৪৬ বছরের দীর্ঘ পথ চলায় উদীচী
প্রীতম সাহা : দেশে তখন বিরাজ করছে পাকিস্তানী শাসন। দেশের সিংহভাগ সম্পদ মুষ্টিমেয় স্বার্থান্বেষী মহলের দখলে। ধর্মান্ধতা, কুপমন্ডূকতা গ্রাস করে ফেলেছে গোটা জাতিকে। দেশব্যাপী চলছিল নৈতিকতা বিধ্বংসী কার্যকলাপ।
রবীন্দ্রনাথকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল, নজরুলকে করা হয়েছিল দ্বিখন্ডিত, বাঙালিত্বের চেতনাকে করা হয়েছিল নিষ্পেষিত। তখন পাকিস্তানী শাসন শোষণের বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠছিল বাংলার আপামর সংগ্রামী জনতা। একটি কালজয়ী গণঅভ্যুত্থান উঁকি ঝুঁকি মারছিল। ঠিক সেই সময় দেশের গণসংগীতের অন্যতম পথিকৃৎ ও বিশিষ্ট সাংবাদিক ঔপন্যাসিক সত্যেন সেনের নেতৃত্বে ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত হলো বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী (২৯ অক্টোবর, ১৯৬৮)।
উদীচী শুধুই একটি সাংস্কৃতিক সংগঠন নয়। উদীচী একটি আন্দোলন। উদীচী কেবল সংস্কৃতি চর্চা করে না, গণমানুষের সংস্কৃতি চর্চার পথও নির্দেশ করে। সংস্কৃতির হাতিয়ার ব্যবহার করে জাতীয় মুক্তি অর্জনের লক্ষ্যে ঢাকা নগরীর উত্তর প্রান্তের নারিন্দায় শিল্পীকর্মী সাইদুল ইসলামের বাসায় সত্যেন সেন, রণেশ দাশগুপ্ত, গোলাম মোহাম্মদ ইদু, কামরুল আহসান খান, মোস্তফা ওয়াহিদ খান প্রমুখের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত সভায় উদীচী গঠনের সিদ্ধান্ত হয়।
শিল্পী সংগ্রামী সত্যেন সেনের দীর্ঘ চিন্তার ফসল উদীচী। তিনি খুব সচেতনভাবেই উদীচী নামটি নির্বাচন করেছিলেন। উদীচী অর্থ উত্তর দিক বা ধ্রুবতারার দিক। দিক হারা নাবিকেরা যেমন উত্তর দিকে ধ্রুবতারার অবস্থান দেখে তাদের নিজ নিজ গন্তব্য স্থির করেন- তেমনি এদেশের সংস্কৃতি তথা গণমানুষের সংস্কৃতি, সাংস্কৃতিক আন্দোলন সবকিছুই উদীচীকে দেখে তার চলার পথ চিনতে পারবে। এছাড়া বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রিয় আবাসের নাম উদীচী, নামকরণের ক্ষেত্রে এটিও বিবেচিত হলো। উদীচী দেশ ও জনগণের আশা আকাঙ্ক্ষাসমূহকে উপলব্ধি করবে, এ সম্পর্কে তাদেরকে সচেতন করবে, তাদেরকে এই দুঃখ কষ্টের কারণসমূহ মোকাবেলা করার জন্য ঐক্যবদ্ধ হওয়ার প্রেরণা যোগাবে এবং আবার তাদেরকে নতুনতর সংগ্রামের জন্য তৈরি করবে সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের মাধ্যমে। উদীচী সমাজ সচেতন, সমাজ পরিবর্তনের নিয়মসমূহ ও কারণসমূহ সম্পর্কে সচেতন। উদীচী কর্মীরা শুধু নিজেরাই সচেতন হওয়া নয়, জনগণকে সচেতন করাকেও কর্তব্য মনে করে। এসব কারণেই উদীচী অপরাপর সাংস্কৃতিক সংগঠন থেকে আলাদা।
উদীচী’র জন্মই হয়েছিল গণসঙ্গীত দিয়ে। সহজভাবে গণমানুষের নিকট যাওয়া যায় একমাত্র গণসঙ্গীতের মাধ্যমেই। তাই এদেশের গণমানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার একাগ্র শক্তি, আদর্শ ও আত্মত্যাগের মহান ঐতিহ্যের গর্বিত বাহক উদীচী’র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, এদেশের মেহনতি মানুষের বন্ধু, সাংস্কৃতিক আন্দোলনের প্রাণপুরুষ সত্যেন সেনের সাবলীল উচ্চারণ-
“মানুষের কাছে পেয়েছি যে বাণী
তাই দিয়ে রচি গান
মানুষের লাগি ঢেলে দিয়ে যাব
মানুষের দেয়া প্রাণ।”
গণঅভ্যূত্থানের প্রাক-পর্বে উদীচী’র গান হলো মিছিলের সাহসী যৌবনের প্রণোদনা। ঐ বছরই ঢাকার মঞ্চে প্রথম নাটক করল উদীচী। নাম ‘আলো আসছে’। ঊনসত্তরে ছাত্রনেতা আসাদ শহীদ হলেন। আসাদের শার্ট শামসুর রাহমানের কবিতায় হলো পতাকা আর আসাদের জীবনদানকে গান ও নাটকে প্রেরণা হিসেবে গ্রহণ করল উদীচী। সত্তরের জলোচ্ছ্বাস ও নির্বাচন, দু-স্থানেই উদীচী রাখল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। উদীচী কবি কাজী নজরুল ইসলামের মতো “মম এক হাতে বাঁকা বাঁশের বাঁশরী আর হাতে রণতূর্য” নিয়ে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করল। স্টেনগানের গুলির মতোই বেজে উঠলো উদীচী’র কণ্ঠ। স্বাধীনতা উত্তরকালে সাম্যবাদী সমাজ বিনির্মাণে উদীচী গণমানুষকে জাগ্রত করার জন্য সর্বশক্তি নিয়োগ করল। জেলায় জেলায় শাখা প্রশাখায় বিস্তৃত উদীচী সংস্কৃতির অবিনাশী শক্তি নিয়ে যখন কর্মকান্ড পরিচালনা করছে তখন এল চুয়াত্তরের সাম্রাজ্যবাদ সৃষ্ট কৃত্রিম দুর্ভিক্ষ। উদীচী দুর্ভিক্ষ পীড়িত বিপন্ন মানুষের পাশে গিয়ে দাঁড়াল। এল পঁচাত্তরের পনেরোই আগস্ট। সপরিবারে নিহত হলেন স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ব্যক্তি মুজিবের সাথে নিহত হলো আমাদের মুক্তিযুদ্ধের অর্জনসমূহ। জেলখানায় নির্মমভাবে হত্যা করা হলো জাতীয় চার নেতাকে। আহত হলো পবিত্র সংবিধান। পরিকল্পিতভাবে ইতিহাসের চাকাকে ঘুরিয়ে দেওয়া হলো। রাজনীতি ও সংস্কৃতি চর্চা নিষিদ্ধ হলো সেনা শাসক জিয়াউর রহমানের নষ্ট চিন্তার আদেশে। পিছনে গমন করা বাংলাদেশ সেনা শাসকদের পরিপূর্ণ পরিচর্যায় এবং বিশ্বদানব সাম্রাজ্যবাদের সহযোগিতায় প্রসব করল সাম্প্রদায়িকতা। রাজনীতি থেকে শুরু করে বাঙালির অসাম্প্রদায়িক মনোজগৎ পর্যন্ত পরিকল্পিতভাবে বিস্তৃত করা হলো এই সদ্যজাত সাম্প্রদায়িকতা। এর মধ্যে সুস্থতা যখন নির্বাসিত, বঙ্গবন্ধু যখন নিষিদ্ধ, তখন উদীচী ১৯৭৬ সালের ১৬ ডিসেম্বর মাহমুদ সেলিম রচিত ‘ইতিহাস কথা কও’ সাহসী গীতিআলেক্ষ্যে উপস্থিত করল বাঙালির মহাকাব্য ৭ মার্চের বঙ্গবন্ধুর ভাষণ। ১৯৭৭ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি রমনায় ছয় ফুট দীর্ঘ মাইকের স্ট্যান্ডকে মঞ্চে দাঁড় করিয়ে অনুষ্ঠান করল উদীচী। সেদিন বঙ্গবন্ধুর প্রতীকী উপস্থাপনায় রমনায় সমবেত সকলে নতুন করে দ্রোহে উৎসাহিত হলো।
১৯৭৮ সালে যখন সেনা সরকার যাত্রাকে নিষিদ্ধ করল, মন্দিরে প্রতিমা ভাঙল মৌলবাদীরা, তখন উদীচী সিদ্ধান্ত নিয়ে মাঠে নামল। ঘোষণা দিল দ্বিতীয় যুদ্ধের। এবারের যুদ্ধ সাম্প্রদায়িকতা ও সা¤্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে। যুদ্ধ স্বাধীনতা বিরোধীদের বিরুদ্ধে। মাঠে ময়দানে, কলে-কারখানায়, প্রান্তবর্তী জনগোষ্ঠীর অনাদৃত প্রাঙ্গণে উদীচী’র গান, নাটক, কবিতা পরিবেশিত হলো। সেখানে ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতির বিরুদ্ধে উদীচী’র বীণায় ধ্বনিত হলো রুদ্রের বীণা।
রক্তাক্ত পতাকা, ক্ষত-বিক্ষত সংবিধান, বিবর্ণ মুক্তিযুদ্ধের অর্জন, বিপন্ন মূল্যবোধ, ভোগবাদের প্রলোভন, পুঁজিবাদের দানবীয় উত্থান, সামরিক স্বৈরাচার, নষ্ট রাজনীতি, সাম্প্রদায়িকতা সব মিলিয়ে আশির দশকের বাংলাদেশ যেন অচেনা প্রান্তর। উদীচী আরো ধ্বংসের আশঙ্কায় উদ্বিগ্ন হলো। মানবিক মূল্যবোধের সর্বোদয় জাগৃতি ও বিকাশে শিল্পীর দায়িত্ব থেকে গৃহীত হলো উদীচী’র বিচিত্র কর্মসূচী। উর্দি শাসনের বিরুদ্ধে উন্মাতাল বাংলাদেশের শত সহ¯্র বিক্ষোভে উদীচী সম্পৃক্ত হলো সর্বাত্মক শক্তিতে। বিশ্ব বেহায়ার খপ্পর থেকে মুক্ত হয়ে জাতি পেল প্রত্যাশিত ’৯১ এর গণতন্ত্র। অথচ মুক্তির মহিমা থেকে বঞ্চিত থাকলো মানুষেরা। বরং নানামাত্রিক সহযোগিতায় সাম্প্রদায়িকতা স্থান পেল রাষ্ট্রের নীতিমালায়। চর্চিত হলো রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায়। ফলে মৌলবাদী চিন্তাচেতনা বিকশিত হলো সর্বত্র। মুক্তিযুদ্ধে অর্জিত বাংলাদেশ স্বাধীনতাবিরোধী সাম্প্রদায়িক ও মৌলবাদী গোষ্ঠীর করতলগত হলো।
স্বৈরাচারী এরশাদের পতনের পর পরই শহীদ জননী জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে শুরু হয় যুদ্ধাপরাধ বিরোধী অভিযাত্রা। তিনি একাত্তরের ঘাতক দালালদের বিরুদ্ধে গোটা জাতিকে সংঘটিত করার চেষ্টা করেন। উদীচী সে আন্দোলনেরও সামনে থেকে গতি সঞ্চার করেছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে তৈরি মঞ্চগুলোতে উদীচী’র শিল্পীকর্মীদের পরিবেশিত গান, নাটক ছিল আন্দোলনকারীদের প্রেরণার উৎস। ইতিহাস বিকৃতকারীদের দোসর রাজাকার, যারা লাখো শহীদের রক্তে রঞ্জিত লাল-সবুজ পতাকাবাহী গাড়িতে চড়ে জাতিকে কলঙ্কিত করেছে, স্বাধীনতার প্রায় চার দশক পরে হলেও তাদেরকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো এ সকল আন্দোলনেরই ফসল। বিচারের শেষে রায় নিয়েও যখন টালবাহানা শুরু হয়, তখন দেশের সচেতন তরুণ প্রজন্মের স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিরোধ আন্দোলন সৃষ্টি করে শাহবাগের ‘গণজাগরণ মঞ্চ’, যেটির প্রতিষ্ঠা ও বিকাশে উদীচী’র নেতৃবৃন্দ ছিলেন প্রাণভোমরা। পরে সেই আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে দেশের আনাচে-কানাচে যাতে প্রাণসঞ্চার করেন উদীচী’র সকল স্তরের কর্মীরা।
কোন জাতিকে ধ্বংস করতে হলে সর্বাগ্রে বিলীন করতে হয় তার সংস্কৃতিকে। আর এ মর্মবাণী উপলব্ধি করেই প্রতিক্রিয়াশীল অন্ধকারের শক্তি বারবার আঘাত হেনেছে উদীচী’র উপর। স্তব্ধ করে দিতে চেয়েছে প্রগতির চাকা। তারা ১৯৯৯ সালের ৬ মার্চ যশোরে দ্বাদশ জাতীয় সম্মেলনে বোমা মেরে কেড়ে নিয়েছে ১০ জন শিল্পী কর্মীকে, ২০০৫ সালে আত্মঘাতী বোমা হামলা করে হত্যা করে নেত্রকোণা উদীচী’র হায়দার ও শেলীসহ মোট ৭ জনকে, আহত হয় আরো অনেকে । এখনো বিভিন্ন জায়গায় চলছে নানামুখী হামলা, অনুষ্ঠান বন্ধ করে দেয়া, চোখ রাঙানি। কিন্তু ধর্মান্ধ মৌলবাদী প্রতিক্রিয়াশীল শক্তি যতই চক্রান্ত করুক, যত রক্তই ঝরাক না কেন উদীচী’র ধমনী কখনো রক্তশূন্য হবে না। বরং আরো দ্বিগুণ শক্তি নিয়ে প্রতিবাদী হয়ে উঠবে দেশীয় দু:শাসন আর সাম্রাজ্যবাদী আগ্রাসনের বিরুদ্ধে।
আজ বিচ্যুতিহীন সংগ্রামী শিল্পীকর্মীর সমাবেশ উদীচী। উদীচী সকল অন্যায়-অবিচার, কুপম-ূকতা, ধর্মান্ধতা ও কুসংস্কারের বিরুদ্ধে এবং প্রগতির পক্ষে লড়াইয়ে সবার আগে সোচ্চার হয়েছে। এই অসাম্প্রদায়িক, প্রগতিকামী, স্বেচ্ছাসেবী জাতীয় গণ-সাংস্কৃতিক সংগঠনটিকে তার এই ঋদ্ধ, সাহসী ও বলিষ্ঠ পথ চলার স্বীকৃত স্বরূপ ২০১৩ সালে সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মাননা ‘একুশে পদক’- এ ভূষিত করা হয়। এই অর্জন শোষিত-নিপীড়িত-বঞ্চিতের, এই অর্জন গণমানুষের। ৪৬ বছরের গৌরবোজ্জ্বল সিঁড়ি বেয়ে মুক্তির নিশানায় এগিয়ে যাবে উদীচী। উদীচীর জন্মের প্রত্যয় শোষণমুক্ত সমাজ বিনির্মাণ আমরাই করবো এবং বাংলাদেশকে অসাম্প্রদায়িকই রাখবো- এই হোক আমাদের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর অঙ্গীকার।
জয় উদীচী। জয় হোক কৃষক শ্রমিক মেহনতি জনতার।
লেখক : সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ
পাঠকের মতামত:
- ছোটরা ভুল করতে করতে শিখবে
- ওরা ভস্মমুখ
- রূপকথার গল্প
- দেশ-জনগণের জন্য কাজ করতে আ.লীগকর্মীদের প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- ‘মানবসম্পদ উন্নয়নে উচ্চশিক্ষার বিকল্প নেই’
- দুর্নীতি মামলায় তদন্তের মুখে মাহাথির মোহাম্মদ
- টানা ২৭ দিন ধরে তাপপ্রবাহ, ৭৬ বছরের মধ্যে রেকর্ড
- নড়াইলে জমজমাট ঘুড়ি উৎসব অনুষ্ঠিত
- ‘বর্তমান সরকারের আমলে পাহাড়ে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে’
- শনিবার ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়
- বাংলাদেশ যুব ঐক্য পরিষদ ফরিদপুর জেলা শাখার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন
- বৈদ্যুতিক পাখা মেরামত করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যু
- শ্রীনগরে মসিউর রহমান মামুনের উঠান বৈঠক অব্যাহত
- কাপাসিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস মার্কার প্রার্থীর গণসংযোগ
- কালুখালী থেকে অস্ত্র-গুলিসহ ২ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
- সাঁথিয়ায় অগ্রনী ব্যাংকের ভোল্ট থেকে ১০ কোটি টাকা উধাও, গ্রেফতার ৩
- রোহিঙ্গাদের কারণে কক্সবাজারে দীর্ঘস্থায়ী খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা : এফএসআইএন
- নড়াইলের পানচাষী কার্তিকের স্বপ্ন পুড়ে ছাই
- গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে বাংলাদেশ, প্রধানমন্ত্রীর সফরে চোখ সবার
- চাল আমদানি না করায় সাশ্রয়ী হয়েছে ডলার
- তীব্র তাপদাহে পথচারী ও গরীব মানুষের পাশে যুবলীগ
- ফরিদপুরে ইসলামী আন্দোলনের বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ
- সালথায় বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ আদায়
- ডিলারের সাথে খাদ্য কর্মকর্তার বিরোধে চাল পাচ্ছে না ৫০০ ওএমএস কার্ডধারী
- উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় ৭৩ জনকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
- চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ ৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড
- মহম্মদপুরে ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হলেন মুনমুন খান
- হিলিতে গরুবোঝাই নছিমনের ধাক্কায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- মোবাইল ইন্টারনেটের গতিতে ৬ ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ
- বাগেরহাটে গাছচাপা পড়ে মুয়াজ্জিনের মৃত্যু
- গরমে সবজির দাম আরও বেড়েছে
- বাগেরহাটে জমি সংক্রান্ত বিরোধে কৃষককে পিটিকে হত্যা
- স্মার্ট সুদহারে বিপাকে ব্যবসায়ীরা
- আবারও ঢাকার সিনেমায় পাওলি দাম
- ‘গরমে জনগণের পাশে না দাঁড়িয়ে সমাবেশ করা তামাশা’
- ‘পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য থেকে বিএনপির শিক্ষা নেওয়া উচিত’
- ‘এসটিপি প্ল্যান্ট ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন নয়’
- আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে বিদায়ের ঘোষণা মার্তার
- রিমান্ড শেষে কেএনএফের ২ সদস্য কারাগারে
- ‘দিল্লির দাসত্ব গ্রহণের জন্য দেশ স্বাধীন হয়নি’
- চিকিৎসা খাতে থাইল্যান্ডের বিনিয়োগ চাইলেন প্রধানমন্ত্রী
- দ্বিপক্ষীয় ৫ নথিতে সই করল ঢাকা-ব্যাংকক
- সান্তাহারে তীব্র গরমে পথচারীদের লেবুর শরবত বিতরণ
- ওয়ালটন এসি কিনে ৩৪তম মিলিয়নিয়ার হলেন গাজীপুরের ব্যবসায়ী আব্দুল আলী
- বাওড়ে গোসলে নেমে নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
- শ্রীনগরে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ফিরুজা বেগমের গণসংযোগ অব্যাহত
- যেকোন দুর্যোগ মোকাবেলায় প্রস্তুত আছি : ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
- তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যেও ঈশ্বরদীতে বন্ধ নেই প্রাইভেট-কোচিং
- বিশ্ব বাজারে বাড়লো জ্বালানি তেলের দাম
- টাঙ্গাইলে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করছেন মাটি ব্যবসায়ীরা
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !