বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে দু'দিনের মতবিনিময়ের বাস্তব অভিজ্ঞতার একটি চিত্রকল্প
আবীর আহাদ
গত নভেম্বর মাসের ২৯ তারিখে ঈশ্বরদী ও রাজশাহী, ৩০ তারিখে নওগাঁ, শিবগঞ্জ ও বগুড়ার বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে মতবিনিময় করে এসেছি। আমার সঙ্গে ছিলেন আমাদের একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সংসদের অন্যতম ভাইস চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা হাশেম আলী ও যুগ্ম মহাসচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা সরোয়ার জাহান। প্রকৃতপক্ষে মতবিনিময় সভার আনুষ্ঠানিকতা বলতে যা বুঝায় তেমনটি ছিলো না। আমাদের মূল উদ্দেশ্য ছিলো তাদের স্বাধীন-করা দেশে জীবনের এ পড়ন্ত বেলায় বীর মুক্তিযোদ্ধারা কেমন আছেন, কী তাদের মনোভাব, কী তাদের অনুভূতি ও কে কেমন কী ভাবছেন, এসব দেখা বুঝা ও ভাবনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করা। প্রথমেই বলে নেয়া ভালো যে, বীর মুক্তিযোদ্ধারা শারীরিকভাবে প্রায় সবাই দুর্বল হয়ে পড়েছেন। বয়সের ভারে, অসুস্থতায়, সামাজিক অমর্যাদায় ও আর্থিকভাবে অনেকেই জীবনযন্ত্রণায় ভুগছেন, যা থেকে আমি ও আমরা যারা তাদের সংস্পর্শে গিয়েছি তারা কেউই মুক্ত নই।
মতবিনিময়ের উদ্দেশ্যে প্রথমেই আমরা ২৯ নভেম্বর গিয়েছিলাম ঈশ্বরদীতে। সেখানে বীর মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের প্রতি ভালোবাসার যে পরাকাষ্ঠা প্রদর্শন করেছেন তা ছিলো ভাবনার আতীত। সভাস্থলে যাওয়ার পূর্বে দাশুরিয়া মোড়ে একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সংসদের পাবনা জেলার আহ্বায়ক এডভোকেট সাইফুল আলম বাবলুর নেতৃত্বে এক বিরাটসংখ্যক বীর মুক্তিযোদ্ধা যেভাবে আমাদের সংবর্ধনা দিয়েছেন তাতে আমরা যার পর নাই অভিভূত হয়েছি। তারপর সভাস্থলে গিয়ে বিস্মিত হয়েছি যে, বয়স ও শারীরিক অসুস্থতা সত্বেও বিপুলসংখ্যক বীর মুক্তিযোদ্ধা আমাদের সাথে মিলিত হওয়ার জন্য দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করে আছেন। বিশেষ করে মতবিনিময় সভা আয়োজনকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল বাশার বাদশা, বীর মুক্তিযোদ্ধা বদিউজ্জামান, সাবেক ডিআইজি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহফুজুল হক প্রমুখের নেতৃত্বে বীর মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ যে আতিথেয়তা ও আন্তরিকতা প্রদর্শন করেছেন, তা কেবলই কৃতজ্ঞতার সাথে এখন স্মরণ করা যায় কিন্তু ভাষায় প্রকাশ করা যায় না।
ঈশ্বরদীতে মতবিনিময় করে আমরা বিকেল সাড়ে ৩.০০টায় রাজশাহীর উদ্দেশ্য রওনা হই। রাজশাহীতে আমাদের কোনো শাখা নেই। তবে সেখানে বসবাসরত আমাদের সংগঠনের কেন্দ্রীয় সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমান বোধহয় আগেই রাজশাহী মহানগর মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা ইয়াসিন আলী মোল্লাকে আমাদের আসার কথা বলে রেখেছিলেন। বীর মুক্তিযোদ্ধা ইয়াসিন আলী মোল্লা ক্ষণে ক্ষণে আমাকে মোবাইলে পথনির্দেশ দিয়ে আমাদের সহযোগিতা করে যাচ্ছিলেন। প্রকাশ থাকে যে, এটি রাজশাহীতে আমার জীবনেরও প্রথম যাত্রা। আমরা মাগরিব নামাজের পরপরই রাজশাহীতে পৌঁছি। বীর মুক্তিযোদ্ধা ইয়াসিন আলী মোল্লা তার দলবল নিয়ে অত্যন্ত আন্তরিকতার সাথে আমাদেরকে কামরুজ্জামান চত্বরে অবস্থিত মহানগর মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে নিয়ে যান। সেখানে মুক্তিযুদ্ধের বিশিষ্ট সংগঠক সাবেক মন্ত্রী-এমপি, রাজশাহীর সর্বজন শ্রদ্ধেয় নেত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক জিন্নাতুন্নেসা তালুকদারের সভাপতিত্ব ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ইয়াসিন আলী মোল্লার সঞ্চালনায় রাজশাহী মহানগর মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন মুক্তিযোদ্ধা, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃস্থানীয় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের উপস্থিতিতে অত্যন্ত আন্তরিকতার সাথে শুরু হয় মতবিনিময়। মুহূর্তের মধ্যে সেটি প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে। সন্ধ্যা সাড়ে ছ'টা থেকে শুরু হয়ে রাত সাড়ে ন'টা পর্যন্ত এ মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয়। রাজশাহীর বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন শিক্ষাবিদ প্রকৌশলী এবং আমার ব্যক্তিগত বন্ধু সাইদুল আহসান (রিয়াল আহসান) কীভাবে যেন টের পান যে আমি রাজশাহীতে এসেছি। তিনি তার গিন্নি রেইনি ভাবীকে আমাদের ডিনারের আয়োজন করতে বলে নিজেই মতবিনিময় সভায় উপস্থিত হন। সভা শেষে আমরা রিয়াল আহসানের বাসায় ডিনারে সামিল হই। রেইনি ভাবী এতো যে নানান রকমের সুস্বাদু খাদ্যের আয়োজন করবেন তা ছিলো ভাবনার অতীত। রেইনি ভাবী হয়তো জানেনি যে, আমাদের পেট আগের মতো আর সাড়া দেয় না! ওদিকে বীর মুক্তিযোদ্ধা ইয়াসিন আলী মোল্লা আমাদের রাতে থাকার জন্যে রাজশাহীর এক বিলাসবহুল হোটেল গুলশানে নিয়ে যান। আসলে পৃথিবীতে এখনো এমন লোক রয়েছেন যারা কাউকে আতিথেয়তা দিয়ে নিজের মনে আনন্দ পান। বীর মুক্তিযোদ্ধা ইয়াসিন আলী মোল্লা তাদেরই একজন।
৩০ নভেম্বর সকাল পৌনে আটটায় আমরা বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলা উদ্দেশ্যে রাজশাহী ত্যাগ করি। যাত্রাপথে হঠাত্ নওগাঁর বীর মুক্তিযোদ্ধা জাহিদুল আলম লিটুর মোবাইল ফোন এলো। তিনি রীতিমতো কৈফিয়ত তলব করে বললেন, তার গিন্নি নাকি আমার লেখার ভক্ত। তার বাড়িতে তার হাতের এক কাপ চা পান না-করে গেলে তার গিন্নি নাকি রাগ করে বাপের বাড়ি চলে যাবেন। অগত্যা গাড়ি থামিয়ে নওগাঁতে ক্ষণিকের যাত্রা বিরতি দিতে হলো। কয়েকজন বীর মুক্তিযোদ্ধা উপস্থিত হলেন। কিছু টুকটাক কথাবার্তা হলো। বীর মুক্তিযোদ্ধা জাহিদুল আলম লিটুর গিন্নি নীলিমা ফেরদৌস ভাবীর হাতের হরেক রকমের নাস্তা ও চা পান করে দ্রুত ছুটি শিবগঞ্জের দিকে।
ঐদিন সকাল সাড়ে এগারোটার সময় আমরা শিবগঞ্জ উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে উপস্থিত হই। বীর মুক্তিযোদ্ধা আওয়ামী লীগ নেতা বন্ধু আকরাম হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান মিয়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা কানু লাল বাবু প্রমুখ আমাদের অভ্যর্থনা জানিয়ে মতবিনিময়স্থলে নিয়ে যান। সেখানে শিবগঞ্জ উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার আবদুল বারি সরদারের সভাপতিত্বে অত্যন্ত আন্তরিকতার সাথে শুরু হয় মতবিনিময় সভা। সভা শেষে বীর মুক্তিযোদ্ধা আকরাম হোসেন আমাদেরকে লাঞ্চ করাতে নিয়ে যান বগুড়া শহরের ঠ্যাঙ্গামারাস্থ পাঁচতারা 'মম-ইন' হোটেলে।
৩০ নভেম্বর বেলা সাড়ে তিনটার দিকে আমরা বগুড়ার সাতমাথায় অবস্থিত জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কার্যালয়ে পৌছি। সেখানে বীর মুক্তিযোদ্ধা মোতাহার আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল জব্বার প্রমুখ আমাদের অভ্যর্থনা জানিয়ে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কার্যালয়ে নিয়ে যান। অতঃপর আমাদেরকে উঞ্চ সংবর্ধনা ও অভিনন্দন জানিয়ে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক জেলা কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা রুহুল আমিন বাবলুর সভাপতিত্বে আনুষ্ঠানিকভাবে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সন্ধ্যা সাড়ে পাঁচ টা পর্যন্ত সভা চলে। অতঃপর আমরা ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করি।
এতক্ষণ আমরা আমাদের দু'দিনের কার্যক্রম ও অন্যান্য বিষয়ে আলোকপাত করলাম। এক্ষণে কী কী বিষয়ে এ ধারাবাহিক মতবিনিময় হলো, সে বিষয়ে কিঞ্চিত আলোচনা করছি।
আগেই বলেছি, জীবনের পড়ন্ত বেলায় বীর মুক্তিযোদ্ধারা তাদের শৌর্য ত্যাগ রক্ত ও বীরত্বে অর্জিত স্বাধীন দেশে হৃদয়ে কী অনুভব পোষণ করছেন, কী তাদের চাওয়া, কী তারা পেয়েছে, কী অবস্থায় তারা বাস করছেন, এসব জানা দেখা ও বুঝার জন্যে আমরা তিনসাথী এসব অঞ্চলের প্রান্তিক পর্যায়ের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে মিলিত হয়ে অভিজ্ঞতা অর্জন করে একটি সাধারণ ধারণা নিতে গিয়েছিলাম। আমাদের বাঙালি মা-বধু-কন্যারা যেমনিভাবে পাতিলে ফুটন্ত দু-একটি ভাত টিপে সব ভাতের খবর জেনে নেন, আমরাও তেমনি ২/৪ স্থানের মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে মিশে ও আলাপ-আলোচনা করে দেশের সব বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সার্বিক অবস্থার একটি চিত্র সম্পর্কে ধারণা নেয়ার জন্যেই এ সফরের আয়োজন করেছিলাম।
এসব অঞ্চলের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে মতবিনিময়ের মাধ্যমে এটাই আমার ধারণা হয়েছে যে, আমরা একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সংসদ গত মার্চ মাসে দেশের হাজার হাজার বীর মুক্তিযোদ্ধাদের যৌথস্বাক্ষরে যে ০৮ দফা দাবি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সমীপে পেশ করেছিলাম, সেসবকে বীর মুক্তিযোদ্ধারা তাদের প্রাণের দাবি গণ্য করেন। এর বাইরে আরো কিছু দাবিদাওয়া থাকলেও ঐ ৮ দফা দাবিই তাদের মূল দাবি। আরেকটি বিষয়ে, যেটি এখানে প্রকাশ করতে আমি সঙ্কোচ ও দ্বিধা বোধ করছি, সেটা হলো, আমার ব্যক্তিগত আনন্দ, গর্ব ও সান্ত্বনা এই যে, আমি বিগত কয়েক বছর যাবত মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যেসব নির্ভীক কথাবার্তা লিখে আসছি, সেটি একটি বিপ্লব হয়ে দেশের সর্বস্তরের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। অনেকের মনের মধ্যে আমি গেঁথে গেছি! এটি আমি টের পেয়েছি, যখন আমাকে কাছে পেয়ে অনেকেই আবেগে আপ্লুত হয়েছেন, সজোরে বুকে জড়িয়ে ধরেছেন, কেউ কেউ হুঁহুঁ করে কেঁদে ফেলেছেন! এটা যে একজন ব্যক্তির জন্যে কতোটা আনন্দ ও গর্বের ব্যাপার তা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। আমাদের একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সংসদের এটাই সাত্বনার কথা এই যে, আমরা আমাদের কার্যক্রম, বিশেষ করে ৮ দফা দাবি উত্থাপন করে দেশের সর্বস্তরের প্রকৃত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে আমাদের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্যের কথা সার্থকভাবে তুলে ধরতে পেরেছি। বিশেষ করে মুক্তিযুদ্ধ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সাংবিধানিক স্বীকৃতির যে দাবিটি আমি আমার লেখনীর মাধ্যমে তুলে ধরেছি, নানা ব্যাখ্যা করেছি, সেই বিষয়টি উল্লেখ করে মুক্তিযোদ্ধারাও এখন বুঝতে পেরেছেন, এ দাবিটিই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মর্যাদা প্রতিষ্ঠার একমাত্র সোপান। অন্যান্য দাবিসহ এ দাবিটি সর্বাগ্রে বাস্তবায়নের ওপর তারা সবিশেষ গুরুত্বারোপ করেছেন। পরিশেষে এসব অঞ্চলের বীর মুক্তিযোদ্ধারা এ প্রতিশ্রুতি ও দ্ব্যর্থহীন সমর্থন জানিয়ে বলেছেন যে, আগামীর যেকোনো আন্দোলন সংগ্রাম ও অন্যান্য কার্যক্রম তারা আমাদের পাশে থাকবেন। আমরা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের এমন অনাবিল ভালোবাসা, আন্তরিকতা ও প্রত্যয়ের ফল্গুধারায় সিক্ত হয়ে ফিরে এসেছি নিজেদের কোলায়। এ সামান্য সফরের ফলাফলকে পাথেয় করে আমরাও দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ও প্রত্যয় নিয়ে আমাদের আগামীর পথ রচনা করবো।
লেখক :চেয়ারম্যান, একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সংসদ।
পাঠকের মতামত:
- ছোটরা ভুল করতে করতে শিখবে
- ওরা ভস্মমুখ
- রূপকথার গল্প
- দেশ-জনগণের জন্য কাজ করতে আ.লীগকর্মীদের প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- ‘মানবসম্পদ উন্নয়নে উচ্চশিক্ষার বিকল্প নেই’
- দুর্নীতি মামলায় তদন্তের মুখে মাহাথির মোহাম্মদ
- টানা ২৭ দিন ধরে তাপপ্রবাহ, ৭৬ বছরের মধ্যে রেকর্ড
- নড়াইলে জমজমাট ঘুড়ি উৎসব অনুষ্ঠিত
- ‘বর্তমান সরকারের আমলে পাহাড়ে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে’
- শনিবার ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়
- বাংলাদেশ যুব ঐক্য পরিষদ ফরিদপুর জেলা শাখার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন
- বৈদ্যুতিক পাখা মেরামত করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যু
- শ্রীনগরে মসিউর রহমান মামুনের উঠান বৈঠক অব্যাহত
- কাপাসিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস মার্কার প্রার্থীর গণসংযোগ
- কালুখালী থেকে অস্ত্র-গুলিসহ ২ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
- সাঁথিয়ায় অগ্রনী ব্যাংকের ভোল্ট থেকে ১০ কোটি টাকা উধাও, গ্রেফতার ৩
- রোহিঙ্গাদের কারণে কক্সবাজারে দীর্ঘস্থায়ী খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা : এফএসআইএন
- নড়াইলের পানচাষী কার্তিকের স্বপ্ন পুড়ে ছাই
- গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে বাংলাদেশ, প্রধানমন্ত্রীর সফরে চোখ সবার
- চাল আমদানি না করায় সাশ্রয়ী হয়েছে ডলার
- তীব্র তাপদাহে পথচারী ও গরীব মানুষের পাশে যুবলীগ
- ফরিদপুরে ইসলামী আন্দোলনের বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ
- সালথায় বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ আদায়
- ডিলারের সাথে খাদ্য কর্মকর্তার বিরোধে চাল পাচ্ছে না ৫০০ ওএমএস কার্ডধারী
- উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় ৭৩ জনকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
- চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ ৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড
- মহম্মদপুরে ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হলেন মুনমুন খান
- হিলিতে গরুবোঝাই নছিমনের ধাক্কায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- মোবাইল ইন্টারনেটের গতিতে ৬ ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ
- বাগেরহাটে গাছচাপা পড়ে মুয়াজ্জিনের মৃত্যু
- গরমে সবজির দাম আরও বেড়েছে
- বাগেরহাটে জমি সংক্রান্ত বিরোধে কৃষককে পিটিকে হত্যা
- স্মার্ট সুদহারে বিপাকে ব্যবসায়ীরা
- আবারও ঢাকার সিনেমায় পাওলি দাম
- ‘গরমে জনগণের পাশে না দাঁড়িয়ে সমাবেশ করা তামাশা’
- ‘পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য থেকে বিএনপির শিক্ষা নেওয়া উচিত’
- ‘এসটিপি প্ল্যান্ট ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন নয়’
- আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে বিদায়ের ঘোষণা মার্তার
- রিমান্ড শেষে কেএনএফের ২ সদস্য কারাগারে
- ‘দিল্লির দাসত্ব গ্রহণের জন্য দেশ স্বাধীন হয়নি’
- চিকিৎসা খাতে থাইল্যান্ডের বিনিয়োগ চাইলেন প্রধানমন্ত্রী
- দ্বিপক্ষীয় ৫ নথিতে সই করল ঢাকা-ব্যাংকক
- সান্তাহারে তীব্র গরমে পথচারীদের লেবুর শরবত বিতরণ
- ওয়ালটন এসি কিনে ৩৪তম মিলিয়নিয়ার হলেন গাজীপুরের ব্যবসায়ী আব্দুল আলী
- বাওড়ে গোসলে নেমে নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
- শ্রীনগরে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ফিরুজা বেগমের গণসংযোগ অব্যাহত
- যেকোন দুর্যোগ মোকাবেলায় প্রস্তুত আছি : ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
- তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যেও ঈশ্বরদীতে বন্ধ নেই প্রাইভেট-কোচিং
- বিশ্ব বাজারে বাড়লো জ্বালানি তেলের দাম
- টাঙ্গাইলে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করছেন মাটি ব্যবসায়ীরা
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !