আহ্সান উল্লাহ মাষ্টার আদর্শিক রাজনীতির এক উজ্জ্বল নক্ষত্র
লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল
৯ নভেম্বর শহীদ আহ্সান উল্লাহ মাষ্টারের ৭৩তম জন্মদিন। ১৯৫০ সালের এদিনে তিনি গাজীপুরের হায়দরাবাদ গ্রামে এক সমভ্রান্ত পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন শিক্ষক, শ্রমিকনেতা, রাজনীবিদি, সমাজকর্মী, জননেতা ও দক্ষ সংগঠক। ছিলেন- নির্লোভ, নিরোগ, নিরহঙ্কার, পরোপকারী, ও দেশপ্রেমিক। জীবনভর দিয়েছেন সব সময় উজাড় করে, নেননি কিছুই। হৃদয় দিয়েই ভালোবাসতেন সুহৃদসহ ছোট- বড় সকলকেই, যে ভালোবাসা ছিল নিখাদ, নির্ভেজাল। রাগ, ক্ষোভ, জেদ, বিরক্তি, অসহিষ্ণুতা, মুখভার এগুলোর একটিও তার মধ্যে দেখা যায়নি কোনদিন। তাঁর কথায় কিংবা ব্যবহারে কেউ আহত হয়েছেন এমন নজির নেই। সংবাদকর্মীরা ছিল তাঁর খুব কাছের তথা আত্মীয়তুল্য আপনজন, যে কোন কাজে তাঁর কাছে কেউ সহযোগিতা চেয়ে পাননি এমন লোক খুঁজে পাওয়া যাবে না।
শহীদ আহসান উল্লাহ মাষ্টার সমাজ ও মানুষের উন্নয়ন নিয়ে ভাবতেন ও স্বপ্ন দেখতেন। সেই ভাবনা ও স্বপ্নের একটা বড় অংশ জুড়ে ছিল সুবিধাবঞ্চিত মেহনতি মানুষ। মেহনতি ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্যে তিনি আজীবন কাজ করেছেন। তিনি মানবিক গুণাবলিতে উজ্জীবিত একজন পরিশুদ্ধ মানুষ ছিলেন। ছাত্র জীবন থেকে তিনি অসাম্প্রতিক চেতনার সমৃদ্ধ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে সোচ্চার ছিলেন। ৬২’র শিক্ষা কমিশন আন্দোলন, ১৯৬৬ সালের ৬ দফা আন্দোলন ও ৬৯’র গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারীদের পাশাপাশি সক্রিয় কর্মী হিসেবে তিনি কাজ করেছেন। তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ধারক-বাহক ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা তথা ক্ষুধা-দারিদ্রমুক্ত অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করতে তিনি আজীবন কাজ করেছেন। শিক্ষকতা পেশার পাশাপাশি সমাজের অসহায় মানুষের সহায়তায় তিনি সর্বদা ছিলেন নিবেদিত। সকল শ্রেণী পেশার মানুষের কল্যাণে তিনি কাজ করেছেন।
তিনি ছিলেন শ্রমিকদের কাছে সবচেয়ে প্রিয় ও দরদী নেতা। শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে তিনি অসামান্য অবদান রেখেছেন। ফলে তিনি শ্রমিক ও জনতার দরদী নেতা হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছেন। তিনি মাদকমুক্ত, সন্ত্রাসমুক্ত নিরাপদ সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্যে সংগ্রাম-লড়াই করেছেন। মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে, সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে তিনি কখনও আপস করেননি। তিনি স্থানীয় সরকার নির্বাচন থেকে শুরু করে জাতীয় নির্বাচনে যতবার প্রার্থী হয়েছেন জনগণের বিপুল ভোটে ততবারই তিনি নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি তার এলাকার জনগণের হৃদয় জয় করেছিলেন অকৃত্তিম ভালোবাসার মাধ্যমে। ১৯৯২ সালে তৎকালীন বিএনপি সরকার উপজেলা পদ্ধতি বিলুপ্ত করে দেয়। সরকারের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে উপজেলা চেয়ারম্যানদের নিয়ে আহসান উল্লাহ মাস্টার দেশব্যাপী আন্দোলন গড়ে তোলেন। এই জন্যে তিনি জেল, জুলুম, নির্যাতন থেকে রেহাই পাননি। উপজেলা পদ্ধতি বিলোপের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে মামলা করেন। তারই মামলার ফলে আদালত স্থানীয় পর্যায়ের প্রশাসনিক স্তর বিষয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা দিয়েছিল। এই নির্দেশনা আজ দেশে প্রশাসন বিকেন্দ্রীকরণের বাস্তব ফল হিসেবে বিরাজ করছে। মহামান্য হাইকোর্ট মামলার রায়ে জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা ও সিটি কর্পোরেশনকে স্থানীয় সরকারের প্রশাসনিক স্থর হিসেবে ঘোষণা করে।
শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়ন অধিকার, সরকারের সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তি বাস্তবায়ন, পেশাগত ও স্বাস্থ্যগত নিরাপত্তা এবং প্রবাসী শ্রমিকদের হয়রানী বন্ধ করার দাবি নিয়ে তিি ন আন্দোলন-সংগ্রাম করেছেন প্রতিনিয়ত। দেশে যখন ত্রাস ও গ্রাসের রাজনীতির বলয় তৈরী হয়েছে তখনই শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টারকে দেখা গেছে টঙ্গীর ও ঢাকার রাজপথে। তিনি ১৯৮৩, ১৯৮৪, ১৯৮৭, ১৯৮৮, ১৯৯০, ১৯৯৫, ১৯৯৬ সালের রাজনৈতিক পটভূমিতে শ্রমজীবী ও মেহনতি মানুষের নেতা হিসেবে যে ভূমিকা রেখেছেন তা গর্বের ও অহংকারের। আজীবন তিনি গণমানুষের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে সক্রিয় ছিলেন। শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টারের অবদান কখনও বিস্মৃতির গর্ভে তলিয়ে যাবে না। তাঁর আদর্শ ও কর্মে তিনি চিরদিন বেঁচে থাকবেন।
মানুষকে আপন করে কাছে নেয়ার অমিত ক্ষমতা ছিল তাঁর। তাঁর মধ্যে ছিল এমনই শক্তি, যে শক্তির ক্ষমতায় তিনি অল্প সময়ে যে কারো মন জয় করতে পারতেন। ফলে যেখানেই তিনি অংশ নিয়েছেন, সেখানেই ছিল তাঁর সর্বোচ্চ সাফল্য। তিনি ছিলেন বীরমুক্তিযোদ্ধা, গণমানুষের নেতা ও শ্রমিকদের বন্ধু। সততা ও নৈতিকতা ছিল তাঁর কাছে সবার আগে। এলাকার সাধারণ মানুষকে সঙ্গে নিয়ে তিনি প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ ও অস্ত্রের ঝনঝনানির বিরুদ্ধে। মাদকের বিরুদ্ধে তাঁর ছিল শক্ত অবস্থান। সব মিলিয়ে তিনি সাধারণ মানুষের এতোটাই আপনজন হয়ে উঠেছিলেন-যে গাজীপুরের রাজনীতিতে তাঁর বিকল্প অন্য কাউকে ভাববার কোন কথা কখনো চিন্তা করতে পারেছিলেন না স্থানীয় জনগণ। হয়তো এটাই হচ্ছে তাঁর জন্য কাল। সঙ্গত কারণেই তিনি হয়ে যান অনেকেরই ঈর্ষার কারণ। বিশেষ করে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বি বিপরীত মেরুর অনেকেই তাঁকে সহ্য করতে পারছিলেন না। যার ফলে অকালেই প্রাণ দিতে হয়েছে তাঁকে। ঘাতকের বুলেট তাঁকে চিরতরে বিদায় দিয়েছে। কিন্তু মানুষের হৃদয়ে তিনি বেঁচে আছেন-চিরকাল বেঁচে থাকবেন নিজের সততার জন্যে।
২০০৪ সালের ৭ মে একদল সন্ত্রাসী টঙ্গীর নোয়াগাঁও এম এ মজিদ উচ্চবিদ্যালয় মাঠে এক জনসভায় এই নির্ভীক জনপ্রিয় নেতাকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করে। কিন্তু তিনি যুগে যুগে বেঁচে থাকবেন তার কর্মে, আহ্সান উল্লাহ মাষ্টারের মৃত্যু নেই। তাঁরা মরতে পারে না। তাঁরা অজেয় চিরকাল আমাদের এই ভূবনে। আহ্সান উল্লাহ মাষ্টার চিরকাল বেঁচে থাকবেন মানুষের হৃদয়ে। দেশের আন্দোলন, সংগ্রাম, অধিকার নিশ্চিতকরণে শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টারের নাম চির অক্ষয় হয়ে থাকবে। তিনি সততা, আদর্শের ইতিহাস তৈরি করে গেছেন।
পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট ও ৩ নভেম্বর, ২০০৪ এর ২১ আগস্ট এবং ২০০৪ সালের ৭ মে আহসান উল্লাহ মাস্টারের হত্যাকাণ্ড- একই সূত্রে গাঁথা। স্বাধীনতা বিরোধীরা বিভিন্ন সময় মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে হত্যা করার জন্য এসব হত্যাকাণ্ড- ঘটিয়েছে। শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার গাজীপুরের মাটি ও মানুষের কল্যাণে যে অবদান রেখে গেছেন তা শ্রদ্ধার সাথে জনগণ স্মরণ করবে চিরদিন।
আদর্শের কখনো মৃত্যু হয় না। শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টারও বঙ্গবন্ধুর আদর্শের একজন পরিশুদ্ধ মানুষ ছিলেন। শহীদ আহসানউল্লাহ মাস্টারকে মহান মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদান রাখায় রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ সম্মাননা পদক স্বাধীনতা পুরস্কার ২০২১ প্রদান করা হয়। এই জন্যে বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা জানাই।
শ্রমিকদের স্বার্থ রক্ষায় আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন আপোষহীন। সত্যিকার অর্থেই তিনি একজন আদর্শ রাজনীতিবিদ। এ দেশের রাজনীতির ইতিহাসে তাঁর নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। তিনি আমাদের দেশের আদর্শিক রাজনীতির এক উজ্জ্বল নক্ষত্র।
তিনি বহুবিধ গুণাবলীর অধিকারী ছিলেন, তিনি ছিলেন আপাদমস্তক দেশপ্রেমিক, নির্বিরোধ, সহজ-সরল ও মিশুক একজন মানুষ। আমি নির্দ্বিধায় বলছি-জীবনে এমন কোনো পরোপকারী পরিচ্ছন্ন মানুষ দেখিনি, যাকে আহ্সান উল্লাহ মাষ্টারের কাছাকাছি বসানো যায়।
শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার একজন গণমাধ্যমবান্ধব মানুষ ছিলেন। তিনি সাংবাদিকদের কাছে ছিলেন অতিপ্রিয়। সাংবাদিকদের পেশাগত অধিকার আদায়ের বিভিন্ন আন্দোলনে ও গণমাধ্যম কর্মীদের সমস্যা সমাধানে আহসান উল্লাহ মাস্টার সর্বদা ইতিবাচক ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে গেছেন। বিভিন্ন সময়ে সাংবাদিকদের পেশাগত মানোন্নয়নে ও অধিকার আদায়ে আয়োজিত বিভিন্ন সভা-সেমিনারে তিনি গঠন মূলক বক্তব্য দিয়েছেন। সাংবাদিকদের সাথে সবসময় তাঁর সুসম্পর্ক ছিল। তিনি সকল শ্রেণী পেশার মানুষের সুখে-দুঃখে তাদের পাশে থাকতেন।
এই স্বচ্ছ, সৎ ও পরিশুদ্ধ মানুষ আহসান উল্লাহ মাস্টারকে ১৮ বছর আগে সন্ত্রাসবিরোধী জনসভায় বক্তৃতা করার সময় প্রকাশ্যে গুলি করে সন্ত্রাসীরা তাকে নৃশংসভাবে হত্যা করে। তাঁর আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি। শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার এর ৭৩তম জন্মদিনে তাঁর পবিত্র স্মৃতির প্রতি জানাই বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি।
লেখক : শিক্ষক, কলাম লেখক, প্রাবন্ধিক ও সংগঠক।
পাঠকের মতামত:
- মধুখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় ১ জন নিহত
- রংপুরের চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে অভিযোগ
- ঢাকঢোল পিটিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসে কী বললেন মির্জা ফখরুল
- ধামরাইয়ে ভবা পাগলার আশ্রমে চলছে বাৎসরিক উৎসব
- গোপালগঞ্জে জেলা পর্যায়ে নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক কর্মশালা
- নোয়াখালীতে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় কিশোরীর আত্মহত্যা
- গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
- ট্রাম্প ঘুমায় কি করে?
- বাংলাদেশের শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে আইএলওর সাথে আলোচনা ও একটি তুলনামূলক বিশ্লেষণ
- ‘এনবিআর-কাস্টমসের হয়রানি মন্ত্রিসভায় তোলা হবে’
- মে মাসের ১০ দিনে প্রবাসী আয় এলো ৮১ কোটি ৩৭ লাখ ডলার
- হজযাত্রীদের ভিসা প্রক্রিয়ায় সহায়তার প্রতিশ্রুতি সৌদি রাষ্ট্রদূতের
- প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
- রাফা ছেড়ে পালিয়েছেন ৩ লাখ ফিলিস্তিনি
- বেলকুচিতে নির্বাচনী সহিংসতায় পরাজিত প্রার্থীর চাচা নিহত
- মোটরসাইকেল কিনে না দেওয়ায় কিশোরের আত্মহত্যা
- নড়াইলে বজ্রপাতে স্কুল ছাত্রের মৃত্যু
- মহম্মদপুরে এসএসসির ফলাফলে অকৃতকার্য ছাত্রীর আত্মহত্যা
- কালিগঞ্জে চোর ও গাঁজা ব্যবসায়ী আটক
- মহম্মদপুরে পিতার মৃত্যু নিয়ে হয়রানির অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন
- নেত্রকোনা জেলায় সেরা হুমায়ুন আহমেদের শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠ
- গাজীপুরের শিববাড়িতে মন্দির ও সরকারি পুকুরের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
- ডুমাইনের ঘটনায় মন্দিরে অগ্নিসংযোগে শ্রমিকদের সম্পৃক্ততার প্রমাণ মেলেনি
- হাসপাতালের নির্মাণ সামগ্রী বিক্রি, তদন্ত কমিটি গঠন
- ধর্ম নিয়ে কটূক্তি, জবি শিক্ষার্থীর ৫ বছরের কারাদণ্ড
- ‘বিএনপিকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করা হবে’
- বজ্রপাতে ক্ষয়ক্ষতি ও প্রাণহানি কমাতে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করছে সরকার
- ‘মুক্তিযোদ্ধার পাশাপাশি সাংবাদিক, শিল্পী ও সাহিত্যিকদের নামেও হবে রাস্তা’
- ডিএমপির মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২৩
- নতুন প্রতিরক্ষামন্ত্রী নিয়োগ দিচ্ছেন পুতিন
- এসএসসির ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন শুরু আজ
- ঈদের পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শনিবারও সাপ্তাহিক ছুটি
- সিলেটের বিভিন্ন স্থানে শান্তি কমিটির শাখা গঠিত হয়
- ফরিদপুরে বিশ্ব মা দিবস পালিত
- দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডে পাস করেনি চারটি বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী
- এসএসসিতে এবার সাতক্ষীরা জেলা যশোর বোর্ডের শীর্ষে
- শ্যামনগরে অগ্নিকান্ডে তিনটি দোকান ভস্মিভূত, ১০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি
- শ্যামনগরে বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
- ভোমরা বন্দরের জিরো পয়েন্টে ভারতীয় ট্রাকে চাঁদাবাজির প্রতিবাদে মানববন্ধন ও ধর্মঘটের কর্মসূচি ঘোষণা
- টাঙ্গাইলবাসীর বোবা কান্নার ২৮ বছর
- বিপুল পরিমাণ টাকা নিয়ে ছাত্রলীগের দুই শীর্ষ নেতার মনোনয়ন প্রত্যাহারের অভিযোগ
- এসএসসিতে দেশ সেরা যশোর বোর্ড, পাশের হার ৯২.৩৩
- সোনারগাঁয়ে ৬০ হাজার ইয়াবাসহ আটক ১
- গাজীপুরে নকল শিশুখাদ্য উৎপাদন কারখানায় ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান
- রাশিয়ার বিদ্যুতের ২৫ শতাংশ আসবে পরমাণু উৎস থেকে : পুতিন
- মেলান্দহে মাদ্রাসা ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
- নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত শিক্ষকের মৃত্যু
- টুঙ্গিপাড়ায় নদীর পাড়ে মিলল নিখোঁজ ইজিবাইক চালকের লাশ
- প্রাণিসম্পদমন্ত্রীর সাথে ভারতের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
- সাফল্যের ধারাবাহিতায় রায়ের বাজার উচ্চবিদ্যালয়
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !