টাকার লোভে স্বেচ্ছায় অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে হিজড়া!
সিনিয়র রিপোর্টার : টাকার লোভে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তৈরি হচ্ছে হিজড়া। হিজড়াদেরই সংঘবদ্ধ একটি চক্র এ কাজে প্রলুব্ধ করছে। উদ্দেশ্য নিজেদের দল সমপ্রসারিত করা।
হিজড়া হয়ে মানুষের কাছ থেকে চাঁদা আদায়সহ নানাভাবে টাকা রোজগার করাই ওই চক্রটির কাজ। ওই চক্রের খপ্পরে পড়ে অনেকেই গোপনাঙ্গে অস্ত্রোপচার করে হিজড়ায় পরিণত হয়েছেন।
কৃত্রিমভাবে হিজড়ায় পরিণত হওয়া ব্যক্তিরা গণমাধ্যমের কাছে তা স্বীকার করতে রাজি না হলেও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসছে বিষয়টি। অতীতে এ ধরনের অপারেশন পাশের দেশ ভারতে করানো হলেও বর্তমানে খোদ ঢাকাতেই তা হচ্ছে। অপারেশন করিয়ে সারা দেশে বা ঢাকায় এ পর্যন্ত কতজনকে হিজড়ায় পরিণত করা হয়েছে তার সঠিক পরিসংখ্যান জানা নেই কারও। তবে রাজধানীতে এ সংখ্যা শতাধিক হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
মগবাজার এলাকায় বসবাসকারী প্রায় ২০ জন অপারেশন করে হিজড়া হয়েছেন। তাদের একজন মগবাজারের বাসিন্দা।
তিনি জানান, কিশোর বয়স থেকেই কমলাপুর রেলস্টেশন, মগবাজারসহ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ফুটপাথে থাকতেন তিনি। তার মা-বাবা কে তা জানা নেই। ফুটপাথে থাকতে গিয়েই হিজড়াদের সঙ্গে সখ্য গড়ে ওঠে। হিজড়ারা তাকে তাদের সঙ্গে থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করে দেয়। রামপুরা, মগবাজার, মালিবাগ ও খিলগাঁও এলাকার লোকজনের কাছ থেকে নিয়মিত চাঁদা ওঠায় তার দলের লোকজন। কিন্তু হিজড়াদের ওপর নির্ভরশীল হয়েই থাকতে হতো তাকে। তাই হিজড়াদের পরামর্শেই রাজধানীর একটি হাসপাতালে সার্জারি করে নিজেও হিজড়ায় পরিণত হয় সে।
পুরুষদের মতো দেখতে হলেও সে থ্রি-পিস পরে। লম্বা চুল বেঁধে রাখে। সন্ধ্যার পর সাজগোছ করে শহরের বিভিন্ন এলাকায় বেড়াতে যায়। অনেক সময় ছেলেদের খপ্পরে ফেলে মানিব্যাগ, ঘড়ি ও মোবাইল ফোন লুটে নেয় বলে স্বীকার করে। হিজড়ায় পরিণত হওয়ায় কোন আফসোস নেই তার। তার মতে, হিজড়ারা অনেক সংগঠিত। সমস্যায়-সঙ্কটে তারা একে-অন্যের পাশে থাকে। হিজড়াদের উন্নয়নে কাজ করছে বন্ধু সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটি।
সংস্থাটির এসিসট্যান্ট ম্যানেজার মশিউর রহমান জানান, বিভিন্ন কারণে সার্জারি করে অনেকে হিজড়ায় পরিণত হচ্ছে। কিন্তু তাদের পরিচয় প্রকাশ করা যাবে না। তারা যাতে বিপথগামী না হয় এ জন্য নিয়মিত কাউন্সিলিং করা হয়। এতে হিজড়ারা সুস্থ-সুন্দর জীবন গড়তে উৎসাহিত হয়। তাদের অনেকেই এখন সমাজে ভাল ভূমিকা পালন করছে। তাদের একজন রাজধানীর গোলাপবাগের আবুল হোসেন। সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের পাশে দাঁড়িয়েছেন তিনি। লালন-পালন করেছেন সুবিধাবঞ্চিত চারটি শিশুকে। এর মধ্যে দুই মেয়েকে বিয়ে দিয়েছেন। আর পালিত একমাত্র ছেলে সপ্তম শ্রেণীতে অধ্যয়নরত।
পঞ্চাশোর্ধ্ব আবুল সব সময় শাড়ি-ব্লাউজ পরে থাকেন। দুই কানে আছে স্বর্ণের দুল, নাকফুল। বাম হাতের আঙুলে দু’টি আংটি। হাতে ব্রেসলেট। চুলের পরিমাণ কম হলেও তা বেঁধে রাখেন। এলাকার সবাই তাকে চেনে আবুল হিজড়া নামে। হিজড়া হিসেবে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে সাহায্য হিসেবে টাকা আদায় করেন তিনি। তবে অতীতের তুলনায় এখন আদায়কৃত টাকার পরিমাণ কম।
জানা গেছে, কমলাপুরের সর্দার বাড়ির শুকরু সর্দারের চার ছেলের মধ্যে আবুল তৃতীয়। বাবা চাকরি করতেন মিটফোর্ড হাসপাতালে। থাকতেন সরকারি কোয়ার্টারে। সেখানেই জন্ম আবুলের। মতিঝিল আইডিয়াল স্কুলে (তৎকালীন কমলাপুর আইডিয়াল স্কুল) অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত লেখাপড়া করেছেন তিনি। একজন ছেলে হিসেবেই তাকে জানতেন তার মা-বাবা থেকে শুরু করে আশপাশের সবাই। কিশোর আবুল হোসেনের নাচ-গান ভাল লাগতো। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় তখন থেকেই নাচ-গান করতো হিজড়ারা। হিজড়াদের নাচ-গান দেখতে গিয়েই পরিচয় হয় মনু হিজড়ার সঙ্গে। আর এটাই কাল হয়ে দাঁড়ায় আবুলের।
হিজড়াদের সঙ্গে মেলা-মেশার কারণে তার আচার-আচরণেও কিছুটা পরিবর্তন আসে। আবুলের মা-বাবার নজরে আসে তা। এ নিয়ে তারা অনেকবার মারধর করেন আবুলকে। কিন্তু মা-বাবা ও ভাইদের শাসন তাকে মনু হিজড়ার সঙ্গ ছাড়া করতে পারেনি। একপর্যায়ে মা-বাবাকে না জানিয়ে মনু হিজড়ার সঙ্গী অন্য হিজড়াদের সঙ্গে আবুল চলে যান যশোরে। সেখানে পরিচয় হয় যশোর থেকে আসা অন্য হিজড়াদের সঙ্গে। তাদের একজন রত্না। সেখান থেকে বেনাপোল হয়ে রত্নার সঙ্গে আবুল চলে যান ভারতের বনগাঁও। হিজড়াদের সঙ্গে মিশতে গিয়ে বাধা হয়ে দাঁড়ায় আবুলের লিঙ্গ পরিচয়। এক পর্যায়ে ভারতের হিজড়াদের পরামর্শে গুজরাটের সীমান এলাকার একটি হাসপাতালে অপারেশন করান তিনি। সেই থেকে আবুল হোসেন নাম বদলে যায়। তিনি হয়ে যান আবুল হিজড়া।
অপারেশনের সঙ্গে দেয়া হয় নানা ওষুধ। এর মধ্যে হরমোন-সংক্রান্ত ওষুধও ছিল। এসব ওষুধ সেবনের এক পর্যায়ে তার স্তনের আকার বড় হয়। এ বিষয়ে জানতে চাইলে আবুল হিজড়া সত্যতা স্বীকার করে বলেন, কেউ জোর করে আমাকে অপারেশন করায়নি। হিজড়াদের সঙ্গে মেশার পর আমার নিজেরই ইচ্ছা জাগে তাদের মতো হয়ে যাই। আশির দশকের শেষ দিকে অপারেশন করানো হয়। অপারেশনের টাকা পেয়েছিলেন কোথায় জানতে চাইলে তিনি জানান, ভারতে যাওয়ার পর দিল্লি, গুজরাট ও কলকাতার বিভিন্ন এলাকায় তিনি হিজড়াদের সঙ্গে নাচ-গান করেছেন। নাচ-গান করেই এ টাকা সংগ্রহ করেছেন। দীর্ঘ তিন বছর পর ভারত থেকে ঢাকায় আসেন তিনি। তখন তিনি শাড়ি পরেন। মাথায় লম্বা চুল। মেয়েদের মতো করে বেঁধে রাখেন তা। কিন্তু তা সহ্য করেননি তার বড় ভাই। বাড়িতে আসার পর চুল কেটে দেন তিনি। তার পরও তাকে ফেরানো যায়নি। পরিবারের সবাইকে ফাঁকি দিয়ে চলে যেতেন হিজড়াদের সঙ্গে। শাড়ি পরে ঘুঙুর পায়ে হিজড়াদের সঙ্গে বিভিন্ন এলাকায় নাচ-গান করতেন। আবুলের ভাইয়েরা তত দিনে বিয়ে করেছেন। ভাইয়ের বউরা আবুলকে নিয়ে নানা কথা বলেন। আবুলের মা নীরবে কাঁদেন। অসহায় মা একদিন আবুলকে বাধ্য হয়েই বললেন, তোকে পেটে রেখেছি, জন্ম দিয়েছি। তুই আমার সন্তান। কিন্তু তুই আর বাসায় আসিস না। আমি তোর মা, তুই যেখানেই থাকিস, আমি তোকে দেখতে যাবো। তারপর থেকে আবুল আর বাসামুখো হননি।
বর্তমানে আরামবাগ ও ধলপুরে দু’টি বাড়ি রয়েছে আবুল হিজড়ার। ধলপুরের চতুর্থ তলার বাড়িটি নির্মাণ করেছেন ২০০২ সালে। আরামবাগের বাড়িটি পাঁচ তলা। মানুষের কাছ থেকে চেয়ে নেয়া টাকা দিয়েই তিনি এ বাড়ি দু’টি তৈরি করেছেন বলে জানান। তবে জমি পেয়েছেন পৈতৃক সূত্রে। কোন বাসাই তিনি ভাড়া দেন না। ধলপুরের বাসায় থাকে তার সঙ্গী হিজড়ারা।
তিনি আরও বলেন, পরিবার থেকে হিজড়াদের বের করে দেয়া হয়। তারা থাকবে কোথায়? তাই হিজড়াদের পাশে আমি দাঁড়িয়েছি। আবুল হিজড়া থাকেন গোলাপবাগে। তার দেখাশোনা করেন ব্যবসায়ী ইকবাল। নিজের পালিত চতুর্থ মেয়েকে ইকবালের সঙ্গে বিয়ে দেবেন বলে ঠিক করেছেন। পালিত চার সন্তানকে নিয়েই তার সব স্বপ্ন।
আবুল হিজড়া জানান, তিনি নিয়মিত নামাজ পড়েন। বোনের ছেলের টাকায় হজ করেছেন ২০০৭ সালে। লিঙ্গ পাল্টিয়ে হিজড়া সাজা আবুল তার অতীত কর্মের জন্য অনুতপ্ত। তিনি বলেন, হিজড়াদের সমাজে ভাল চোখে দেখা হয় না। তাদের মানুষ মনে করা হয় না। আমার মতো কেউ যাতে ভুল করে এ পথে আর না আসে। আবুল নিজের আত্মসম্মান নিয়ে বাঁচতে চান জানিয়ে বলেন, চারটি শিশুকে মানুষ করেছি। এটিই আমার প্রাপ্তি।
(ওএস/এটিআর/অাগস্ট ২৭, ২০১৪)
পাঠকের মতামত:
- গ্রামের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর কোন কোন ক্লাসে শিক্ষকের চেয়ে শিক্ষার্থীর উপস্থিতি কম
- দিনাজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশের এএসআই নিহত, আহত আরেক এএসআই
- সৌদি আরবের বন্দীদশার দেড় মাস পর উদ্ধার সাতক্ষীরার এক নারী
- বোয়ালমারী উপজেলা নির্বাচনে বিভিন্ন পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন ১৭ প্রার্থী
- ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যা বন্ধের দাবিতে বাগেরহাটে ছাত্রলীগের বিক্ষোভ মিছিল
- ভালুকায় গলা কেটে স্ত্রীকে হত্যা করা সেই ঘাতক গ্রেপ্তার
- নির্মাণ শেষ হলেই ট্রান্স-এশিয়ান রেলপথ নেটওয়ার্কে যুক্ত হবে বাংলাদেশ
- ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার পেলেন কুষ্টিয়ার এনামুল হক
- সাতক্ষীরায় বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু
- প্রতারণা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ইষ্টম দাস জামিনে মুক্ত
- নড়াইলে বজ্রপাতে কৃষক নিহত
- তুরস্কের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে অত্যাধুনিক ময়েশ্চার সেপারেটর রিহিটার
- কুলিয়ারচরে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ
- জেলা আ.লীগের সভাপতিকে হারিয়ে চেয়ারম্যান হলেন এমপি পুত্র
- কুমিল্লায় তিন উপজেলায় বিজয়ী চেয়ারম্যান যারা
- শ্রম অধিকার ও বাংলাদেশ-মার্কিন সম্পর্কের গতিশীলতা
- রামপালে মোয়াজ্জেম ও কচুয়ায় বাবু উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- সাতক্ষীরায় আম সংগ্রহের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন
- ভোটের পর লুর ঢাকা সফরের উদ্দেশ্য কী?
- তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি সম্পন্ন করতে ভারত ব্যর্থ
- জাপানে শিক্ষা সফরে যাচ্ছে নড়াইলের ৬ মেধাবী শিক্ষার্থী
- অফিস সহকারী রেজোয়ান-নাজমার কাছে নিয়ম-শৃঙ্খলার আরেক নাম ‘টাকা’
- আইএমএফের ঋণের তৃতীয় কিস্তি পাচ্ছে বাংলাদেশ
- ‘মাটির নিচ দিয়ে টানা হবে সব ধরনের কানেকটিভিটির তার’
- চাকরিতে ঢোকার বয়স বাড়ালে লাভ-ক্ষতি কী হবে
- ‘রপ্তানিকারকদের টাকার অবমূল্যায়নের সুযোগ কাজে লাগাতে হবে’
- চেয়ারম্যান প্রার্থী তারিকুল ইসলাম উজ্জ্বলের নির্বাচনী ইশতেহার
- ‘৩৬ শতাংশ ভোট পড়েছে উপজেলা নির্বাচনে’
- ‘তিস্তা প্রকল্পে অর্থায়নে আগ্রহী ভারত’
- আশুলিয়ায় সরকারি জমি উদ্ধার, ৭ দিনের মধ্যে অবৈধ স্থাপনা সরানোর নির্দেশ
- ফুলবাড়ীতে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় ভ্যান যাত্রী নিহত
- ঈশ্বরদীতে পুকুর খনন করতে গিয়ে গ্রেনেড উদ্ধার
- মধুপুরে ইয়াকুব ও ধনবাড়ীতে ওয়াদুদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- এমপি রাজ্জাকের খালাতো ও মামাতো ভাই পরাজিত
- শুক্রবার টুঙ্গিপাড়ায় যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- শ্রীনগরে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ফিরুজা বেগমের গণসংযোগ অব্যাহত
- প্রধানমন্ত্রীর কাছে ‘বিএফডিসি রেডি টু কুক ফিশ’ ও মিল্কিং মেশিন হস্তান্তর
- ৫ ঘণ্টা পর উত্তরবঙ্গের সঙ্গে ঢাকার রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
- দেশের জন্য নীরবে কাজ করে গেছেন পরমাণু বিজ্ঞানী এমএ ওয়াজেদ মিয়া
- ফুলপুরে উপজেলায় বিজয়ী হলেন যারা
- আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ তিনজনের যাবজ্জীবন
- ঝিনাইদহে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হলেন তৃতীয় লিঙ্গের বর্ষা
- নয়া চেয়ারম্যান বিজন, ভাইস চেয়ারম্যান বেলাল, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রুমি
- দিনাজপুরের তিনটি উপজেলায় পারভেজ, রাজ ও শুভ চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- জামালপুরে নানা দাবিতে পবিস কর্মচারীদের ৫ম দিনের কর্মবিরতি
- কাপাসিয়ায়ে ২য় বার চেয়ারম্যান হলেন আমানত হোসেন খান
- গোপালগঞ্জে ব্রি হাইব্রিড ধান ৮ এর মাঠ দিবস
- মাগুরা সদর উপজেলায় রানা এবং শ্রীপুরে রাজন চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- ‘পুনর্জন্ম’র নির্বাহী প্রযোজক রূহানের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
- গোপালগঞ্জের ৩ উপজেলায় বিজয়ী যারা
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !