কারা মুক্তিযোদ্ধা এটা নির্ধারণের জন্যই জাতীয় কমিশন গঠন জরুরী
আবীর আহাদ
স্বাধীনতার অর্ধশতাব্দী পেরিয়ে এসেও এখনো 'মুক্তিযোদ্ধা' সম্পর্কে অনেকেই অস্পষ্ট ধারণার মধ্যে হাবুডুবু খাচ্ছেন। মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার সুস্পষ্ট সংজ্ঞা থাকলেও সে-সংজ্ঞা পাশ কাটিয়ে অর্থ আত্মীয়তা ও রাজনৈতিক প্রভাবে এখনো অনেকেই মুক্তিযোদ্ধা হচ্ছেন! যদিও বলা হচ্ছে, এখন মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার আবেদন গ্রহণযোগ্য নয়, তবে পর্দার অন্তরালে ব্যাক-ডেটে দরখাস্ত নিয়ে প্রতিনিয়তই মুক্তিযোদ্ধা বানানো হচ্ছে বলে আমরা জানি।! কী দুঃখজনক ব্যাপার, জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের (জামুকা) চেয়ারম্যানসহ এমন কতিপয় সদস্য আছেন, যারা মুক্তিযোদ্ধা সংজ্ঞার দৃষ্টিতে আদৌ মুক্তিযোদ্ধা নন, অথচ তারা মুক্তিযোদ্ধা তৈরিতে ইন্টারভিউ নিয়ে থাকেন, মুক্তিযোদ্ধা না-হয়েও অনেকে তাদের হাত দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা বনে যাচ্ছেন!
এখানে একটা কথা লক্ষ্য রাখতে হবে যে, আর কোনো পৃথিবীর ইতিহাসে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে যে বিশ্বালোড়িত মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিলো, সেই মুক্তিযুদ্ধের বীর সেনানীরা যারা জীবন-যৌবন, আশা-স্বপ্ন, বাবা-মাসহ আপনজনদের মায়া ছিন্ন করে দেশমাতৃকার ডাকে সীমাহীন শৌর্য বীর্য ত্যাগ রক্ত ও বীরত্বের মধ্যে অবগাহন করে পরাক্রমশালী পাকিস্তান হানাদার বাহিনী ও তাদের এদেশীয় সশস্ত্র সহযোগী রাজাকার আলবদর আলশামস ও তথাকথিত শান্তি কমিটিকে পরাজিত করে বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে ছিনিয়ে এনেছিলেন, সেই মুক্তিযুদ্ধের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্পর্কে এখনো যাদের ভ্রান্তি কাটেনি, এখনো যারা তাদের সম্পর্কে হীনমন্যতা ও পরশ্রীকাতরতায় ভোগেন, তাদেরকে করুণাই করতে হয়।
মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা না থাকার ফলে অতীতে বিএনপি ও বর্তমানে আওয়ামী লীগ সরকারের গোঁজামিলের মুক্তিযোদ্ধা সংজ্ঞার নিরিখে অর্থ, আত্মীয়তা ও রাজনৈতিক বিবেচনায় হাজার হাজার অমুক্তিযোদ্ধা এমনকি রাজাকাররাও মুক্তিযোদ্ধা হয়ে আসছে। অথচ এখনো সারাদেশে বেশকিছু প্রকৃত বীর মুক্তিযোদ্ধা রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি থেকে বঞ্চিত হয়ে চরম মনোকষ্টের মধ্যে জীবন যাপন করছেন। এটা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ইতিহাস বিকৃতির সামিল। মুক্তিযোদ্ধা না-হয়েও মুক্তিযোদ্ধা এটা কোনো অবস্থাতেই মেনে নেয়া যায় না, তেমনি মুক্তিযোদ্ধা হয়েও অমুক্তিযোদ্ধা হয়ে থাকা, এটা কোনো সুস্থতার লক্ষণ নয়।
রণাঙ্গনের একজন মুক্তিযোদ্ধা অধিনায়ক এবং একজন মুক্তিযুদ্ধের লেখক-গবেষক হিশেবে জাতীয় নৈতিকতা ও কর্তব্যবোধের তাড়নায় আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের সেই 'মুক্তিযোদ্ধা' এবং কোন সংজ্ঞায় তাদের কৃতিত্ব নির্ণয় করা হবে তা অবশ্যই মূল্যায়নের দাবি রাখে বলে আমি মনে করি। আশা করি নিম্নলিখিত বক্তব্যের আলোকে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সবার কাছে পরিষ্কার হয়ে যাবে এবং চলে-আসা বিভ্রান্তি ও ধুম্রজালের অবসান ঘটবে।
মুক্তিযোদ্ধা। নামের মধ্যেই এর তাৎপর্য নিহিত। অর্থাৎ মুক্তির জন্য যে যুদ্ধ করে সে-ই মুক্তিযোদ্ধা।
আমরা একাত্তর সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে নির্দেশে ও নামে আমাদের জাতীয় স্বাধীনতা অর্জন এবং সার্বিক রাজনৈতিক অর্থনৈতিক সাংস্কৃতিকসহ জাতীয় মুক্তির লক্ষ্যে সর্বস্তরের জনগণের সহযোগিতা নিয়ে প্রায় দেড় লক্ষ সশস্ত্র মানুষ হানাদার পাকিস্তান সামরিক বাহিনী ও তাদের এদেশীয় সহযোগী রাজাকার আলবদর আলশামস ও তথাকথিত শান্তি কমিটির বিরুদ্ধে এক রক্তাক্ত সংঘবদ্ধ সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশকে মুক্ত করেছিলাম। ঐ রক্তাক্ত সংঘবদ্ধ সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের যোদ্ধারাই স্বাধীন বাংলাদেশে 'মুক্তিযোদ্ধা' নামে খ্যাত।
আর এই মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত অস্ত্র, প্রশিক্ষণ ও যুদ্ধ। কিন্তু যুদ্ধটা বিশেষ করে একটি পরাক্রমশীল সংঘবদ্ধ বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধে নামতে হলে তাকেও সংঘবদ্ধ বাহিনীর সাথে যুক্ত হতেই হয় যা পূর্বেই উল্লেখ করেছি। আমরা উনিশশো একাত্তরে পরাক্রমশীল পাকিস্তান বাহিনীর বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংঘবদ্ধ উপায়ে প্রথমে গেরিলা এবং পরে সম্মুখ যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছিলাম।
সেই মুক্তিযোদ্ধাদের সংজ্ঞা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সময় এভাবে নির্ণয় করা হয়েছিল যা যুক্তিযুক্ত। সংজ্ঞাটি হলো : মুক্তিযোদ্ধা মানে এমন একজন ব্যক্তি যিনি মুক্তিযুদ্ধে নিয়োজিত যেকোনো সংগঠিত সশস্ত্র বাহিনীর (ফোর্স ) সদস্য হিশেবে সক্রিয় ভূমিকা রেখেছেন।
উপরোক্ত বক্তব্য ও বঙ্গবন্ধুর সংজ্ঞার আলোকে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সংগঠিত বিভিন্ন দলে অন্তর্ভুক্ত সশস্ত্র অংশগ্রহণকারী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংখ্যা কোনো অবস্থায়ই দেড় লক্ষের বেশি হবে না। এসব মুক্তিযোদ্ধাদের সিংহভাগ সদস্য ছিলেন ভারতে প্রশিক্ষিত : এফএফ বা গণবাহিনী এবং বিএলএফ বা মুজিববাহিনী। বাকিরা ছিলেন সামরিক বাহিনী, বিডিআর, পুলিশ ও আনসারের পূর্ব-প্রশিক্ষিত সদস্য। আর ছিলেন বিভিন্ন স্থানীয়ভিত্তিতে গড়েওঠা বাহিনীর সদস্য। এসবেরই সম্মিলিত নাম ছিল মুক্তিবাহিনী। একমাত্র স্থানীয়ভিত্তিতে গড়েওঠা মুক্তিবাহিনী ছাড়া বাকি গণবাহিনী, সামরিক বাহিনী, বিডিআর ও পুলিশ বাহিনী সবাই ছিলেন মুজিবনগর সরকার প্রবর্তিত এগারোটি সামরিক সেক্টরের অধীন অর্থাৎ মুজিবনগর সরকারের বাহিনী। এদেরকেই বঙ্গবন্ধুর সংজ্ঞানুযায়ী "মুক্তিযোদ্ধা" হিশেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে। তবে মুজিবনগর সরকারের সেক্টর কমান্ডের বাইরে স্থানীয়ভিত্তিতে যেসব ছোট-বড় সশস্ত্রবাহিনী যেমন কাদেরীয়া বাহিনী, হেমায়েত বাহিনী, আফসার বাহিনী, হালিম বাহিনী প্রভৃতি বাহিনী গড়ে উঠেছিল তারাও বঙ্গবন্ধু সরকারের মুক্তিযোদ্ধা সংজ্ঞার মধ্যে পড়েন। তারাও মুক্তিযোদ্ধা।
কারা বীর মুক্তিযোদ্ধা এ বিষয়টি নিশ্চয়ই উপরোক্ত ব্যাখ্যার আলোকে পরিষ্কার হয়েছে। তবে যেহেতু স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পরেও মুক্তিযোদ্ধা তালিকা সম্পন্ন করা যায়নি, সেহেতু প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা নির্ধারণের বিষয়টি জটিল হলেও অসমাধানযোগ্য নয়। মূলত: তথাকথিত জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকা) মুক্তিযোদ্ধা নির্ধারণের বিষয়টি জটিল করে অর্থের বিনিময়ে, আত্মীয়তা ও রাজনৈতিক প্রভাবে যাকেতাকে যখনতখন মুক্তিযোদ্ধা বানিয়ে চলেছে। ফলে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা নির্ধারণের লক্ষ্যে জামুকা বিলুপ্ত করে বঙ্গবন্ধুর মুক্তিযোদ্ধা সংজ্ঞাকে মূলভিত্তি ধরে উচ্চতর আদালত, নেতৃস্থানীয় বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সামরিক বাহিনীর সমন্বয়ে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কমিশন গঠন করে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা নির্ধারণ করা সম্ভব। এক্ষেত্রে প্রয়োজন সরকারের সদিচ্ছা ও কঠোর নীতিমালা। সম্প্রতি একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সংসদের পক্ষ থেকে আমরা প্রধানমন্ত্রী সমীপে পেশকৃতব্য স্মারকলিপির ২ নং দফায় সেই জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কমিশন গঠনের কথা বলেছি।
মুক্তিযুদ্ধের রাজনৈতিক সংগঠকবৃন্দ, মুজিবনগর সরকারের বেসামরিক কর্মকর্তা-কর্মচারী, কূটনৈতিক মিশনের লোকজন, স্বাধীন বাংলা বেতারের সাথে জড়িত কলা-কুশলী, শিল্পী-গায়ক, কবি-সাহিত্যিক, সাংবাদিক, শরণার্থী, বীরঙ্গনা, গণশহীদ, খেলোয়াড়সহ বিভিন্নভাবে মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তাকারীদের অবদানের গুরুত্ব অপরিসীম বিধায় তাঁদেরকে অন্য কোনো অভিধায় সম্মানিত করাই যুক্তিযুক্ত কিন্তু আর যা-ই হোক কোনো অবস্থায়ই 'মুক্তিযোদ্ধা' নামে নয় । যে মুক্তিযোদ্ধারা জীবনকে পায়ের ভৃত্য মনে করে মহাশত্রুর বিরুদ্ধে সীমাহীন শৌর্য বীর্য ত্যাগ বীরত্ব ও রক্তের সাগরে ভেসে দেশকে হানাদারমুক্ত করেছিলেন তাঁদের সাথে অন্য কারো তুলনাই চলে না।
লেখক : গবেষক, চেয়ারম্যান, একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সংসদ।
পাঠকের মতামত:
- ডুমাইনের ঘটনার দোষীদের বিচারের দাবিতে ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের শান্তি মিছিল
- ‘লাল কার্ড প্রদর্শনের মাধ্যমে বেইমানদের শিক্ষা দেবে জনগণ’
- ৩ দিনব্যাপী জালাল মেলার উদ্বোধন, দর্শক ও ভক্তদের উপচে পড়া ভিড়
- নড়াইলে মাদক মামলায় ৪ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
- অনির্দিষ্টকালের জন্য চুয়েট বন্ধ ঘোষণা
- ২৮ এপ্রিল খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শনিবারও চলবে ক্লাস
- ধামরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি রফিকুল আলম রকেট আর নেই
- বাগেরহাটে ডায়রিয়ার প্রকোপ, স্কুল শিক্ষকের মৃত্যু
- নড়াইলে নবগঙ্গা নদী থেকে প্রতিবন্ধী যুবকের মরদেহ উদ্ধার
- গাজীপুর পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের সাব স্টেশনে অগ্নিকাণ্ড
- টাঙ্গাইলে পচা মাংস বিক্রি করায় জরিমানা
- ‘এক শ্রেণিতে ৫৫ জনের বেশি শিক্ষার্থী ভর্তি নয়’
- টাঙ্গাইল কেন্দ্রীয় ঈদগাঁ মাঠে ইস্তিকার নামাজ আদায়
- ‘মানবাধিকার নিয়ে বাংলাদেশের অর্জন স্বীকার করেনি যুক্তরাষ্ট্র’
- টাঙ্গাইলে আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস উদযাপন
- বাগেরহাটে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়
- মহম্মদপুরে সড়কে দুর্ঘটনায় প্রধান শিক্ষকের মৃত্যু
- বৃষ্টির জন্য আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করে অঝোরে কাঁদলেন মুসুল্লীরা
- সার্বজনীন পেনশন স্কিমের রেজিস্ট্রেশন বুথ উদ্বোধন গৌরনদীতে
- মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ভিপি মিজান সহ ১৪ নেতাকর্মী কারাগারে
- সাজেকে নিহত ঈশ্বরগঞ্জের ৫ শ্রমিকের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম
- গৌরীপুরে ৩ দফা দাবীতে কৃষক সমিতির স্মারকলিপি প্রদান
- গাইবান্ধায় বৃষ্টির জন্য মুসল্লিদের নামাজ আদায়
- দিনাজপুরে নারী উদ্যোক্তাদের নিয়ে পরিকল্পনা কর্মশালা
- কুষ্টিয়ায় নারী চিকিৎসককে হয়রানি, যুবকের কারাদণ্ড
- ঝিনাইদহে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
- বঙ্গোপসাগরে কার্গো জাহাজডুবি, ভাসছেন ১২ নাবিক
- পার্বত্য জেলার এনজিওর বাজেট জানাতে হবে জেলা পরিষদকে
- মন্ত্রী-এমপির আত্মীয়ের কারণে জনগণ জিম্মি: রিজভী
- টিসিবির জন্য কেনা হবে সাড়ে ৬১ কোটি টাকার মসুর ডাল
- মাগুরায় বৃষ্টির জন্য নামাজ ও দোয়া প্রার্থনা
- নড়াইলে বৃষ্টির জন্য ইস্তিস্কার নামাজ
- শয্যা সংকটে ফ্লোরসহ এক বেডে থাকছে দুই থেকে তিন শিশু
- বেনজীর ও তার পরিবারের নগদ অর্থের তথ্য চেয়ে বিএফআইইউতে দুদকের চিঠি
- প্রমাণে ব্যর্থ রাষ্ট্রপক্ষ, অস্ত্র মামলায় খালাস ‘গোল্ডেন মনির’
- জিআই স্বীকৃতির সঙ্গে পণ্যের গুণগত মান বজায় রাখতে হবে: শিল্পমন্ত্রী
- যশোর পৌরসভায় তাপদাহে চাহিদার তুলনায় কমেছে পানি সরবরাহ
- বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি সম্পন্ন
- নড়াইলে খুনের ঘটনার ৫ মাস পরেও থামছে না বাড়িঘর ভাঙচুর-লুটপাট, আতঙ্কে গ্রামছাড়া মানুষ
- পাংশায় মাদক ব্যবসায়ীসহ পরোয়ানাভুক্ত আসামি গ্রেফতার
- সোনার দাম আরও কমলো, ভরি ১ লাখ ১৩ হাজার ৫৬১ টাকা
- চলতি বছর থাইল্যান্ডে হিটস্ট্রোকে ৩০ জনের মৃত্যু
- নিরাপদ সড়কের প্রয়োজনীয়তা
- তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তির আশায় সরিষাবাড়ীতে বিশেষ নামাজ আদায়
- ফরিদপুরে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়
- টঙ্গীবাড়িতে ভাই-ভাতিজার হাতে ভাই খুন
- পুতুল পোড়াতে গিয়ে আগুনে দগ্ধ শিশু রিয়ার মৃত্যু
- বড়াইগ্রামে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে ভ্যান চালকের মৃত্যু
- বহিস্কার করেও ভোটমুখী নেতাদের বাগে আনতে পারছে না বিএনপি
- ফুলপুরে ট্রাক চাপায় নিহত ১
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !