বিশ্ব জলাভূমি দিবসের অঙ্গীকার হোক ‘জলাভূমি সংস্কার’
ডা. মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ
২ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার দেশে পালিত হচ্ছে বিশ্ব জলাভূমি দিবস ২৩। জলাভূমি রক্ষা ও সংরক্ষণে সচেতনতার লক্ষে প্রতি বছরই পালিত হয় দিবসটি সারা বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে আমাদের দেশেও ২ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব জলাভূমি দিবস পালিত হয় এ জলাভূমির গুুুরুত্ব অপরিসীম গুরুত্ব অনুধাবন করে ১৯৭১ সালের এই দিনে ইরানের রামসার শহরে পরিবেশবাদী সম্মেলনে জলাভূমির টেকসই ব্যবহার ও সংরক্ষণের জন্য একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি সই হয়। এটি রামসার কনভেনশন চুক্তি বলে পরিচিত।
১৯৭৫ সালে রামসার কনভেনশন চুক্তি কার্যকর হয়। ১৯৯২ সালে বাংলাদেশ এ চুক্তিতে সই করে। এখন পর্যন্ত ১৭১ দেশ চুক্তি অনুমোদন করেছে। ১৯৯৭ সাল থেকে ২ ফেব্রুয়ারি আইইউসিএন, ইউনেসকোসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক, সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার মাধ্যমে ১০০টিরও বেশি দেশের পরিবেশসচেতন নাগরিক বিশ্ব জলাভূমি দিবস পালন করছেন। ইউনেসকো রামসার কনভেনশনের সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করে আসছে।
বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। নদীনালা, বিল, হাওর, বাঁওড়ের মতো বহু জলাভূমি এ দেশকে ঘিরে রেখেছে। বাংলাপিডিয়ার তথ্যমতে, এ দেশের ৭ থেকে ৮ লাখ হেক্টর ভূমি কোনো না কোনোভাবে জলাভূমির অন্তর্ভুক্ত, যা আমাদের মোট আয়তনের প্রায় ৫০ ভাগ।
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা, জীববৈচিত্র্য, কৃষি, মৎস্য, পর্যটনসহ নানা ক্ষেত্রে এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হলো জলাভূমি। এ দেশের প্রাকৃতিক স্বাদু পানির মাছের প্রধান উৎস হলো হাওরের বেসিন অঞ্চল। জীববৈচিত্র্যের ক্ষেত্রে এ দেশের সবচেয়ে সমৃদ্ধ উদাহরণ হলো হাওর অঞ্চল ও সুন্দরবন। এ ছাড়া আড়িয়ল বিল ও চলনবিল এ দেশের গুরুত্বপূর্ণ জলাভূমি।
পৃথিবী বিখ্যাত সুন্দরবন সম্পর্কে নতুন করে কিছু বলার নেই। শুধু সমৃদ্ধ জীববৈচিত্র্যই নয়, প্রাকৃতিক দুর্যোগ বিশেষত সাইক্লোনের হাত থেকে এ দেশ বাঁচানো এক অতন্দ্রপ্রহরী হলো সুন্দরবন। সম্প্রতি সরকার দেশের ক্রমবর্ধমান বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করতে যাচ্ছে। সুপার ক্রিটিক্যাল টেকনোলজি ব্যবহারের কথা বলা হলেও এটি যাতে কোনোভাবেই সুন্দরবনের ক্ষতি করতে না পারে, সেদিকে নজর রাখতে হবে। ১৯৯২ সালে সুন্দরবনকে রামসার সাইট (রামসার কনভেনশন কর্তৃক আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃত জলাভূমি) হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর সমৃদ্ধ জীববৈচিত্র্যের আরেক নিদর্শন হলো টাঙ্গুয়ার হাওর। সুনামগঞ্জের অবস্থিত টাঙ্গুয়ার হাওরে ২০৮ প্রজাতির পাখি, ১৫০ প্রজাতির জলজ উদ্ভিদ, ১৫০ প্রজাতির মাছ, ৩৪ প্রজাতির সরীসৃপ ও ১১ প্রজাতির উভচর প্রাণী রয়েছে। প্রতিবছর শীতকালে প্রায় ২০০ প্রজাতির অতিথি পাখির আগমন ঘটে এখানে। ২০০০ সালে টাঙ্গুয়ার হাওরকে সুন্দরবনের পর বাংলাদেশের দ্বিতীয় ‘রামসার সাইট’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। সিলেট, সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কিশোরগঞ্জ ও নেত্রকোনায় ৩৭৩টি হাওর রয়েছে।আর
প্রবাল ও শৈবালের অপূর্ব লীলাভূমি সেন্ট মার্টিনস ও এর সংলগ্ন এলাকায় আছে ৬৮ প্রজাতির প্রবাল, ২৩৪ প্রজাতির সামুদ্রিক মাছ, ১৮৭ প্রজাতির শামুক ও ঝিনুক, ৪০ প্রজাতির কাঁকড়া, ২৯ প্রজাতির সরীসৃপ, ১২০ প্রজাতির পাখি, পাঁচ প্রজাতির কচ্ছপসহ আরো বিভিন্ন প্রজাতির জীব। ঢাকা থেকে প্রায় ১৬০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে অবস্থিত লাউয়াছড়া বনে রয়েছে ১৬৭ প্রজাতির উদ্ভিদ, ২৪৬ প্রজাতির পাখি, ২০ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণীসহ অগণিত পোকা-মাকড়।
বাংলাদেশ বিশ্বে সর্বপ্রথম ডলফিনের অভয়ারণ্য ঘোষণা করেছে। সুন্দরবনের তিনটি এলাকাকে সরকার প্রথম অভয়ারণ্য ঘোষণা করে। বাংলাদেশের অনুসরণে কম্বোডিয়া, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, পাকিস্তান, ভারত ও নেপাল ডলফিনের জন্য তাদের নদীতে অভয়ারণ্য ঘোষণা করে। বাংলাদেশে এখন প্রায় সাত হাজার ডলফিন রয়েছে। দেশে থাকা ১২ প্রজাতির ডলফিনের মধ্যে স্বাদু পানির ডলফিন আছে দুই প্রজাতির। দেশে ডলফিনের বড় অংশের বাস সুন্দরবনে। সাত হাজারের মধ্যে প্রায় ছয় হাজারই আছে সুন্দরবনে। এর মধ্যে ইরাবতী ডলফিনই পাঁচ হাজার ৮০০টি।
জীববৈচিত্র্যসহ খাদ্যনিরাপত্তার জন্য এ জলাভূমির ভূমিকা অনস্বীকার্য। হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, হাওরাঞ্চলে প্রতিবছর প্রায় ৫ লাখ ২৫ মিলিয়ন টন ধান উৎপাদিত হয়।
বাংলাদেশের প্রাণ এই জলাভূমি, তথা নদী, নালা, হাওরের পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের কোনো বিকল্প নেই। সাংবিধানিকভাবেও এর গুরুত্ব স্বীকৃত। বাংলাদেশের সংবিধানের ১৮-ক-এর অনুচ্ছেদ এ পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের কথা বলা হয়েছে, ‘রাষ্ট্র বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নাগরিকদের জন্য পরিবেশ সংরক্ষণ ও উন্নয়ন করিবেন এবং প্রাকৃতিক সম্পদ, জীববৈচিত্র্য, জলাভূমি, বন ও বন্য প্রাণীর সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা বিধান করিবেন, যা সরকারের পরিবেশবান্ধব নীতির প্রতিফলন হিসেবে বিবেচনা করা যায়।’জাতীয় পানি নীতি (১৯৯৯) এর ৪.১৩ নং অনুচ্ছেদে উল্লেখ আছে, “হাওর, বাঁওড় ও বিল জাতীয় জলাভূমিগুলো।বাংলাদেশের আঞ্চলিক বৈশিষ্ট্যর ধারক এবং এক অনন্য প্রাকৃতিক সম্পদ।প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ছাড়াও অর্থনৈতিক এবং পরিবেশগত দিক থেকে এগুলোর গুরুত্ব অসীম।
হাওর এবং বাঁওড়গুলোতে শুষ্ক মৌসুমেও যথেষ্ট গভীরতায় পানি থাকে তবে ছোট বিলগুলো সাধারণত চূড়ান্তপর্যায়ে আর্দ্রভূমিতে পরিণত হয়। এই বিলগুলো প্লাবনভুমির নিম্নতম অংশ। এই জলাশয়গুলো আমাদের প্রাকৃতিক মৎস্যসম্পদের সিংহভাগের উৎস এবং নানা ধরনের জলজ সবজি ও পাখির আবাসস্থল। তা ছাড়াও শীত মৌসুমে উত্তর গোলার্ধ থেকে আগত অতিথি পাখিদের নির্ভরযোগ্য আশ্রয়। হাওর এবং বিলগুলো খালের মাধ্যমে নদীর সঙ্গে সংযুক্ত। অতীতে প্রকৌশলগত হস্তক্ষেপের মাধ্যমে অনেক বিলকে তাৎক্ষণিক ফসল লাভের জন্য নিষ্কাশিত আবাদি জমিতে পরিণত করা হয়েছে। কিন্তু কিছুদিন পরেই এর বিরূপ প্রতিক্রিয়া প্রকট আকার ধারণ করে। প্রথমেই মাছ এবং গ্রামীণ জনগণের খাদ্যের উৎস কচু, শাপলা, কলমি জাতীয় জলজ সবজির বিলুপ্তি ঘটে। বর্ষা মৌসুমে প্লাবনভূমির বর্জ্য প্রবহমান খালের মাধ্যমে বাহিত ও শোধিত হয়ে নিষ্কাশিত হতো। কিন্তু নিয়ন্ত্রিত অবস্থায় সেই প্রাকৃতিক শোধনক্রিয়া ব্যাহত হয়ে পরিবেশের মারাত্মক সংকট সৃষ্টি করেছে।’
অন্যদিকে ‘বাংলাদেশ হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন বোর্ড’ ২০০০ সালের প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করেছে, ‘.হাওর ও জলাভূমি এলাকা অর্থ নিচু প্লাবিত অঞ্চল যাহা সাধারণত হাওর এবং বাওর বলিয়া পরিচিত।’ ভূমি ব্যবস্থাপনা ম্যানুয়াল ১৯৯০-এর ১৮৭ নং অনুচ্ছেদে আছে, বদ্ধ জলমহাল বলিতে এরূপ জলমহাল বুঝাইবে যাহার চতুঃসীমা নির্দিষ্ট অর্থাৎ স্থলবেষ্টিত এবং যাহাতে মৎস্যসমূহের পূর্ণতা প্রাপ্তির জন্য বৎসরের নির্দিষ্ট সময়ে মৎস্য ধরার উপযোগী। সাধারণত, হাওর, বিল, ঝিল, হ্রদ, দিঘি, পুকুর ও ডোবা ইত্যাদি নামে পরিচিত জলমহালকে বদ্ধ জলমহাল বলিয়া গণ্য করা হয়’। জাতীয় পানি নীতিতে আরও উল্লেখ আছে, ‘...হাওর, বাঁওড় ও বিল জাতীয় জলাভূমিগুলো বাংলাদেশের আঞ্চলিক বৈশিষ্ট্যর ধারক এবং এক অনন্য প্রাকৃতিক সম্পদ।আর আমাদের দেশে নদীর দুপাশের বেদখল হয়ে যাওয়া জমি উদ্ধার করে পরিকল্পিত বনায়ন গড়ে তোলা। শহরের চারপাশে সবুজ বেষ্টনী তৈরি করা। বিদ্যমান জলাশয় সংরক্ষণ ও দখল করা জলাশয় পুনরুদ্ধার করে চারপাশে সবুজায়নের মাধ্যমে গণপরিসর গড়ে তোলা। বর্ধিত নগর এলাকায় পরিকল্পনার মাধ্যমে সবুজ এলাকা ও জলাশয় নিশ্চিত করা। স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার মধ্য দিয়ে নগরে সবুজ, নীল ও ধূসর অবকাঠামোর সুষম ভারসাম্য নিশ্চিত করা।
আমরা মনে করি, কোনোটাই অসম্ভব নয়। যদি রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের মধ্য দিয়ে এ কার্যক্রম পরিচালিত হয়। ইতোমধ্যেই আমরা তা প্রত্যক্ষ করেছি। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে নদী দখলদারদের উচ্ছেদ কর্মযজ্ঞ অনেক এগিয়েছে। নগরকে নান্দনিক করার লক্ষ্যে অনেক পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। তবে এসব পরিকল্পনাকে সফল করার জন্য প্রয়োজন দায়িত্ব কেবল সরকারের নয়, সহযোগিতার হাত বাড়াতে হবে নগরবাসীকেও।
জলাভূমি আমাদের কি কি উপকার করে নিম্নে উল্লেখ করা হলো
১) বন্যার সময় অতিরিক্ত পানি ধারণ করে বন্যার প্রকোপ কমিয়ে দেয়।
২) পানিতে দ্রবীভূত বিভিন্ন দুষিত রাসায়নিক পদার্থ জলাভূমিতে অবস্থিত গাছ-পালা শুষে নেয়; ফলে পরিষ্কার পানি ভূগর্ভে প্রবেশ করে যা আমরা নলকূপের মধ্যমে উত্তোলন করে পান করে থাকি এবং শিল্প ও কৃষি কাজে ব্যবহার করে থাকি।
৩) জলাভূমিকে বলা হয়ে থাকে মাছের অন্যতম গুরুত্বপূর্ন প্রজনন ক্ষেত্র।
৪) সামুদ্রিক জলাভূমি ঘূর্ণিঝড়ের সক্রিয়তা কমিয়ে দেয়।
৫) সামুদ্র উপকূলের জলাভূমি ভূমি ক্ষয় রোধ করে।
৬) জলাভূমি অতিথি পাখির অন্যতম আশ্রয়স্থল হিসাবে কাজ করে।
৭) শহরের ভিতরে অবস্থিত জলাভূমি গ্রীষ্মকালে দিনের বেলা শহরের তাপমাত্রা কমায় পানির বাষ্পিভবনের মাধ্যমে, অর্থাৎ প্রাকৃতিক এয়ারকন্ডিশনার হিসাবে কাজ করে।
৮) বিপরীত ক্রমে শহরের ভিতরে অবস্থিত জলাভূমি শীতকালে রাতের বেলা শহরের তাপমাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে বাতাসের মধ্যে তাপ বিকীরন করে, অর্থাৎ, গরম হিটার হিসাবে কাজ করে।
পরিশেষে বলতে চাই, বাংলাদেশের সংবিধানের ১৮(ক) অনুচ্ছেদে জলাভূমি সংরক্ষণ ও দেখাশোনার প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। ‘জলাভূমির দেশ’ হিসেবে খ্যাত বাংলাদেশ থেকে একের পর এক জলাভূমি হারিয়ে যাওয়া মানে জেনে-বুঝে দেশের ক্ষতি ডেকে আনা। তাই জলাভূমি রক্ষায় প্রচলিত আইনের প্রয়োগ ঘটাতে হবে। জলাভূমিগুলো হারিয়ে যাওয়ার ফলে জলাভূমিনির্ভর প্রান্তিক মানুষের জীবন-জীবিকার ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। জলাভূমিগুলো আমাদের সম্পদ, জীববৈচিত্র্যের আধার। জলবায়ু পরিবর্তনের এই পরিবর্তনশীল বাস্তবতায় জলাধারগুলো রক্ষা করা এখন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এই বিদ্যমান জলাভূমি রক্ষার পাশাপাশি জবরদখলকৃত জলাভূমি উদ্ধার ও মজে যাওয়া জলাভূমি সংস্কার করার উদ্যোগ নেয়া হোক। এই অঙ্গীকারই হোক আজ বিশ্ব জলাভূমি দিবসের।
লেখক : প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, জাতীয় রোগী কল্যাণ সোসাইটি।
পাঠকের মতামত:
- কৃষক লীগ নেতাদের গণভবনে উৎপাদিত শাক-সবজি উপহার শেখ হাসিনার
- ইরানকে ‘বার্তা’ দিতে এই হামলা: ইসরায়েলি কর্মকর্তা
- ‘কারাগার এখন বিএনপির নেতাকর্মীদের স্থায়ী ঠিকানা’
- মৌলভীবাজারে জুয়ার আস্তানায় ডিবি পুলিশের অভিযান, আটক ১৩
- ফরিদপুরে বাংলাদেশ কৃষক লীগের ৫২তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত
- ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইসরায়েল
- জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের সদস্যপদ আটকে দিল যুক্তরাষ্ট্র
- শিল্পী সমিতির নির্বাচন আজ, এফডিসিতে নিরাপত্তার জোরদার
- ‘বিরোধী নেতাকর্মীদের পর্যদুস্ত ও নাজেহাল করা হচ্ছে’
- ‘অপরাধী আত্মীয় হলেও ছাড় নয়’
- শিল্পী সমিতির নির্বাচনে ভোট দিতে পারছেন না শাকিব-জায়েদ খান
- নড়াইলে ১২ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারী আটক
- চুরি যাওয়া মোটরসাইকেলসহ আন্ত:জেলা চোর চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার
- এফএ কাপে থাকছে না ‘রিপ্লে’ ম্যাচের নিয়ম
- ভারতের লোকসভা নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শুরু আজ
- সুবর্ণচরে প্রাণি সম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত
- ‘বাংলাদেশে যত অপরাধ হয়, তার সবই বিএনপি করে’
- বাংলাদেশের প্রথম পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস আর নেই
- সারাদেশে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে বায়িং হাউস এসোসিয়েশনের নতুন কমিটির শ্রদ্ধা
- ‘মুজিবনগরে বাংলাদেশের পক্ষ হতে ১৮ দফা নির্দেশনা জারি করা হয়’
- আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম, ভরি ১ লাখ ২০ হাজার টাকা
- মন্ত্রী এমপিদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর বার্তা ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে
- শ্রীনগরে মসিউর রহমান মামুনের উঠান বৈঠক
- কালিয়াকৈরে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
- তৃণমূলকে বুঝতে ব্যর্থ বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা
- ‘প্রবাসীদের রেমিট্যান্স উন্নয়নের একটি মূল চালিকা শক্তি’
- সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ফাঁদসহ শিকারি আটক
- ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ৪
- ফরিদপুরে ভ্যান চালক হারুন হত্যা মামলার ৩ আসামি গ্রেফতার
- প্রচ্ছদশিল্পী ধ্রুব এষ আইসিইউতে
- ফরিদপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের সময় ২৩টি ট্রাক ও ৮টি স্কেভেটর জব্দ
- দিনাজপুরে প্রচন্ড তাপদাহে বিপর্যস্ত জনজীবন
- সাতক্ষীরা জজ কোর্টের আইনজীবী মাহাবুবর রহমান জেল হাজতে
- সিঁধ কেটে ঘরে ঢুকে এসিডে ঝলসে দিলো প্রবাসীর স্ত্রীর শরীর
- মোবাইল চুরির ঘটনা জানাজানি হওয়ার জের ধরে হামলা ভাঙচুরের অভিযোগ
- ‘ফরিদপুরে প্রাণিসম্পদ উদ্যোক্তা বাড়াতে সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে’
- সালথায় স্ত্রীর স্বীকৃতি চাওয়ায় নববধূকে হাতুড়ি পেটা, পুলিশের সহায়তায় উদ্ধার
- মহম্মদপুরে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শণী উদ্বোধন
- এমপি-মন্ত্রীর স্বজনদের উপজেলা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ
- পাংশায় প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী
- পাংশায় মাদক ব্যবসায়ীসহ গ্রেফতার ৪, ইয়াবা-গাঁজা উদ্ধার
- গরিব দেশে নিডো-সেরেলাকে বেশি চিনি মেশাচ্ছে নেসলে
- ‘বৈষম্য ব্রিটিশ ও পাকিস্তান আমলকেও ছাড়িয়ে গেছে’
- প্রথম ধাপের উপজেলা ভোটে বৈধ প্রার্থী ১৭৮৬ জন
- গৌরনদীতে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী
- অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূকে গৃহবন্দী থেকে মুক্ত করতে এসপির কাছে আবেদন
- ঈশ্বরগঞ্জে ইউএনওর বিদায় অনুষ্ঠান
- বড়াইগ্রামে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন
- ঈশ্বরদীতে প্রাণিসম্পদের সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !