বিজয় দিবস ২০১৬
মুহম্মদ জাফর ইকবাল
ভাবতে খুব অবাক লাগে যে,একাত্তর সালের সেই অবিশ্বাস্য বিজয়ের দিনটির পর পঁয়তাল্লিশ বছর কেটে গেছে। যখন ফিরে তাকাই মনে হয়-মাত্র সেদিনবুঝি ছিল সেইবিজয়ের দিন।
আমাকে মাঝে মাঝেই কেউ কেউ জিজ্ঞেস করে—আমার জীবনের সবচেয়ে আনন্দময় দিন কোনটি, আমার কখনও এই প্রশ্নের উত্তর দিতে এক মুহূর্তও দেরি হয় না। সব সময়েই বলিউনিশ শ’ একাত্তর সালের ষোলই ডিসেম্বর ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে আনন্দের দিন। শুধুআমি নই, আমি নিশ্চিত আমার বয়সী যারা একাত্তরের ভেতর দিয়ে এসেছে, তারা সবাই একইউত্তর দেবে। আমি সবসময়েই বলি, যারা একাত্তরের ভেতর দিয়ে এসেছে, তাদের জীবনটিপৃথিবীর যেকোনো মানুষের জীবন থেকে ভিন্ন একটি জীবন। এই জীবনে আমরা পাকিস্তানিমিলিটারি এবং তাদের পদলেহী অনুচরদের অবিশ্বাস্য নিষ্ঠুরতা দেখেছি এবং সেটি দেখেআমাদের মানুষ নামক প্রজাতির ওপর পুরোপুরি বিশ্বাস হারিয়ে ফেলার কথা ছিল। কিন্তু আমরাবিশ্বাস হারাইনি, মুক্তিযুদ্ধের সেই নয় মাস এই দেশের সাধারণ মানুষের ভেতর একজনের জন্যেআরেকজনের যে ভালোবাসা দেখেছি, সেটি আমাদেরকে সারা জীবনের জন্য পরিবর্তিত করেদিয়েছে। আমরা কখনও মানুষের ওপর থেকে বিশ্বাস হারাই না। শুধু যে মানুষকে নতুন করেবিশ্বাস করতে শিখেছি তা নয়, আমরা আবিষ্কার করেছি, বাঙালি নামে যে জাতিটি আছে সেইজাতির ত্যাগ, বীরত্ব এবং অর্জন এত সুবিশাল যে, তার সঙ্গে তুলনা করার মতো জাতি পৃথিবীতেখুব বেশি নেই।
মুক্তিযুদ্ধের অবরুদ্ধ নয় মাস আমরা সন্তানহারা মায়ের হাহাকার শুনেছি, স্বামীহারা স্ত্রীর কান্নাশুনেছি, ধর্ষিতা মেয়ের আর্তনাদ শুনেছি এবং আমি জানি আমার পক্ষে সেগুলো কোনোদিনভুলে যাওয়া সম্ভব হবে না। একই সঙ্গে আমি যখন অবরুদ্ধ বাংলাদেশে নয় মাস পর প্রথমবার ‘জয় বাংলা’ স্লোগানটি শুনতে পেরেছিলাম সেই স্লোগানটিও আমি কোনোদিন ভুলতে পারব না। একটি স্লোগান একটি মানুষের জীবনে কী অবিশ্বাস্য আনন্দ বয়ে নিয়ে আসতে পারে, সেটি সম্ভবত শুধুমাত্র আমাদের প্রজন্মই অনুভব করতে পারে। আমার মনে আছে, সেই স্লোগানটি শুনে সঙ্গে সঙ্গে আমরা বুঝতে পেরে ছিলাম সুদীর্ঘ নয় মাসের অমানসিক নিষ্ঠুরতা, হত্যাকাণ্ড, ধ্বংসলীলা, দুঃখ, কষ্ট, হতাশা এবং হাহাকার এক মুহূর্তে অদৃশ্য হয়ে গিয়ে একটি অবিশ্বাস্য আনন্দ আমাদের ওপর ভর করেছিল।
আমার মনে আছে, সেই অবিশ্বাস্য আনন্দটুকু অনুভব করার পর ধীরে ধীরে একটি গভীর বিষাদ আমার ওপর ভর করেছিল। এই নয় মাস প্রাণ বাঁচানোর তাড়নায় প্রায় বুনোপশুর মতো এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় ছুটে বেড়াতে হয়েছে, কখনও স্বজন হারানোর বেদনাটুকু অনুভব করার সময় পাইনি। যখন জানতে পেরেছি আমাদের আর বুনোপশুর মতো ছুটে বেড়াতে হবে না, তখন এই দীর্ঘ নয় মাসের দুঃখ-কষ্ট-যন্ত্রণা এবং হাহাকারের স্মৃতি এসে ভর করেছিল। একই সঙ্গে বিজয়ের তীব্র আনন্দ এবং স্বজন হারানোর একটি গভীর বিষাদের সেই বিচিত্র অনুভূতিটির কথা আমি কখনও তুলতে পারব না।
২.
তারপর কতকাল কেটে গেছে। এখনও ঘুরে ঘুরে বছরের শেষে একটি বিজয় দিবস আসে। এইবিজয় দিবসটি কি এখন শুধু বিজয়ের দিনটি স্মরণ করার দিন? আমার কেন জানি মনে হয় শুধুস্মরণ করে দিনটি পালন করা যথেষ্ট নয়। প্রতিটি বিজয় দিবসে আমাদের কোনও একটি নতুনবিজয় অর্জন করার কথা। স্বাধীনতার জন্য এই দেশটির মাটি যত মানুষের বুকের রক্তে সিক্ত হয়েছে পৃথিবীতে সে রকম উদাহরণ খুব বেশি নেই। সেই রক্তের ঋণ শোধ করতে হলে আমাদের আরও অসংখ্য বিজয়ের দরকার। ক্ষুধার বিরুদ্ধে বিজয়, দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে বিজয়, অশিক্ষার বিরুদ্ধে বিজয়, কুশিক্ষার বিরুদ্ধে বিজয়, দুর্নীতির বিরুদ্ধে বিজয়, ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে বিজয়-ইচ্ছে করলেই আমরা দীর্ঘ একটা তালিকা করে ফেলতে পারি। কিন্তু এই মুহূর্তে সবচেয়ে বড় বিজয়টি আমরা কার বিরুদ্ধে অর্জন করতে চাই? সেই বিষয়ে আমার ভেতরে বিন্দুমাত্র দ্বিধা নেই-আমরা বিজয় চাই সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে।
সাম্প্রদায়িকতা শব্দটি দিয়ে আসলে এর ভয়াবহতাটুকু বোঝানো সম্ভব নয়। এটি বুঝতে হলে এই ভয়ঙ্কর বিষয়টির ভেতর দিয়ে একজনকে যেতে হবে। আমাদের সবার স্মৃতিতে যে ঘটনাটি সবচেয়ে বেশি দাগ কেটে রেখেছে সেটি হচ্ছে ৩০ অক্টোবর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরের ঘটনাটি।সারাদিনের ঘটনাপ্রবাহে হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষজন বুঝে গিয়েছিল তাদের বিরুদ্ধে একটি আঘাত আসতে যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, তারা বুঝে গিয়েছে তাদেরকে রক্ষা করার কেউ নেই। নির্বাচনে তারা কাউকে ভোট দেবে এটুকুই শুধুমাত্র তাদের পরিচয়। এ ছাড়া তাদের অন্য কোনও পরিচয় নেই, তাদের অন্য কোনও প্রয়োজনও নেই। কেউ তাদের রক্ষা করতে এগিয়ে আসবে না। তাই তারা বাড়ি-ঘর ছেড়ে চরে গিয়ে লুকিয়েছিল এবং সত্যি সত্যি তাদেরকে আক্রমণ করার জন্য একজন নয়, দুইজন নয় শত শত মানুষ লাঠিসোটা অস্ত্র নিয়ে হুংকার করতে করতে ছুটে এসেছিল। তাদের বাড়ি-ঘর লুটপাট করেছে তাদের মন্দির উপাসনালয় ধ্বংস করেছে। তখন সম্পূর্ণ নিরীহ বাবা-মা তাদের সন্তানদের বুকে আগলে নির্জন চরে গিয়ে লুকিয়ে ছিল। যারা যায়নি তারা নির্যাতিত হয়েছে, প্রহৃত হয়েছে, আক্রান্ত হয়েছে। এই মানুষগুলোর দোষ কী? তাদের একটি মাত্র দোষ, সেটি হচ্ছে তারা হিন্দু ধর্মাবলম্বী। তাই সবকিছু জানার পরও এই দেশের রাষ্ট্রযন্ত্র তাদেরকে রক্ষা করার প্রস্তুতি নেয়নি, যখন আক্রান্ত হয়েছে তখন রক্ষা করার জন্যে এগিয়ে আসেনি। ছোট ছোট শিশুগুলো মানুষের এই বীভৎস রূপ দেখে শিউরে উঠেছে, তাদের কচি মনটি সারা জীবনের জন্যে সংকুচিত হয়ে গেছে। তারা কী আর কখনওমানুষকে বিশ্বাস করতে পারবে?
আমরা যখন সাম্প্রদায়িকতা শব্দটি বলি তখন সেটি শুধুমাত্র একটি শব্দ। যখন সাম্প্রদায়িকতা নামক একটি পৈশাচিক প্রক্রিয়া একজন হিন্দু ধর্মাবলম্বীকে সহ্য করতে হয় সেটি তখন শুধুমাত্র একটা শব্দ থাকে না, তখন সেটি তার জীবনের সব স্বপ্নকে চিরদিনের জন্য ধ্বংস করে দেয়। আমরা সেটি ধ্বংস হতে দিই।
৩.
নাসিরনগরের ঘটনার পেছনের ইতিহাস ধীরে ধীরে বের হতে শুরু করেছে এবং সেটি জানতে পেরে আমরা আতঙ্কে শিউরে উঠতে শুরু করেছি। প্রকৃত কারণটি ধর্মবিদ্বেষ কিংবা সাম্প্রদায়িকতা থেকে এক শ’ গুণ বেশি ভয়ঙ্কর। আওয়ামী লীগের দুই দলের ভেতর এক ধরনের রেষারেষি রয়েছে এবং একদলকে অপদস্থ করার জন্যে অন্য দল এই ঘটনাটি ঘটিয়েছে। ঘটনাটি ঘটানোর প্রেক্ষাপট তৈরি করার জন্যে একজন অতি নিরীহ নিরক্ষর জেলেকে বেছে নেওয়া হয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশের কল্যাণে এখন একজন নিরীহ নিরক্ষর জেলেরও স্মার্টফোন থাকে এবং ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থাকে। কিন্তু সেই কমবয়সী জেলের নিজের অ্যাকাউন্টকে নিরাপত্তা দেওয়ার মতো অভিজ্ঞতা থাকে না। সেই সুযোগটি নিয়ে তার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে একটি ইসলামবিরোধী পোস্ট দিয়ে শত শত হিন্দু ধর্মাবলম্বীকে আক্রমণ করা হলো। পুরো বিষয়টিই যে বানানো সেটি বোঝার জন্যে কাউকে রকেট সায়েন্টিস্ট হতে হয় না। কিন্তু আমরা সবিস্ময়ে দেখেছি কেউ সেটি বুঝতে রাজি হয়নি। একেবারে সবাইকে জানিয়ে শুনিয়ে হইচই করে মাইকে ঘোষণা দিয়ে দূর থেকে ট্রাক বোঝাই করে এসে শত শত হিন্দু পরিবারকে আক্রমণ করা হলো। যারা আক্রমণ করেছে তার মাঝে ধর্মান্ধ মানুষ রয়েছে, সাম্প্রদায়িক মানুষ রয়েছে এবং নিশ্চিতভাবে স্থানীয় অপরাধীরা রয়েছে, কিন্তু পুরো ঘটনাটি যারা নিখুঁত একটি পরিকল্পনা করে ঘটিয়েছে তারা কিন্তু আওয়ামী লীগের নেতা এবং কর্মী! এই দেশটিকে মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্নের অসাম্প্রদায়িক দেশ হিসেবে গড়ে তোলার জন্যে আমরা যে রাজনৈতিক দলটির মুখের দিকে তাকিয়ে থাকি সেই রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা যদি শুধুমাত্র তাদের বিপক্ষ দলকে অপদস্থ করার জন্যে হিন্দু ধর্মাবলম্বীকে আক্রমণ করে ঘরবাড়ি পুড়িয়ে মন্দির ধ্বংস করে একটি ত্রাসের রাজত্ব তৈরি করে, তাহলে আমরা কোথায় যাব? এই দেশে হিন্দু ধর্মাবলম্বী মানুষেরা কি মানুষ নয়? শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলের ষড়যন্ত্রে ব্যবহৃত হওয়ার জন্যে নাম পরিচয়হীন কিছু সংখ্যা?
শুধু কি ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের ওপর আক্রমণ হয়েছে? আমরা সবাই জানি সেখানেই শেষ হয়নি- গাইবান্ধাতেও সাঁওতালদের ওপর আরও ভয়াবহ আক্রমণ হয়েছে, এবং সেই আক্রমণে শুধু যে সাঁওতালরা মারা গেছে, তা নয় তাদের বাড়িঘরে আগুন লাগিয়ে তাদেরকে উচ্ছেদ করা হয়েছে, তাদের সর্বস্ব লুট করে নেওয়া হয়েছে। এই অসহায় মানুষগুলোরও বিচারের জন্যে কারও কাছে যাবার জায়গা নেই। ১৯৭১ সালের সেই অবিশ্বাস্য বিজয়ের দিনটিতে আমরা সবাই কিন্তু কল্পনা করেছিলাম আমাদের দুঃখ-কষ্ট-হতাশা এবং বঞ্চনার দিন শেষ হয়েছে। অনেক কষ্ট করে পাওয়া এই দেশটিতে সকল ধর্মের সকল বর্ণের সকলভাষার মানুষ পাশাপাশি একে অন্যের হাত ধরে বেঁচে থাকব। সুদীর্ঘ ৪৫ বছর পরেও যদি দেখিসেটি ঘটেনি, এই দেশে এখনও হিন্দু ধর্মাবলম্বী কিংবা আদিবাসী মানুষেরা অবহেলার মাঝে বেঁচেআছে, তাহলে হঠাৎ করে বিজয় দিবসের আনন্দটুকু ফিকে হয়ে যায়।
আমরা বিজয় দিবসের উৎসবটি উপভোগ করতে চাই। কিন্তু যদি আমরা জানি এই দেশে হিন্দু ধর্মাবলম্বী কিংবা আদিবাসী মানুষেরা বুকের ভেতর একটা চাপা আতঙ্ক নিয়ে দিন কাটায়, যদি তারা মনে করে এই দেশটি আসলে তাদের জন্যে নয়, এই দেশে থাকতে হলে তাদের অবহেলা সহ্য করে তুচ্ছ মানুষ হিসেবে বেঁচে থাকতে হবে, তাহলে হঠাৎ করে আমরা কি নিজেদের প্রতারিত মনে করি না? আমাদের আপনজনেরা তো এই রকম একটি দেশের জন্যে রক্ত দিয়ে দেশের মাটিকে সিক্ত করেননি।
আমি খুব আশাবাদী মানুষ। আমার জীবনে আমি মানুষের চরিত্রের সবচেয়ে পাশবিক দিকটি যেমন দেখেছি ঠিক সে রকম সবচেয়ে মানবিক দিকটিও দেখেছি। আমি নিশ্চিতভাবে জানি মানুষের এই মানবিক দিকটিই শেষ পর্যন্ত জয়ী হয়। কাজেই আমি বিশ্বাস করি এই দেশেও শেষ পর্যন্ত আমাদের মানবিক শক্তিটিই জয়ী হবে। সেটি করার জন্য আমাদের শুধু নিজের কাছে অঙ্গীকারকরতে হবে।
এই বিজয় দিবসে আমরা নিজেদের কাছে অঙ্গীকার করতে চাই, যেভাবেই হোক সবার আগেআমরা এই দেশের মাটি থেকে সাম্প্রদায়িকতা দূর করবই করব। এই দেশের জেলে পল্লিতে যেনএকটি শিশু তার মায়ের গলা জড়িয়ে ধরে রাতের বেলা পরম শান্তিতে ঘুমাতে পারে। একটিসাঁওতাল শিশু যেন তার বইখাতা বুকে চেপে ধরে হেঁটে হেঁটে স্কুলে যেতে পারে। তারা যেন এইদেশের আকাশ বাতাস মাঠ ঘাট দেখে মনে করতে পারে এটি আমার দেশ। তারা যেন এই দেশনিয়ে ঠিক আমার মতোই স্বপ্ন দেখতে পারে।
লেখক : কথাসাহিত্যিক, শিক্ষক, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট
পাঠকের মতামত:
- টাঙ্গাইলে দাবদাহে অতিষ্ঠ জনজীবন
- ইরানে ইসরায়েলের হামলার খবরে বিশ্ব প্রতিক্রিয়া
- শ্রীনগর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ফিরুজা বেগমের গণসংযোগ
- পঞ্চগড়ে শিশু-কিশোরদের বৈশাখ উৎসব উদযাপন
- ফরিদপুরে মন্দির ভাঙচুর ও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় রণক্ষেত্র: নিহত ২, আহত ৫
- বাগেরহাট সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস
- ক্ষতিকর জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার বন্ধে ও জলবায়ু সুবিচারের দাবিতে কালিগঞ্জে মানববন্ধন
- বিএনপি পথহারা পথিকের মতো দিশেহারা: কাদের
- ফরিদপুরে পৌর মহাশ্মশানের সার্বিক উন্নয়নকল্পে আলোচনা সভা
- ঈশ্বরদীতে তীব্র দাবদাহে জনজীবন বিপর্যস্ত, তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রী
- রোজা-ঈদের ছুটি শেষে রবিবার খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
- এই গরমে আইসক্রিম তৈরির সহজ রেসিপি
- ইরানে ইসরায়েলি হামলার খবরে বাড়লো তেল-সোনার দাম
- নাইম শেখ-তামিমকে পেছনে ফেলে রান সংগ্রহে শীর্ষে ইমন
- মুরগির দাম কমেনি, বেড়েছে আলু-পেঁয়াজের
- শ্যামনগরের গাবুরায় অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
- ফরিদপুরে শহীদ পরিবার শহীদ স্মৃতি সংরক্ষণ কমিটিকে সংবর্ধনা
- ৫ বছরেও চালু করা যায়নি সাতক্ষীরার সুন্দরবন টেক্সটাইল মিলস
- কৃষক লীগ নেতাদের গণভবনে উৎপাদিত শাক-সবজি উপহার শেখ হাসিনার
- ইরানকে ‘বার্তা’ দিতে এই হামলা: ইসরায়েলি কর্মকর্তা
- ‘কারাগার এখন বিএনপির নেতাকর্মীদের স্থায়ী ঠিকানা’
- মৌলভীবাজারে জুয়ার আস্তানায় ডিবি পুলিশের অভিযান, আটক ১৩
- ফরিদপুরে বাংলাদেশ কৃষক লীগের ৫২তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত
- ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইসরায়েল
- জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের সদস্যপদ আটকে দিল যুক্তরাষ্ট্র
- শিল্পী সমিতির নির্বাচন আজ, এফডিসিতে নিরাপত্তার জোরদার
- ‘বিরোধী নেতাকর্মীদের পর্যদুস্ত ও নাজেহাল করা হচ্ছে’
- ‘অপরাধী আত্মীয় হলেও ছাড় নয়’
- শিল্পী সমিতির নির্বাচনে ভোট দিতে পারছেন না শাকিব-জায়েদ খান
- নড়াইলে ১২ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারী আটক
- চুরি যাওয়া মোটরসাইকেলসহ আন্ত:জেলা চোর চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার
- এফএ কাপে থাকছে না ‘রিপ্লে’ ম্যাচের নিয়ম
- ভারতের লোকসভা নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শুরু আজ
- সুবর্ণচরে প্রাণি সম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত
- ‘বাংলাদেশে যত অপরাধ হয়, তার সবই বিএনপি করে’
- বাংলাদেশের প্রথম পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস আর নেই
- সারাদেশে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে বায়িং হাউস এসোসিয়েশনের নতুন কমিটির শ্রদ্ধা
- ‘মুজিবনগরে বাংলাদেশের পক্ষ হতে ১৮ দফা নির্দেশনা জারি করা হয়’
- আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম, ভরি ১ লাখ ২০ হাজার টাকা
- মন্ত্রী এমপিদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর বার্তা ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে
- শ্রীনগরে মসিউর রহমান মামুনের উঠান বৈঠক
- কালিয়াকৈরে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
- তৃণমূলকে বুঝতে ব্যর্থ বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা
- ‘প্রবাসীদের রেমিট্যান্স উন্নয়নের একটি মূল চালিকা শক্তি’
- সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ফাঁদসহ শিকারি আটক
- ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ৪
- ফরিদপুরে ভ্যান চালক হারুন হত্যা মামলার ৩ আসামি গ্রেফতার
- প্রচ্ছদশিল্পী ধ্রুব এষ আইসিইউতে
- ফরিদপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের সময় ২৩টি ট্রাক ও ৮টি স্কেভেটর জব্দ
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !