সংকটে শেরপুর জেলা হাসপাতাল : প্রয়োজন চিকিৎসক ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন
শেরপুর প্রতিনিধি : চিকিৎসক সংকট, প্রয়োজনীয় লোকবলের অভাব ও অবকাঠামোগত সুবিধার অভাবে শেরপুর জেলা হাসপাতাল যেন এখন নিজেই রোগী হয়ে গেছে। ফলে রোগীদের অত্যধিক চাপ সামলাতে কর্তৃপক্ষকে হিমশিম খেতে হচ্ছে। তদুপরি কর্তৃপক্ষের সুষ্ঠ ব্যবস্থাপনার অভাব এবং চাহিদার অনুপাতে কম ওষুধ সরবরাহের ঘটনাতো রয়েছেই। হাসপাতাল ভবনের ভিতরে অপর্যাপ্ত আলো, ঘিঞ্জি পরিবেশ, নিম্নমানের শৌচাগার ব্যবস্থা চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের আরো কাহিল করে দিচ্ছে। ফলে গরিব ও দুস্থ মানুষের স্বাস্থ্যসেবা পাওয়ার প্রধান ভরসাস্থল শেরপুর জেলা হাসপাতালে রোগীদের দুর্ভোগ দিন দিন বেড়েই চলেছে।
ভুক্তভোগীরা জানান, শেরপুর জেলা হাসপাতালে চিকিৎসক সংকট থাকায় সাধারণ মানুষ কাঙ্খিত স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক সংকট ও অবকাঠামোগত সমস্যারা কারণে হাসপাতালে গিয়ে রোগীদের পদে পদে নানামুখী দুর্ভোগে পড়তে হয়। এ অবস্থার দ্রুত সমাধানে ঊর্ধ্বতন কর্তপক্ষকে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।
এদিকে, চিকিৎসকদের মধ্যে দলীয় রাজনীতির লেজুরবৃত্তি প্রকট হয়ে ওঠায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের অকারনে প্রভাব খাটিয়ে বিশেষ সুবিধা আদায় শেরপুর জেলা হাসপাতালে এখন নিত্য দিনের ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কর্তব্যরত চিকিৎসকদের মধ্যে এক ধরনের ‘ড্যাম কেয়ার’ ভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে। জরুরী বিভাগেও কর্তব্যরত চিকিৎসকের সামনে ওষুধ কোম্পানীর প্রতিনিধিদের বসে আলাপ-আলোচনায় মত্ত দেখা যায়। তাছাড়া শেরপুর জেলা হাসপাতালে সার্টিফিকেট বানিজ্য এখন অনেকটা ওপেন সিক্রেট। রাজনৈতিক পরিচয় আর নগদ নারায়ন বিনিময় মেডিকেল সার্টিফিকেট পাওয়ার বড় কারণ বলে বিবেচিত হয়ে থাকে। এ সার্টিফিকেট বাণিজ্যের সাথে রাজনৈতিক বিবেচনায় নিয়োগ পাওয়া কিছু কর্মচারীও জড়িত। এমন অভিযোগ ভুক্তভোগীদের। তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, তাদের বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযোগ সত্য নয়। বরং চিকিৎসকদের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার জন্যই এসব অভিযোগ করা হয়ে থাকে।
সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা যায়, শেরপুর শহরের বটতলা এলাকায় ১৯৩৫ সালের প্রথম ১০ শয্যার ‘হরচন্দ্র হাসপাতাল’ দিয়ে সরকারী চিকিৎসা সেবার কার্যক্র শুরু হয়। পরে ১৯৫২ সালে হাসপাতালের স্থান পরিবর্তন করে শহরের নারায়নপুর এলাকায় বর্তমান স্থানে ৩১ শয্যার শেরপুর মহকুমা হাসপাতাল কার্যক্রম শুরু করে। ১৯৮০ সালে চিকিৎসক ও কর্মকর্তা-কর্মচারী মিলিয়ে পর্যায়ক্রমে ১২৮ জনবল নিয়ে ৫০ শয্যার শেরপুর সদর হাসপাতালে রূপান্তরিত হয়। ২০০৩ সালে শেরপুর সদর হাসপাতালকে ১০০ শয্যায় রূপান্তরের জন্য ভৌত অবকাঠামোগত কাজ শুরু হয় এবং ২০০৭ সালে ৫০ শয্যা রাজস্ব ও বাকি ৫০ শয্যা উন্নয়নখাতে দেখিয়ে ১০০ শয্যার শেরপুর জেলা হাসপাতালের ঘোষণা আসে সেই ১২৮ জনের জনবল রেখেই। হাসপাতালের পরিধি বাড়ানো হলেও বাড়ানো হয়নি এর জনবল। জানা গেছে, চলতি অর্থবছরের এপ্রিল মাসে একনেক বেঠকে সারাদেশে ১১টি জেলা হাসপাতালের অবকাঠামোগত উন্নয়নের লক্ষ্যে শেরপুর জেলা হাসপাতালকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ২৫০ শয্যায় রূপান্তরের প্রস্তাব পাস করা। ইতোমধ্যে মাটি পরীক্ষার কাজও শেষ হয়েছে। এখন চলছে ড্রইং, ডিজাইন ও বিল্ডিং এলিভেসন তৈরীর কাজ।
শেরপুর জেলা হাসপাতালের প্রধান সহকারি মো. সজল মিয়া জানান, ১২৮ জনের জনবলের মধ্যে চিকিৎসকের পদ সংখ্যা ৩৬ টি। কিন্তু বর্তমানে কর্মরত আছেন ১৮ জন, বাকি পদগুলো শূণ্য। তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, কাগজে-কলমে কর্মরত ১৮ জন চিকিৎসকের নাম থাকলেও এর মধ্যে সিনিয়র কনসালটেন্ট (নাক-কান-গলা) ড্যাব নেতা ডা.আক্তার আহমেদ চৌধুরী ২০০৮ সালে যোগদানের পর থেকে অদ্যাবধি কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন। জানা গেছে, দীর্ঘদিন কর্মস্থলে না থাকার কারনে ডা. আক্তার আহমেদ চৌধুরীর বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলার প্রস্তুতি চলছে। এদিকে ১/১১ সময় জুনিয়র কনসালটেন্ট (অর্থো.) ডা. আব্দুর রশিদ ছুটি নিয়ে হাসপাতালের বাইরে রোগী দেখার অভিযোগে তিনি বরখাস্ত হন। অপরদিকে, জুনিয়র কনসালটেন্ট (চর্ম ও যৌন) ডা.জেসমিন আক্তার লীনা গত ২০১৩ সালের নভেন্বর মাসে যোগদানের পর থেকে বেতন ভাতা না নিয়ে এখন পর্যন্ত কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন। সব মিলিয়ে প্রকৃত কর্মরত ডাক্তারের সংখ্যা রয়েছে ১৫জন। এছাড়াও ৪২ জন নার্সের মধ্যে একটি পদ শূণ্য, ৫জন সহসেবকের মধ্যে ৪টি পদ শূণ্য, ১০ জন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট পদের বিপরীতে একটি পদ শূণ্য, ৩য় শ্রেণীর কর্মচারীর ১৮টি পদের বিপরীতে ২টি এবং ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারীর ২২টি পদের বিপরীতে একটি পদ শূণ্য রয়েছে।
সরেজমিন গত বৃহস্পতিবার (৮ মে) শেরপুর জেলা হাসপাতাল ঘুরে দেখা যায়, হাসপাতালের পুরুষ, মহিলা, গাইনী ও শিশু ওয়ার্ডের ভিতরের পরিবেশ পর্যাপ্ত আলোর অভাবে অনেকটাই অন্ধকারাচ্ছন্ন। ওয়ার্ডগুলোর ভেতরে- বাইরে-মেঝেতে রোগী ভর্তি। যেসব ভর্তি রোগীরা বিছানা বরাদ্দ পাননি, তারা ওয়ার্ডের মেঝে-বারান্দার করিডোরে গাদাগাদি করে চিকিৎসা সেবা নিচ্ছেন। এ ব্যাপারে কথা বলতে গেলে কর্মরত নার্স সীমা ও আঞ্জুমানারা জানান, পুরুষ সার্জারী ওয়ার্ডে সিট রয়েছে ১৮ টি। কিন্তু এর বিপরীতে ভর্তি রোগীর সংখ্যা হলো ৬৮ জন। শিশু ওয়ার্ডে সিট হচ্ছে ১২ টি আর রোগীর সংখ্যা ৮১। এভাবে প্রতিটি ওয়ার্ডে অতিরিক্ত রোগী ভর্তি থাকায় ওয়ার্ডের বাইরে ও ভিতরে গাদাগাদি অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। তারা আরো জানান, ১০০ শয্যার হাসপাতালে প্রতিদিন গড়ে ২৫০ থেকে ২৮০ জন রোগী ভর্তি থাকে।
এদিকে, নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন নার্স অভিযোগ করে বলেন, হাসপাতালে কখনোই ‘ভিজিটিং আওয়ার’ (রোগীর আত্মীয়স্বজনের দেখা করার সময়) মানা হয়না। আমরা এমনিতেই রোগীর চাপে কোনঠাসা হয়ে থাকি, তাছাড়া একেকজন রোগীর সাথে আসা প্রায় ১০/১২ জন আত্মীয়-স্বজনের বহর। কিছু কিছু সময় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা তাদের পরিচিত রোগীদের ব্যাপারে ‘এক্সট্রা’ খেয়াল রাখার কথা বলেও বিরক্ত করতে থাকেন। অপরদিকে, হাসপাতালের দায়িত্বশীল সূত্রগুলো জানায়, সারা বছরের জন্য প্রায় ২৬০ টি আইটেমের ওষুধ সরবরাহের চাহিদাপত্র দিলে সরবরাহ করা হয় ৫০ থেকে ৬০ টি আইটেমের ওষুধ। সেই সাথে প্রতিটি আইটেমের বিপরীতে চাহিদার এক থেকে দুই ভাগ ওষুধ কম দেওয়া হয়।
হাসপাতালে সরজমিন পরিদর্শনকালে দেখা যায়, বিভিন্ন ওয়ার্র্ডের শৌচাগারের এখানে-সেখানে পানের পিক, উচ্ছিষ্ট ভাত, কফ-কাশ ইত্যাদি। মোট কথা সেখানে নোংরা পরিবেশ বিরাজ করছে। কোন কোনটির শৌচাগারের সিটকিনি পর্যন্ত খোঁজে পাওয়া যায়নি। কখনো রোগীরা শৌচাগারের ভিতরে ঢুকলে তার তত্ত্বাবধানকারিকে বাইরে থেকে দরজায় পাহারা দিতে দেখা গেছে। এদিকে, রোগীদের আউটডোরে প্রতিদিন কি পরিমান রোগী হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা নিতে আসেন এ প্রশ্নের জবাবে দায়িত্বে নিয়োজিত নজরুল ইসলাম বলেন, গড়ে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ৬০০ রোগীর কাছে আমরা টিকিট বিক্রি করি।
জানা যায়, শেরপুর জেলা হাসপাতালে জেলার অপর চারটি উপজেলা নালিতাবাড়ী, নকলা, ঝিনাইগাতী, শ্রীবরদী ছাড়াও ভৌগলিক অবস্থানগত সুবিধার জন্য পার্শ্ববর্তী জামালপুর জেলার ইসলামপুর ও বকশিগঞ্জ উপজেলা এবং কুড়িগ্রাম জেলার রৌমারী ও রাজীবপুর উপজেলার রোগীরা চিকিৎসা সেবা নিতে আসেন। এত অল্প পরিসরে এই বিশাল জনগোষ্ঠীর চিকিৎসা সেবার দায়িত্বে রয়েছেন মাত্র ১৫ জন ডাক্তার। অভিযোগ রয়েছে, নিয়োগপ্রাপ্ত হাতেগুনা কিছু ডাক্তার ছাড়া অধিকাংশ ডাক্তারই তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করছেননা।
শেরপুর জেলা হাসপাতালে সেবা নিতে আসা শেরপুর সদর উপজেলার কামারের চর গ্রামের আকলিমা বেগম হাসপাতালের মেঝেতে বসে নিজ ছেলেকে বুকে আগলে রেখে বিলাপ করছিলেন। একটু সামনে এগিয়ে তার সাথে কথা বলতেই তিনি হাউমাউ করে কন্নাকাটি করে বলেন, আমার আড়াই বছরের শিশু বাচ্চা কবির ধান সিদ্ধ করার কড়াইয়ে পইড়া গিয়ে পা-বুক ও হাত গরম পানিতে ঝলসাইয়া গেছে। ভোর বেলাত হাসপাতালে আইছি, নার্সে আইহা পুলাডারে একটা স্যালাইন লাগাইয়া দিয়া গেছে এহন বেলা দুইটা বাজে কোন ডাক্তর আইলনা। এ রকম অবস্থা পুরুষ ওয়ার্ডেও। জানা গেল ওই সময়ে ডিউটি ছিল ডা.সারোয়ারের (ভারপ্রাপ্ত সিনিয়র কনসালন্টেট)। কিন্তুু তখনও পর্যন্ত তিনি হাসপাতালে এসে পৌঁছাননি। সূত্র জানায়, ডা. সারোয়ার সপ্তাহের শনিবার থেকে বুধবার পর্যন্ত কর্মস্থলে কোন রকমে দায়িত্বপালন করেন এরপর তিনি চলে যান রাজধানী ঢাকাতে। অপরদিকে, সদর উপজেলার চরমুচারিয়া থেকে আসা রোগী আজমত আলী চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডা. মোশাররফ হোসেনকে (জুনিয়র কনসালন্টেট চক্ষু) হাসপাতালের দ্বিতীয় তলায় তার চেম্বারে না পেয়ে উচ্চস্বরে গালিগালাজ করতে থাকেন। কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, সকাল ৯ টার থাইক্কা টিকিট কাইটা এহানে দাঁড়াইয়া আছি বেলা বাজে আড়াইটা ডাক্তারের দেহা পাইতাছিনা।
প্রাপ্ত অভিযোগে জানা গেছে, হাসপাতালের অধিকাংশ ডাক্তার যথাসময়ে অফিসে আসেন না। তারা হাসপাতালের চাইতে বাইরে বিভিন্ন ওষুধের দোকানে চেম্বার করে রোগী দেখতে বেশি পছন্দ করেন। হাসপাতালের সামনের কয়েকটি ওষুধের দোকানে তারা চেম্বার খুলে সকাল-বিকাল রোগী দেখে থাকেন। সরকারী-বেসরকারী চাকুরিজীবী কয়েকজন চিকিৎসক মিলে নিজেরাই আবার শেরপুরে বেসরকারী হাসপাতালের নামে ক্লিনিক খুলে বসেছেন। সেখানে রোগীদের সেবা দিতেই তারা বেশী স্বচ্ছন্দবোধ করেন।
জেলা হাসপাতালে নানা সংকটের বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে শেরপুরের সিভিল সার্জন ডা. নারায়ন চন্দ্র দে বলেন, জেলা হাসপাতালে পয়োজনের তুলনায় চিকিৎসকের ঘাটতি থাকলেও আমরা সাধ্যমতো রোগীদের সেবা দিতে চেষ্টা করছি। হাসপাতালে প্রতিদিন ধারণ ক্ষমতার অতিরিক্ত রোগী ভর্তি থাকছে এবং আউটডোরেও অনেক রোগী সেবা নেওয়ার জন্য আসছে। যে কারণে কর্মরত চিকিৎসকদেরকেও অনেকক্ষেত্রে রোগীদের সেবা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। তিনি বলেন, আশার কথা ইতোমধ্যে সরকার জেলা হাসপাতালটিকে ২৫০ শয্যায় উন্নীতকরনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ২৫০ শয্যার হাসপাতাল কার্যক্রম চালু হলে চিকিৎসক ও অবকাঠামো সমস্যা কেটে যাবে। এলাকার মানুষ আরো উন্নততর স্বাস্থ্যসেবা পাবে। তিনি সার্টিফিকেট বানিজ্যের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, এটা অপপ্রচার।
শেরপুর জেলা হাপাতালের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ও জাতীয় সংসদের হুইপ আতিউর রহমান আতিক সম্প্রতি শেরপুর জেলা হাসপাতাল মিলনায়তনে হাসপাতালে উন্নয়ন ও রোগীদের সেবার মান বৃদ্ধি নিয়ে হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা করেছেন। ওই সভায় তিনি জানান, শেরপুর জেলা হাসপাতালকে আধুনিক ২৫০ শয্যার হাসপাতালে উন্নীত করার জন্য প্রায় ৩০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। শীঘ্রই এর অবকাঠামে নির্মাণ কাজ শুরু হবে। আশাকরি এর ফলে জেলাবাসীর সরকারী চিকিৎসা সেবা পাওয়ার সুযোগ আরো অনেক বাড়বে।
(এইচবি/এএস/মে ১১, ২০১৪)
পাঠকের মতামত:
- শনিবার ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়
- বাংলাদেশ যুব ঐক্য পরিষদ ফরিদপুর জেলা শাখার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন
- বৈদ্যুতিক পাখা মেরামত করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যু
- শ্রীনগরে মসিউর রহমান মামুনের উঠান বৈঠক অব্যাহত
- কাপাসিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস মার্কার প্রার্থীর গণসংযোগ
- কালুখালী থেকে অস্ত্র-গুলিসহ ২ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
- সাঁথিয়ায় অগ্রনী ব্যাংকের ভোল্ট থেকে ১০ কোটি টাকা উধাও, গ্রেফতার ৩
- রোহিঙ্গাদের কারণে কক্সবাজারে দীর্ঘস্থায়ী খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা : এফএসআইএন
- নড়াইলের পানচাষী কার্তিকের স্বপ্ন পুড়ে ছাই
- গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে বাংলাদেশ, প্রধানমন্ত্রীর সফরে চোখ সবার
- চাল আমদানি না করায় সাশ্রয়ী হয়েছে ডলার
- তীব্র তাপদাহে পথচারী ও গরীব মানুষের পাশে যুবলীগ
- ফরিদপুরে ইসলামী আন্দোলনের বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ
- সালথায় বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ আদায়
- ডিলারের সাথে খাদ্য কর্মকর্তার বিরোধে চাল পাচ্ছে না ৫০০ ওএমএস কার্ডধারী
- উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় ৭৩ জনকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
- চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ ৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড
- মহম্মদপুরে ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হলেন মুনমুন খান
- হিলিতে গরুবোঝাই নছিমনের ধাক্কায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- মোবাইল ইন্টারনেটের গতিতে ৬ ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ
- বাগেরহাটে গাছচাপা পড়ে মুয়াজ্জিনের মৃত্যু
- গরমে সবজির দাম আরও বেড়েছে
- বাগেরহাটে জমি সংক্রান্ত বিরোধে কৃষককে পিটিকে হত্যা
- স্মার্ট সুদহারে বিপাকে ব্যবসায়ীরা
- আবারও ঢাকার সিনেমায় পাওলি দাম
- ‘গরমে জনগণের পাশে না দাঁড়িয়ে সমাবেশ করা তামাশা’
- ‘পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য থেকে বিএনপির শিক্ষা নেওয়া উচিত’
- ‘এসটিপি প্ল্যান্ট ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন নয়’
- আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে বিদায়ের ঘোষণা মার্তার
- রিমান্ড শেষে কেএনএফের ২ সদস্য কারাগারে
- ‘দিল্লির দাসত্ব গ্রহণের জন্য দেশ স্বাধীন হয়নি’
- চিকিৎসা খাতে থাইল্যান্ডের বিনিয়োগ চাইলেন প্রধানমন্ত্রী
- দ্বিপক্ষীয় ৫ নথিতে সই করল ঢাকা-ব্যাংকক
- সান্তাহারে তীব্র গরমে পথচারীদের লেবুর শরবত বিতরণ
- ওয়ালটন এসি কিনে ৩৪তম মিলিয়নিয়ার হলেন গাজীপুরের ব্যবসায়ী আব্দুল আলী
- বাওড়ে গোসলে নেমে নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
- শ্রীনগরে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ফিরুজা বেগমের গণসংযোগ অব্যাহত
- যেকোন দুর্যোগ মোকাবেলায় প্রস্তুত আছি : ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
- তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যেও ঈশ্বরদীতে বন্ধ নেই প্রাইভেট-কোচিং
- বিশ্ব বাজারে বাড়লো জ্বালানি তেলের দাম
- টাঙ্গাইলে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করছেন মাটি ব্যবসায়ীরা
- বিলেতের বুকে স্বদেশের মুখ উজ্জ্বল করা ৭ বিশিষ্ট ব্যক্তিকে মৌলভীবাজার পৌরসভার সংবর্ধনা
- জাতির পিতার সমাধিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপ-উপাচার্যের শ্রদ্ধা
- দিনাজপুরে দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ২
- গাজীপুরে কভার্ডভ্যান-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪
- জাতীয় গণসংগীত উৎসব শুরু
- দিনাজপুরে ফিলিং স্টেশনে অগ্নিকাণ্ড, ফায়ার সার্ভিসের দুই কর্মীসহ আহত ৪
- গাজীপুরে ফ্ল্যাট থেকে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
- ভারী বর্ষণে তানজানিয়ায় ১৫৫ জনের প্রাণহানি
- থাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !