ভূয়া রোহিঙ্গারা চায় না ডেনমার্কে বাংলাদেশ দূতাবাস প্রতিষ্ঠিত হোক
মাঈনুল ইসলাম নাসিম : ডেনমার্কের সাথে বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান বানিজ্যিক সম্পর্কের ধারা সুনিশ্চিত রাখতে কোপেনহেগেনে দূতাবাস প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে ইতিমধ্যে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। এ লক্ষ্যে ঢাকা থেকে একাধিক টিম চলতি বছর ডেনমার্ক সফরও করেছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, কোপেনহেগেনে বসবাসরত কিছু বাংলাদেশি যারা নিজেদেরকে ড্যানিশ প্রশাসনের কাছে রোহিঙ্গা পরিচয় দিয়ে রিফিউজি স্টেটাসে দেশটিতে বৈধ হয়েছে, তারা অত্যন্ত সুকৌশলে কাঁটা বিছিয়ে দিচ্ছে দূতাবাস প্রতিষ্ঠার পথে।
নন-প্যাট্রিয়ট সুবিধাবাদী কুলাঙ্গার শ্রেনীর এই বাংলাদেশিরা আশংকায় আছে দূতাবাস স্থাপিত হলে তাদের রোহিঙ্গা স্ট্যাটাস হারাবার মধ্য দিয়ে অবৈধ হয়ে যাবার। শুধু তাই নয়, ডেনমার্কে বাংলাদেশ দূতাবাস প্রতিষ্ঠিত হলে স্বার্থান্বেষী এই গোষ্ঠী তাদের ‘রোহিঙ্গা বিজনেস’ আর ধরে রাখতে পারবে না এমন আশংকা থেকেই এখন চালিয়ে যাচ্ছে নানান কূটচাল। বাংলাদেশ থেকে আসা সার্ভে টিমের সামনে লিগ্যাল স্ট্যাটাস আড়াল করার পাশাপাশি তারা নিজেদেরকে বাংলাদেশি পরিচয় দিয়ে টিমের সদস্যদের ভুল তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা চালায়।
ঢাকা ও কোপেনহেগেনের একাধিক সূত্র এই প্রতিবেদককে জানিয়েছে, ভূয়া রোহিঙ্গারা সার্ভে টিমকে বারবার বোঝাতে চেষ্টা করেছে, ডেনমার্কে বসবাসরত হাজার-পনেরশ’ বাংলাদেশির জন্য আসলে এ্যাম্বেসির তেমন কোন প্রয়োজন নেই। বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থবিরোধী এমন প্রচারণায় সার্ভে টিমের বিজ্ঞ সদস্যরা অবাক হলেও ভদ্রতার খাতিরে তাদের চ্যালেঞ্জ করেননি তখন। কারণ চিহ্নিত এইসব রোহিঙ্গা স্ট্যাটাসধারী বাংলাদেশিদেরই মেহমানদারি গ্রহণ করতে হয় তখন ঢাকা থেকে আসা সার্ভে টিমকে। সুইডেনের বাংলাদেশ দূতাবাসের জনৈক কর্মকর্তা তার ব্যক্তিগত স্বার্থসিদ্ধির জন্য ঢাকা থেকে আগত সার্ভে টিমকে ডেনমার্কের এই চক্রের হাতে তুলে দেয় বলে অভিযোগ আছে।
কোপেনহেগেনে বহুদিনের প্রত্যাশিত বাংলাদেশ দূতাবাস প্রতিষ্ঠিত হোক, তা কেন চায় না ভূয়া রোহিঙ্গারা - এর নেপথ্যের কারণ অনুসন্ধানে জানা যায় ভয়াবহ কিছু অপ্রকাশিত সত্য। ডেনমার্কে বর্তমানে যে প্রায় ১৫শ’ বাংলাদেশির বসবাস, তার মধ্যে অন্ততঃ ৩ শতাধিক আছে যারা ড্যানিশ ইমিগ্রেশনের কাছে মিথ্যা তথ্য সহ ভূয়া কাগজপত্র দেখিয়ে নিজেদেরকে রোহিঙ্গা পরিচয় দিয়ে রিফিউজি স্ট্যাটাসে কোনমতে বৈধ হয়েছে। জাতিসংঘের উদ্বাস্তু পাসপোর্ট পকেটে নিয়ে এরা বাংলাদেশে যাওয়া-আসা করতে পারে। বিয়ে করে বাংলাদেশ থেকে স্ত্রীদেরও নিয়ে আসে অনেকে। টোটাল এই ম্যাকানিজমের খুঁটিনাটি ড্যানিশ ইমিগ্রেশন অনেক আগেই সব জেনে গেলেও মূলতঃ মানবিক কারণেই তারা ছিনিয়ে নেয়না বাংলাদেশিদের এই ভূয়া স্ট্যাটাস।
মিথ্যার ওপর বৈধতা হলেও হাই-ইনকামে ডেনমার্কে অর্থনৈতিকভাবে অবশ্য বেশ ভালো আছে ভূয়া রোহিঙ্গারা। তবে সময়ে সময়ে যে কারো লিগ্যাল স্ট্যাটাস বাতিল করে দেয়ার ক্ষমতা রাখে ড্যানিশ ইমিগ্রেশন। তাছাড়া নতুন আবেদনকারীদের অনেকেই প্রায়শঃই হয়ে যায় টেবিল রিজেক্ট বা ঝুলে থাকে তাদের আবেদন। ড্যানিশ ইমিগ্রেশনের কাছে আগে থেকেই তথ্য থাকে যে, এরা আসলে রোহিঙ্গা নয় এবং মূলতঃ বাংলাদেশ থেকেই ইউরোপের বিভিন্ন দেশ হয়ে ডেনমার্কে অনুপ্রবেশকারী। সত্যতা যাচাই-বাছাইয়ের পর এদেরকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে প্রয়োজন হয় তখন বাংলাদেশি পাসপোর্ট, যা ইস্যু করার এখতিয়ার পাশের দেশ সুইডেনের বাংলাদেশ দূতাবাসের।
চিঠি আদান-প্রদান সহ স্টকহল্মের বাংলাদেশ দূতাবাসেই নিয়মিত দৌড়ঝাপ করতে হয় ড্যানিশ ইমিগ্রেশনের লোকদের। বাংলাদেশ সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এখন কোপেনহেগেনে দূতাবাস প্রতিষ্ঠিত হলে ড্যানিশ ইমিগ্রেশনের জন্য অনেক সহজ হয়ে যাবে দেশটিতে ‘রোহিঙ্গা কেস’ করা বাংলাদেশিদের আসল পরিচয় জানা এবং ওয়ান-টু’র মধ্যে দূতাবাস থেকে পাসপোর্ট ইস্যু করিয়ে তাদেরকে ডেনমার্ক ছাড়তে বাধ্য করা। দেশটির সাথে বাংলাদেশের বিগ ভলিউম ট্রেড এন্ড কমার্সের বিষয়টি মাথায় রেখে দূতাবাসও এক্ষেত্রে অনেকটা বাধ্য থাকে রোহিঙ্গা পরিচয়দানকারী এইসব বাংলাদেশিদেরকে প্রয়োজনীয় পাসপোর্ট ইস্যু করতে, যেমনটা বিগত দিনে করে আসা হয়েছে সুইডেন থেকে।
মজার ব্যাপার হচ্ছে, কোপেনহেগেনের কুচক্রীদের অবৈধ বানিজ্যটি মূলতঃ এখানেই। চলতি বছর ড্যানিশ ইমিগ্রেশন প্রায় অর্ধশতাধিক ‘ভূয়া রোহিঙ্গা’ তথা বাংলাদেশিদেরকে যখন দেশত্যাগের নির্দেশ দেয়, তখন তাদের নিয়ে ব্যাপক বানিজ্য শুরু করে কোপেনহেগেনের ঐ স্বার্থান্বেষী চক্র। ড্যানিশ ইমিগ্রেশনের তরফ থেকে ঐ অর্ধশতাধিক লোকের নামের তালিকা পাঠানো হয় সুইডেনের বাংলাদেশ দূতাবাসে। এই দূতাবাসেরই জনৈক কর্মকর্তার সাথে যোগসাজশে চরম সুবিধাবাদী এই চক্রটি বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক দলের ডেনমার্ক শাখার নাম ভাঙ্গিয়ে বহিষ্কারের মুখোমুখি ঐ বাংলাদেশিদের মাথায় কাঠাঁল ভেঙ্গে খাবার সব আয়োজন সম্পন্ন করে।
অফার দেয়া হয় জনপ্রতি ৫ হাজার ড্যানিশ ক্রোনার করে তাদের কাছে জমা দেয়া হলে তারা সুইডেনের বাংলাদেশ দূতাবাসকে ম্যানেজ করে পাসপোর্ট ইস্যুর ঐ তালিকা থেকে নাম বাদ দেয়ার ব্যবস্থা করবে। ৫ হাজার ক্রোনার করে বেশ ক’জনের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নেয়া হয় তখন। অতীতে এর আগেও বহুবার এভাবে রোহিঙ্গা-বানিজ্যের জমজমাট আসর বসায় তারা। তবে সরকারের চলতি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ডেনমার্কে বাংলাদেশ দূতাবাস আলোর মুখ দেখলে অন্ধকার জগতের এই লুটেরাদের রোহিঙ্গা-ধান্ধা বন্ধ হয়ে যাবে, এমন নিশ্চয়তা দেয়া হয়েছে পর্যবেক্ষক মহল থেকে।
এদিকে ঢাকার রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি)’র দেয়া তথ্য মোতাবেক, ২০১৩-১৪ অর্থবছরে ৬২৩.৮৮ মিলিয়ন ডলারের পন্য ডেনমার্কে রপ্তানি করেছে বাংলাদেশে। এর আগের অর্থবছরে অর্থাৎ ২০১২-১৩ সালে যা ছিল ৫১২.৯৯ মিলিয়ন ইউএস ডলার। বানিজ্য বেড়েছে গত কয়েক বছরের প্রায় ৩শ’ ভাগ। ডেনমার্কে বাংলাদেশের এক্সপোর্ট বাস্কেটের শতকরা ৯২ ভাগ জুড়ে আছে আরএমজি তথা রেডিমেইড গার্মেন্টস। বাংলাদেশে তৈরি সমুদ্রগামী জাহাজও এখন আসছে ডেনমার্কে। বাংলাদেশ থেকে রপ্তানী হওয়া অন্যান্য পন্যের মধ্যে রয়েছে হিমায়িত খাবার, কৃষি পন্য, পাটজাত দ্রব্যাদি, কেমিক্যাল প্রোডাক্টস, মাছ এবং মাছ ধরার উপকরণ।
অন্যদিকে ডেনমার্ক থেকে বাংলাদেশে যাচ্ছে ফার্মাসিউটিক্যালস, দুগ্ধজাত সামগ্রী এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল মেশিনারিজ। ৭০টির বেশি ড্যানিশ কোম্পানি ইতিমধ্যে বাংলাদেশে তাদের বিনিয়োগ সহ ব্যবসা-বানিজ্য সুপ্রতিষ্ঠিত করেছে। জাহাজ নির্মাণ শিল্পে বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান অগ্রগতিতে আরো গতি সঞ্চার করতে বিশেষ সহযোগিতা দিতে আগ্রহী ডেনমার্কের প্রভাবশালী বিনিয়োগকারীরা। তাছাড়া ফিশিং, রিনিউবেল এনার্জি এবং বর্জ্য ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় অত্যাধুনিক কারিগরী ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতা বাংলাদেশকে দিতে আগ্রহ দেখিয়েছেন ড্যানিশরা। বিশ্লেষকরা বলছেন, দ্বিপাক্ষিক বানিজ্যিক সম্পর্কের নবদিগন্তের এই মাহেন্দ্রক্ষণে কোপেনহেগেনে যত দ্রুততম সময়ের মধ্যে উড়বে লাল-সবুজ পতাকা, ঠিক ততোটাই এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ।
(এএস/আগস্ট ৩০, ২০১৪)
পাঠকের মতামত:
- বিচ্ছেদ হয়েছে মেয়ের, বিয়ের দিনের মতো বাদ্য বাজিয়ে ঘরে তুললেন বাবা
- তীব্র গরমে ঈশ্বরদীতে ফল ও শরবতের বাজারেও সিন্ডিকেট
- মিল্টন সমাদ্দার গ্রেপ্তার
- কেন্দুয়ায় পুকুরে বালু উত্তোলনের সময় গ্রেনেড উদ্ধার
- কেন্দুয়ায় ৩টি চোরাই মোটরসাইকেলসহ অন্যান্য সরঞ্জামাদি উদ্ধার
- 'ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বার্ন ইউনিট প্রতিস্থাপন ও একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় করা হবে'
- ‘দেশের মানুষ নূন্যতম অধিকার থেকেও বঞ্চিত’
- ঢাকাকে পরিবেশবান্ধব সুন্দর শহরে রুপান্তরিত করা হবে
- বরগুনায় ছাত্রলীগের বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ কর্মসূচি
- সাভারে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৭
- ভাটারা ইউপি চেয়ারম্যানসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- ফরিদপুরে পথচারীদের ঠান্ডা শরবত বিতরণ করলো ‘মানবতার তরঙ্গ’
- নড়াইলে হাইব্রিড জাতের যুবরাজ ধান কর্তন উপলক্ষে মাঠ দিবস পালিত
- ফরিদপুরে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক কমিটি গঠন
- নীলফামারীতে মহান মে দিবস পালন
- দাবদাহে অতিষ্ঠ মাশরাফী, মধুমতীতে তিন ঘণ্টার জলকেলি
- নড়াইলে গাঁজা ও টাকাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
- কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা
- ‘দুর্নীতি হয়ে থাকলে কমিটি করে দুর্নীতিবাজদের বিচার করা হবে’
- রাজৈরে অসহায় পরিবারের ওপর হামলা, উচ্ছেদের পাঁয়তারা
- কাশিয়ানীতে ক্লিনিক মালিককে জরিমানা
- নড়াইলে গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারি আটক
- তীব্র গরমে ক্রেতা সংকটে ঈশ্বরদী বাজারের ব্যবসায়ীরা
- তীব্র তাবদাহে কাপ্তাইয়ে শরবত বিতরণ
- কাপাসিয়ায় মে দিবস পালিত
- দেশে বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ : প্রধানমন্ত্রী
- শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধুর পথেই শেখ হাসিনা
- চাঁদপুরে মেঘনায় বালুর জাহাজে অভিযান, গ্রেফতার ১১
- ফরিদপুরে মহান মে দিবস পালিত
- চাঁদপুর লঞ্চঘাটে যাত্রী হয়রানি, আটক ৬
- চাঁদপুর বাঘড়াবাজারে আগুন পুড়ে ১২ দোকান ছাই
- ‘কারও উসকানিতে নিজের রুটি-রুজির সংস্থান ধ্বংস করবেন না’
- ফুলপুরে তীব্র তাপমাত্রায় বেড়েছে জ্বর-ডায়রিয়ার প্রকোপ
- চুয়াডাঙ্গায় সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত
- ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে ৫ শতাধিক রিকশা নিয়ে র্যালি, আলাদা লেনের দাবি
- লালপুরে পৌর আ.লীগ নেতাকে গুলি করে হত্যা
- শ্রীনগরে ফিরুজা বেগমের গণসংযোগ অব্যাহত
- গোপালগঞ্জে নতুন জাতের বাসমতি ধানের ফসল কর্তন উৎসব
- ফরিদপুর জেলা প্রেস শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের মে দিবস পালন
- বাগেরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিক নিহত
- বাগেরহাটের সর্বকালের সব্বোর্চ তাপমাত্রা ৪২.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস
- মহম্মদপুরে সর্বজনীন পেনশন স্কীম উদ্বুদ্ধকরণ সভা অনুষ্ঠিত
- বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স না পেয়ে পদ্মায় ঝাঁপ দিয়ে তরুণীর আত্মহত্যা
- রাফাহতে ইসরায়েলি হামলার বিরুদ্ধে বৈশ্বিক পদক্ষেপ চায় জাতিসংঘ
- ‘আমরা চিকিৎসক সুরক্ষা আইন পাশ করাবো’
- গাজায় নিহত বেড়ে সাড়ে ৩৪ হাজার, নিখোঁজ ১০ হাজার
- যুদ্ধবিরতির মধ্যেই রাফাহে অভিযানের ঘোষণা নেতানিয়াহুর
- লিগ পারফরম্যান্সের পুরস্কার পেলেন তৈয়ব
- ‘বঙ্গবন্ধু সব সময় বৈষম্যের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন’
- মা দিবসে আসছে রুনা লায়লার এই না বৃদ্ধাশ্রম
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !