E Paper Of Daily Bangla 71
World Vision
Technomedia Limited
Mobile Version

সাবেক শিক্ষামন্ত্রীর এপিএস চাকরিচ্যুত

২০২২ জুন ১৪ ১৪:৪৯:২০
সাবেক শিক্ষামন্ত্রীর এপিএস চাকরিচ্যুত

স্টাফ রিপোর্টার : অসদাচরণ-পলায়নের কারণে সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের তৎকালীন সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) ও বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তা মন্মথ রঞ্জন বাড়ৈকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। বিভাগীয় মামলার পর দীর্ঘদিন ধরে যাচাই-বাছাইসহ যাবতীয় প্রক্রিয়া শেষ করে তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়।

সোমবার (১৩ জুন) মন্মথ রঞ্জন বাড়ৈকে চাকরিচ্যুত করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ।

চাকরি থেকে বরখাস্ত করার প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সংস্কৃতি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মন্মথ রঞ্জন বাড়ৈ ২০২০ সালের ১২ এপ্রিল থেকে বিনা অনুমতিতে কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকেন। এ কারণে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা অনুযায়ী, অসদাচরণ ও পলায়নের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি কারণ দর্শানো নোটিশের জবাব না দেওয়ায় বিধি অনুযায়ী বিষয়টি তদন্তের সিদ্ধান্ত হয়। তদন্তে মন্মথ রঞ্জন বাড়ৈর বিরুদ্ধে আনা অসদাচরণ ও পলায়নের অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়। দ্বিতীয় কারণ দর্শানো নোটিশ তার স্থায়ী ও কর্মস্থলের ঠিকানায় পাঠানো হলে ‘প্রাপক দেশে নেই’ বলে ডাক বিভাগ খামের গায়ে লাল কালি দিয়ে লিখিতভাবে জানায়।

প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, যেহেতু মন্মথ রঞ্জন বাড়ৈয়ের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে, তাই বিধি অনুযায়ী গুরুদণ্ড হিসেবে তাকে চাকরি থেকে বরখাস্তের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ সিদ্ধান্তে সরকারি কর্ম কমিশনও একমত পোষণ করেছে। রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এ বিষয়ে সম্মতি দিয়েছেন।

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ ২০০৯ সালে শিক্ষামন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়ার পর দীর্ঘদিন তার এপিএসের দায়িত্ব পালন করেন মন্মথ রঞ্জন বাড়ৈ। তখনই তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ ওঠে। একপর্যায়ে মন্মথ রঞ্জন বাড়ৈকে এপিএসের পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়।

শিক্ষা ক্যাডারের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, মন্মথ রঞ্জন বাড়ৈ অনুমতি না নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে চলে গেছেন। বর্তমানে তিনি সেখানেই অবস্থান করছেন।

অসদাচরণ-পলায়নের কারণে সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের তৎকালীন সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) ও বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তা মন্মথ রঞ্জন বাড়ৈকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। বিভাগীয় মামলার পর দীর্ঘদিন ধরে যাচাই-বাছাইসহ যাবতীয় প্রক্রিয়া শেষ করে তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়।

সোমবার (১৩ জুন) মন্মথ রঞ্জন বাড়ৈকে চাকরিচ্যুত করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ।

চাকরি থেকে বরখাস্ত করার প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সংস্কৃতি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মন্মথ রঞ্জন বাড়ৈ ২০২০ সালের ১২ এপ্রিল থেকে বিনা অনুমতিতে কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকেন। এ কারণে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা অনুযায়ী, অসদাচরণ ও পলায়নের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি কারণ দর্শানো নোটিশের জবাব না দেওয়ায় বিধি অনুযায়ী বিষয়টি তদন্তের সিদ্ধান্ত হয়। তদন্তে মন্মথ রঞ্জন বাড়ৈর বিরুদ্ধে আনা অসদাচরণ ও পলায়নের অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়। দ্বিতীয় কারণ দর্শানো নোটিশ তার স্থায়ী ও কর্মস্থলের ঠিকানায় পাঠানো হলে ‘প্রাপক দেশে নেই’ বলে ডাক বিভাগ খামের গায়ে লাল কালি দিয়ে লিখিতভাবে জানায়।

প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, যেহেতু মন্মথ রঞ্জন বাড়ৈয়ের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে, তাই বিধি অনুযায়ী গুরুদণ্ড হিসেবে তাকে চাকরি থেকে বরখাস্তের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ সিদ্ধান্তে সরকারি কর্ম কমিশনও একমত পোষণ করেছে। রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এ বিষয়ে সম্মতি দিয়েছেন।

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ ২০০৯ সালে শিক্ষামন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়ার পর দীর্ঘদিন তার এপিএসের দায়িত্ব পালন করেন মন্মথ রঞ্জন বাড়ৈ। তখনই তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ ওঠে। একপর্যায়ে মন্মথ রঞ্জন বাড়ৈকে এপিএসের পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়।

শিক্ষা ক্যাডারের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, মন্মথ রঞ্জন বাড়ৈ অনুমতি না নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে চলে গেছেন। বর্তমানে তিনি সেখানেই অবস্থান করছেন।

(ওএস/এসপি/জুন ১৪, ২০২২)

পাঠকের মতামত:

২৫ এপ্রিল ২০২৪

এ পাতার আরও সংবাদ

উপরে
Website Security Test