পচে যাচ্ছে সব!
মীর আব্দুল আলীম
ভেজাল আর বিষাক্ত খাবার খেয়ে পঁচে যাচ্ছে দেহ। ঘুষ, দুর্নীতি দেশের গায়েও পঁচন ধরে ক্যান্সর সৃষ্টি করেছে। দেশ, মন আর দেহে পঁচন ধরলে আর অবশিষ্ট কি থাকে? না ঠেকানো যাচ্ছে ভেজাল; না যাচ্ছে দুর্নীতি ঠেকানো। আসলে দেশ আর দেশের মানুষের গতরে ভেজাল আর দুর্নীতি নামক ঘুণ ধরেছে। ঐ কীট কুটি কুটি করে কেঁটে দেশে আর দেশের মানুষের দেহের বারটা বাজিয়ে দিচ্ছে। কেবল যে এ সরকারের সময়ই ভেজাল, দুর্নীতি হচ্ছে তা কিন্তু নয়। বিগত এরশাদ সরকারের সময়কাল দেখেছি; দেখেছি তাঁর পরিনতিও। তিনিতো স্বৈরাচার আর দুনীতিবাজ হিসেবেই জনরোষে বিদায় নিতে বাধ্য হন। বিএনপির ক্ষমতার কয়েক কালও দেখেছি। লুটপাট আর কম হয়েছে কোথায় ? তত্বাবধায়ক আর সামরিক সরকারও দেখেছি আমরা। বঙ্গবন্ধু কণ্যার শাসন কালও দেখছি। ভেবেছিলাম হয়তো ভেজার আর দুর্নীতিতে কিছুটা স্বস্থি মিলবে। কিন্তু না। প্রশাসনে দলীয়করন থেকে আরাম্ভ কওে দেশে দুর্নীতি হয়েছে হরেদরে। খাদ্যে ভেজাল এতটুকুও কমেনি; কমেনি দুর্নীতি বরং বেড়েছে। তাইতো প্রকাশ পাচ্ছে এখন।
জঙ্গি দমন করে, শিক্ষা ব্যবস্থায় পরিবর্তন আর দেশের নানা ক্ষেত্রে উন্নয়ন ঘটিয়েছে বর্তমান সরকার। পদ্মায় সেতু হয়েছে; তাও আবার নিজস্ব অর্থায়নে, মেট্রোরেল ক’দিন বাদেই দুর্বার গতিতে চলবে রাজধানীতে, দেশের বিভিন্ন জেলা, বিভাগীয় শহর এমনকি উপজেলা পর্যায়েও ফ্লাইওভার হয়েছে, দেশের বিভিন্ন নদী পথের ফেরি বদলে সেতু হয়েছে, রাস্তাঘাটের ব্যাপক উন্নয়ন ঘটেছে। ঘটেছে মানব উন্নয়নও। বলতেই হয় বহি:বিশ্বেও দেশের মর্যাদা বেড়েছে। এখন দেশ আর তলাবিহীন ঝুড়ে নয়। এতসব হলো- কি লাভ হলো সরকারের? দুর্নীতিবাজদের কারনে এরসবই ম্লান হয়ে গেছে। বলতে ভয় নেই দেশে দুর্নীতির ক্যান্সার হয়েছে। সেদিন টিভিতে একজন অর্থনীতিবিদের সাক্ষাৎকার দেখছিলাম। দেশে ব্যাংক খাতের দুর্নীতির বিষদভাবে বর্ণনা করছিলেন। এ কথা সত্য যে, ব্যাংক দুর্নীতি এখন চরমে উঠেছে। অনেক ব্যাংক রুগ্ন হয়ে পড়েছে। আমানতের চেয়ে ঋণ বেশি দেয়া হয়েছে। ব্যাংক দুর্নীতি নিয়ে আলোচনা সমালোচনা বহুবছর ধরেই চলছে। কিন্ত কিছুতেই দুর্নীতি থামছে না। আর্থিক খাতের দুর্বৃত্তরা নানা কৌশলে ব্যাংক থেকে বড় অঙ্কের টাকা বের করে নিয়েছে। বিশেষ করে ঋণখেলাপি হয়ে এবং খাস জমি মর্টগেজ রেখে ঋণ নিয়ে গেছে। খোদ ব্যাংক পরিচালকরা ব্যাংকের টাকা নানা ফিকিরে বিশেষ করে ঋণের নামে লোপাট করছে। অস্তিত্ব ও যোগ্যতাহীন প্রতিষ্ঠানকে ঋণ দেওয়ার ঘটনা আছে। ভুয়া বন্ধকি নিয়েও ঋণ ইস্যুর ঘটনা ঘটেছে অহরহ। এভাবেই ব্যাংকিং খাতে অনিয়ম হয়েছে। এটা বহু বছর ধরেই চলছে। রোধ করা যায়নি ব্যাংক দুর্নীতি।উন্নয়নমুলক কর্মকান্ডে দুর্নীতি হয়েছে। দেশে বালিশ কাহিনী বেশ আলোচিত। স্বাস্থ্য শিক্ষা খাতেও ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে এমন খবর প্রায়ই আমাদের পত্রিকাগুলো ছাপছে।
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে দুর্নীতি হয়েছে। হলমার্ক দুর্নীতির কথা সবার জানা। হলমার্ক নামক একটি গ্রুপের টাকা মারার যেসব কাহিনী বেড়িয়ে আসল তাকি কখনো কল্পনীয় ছিল? সোনালী ব্যাংকের শুধু রূপসী বাংলা শাখা থেকেই তারা হাতিয়ে নিয়েছে ২৬৬৮ (দুই হাজার ছয়শ’ আটষট্টি) কোটি টাকা অর্থাৎ ২.৬৭ বিলিয়ন। আর সোনালী ব্যাংকের ঐ একই শাখা থেকে জালিয়াতির মাধ্যমে গায়েব হয়ে গেছে ৩৬০৭ (তিন হাজার ছয়শ’ সাত) কোটি টাকা অর্থাত্ ৩.৬০ বিলিয়ন। ব্যাংক দেয় আর ওরা নেয়। চোরে চোরে যেন মাস্তুত ভাই। এটা সোনালী ব্যাংকের জন্য যেমন একটা বিগ শ্যাম, মহাজোট সরকারের জন্য তাতো মহাপ্রলয়ও ছিল বটে।
ভেবে কোনো কুল-কিনারা খুঁজে পাই না যে, খেটে খাওয়া মানুষের কষ্টে উপার্জিত ব্যাংকে রাখা জামানতের এত বিপুল পরিমাণ টাকা ঠকবাজরা দিনে-দুপুরে কিভাবে হাতিয়ে নিতে পারল। এর পরও এধরনের বহু প্রতিষ্ঠান ব্যাংক গ্রাহকদেও আমানতের টাকা নানা ফন্দিতে হাতিয়ে আখেড় গুঠিয়েছেন। এদেও অনেকেই এখন ইউরোপ আমেরিকার বাসিন্দা। ওদেও টিকিটি ছ্োঁয় কে? আর ওরা বেজায় ক্ষমতাধরও। এর পরও কি বলব দুর্নীতিতে আক্রান্ত এ দেশে ক্যান্সার হয়নি?
আসলে ক্যান্সারেরও রকমফের আছে। আমাদের দেশটা এখন নানাবিধ ক্যান্সারে আক্রান্ত। এর মধ্যে দুর্নীতি নামক ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে দেশ এখন সিসিইউতে রয়েছে। ক্রনিক ষ্টিজে আছে এদেশের ক্যান্সার। রোগ সারবে না; মরবে দেশ কেবল আল্লাহই দেশটা রক্ষা করতে পারেন। আমাদের যে পরিমান অধপতন হয়েছে, আর আমাদের যা অবস্থা তাতে তিনি আমাদের দিকে শেষতক ফিরে তাকাবেন বলে মনে না হয় না। দিন যত যাচ্ছে দেশের দুর্নীতি নামক ক্যান্সার ততই নিয়ন্ত্রনহীন হয়ে পরেছে। রাষ্ট্র ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ায় অসহায় হয়ে পরেছে দেশের সাধারন মানুষ।
এতো গেল দেশের ক্যান্সারের কথা। এদেশের মানুষের দেহের ভেতরওতো অরিজিনাল ক্যান্সার বাসা বেঁধেছে। প্রতিনিয়তইতো আমরা বিষ খাচ্ছি। আমে, জামে, মাছে, ভাতে কোথায় নেই বিষ ? প্রতিটি খাবারেই এখন বিষ মিশানো হচ্ছে। ক’দিন আগে এক বিখ্যাত কলামিষ্ট তার লেখায় লিখেছিলেন- “আমরা প্রতি জনে; প্রতি ক্ষনে; জেনে শুনে করেছি বিষ পান।” প্রতি দিন আমরা যে খাবার খাচ্ছি তাতে কোন এক মাত্রায় বিষ মেশানো আছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। আর এই বিষই আমাদের তিলে তিলে মৃত্যুর দিকে ঠেলে নিচ্ছে। কেবল হাসপাতাল গুলোতে গেলেই বুঝা যায় কত প্রকার রোগই না এখন মানব দেহে ভর করে আছে। আসলে আমরা জেনে শুনেই বিষ খাচ্ছি। না খেয়ে উপায়ইবা কি? তবে উপায় একটা আছে। না খেয়ে থাকলে এ থেকে হয়তো নিস্তার মিলবে। কিন্তু তাতো হবার নয়। তাই আমে, জামে, মাছে, সবজিতে বিষ মেশানো আছে জেনেও তা কিনে নিচ্ছি। আর সেই বিষ মেশানো খাবারই স্বপরিবারে গিলে চলেছি দিনরাত।
ভেজাল আমাদের জীবনের রন্ধ্রে রন্ধ্রে। তেল, মসলা, লবণ, মুড়ি, চিনি, মাছ, দুধ, ফলমূল, সবজি, গুঁড়াদুধ, কেশতেল, কসমেটিকস সর্বত্রই ভেজাল। ফলের জুস, কোমল পানীয় এসবের বেশির ভাগই কৃত্রিম কেমিক্যাল দিয়ে তৈরি, যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। ফল প্রথমে ক্যালসিয়াম কার্বাইড দিয়ে পাকানো হয়, পরে ফরমালিন দিয়ে প্রিজারভ করা হয়। দুটোই স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। অসাধু ব্যবসায়ীরা খাবারের সৌন্দর্য বাড়ানোর জন্য বিরিয়ানি, জিলাপি, জুস, মিষ্টিসহ বিভিন্ন খাবারে সস্তাা দামের টেক্সটাইল গ্রেড বিষাক্ত রং ব্যবহার করে থাকে, যা শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর। খাবারে কৃত্রিম রং এবং জুসে ব্যবহৃত প্রিজারভেটিভ ক্যান্সার সৃষ্টিতে সহায়তা করে। এমনকি আমাদের জীবন রক্ষাকারী ওষুধও ভেজাল থেকে শতভাগ মুক্ত নয়। খেতে ফলানো চালে, ডালেও ভেজাল। ক্রোমিয়াম নামক বিষ পাওয়া যাচ্ছে ওসবে। ক্যালসিয়াম কার্বাইড এবং ইথোফেন ব্যবহার করে আম, কলা, পেঁপে, আনারস, বেদানা, ডালিম, আপেলসহ এমন কোনো ফল নেই যা পাকানো না হয়। আবার ১০০/২০০ মি. গ্রা. বোতলজাত প্রভিট (ইথোফেন) বাজারজাত করা হয়- যা সবজির সজীবতা রক্ষা করে। এই প্রকারের কেমিক্যালটি ব্যবহার করে তরি-তরকারিকে দীর্ঘস্থায়ী করা হয়- যা বাজারের সবজির মূল্য বৃদ্ধির অন্যতম কারণ। শুধু ফলমূল, মাছ আর সবজিতেই নয়- মিষ্টির দোকান হতে শুরু করে মুদিদোকানের নিত্যপণ্য আর মনোহারি প্রসাধনীর এমন কোনো বস্তু নেই যাতে কেমিক্যালের সংশ্রব নেই।
মাংসও ভেজাল মুক্ত নয়। অধিকাংশই খামারের গরুকে খাওয়ানো হচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত ইউরিয়াসার ও খাবার সোডা। এতে গরু দ্রুত মোটাতাজা হলেও এর মাংস মানুষের শরীরের জন্য ক্ষতিকর। এসব গরুর মাংস খেলে তাৎক্ষণিক কোনো প্রতিক্রিয়া দেখা না দিলেও মানুষের লিভার ও কিডনি ধীরে ধীরে নিষ্ক্রিয় হয়ে যেতে পারে বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন। সচেতন মহলের অভিযোগ, দেশে ল্যাব পরীক্ষা করার সুযোগ থাকলেও শিশু খাদ্যের অন্যতম উপাদান দুধে ফরমালিন মেশানোর বিষয়টিতে এখনো গুরুত্ব দেয়নি বিএসটিআই। এছাড়া সিটি কর্পোরেশন আমলে না নেয়ায় নগরীর ছোট বড় অধিকাংশই দুগ্ধজাত প্রতিষ্ঠানে অবাধে ভেজাল ও বিষাক্ত উপাদানযুক্ত দুধ, চাল, আটা, ডাল, মাছ ও ফলমূলসহ নানা বিষাক্ত খাদ্যপণ্য বিক্রি হচ্ছে। কোনো কোনো বছর রমজানের সময় মোবাইল কোর্ট বসিয়ে ভেজাল এবং নিম্নমানের খাদ্যপণ্য বিক্রেতা ও উৎপাদনকারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। তবে বিষাক্ত খাদ্যের ছোবল থেকে দেশ বাঁচাতে এখনো সময়োপযোগী কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেয়নি সরকার। শুধু বাজারই বিষ মেশানো খাদ্য পণ্য বিক্রি হচ্ছে না। নামিদামি হোটেল, চায়নিজ রেস্টুরেন্ট, রেস্তোরাঁ ও ফাস্টফুডের দোকানদাররা এ ধরনের খাদ্য দেদার বিক্রি করছে। আর আমরাও যেনে শুনে প্রতিনিয়ত বিষ খেয়ে চলেছি।
যত অনৈতিকই হোক, যতই বিষাক্ত হোক, মানুষ বেঁচে থাকুক আর মরুক তাতে যায় আসেনা এদেশের মুনাফাখোর ব্যবসায়ীদের কাছে। তা তাদের কোনো বিবেচনার বিষয়ও নয়। মাছ, ফল, সবজি, দুধ, সব কিছুতেই ফরমালিন মিশিয়ে দীর্ঘদিন টাটকাভাব রাখার জন্য যে কৌশল তা সত্যিই খুই অনৈতিক। মাছ তাজা রাখার জন্য সাধারনত বরফ দেওয়া হয়ে থাকে। এটা বহুকাল ধরে চলে আসছে। বরফ দেওয়া কোনো অপরাধের বিষয় নয়। যেহেতু বরফের চেয়ে ফরমালিনের দাম কম; অল্পতেই কাফি! তাই বরফের বদলে ফরমালিন দিচ্ছে অসাধু ব্যবসায়ীরা। ফরমালিনের কার্যকারিতা বেশি বলে বরফেও কয়েক ফোঁটা ফরমালিন মিশিয়ে দেওয়া হয় এখন। তাতে ভেজালটা ধরবার ক্ষমতা নেই। ভাবা কি যায় নৈতিকতার মান কোথায় নেমেছে! আজকাল নাকি কিছু ঠকবাজ ব্যবসায়ী ফরমালিন মেশানো মাছের ওপর কিছু গুড়, চিনি জাতীয় খাবার ফেলে রাখে। তেতে মাছে মাছি এসে বসে। এসব দেখে ক্রেতা ভাবে মাছ ফরমালিন মুক্ত। এভাবে ক্রেতাদের ধোঁকা দেওয়ার কৌশলও তারা আবিষ্কার করছে। ছি! কী সর্বনাশের কথা! জাতি হিসেবে আমরা কত নিচে নেমে গেছি।
কেমিক্যাল একটি সংরক্ষিত ক্ষতিকর পদার্থ। যা সরকারের অনুমোদন সাপেক্ষে অতি সাবধানতায় বিশেষ বিশেষ কাজে ব্যবহৃত হয়। কিন্তু অধুনা সর্বত্র এর যথেচ্ছ ব্যবহার দেখে মনে হচ্ছে এটা লবণের মতো অতি সস্তা, সহজলভ্য এবং ব্যবহারযোগ্য। আর এসব কেমিক্যাল মিশ্রিত ভেজাল খাবার খাচ্ছি আমরা। রোগবালাইও হচ্ছে। শরীরে ক্যান্সারের মতো কঠিন ব্যধি বাসা বাঁধছে।
ফরমালিনসহ খাবারে ব্যবহৃত ক্ষতিকারক ক্যামিকেল বিভিন্ন কাজে লাগে। ক্ষেত্র বিশেষ এটা দরকারিও। তাই আমদানি একেবারে নিষিদ্ধ করার উপায় নেই। তবে আমদানি কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। আমদানিকারক ও ক্রেতাদের ওপর নজরদারি রাখতে হবে। ফরমালিন বা অনুরূপ রাসায়নিক দ্র্রব্যে বিক্রয় ও ব্যবহারে কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করতে হবে।
দেশের উন্নয়নে দুর্নীতিমুক্ত সমাজ গড়ার যেমন বিকল্প নেই । সেই সঙ্গে জরুরী দেশের জনগনকে ভেজাল মুক্ত খাদ্য নিশ্চিত করা । আমরা রোগে শোকে আক্রান্ত দেশ চাই না। চাই সুস্থ্য সবল সোনার দেশ। চাই সুস্থ মানুষ। এ জন্য আমাদের সততা, নিষ্ঠা ও জবাবদিহিতার কোনো বিকল্প নেই। আমরা সে দিনের প্রত্যাশায় রইলাম।
লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট ও সমাজ গবেষক।
পাঠকের মতামত:
- আরও কমলো দেশের রিজার্ভ
- ‘যত জঙ্গি ধরেছি, একজনও মাদরাসার ছাত্র নন’
- গাজায় নিহত আরও ৭৬, প্রাণহানি বেড়ে প্রায় ৩২৫০০
- ঈদে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে চলবে ১৫ টি ফেরি ও ২২ টি লঞ্চ
- শাশুড়ীকে হত্যার দায়ে পুত্রবধূ ও পরকীয়া প্রেমিকের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড
- বিধবা মাকে ভরণপোষণ না দিয়ে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ায় শিক্ষক ছেলে গ্রেপ্তার
- বঙ্গবন্ধু প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্ল্যানিং দপ্তরের উপ-পরিচালককে সাময়িক বহিষ্কার
- জামালপুরে মৎস্যজীবী দলের ইফতার মাহফিল
- পরিবেশ দূষণে বাংলাদেশে বছরে ২ লাখ ৭২ হাজার মানুষের অকালমৃত্যু
- সোমালিয়ায় জিম্মি জাহাজ উদ্ধার নিয়ে যা জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- প্রস্তাবিত সড়ক পরিবহন আইন আত্মঘাতী: টিআইবি
- নগরকান্দায় সুলভ মূল্যে ডিম-দুধ-মাংস বিক্রি
- ঢাবির ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
- কালিগঞ্জের বিষ্ণুপুর হাইস্কুলে নিয়োগ বাণিজ্যকে কেন্দ্র করে বিভক্ত পরিচালনা পরিষদ
- মহম্মদপুরে বজ্রপাতে ২ জনের মৃত্যু
- টাঙ্গাইলে ফেনসিডিলসহ আটক ৪
- এবার কারণ দর্শানোর নোটিশ দিলেন কলেজ অধ্যক্ষ
- ভারতীয় নাগরিক দীপককে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
- বিলাইছড়ি অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করলেন ভারপ্রাপ্ত জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান
- বিভীষিকার ১২ বছর: বিচার পাওয়া নিয়ে হতাশায় ক্ষতিগ্রস্ত সংখ্যালঘুরা
- দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে নিয়মিত বাজার মনিটরিং করছেন সালথা থানার ওসি
- বাগেরহাটে তিন শতাধিক অসচ্ছল পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ
- গাছে ঝুলছিল আম্বিয়া বেগমের মরদেহ
- ‘খুনি জিয়া-মোশতাক চক্র মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধূলিস্যাৎ করে’
- বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে দুইদল জেলের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৬
- ভোলার তজুমদ্দিনে সরকারি খাল বিক্রি, নীরব প্রশাসন
- লালপুরে অবৈধভাবে বালু ও ভরাট উত্তোলন বন্ধে পাহারার নির্দেশ
- টঙ্গীবাড়ীতে কুরবানির গরুর ১৭ লাখ ৮০ হাজার টাকা আত্মসাৎ, সাবেক চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মামলা
- চেউটিয়া খাল উন্মুক্ত করে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে আশাশুনিতে মানববন্ধন
- মায়ের জানাজা পড়ালেন প্রধান বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম
- নড়াইলে ২ বছরের সাজাপ্রাপ্ত হোসনেয়ারা গ্রেফতার
- প্রথম বাংলাদেশি আম্পায়ার হিসেবে আইসিসির এলিট প্যানেলে সৈকত
- ‘এপেক্স ইন্টারন্যাশনাল জার্নালিস্ট কাউন্সিল’র বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের কমিটি গঠন
- কান্তজী মন্দিরের জমিতে মসজিদ নির্মাণ ঘটনাটি যথেষ্ট সমালোচিত হচ্ছে?
- চাহিদার তুঙ্গে সিকুয়েন্স পাঞ্জাবি, বাহারি পোশাকে মেতেছে নারীরা
- অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ভিডিও ধারণ করে ব্ল্যাকমেইল করতো সেলিম
- ‘জলবায়ু সহনশীল মৎস্যচাষ প্রযুক্তি উদ্ভাবনে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার’
- সাতক্ষীরায় অবৈধ ভারতীয় চিনি আটক, ব্যবসায়িকে জরিমানা
- আগৈলঝাড়ায় শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাতের ১০৪তম জন্মদিন পালিত
- একনেকে ১১টি প্রকল্প অনুমোদন
- ঈশ্বরদীতে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির মাঝে প্রধানমন্ত্রীর উপহার বিতরণ
- কাপ্তাইয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের বার্ষিক শিক্ষা উপকরণ ও পুরস্কার বিতরণ সম্পন্ন
- মস্কো হামলায় এখনো নিখোঁজ ৯৫
- ‘শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জেতা উচিত’
- ঢাকাসহ ৭ বিভাগে ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
- ‘শিগগিরই ইন্টার্ন চিকিৎসকদের ভাতা বাড়ানো হবে’
- সুপারস্টার শাকিব খানের জন্মদিন আজ
- `আমাদের বাসা ও কারাগারের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই'
- বাংলাদেশি আমেরিকানদের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ডোনাল্ড লু
- ২৯ রমজানেও খোলা থাকছে সরকারি অফিস
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !