তীব্র তাপদাহে পথচারী ও গরীব মানুষের পাশে যুবলীগ
- ফরিদপুরে ইসলামী আন্দোলনের বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ
- সালথায় বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ আদায়
- ডিলারের সাথে খাদ্য কর্মকর্তার বিরোধে চাল পাচ্ছে না ৫০০ ওএমএস কার্ডধারী
- উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় ৭৩ জনকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
- চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ ৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড
- মহম্মদপুরে ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হলেন মুনমুন খান
- হিলিতে গরুবোঝাই নছিমনের ধাক্কায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- মোবাইল ইন্টারনেটের গতিতে ৬ ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ
- বাগেরহাটে গাছচাপা পড়ে মুয়াজ্জিনের মৃত্যু
- গরমে সবজির দাম আরও বেড়েছে
- বাগেরহাটে জমি সংক্রান্ত বিরোধে কৃষককে পিটিকে হত্যা
- স্মার্ট সুদহারে বিপাকে ব্যবসায়ীরা
- আবারও ঢাকার সিনেমায় পাওলি দাম
- ‘গরমে জনগণের পাশে না দাঁড়িয়ে সমাবেশ করা তামাশা’
- ‘পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য থেকে বিএনপির শিক্ষা নেওয়া উচিত’
- ‘এসটিপি প্ল্যান্ট ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন নয়’
- আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে বিদায়ের ঘোষণা মার্তার
- রিমান্ড শেষে কেএনএফের ২ সদস্য কারাগারে
- ‘দিল্লির দাসত্ব গ্রহণের জন্য দেশ স্বাধীন হয়নি’
- চিকিৎসা খাতে থাইল্যান্ডের বিনিয়োগ চাইলেন প্রধানমন্ত্রী
- দ্বিপক্ষীয় ৫ নথিতে সই করল ঢাকা-ব্যাংকক
- সান্তাহারে তীব্র গরমে পথচারীদের লেবুর শরবত বিতরণ
- ওয়ালটন এসি কিনে ৩৪তম মিলিয়নিয়ার হলেন গাজীপুরের ব্যবসায়ী আব্দুল আলী
- বাওড়ে গোসলে নেমে নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
- শ্রীনগরে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ফিরুজা বেগমের গণসংযোগ অব্যাহত
- যেকোন দুর্যোগ মোকাবেলায় প্রস্তুত আছি : ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
- তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যেও ঈশ্বরদীতে বন্ধ নেই প্রাইভেট-কোচিং
- বিশ্ব বাজারে বাড়লো জ্বালানি তেলের দাম
- টাঙ্গাইলে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করছেন মাটি ব্যবসায়ীরা
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !