দুর্গাপূজা মানে প্রকৃতিরই পূজা
গোপাল নাথ বাবুল
বর্ষার পরে আকাশে সাদা মেঘের ভেলা ভাসিয়ে আসে ঋতুর রানী শরৎ। শরতের স্নিগ্ধ কোমল সৌরভ প্রকৃতিকে অপরূপ সাজে সাজিয়ে তোলে। মোহনীয় ঋতু শরৎ মানে হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় শারদীয় দুর্গোৎসব। আর দুর্গাপূজার নাম শুনলেই আপামর বাঙালি সনাতনী জাতি কেমন নষ্টালজিক হয়ে পড়ে। এ উৎসব যে বাঙালি সনাতনীদের প্রাণের ও হৃদয়ের উৎসব, তা তো আমাদের সবার জানা। দুর্গাপূজার সময় মন্ডপে মন্ডপে গিয়ে রাত জেগে দুর্গাঠাকুর দেখা, নতুন জামা-কাপড় পড়ে মন্ডপে বসে বন্ধুদের সাথে আড্ডা মারা, মহাষ্টমীতে মায়ের অঞ্জলি দেওয়া, মায়ের ভোগ প্রসাদ খাওয়া, এ সবের কোনো বিকল্প হয় না বাঙালির জীবনে। স্বভাবতঃ তাই দুর্গাপূজা আসছে ভেবেই মন যেন পবিত্র হয়ে উঠে। কেননা, দুর্গাপূজার মন্ত্রগুলো সাধারণত শ্রী শ্রী চন্ডী থেকে পাঠ করা হয়। ঢাক-ঢোল, খোল-করতাল, সুগন্ধী আগর বাতি এবং ধূপ নিয়ে নয়নাভিরাম আরতি নৃত্য তার সাথে সংস্কৃত মন্ত্রগুলো এক পবিত্র পরিবেশের জন্ম দেয়।
দুর্গাপূজা হলো শক্তির অধিষ্ঠাত্রী পার্বতী দেবীর দুর্গারূপের উপসনার উৎসব। এ পূজা বছরে দু’বার হয়ে থাকে। বসন্ত ঋতুতে (চৈত্র মাসে) বাসন্তী পূজা এবং শরৎ ঋতুতে (আশ্বিন মাসে) শারদীয় দুর্গাপূজা, দু’পূজাই শুক্লপক্ষে অনুষ্ঠিত হয়।
পুরাণ মতে, শ্রী শ্রী দুর্গার আশীর্বাদ থাকায় লঙ্কার রাজা রাবণকে কিছুতেই বধ করা যাচ্ছিল না। কারণ রাবণ ছিলেন মহাশক্তি মহামায়া দেবী দুর্গার বরপুত্র। তাই রাবণ বধে দশরথ নন্দন শ্রী রামচন্দ্র অকাল বোধন করে শরৎকালে দুর্গাপূজা করেছিলেন। দেবী ভাগবত ও কালিকাপুরাণে উল্লেখ আছে, শরৎকালে শ্রী রামচন্দ্র রাবণ বধে দেবী পার্বতীর দূর্গতিনাশিনী রূপের পূজা করেছিলেন দক্ষিণায়নে (শ্রাবণ মাস থেকে পৌষ মাস)। সনাতন ধর্মমতে এ সময় দেবতারা নিদ্রিত থাকেন। তাই দেবী দুর্গাকে জাগানোর জন্য বোধন করতে হয়। এ জন্য শারদীয় দুর্গোৎসবকে ‘অকালবোধন’ও বলা হয়।
এবার মুক্ত পরিবেশে সরকারি কোনো কড়াকড়ি নেই। তাই উদ্যোক্তা, মন্ডপ শিল্পী, সঙ্গীত শিল্পীসহ পুরোহিতরা যে যার মতো করে কাজে লেগে পড়েছেন। হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় উৎসব দুর্গোৎসব মানে আনন্দ। কারণ মানুষের জীবনে আনন্দ-উদ্দীপনার গুরুত্ব রয়েছে। যে কোনো উৎসবের অন্তর্নিহিত তাৎপর্য হলো দৈনন্দিন জীবনের একঘেয়েমি কাটিয়ে জীবনযাপনের নতুন রসদ খুঁজে নেওয়া। দুর্গাপূজা নিছক কোনো পূজা নয়। দুর্গাপূজা মানে প্রকৃতির পূজা। প্রকৃতিকে খুশি রাখতে পারলে ধরণী খুশি থাকে। প্রকৃতির ওপর জুলুম করলে প্রকৃতিও ছাড়ে না। প্রতিশোধ নিয়ে প্রকৃতি শোধে-মূলে উসুল করে নেয়, যা আমরা করোনাকালে দেখেছি। লকডাউনের সময় প্রকৃতি অপূর্ব সাজে সজ্জিত হয়েছিল। প্রতিটা বৃক্ষে নতুন পাতা গজিয়ে মানবজাতিকে জানান দিয়েছিল, প্রকৃতি মানবসমাজের কাছে সেটাই আশা করে। এজন্যই হয়তো আদিম সমাজে মানুষ প্রকৃতিকে পূজা করতেন। সুতরাং আমরা প্রকৃতির অংশ। প্রকৃতিকে রক্ষা করা মানে নিজেদের রক্ষা করা। প্রকৃতি পৃথিবীর আশীর্বাদ। এ পৃথিবীতে বেঁচে থাকার একমাত্র অবলম্বন প্রকৃতি।
চারদিন ধরে মায়ের পূজার উপকরণের দিকে তাকালে চোখে পড়ে দুর্গাপূজা মানে প্রকৃতির হাজার উপাদানের সংযোজন। যেখানে ব্যবহৃত প্রায় প্রতিটি উপাদানই প্রকৃতি থেকে নেওয়া। প্রতিমা তৈরি হয় বাঁশ, খড়, মাটি দিয়ে। তাই দেবী দুর্গা মাটির প্রতিমাতেই মমতাময়ী হিসেবে ধরা দেন বলেই চিন্ময়ীকে মৃন্ময়ী রূপেই চিনি। যে মাটি প্রকৃতির লীলাক্ষেত্র, মানবকুলের বেঁচে থাকার আশ্রয়। সেই মাটির সাজেই আনন্দময়ী আনন্দ বিলান বাঙালির ঘরে ঘরে।
দুর্গাপূজার প্রধান অঙ্গ হলো নবপত্রিকা। দুর্গাপূজার সাথে কলাবউ এর যোগ অবিচ্ছেদ্য। নবপত্রিকা মানে নয় প্রকার শস্য। পূজায় যে নয় ধরণের শস্য বা উদ্ভিদের ব্যবহার করা হয়, এর প্রত্যেকটির ঔষধি ও খাদ্যগুণ অপরিসীম। এ নয় ধরণের শস্য বা উদ্ভিদের মধ্যে রয়েছে কলাগাছ, হলুদ, বেল, ডালিম, অশোক, ধান, গম, যব, মানকচু ইত্যাদি। কথিত আছে, মহামায়া দুর্গা প্রকৃতিতে এসব শস্য হয়ে মানুষের ক্ষুধা দূর করেন। পূজার তাত্ত্বিক বিশ্লেষণের বাইরে দেখলে বোঝা যায়, এসব উপাদান ব্যবহারে প্রকৃতিকেই পূজা করা হচ্ছে। সে অর্থে নবপত্রিকাকে কেন্দ্র করে নিখিল বিশ্ব প্রকৃতিকে গুরুত্ব দেওয়ার বার্তাই যেন ঘোষিত হয় এবং প্রকৃতির অঢেল রত্নসম্ভারকে বাঁচিয়ে রাখার এক অভিন্ন প্রয়াস তা স্পষ্ট। তাছাড়া মহাসপ্তমীর দিন দেবীর মহাস্নানে ব্যবহৃত হয় বিভিন্ন স্থানের জল। গঙ্গার জল থেকে শুরু করে সমুদ্রের জল, বৃষ্টির জল, ঝর্ণার জল, পুষ্প জল, শিশির জল, শঙ্খজল, নারিকেলের জল, পষ্ণগব্য, মধু, দুধ, তিলের তেলসহ আরও নানা রকমের প্রকৃতি থেকে সংগ্রহ করা দ্রব্যাদি। মহাস্নানে দেখা যায় নানা মাটির ব্যবহার। যেমন-বরাহদন্ত মৃত্তিকা, সাগর মৃত্তিকা, নদী মৃত্তিকা, রাজদ্বারের মৃত্তিকা, চৌমাথার মৃত্তিকা, সব তীর্থের মৃত্তিকাসহ বেশ্যাদ্বারের মৃত্তিকা। এখানে মৃত্তিকা যে সমাজের অঙ্গ তা স্পষ্টরূপেই প্রকাশিত। এর মাধ্যমে মায়ের পূজায় চাষা-ভূষা, মুচি-মেথরসহ সমাজের সব স্তরের মানুষ এবং জীব-জগতের অংশগ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
ষষ্ঠী থেকে দশমী পর্যন্ত মহিলারা পান, দূর্বা, সিঁদুর, আলতা, শিলা, ধান, কলার ছড়া ইত্যাদির সঙ্গে সজ্জিত কুলো নিয়ে পূজা মন্ডপে যান। উপকরণ থেকে পূজা, সবক্ষেত্রে প্রকৃতিরই বিচরণ। যে প্রকৃতির কাছে আমরা মাথা নত করি তিনিই যেন মায়ের রূপে ‘আশ্বিনের শারদ প্রাতে’ বিচরণ করেন বাঙালির বাস্তব ও মনন ভূমিতে। সবুজ ধান, সবুজ ফসল, বিন্দু বিন্দু কুয়াশা, রাতের গভীরতায় ঝিঁঝিঁ পোকার ডাকসহ পরিবেশ যেন প্রকৃতি বন্দনায় মুখর হয়ে ওঠে। কেননা, মায়ের আগমন বার্তা যদি প্রকৃতির রূপ-রস-গন্ধে দোলায়িত করতে হয়, তাহলে বাঁচাতে হবে প্রকৃতির সৃষ্টিশীলতাকে। সুতরাং দুর্গাপূজা মানে প্রকৃতিরই পূজা। প্রকৃতি বাঁচলেই জীবজগৎ বাঁচবে। থাকবে নিরাপদ। পৃথিবীর নিরাপত্তার জন্য এটাই হলো গুরুত্বপূর্ণ বার্তা।
তামার পাত্র, কাঁসা, পেতল ব্যবহারের যে ঐতিহ্য রয়েছে, এর পেছনে রয়েছে বিজ্ঞান। বিশেষ করে তামার পাত্র ব্যবহার, তামার বাসনে খাবার ও তামার গ্লাসে পানি পান করে আজকে অনেকে উপকার পাচ্ছেন বলে স্বীকার করেছেন। তামার কোশার জলে আচমনের উপকারিতা প্রমাণিত। পূজার আবহ তৈরির পেছনে প্রকৃতিজাত দ্রব্যাদি ও ধুপধুনো যে ভূমিকা রাখে, এর একটা ইতিবাচক দিক রয়েছে। ধুপধুনো বিভিন্ন ক্ষতিকারক জীবানু ধ্বংস করে, যা প্রমাণিত হয়েছে অনেকবার। সার্বিকভাবে পূজা যেহেতু সুন্দরের আরাধনা, তাই দুর্গাপূজার মৌসুমে সকলেরই আনন্দে অবগাহন করে প্রকৃতিকে শ্রদ্ধা জানানোর একটা অবকাশও রয়েছে।
পরিশেষে দেবী দুর্গার কাছে আমাদের প্রার্থনা- বিভিন্ন স্থানে সংঘটিত বর্তমান যুদ্ধাবস্থার অবসান ঘটিয়ে পৃথিবী যেন স্থিতিশীল অবস্থায় ফিরে আসে এবং সারাবিশ্বময় উৎপাতে মেতে ওঠা ডেঙ্গু পরিস্থিতি যেন স্থিত হয়। বসুমতী এবং তার প্রিয় সন্তানগুলো যেন সুখে ও শান্তিতে থাকে।
লেখক : শিক্ষক ও কলামিস্ট।
পাঠকের মতামত:
- ‘মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধে বাংলাদেশে এখনই প্রভাব পড়বে না’
- সমন্বয়হীনতা আর কোন্দলে দুর্বল হয়ে পড়ছে বিএনপি
- স্বর্ণের দাম আরেক দফা বাড়লো
- আগৈলঝাড়ায় আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত
- মহম্মদপুরে মসজিদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে থানায় মামলা, আটক ২
- রং নম্বর থেকে প্রেম, ভর্তি পরীক্ষায় অপহরণ, অত:পর উদ্ধার তরুণী
- দিনাজপুরে মাদক বিক্রেতা স্বামী স্ত্রীসহ আটক ৩
- ‘মৃত্যুর আগে দীনেশ কর্মকারের জমিতে একটি স্মৃতিসৌধ দেখে যেতে চাই’
- সিআইপি হলেন ফরিদপুরের আপন ৩ ভাই
- নিউ ধলেশ্বরী নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে আটক, জরিমানা
- নগরকান্দায় ভাবিকে দা দিয়ে কুপিয়ে জখম করলো দেবর
- আইডিইবি’র সংবাদ সম্মেলন ও আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা
- বালিয়াকান্দিতে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষের ঘটনায় পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
- পদ্মায় ধরা পড়লো ১১ কেজি ওজনের বাঘাইড়
- রাজবাড়ীতে ৪৩৩ ভরি রূপার অলংকারসহ যুবক আটক
- সাতক্ষীরায় দুর্ধর্ষ ডাকাতির ৩৭ ঘণ্টায় কোন গ্রেপ্তার নেই
- কানাইপুর মধুমতি ব্যাংকের সেই আলোচিত ঘটনায় আদালতে মামলা
- মাদারীপুরে দুই কনস্টেবল সাময়িক বরখাস্ত
- নড়াইলে শোক আর শ্রদ্ধায় সাবেক চেয়ারম্যানের চির বিদায়
- ৫০ বিঘা জমির পান ৩০ মিনিটে পুড়ে ছাই, ক্ষতি ৩ কোটি
- সরিষাবাড়ীতে গুলি-ম্যাগজিনসহ বিদেশি পিস্তল উদ্ধার
- আশাশুনিতে পুশকৃত চিংড়িসহ নারী শ্রমিক আটক
- পলাশবাড়ীতে বিদ্যুতের মোটরসাইকেলের গণজোয়ার
- সালথায় ১০০ একর জমিতে বাণিজ্যিকভাবে ভুট্টা চাষ
- বাগেরহাটে বজ্রপাতে দুই শ্রমিক নিহত, আহত ৬ জন হাসপাতালে
- সাভারে কিশোর গ্যাং সদস্যদের ছুরিকাঘাতে মৃত্যুশয্যায় যুবক
- ঈশ্বরগঞ্জে টেন্ডার ছাড়াই স্কুলের মালামাল বিক্রির অভিযোগ
- ‘রোড এক্সিডেন্টে আমার সব আশা স্তম্ভিত হয়েছিল’
- ঝিনাইদহে বেড়েই চলেছে প্রসূতি মৃত্যুর ঘটনা
- ‘দুর্যোগে হতাহতের অর্থ সহায়তা যথেষ্ট নয়’
- আপিলে প্রার্থীতা ফিরে পেলেন আগৈলঝাড়ার যতীন্ত্র নাথ মিস্ত্রী
- সর্বজনীন পেনশন চায় না ঢাবি অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন
- ময়মনসিংহে সর্বজনীন পেনশন স্কিমের গুরুত্ব শীর্ষক মতবিনিময় সভা
- ‘অডিট কার্যক্রমকে আরও ফলপ্রসূ করতে হবে’
- ‘নিম্ন আয়ের মানুষরাও ফ্ল্যাটে বসবাস করবে’
- ভাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত
- দিনাজপুরে ট্যাংকলরির চাপায় ২ জন নিহত
- কানাইপুর ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা আদায়
- ইত্তেফাকের টুঙ্গিপাড়া সংবাদদাতা বিএম গোলাম কাদেরের ইন্তেকাল
- কাশিয়ানী উপজেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন
- নার্সদের দক্ষ করতে পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি
- ন্যাভিগেটিং গ্লোবাল মাইগ্রেশন ডাইনামিকস: বাংলাদেশ থেকে অন্তর্দৃষ্টি
- রাষ্ট্রধর্ম নিয়ে চিল্লাচিল্লির দরকার কি?
- কমিউনিস্ট পার্টির উপদেষ্টা হায়দার আকবর খান রনো আর নেই
- চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
- চোখের যত্ন নিন প্রতিদিন
- থাকলে মন খারাপ অফিস থেকে মিলবে ১০ দিনের ছুটি
- ‘পদে পদে অতি মুনাফার বিষয়টি ছড়িয়ে গেছে’
- নিজেই পিএসজি ছাড়ার ঘোষণা দিলেন এমবাপ্পে
- বাগেরহাটে বজ্রপাতে ২ শ্রমিক নিহত
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !