পলাশীর যুদ্ধের পতনের কারণগুলো থেকে শিক্ষা নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে আমাদের

ডা. মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ
আজ ২৩ জুন রক্তস্নাত পলাশী দিবস ২০২২। এবছর পলাশী যুদ্ধের ২৬৫ বছর পূর্ণ হলো। পলাশীর যুদ্ধ নিয়ে আবেগনির্ভর রচনা অনেক হয়েছে। আবেগবর্জিত ও বস্তুনিষ্ঠ রচনার পরিমাণ তুলনামূলক কম। যুদ্ধটি ছিল সংক্ষিপ্ত মাত্র নয় ঘন্টার। সকাল আটটা থেকে বিকাল পাচঁটা পর্যন্ত। তাও আবার জয়-পরাজয় নির্ধারিত হয়েছিল শেষ দুই ঘন্টায়। এ সময়ে ক্লাইভের মাত্র তিন হাজার সৈন্য নবাবের প্রায় ৫০ হাজার সৈন্যকে আতর্কিত আক্রমণে কাবু করেছিল। এই ছোট যুদ্ধটির তাৎক্ষণিক ও সুদূরপ্রসারী বড় তাৎপর্য ছিল। আসলে যুদ্ধটি ছিল আগাগোড়া এক গভীর ও সুবিন্যস্ত ষড়যন্ত্রের অংশ। ১৭৫৭ সালের এই দিনে দেশীয় বণিক, বিশ্বাসঘাতক ও ইংরেজ বেনিয়াদের চক্রান্তে পলাশীর প্রান্তরে ২০০ বছরের জন্য বাংলার স্বাধীনতা সূর্য অস্তমিত হয়। এক ঘণ্টার প্রহসনের যুদ্ধে পরাজয় ঘটে বাংলা, বিহার ও ওডিশার নবাব সিরাজউদ্দৌলার।
পলাশীর ২৩ জুনের ইতিহাস প্রকৃত সোনার বাংলাকে শ্মশানে পরিণত করার ইতিহাস। ২৩ জুনের ইতিহাস, বিশ্বাস ঘাতকতার ইতিহাস।১৭৫৭ সালের ১২ জুন কলকাতার ইংরেজ সৈন্যরা চন্দননগরের সেনাবাহিনীর সঙ্গে মিলিত হয়। সেখানে দুর্গ রক্ষার জন্য অল্প কিছু সৈন্য রেখে তারা ১৩ জুন অবশিষ্ট সৈন্য নিয়ে যুদ্ধযাত্রা করে। কলকাতা থেকে মুর্শিদাবাদের পথে হুগলি, কাটোয়ার দুর্গ, অগ্রদ্বীপ ও পলাশীতে নবাবের সৈন্য থাকা সত্ত্বেও তারা কেউ ইংরেজদের পথ রোধ করল না। নবাব বুঝতে পেরেছিলেন, সেনাপতিরাও এই ষড়যন্ত্রে শামিল। কিন্তু ততক্ষণে আর করার কিছু ছিল না।নানা আলীবর্দী খাঁর মৃত্যুর পর ১৭৫৬ সালের ১০ এপ্রিল সিরাজউদ্দৌলা বাংলা-বিহার-ওডিশার সিংহাসনে আসীন হন। তখন তাঁর বয়স মাত্র ২২ বছর। তরুণ নবাবের সঙ্গে ইংরেজদের বিভিন্ন কারণে দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়।
এ ছাড়া রাজসিংহাসনের জন্য লালায়িত ছিলেন সিরাজের পিতামহ আলীবর্দী খাঁর বিশ্বস্ত অনুচর মীর জাফর ও খালা ঘষেটি বেগম। ইংরেজদের সঙ্গে তারা যোগাযোগ করে নবাবের বিরুদ্ধে নীলনকশা পাকাপোক্ত করে। দিন যতই গড়াচ্ছিল, এ ভূখণ্ডের আকাশে ততই কালো মেঘ ঘনীভূত হচ্ছিল। ১৭৫৭ সালের ২৩ এপ্রিল কলকাতা পরিষদ নবাবকে সিংহাসনচ্যুত করার পক্ষে প্রস্তাব পাস করে। এ প্রস্তাব কার্যকর করতে ইংরেজ সেনাপতি লর্ড ক্লাইভ রাজদরবারের অভিজাত সদস্য উমি চাঁদকে এজেন্ট নিযুক্ত করেন। এ ষড়যন্ত্রের নেপথ্য নায়ক মীর জাফর, তা আঁচ করতে পেরে নবাব তাঁকে প্রধান সেনাপতির পদ থেকে অপসারণ করে আবদুল হাদীকে অভিষিক্ত করেন। কূটচালে পারদর্শী মীর জাফর পবিত্র কোরআন শরিফ ছুঁয়ে শপথ করায় নবাবের মন গলে যায় এবং মীর জাফরকে প্রধান সেনাপতি পদে পুনর্বহাল করেন। সমসাময়িক ঐতিহাসিকেরা বলেন, এই ভুল সিদ্ধান্তই নবাব সিরাজের জন্য কাল হয়ে দাঁড়ায়।২৩ জুন সকালেই পলাশীর প্রান্তরে ইংরেজরা মুখোমুখি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হলো। ইংরেজরা ‘লক্ষবাগ’ নামক আমবাগানে সৈন্য সমাবেশ করাল। সকাল আটটার সময় হঠাৎ করেই মীর মদন ইংরেজ বাহিনীকে আক্রমণ করেন। তাঁর প্রবল আক্রমণে টিকতে না পেরে ক্লাইভ তাঁর সেনাবাহিনী নিয়ে আমবাগানে আশ্রয় নেন।
ক্লাইভ কিছুটা বিচলিত হয়ে পড়েন। মীর মদন ধীরে ধীরে অগ্রসর হচ্ছিলেন। কিন্তু মীর জাফর, ইয়ার লতিফ, রায় দুর্লভ যেখানে সৈন্য সমাবেশ করেছিলেন, সেখানেই নিস্পৃহভাবে দাঁড়িয়ে থাকলেন। তাদের সামান্য সহায়তা পেলেও মীর মদন ইংরেজদের পরাজয় বরণ করতে বাধ্য করতে পারতেন। দুপুরের দিকে হঠাৎ বৃষ্টি নামলে সিরাজউদ্দৌলার গোলা–বারুদ ভিজে যায়। তবু সাহসী মীর মদন ইংরেজদের সঙ্গে লড়াই চালিয়ে যেতে লাগলেন। কিন্তু গোলার আঘাতে মীর মদন মৃত্যুবরণ করেন।মীর জাফর আবারও বিশ্বাসঘাতকতা করে তার সৈন্যবাহিনীকে শিবিরে ফেরার নির্দেশ দেন। এই সুযোগ নিয়ে ইংরেজরা নবাবকে আক্রমণ করে। যুদ্ধ বিকেলে শেষ হয় এবং নবাবের ছাউনি ইংরেজদের অধিকারে আসে। ইংরেজদের পক্ষে ৭ জন ইউরোপিয়ান এবং ১৬ জন দেশীয় সৈন্য নিহত হয়।
তখন কোনো উপায় না দেখে সিরাজউদ্দৌলা রাজধানী রক্ষা করার জন্য দুই হাজার সৈন্য নিয়ে মুর্শিদাবাদের উদ্দেশে রওনা দেন। কিন্তু রাজধানী রক্ষা করার জন্যও কেউ তাকে সাহায্য করেনি।১৭৫৭ সালের ৩ জুলাই সিরাজউদ্দৌলাকে মহানন্দা নদীর পাড় থেকে বন্দী করে রাজধানী মুর্শিদাবাদে পাঠিয়ে দেয়। বন্দী হওয়ার সময় নবাবের সঙ্গে ছিলেন তাঁর স্ত্রী লুৎফা বেগম এবং চার বছর বয়সী কন্যা উম্মে জহুরা। এর পরের দিন ৪ জুলাই (মতান্তরে ৩ জুলাই) মীর জাফরের আদেশে তাঁর পুত্র মিরনের তত্ত্বাবধানে আরেক বিশ্বাসঘাতক মোহাম্মদী বেগ সিরাজউদ্দৌলাকে হত্যা করে। মুর্শিদাবাদের খোশবাগে নবাব আলীবর্দী খানের কবরের কাছে তাঁকে কবর দেওয়া হয়।সিরাজের নানা আলীবর্দী খান মৃত্যুবরণ করেন ১৭৫৬ সালের ৯ এপ্রিল। আর পলাশী যুদ্ধে সিরাজের পতন ঘটে ১৭৫৭ সালের ২৩ জুন, অর্থাৎ ১৪ মাস ১৪ দিন পর। সিংহাসনে বসার পর থেকে সিরাজকে প্রতিনিয়ত চারদিকের ষড়যন্ত্রের মোকাবিলা করে টিকে থাকতে হয়েছে।পলাশী যুদ্ধে বাংলা পরাজিত হওয়ার মূল কারণ কী? তা সঠিকভাবে আজও আমাদের জানা নেই।
বিস্ময়কর ব্যাপার হলো এই যে পলাশী যুদ্ধে রবার্ট ক্লাইভের মাত্র ৩ হাজার ২০০ সৈন্যের কাছে সিরাজউদ্দৌলার ৫০ হাজার সৈন্যের অভাবনীয় পরাজয় ঘটে। আশ্চর্যজনক ব্যাপার একটা দেশের হাজারো সৈন্য পরবর্তী সময়ে কোথায় গেল?পলাশী যুদ্ধের মাত্র তিন-চার বছরের পরে মীর কাশিমের কাটোয়া, গিরিয়া, উদয়নালার যুদ্ধে অথবা দিনাজপুর ও রংপুরকে কেন্দ্র করে নূরুল দিন ও ফকির মজনু শাহের যে প্রতিরোধ সংগ্রাম, সেখানেও এসব সৈন্যের ঐক্যবদ্ধ লড়াই দেখতে পাওয়া যায়নি। সে সময় বাংলার নবাব মীর জাফরকে সবাই ক্লাইভের গর্দভ বলে জানতেন। শেষ মহূর্তে বাংলার মানুষেরা কেন তখন সেই গর্দভের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে পারেনি।
পলাশীর প্রান্তরে ইতিহাসের হারিয়ে যাওয়া প্রেক্ষাপটে আজ আমাদের গভীরভাবে নতুন করে উপলব্ধি করতে হবে। ১৭৫৭ সালের ২৩ জুন বাংলার ইতিহাসের এক কলঙ্কিত অধ্যায়। বিশ্বাসঘাতকতার অধ্যায়।অথচ পলাশী যুদ্ধ সম্পর্কে রবার্ট ক্লাইভ তাঁর আত্মজীবনীতে লিখেছিলেন, ‘সেদিন স্থানীয় অধিবাসীরা ইংরেজদের প্রতিরোধ করতে চাইলেই লাঠিসোঁটা আর ইটপাটকেল মেরেই তাদের খতম করে দিতে পারত। কিন্তু এ দেশবাসী তা উপলব্ধি করতে পারেনি।’যেকোনো কারণেই হোক সেদিন বাংলার মানুষ এগিয়ে যায়নি। তাদের রাজনৈতিক সচেতনতার তখন খুবই অভাব ছিল। পলাশীর ট্র্যাজেডির পরেও বাংলার সাধারণ মানুষ, কৃষক সমাজ দৈনন্দিন জীবন, নিত্যদিনের মতোই মাঠে কৃষিকাজ করেছে। ফসল বুনেছে। অথচ পলাশীর যুদ্ধে গোটা জাতীয় জীবনে কী নিদারুণ ভাগ্য বিপর্যয় ঘটল, কয়েক ঘণ্টার প্রহসন যুদ্ধে গোটা জাতির স্বাধীনতা হরণ করে নিয়ে গেল গোটা
কয়েক বেনিয়া ইংরেজ অথচ তাদের টনক নড়ল না। টনক যখন নড়ল, তখন অনেক দেরি হয়ে গেছে। তাদের আর তখন কিছুই করার ছিল না। সিরাজউদ্দৌলা কখনো তার দেশের প্রজাদের সঙ্গে কোনো অবস্থাতেই বিশ্বাস ঘাতকতা করেননি। কখনো স্বেচ্ছায় স্বদেশকে বিকিয়ে দেননি। পলাশীর প্রান্তরে মর্মান্তিক নাট্যমঞ্চে একমাত্র তিনি ছিলেন মূল নায়ক। সিরাজউদ্দৌলা ছিলেন দেশপ্রেমের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত, বাংলার স্বাধীনতার শেষ প্রতীক।
ইতিহাস থেকে দেখা যায়, নবাব সিরাজের সঙ্গে, দেশের সঙ্গে যারা বিশ্বাসঘাতকতা করেছিল, ইতিহাস তাঁদের কাউকেই ক্ষমা করেনি, চক্রান্তকারীদের ভোগ করতে হয়েছে মর্মান্তিক পরিণতি। তাঁদের করুণ পতন ঘটেছে।
২৩ জুন আমাদের জাতীয় জীবনে যেমন এক কলঙ্কের দিন, তেমনি তা এক শিক্ষণীয় দিবসও বটে। বাংলার ইতিহাসে এই পলাশী অধ্যায় যেমন ন্যক্কারজনক হৃদয়বিদারক ঘটনা, তেমনি আমাদের জাতীয় জীবনে এর মাশুল দিতে হয়েছে দীর্ঘ ২০০ বছরের গোলামির জিঞ্জির। ২৩ জুনের পলাশীর ইতিহাস, কিছু বিশ্বাসঘাতক চক্রান্তকারীর যোগসাজশে দেশের স্বাধীনতা বিদেশি বেনিয়াদের হাতে তুলে দেওয়ার ইতিহাস। ২৩ জুনের ইতিহাস প্রকৃত সোনার বাংলাকে শ্মশানে পরিণত করার ইতিহাস।
পরিশেষে একটা কথাই বলতে হয়, স্বাধীনতা দেশের সবচেয়ে বড় সম্পদ। দেশপ্রেম দেশের সবচেয়ে বড় আমানত। এই সত্যটা জীবনের প্রতিটা ক্ষেত্রে প্রত্যেক নাগরিককে আমাদের সর্বদাই মনে রাখতে হবে। প্রত্যেকে প্রত্যেকের অবস্থান থেকে দেশকে ভালোবাসতে হবে।আর পলাশী বিপর্যয়ের পর শোষিত বঞ্চিত শ্রেণী একদিনের জন্যও স্বাধীনতা সংগ্রাম বন্ধ রাখেনি। এ জন্যই ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ সাধারণ জনগণকেই একমাত্র প্রতিপক্ষ মনে করত। ফলে দীর্ঘ দুইশ’ বছর ধরে আন্দোলন সংগ্রামের ফলে ব্রিটিশরা লেজ গুটাতে বাধ্য হয়। পরবর্তীতে ইংরেজদের ঔপনিবেশিক শাসন থেকে ভারতবর্ষ মুক্তি পেয়ে ১৯৪৭ সালের ১৪ই আগস্ট পৃথিবীর মানচিত্রে পাকিস্তা এবং ১৫ই আগস্ট ভারত নামে দুটি নতুন স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্ম হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে। ঐতিহাসিক পলাশী দিবসে বাংলার শেষ নবাব সিরাজ-উদ-দৌলাকে জানাই গভীর শ্রদ্ধা।
লেখক : প্রতিষ্ঠাতা,জাতীয় রোগী কল্যাণ সোসাইটি।
পাঠকের মতামত:
- ‘১০-১৫ দিন পর আর বিদ্যুতের কষ্ট থাকবে না’
- সোনার দাম বাড়লো
- বাংলা ৭১’র স্টাফ রিপোর্টার ছিদ্দিকুরকে নিয়ে ফেসবুকে অপপ্রচার
- জায়ান্টটেক সিরিজের এআইওটি বেজড স্মার্ট নতুন তিন মডেলের ফ্রিজ উন্মোচন করলো ওয়ালটন
- ঢাকা ট্যাকসেস বার এসোসিয়েশন’র উদ্যোগে মানববন্ধন
- কৃষি উন্নয়নে দখলীয় খাল উদ্ধার ও খননের দাবি শরণখোলার চাষিদের
- বাগেরহাটে মৎস্য ঘের দখলের চেষ্টা, হামলায় আহত ১৫, আটক ৭
- শ্যামনগরে দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর আবারো শুরু হয়েছে যমুনা খননের কাজ
- জেএমবি’র পলাতক সদস্য মোল্লা ইউনুস গ্রেফতার
- মহম্মদপুরে চেক জালিয়াতির মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
- শতবর্ষী গাছসহ ১০০৯ টি গাছ কাটা পড়ছে, দাবি নতুন গাছ লাগানোর
- তীব্র দাবদাহে পুড়ছে ঈশ্বরদী
- নাগরপুর উপজেলা যুবলীগে স্থান না পাওয়ায় ত্যাগীদের ক্ষোভ
- ‘সরকারের থলের বিড়াল বেরিয়ে পড়েছে’
- কুমার নদের পাড় থেকে মাটি কাটার দায়ে জরিমানা
- কালিগঞ্জে চতুর্থ শ্রেণীর হিন্দু নাবালিকা শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের চেষ্টা
- মাদ্রাসা ছাত্রীকে ইভটিজিংয়ের প্রতিবাদে কবিরহাটে মানববন্ধন
- গোয়ালন্দে মাটি কাটা গর্তের পানিতে পড়ে স্কুল ছাত্রের মৃত্যু
- পরিবেশ সম্পর্কে সচেতন করতে ঈশ্বরদী পৌরসভা চত্বরে ‘প্লাস্টিক বর্জ্যের দানব’
- ড. ইউনূসকে গ্রেফতারের দাবিতে কোম্পানীগঞ্জে বিক্ষোভ
- এ মৃত্যুর দায় কে নেবে?
- সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ পালিত
- সাতক্ষীরায় বিএনপি নেতা শাহীনের রিমান্ড ও জামিন নামঞ্জুর
- টাঙ্গাইলে ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস পালিত
- ফরিদপুর সদর উপজেলার কানাইপুর স্কুলের কলেজ শাখার উদ্বোধন
- বশেমুরবিপ্রবিতে ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবসে আলোচনা সভা
- বঙ্গবন্ধুর ছয় দফার পক্ষে জনমত গঠনে শেখ মণির দুঃসাহসিক ভূমিকা
- ‘আমাদের মূল দায়িত্ব নির্বাচনকে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা’
- বঙ্গবন্ধু কখনো এককভাবে সিদ্ধান্ত নেননি: শিক্ষামন্ত্রী
- প্রবৃদ্ধি কোনো পরিসংখ্যান নয়, রাজনৈতিক অভিলাষের প্রকাশ: সিপিডি
- আমলাদের চক্রান্তেই মুক্তিযোদ্ধা কোটার অপমৃত্যু ঘটেছে
- চট্টগ্রামে ১৫১টি সিএনজি স্ক্র্যাপকরণে কত কোটি টাকা ঘুষ!
- সালথায় জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহের উদ্বোধন ও আলোচনা সভা
- সভাপতি ড. আবদুল মান্নান চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক মীর আব্দুল আলীম
- নেপথ্যে জালিয়াতি, সওজের জমি বেহাত ও খতিয়ান সৃজন
- ফরিদপুরে ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস পালিত
- বৃষ্টির জন্য দিনাজপুরে ইস্তিস্কার নামাজে ৩ হাজার মুসল্লি
- ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে বিপর্যয়: আইএমডি
- তীব্র দাবদাহে বৃহস্পতিবার মাধ্যমিক বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা
- সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ব্রেন টিউমারের চিকিৎসা সম্ভব
- হেফাজত নেতা মামুনুলের ধর্ষণ মামলার সাক্ষী দিলেন সাংবাদিক বিদ্যুৎ শেখ
- গ্রাচুইটিসহ বকেয়া পাওনার দাবিতে ফরিদপুর চিনিকলের অবসরপ্রাপ্ত শ্রমিক কর্মচারীদের মানববন্ধন
- ক্যারিয়ারের তৃতীয় সিনেমায় স্নিগ্ধা
- ঈশ্বরদীতে নবাগত ইউএনওর সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়
- ‘কাঙ্ক্ষিত উন্নয়নে পৌঁছাতে সিভিল রেজিস্ট্রেশন গুরুত্বপূর্ণ’
- সড়কে প্রাণ হারালো বাবা-ছেলে
- রাজবাড়ীতে নারী ও কিশোর খুন
- বাজেটে শিক্ষা-স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বরাদ্দ সুরক্ষিত রাখার আহ্বান
- ইউক্রেনে পানির অভাবে দিন কাটাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
- বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ছয় দফায় মুক্তির পথ খুঁজে পায় বাঙালি
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !