যুক্তরাষ্ট্রে তরুণদের আত্মহত্যার প্রবণতা বাড়ছে
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ১৩ থেকে ১৯ বছর বয়সী ছেলেমেয়েদের ‘টিনএজার’ বলা হয়। ১৯৫০ এর দশকে বেশ জনপ্রিয় হয় ‘টিনএজার’ শব্দটি। এই বয়ঃসন্ধিকালে ছেলেমেয়েদের মানসিক স্বাস্থ্যের গুরুতর পরিবর্তন ঘটে ও প্রভাবিত হয়। বিল ব্রাইসন তার স্মৃতিকথা ‘দ্য লাইফ অ্যান্ড টাইমস অব থান্ডারবোল্ট কিড’ এ লিখেছেন, এই বয়ঃসন্ধিকালে কিশোর-কিশোরীরা বাড়ির বাইরে ঝুঁকিপূর্ণ কাজে জড়িয়ে পড়ে। মাতাল হওয়া, গর্ভধারণ করা বা গাড়ি দুর্ঘটনা এসব আমেরিকান নাগরিকদের টিনএজারদের নিয়ে মূল আতঙ্কের বিষয়।
আজকাল, আমেরিকান কিশোর-কিশোরীরা যে ঝুঁকির সম্মুখীন হয় তা ভেতর থেকে আসে। ছেলেদের এখন দুর্ঘটনায় মারা যাওয়ার চেয়ে আত্মহত্যার প্রবণতা অনেক বেশি। অপরিকল্পিত গর্ভাবস্থার মুখোমুখি হওয়ার চেয়ে মেয়েদের আত্মহত্যার প্রবণতা প্রায় ৫০ শতাংশের কাছাকাছি। দেশটিতে দুর্ঘটনার পর এখন ১০ থেকে ১৯ বছর বয়সী ছেলেমেয়েদের মৃত্যু হয় আত্মহত্যা করার কারণে। অর্থাৎ মৃত্যুর দ্বিতীয় কারণ হিসেবে দাঁড়িয়েছে আত্মহত্যার প্রবণতা।
কিশোর-কিশোরীদের মানসিক সমস্যা তরুণ বয়সে আত্মহত্যার প্রবণতা বৃদ্ধিতে প্রবল ভূমিকা রাখে। করোনা মহামারির আগে কম থাকলেও দিনকে দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এই প্রবণতা। ২০২১ সালে প্রায় অর্ধেক আমেরিকান মাধ্যমিক পড়ুয়া বলে তারা বিগত বছরে ক্রমাগত দুঃখ ও হতাশা অনুভব করেছে, যার পরিমাণ ২০০৯ সালের চেয়ে ২৬ শতাংশ বেড়েছে।
পাঁচজনের মধ্যে একজনের আত্মহত্যা করার কথা চিন্তা করে এবং এই হার প্রায় ১৪ শতাংশ। অন্যদিকে, ৬ শতাংশের চেয়ে ৯ শতাংশের জীবন শেষ করে ফেলার প্রবণতা বেড়েছে। তবে ১৫ থেকে ১৯ বছর বয়সীদের জন্য এই প্রবণতা অভূতপূর্ব ঘটনা নয়। তবে দশ থেকে ১৪ বছর বয়সীদের জন্য আত্মহত্যার প্রবণতার হার আগের চেয়ে অনেক বেশি।
তরুণদের কাছে তাদের অনুভূতি নিয়ে আলোচনা করা আরও গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে যদি তাদের মধ্যে হতাশা বেড়ে যায় তাহলে আলোচনার মাধ্যমে সেই হতাশা কম হয়। এটি আরও বৃহ্ত্তর স্বার্থে ভূমিকা রাখতে পারে। কিন্তু সতর্কবার্তা হচ্ছে, গত কয়েক দশকে আমেরিকান তরুণদের মধ্যে আত্মহত্যার হার, চেষ্টা, আহত ও মৃত্যু বেড়ে যাচ্ছে। সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের (সিডিসি) প্রাথমিক তথ্য বলছে, গত বছর, কোনো বয়সের বা গোষ্ঠীর মৃত্যু ১৫ থেকে ২৪ বছর বয়সী পুরুষদের চেয়ে বৃদ্ধি পায়নি।
আত্মহত্যার প্রবণতার কারণগুলো স্পষ্ট বোঝার এটি শুরু মাত্র। স্বাভাবিকভাবে ধারণা করা হয়, শৈশবে দারিদ্র্য, পিতামাতার অসুলভ আচরণ বা পিতামাতার হতাশা এসবের কারণে কিশোর-কিশোরীদের আচরণে পরিবর্তন ঘটে। যদিও প্রকৃতপক্ষে, শৈশবের দারিদ্র্যতা হ্রাস পেয়েছে। কীভাবে তাদের জীবনমান বদলে যায় সেটি একটির সঙ্গে আরেকটির নিবিড় যোগাযোগ রয়েছে। এ ক্ষেত্রে বিচ্ছিন্নতা ও একাকীত্ব মূলত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠে।
কীভাবে আত্মহত্যার প্রবণতা রোধ করা যায় এবং আরও ভালোভাবে টিনএজারদের রক্ষা করা যায় সে সম্পর্কে বিশেষজ্ঞদের যুক্তিসঙ্গত ধারণা রয়েছে। সব তরুণ-তরুণী সমান ঝুঁকির মধ্যে থাকে না। যদিও আমেরিকার মেয়েরা তাদের জীবন শেষ করার চিন্তা করে বা এটি করার চেষ্টা করার জন্য নিজেকে আহত করার শঙ্কা বেশি, তবে কিশোর ছেলেদের আত্মহত্যা করে মারা যাওয়ার প্রবণতা প্রায় তিনগুণ বেশি। বিশেষ করে যেসব তরুণ-তরুণী সমকামী তাদের আত্মহত্যার প্রবণতা তিনগুণ বেশি। কোভিড-১৯ মহামারি চলাকালীন যে শিশুরা গুরুতর প্রতিকূলতার সম্মুখীন হয়েছিল, যেমন অপদস্ত বা অবহেলা, তাদের সুখী শৈশব থাকলেও আত্মহত্যার প্রবণতা ২৫ গুণ বেশি।
ভৌগোলিক কারণও দায়ী তরুণদের আত্মহত্যার প্রবণতার পেছনে। প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে, গ্রামীণ পরিবেশে বসবাসকারী শিশুরা যত্নের অভাবে উচ্চতর ঝুঁকিতে থাকে আত্মহত্যার ক্ষেত্রে। উপজাতি সম্প্রদায়ের যুবকরা অন্য যে কোনো গোষ্ঠীর তুলনায় বেশি আত্মহত্যাপ্রবণ হয়। আলাস্কায় প্রতি লাখে তরুণদের বার্ষিক আত্মহত্যার হার ৪২ শতাংশ। যে কোনও রাজ্যের মধ্যে এটি সর্বোচ্চ এবং জাতীয় হিসাবে গড়ে চারগুণ বেশি।
শুধু আমেরিকাতে নয়। অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড ও মেক্সিকোসহ আরও অনেক দেশেই গত কয়েক দশকে তরুণদের আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে। ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে নিয়ে ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, ৭ থেকে ১৬ বছর বয়সী ছয়জনের মধ্যে একজনের মানসিক-স্বাস্থ্যজনিত জটিলতা আছে। যেখানে ২০১৭ সালে তা ছিল নয়জনের মধ্যে একজনের। বয়ঃসন্ধিকাল সম্পর্কিত একটি জার্নালের তথ্য বলছে, ২০১২ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে কিশোরদের একাকীত্ব বেড়েছে ৩৭টি দেশের মধ্যে ৩৬টিতে।
দুর্ভাগ্যজনক সত্য হলেও ব্যতিক্রমী ঘটনা হচ্ছে, আমেরিকায় আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে। যদিও ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে ১৫ থেকে ১৯ বছর বয়সীদের মধ্যে আত্মহত্যার ঘটনা দ্রুত বাড়ছে। ২০২১ সালে সেখানে প্রতি এক লাখ যুবকদের মধ্যে ৬ দশমিক ৪ জন আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। যেখানে আমেরিকান তরুণ ১১ দশমিক ২ শতাংশ এ ধরনের পথ বেছে নেয়।
আমেরিকায় বন্দুক হাতে পাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। আত্মহত্যার জন্য ছেলেদের একটি সাধারণ ব্যাপার আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করা। যে কারণে সহজে ব্যাখ্যা পাওয়া যায়, কেন ছেলেরা মেয়েদের চেয়ে বেশি বন্দুক হামলায় মারা যায়। সুইজারল্যান্ডে, ২০০৩ সালের পর সামরিক-সার্ভিসে পুরুষদের মধ্যে আত্মহত্যার হার দ্রুত কমে যায় যখন দেশটি তার সেনাবাহিনীর আকার অর্ধেক করে দেয়। যেখানে প্রায়শই সৈন্যদের অস্ত্র বাড়িতে নিয়ে যেতে হতো। মহামারি চলাকালীন আমেরিকায় আগ্নেয়াস্ত্রের বিক্রি বেড়েছে। যার দরুণ ১ কোটি ১০ লাখ মানুষ, যাদের মধ্যে অর্ধেকই শিশু এবং বাড়িতে বন্দুক আছে। জনস হপকিন্স ইউনিভার্সিটির গবেষকদের একটি বিশ্লেষণ বলছে, ২০১৯ থেকে ২০২১ সালে আমেরিকানদের আত্মহত্যা বৃদ্ধির জন্য বন্দুকই দায়ী।
তবে এই গল্পে শুধু বন্দুকই একমাত্র অংশ নয়। অন্যান্য কারণ যেমন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের প্রভাব, জলবায়ু-পরিবর্তন নিয়ে হতাশাও প্রভাব ফেলে এতে। তাছাড়া আরও কিছু কারণ আছে, তরুণরা তাদের পারিপার্শ্বিকতার সঙ্গে কীভাবে সম্পৃক্ত সেটিও মুখ্য হয়ে ওঠে। সিডিসি বলছে, যে সব শিশু স্কুলে অবাধে মেলামেশা করে তাদের মানসিক জটিলতার মধ্যে পড়ার শঙ্কা ক্ষীণ এবং আত্মহত্যার প্রবণতাও ৫০ শতাংশের কম।
এই প্রতিরক্ষামূলক স্তর ভীতি তৈরি করতে পারে। কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটির ক্যাথরিন কেইস বলেন, ‘কিশোরকালীন কার্যক্রমের ধরন যা সেই সামাজিক সংযোগের নির্দেশক হয়, বা আপনার সামাজিক বৃত্তে আশপাশের পরিবেশ ও অনুভূতি এমনভাবে তৈরি করবে যা কাঠামোগতভাবে পরিবর্তিত হয়।
আগে টিনএজাররা সনাতন পদ্ধতিতে যোগাযোগ বজায় রাখতো, যেমন খেলাধুলা, ঘুরতে যাওয়া ইত্যাদি। ১৯৭০ এর দশকে ১২তম ক্লাসের শিক্ষার্থী প্রতিদিনই বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করতো। ডক্টর কেইস গবেষণায় নিম্ন স্তরের সামাজিক কার্যক্রম ও বিষণ্নতার রিপোর্টের মধ্যে একটি সম্পর্কও খুঁজে পেয়েছেন।
একটি বিতর্ক জিইয়ে আছে, তা হলো সোশ্যাল মিডিয়া তরুণদের বিচ্ছিন্ন করে নাকি সংযোগের জন্য একটি নতুন বিকল্প তৈরি করে। স্কুলের পরিবেশের মতোই, অনলাইন অভিজ্ঞতা শিশুদের সাহায্য বা ক্ষতিও করতে পারে। সিডিসির তথ্য বলছে, কোভিডের সময় সহকর্মী, পরিবার বা অন্যান্যদের সম্পৃক্ততা স্কুলে লোকদের সঙ্গে সংযুক্ত অনুভূতির মতোই প্রতিরক্ষামূলক প্রভাব ফেলেছিল। সামাজিক মাধ্যমগুলো সে সময় তাদের কম একা বোধ করা থেকে বিরত রেখেছিল। তবে এটি আরও খারাপ পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে, যেমন ১৪ বছর বয়সী ব্রিটিশ মলি রাসেলের আত্মহত্যার সাম্প্রতিক অনুসন্ধানে পাওয়া গেছে ভিন্ন তথ্য। সামাজিক-মিডিয়ার ক্ষতিকারক বিষয়বস্তু তার মৃত্যুর জন্য দায়ী, বলে উপসংহারে এসেছে।
তথ্যসূত্র : দ্য ইকোনমিস্ট
(ওএস/এএস/ডিসেম্বর ০৫, ২০২২)
পাঠকের মতামত:
- শ্রীমঙ্গলে পরিত্যক্ত ইট ও নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে রাস্তা তৈরির অভিযোগ
- পাংশা উপজেলা প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি গঠন
- দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল বন্ধ, সারাদেশে ইন্টারনেটে ধীরগতি
- তৃতীয় ধাপের উপজেলা ভোটেও আপিল কর্তৃপক্ষ জেলা প্রশাসক
- গৌরীপুরে শসা ২ টাকা কেজি, লোকসানের মুখে চাষিরা
- নড়াইলে অসহায় ও দুস্থদের মাঝে গরু, ছাগল, ভ্যান ও সেলাই মেশিন বিতরণ
- ফরিদপুরে নিজাম হত্যা মামলার আরও তিন আসামি গ্রেফতার
- তালার শিক্ষক সুভাষ দাস ন্যায় বিচার পাবেন শিক্ষক
- ফরিদপুরে ড. সলিমুল্লাহ খানের ‘আমার যত কথা’ শীর্ষক সেমিনার
- শুধু খিরা বিক্রি করেই বছরে আয় সাড়ে ৩ লাখ টাকা
- ‘ছাত্ররাজনীতি লাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’
- শিক্ষার্থীদের জ্ঞান-বিজ্ঞানে এগিয়ে যেতে আইজিপির আহ্বান
- বেলকুচিতে চেয়ারম্যান প্রার্থী হলেন এমপির কোম্পানির কর্মকর্তা, প্রভাব বিস্তারের অভিযোগ
- বউ
- কাপাসিয়ায় মুজিব নগর দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
- শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ: অর্থমন্ত্রী
- সোনার দাম কমলো
- আমাদের মুক্তি সংগ্রামের এক স্ফুলিঙ্গ শিব নারায়ণ দাস
- গরমে বাড়ছে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি, প্রয়োজন জনসচেতনতা
- কলারোয়ায় স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে স্ত্রীর আত্মহত্যা
- চলমান তাপদাহে ৭ দিন বন্ধ প্রাথমিক বিদ্যালয়
- গরমে উচ্চ আদালতে আইনজীবীদের গাউন পরিধানে শিথিলতা
- সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জে বাঘের আক্রমণে মৌয়াল নিহত
- চাঁদপুরে কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন, আহত ১০
- ধোনির রেকর্ড ভেঙে তাকেই টুপি খোলা শ্রদ্ধা রাহুলের
- ‘বিদেশের মাটিতে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হচ্ছে’
- ‘সরকার চোরাবালিতে দাঁড়িয়ে, যেকোনো সময় ডুবে যাবে’
- শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সভাপতি মিশা ও সাধারণ সম্পাদক ডিপজল
- পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিললো ২৭ বস্তা টাকা
- বাঁশের বেড়ায় অবরুদ্ধ দুই পরিবার
- ডংনালা জলকেলির উচ্ছ্বাসে বর্ষবরণের ও পিঠা উৎসব সম্পন্ন
- বিশ্বকে বাঁচাতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে অর্থায়ন
- ছাতকে ১৪৪ ধারা জারি
- হজযাত্রীদের প্রশিক্ষণ শুরু
- ‘হজযাত্রীদের স্বস্তি দিতে আমরা কাজ করছি’
- ঈদে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪০৭
- ‘শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ’
- তাপদাহে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অ্যাসেম্বলি বন্ধ
- ‘ইসরায়েলে পরবর্তী হামলা সর্বোচ্চ পর্যায়ে হবে’
- ওমরাহকারীদের নির্ধারিত সময়ে সৌদি ছাড়ার নির্দেশ
- ‘ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত যুদ্ধে শতাধিক শত্রুসেনা নিহত হয়’
- শ্রীনগরে মসিউর রহমান মামুনের উঠান বৈঠক
- পারিবো না
- মঙ্গল আলো
- রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল ৩ মোটরসাইকেল আরোহীর
- জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ঈশ্বরদীতে যুবলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
- অজ্ঞাত মৃত ব্যক্তির পরিচয় শনাক্তে সহায়তা চায় পুলিশ
- নগরকান্দায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
- টাঙ্গাইলে দাবদাহে অতিষ্ঠ জনজীবন
- ইরানে ইসরায়েলের হামলার খবরে বিশ্ব প্রতিক্রিয়া
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !