মুক্তিযুদ্ধের সাংস্কৃতিক বিপ্লবই বাংলাদেশের প্রাণশক্তি
আবীর আহাদ
গত ৭ জানুয়ারী। জাতীয় সংসদের দ্বাদশ সাধারণ নির্বাচনে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনাকারী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ আবারো নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় ফিরে এসেছে। আওওয়ামী লীগের কাছে এদেশের মানুষের প্রত্যাশা একটু বেশি। কারণ এটি হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর হাতেগড়া বাঙালির বিশ্বস্ত রাজনৈতিক দল। এ দলটির নেতৃত্বেই বাংলাদেশ স্বাধীনতালাভ করেছে। ফলে জাতীয় জীবনে এ দলের গুরুত্ব আকাশচুম্বি। দলটি গড়ে উঠেছে বাঙালি জাতীয়তাবাদী তথা সংস্কৃতিকে পাথেয় করে। ফলশ্রুতিতে বাঙালি সাংস্কৃতিক বিপ্লবই বাংলাদেশের মূল চালিকাশক্তি হবে। আওওয়ামী লীগকে তাই এ বিষয়টির ওপর সবিশেষ গুরুত্বারোপ করতে হবে।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, অঙ্গীকার ও দেশপ্রেমের প্রতি যারা দায়বদ্ধ নয় তাদের কাছে দুর্নীতি, লুটপাটসহ নানান সমাজ ও দেশবিরোধী কার্যকলাপ কোনোই ধর্তব্য নয়। এসব তাদের হৃদয়ে দাগও কাটে না। ব্যক্তি ও গোষ্ঠীস্বার্থে যেকোনো অন্যায় ও অপরাধ করতেও তাদের বিবেকে বাঁধে না। দেশটা যে মুক্তিযুদ্ধের রক্তের মাধ্যমে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের শৌর্য ত্যাগ ও বীরত্বে অর্জিত হয়েছে, এটা তাদের মনেই নেই! মনে থাকলেও পরশ্রীকাতরতার কারণে তারা তা স্বীকার করে না! আজ ও নিকট অতীতে যারা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত আছেন ও ছিলেন সেসব রাজনীতিক, মন্ত্রী, এমপি, আমলা, ব্যবসায়ী- এদের অধিকাংশের সাথে মুক্তিযুদ্ধের কোনো সম্পর্ক নেই। যারা মুক্তিযুদ্ধে জাতির কষ্ট দেখেছে, মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অংশগ্রহণ করেছে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে লালন করছে তারা দুর্নীতি ও লুটপাট করতে পারে না। আজকে দেশের মধ্যে যেসব মহাদুর্নীতিবাজ মাফিয়া ও লুটেরাদের আমরা দেখতে পাচ্ছি, তারা কেউ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে নয়। যে আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছে, দু:খের সাথে বলতে বাধ্য হচ্ছি, দেশের সিংহভাগ দুর্নীতিবাজ, লুটেরা ও সাম্প্রদায়িক অপশক্তি এখন তার পকেটে ঢুকে গেছে! বিএনপি-জামায়াত ও জাতীয় পার্টি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও অঙ্গীকারের মধ্যে নেই, ফলে তাদের প্রতি আমাদের কোন অনুযোগও নেই। আছে শুধু ধিক্কার। আমাদের আদর্শ, আমাদের চেতনা, আমাদের আশা-আকাঙ্খা, আমাদের মান-অভিমান-অনুযোগ সবকিছুই আওয়ামী লীগকে ঘিরে। কিন্তু আওয়ামী লীগও আজ বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থেকে যোজন মাইল দূরে অবস্থান করছে! আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে তো কোনোপ্রকারেই রাজাকার লুটেরা দরবেশ, লোটাস ধরনের চাটারদলের প্রয়োজন নেই! অথচ তারাই আজ দেশের রাজনীতি প্রশাসন ও অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণ করছে!
একথা সত্য যে, আওয়ামী লীগের গর্ভ থেকেই মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের আবির্ভাব। বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধ- এই তিন মিলেই আওয়ামী লীগ। সেই আওয়ামী লীগের দিকে মুক্তিযোদ্ধাদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি ও ভুয়ামুক্ত মুক্তিযোদ্ধা তালিকার দাবিতে গোটা মুক্তিযোদ্ধা সমাজ চেয়ে আছে। কিন্তু তাদের কোনোই প্রতিক্রিয়া নেই। মুক্তিযোদ্ধাদের আর্থসামাজিক উন্নতজীবনের আকাঙ্খা আজ মানবেতর জীবনে পর্যবসিত হয়ে গেছে। অধিকাংশ মুক্তিযোদ্ধার মাথা গোঁজার ঠাই নেই। সমাজ ও রাষ্ট্রের কাছে তাদের কোনো মর্যাদা নেই। এইতো কিছুকাল আগে, ওমরা হজ্বে ৬০জন মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী হেফাজতি মোল্লাকে নেয়া হলো, কিন্তু একজন মুক্তিযোদ্ধাকেও নেয়া হলো না। সরকার প্রধানের বিদেশ সফরের সময় সমাজের বিভিন্ন স্তরের দুর্নীতিবাজ-লুটেরা অনেকেই জামাই আদরে সফরসঙ্গী হয়, কিন্তু একজন মুক্তিযোদ্ধাকেও সে-সফরে নেয়া হয় না! যে যৎকিঞ্চিত ভাতা দেয়া হয়, তাতে তাদের চিকিত্সা নিতেই তা খরচ হয়ে যায়। তাদের চিকিত্সার জন্য হাসপাতাল নির্মাণ করেও তা অজ্ঞাত কারণে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে! তার ওপর আছে তাদের জীবনের নিরাপত্তার বিষয়টি। ইদানীং রাজাকারগোষ্ষ্ঠী তাদের ওপর একাত্তরের পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে শুরু করেছে। বলা চলে তারা (রাজাকাররা) প্রায় সবাই এখন আওয়ামী লীগ করে। গ্রামেগঞ্জে কিংবা শহরের সর্বত্র চলছে মুক্তিযোদ্ধা উৎপাটনের কর্মযজ্ঞ! মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বাঙালিত্বের আদর্শ আজ সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্পে আক্রান্ত!
এটাই হলো আজ মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশের অবস্থা। চারিদিকে দুর্নীতি। লুটপাট। মাফিয়াদের দাপট। মানবিক ও সামাজিক মূল্যবোধে চরমতম ধস নেমেছে। মানুষের প্রতি মানুষের সহমর্মিতা ও সৌজন্যবোধ হারিয়ে গেছে। সবকিছুই মূল্যায়িত হচ্ছে আর্থিক মাপকাঠিতে। সমাজের সৎ মেধাবী, ত্যাগী মানুষেরা অবমূল্যায়নের চরম শিকার হচ্ছে। দেশের প্রতি মমত্ববোধ আজ তলানিতে এসে ঠেকেছে। মনে হয় যেন কেউ কোথাও বসে, বেছে বেছে খারাপ মানুষগুলোকে রাজনীতি ও রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে বসিয়ে দিয়ে বিকৃতসুখ মজা লুটছে! বেকারত্বের অভিশাপে বিশাল শিক্ষিত যুবসমাজ দিশেহারা। দেশের ভবিষ্যত নিয়ে কারো মাথা ব্যথা আছে বলেও মনে হয় না। সবাই আজ বিভ্রান্ত। সবাই আজ মরীচিকার পানে অন্ধের মতো ছুটে চলেছে। আর এই সুযোগে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতাবিরোধী ধর্মান্ধ জঙ্গি অপশক্তির সরব উত্থান ঘটছে। যেকোনো সময় তার মহাবিস্ফোরণ ঘটা অস্বাভাবিক নয়।
দেশের চলমান সার্বিক রাজনৈতিক আর্থসামাজিক ও সাংস্কৃতিক অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও অঙ্গীকারে উদ্বুদ্ধ শুভশক্তি তথা দেশপ্রেমিক সৎ মেধাবী ও সাহসী মানুষগুলোকে ঐক্যবদ্ধভাবে অশুভ শক্তিসমূহের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। এর বিকল্প পথ খোলা নেই। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সাংস্কৃতিক গণবিপ্লব যেসব অশুভশক্তির প্রতিবিপ্লবী অপচেতনায় কলুষিত হয়েছে, সেই হারিয়ে যাওয়া বিপ্লবকে আবার টেনে আনতে হবে- যে বিপ্লবের খরস্রোতে দুর্নীতিবাজ লুটেরা মাফিয়া ও সাম্প্রদায়িক অপশক্তি খড়কুটোর মতো ভেসে যাবে। অন্যথায় বাঙালি জাতি, বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং বাংলাদেশ চিরতরে হারিয়ে যাবে।
লক্ষ্য করুন, আগে গ্রামবাংলার সর্বত্র বিভিন্ন পালাপার্বন, জাতীয় দিবস, পহেলা বোশেখসহ প্রতিটি গ্রামীণ জনপদের মাঠে ও বাড়িতে নানান খেলাধুলা, যাত্রা ও পালাগানসহ হরেক রকমের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানাদি হতো। সেসব সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড ও খেলাধুলা নেই বললেই চলে। তদস্থলে প্রতি গ্রামে গঞ্জে জনপদে জেকে বসেছে অর্দ্ধশিক্ষিত কাঠমোল্লাদের ধর্মীয় ওয়াজ নসিহত। নানান কিংভূতকিমাকারি আরবী-ফার্সি ভাষার মসজিদ মাদ্রাসা ও এতিমখানা নামীয় প্রতিষ্ঠান। সেখানে ধর্মের নামে মুক্তিযুদ্ধ, জাতীয় চার মৌলনীতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু, জাতীয় পতাকা , জাতীয় সঙ্গীত তথা বাংলাদেশ ও বাঙালি জাতীয়তাবাদী চিন্তাচেতনার বিরুদ্ধে কোমলমতী শিশু-কিশোরদের মগজ ধোলাই করা হয়। মসজিদের খুতবা ও ওয়াজের নামে জনমনে দেশ-জাতি-প্রগতি ইত্যাদির বিরুদ্ধে বিষোদগার করা হয়। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সাথে সম্পৃক্ত মূলনীতিমালাকে কুফরি মতবাদ বলে সরলমনা মানুষের সামনে প্রচার করে তাদের দৈশিক চেতনাজাত মনোজগতকে বিষিয়ে দেয়া হয়।
এককথায় ধর্মীয় অনুভূতির আচ্ছাদনে সমাজকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থেকে সরিয়ে উগ্র সাম্প্রদায়িক অপচেতনার মধ্যে নিয়ে আসার কার্যক্রমটি পরিচালনা করা হচ্ছে। আমরা চাই, ধর্ম তার আপন অঙ্গনে আপন মহিমায় থাকুক। মানুষ তাদের ইহলৌকিক ও পারলৌলিক শান্তিসুখের আশায় ধর্মকর্ম পালন করবে তাতে কারো মাথাব্যথা নেই। কিন্তু ধর্মের নামে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, আমাদের জাতিত্ব, আমাদের ভাষা, ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, কৃষ্টি ও মূল্যবোধকে ধ্বংস করতে তো দেয়া যায় না।
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও অঙ্গীকারের বাস্তবায়ন ঘটাতে হলে বাঙালি চেতনাকে সর্বাগ্রে জাগ্রত করতে হবে। প্রতি পাড়া মহল্লা গ্রাম গঞ্জ শহর নগর বন্দর তথা গোটাবাংলার সর্বত্র মুক্তিযুদ্ধের নানান সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে হবে। এসব সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে নানান অনুষ্ঠানের ভেতর দিয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টির করে মানুষকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করতে হবে। আমাদের এ বাংলা জনপদে বসবাসকারীদের আগে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় মানুষ হতে হবে- তারপর কে ধার্মিক হবে, কে হবে না- কে মুসলমান হবে, কে হিন্দু হবে, কে বৌদ্ধ হবে, কে খৃস্টান হবে, কে আর কী হবে, সেটা তার নিজস্ব বিশ্বাসের বিষয়। মুক্তিযুদ্ধের সাংস্কৃতিক বিপ্লবের একটি জাতীয় রূপরেখা তৈরি করে এক্ষুনি কার্যক্রমটি পরিচালনা করা জরুরি বলে মনে করি। মনে রাখতে হবে, মুক্তিযুদ্ধের সাংস্কৃতিক বিপ্লবই হলো বাংলাদেশের প্রাণশক্তি।
লেখক :মুক্তিযোদ্ধা লেখক গবেষক।
পাঠকের মতামত:
- গরমে আইস ফেসিয়ালে যে উপকার পাবেন
- মে দিবসের কবিতা
- টানা ৮ দফা কমার পর বাড়লো স্বর্ণের দাম
- জালাল মেলায় গান শুনে অন্ধ বাউল প্রদীপ পালের ভাগ্য বদলের উদ্যোগ
- কেন্দুয়ায় খাল খনন কর্মসূচির উদ্বোধন
- শ্যামনগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামীলীগে আওয়ামীলীগে ত্রিমুখী লড়াই
- বেলকুচিতে বোমা বিস্ফোরণ মামলার আসামি আবু তালেব গ্রেফতার
- বহিস্কারের পর বিএনপির প্রার্থী আরও বেড়েছে
- প্রার্থী হয়েছেন ভাই, প্রচারণায় সংসদ সদস্য
- বরিশালে গৃহবধূকে পিটিয়ে আহত
- সড়ক দুর্ঘটনায় শাহরাস্তির বাবা-ছেলেসহ নিহত ৩
- বরিশালে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ২
- পাল্টাপাল্টি মামলায় আ.লীগের শতাধিক নেতাকর্মী আসামি, থমথমে গৌরনদী
- সাতক্ষীরা শহরের ফারাজানা ক্লিনিকে ভুল অপারেশনে প্রসূতির মৃত্যু
- বেলকুচিতে থানায় ঢুকে প্রার্থীর ওপর হামলার অভিযোগ তদন্তের নির্দেশ ইসির
- ডিবি ও সাংবাদিক পরিচয়ে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে আটক ৭
- বেলকুচিতে থানায় ঢুকে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর ওপর হামলা, ইন্জিনিয়ার আমিনুল শোকজ
- জুয়েলারি শিল্পে বিপ্লব ঘটাতে বাজুসের পতাকাতলে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান
- বোয়ালমারীতে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে নির্বাচন স্থগিতের অভিযোগ
- ফুলপুরে ট্রলি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে যুবক নিহত
- দেশের আলোচিত কিশোরী ইয়াসমিনের মায়ের অস্বাভাবিক মৃত্যু
- নিঃস্ব কামালের মুখে হাসি ফোটালেন মেয়র ও মানবিক মানুষ
- বিদেশে বসে টাকার বিনিময়ে পরকীয়া প্রেমিককে হত্যা
- ‘কাপ্তাই লেকের হারানো যৌবন ফিরিয়ে আনা হবে’
- পাংশাকে স্মার্ট উপজেলা করতে নিরলস কাজ করছেন ইউএনও জাফর সাদিক
- লংগদু গণহত্যা দিবস উপলক্ষে স্মরণ সভা
- শেখ হাসিনা: পঙ্কিল রাজনীতির পথ অতিক্রম
- কানাডার এশিয়ান হেরিটেজ মাস
- খনি শ্রমিকদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত প্রয়োজন
- অসাধু জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের তালিকা করবে বাজুস
- সুদানে ক্ষুধার জ্বালায় ঘাস খাচ্ছে মানুষ
- নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সূচি ঘোষণা রবিবার
- নিরাপদ সড়কের দাবিতে নড়াইলে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত
- ‘সমৃদ্ধশালী ন্যায় বিচার ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনে নাগরিক সচেতনতার বিকল্প নেই’
- কানাডায় শিখ নেতা হরদীপ হত্যাকাণ্ডে ৩ ভারতীয় গ্রেপ্তার
- সবজির বাজারে গরমের তাপ
- ‘ভোটারবিহীন নির্বাচনে আনন্দ নেই, সৌন্দর্য্য নেই’
- ঢাকাসহ ৫ বিভাগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
- চামড়াখাতে ন্যূনতম মজুরি ২২ হাজার ৭৭৬ টাকার প্রস্তাব সিপিডির
- কাপ্তাইয়ে চিৎমরম নদীর ঘাট পারাপারে দুর্ভোগ, সিঁড়ি বর্ধিতকরণ ও ছাউনি নির্মাণ দাবি এলাকাবাসীর
- ফরিদপুরের সিং পাড়ায় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ৮ দিনব্যাপী ধর্মীয় অনুষ্ঠান সমাপ্ত
- ফরিদপুর পৌরসভার একটি ইটের রাস্তা পাকা করার দাবিতে মানববন্ধন
- সালথায় মানবপাচার মামলায় এক নারী গ্রেপ্তার
- এক যুগ কাটিয়ে ডর্টমুন্ড ছাড়ছেন রয়েস
- রাজবাড়ী-ঢাকা রুটে ভাঙ্গা ও চন্দনা কমিউটার ট্রেনের উদ্বোধন
- পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলো ভারত
- ১০ কোটির মাইলফলকে পরীমণি-সিয়ামের ‘তুই কি আমার হবি রে’
- আজ থেকে শুরু হচ্ছে ট্রেনের বাড়তি ভাড়া
- হেলিকপ্টারে আগুন, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন নায়ক দেব
- জিম্মি চুক্তিতে রাজি হতে হামাসকে ৭ দিনের সময় দিল ইসরায়েল
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !