ড. আফসার আহমদ: স্মৃতিতে অম্লান
পীযূষ সিকদার
বুকের ভিতর শিস দেয়া পাখি গান গেয়ে যায়। আমি নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগে পড়ার সুযোগ পেয়েছি। আমার স্যারের তীক্ষ্ণ দৃষ্টি আমার উপর নিপতিত হতে হতে আমি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে নাটকে পড়ার সুযোগ পেলাম। কজনইবা নাটকে পড়ার ইচ্ছে মনের ভিতর পুষে রাখে। আমি সেই রকম একজন ছাত্র, যে চলে বইকে না বলে বলে। চলতি পথে দেখা হয় আফসার স্যারের সাথে। তাঁর তীক্ষ্ণ দৃষ্টি এক লহমায় আমি লা হয়ে যাই!
আমার ভিতরে তিন ব্যক্তি সারিবদ্ধ হয়ে মনের অজান্তে দেব-দেবী হয়ে যায়। এক জীবনে সব আশা পূর্ণ হয় না। কর্ম যেখানে শেষ কথা, সেখানে কর্মকে আড্ডায় রূপান্তরিত করি। শেষ পর্যন্ত বড় একটা শূন্য করে দুই হাতে নিয়ে চলি অজানার উদ্দেশ্যে। তাই-তো পথ ফুরায় না। আহা! কতরকমের সম্ভাবনা ছিলো। সেই সম্ভাবনাকে পায়ে দলে ভেবে চলি আকাশসম। চারপাশ থেকে বন্ধুবান্ধব সরতে থাকলো। আমি হলাম একা। তাতে কী, তিন দেব-দেবী আমাকে ছায়া দিলো। আমি বিবর্ণ হতে হতে পৃথিবীর কক্ষপথে হাঁটতে শুরু করলাম। একদিন শুনি পৃথিবীর কক্ষপথ থেকে একজন দেবতা তারা হয়ে খসে পড়েছে। আমার আমি বোধিপ্রাপ্ত হই। চোখের জলে ভাসি। চলে গেছেন আর ফিরবেন না।
কষ্টগুলোকে ব্যবচ্ছেদ করি। ব্যথা বাড়ে। খবর এলো আচার্য সেলিম আল দীন চলে গেছেন। খুঁজতে থাকি স্যার কোথায় গেলেন! এই প্রথম আমার বোধে-মননে নিজেকে আবিষ্কার করি বংশী নদীতে। কষ্টগুলো নানা বর্ণে বিস্ফারিত হলো। আমিও তীর ফলার আগায় নিজেকে আবিষ্কার করি। আস্তে আস্তে শোক ভুলি। শোক কী ভোলা যায়! ৭১-এ হারানো পিতাকে, ফিরে পাই সেলিম স্যারের মধ্যে! সেও চলে গেলো অজানা অথবা জানার মধ্যিখানে! আমি স্যারকে বলি, চলে-তো গেছেন আমার কী দশা হবে? কাকে বলবো স্যার টাকা আসেনি, দুশো টাকা দেবেন। স্যার আমার চোখের দিকে তাকান ভয় ও বেদনার সংমিশ্রণে! পকেট থেকে দুশো টাকা বের করে দিলেন। বললেন, লাগলে বলিস! জি¦ স্যার! আমাকে এক কাপ চা দে-তো। তোর হাতের চা খুবই ভালো। আমি স্যারকে চা বানিয়ে দিলাম। স্যারের মুখাবয়বে দেখলাম অথবা দেখে নিলাম এক ফালি চাঁদ! তাঁকে বললাম, আমার একটি চাকরি দরকার। তিনি কোনো জবাব দিলেন না। তাঁর কপালে ভাদ্রের নদী। কোনো জবাব না পেয়ে আমিও ভাদ্রের নদী হয়ে যাই। আমিও জোয়ার-ভাটা দেখি কপালের বলিরেখায়। কত সময় পার হয়ে যায়, আমি ধীরে ধীরে বোধহীন হতে থাকি।
অন্যদিকে একদিন কার্তিকের গাঙ যখন কানায় কানায় ভর্তি খবর পেলাম, আফসার স্যার নেই! তখন নিজেকে আবিষ্কার করি পাবনার মানসিক হাসপাতালে। অনেক সময় কেটেছে পাবনার মেন্টাল হাসপাতালে। আমি সমাজচ্যুত হলাম। একদিকে আফসার স্যারকে হারালাম অন্যদিকে মানসিক বাস চলছে। মানসিক বাস শেষে বাড়ি ফেরা। কোথাও উপরে উঠার সিঁড়ি পেলাম না। একা একা কাঁদি। গান গাই। এইটুকুন মনে ছিলো স্যারের বাড়ি উত্তর জামশা, মানিকগঞ্জ। পালালাম বাড়ি থেকে। গভীর রাতে একা চলে গেলাম আফসার স্যারের কবরে। কবর জিয়ারত করলাম। এই ধর্মীয় কৃত্যকলায় চোখের জলে স্যারকে বললাম, এই-তো আপনার ব্যাটা! কানে বাজতে থাকে নানা রকমের শব্দ। একসময় নিজেও ভয় পেয়ে গেলাম। কে-যেনো স্যারের কবরে ফুল দিয়ে গেছে। স্যারকে বললাম, কিছ্ইু তো নেই আমার সাথে। কী দেবো আপনাকে! চোখের জল ছাড়া! শো-শো করে শব্দ হচ্ছে। ঝি ঝি পোকা ডাকছে। একটা কী যেন হাওয়ার মতো করে আমার মাথার উপর দিয়ে উড়ে গেল। ভয় পেলাম না। স্যারের কবর থেকে একমুঠো মাটি নিয়ে পকেটে ভরে স্যারকে নমস্কার করে বিদায় নিলাম। অটোওয়ালা কয়, আপনার ভয়-ডর কিছু নাই! আমি চুপ। অটোতে উঠলাম। অটো-ড্রাইভার আবার বললো, আপনার কী ভয়-ডর বলে কিছু নাই! আমি চুপ। গাড়ী উত্তর জামশা ছাড়লো। পেছনে পড়ে রইল সুদূর অতীত। এই দিকে প্রতিদিনই প্রায় চুরি-ডাকাতি হয়। সত্যিই আপনি আশ্চর্য মানুষ। সেই থেকে চলে আমার ভাবনা তিন মোহনায়। মোহনায় ভেসে ভেসে অকূলে ভাসি।
আমার কষ্ট হচ্ছে। বেদনার রং কী নীল? তাই-তো আকাশ কাঁদে। আমিও কেঁদে-কুটে এক হই। পীর বাবা বলেন, কোনো চিন্তা করিস না, আমি আছি ব্যাটা। তারপরেই শূন্যে মিলালো। শূন্যের কী আয়তন আছে? সেই থেকে আমি শূন্য-সন্তান।
একটু দখিনা বাতাস দেখেই মনটা উদাস হয়ে যায়! স্যার আপনাকে ফ্রেমে বন্দী করেছি। আমি যে বন্দী জীবন কাটাই। ক্ষণে ক্ষণে ফ্রেম থেকে বেরিয়ে এসে ঘরময় হাঁটতে থাকেন। স্যার, বাতাসের সাথে আপনিও কী আসেন? স্যার এখনো আপনি আমার চেয়ারে বসেন! লেখেন! নইলে একই হাতের লেখা কেনো! শুধু মেলে না আমার ‘ল’ ও আপনার ‘ল’। আবার আপনাকে দেখি ফ্রেমে ফ্রেমে। চলমান ¯্রােতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে আমি। আপনি উজানে বৈঠা মারেন। আমি নৌকার বিপরীতে বসে গান গাই। আপনি শুনতে পান!
একজন ড. অধ্যাপক আফসার আহমদ একাই আকাশের দিকে মুখ তুলে কতকিছু বলে যান। শিল্পের নানান বাঁকে আলো ফেলেন। তখন জন্ম-মৃত্যু কিছু থাকে না। জন্মই মৃত্যু, মৃত্যুই জন্ম। তবুও আমরা মেনে নিতে পারি না। চোখে এতো জল এলো কোথেকে! চোখ ভর্তি হিমানি। স্যার আসেন, ফিরে আসেন। আমার এই সুবিস্তৃত বারান্দায়। আবার কলম ধরেন। আমি আপনার সারথি হই। আচ্ছা এই যে লিখি জন্ম ১৯৫৯ এর ৩০ সেপ্টেম্বর, প্রয়াণ ২০২১, ৯ অক্টোবর। মৃত্যু দিয়ে আপনি ছেদ টানলেন জীবনের। জন্ম-মৃত্যুর খেলায় আপনি-তো চিরঞ্জীব।
উপরে কে যেনো টানে। তাই-তো আফসার স্যার উপর থেকে কথা পাড়তেন। স্যার আপনার লেখায় আমাকে টানেনি। এটা বললে ভুল হবে। আপনার লেখায় মহাকাব্যিক দ্যোতনা আছে। কিন্তু আপনি যখন আমাদের পড়াতেন, আমি আপনার মুখের দিকে তাকিয়ে থাকতাম। কী অসাধারণ আপনার বলার নান্দনিকতা!
আমার কপালের বলিরেখা বেড়ে যাচ্ছে। আমারও বয়স হচ্ছে। এই-তো স্যার আমিও আসছি। চোখে যে ভরাট গাঙ। বলিরেখায় বলে দেয়, সীমানা প্রাচীর। এই প্রাচীর কবে ভাঙবে! একটু চেয়ে দেখেন, আপনার বলিরেখায় আর আমার বলিরেখায় কী অদ্ভুত মিল! স্যার ফিরে আসেন। এই অমাবশ্যায় অথবা পূর্ণিমায়। আমরা যে আপনার প্রতীক্ষায় প্রহর গুনি!। কবে ফিরবেন! আবার কবে ব্যাটা বলে ডাক দিবেন। আমার চোখের দিকে তাকিয়ে অদ্ভুত একটা হাসি দিয়ে বলেন, ফিরবো! খুব তাড়াতাড়ি! জল-পাথর একাকার!
মা, তেমন কথা বলেন না। মা আপনাকে সাদা শাড়ি আর শিউলি পাতার নকশা করা শাড়িতে বেশ মানায়। শুধু আমারই কোনো শ্রী নেই। পূর্ণতা পেলাম না শিল্পের ঘাটে। শিল্প শিল্প করে কাটিয়ে দিলাম বৈশাখ থেকে চৈত্র। শিল্প ধরা দিলো না। কাগজ-কলমে অহেতুক লিখে চলি এ-গাঙ থেকে ও-গাঙে। উপর থেকে পেড়ে খবরের পাতা খুলি। আমার জন্য কেউ অপেক্ষা করে নাই। স্যার আবার আমাকে ফার্স্ট ইয়ারে ভর্তি নেবেন? আমি তাল পাতার বাঁশি বানিয়ে আপনাকে শুনাতেম! আবার বাঁশি বাজবে! এ-তো খেলতে খেলতে খেলাঘর বানিয়েছি! আমি তো তিন-মোহনায় ঘর বেধেছি। কপালে ভরাট গাঙ। হয়েছি হিমানি পর্বত। জলধারা আমাকে ছুঁতে পারে না। কারণ, আমিই তো হয়ে গেছি জলধারা। স্যার, জানা নেই চোখের জল কেমনে শুকায়! পথ বাতলে দেন এই ভরা আশ্বিন অথবা কার্তিকে।
লেখক : শিক্ষক ও নাট্যকার।
পাঠকের মতামত:
- স্বর্ণের দাম আরেক দফা বাড়লো
- আগৈলঝাড়ায় আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত
- মহম্মদপুরে মসজিদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে থানায় মামলা, আটক ২
- রং নম্বর থেকে প্রেম, ভর্তি পরীক্ষায় অপহরণ, অত:পর উদ্ধার তরুণী
- দিনাজপুরে মাদক বিক্রেতা স্বামী স্ত্রীসহ আটক ৩
- ‘মৃত্যুর আগে দীনেশ কর্মকারের জমিতে একটি স্মৃতিসৌধ দেখে যেতে চাই’
- সিআইপি হলেন ফরিদপুরের আপন ৩ ভাই
- নিউ ধলেশ্বরী নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে আটক, জরিমানা
- নগরকান্দায় ভাবিকে দা দিয়ে কুপিয়ে জখম করলো দেবর
- আইডিইবি’র সংবাদ সম্মেলন ও আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা
- বালিয়াকান্দিতে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষের ঘটনায় পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
- পদ্মায় ধরা পড়লো ১১ কেজি ওজনের বাঘাইড়
- রাজবাড়ীতে ৪৩৩ ভরি রূপার অলংকারসহ যুবক আটক
- সাতক্ষীরায় দুর্ধর্ষ ডাকাতির ৩৭ ঘণ্টায় কোন গ্রেপ্তার নেই
- কানাইপুর মধুমতি ব্যাংকের সেই আলোচিত ঘটনায় আদালতে মামলা
- মাদারীপুরে দুই কনস্টেবল সাময়িক বরখাস্ত
- নড়াইলে শোক আর শ্রদ্ধায় সাবেক চেয়ারম্যানের চির বিদায়
- ৫০ বিঘা জমির পান ৩০ মিনিটে পুড়ে ছাই, ক্ষতি ৩ কোটি
- সরিষাবাড়ীতে গুলি-ম্যাগজিনসহ বিদেশি পিস্তল উদ্ধার
- আশাশুনিতে পুশকৃত চিংড়িসহ নারী শ্রমিক আটক
- পলাশবাড়ীতে বিদ্যুতের মোটরসাইকেলের গণজোয়ার
- সালথায় ১০০ একর জমিতে বাণিজ্যিকভাবে ভুট্টা চাষ
- বাগেরহাটে বজ্রপাতে দুই শ্রমিক নিহত, আহত ৬ জন হাসপাতালে
- সাভারে কিশোর গ্যাং সদস্যদের ছুরিকাঘাতে মৃত্যুশয্যায় যুবক
- ঈশ্বরগঞ্জে টেন্ডার ছাড়াই স্কুলের মালামাল বিক্রির অভিযোগ
- ‘রোড এক্সিডেন্টে আমার সব আশা স্তম্ভিত হয়েছিল’
- ঝিনাইদহে বেড়েই চলেছে প্রসূতি মৃত্যুর ঘটনা
- ‘দুর্যোগে হতাহতের অর্থ সহায়তা যথেষ্ট নয়’
- আপিলে প্রার্থীতা ফিরে পেলেন আগৈলঝাড়ার যতীন্ত্র নাথ মিস্ত্রী
- সর্বজনীন পেনশন চায় না ঢাবি অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন
- ময়মনসিংহে সর্বজনীন পেনশন স্কিমের গুরুত্ব শীর্ষক মতবিনিময় সভা
- ‘অডিট কার্যক্রমকে আরও ফলপ্রসূ করতে হবে’
- ‘নিম্ন আয়ের মানুষরাও ফ্ল্যাটে বসবাস করবে’
- ভাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত
- দিনাজপুরে ট্যাংকলরির চাপায় ২ জন নিহত
- কানাইপুর ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা আদায়
- ইত্তেফাকের টুঙ্গিপাড়া সংবাদদাতা বিএম গোলাম কাদেরের ইন্তেকাল
- কাশিয়ানী উপজেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন
- নার্সদের দক্ষ করতে পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি
- ন্যাভিগেটিং গ্লোবাল মাইগ্রেশন ডাইনামিকস: বাংলাদেশ থেকে অন্তর্দৃষ্টি
- রাষ্ট্রধর্ম নিয়ে চিল্লাচিল্লির দরকার কি?
- কমিউনিস্ট পার্টির উপদেষ্টা হায়দার আকবর খান রনো আর নেই
- চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
- চোখের যত্ন নিন প্রতিদিন
- থাকলে মন খারাপ অফিস থেকে মিলবে ১০ দিনের ছুটি
- ‘পদে পদে অতি মুনাফার বিষয়টি ছড়িয়ে গেছে’
- নিজেই পিএসজি ছাড়ার ঘোষণা দিলেন এমবাপ্পে
- বাগেরহাটে বজ্রপাতে ২ শ্রমিক নিহত
- ২ বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ
- ‘অভিজাত এলাকায় অভিজাত ময়লা দেখেছি’
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !
১১ মে ২০২৪
- নার্সদের দক্ষ করতে পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি
- রাষ্ট্রধর্ম নিয়ে চিল্লাচিল্লির দরকার কি?