একাত্তরের যুদ্ধটি ছিলো মুক্তিযুদ্ধ, জনযুদ্ধ নয়
আবীর আহাদ
চলতি বছরের ১৭ এপ্রিল মুজিবনগরে মুজিবনগর দিবসের একটি অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছিলেন, একাত্তর সালে জনযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করেছে। এ বক্তব্যের সূত্রে সেই থেকে অদ্যাবধি একাত্তরে কি মুক্তিযুদ্ধ, না জনযুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিলো, তা নিয়ে বিশেষ করে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষুদ্র একটা অংশের মধ্যে এর পক্ষে-বিপক্ষে একটা মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হচ্ছে। কিন্তু আমাদের সংবিধানে আছে মুক্তিসংগ্রামের মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তবে দেশের সিংহভাগ বীর মুক্তিযোদ্ধা ও জনগণ জানেন যে, মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীনতা প্রাপ্ত হয়েছে। এই যে চিন্তা ও চেতনার পার্থক্য, এর মধ্য দিয়ে ইতিহাসের বিকৃতি, অসংগতি ও বিভ্রান্তি ঘটে চলেছে। জাতীয় স্বার্থে এসবের অবসান ঘটা উচিত বলে মনে করি।
শুধু আ ক ম মোজাম্মেল হক নয়, অনেক জ্ঞানপাপী বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে 'জনযুদ্ধ' বলে অভিহিত করেন। এটা তারাই বলেন, যাদের মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণ, অস্ত্রশস্ত্র ও যুদ্ধের সাথে কোনোই সম্পর্ক ছিলো না, যারা কোনোপ্রকার ভূমিকা রাখেননি অথবা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী ছিলেন। ফলে মুক্তিযুদ্ধের সাফল্য ও মুক্তিযোদ্ধাদের গরিমার প্রতি পরশ্রীকাতরতা ও হিংসাত্মক মনোভাব থেকে তারা বীর মুক্তিযোদ্ধাদেরকে পাশ কাটিয়ে জনগণের দোহাই দিয়ে মনের ঝাল মেটানোর লক্ষ্যে মুক্তিযুদ্ধকে 'জনযুদ্ধ' বলে থাকেন। জনযুদ্ধের প্রকৃতি এই যে, এ যুদ্ধের লক্ষ্য স্থির নয়। যে যেমন বুঝে, তেমনি যার যার আইডিওলজি বাস্তবায়নে ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে এ যুদ্ধে সামিল হয়। এ যুদ্ধে একক কোনো কমাণ্ড থাকে না, থাকে না কোনো সরকার ব্যবস্থা। অর্থাত্ দিকনির্দেশনাহীন যুদ্ধ, যাকে গৃহযুদ্ধ বলাই শ্রেয়। অপরদিকে মুক্তিযুদ্ধ হলো জাতীয় স্বাধীনতা অর্জনসহ আর্থসামাজিক সাংস্কৃতিক মুক্তিই যার লক্ষ্য, যা জনসমর্থিত একটি সরকার ব্যবস্থায় একক সামরিক কমান্ড দ্বারা পরিচালিত হয়। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময় একটি সরকার ছিলো, সেই সরকারের নেতৃত্বে ছিলো সামরিক কমান্ড তথা ১১টি সেক্টরের অধীনে সুনিয়ন্ত্রিত মুক্তিবাহিনী, অতঃপর ভারতীয় মিত্রবাহিনীর সমন্বয়ে পাকিস্তান হানাদার পরাজয়ের মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের পরিসমাপ্তি ঘটে।
উপরোক্ত অবস্থায় আমার মতে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে জনসমর্থিত 'মুক্তিযুদ্ধ' বলাই দার্শনিক সত্য। কারণ ১৯৭১ সালে আমরা একটা সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যে তথা জাতীয় স্বাধীনতা ও আর্থসামাজিক মুক্তির লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে মুজিবনগর সরকারের পরিচালনায় সশস্ত্র কমান্ডের অধীনে মুক্তিযুদ্ধ করেছি। জনযুদ্ধ বলা হলে বুঝায় যে, শুধুমাত্র সাধারণ মানুষ যুদ্ধ করেছেন। সব জনগণ কি মুক্তিযুদ্ধের সমর্থক বা মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অংশগ্রহণ করেছিলেন? উত্তর: না। জনগণের একটা বিরাট অংশ, বলা চলে ৩০% জনগণ মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী ছিলো। তাদের মধ্য থেকেই কয়েক লক্ষ রাজাকার, আলবদর, আলশামস, আলমুজাহিদ, তথাকথিত শান্তি কমিটি ও দালালরা সশস্ত্রভাবে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর সহযোগী হিশেবে তারাও সারা দেশব্যাপী গণহত্যা, অগ্নিসংযোগ, লুটতরাজ, নারীধর্ষণসহ জঘন্যতম অপরাধ সংঘটিত করেছিলো। মুক্তিযুদ্ধবিরোধী বাকি জনগণ তাদেরকে নীরব ও সরব সমর্থন দিয়েছিলো। এমনকি প্রজাতন্ত্রের ৯৫% কর্মকর্তা/কর্মচারী পাকিস্তানকে সমর্থন করেছিলো। ঐ মুক্তিযুদ্ধবিরোধী জনগণ ছিলো ধনেজনেশক্তিতে বলীয়ান। ফলে তাদের প্রভাবে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের জনগণ অনেক ক্ষেত্রে ভয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয়সহ অন্যান্য সহযোগিতা প্রদান করতে পারেননি, তবে মুক্তিযুদ্ধের প্রতি জনগণের বৃহত্তর অংশের নৈতিক সমর্থন ছিলো। তবে মুক্তিযোদ্ধাদের দখলকৃত বা শক্তিশালী অবস্থানের এলাকার মুক্তিযুদ্ধের সমর্থক জনগণ মুক্তিযোদ্ধাদের নানাভাবে সাহায্য সহযোগিতা করেছিলেন।
মুক্তিযুদ্ধকে জনযুদ্ধ বলার সুযোগ নেই এ-কারণে যে, সাধারণ মানুষ কি রাইফেল, এসএলআর, স্টেনগান, এসএমজি, এলএমজি, মর্টার, এনারগা, কামান, গোলাবারুদ, ট্যাঙ্ক, বিমান, নৌ তথা প্রচলিত যুদ্ধাস্ত্র বা আধুনিক সমরাস্ত্র ব্যবহার করেছিলেন, না দা কাঁচি খুন্তা কুড়াল ঢাল সড়কি কাতরা ত্রিফলা প্রভৃতি দেশীয় অস্ত্র ব্যবহার করে দেশকে স্বাধীন করেছিলেন? দখলদার পাকিবাহিনী কি জনগণের কাছে আত্মসমর্পণ করেছিলো, না সশস্ত্র মুক্তি ও মিত্রবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছিলো? এ-সব প্রশ্নের উত্তর : না। তারা মুক্তি ও মিত্রবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছিলো। ঐ-সব আধুনিক সমরাস্ত্র দিয়ে পাকিবাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার লক্ষ্যে একদল অকুতোভয় যুবক দেশের বাইরে ভারতে বা দেশের মুক্তাঞ্চলে গেরিলা ও সম্মুখ সমরে লড়ার জন্য কয়েক সপ্তাহ প্রশিক্ষণ নেয়াসহ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সাথে সংহতি প্রকাশ-করা কিছু বাঙালি সামরিক বাহিনী, ইপিআর, পুলিশ ও আনসার বাহিনী 'সম্মিলিত মুক্তিবাহিনী' নাম ধারণ করে প্রত্যক্ষভাবে সশস্ত্র যুদ্ধ করেছিলেন। বীর মুক্তিযোদ্ধারা জীবন বাজি রেখে লড়েছিলেন, মরেছিলেন, মেরেছিলেন, আহত হয়েছিলেন। এভাবে দীর্ঘ ন'মাস জীবনপণ সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের শেষভাগে ভারতীয় মিত্রবাহিনী ও মুক্তিবাহিনীর যৌথ বা সম্মিলিত কমাণ্ডের অধীনে একটা কনভেনশনাল সর্বাত্মক যুদ্ধের মাধ্যমে পাকিবাহিনীকে পরাজিত করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছিলো।
তবে একথা আমরা অকপটে স্বীকার করবো যে, বাংলাদেশের সিংহভাগ জনগণ আমাদের মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনীকে সমর্থন করেছিলেন। প্রায় ৩০ শতাংশ জনগণের কেউ কেউ সরাসরি পাকিবাহিনীর পক্ষে, কেউ কেউ তাদের সমর্থনে চুপচাপ বসে ছিলো, যা আগেই উল্লেখ করা হয়েছে। সেই সিংহভাগ জনগণের মধ্যকার রাজনৈতিক সচেতন একটি ক্ষুদ্রগোষ্ঠী বিশেষ করে মুক্তিবাহিনীকে যথাসাধ্য খাদ্য ও অন্যান্যভাবে সহযোগিতা করেছিলো। তবে এটাই আসল সত্য যে, আমরা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মুক্তিবাহিনী কমান্ড/গ্রুপ ও সামরিক বাহিনী আমাদের সার্বিক নিরাপত্তার স্বার্থে ক্যাম্প স্থাপন, খাদ্য নির্বাহ, অস্ত্রশস্ত্র সংরক্ষণ, গোয়েন্দা কার্যক্রম, যুদ্ধক্ষেত্রে গমন ইত্যাদি কর্মকাণ্ডে আমরা নিজেরাই সবকিছু করেছি। নদী পারাপার, ক্যাম্প স্থাপন, পরিখা খনন, অস্ত্র-গোলাবারুদ বহন ইত্যাদি কর্মকাণ্ডে কিছু সাধারণ মানুষের সহযোগিতা নিয়েছি ঠিকই, তবে তাদেরকে আমরা উপযুক্ত পারিশ্রমিকও দিয়েছি। সামরিক নিয়ম-নীতি মোতাবেক আমাদের সেসময়ের জীবন আমরাই নির্বাহ করেছি। জনগণের বিরাট অংশের নৈতিক সমর্থন আমাদের উজ্জীবিত করেছে, সাহস যুগিয়েছে, এটাও সত্য । কিন্তু তাই বলে মুক্তিযুদ্ধকে তথাকথিত 'জনযুদ্ধ' বলা হলে সশস্ত্র মুক্তিবাহিনী তথা সম্মিলিত মুক্তিযোদ্ধাদের শৌর্য বীর্য ত্যাগ রক্ত ও বীরত্বকে অবমূল্যায়ন ও অবমাননা করা হয় ; মুক্তিযুদ্ধকে বিকৃত করা হয়। সশস্ত্র মুক্তিযোদ্ধাদেরকে ঐ জনযুদ্ধের মাঝে গুলিয়ে ফেলা হলে 'মুক্তিযোদ্ধা' নামের স্বকীয়তা থাকে না।
দেশের ভৌগলিক স্বাধীনতা ও আর্থসামাজিক-সাংস্কৃতিক মুক্তির লক্ষ্যে সশস্ত্র যুদ্ধের সাথে যাদের প্রত্যক্ষ সম্পর্ক, তারাই মুক্তিযোদ্ধা। আর যুদ্ধকরার সঙ্গে জড়িত থাকে মারণাস্ত্র প্রশিক্ষণ ও রণাঙ্গন। তা যদি না হবে, তাহলে কেন মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের পর ৭২ সালে বঙ্গবন্ধু সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের একটি সংজ্ঞা দিলেন? সংগতকারণে বঙ্গবন্ধু সরকার প্রদত্ত সংজ্ঞাটি এখানে তুলে ধরা হলো :"মুক্তিযোদ্ধা মানে এমন একজন ব্যক্তি যিনি একটি সশস্ত্রবাহিনীর (ফোর্স) সদস্য হিশেবে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন।" পরবর্তীতে অন্যান্য সরকারসহ চলমান আওয়ামী লীগ সরকার কেন মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা করছেন, ভাতা দিচ্ছেন? মুক্তিযুদ্ধ যদি জনযুদ্ধই হবে, তাহলে কেনো সরকার এমনকি দেশের সর্বস্তরের জনগণ মুক্তিযোদ্ধাদের পৃথকভাবে মূল্যায়ন করছেন? জনযুদ্ধ হলে তো মুক্তিযোদ্ধারা জনযোদ্ধা হতেন, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় হতো জনযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার স্থলে হতো জনযুদ্ধের চেতনা, মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট হতো জনযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট ইত্যাদি।
এটাই ঐতিহাসিক সত্য যে, জনগণের বৃহত্তর অংশের সমর্থনে সর্বসাকুল্য দেড় লক্ষের মতো সশস্ত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা দেশকে স্বাধীনতা উপহার দিয়েছেন যার অধিকাংশই ছিলো দরিদ্র জনগোষ্ঠীর সন্তান। ঐতিহাসিকভাবে এসব বীরদের মর্যাদা সবার ওপরে তারা বীর মুক্তিযোদ্ধা।
কিন্তু এটাও আমরা বেদনার সাথে লক্ষ্য করে আসছি যে, মুক্তিযোদ্ধাদের জাতীয় মর্যাদা সাংবিধানিক আইন দ্বারা অনুমোদিত নয়, উপরন্তু বিভিন্ন সরকারের আমলে বঙ্গবন্ধুর সেই মুক্তিযোদ্ধা সংজ্ঞা পাশ কাটিয়ে নানান গোঁজামিলের সংজ্ঞায় হাজার হাজার অমুক্তিযোদ্ধা, এমনকি রাজাকাররাও অর্থ, আত্মীয়তা ও রাজনৈতিক বিবেচনায় মুক্তিযোদ্ধা হয়েছেন ও হচ্ছেন! এসব কারণেই আমরা একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ব্যানারে সর্বপ্রথম আনুষ্ঠানিকভাবে মুক্তিযোদ্ধাদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি ও ভুয়ামুক্ত মুক্তিযোদ্ধা তালিকার দাবিতে দীর্ঘদিন যাবত আন্দোলন করে আসছি; নানান যুক্তির ধারাবাহিক লেখনী দিয়ে বিষয়গুলোকে তুলে ধরছি। দাবি বাস্তবায়িত হোক বা না হোক, সেগুলো আজ সর্বস্তরের মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত মানুষের জাতীয় দাবিতে পরিণত হয়েছে। বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত প্রকৃতি সম্পর্কে সাধারণ মানুষ সচেতন হচ্ছেন।
জাতীয় ইতিহাসের পবিত্রতার প্রয়োজনে বঙ্গবন্ধু-কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকারের উচিত, মুক্তিযোদ্ধাদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রদান ও ভুয়ামুক্ত একটি সঠিক মুক্তিযোদ্ধা তালিকা উপহার দিয়ে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সমুন্নত রাখবেন। এর ব্যত্যয় ঘটলে ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করবে না। কারণ আজ যারা এ স্বাধীন দেশের বড়ো বড়ো পদে বসে আছেন সেটা তো বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান ও মুক্তিযুদ্ধের কারণে। এজন্যই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদানের সাংবিধানিক স্বীকৃতি না দেয়া তাদেরকে অস্বীকার করার সামিল। আর মুক্তিযোদ্ধাদেরকে অস্বীকার করার অর্থ মুক্তিযুদ্ধকেও অস্বীকার করা যা রাষ্ট্রদ্রোহিতার সম-অপরাধ। সুতরাং এটাই ঐতিহাসিক ও দার্শনিক সত্য যে, বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধকে জনযুদ্ধ নয়, মুক্তিযুদ্ধকে 'জনসমর্থিত মুক্তিযুদ্ধ' বলাই যুক্তিযুক্ত।
লেখক : চেয়ারম্যান, একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সংসদ।
পাঠকের মতামত:
- ‘তাপপ্রবাহে শ্রমজীবীদের বাঁচাতে সরকার কিছুই করছে না’
- ‘শাকিবের পরিবার বিরক্ত হয়েই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে’
- কাপাসিয়ায় স্কাউটসের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- সাভারে পৃথক অভিযানে ৫ আসামি গ্রেফতার
- ৩ দিনের রিমান্ডে মিল্টন সমাদ্দার
- ‘ছাঁটাই ছাড়া চাল বাজারজাতে মিলারদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে’
- বদিউজ্জামানের ওপর হামলা চালিয়ে থানায় ঢুকে উত্তাপ ছড়ালো আমিনুল সমর্থকরা, সুষ্ঠ নির্বাচনী পরিবেশ ফেরানোর দাবি
- কালিগঞ্জে অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তির হাড়গোড় উদ্ধার, আটক ১
- মৌলভীবাজারে শিল্পায়নের নামে হাওর ধ্বংসের প্রতিবাদ ও পরিবেশের হৃৎপিণ্ড কাউয়াদিঘি রক্ষার দাবি
- তীব্র তাপদাহে ফরিদপুর রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির শরবত বিতরণ অব্যাহত
- আগৈলঝাড়ায় ভোটযুদ্ধে ১৩ প্রার্থী
- ‘পঁচাত্তরের পর দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে’
- লোহাগড়ায় উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ
- রাঙ্গামাটিতে বজ্রপাতে ২ নারীর মৃত্যু
- পাংশায় সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে নাগরিক সমাজের মতবিনিময় সভা
- ভোটে প্রভাব বিস্তার করবেন না: মন্ত্রী-এমপিদের ইসি
- সোনা রপ্তানিতে বাংলাদেশে উজ্জ্বল সম্ভাবনা
- বশেমুরবিপ্রবিতে ইনোভেশন শোকেসিং বিষয়ক কর্মশালা
- পাংশায় বিদেশি পিস্তল সহ সাবেক মেম্বার গ্রেফতার
- পোশাক শ্রমিকদের নিপীড়ন নিয়ে অ্যামনেস্টির মিথ্যাচার
- নিজেদের করা পাপ নিজেদেরই মোচন করতে হবে
- বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে চায় ৮০টি সৌদি কোম্পানি
- শৈলকুপায় একজনকে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা
- মিথ্যা মামলা ও অপপ্রচারের প্রতিবাদে খসরু চেয়ারম্যানের সংবাদ সম্মেলন
- উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে প্রায় ৫ হাজার পর্যবেক্ষক
- ভৈরবে তাপদাহের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে লোডশেডিং, জনজীবন অতিষ্ঠ
- গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি
- ভৈরবে ভ্রমণতরী ডুবে ৯ জনের মৃত্যুর ঘটনায় বাল্কহেডের চালক গ্রেপ্তার
- দাম কমলো এলপি গ্যাসের
- ভৈরবে নূরানী কয়েল ফ্যাক্টরীতে আগুনে অর্ধকোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি
- ধানে ভরপুর ভৈরবের মোকাম, দাম নিয়ে হতাশ কৃষক-ব্যবসায়ীরা
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে আপিল বিভাগের নতুন ৩ বিচারপতির শ্রদ্ধা
- গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও বর্তমান সরকারের ভূমিকা
- আশুলিয়ায় স্বামীর পিটুনিতে গার্মেন্টস কর্মীর মৃত্যু
- জাবি উপাচার্যের নামে ভুয়া মেইল আইডি, তথ্য আমলে না নেওয়ার আহ্বান
- মহম্মদপুরে মহান মে দিবস উপলক্ষে র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- 'ফরিদপুর সদর উপজেলার জনগণ মোটরসাইকেল মার্কায় ভোট দিতে ৮ তারিখের অপেক্ষা করছে'
- গোপালগঞ্জে মোটর সাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে কলেজ ছাত্র নিহত
- ‘আমার বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করে কোন লাভ হবে না’
- দ্বিতীয় লেগে ঘুরে দাঁড়াবে পিএসজি, আশাবাদী এনরিক
- শনিবার থেকে স্কুল-কলেজ খোলা
- উপজেলা ভোটের দ্বিতীয় ধাপের প্রতীক বরাদ্দ শেষে প্রচার শুরু
- ‘মিল্টনকে রিমান্ডে নিয়ে সব অপকর্ম বের করবো’
- কক্সবাজারে বজ্রপাতে দুই লবণচাষী নিহত
- ওমরাহ পালনে স্ত্রীসহ সৌদি আরব যাচ্ছেন মির্জা ফখরুল
- শুক্রবার চাঁদে যাচ্ছে পাকিস্তানের মহাকাশযান
- ইসরায়েলের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করছে কলম্বিয়া
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৩৪৫৬৮ ফিলিস্তিনি নিহত
- হবিগঞ্জে ট্রাক-প্রাইভেটকার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৫
- হাসপাতালে খালেদা জিয়া
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !