রোহিঙ্গা নিধনকে গণহত্যা আখ্যা দিয়ে মার্কিন কংগ্রেসে বিল পাস
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমার সেনাবাহিনীর পরিকল্পিত নৃশংসতাকে গণহত্যা আখ্যা দিয়েছেন মার্কিন আইনপ্রণেতারা। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার মার্কিন কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদে এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা লাখ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেওয়ায় বাংলাদেশ সরকারেরও প্রশংসা করেছেন কংগ্রেস সদস্যরা।
মার্কিন কংগ্রেসের নিম্নকক্ষের পর উচ্চ কক্ষ সিনেটেও প্রস্তাবটি পাস হলে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে চাপ আরও জোরালো হবে। এর মধ্য দিয়ে রোহিঙ্গাবিরোধী নৃশংসতাকে আনুষ্ঠানিকভাবে গণহত্যার স্বীকৃতি দিতে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের ওপর চাপ জোরালো হলো। রোহিঙ্গাবিরোধী নৃশংসতাকে তখন আইনগতভাবে গণহত্যার স্বীকৃতি দিতে বাধ্য হবে মার্কিন প্রশাসন।
আন্তর্জাতিকভাবে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য এ স্বীকৃতি খুব জরুরি। আন্তর্জাতিক আদালতের বিধান অনুযায়ী কেবল জাতিগত নিধনের কারণে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ নেই।
গত বছরের আগস্টে রাখাইনে নিরাপত্তা বাহিনীর তল্লাশি চৌকিতে হামলার পর রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে পূর্বপরিকল্পিত ও কাঠামোবদ্ধ সহিংসতা জোরালো করে মিয়ানমার সেনাবাহিনী। হত্যা, ধর্ষণ ও অগ্নিসংযোগের মুখে বাংলাদেশে পালিয়ে আসে প্রায় সাত লাখ রোহিঙ্গা।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম আর বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থার স্যাটেলাইট ইমেজ আর অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের মধ্য দিয়ে হত্যা-ধর্ষণ-ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দেওয়ার মতো মানবতাবিরোধী অপরাধের আলামত তুলে আনলেও মিয়ানমার ওই অভিযোগকে ‘অতিকথন’ কিংবা ‘গুজব’ আখ্যায়িত করে উড়িয়ে দেয়।
জাতিসংঘ এরইমধ্যে মিয়ানমারে সংঘটিত রোহিঙ্গাবিরোধী নৃশংসতাকে গণহত্যা আখ্যা দিয়েছে। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ ও মানবাধিকার কমিশন শুরু থেকেই সোচ্চার মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নিধনযজ্ঞের বিরুদ্ধে। চীন-রাশিয়ার বিরোধিতা সত্ত্বেও নিরাপত্তা পরিষদও সহিংসতার অবসান ঘটানো এবং রোহিঙ্গা নিপীড়ন বন্ধের তাগিদ দেয়। যুক্তরাজ্যভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, মার্কিন মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইট ওয়াচসহ বিভিন্ন সংগঠন ও রাষ্ট্র এই হত্যাযজ্ঞের কারণে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে সোচ্চার।
যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর ওপর আংশিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হলেও দেশটি রোহিঙ্গাবিরোধী নৃশংসতাকে এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে গণহত্যার স্বীকৃতি দেয়নি। বরাবরই এ ব্যাপারে আইনি সিদ্ধান্ত দিতে অস্বীকৃতি জানিয়ে আসছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও। রোহিঙ্গাবিরোধী নৃশংসতাকে শুধু ‘জাতিগত নিধন’ পর্যন্ত বলতেই রাজি আছেন তিনি। আর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তো কখনও প্রকাশ্যে রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে কথাই বলেননি।
জাতিসংঘের ব্যাখ্যা অনুযায়ী, আন্তর্জাতিক আইনের আওতায় জাতিগত নিধনযজ্ঞকে মানবতাবিরোধী অপরাধ ও গণহত্যার সমান্তরাল মনে করা হয় না। আন্তর্জাতিক আইনের আওতায় এটি কোনও স্বতন্ত্র অপরাধ হিসেবেই বিবেচিত নয়। আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতও জাতিগত নিধনকে গহণহত্যা বিবেচনা করে না। এটিকে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়া হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তাই শুধুই জাতিগত নিধন মানবতাবিরোধী অপরাধ হিসেবেও বিবেচিত হয় না। সে কারণে রাখাইনের ঘটনায় ‘জাতিগত নিধনে’র অভিযোগ আনলে যুক্তরাষ্ট্রকে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে কোনও আইনি পদক্ষেপ নিতে হবে না।
মিয়ানমারে নিপীড়নের শিকার হয়ে গত বছর বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে প্রায় সাত লাখ রোহিঙ্গা। ট্রাম্প প্রশাসনের অনীহা থাকলেও মার্কিন আইন প্রণেতাদের অনেকে রোহিঙ্গাবিরোধী নৃশংসতাকে গণহত্যার স্বীকৃতি দেওয়ার পক্ষে। এ নিয়ে তৎপরতাও চালাচ্ছেন তারা।
বৃহস্পতিবার মার্কিন কংগ্রেসের প্রতিনিধি পরিষদে রোহিঙ্গাবিরোধী নৃশংসতাকে গণহত্যা আখ্যা দিয়ে একটি প্রস্তাব পাস করতে ভোটাভুটি হয়। এদিন ৩৯৪-১ ভোটে পাস হয় প্রস্তাবটি। কংগ্রেস সদস্য ও হাউস ফরেন অ্যাফেয়ার্স কমিটির চেয়ারম্যান এড রয়েস বলেন, প্রস্তাবটি পাসের মধ্য দিয়ে প্রতিনিধি পরিষদ তার অংশের দায়িত্বটুকু পূরণ করেছে।
রোহিঙ্গা পরিস্থিতি নিয়ে রয়েস বলেন, ‘এসব নৃশংসতা সাত লাখেরও বেশি রোহিঙ্গাকে ঘর ছেড়ে বাংলাদেশে পালাতে বাধ্য করেছে। সেখানে এখন প্রায় ১০ লাখ রোহিঙ্গার বসবাস। এ ধরনের ভয়াবহ পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে থাকা রোহিঙ্গাদের গ্রহণ করে বাংলাদেশ উদারতা দেখিয়েছে।’
মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর পরিচালিত নৃশংসতাকে আনুষ্ঠানিকভাবে গণহত্যা আখ্যা দিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরকেও অনুরোধ জানানো হয়েছে ওই প্রস্তাবে। পাশাপাশি মিয়ানমারে কারাবন্দী বার্তাসংস্থা রয়টার্সের দুই সাংবাদিককে অবিলম্বে ক্ষমা ও মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
প্রতিনিধি পরিষদে পাস হওয়া প্রস্তাবের মধ্য দিয়ে রোহিঙ্গাবিরোধী নৃশংসতাকে গণহত্যা আখ্যা দেওয়ার জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন, বিশেষ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেওর ওপর চাপ জোরালো হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার এড রয়েস বলেন, ‘মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে সংঘটিত এসব অপরাধকে গণহত্যা আখ্যা দেওয়াটা যুক্তরাষ্ট্রের নৈতিক বাধ্যবাধকতার মধ্যে পড়ে। তা করতে ব্যর্থ হলে অপরাধীরা পার পেয়ে যাবে এবং দায়ীদের বিচারের মুখোমুখি করার প্রচেষ্টা বাধাগ্রস্ত হবে।'
সেপ্টেম্বরের শুরুর দিকে রাখাইনে রোহিঙ্গা নিপীড়ন নিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল। তবে ওই প্রতিবেদন রোহিঙ্গাবিরোধী নৃশংসতাকে গণহত্যা আখ্যা দিতে ব্যর্থ হয়েছে বলে অভিযোগ করেন রয়েস। তিনি বলেন, ‘পররাষ্ট্র দফতরের ওই প্রতিবেদনে রোহিঙ্গা নিপীড়নের অনেক আলামতের কথা প্রকাশ করা হয়েছিল। সেখানে প্রত্যক্ষদর্শী এক নারীকে উদ্ধৃত করে বলা হয়েছিল, মিয়ানমারের সেনাদেরকে নবজাতক ও শিশুদের নদীতে ছুড়ে ফেলতে দেখেছেন তিনি। সন্তানদের বাঁচানোর চেষ্টা করলে তাদের মায়েদেরকেও গুলি করা হয়।’
এ বছরের অক্টোবরে গণতন্ত্র, মানবাধিকার এবং শ্রমবিষয়ক সাবেক সহকারি মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী টম মালিনৌস্কি ভয়েস অব আমেরিকাকে বলেন, ‘জেনোসাইড কনভেনশন অনুযায়ী, গণহত্যা হলো একটি আইনি পরিভাষা। জাতিগত নিধন আইনি পরিভাষা নয়। নির্দিষ্ট ধরনের নৃশংসতা বর্ণনা করতে আমরা এ বুলিটি ব্যবহার করি। তাছাড়া, এ ধরনের আখ্যাগুলো (জাতিগত নিধন) খুব বেশি গুরুতর নয়। মিয়ানমারে গণতান্ত্রিক সংস্কারের পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দেশটির সম্পর্কোন্নয়ন হয়েছে, কিন্তু এ ধরনের আখ্যা (জাতিগত নিধন) কোনো আইনগত বাধ্যবাধকতা বহন করে না।’
প্রতিনিধি পরিষদে প্রস্তাব পাস হওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেছেন কংগ্রেস সদস্য স্যান্ডি লেভিন। তিনি বলেন, ‘রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে মিয়ানমার সেনাবাহিনী যে নিন্দনীয় দমন-পীড়ন ও সহিংসতা চালিয়েছে সে ব্যাপারে কোনও সন্দেহ নেই। এ প্রস্তাব রাখাইন রাজ্যে সংঘটিত গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের বিরুদ্ধে কথা বলে।’
প্রতিনিধি পরিষদে পাস হওয়া প্রস্তাবটিকে স্বাগত জানিয়েছে রোহিঙ্গাদের সহায়তায় কাজ করা মার্কিন সংগঠন বার্মা টাস্ক ফোর্স। তারা বলেছে, ‘প্রতিনিধি পরিষদ এখন আনুষ্ঠানিকভাবে এ অবস্থান নিয়েছে যে, রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে মিয়ানমার সরকার ব্যাপক সহিংসতা ও তাদের বাস্তুচ্যুত করার যে নীতি চালাচ্ছে তা গণহত্যা। এর মধ্য দিয়ে রোহিঙ্গা নিপীড়নের বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছাকাছি এসেছে যুক্তরাষ্ট্র।’
মার্কিন সিনেটে এ ধরনের একটি প্রস্তাব নিয়ে এরইমধ্যে তৎপরতা চললেও তা এখন পর্যন্ত খুব বেশি একটা এগোতে পারেনি। সিনেটের সংখ্যাগরিষ্ঠ পক্ষের নেতা মিচ ম্যাককনেলের কারণে তা আটকে আছে। ম্যাককনেলের দাবি, মিয়ানমারের ওপর হস্তক্ষেপ করলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা থেকে দেশটি বিচ্যুত হতে পারে।
ট্রাম্প প্রশাসনও প্রতিনিধি পরিষদের পথে হাঁটবে বলে আশা প্রকাশ করেছে রোহিঙ্গা ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন ধর্মীয় বিশ্বাসীদের জোট ফেইথ কোয়ালিশন টু স্টপ জেনোসাইড ইন বার্মা।
সংগঠনটির চেয়ারম্যান মালিক মুজাহিদ বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র যদি গণহত্যার স্বীকৃতি দেয় তবে তা রোহিঙ্গাবিরোধী নৃশংসতা নিয়ে পূর্ণাঙ্গভাবে তদন্তের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের ওপর চাপ তৈরি করবে। নাগরিক অধিকারসহ নিজ দেশে তাদের নিরাপদ ও মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া নিশ্চিত করতেও চাপ তৈরি হবে।
(ওএস/এসপি/ডিসেম্বর ১৪, ২০১৮)
পাঠকের মতামত:
- পাংশায় চেয়ারম্যান প্রার্থী সাইফুল ইসলাম বুড়োর পক্ষে শহরে বিশাল মোটর শোভাযাত্রা
- সাঁড়ার চেয়ারম্যান রানা সরদারের পদত্যাগ
- দিনাজপুরে গাঁজাসহ ৩ মাদক ব্যবসায়ী আটক
- জামালপুরে ফেন্সিডিলসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- কানাইপুর বাজারে জমি কিনেও রেজিষ্ট্রেশন পাচ্ছেনা ক্রেতা নান্নু শেখ
- দ্বিতীয় বিয়ের করায় ছেলের হাতে বাবা খুন
- বাগেরহাটে চোরের খপ্পরে পড়ে হাসপাতালে ভর্তি ১৬
- বাগেরহাটে রেকর্ড তাপমাত্রা ৪১.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, জনজীবনে স্থবিরতা
- ‘শাসকগোষ্ঠী আরও তীব্রমাত্রায় হিংস্র হয়ে উঠেছে’
- ‘অনিবন্ধিত অনলাইন পোর্টাল বন্ধ করে দেওয়া হবে’
- টাঙ্গাইলে জরুরি সেবা দিতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ কর্মকর্তা
- পলাশবাড়ী উপজেলা ফুটবল এসোসিয়েশনের কমিটি অনুমোদন
- ফরিদপুরের পঞ্চপল্লীর ঘটনাস্থল পরিদর্শনে ধর্মমন্ত্রী
- শ্যামনগরে এমপি দোলনের গাড়িতে হামলা, গ্রেপ্তার বাবু টাপালী কারাগারে
- মহম্মদপুরে নহাটা শ্মশান কালী বাড়ি মন্দিরের ঘাট পরিদর্শন করলেন উপজেলা প্রশাসন
- ‘শিক্ষামন্ত্রীকে বলেছি স্কুলগুলো এক সপ্তাহ বন্ধ রাখতে’
- গাইবান্ধায় মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির প্রতিবাদে মানববন্ধন
- দিনাজপুরে জাল টাকার নোট, কেমিকেল ও সরঞ্জামাদিসহ আটক ২
- শ্রীমঙ্গলে পরিত্যক্ত ইট ও নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে রাস্তা তৈরির অভিযোগ
- পাংশা উপজেলা প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি গঠন
- দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল বন্ধ, সারাদেশে ইন্টারনেটে ধীরগতি
- তৃতীয় ধাপের উপজেলা ভোটেও আপিল কর্তৃপক্ষ জেলা প্রশাসক
- গৌরীপুরে শসা ২ টাকা কেজি, লোকসানের মুখে চাষিরা
- নড়াইলে অসহায় ও দুস্থদের মাঝে গরু, ছাগল, ভ্যান ও সেলাই মেশিন বিতরণ
- ফরিদপুরে নিজাম হত্যা মামলার আরও তিন আসামি গ্রেফতার
- তালার শিক্ষক সুভাষ দাস ন্যায় বিচার পাবেন শিক্ষক
- ফরিদপুরে ড. সলিমুল্লাহ খানের ‘আমার যত কথা’ শীর্ষক সেমিনার
- শুধু খিরা বিক্রি করেই বছরে আয় সাড়ে ৩ লাখ টাকা
- ‘ছাত্ররাজনীতি লাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’
- শিক্ষার্থীদের জ্ঞান-বিজ্ঞানে এগিয়ে যেতে আইজিপির আহ্বান
- বেলকুচিতে চেয়ারম্যান প্রার্থী হলেন এমপির কোম্পানির কর্মকর্তা, প্রভাব বিস্তারের অভিযোগ
- বউ
- কাপাসিয়ায় মুজিব নগর দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
- শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ: অর্থমন্ত্রী
- সোনার দাম কমলো
- আমাদের মুক্তি সংগ্রামের এক স্ফুলিঙ্গ শিব নারায়ণ দাস
- গরমে বাড়ছে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি, প্রয়োজন জনসচেতনতা
- কলারোয়ায় স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে স্ত্রীর আত্মহত্যা
- চলমান তাপদাহে ৭ দিন বন্ধ প্রাথমিক বিদ্যালয়
- গরমে উচ্চ আদালতে আইনজীবীদের গাউন পরিধানে শিথিলতা
- সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জে বাঘের আক্রমণে মৌয়াল নিহত
- চাঁদপুরে কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন, আহত ১০
- ধোনির রেকর্ড ভেঙে তাকেই টুপি খোলা শ্রদ্ধা রাহুলের
- ‘বিদেশের মাটিতে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হচ্ছে’
- ‘সরকার চোরাবালিতে দাঁড়িয়ে, যেকোনো সময় ডুবে যাবে’
- শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সভাপতি মিশা ও সাধারণ সম্পাদক ডিপজল
- পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিললো ২৭ বস্তা টাকা
- বাঁশের বেড়ায় অবরুদ্ধ দুই পরিবার
- ডংনালা জলকেলির উচ্ছ্বাসে বর্ষবরণের ও পিঠা উৎসব সম্পন্ন
- বিশ্বকে বাঁচাতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে অর্থায়ন
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !