খাদিজার জন্য প্রার্থনা
মুহম্মদ জাফর ইকবাল :
এ মাসের অক্টোবরের ৩ তারিখ সোমবার বিকেলে আমি খবর পেয়েছি এমসি কলেজে একটি মেয়েকে নির্মমভাবে কুপিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে। সন্ধ্যেবেলা জানতে পেরেছি খবরটি ভুল, মেয়েটি মারা যায়নি তবে বেঁচে থাকার কোনো সম্ভাবনা নেই।
সাথে সাথে আরো একটি খবর জানতে পেরেছি, খাদিজাকে নির্মমভাবে কুপিয়েছে যে ছেলেটি সে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র এবং ছাত্রলীগের নেতা। ঠিক কী কারণ জানা নেই, আমার ভেতরে তীব্র একটি অপরাধ বোধের জন্ম হলো। মনে হলো আমরা নিশ্চয়ই আমাদের ছাত্রদের ঠিক করে মানুষ করতে পারিনি, তা না হলে কীভাবে আমাদের একজন ছাত্র এরকম নৃশংস একটি ঘটনা ঘটাতে পারে? (তবে অতীতে সে একবার গণপিটুনি খাওয়ার পর আমি তার প্রতি সমবেদনাসূচক বক্তব্য রেখেছিলাম সেই প্রচারণাটি মোটেও সত্যি নয়!)
খাদিজা যে বাসায় থাকে তার পাশেই আমার একজন সহকর্মী থাকে, সে এসে আমাকে ঘটনাটির কথা বলতে বলতে অশ্রুসজল হয়ে উঠতে লাগল। পরদিন মাঝে মাঝেই খবর পেয়েছি খাদিজা মারা গেছে, শেষ পর্যন্ত জেনেছি সে তখনো বেঁচে আছে এবং তাকে স্কয়ার হাসপাতালে নেয়া হয়েছে। বলা হয়েছে বাহাত্তর ঘণ্টা পার না হলে খাদিজা বেঁচে যাবে কী না সেটা বলা যাবে না। সারাদেশের কোটি কোটি মানুষের সাথে সাথে আমিও নিঃশ্বাস বন্ধ করে বাহাত্তর ঘণ্টা পার হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে থাকি, তার জীবনের জন্যে প্রার্থনা করতে থাকি। বাহাত্তর ঘণ্টা পার হওয়ার পর আমরা খুব সাবধানে প্রথমবার একটুখানি স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলি। এরপর থেকে তার সম্পর্কে একটুখানি ভালো সংবাদের জন্যে দেশের সবাই মিলে অপেক্ষা করতে থাকি। যখন এটি লিখছি তখন পনেরো দিন পার হয়ে গেছে। খাদিজার শরীরের একটি দিক এখনো অবশ কিন্তু যতদূর জানি তার প্রাণের ঝুঁকিটুকু আর নেই। এখন আমরা সবাই আবার নতুন আশা নিয়ে অপেক্ষা করে আছি কখন তার জ্ঞান ফিরে আসবে, কখন আপনজনকে চিনতে পারবে, কখন সে আবার তার সত্যিকারের জীবন শুরু করবে। মানুষের শুভ কামনা বলে যদি কিছু থেকে থাকে তাহলে কাউকে খাদিজার মত করে সেটি পেতে আমি বহুদিন দেখিনি।
২.
খাদিজার এই নিষ্ঠুর ঘটনাটির সাথে সাথে দুটি বিষয় হঠাত্ করে আমাদের সবার চোখের সামনে চলে এসেছে। প্রথম ঘটনাটি হচ্ছে এই ভয়ঙ্কর ঘটনাটির প্রত্যক্ষদর্শীদের এক ধরনের নির্লিপ্ততা। এই রকম নির্লিপ্ততা শুধু যে আমাদের দেশে ঘটছে তা নয়, সারা পৃথিবীতেই ঘটছে। দিল্লির রাস্তায় গাড়ি এক্সিডেন্টে আহত হয়ে একজন মহিলা রাস্তার পাশে পড়ে আছে, তাকে কেউ সাহায্য না করে পাশে দিয়ে হেঁটে চলে যাচ্ছে এরকম ঘটনার কথা কিছুদিন আগেই খবরের কাগজে দেখতে পেয়েছি। সবচেয়ে ভয়ঙ্কর স্মৃতিটির কথা আমরা কখনো ভুলব না, সেটি হচ্ছে বই মেলার বাইরে যখন অভিজিত্ এবং তার স্ত্রীকে জঙ্গিরা নির্মমভাবে আক্রমণ করেছে, শত শত মানুষ দেখেছে, কেউ সাহায্যের জন্যে এগিয়ে যায়নি (অনেকেই ছবি তুলেছে), শুধু তাই নয়, খুব কাছেই পুলিশ নির্লিপ্ত দর্শকের ভূমিকা পালন করেছে (তাদের অজুহাতটিও যথেষ্ট চমকপ্রদ ছিল—তারা ভেবেছিল ছাত্রলীগের দুই গ্রুপে মারামারি)। প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে এগুতে না চাওয়ার ব্যাপারটি আমরা একটুখানি বুঝি, কিন্তু যেখানে অসংখ্য মানুষ সেখানে সম্মিলিতভাবে সাহায্যের জন্যে ছুটে না গিয়ে শুধু ছবি তুলে দায়িত্ব শেষ করে ফেলার বিষয়টি দেখে কেন জানি নিজেদের খুব অপরাধী মনে হয়। সুদানে দুর্ভিক্ষের সময় একটি ক্ষুধার্ত শিশু হামাগুড়ি দিয়ে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে আর তার পিছনে পিছনে একটি শকুনটি পায়ে পায়ে অগ্রসর হচ্ছে, কখন শিশুটি মারা যাবে এবং কখন শকুনটি তার মৃতদেহটি খাবে সেই আশায়—এই ছবিটি তুলে কেভিন কার্টার নামে একজন ফটো সাংবাদিক পুলিত্জার পুরস্কার পেয়েছিলেন। কিন্তু শিশুটিকে উদ্ধার না করে প্রথমে সেই ছবিটি তোলার জন্যে তাকে যেভাবে সমালোচিত হতে হয়েছিল তিনি সম্ভবত তার অপরাধবোধ সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যা করেছিলেন।
আমার মনে হয় আমাদের এই নির্লিপ্ততা থেকে বের হয়ে আসতে হবে। পথে-ঘাটে কাউকে আক্রান্ত হতে দেখলে আমাদের তাকে ছুটে গিয়ে সাহায্য করতে হবে। আমরা বাঙালিরা কখনো এরকম ছিলাম বলে মনে পড়ে না। মুক্তিযুদ্ধের সময় এই দেশের মানুষেরা প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে যেভাবে একজন আরেকজনকে সাহায্য করেছিল তার কোনো তুলনা নেই। সেই একই দেশের একই মানুষ কেমন করে এখন হঠাত্ এরকম হূদয়হীন হয়ে গেল আমি বুঝতে পারি না। (আমি অনেকের কাছে এই ব্যাপারে তাদের মতামত জানতে চেয়েছি, সত্য মিথ্যা জানি না, অনেকেই বলেছেন এরকম সময় কেউ এগিয়ে যায় না পুলিশের হয়রানির ভয়ে। ঘটনা শেষ হবার পর নাকি পুলিশের সঙ্গে দীর্ঘ একটা ঝামেলা শুরু হয়ে যায়। যদি এটি সত্যি হয় তাহলে পুলিশের কর্তৃপক্ষের উচিত সবাইকে এ ব্যাপারে নিরাপত্তার আশ্বাস দিয়ে এগিয়ে যাওয়ার জন্যে উত্সাহ দেয়া।)
৩.
খাদিজার ঘটনাটি ঘটে যাবার পর দ্বিতীয় যে বিষয়টি উঠে এসেছে সেটি হচ্ছে চাপাতি হাতে আক্রমণকারী বদরুল আলমের পরিচয়। যতবার সংবাদ মাধ্যমে তার নাম উল্লেখ করা হয়েছে ততবার তাকে পরিচয় করিয়ে দেয়া হয়েছে শাহজালার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র এবং ছাত্রলীগের নেতা হিসেবে। সংবাদ মাধ্যম একবারও দাবি করেনি শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মানেই চাপাতি হাতে নৃশংস আক্রমণকারী কিংবা নৃশংস আক্রমণকারী মানেই ছাত্রলীগের নেতা। কিন্তু তারপরও আমরা যারা শাহজালাল বিশ্ববিদ্যায়ের শিক্ষক তারা এক ধরনের অস্বস্তি অনুভব করেছি। আমাদের থেকে শতগুণ বেশি অস্বস্তি অনুভব করেছে দেশের ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। তারা ঘটনা ঘটে যাবার পর প্রাণপণ চেষ্টা করেছে বোঝানোর জন্যে যে বদরুল আলম ছাত্রলীগের কেউ নয়। সবচেয়ে বিচিত্র ছিল একজন নেতা বা কর্মীর ব্যাখ্যা, সেখানে সে লিখেছে: বদরুল আলমের কোপানোর ভঙ্গিটি দেখেই বোঝা যায় সে ছাত্রলীগের কর্মী না। কারণ ছাত্রলীগ এভাবে কোপাতে পারে না। এভাবে কোপায় শুধু শিবির—কাজেই বদরুল আলম নিশ্চয়ই একজন শিবির কর্মী। এধরনের বিচিত্র ব্যাখ্যা আমি আমার জীবনে খুব বেশি শুনিনি। সবচেয়ে বড় কথা বদরুল আলমের এই নৃশংসতার গ্লানি তার পরিবারকে যেরকম স্পর্শ করেছে, শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়কেও সেভাবে স্পর্শ করেছে, ঠিক সেরকম ছাত্রলীগকেও স্পর্শ করেছে। তার পরিবার একবারও বলার চেষ্টা করেনি সে আমাদের সন্তান নয়, শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ও দাবি করেনি সে আমাদের ছাত্র নয়। কিন্তু ছাত্রলীগ প্রাণপণ চেষ্টা করেছে বোঝানোর জন্যে যে সে তাদের কর্মী নয়। তার একটি কারণ কী হতে পারে যে একজন মানুষকে দানবে পরিণত করার ব্যাপারে তাদের একটুখানি হলেও দায় রয়েছে?
মাত্র কয়েকদিন আগে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের একজন নেতা তার দলবল নিয়ে শুধু যে একটা রেস্টুরেন্টে ভাঙচুর করেছে তা নয়, সেই রেস্টুরেন্টের মালিক-কর্মচারীকে পিটিয়ে গুরুতরভাবে আহত করেছে। ক্যাম্পাসে আজকাল অহরহ ছিনতাই হচ্ছে। বাইরের ছিঁচকে সন্ত্রাসীরা ক্যাম্পাসে এসে ছিনতাই করবে তাদের সেরকম সাহস নেই—তাই আসলে কারা ছিনতাই করছে সেটি না জানলেও সবাই ধরে নিয়েছে এটা সঠিক বখরা না পাওয়া ছাত্রলীগের ক্ষুব্ধ কর্মীদের কাণ্ড। ক্যাম্পাসে চাঁদাবাজি যে একেবারে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেয়েছে সেটা আর কেউ না জানলেও আমরা খুব ভালো করে জানি। আমাদের ইনস্টিটিউটে একটা ক্যান্টিন চালানোর জন্য সিলেট শহরের কাউকে আমরা রাজি করাতে পারি না—ছাত্রলীগের চাঁদাবাজির আতঙ্কে তারা এদিকে পা বাড়াতে রাজি নয়। একজন শিক্ষিকাকে ইভটিজিং করা ছাত্রনেতাকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করার পরও সে বহাল তবিয়তে ক্যাম্পাসে ঘুরে বেড়ায়। আর এই দেশের সব মানুষই নিজের চোখে দেখেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কেমন করে ছাত্রলীগের কর্মীদের ব্যবহার করে শিক্ষকদের গায়ে হাত তুলেছিল। ঘটনাটির কথা শুনে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন ছাত্রলীগ থেকে আগাছা উপড়ে ফেলতে। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ কিছু আগাছা উপড়ে ফেলেছিল, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষও কিছু ছাত্রলীগ কর্মীদের সাজা দিয়েছিল— কিন্তু তারা সবাই শুধু যে বহাল তবিয়তে আছে তা নয় ছাত্রলীগের কমিটিতে বিভিন্ন পদে জায়গা করে নিয়েছে। ছাত্রলীগের সেই কমিটির কোনো একজন সহ-সাধারণ সম্পাদক হচ্ছে এই বদরুল আলম।
কাজেই কেউ যদি মনে করতে থাকে ছাত্রলীগের একজন কর্মী বিশ্ববিদ্যালয়ের একেবারে সরাসরি প্রশ্রয় পেয়ে শত অন্যায় করেও কোনো শাস্তি না পাওয়ার “ইনডেমনিটি” পেয়ে ধীরে ধীরে একজন বদরুল আলম হয়ে ওঠার দুঃসাহস পায় তাহলে কী তাকে কোনো দোষ দেওয়া যাবে?
৪.
খবরের কাগজে দেখছি চীন বাংলাদেশকে প্রায় পঁচিশ বিলিয়ন ডলারের সাহায্য দিয়েছে। বিশ্ব ব্যাংক দারিদ্র্য বিমোচনে বাংলাদেশের ভূমিকা দেখে মুগ্ধ হয়েছে, নিজে এসে দুই বিলিয়ন ডলার দিয়ে গেছে। ক্ষুধায় সূচকে বাংলাদেশ ভারতের মত দেশকে পিছিয়ে ফেলে সামনে এসেছে এবং বিষয়টি নিয়ে আমি সব সময়েই গর্ব করি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করে শুধু শাস্তি দেওয়া নয় শান্তি কার্যকর পর্যন্ত করা হয়েছে। দেশকে নিয়ে এ ধরনের অনেকগুলো বিশাল বিশাল অর্জনের তালিকা করা সম্ভব। কিন্তু সরকার কী জানে, এই ধরনের বিশাল বিশাল অর্জনকে বদরুল আলমের মত একজন সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের কর্মী মুহূর্তের মাঝে ধূলিস্মাত্ করে দিতে পারে? আমার ধারণা রামপালে জোর করে বিদ্যুত্ কেন্দ্র তৈরি করতে গিয়ে সরকার এই দেশের মানুষকে যতোটা ক্ষুব্ধ করেছে—বদরুল আলম একা দেশের মানুষকে তার থেকে বেশি ক্ষুব্ধ করেছে। যদি তাই হয় তাহলে কেন আমরা এই দেশের মাটিতে এভাবে দানবদের জন্ম হতে দিচ্ছি? কেন তাদের দুধ-কলা দিয়ে পুষে যাচ্ছি?
৫.
খাদিজাকে দিয়ে শুরু করেছিলাম তাকে দিয়েই শেষ করি। সে এখন আর লাইফ সাপোর্ট সিস্টেমে নেই। নিজের শরীরকে দিয়েই জীবন ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে। তাকে যখন আঘাত করা হয়েছে তখন নিজের হাত দিয়ে নিজেকে রক্ষা করার চেষ্টা করেছে বলে হাতে মারাত্মক আঘাত পেয়েছে, সেই হাতে সফল অস্ত্রোপচার হয়েছে। ডাক্তাররা বলেছেন, আরো দুই-এক সপ্তাহ গেলে তারা আরো নিশ্চিতভাবে খাদিজার সুস্থ হয়ে যাবার কথা বলতে পারবে। আমরা সারাদেশের মানুষ তার সুস্থ হয়ে ওঠার খবরটির জন্যে গভীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করে আছি।
লেখক : কথাসাহিত্যিক, শিক্ষক, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট
পাঠকের মতামত:
- কুষ্টিয়ায় বৃষ্টির জন্য 'ইস্তিসকার' নামাজে কাঁদলেন মুসল্লীরা
- পাংশাসহ জেলার বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি প্রার্থনায় নামাজ আদায়
- ‘আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করতে চায় ভারত’
- আইসিসির প্যানেলে যুক্ত হলেন বাংলাদেশি আম্পায়ার মোর্শেদ
- কক্সবাজারে ভোটার তালিকায় থাকা রোহিঙ্গাদের তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট
- স্ত্রীসহ সাইমেক্স লেদারের এমডির জামিন বাতিল
- ‘নির্দেশ না মানলে সময়মতো সাংগঠনিক ব্যবস্থা’
- ‘মূল্যস্ফীতি কমাতে পণ্যের সরবরাহ বাড়াতে হবে’
- থাইল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী, লাল গালিচা সংবর্ধনা
- গোপালগঞ্জে নিজ বাড়ির সামনে বোমা হামলায় বাবা ও ছেলে আহত
- আ.লীগের মনোনয়ন দৌড়ে এগিয়ে জাহাঙ্গীর আলম
- ফরিদপুর সদরে চেয়ারম্যান পদে কে কোন প্রতীকে লড়বেন
- রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে ত্রাণ প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের আলোচনা
- বৃষ্টি কামনায় সালথায় মাঠের মধ্যে বিশেষ নামাজ আদায়
- আগামী বছর এসএসসি পরীক্ষা হবে ৫ ঘণ্টায়
- বৃষ্টির জন্য পাবনায় ইসতিসকার নামাজ আদায়
- ‘এমন ঘটনা কোনোভাবেই প্রত্যাশিত নয়, সুষ্ঠু বিচার চাই’
- ‘ফের ইরানে হামলা করলে ইসরায়েল দেশ অবশিষ্ট থাকবে না’
- ‘আগামী দিনে হজ ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে’
- ডিএমপির মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২৭
- থাইল্যান্ডের পথে প্রধানমন্ত্রী
- পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে ‘ফ্ল্যাগ মিটিং’ অনুষ্ঠিত হয়
- ফরিদপুরের মধুখালি রণক্ষেত্র, দফায় দফায় সংঘর্ষে পুলিশসহ আহত ১৫
- প্রতীক বরাদ্দের পরেই প্রচারণায় নামলেন কেশবপুর-মনিরামপুর উপজেলার প্রার্থীরা
- বাগেরহাটে বৃষ্টির জন্য খোলা মাঠে ইসতিসকার নামাজ আদায়
- মুন্সীগঞ্জ সরকারি হরগঙ্গা কলেজে কোচিংয়ের নামে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ
- সুবর্ণচরে জোরপূর্বক গাছ কর্তন ও ভূমি দখলের অভিযোগ
- যশোরে তীব্র তাপদাহে দূর্বার গতিতে চলছে কোচিং বাণিজ্য, চরম বিপাকে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা
- তাপদাহে ১৫০ কিলোমিটার পথ পায়ে হেঁটে কুয়াকাটা পৌছালো ৩ রোভার
- পি কে হালদারসহ ২৩ জনের নামে চার্জশিট অনুমোদন দুদকের
- ফরিদপুরে কামাল ফকির হত্যা মামলায় ২ জনের যাবজ্জীবন
- জামালপুরে দুই উপজেলায় যারা যে প্রতীক পেলেন
- সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ ও শ্যামনগর উপজেলায় ২৩ প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ
- দিনাজপুরে শিশু মিরাজ হত্যায় দাদা মমতাজের যাবজ্জীবন
- শুধু মেয়র নয়, দুর্নীতির সাথে জড়িত প্রতিষ্ঠানটির ৫ কর্মকর্তাও
- চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ভোট ৫ জুন
- মাগুরায় জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ উদ্বোধন
- বড়াইগ্রামে হিট স্ট্রোকে কৃষকের মৃত্যু
- এমপি একরামুলের শাস্তি দাবি করল জেলা আওয়ামী লীগ
- তীব্র তাপদাহে শ্রমিক সংকট, কৃষকের বোরো ধান কাটলেন এমপি সোহাগ
- সুবর্ণচরে রেজাল্ট শীট আনতে গিয়ে শিশুর মৃত্যু
- বাগেরহাটে দোকান ঘর ভেঙে খাদে দূরপাল্লার বাস, যাত্রী নিহত
- পাংশা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কে কী প্রতীকে নির্বাচন করবে
- পদে থেকেই ইউপি চেয়ারম্যানরা উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন
- ৭ চেয়ারম্যান ও ৯ ভাইস চেয়ারম্যান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত
- কৃষি জমি থেকে ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলনে বদল যাচ্ছে জমির শ্রেণী
- পাংশায় ৩০ পিচ ট্যাপেন্টাডল উদ্ধার, মাদক ব্যবসায়ী সহ ৬ আসামি গ্রেফতার
- রাজবাড়ীতে লটারিতে বরাদ্দের পর পাল্টে গেল চেয়ারম্যান প্রার্থীর প্রতীক
- গরমে স্বাস্থ্যঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ৮ নির্দেশনা
- কাতারের কাছে দীর্ঘমেয়াদি জ্বালানি সহায়তা চায় বাংলাদেশ
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !