উত্তর মেলে না
পীযূষ সিকদার
আমি কাউকে টানতে পারি না। এটা আমার দুর্বলতা। কত মানুষের কাচারি ভুল মানুষে ভরে যায়। আমার কাচারি ঘর ফাঁকা। নির্বাচন করবো ইচ্ছে হয়েছিলো। সাধ পূরণ হবার নয়। কারণ আমার টানে অথবা ডাকে কেউ আসে না। সৃষ্টিকর্তাকে ডাকি। আমার সাধ পূরণ করে দাও। সৃষ্টিকর্তা অলক্ষ্যে হাসেন। মানুষকে যে ভালোবাসে না। তার টানে কেউ কী টানে! কেউ হেসে ছায়াসম বনে যায়। ঘুম ভাঙ্গে। দেখি আমার কাচারি ঘর লোকেলোকারণ্য হয়ে গেছে। আমি ভীষণ আশ্চর্য হই। ঈশ্বর আমার ডাক শুনেছেন। উপর দিকে দুই হাত তুলে শূণ্যে চোখ রেখে বলি, হে সৃষ্টিকর্তা তুমি কী মহান! বলতে বলতে পরিমল বলে উঠেÑতুমি একটা চোর! পরক্ষণেই ধ্যান ভাঙ্গে আমার। গভীর ঘুম থেকে উঠে বসি। একের পর এক স্বপ্নেরা হানা দেয়। মনে মনে ভাবি আর স্বপ্ন দেখবো না। একাকী পথ আমার। একাই চলি পথ। আমার টানে কেউ আসে না। আবার অতল ঘুম। নিদ্রাদেবীর আশীর্বাদে। ঘুমের মধ্যেই দেখিÑআমাকে কেউ একজন ফুলের মালা পড়িয়ে দিচ্ছেন। আমার নেতা তোমার নেতা...। সারা কাচারি ঘর মানুষে ভরে গেছে। চোপ শালা বেশী ভাবুক। ফুলের মালা চায়! ভোর হয়ে গেছে। বাতাবী গাছের ডালে একটি পাখি ডেকে যায়। জানালা খুলি। আমার কাচারি ঘরে কেউ নেই। একা আমি বাতাবী লেবু গাছের সাথে কথা বলে চলি। দরজা খুলে বাহিরে আসি। আমার টিনের চালে একটি সাদা কবুতর বসে আছে। দলছুট কবুতর। আমার মত দলছুট কবুতরও দলছুট। কবুতরটার দিকে অনেকক্ষণ তাকিয়ে রইলাম। কবুতরও আমাকে দেখে নিলো। শিকারী কিনা! শিকারী নই বলে কবুতর অনেকক্ষণ ধরে আমাকে পরখ করলো। মনে মনে বলি, কইতর আমার বাড়িতে থেকে যাও। তুইও দলছুট আমিও দলছুট। কবুতরটি ঠায় বসে রইলো। একবার মনে হলো একটা ঝাকা বেঁধে দেই। না না আমাকে কেউ টানে না। শুধু ঝাকা বাঁধা বিফলে যাবে। কবুতরের চলে যাবার আগেই আমি বাজারের দিকে পা বাড়ালাম। তবু তো কবুতরটা রইলো কিছুক্ষণ আমার চালে। আমার সাথে কেউ থাকে না। থাকবে কেমনে আমার ব্যাংকে তো টাকা নেই! ফর্সা গাল ফোলা ব্যবসায়ী নই আমি। রঘু চা দেতো এক কাপ। রঘু আমার জায়গাতেই চায়ের দোকান বসিয়েছে। তবুও রঘু আমাকে চা দিতে দেরী করে। আমি বরাবর লাজুক প্রকৃতির। নরম মনের। রঘু চা হবে না! রঘু চা দেয়। চায়ে চুমুক দিতেই ফোন বেজে উঠে। হ্যাঁ, টুলু বলো। আজকে আমাদের নিতে আসবা! প্রিন্স বাবা বাবা করছে। ঠিক আছে। ফোন কেটে দেয়। রঘুর হাতে চায়ের কাপটি এগিয়ে দেই। পকেট থেকে টাকা বের করে রঘুকে দেই। রঘু ভীষণ খুশী। আমার জায়গায় চায়ের দোকানদারী করে তবু একদিনও একটি অতিরিক্ত চা খাওয়াইনি। আমাদের পাড়াতে রঘুর নামে নানা অভিযোগ। আমাকে অনেকে বলে আমি চুপচাপ শুনে যাই। বাবা মা মরা ছেলেতো! আমার সাথে ওর অনেক মিল। আমি কিছু বলি না।
আজ টুলু ও প্রিন্স বাড়ি আসবে। তাই মাছ বাজারের দিকে যাই। প্রিন্সের রুই মাছ বেশ পছন্দ। রুই মাছ কিনলাম । দেখে শুনে তপন মাঝিই কিনে দিলো। রুই মাছটি কেটে নিয়ে ব্যাগে ভরে সোজা বাড়ি। দেখি কবুতরটি ওইখানেই বসে আছে। আমার টানে। না না আমাকে কেউ টানে না। সত্যিই কী কবুতরটি আমার টানে বসে আছে?
ফ্রিজে মাছ থুয়ে ভাঙা ঘরে চলে আসি। একটি ভাঙা ঝাকা পাই। ঠিক ঠাক করে ঘরের বাইরের দিকটায় ঝুলিয়ে দেই। খড়কুটো দিয়ে ঝাকাটি ভরিয়ে দেই। হঠাৎ মনে পড়ে কবুতরটারতো ক্ষুধা লাগতে পারে! ঘরের ভিতর ঢুকে ভাঙা চাউল নিয়ে উঠোনে ছিটিয়ে দেই। কবুতরটি প্রাণ ফিরে পায়। চাল থেকে নিচে নামে। খুত খায় মহানন্দে। আমি কবুতরটিকে প্রাণ ভরে দেখি। এতোদিন মিথ্যা ভাবনা কবুতরটি হারে হারে বুঝিয়ে দিলো। কবুতর বোবা মুখে বলে, আমি তোমার টানেই এসেছি। মিথ্যা মিথ্যা মিথ্যা। কবুতরটি ঝাকায় না ঢুকে উড়াল দেয়। আমার কষ্ট হয়। শেষ পর্যন্ত কবুতরটিও চলে গেলো। সত্য এই আমাকে কেউ টানে না। টানাটানির সংসাওে আমি খুব বেমানান। টিউবয়েলের পাড়ে যাই। এক বালতি জল তুলি। স্নান ঘরে ঢুকে স্নান করি। অকস্মাৎ মাথার মধ্যে খেলে যায় প্রিন্স তো টানে। প্রিন্স তো বাবা বলে অজ্ঞান। ঠোঁটে হাসির রেখা খেলে যায়।
প্রিন্স তো আমিই। আমারই টু কপি। প্যান্ট শার্ট পড়ে দরজায় তালা লাগিয়ে সোজা পুরান বাজার। পুরান বাজার থেকে ভ্যানে সোজা কৃঞ্ষনগর। প্রিন্স নাচে। বাবা আসছে। বাবা আসছে। প্রিন্স ঘুরে ঘুরে নাচে। আজ আমার এতদিনকার ভাবনার অবসান হয়। টানে। টানে। প্রিন্স আমাকে টানে। আনন্দ লাগে। বাবা হাত মুখ ধুয়ে নাও খেতে দেবো। ঠিক আছে মা। আমি হাত মুখ ধুয়ে নিচ্ছি। টুলু দরজায় মাথা ঠেকিয়ে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকে। বাপ-ছেলের কীর্তি দেখছে। আর মৃদু হাসছে। টুলু বলে রুই মাছ কিনছো? আমি মাথা ঝাকি। টুলু খুশী হলো কিনা বোঝা গেলো না। নানা পদের মাছ দিয়ে খেয়ে নিলাম। একটু কৃষ্ঞনগর বাজারটা ঘুরলাম। চা খেলাম সংকরদার চায়ের দোকানে। সংকরদা বলে, অনেকদিন পরে আসলেন। আমি বলি হ্যাঁ সংকরদা। আসি। সংকরদা ঘাড় নেড়ে বিদায় জানায়।
টুলু চলো। এই এলে একটু বসো। বিশ্রাম নাও তারপর যাই। বিশ্রাম অনেক হয়েছে এবার চলো। হ্যাঁ, টানার মানুষ আছে। প্রিন্স। টুলু। তারপরও আমার মাঝে মাঝে মনে হয় আমি কাউকে টানতে পারিনা। ভেবেছিলাম কবুতরটি আমার টানে এসেছে। না ভুল। পরক্ষণেই উড়াল দেয় ভিন আকাশে। তবে প্রিন্স যে আমাকে ভালোবাসে আমাকে টানে। মিথ্যা। মিথ্যা সব। ঘুম ভাঙে। বাবা স্কুলে যাবা না? আমি বলি যাবো বাবা। টুলু বলে, স্কুলে তোমার মন নেই। সত্যিই স্কুলে আমার মন নেই। স্কুল আমার ভালোলাগে না। কচি মুখের দিকে তাকালে মনটা নেচে উঠে। কিন্তু মাস গেলে যে কয়টি টাকা পাই তাতে আমার বাজে খরচ চলে না। টুলু চেচিয়ে উঠে। ওই কয়টি টাকা নিয়েই তো আমরা বেঁচে আছি। টুলুর চেচামেচিতে ঘুম ভাঙে। ব্রাশ করি। হাত মুখ ধুয়ে সোজা স্কুল। অ্যাসেম্বিলি হবে। সামনে দাঁড়াই। আযাদ প্যারেড করায়। প্যারেড শেষে আমি ছেলে মেয়েদের উদ্দেশ করে কথা বলি। প্রথম বেল পড়ে। আমি আমার চেয়ারে গিয়ে বসি। পাঁচ বেল পড়লেই ছুটি। আমি হাফ ছেড়ে বাঁচি। যেমন হাফ ছেড়ে বাঁচে ছেলেমেয়েরা। আমিও তেমনি। বাজারে একটি দোকান নিয়েছি। বই খাতা কলম পেন্সিলের দোকান। বেঁচা কেনা ছাই। বসে বসে যা তা লিখি। ফোন আসে টুলুর। দুই কেজি আলু ও এক কেজি পিয়াজ নিয়ে এসো। এই তো আমার দৈনন্দিন রোজ নামচা। দুপুরে খেতে যাই। কোনো কোনো দিন বন্যা নামে আমার উঠোনে। ভালোই লাগে। কুলহারা কবুতরটি আবার আমার চালের উপর। ভুল ভাঙে আমার। না না আমি ইলেকশন করবো না। প্রিন্স, টুলু ও কবুতরটি আমাকে একই সমান্তরালে বেঁধে রাখে। এই যে লিখছি। লিখে লিখে খাতা ভরছি। মিথ্যা। মিথ্যে সব।
আমি সারারাত আড্ডা অথবা লিখে কাটাই। ভোরের আযানের সময় ঘুমুতে যাই। এ আমার নিত্যদিনের গদবাঁধা রুটিন। এই রুটিনের সাথে যুক্ত হয়েছে সজীব। সজীবকে চিনতে আমার কষ্ট হয়! ঘুমাবে না! ঘুম যে আসে না! বলতেই ঘুমিয়ে পড়ি। আমি ঘুমিয়ে থাকি না জেগে থাকি বুঝতে পারিনে। খাওয়া দাওয়া শেষ করে জামাপ্যান্ট পড়ে বাজারের পথে। পেছনে তাকাই। কবুতরটি বসে আছে। ঘরের ভেতর ঢুকি। খুত নিয়ে উঠানে ছিটাই। কবুতরটি উড়ে এসে খুত খায়। একসময় আমার হাতে এসে বসে কবুতরটি। প্রিন্স মজা পায়। কবুতরটিকে ওর বাসায় রেখে সোজা দোকান। ভাবনারা আমাকে জেকে বসেছে। আমি নিদ্রায় নাকি জাগরণে বুঝতে পারি না। ভাবছি বাস্তব না স্বপ্ন।
একাকী জীবনে মা আমার একমাত্র ভরসার কেন্দ্র। মার বালিশের ভেতর থেকে টাকা নিয়ে চা আর ধুয়া ছাড়ি। আমি যে কে বুঝি না! মা যে এই ধরাধাম থেকে চলে তা একবারের জন্য ভাবি নাই। মা দুরারোগ্য ক্যান্সার রোগে ভুগছিলেন। একবারের জন্য তার সেবা করিনি। টাকা ফুরিয়ে গেলে বালিশের ভেতর থেকে টাকা। বাজারে আসি। চা আর ধুয়ার কুন্ডলী পাকাই। তাহলে এতক্ষণ যে প্যাঁচাল পেরে গেলাম সব মিথ্যা! না সব মিথ্যা না। ঐতিহাসিকগণ খুঁজলে কিছু সত্যের সন্ধান দিতে পারবেন। আমাকে কেউ টানে না। অথবা আমার টানে কেউ আসে না। আমার কাচারি ঘর শূণ্য। শূণ্য আমার পকেট। বুকের মধ্যে চিন চিন ব্যথা অনুভব করছি। কেনো এই ব্যথা! আমি ঘুমিয়ে না জেগে আছি! স্বপ্ন না আধা জাগরণ না ঘুম! বুঝতে পারিনা। ভোরের আযান শেষ। হঠাৎ অন্য ঘর থেকে মেজো ভাইয়ের কান্নার রোল। মা মারা গেছে। আমি দৌঁড়ে আসি। মাকে দেখি। মুখ ভর্তি ক্ষত। বালিশের ভেতর হাত দেই। টাকা লই। ধীরে ঘর থেকে বের হই। চায়ের দোকান তখনো খোলে নাই। ধুয়ার বৃত্ত আঁকি বাতাসে। ভাবি। ভাবনা আসে না। কিছুক্ষণ আগেই মা চলে গেছেন। আবার বাড়িতে যাই। দেখি বাড়িতে কান্নার মাতম উঠেছে। সবাই কাঁদে। শুধু আমিই মায়ের জন্য এক ফোঁটা চোখের জল ফেলতে পারলাম না। আচম্বিতে নিজেকে আবিষ্কার করি একটি হল রুমের জানালার রেলিং ধরে দাঁড়িয়ে আছি। আমি কে? উত্তর মিলেও মেলে না!
লেখক : শিক্ষক ও নাট্যকার।
পাঠকের মতামত:
- আবারও কমলো স্বর্ণের দাম
- কাপাসিয়ায় সর্বজনীন পেনশন স্কিম নিয়ে অবহিতকরণ সভা
- দেওয়ানগঞ্জে সিডস কর্মসূচির অবহিতকরণ সভা
- 'উপজেলা পরিষদ নির্বাচন সুষ্ঠু হবে'
- বৃষ্টির জন্য কুষ্টিয়ায় সালাতুল ইস্তিকার নামাজ আদায়
- সজিনা পাড়তে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
- শৈলকূপায় ওয়ান শুটারগানসহ যুবক গ্রেপ্তার
- সাংবাদিকের বিরুদ্ধে জাল সনদে প্রাইমারি স্কুলের সভাপতি হওয়ার অভিযোগ
- নড়াইলে খেটে খাওয়া মানুষের মাঝে বিশুদ্ধ পানি, স্যালাইন ও বিস্কুট বিতরণ বিএনপির
- ‘দলের নির্দেশ অমান্য করে প্রভাব বিস্তার করার ঘটনা ইসির বোধগম্য নয়’
- ‘মাশরাফি যা চাইবে, আমি সেটা করে দেব’
- এমপি শাজাহান খানের বিরুদ্ধে চেয়ারম্যান প্রার্থী শফিক খানের নানা অভিযোগ
- তীব্র তাপদাহে ফরিদপুরে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের শরবত বিতরণ
- ফুলবাড়ীতে ৫৮০ কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে সার বীজ বিতরণ
- বিএনপির নিজেকে প্রশ্ন করা জরুরি- তারা কি পাকিস্তানের চেয়েও বড় বিরোধীতাকারী?
- গাজীপুরে স্কুলছাত্র হত্যায় ৭ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
- মাদারগঞ্জে দলীয় প্রার্থীর প্রত্যাহার চান ৫ চেয়ারম্যান প্রার্থী
- আদরকে বাঁচাতে চায় পরিবার, প্রয়োজন ৫০ লাখ টাকা
- দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায় ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস
- গোপালপুর ইউনিয়নে লিটন মোল্লা চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- ছাড় পাচ্ছেন না স্বজনকে প্রার্থী করানো মন্ত্রী-এমপিরাও
- লক্ষ্মীপুরের ৫ ইউনিয়নে চেয়ারম্যান হলেন যারা
- ‘দেশে মুসলিম-হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সবাই মিলেমিশে থাকে’
- নাগরপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা লুৎফর রহমানের দাফন সম্পন্ন
- টাঙ্গাইল পৌরসভায় ১৩৭ বছরেও গড়ে উঠেনি আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা
- সুবর্ণচরে সর্বজনীন পেনশন মেলার উদ্ধোধন
- দিনাজপুরে তীব্র তাপদাহে গ্রীষ্মকালীন টমেটো নিয়ে বিপাকে কৃষক
- ইতালী প্রবাসীর মৃত্যুর ৩ বছর পর রহস্য উদঘাটন
- মেলান্দহে ১১ কেজি গাঁজাসহ ৩ মাদক কারবারি আটক
- ‘নির্বাচন কমিশনের প্রতি মানুষের আস্থা ফিরেছে’
- নড়াইলের পথে-প্রান্তরে কৃষ্ণচূড়ার অপার সৌন্দর্য
- ফরিদপুরে ২ সমবায় কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ
- দিনাজপুরে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি ভাঙচুর ও মারধরের ঘটনায় মামলা
- নিখোঁজের ৭ দিন পর যুবকের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
- দিনাজপুরে পুলিশের গুলিতে একজনের মৃত্যু, আহত ১২
- নড়াইলে প্রচণ্ড গরমে ৭ শিক্ষার্থী অসুস্থ, স্কুল ছুটি ঘোষণা
- নড়াইলে সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামী গ্রেফতার
- গোপালগঞ্জে বঙ্গবন্ধু ধানের ফসল কর্তন উৎসব
- হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে উড়ল ফিলিস্তিনি পতাকা
- ইসলামপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কৃষকের মৃত্যু
- ৫১৬৬ জন সংগীত ও শারীরিক শিক্ষক পাচ্ছে প্রাথমিক বিদ্যালয়
- ২১ বছর পর হত্যা মামলার রায়, ১৯ জনের যাবজ্জীবন
- ওষুধের মূল্য বৃদ্ধি রোধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হাইকোর্টের নির্দেশ
- রিকশাচালকদের আধা লিটার পানির বোতল দিচ্ছে ডিএনসিসি
- বাঁচুন নিজের মতো করে
- টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে উইলিয়ামসনের নেতৃত্বেই খেলবে নিউজিল্যান্ড
- রাত ১১টার পর চা-সিগারেটের দোকান বন্ধে ডিএমপির নির্দেশ
- ফিলিস্তিনের পক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ, গ্রেপ্তার ৯০০
- টিপু-প্রীতি হত্যা মামলায় ৩৩ আসামির বিচার শুরু
- ঝুঁকিপূর্ণ ঋণের পূর্ণাঙ্গ তথ্য প্রকাশের পরামর্শ আইএমএফের
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !