E Paper Of Daily Bangla 71
World Vision
Technomedia Limited
Mobile Version

তেল অপসারণের যন্ত্র আবিষ্কার

২০১৪ ডিসেম্বর ২৫ ১৭:০৮:২৩
তেল অপসারণের যন্ত্র আবিষ্কার

নিউজ ডেস্ক : দুর্ঘটনা বা কোনো কারণে নদী বা সমুদ্রের পানিতে ভেসে থাকা তেল অপসারণ করার জন্য নতুন এক যন্ত্র আবিষ্কার করেছেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানী মো. ফারুক বিন হোসেন ইয়ামিন।

গত মঙ্গলবার যন্ত্রটির পরীক্ষামূলক কার্যকারিতা বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটটের পুকুরে জনসম্মুখে সম্পন্ন করা হয়েছে।

যন্ত্রটির রয়েছে দু’টি অংশ, নির্দিষ্ট স্তরের তেল শোষক ও পাম্প। নির্দিষ্ট স্তরের তেল শোষণ ক্ষমতা সম্পন্ন শোষক অংশটি দু’স্তর বিশিষ্ট মুখের মতো কাঠামো, যা তেলের নির্দিষ্ট স্তরকে শোষণ করে ভেতরের দিকে প্রবাহিত করে। প্রবাহিত তেল পাম্পের মাধ্যমে শোষিত হয়ে সংগ্রাহক আধারে জমা হবে। সংগ্রাহক পাত্রে তেল এবং কিছু পরিমাণ পানি জমা হবে। আধারটির নিচের দিকের নিষ্কাশন ভাল্ব খুলে দিয়ে পানির স্তরটি অপসারণ করলে ওই সংগ্রাহক পাত্রে শুধু তেল জমা হবে। এই তেল পরবর্তীতে ড্রামে ভরে ব্যবহারের জন্য অপসারণ করা যাবে।’

শোষক যন্ত্রটির প্রতিটি ইউনিট দৈর্ঘ্যে ২০ ফুট। তেলের স্তরের ওপর নির্ভর করে এর প্রস্থ হ্রাস-বৃদ্ধি করার ব্যবস্থা থাকবে, যাতে শোষক অংশটির মুখ তেলের স্তরের গভীরতা অনুযায়ী পানির উপরে স্থাপন করা যায়।

প্রতি ২০ ফুটের জন্য আট থেকে ১০ অশ্ব ক্ষমতা সম্পন্ন ডিজেল পাম্প ব্যবহার করতে হবে,যা প্রতি ঘণ্টায় ১০ থেকে ১২ হাজার গ্যালন/৪০ থেকে ৫০ হাজার লিটার তেল উত্তোলন করতে সক্ষম। এই ক্ষমতা পাম্পের অশ্ব ক্ষমতার ওপর নির্ভরশীল। কতটি ইউনিট ব্যবহার করা প্রয়োজন সেটি নদীর প্রস্থ এবং তেলের পরিমাণের ওপর নির্ভর করবে।

এ যন্ত্রটি কেবল মাত্র আমাদের দেশীয় উপাদান দিয়েই কম খরচে তৈরি করা সম্ভব। ২০ ফুটের একটি শোষক ইউনিট তৈরি করতে দেড় থেকে দুই লাখ টাকা ব্যয় হবে।
পরীক্ষামূলক যন্ত্রটিতে কর্কশিট ব্যবহার করা হলেও এটি স্টিল দিয়ে বড় আকারে তৈরি করে ব্যবহার করতে হবে।

দুর্ঘটনা ঘটার পর অতি দ্রুততার সঙ্গে নদীর আড়াআড়িভাবে রাবার টিউব অথবা রাবার ডেম দিয়ে তেল বিস্তৃত এলাকা আবদ্ধ করে দিতে হবে, এতে নিচ দিয়ে পানি চলে যাবে কিন্তু তেলের স্তরটি টিউব বেষ্টিত এলাকায় আবদ্ধ থাকবে। পরবর্তীতে এ যন্ত্রটি ব্যবহার করে ৮০ থেকে ৯০ ভাগ তেল অপসারণ করা সম্ভব।

দুর্ঘটনা বা কোনো কারণে নদী বা সমুদ্রের পানিতে ভেসে থাকা তেল অপসারণ করার জন্য নতুন এক যন্ত্র আবিষ্কার করেছেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানী মো. ফারুক বিন হোসেন ইয়ামিন।

গত মঙ্গলবার যন্ত্রটির পরীক্ষামূলক কার্যকারিতা বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটটের পুকুরে জনসম্মুখে সম্পন্ন করা হয়েছে।

যন্ত্রটির রয়েছে দু’টি অংশ, নির্দিষ্ট স্তরের তেল শোষক ও পাম্প। নির্দিষ্ট স্তরের তেল শোষণ ক্ষমতা সম্পন্ন শোষক অংশটি দু’স্তর বিশিষ্ট মুখের মতো কাঠামো, যা তেলের নির্দিষ্ট স্তরকে শোষণ করে ভেতরের দিকে প্রবাহিত করে। প্রবাহিত তেল পাম্পের মাধ্যমে শোষিত হয়ে সংগ্রাহক আধারে জমা হবে। সংগ্রাহক পাত্রে তেল এবং কিছু পরিমাণ পানি জমা হবে। আধারটির নিচের দিকের নিষ্কাশন ভাল্ব খুলে দিয়ে পানির স্তরটি অপসারণ করলে ওই সংগ্রাহক পাত্রে শুধু তেল জমা হবে। এই তেল পরবর্তীতে ড্রামে ভরে ব্যবহারের জন্য অপসারণ করা যাবে।’

শোষক যন্ত্রটির প্রতিটি ইউনিট দৈর্ঘ্যে ২০ ফুট। তেলের স্তরের ওপর নির্ভর করে এর প্রস্থ হ্রাস-বৃদ্ধি করার ব্যবস্থা থাকবে, যাতে শোষক অংশটির মুখ তেলের স্তরের গভীরতা অনুযায়ী পানির উপরে স্থাপন করা যায়।

প্রতি ২০ ফুটের জন্য আট থেকে ১০ অশ্ব ক্ষমতা সম্পন্ন ডিজেল পাম্প ব্যবহার করতে হবে,যা প্রতি ঘণ্টায় ১০ থেকে ১২ হাজার গ্যালন/৪০ থেকে ৫০ হাজার লিটার তেল উত্তোলন করতে সক্ষম। এই ক্ষমতা পাম্পের অশ্ব ক্ষমতার ওপর নির্ভরশীল। কতটি ইউনিট ব্যবহার করা প্রয়োজন সেটি নদীর প্রস্থ এবং তেলের পরিমাণের ওপর নির্ভর করবে।

এ যন্ত্রটি কেবল মাত্র আমাদের দেশীয় উপাদান দিয়েই কম খরচে তৈরি করা সম্ভব। ২০ ফুটের একটি শোষক ইউনিট তৈরি করতে দেড় থেকে দুই লাখ টাকা ব্যয় হবে।
পরীক্ষামূলক যন্ত্রটিতে কর্কশিট ব্যবহার করা হলেও এটি স্টিল দিয়ে বড় আকারে তৈরি করে ব্যবহার করতে হবে।

দুর্ঘটনা ঘটার পর অতি দ্রুততার সঙ্গে নদীর আড়াআড়িভাবে রাবার টিউব অথবা রাবার ডেম দিয়ে তেল বিস্তৃত এলাকা আবদ্ধ করে দিতে হবে, এতে নিচ দিয়ে পানি চলে যাবে কিন্তু তেলের স্তরটি টিউব বেষ্টিত এলাকায় আবদ্ধ থাকবে। পরবর্তীতে এ যন্ত্রটি ব্যবহার করে ৮০ থেকে ৯০ ভাগ তেল অপসারণ করা সম্ভব।

পাঠকের মতামত:

২৬ এপ্রিল ২০২৪

এ পাতার আরও সংবাদ

উপরে
Website Security Test