শেষ পর্ব
মুক্তিযুদ্ধের উৎকর্ষে একাত্তরের জুলাই এবং বন্ধু প্রতীম ভারত

রহিম আব্দুর রহিম
জুলাই মাসে যুদ্ধ পরিস্থিতি এমন এক রুপ ধারণ করে যে, হয় মরণ, না হয় বেঁচে থাকার চেয়ে মৃত্যুই বড়; একযোগে সারাদেশে প্রতিরোধ যুদ্ধ শুরু হয়। ২৬ জুলাই কুমিল্লার মানারা সেতুতে মুক্তিবাহিনী পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর উপর অতর্কিত হামলা চালায়। এই হামলায় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী প্রথমে প্রতিরোধ গড়ে তুললেও এক পর্যায় পিছু হটে। মুক্তিবাহিনীর হামলায় এসময় ৪ হানাদার সেনা নিহত হয় এবং বেশ কয়েকজন আহত। এই দিন কুমিল্লার নওগাঁও এবং আকমিনার মাঝামাঝি এলাকায় ক্যাপ্টেন আইন উদ্দীনের নেতৃত্বে মুক্তিবাহিনীর একটি দল হানাদার বাহিনীর উপর অ্যামবুশ করে। এসময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর ৭ সেনা নিহত হয় এবং ৪ জন আহত হয়। অন্যদিকে এক মুক্তিযোদ্ধা গুরুতর আহত হয়। এই বাহিনী নিজেদের ঘাঁটিতে ফেরার পথে সায়েদাবাদ থেকে কসবাগামী পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর এক কোম্পানীর সৈন্যের উপর অ্যামবুশ করে। এই অ্যামবুশে হানাদার বাহিনীর ২১ সেনা ও ১ রাজাকার নিহত হয় এবং ৯নং সেনা আহত হয়। এই দিন (২৬ জুলাই) টাঙ্গাইলের ঘাটাইল কালিদাশ পাড়ার স্থানীয় রাজাকার ও শান্তি কমিটির সদস্যদের সঙ্গে কাদেরিয়া বাহিনীর প্রচন্ড সংঘর্ষ হয়। প্রায় দু’ঘন্টাব্যাপী এই যুদ্ধে ১৯ জন রাজাকার নিহত এবং ৭ রাজাকার আহত হয়। অন্যদিকে কুমিল্লার নরসিংহের কাছে মুক্তিবাহিনী ৭ রাজাকারের ছোট একটি দলের উপর অ্যামবুশ করে। এসময় তাদের কাছ থেকে ২টি রাইফেল ৪টি হ্যান্ড গ্রেনেড, ১টি ওয়ারলেস সেট ও ১২০ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করে মুক্তিবাহিনী। এসময় তারা আটক ৭ রাজাকারকে ধরে তাদের ঘাঁটিতে নিয়ে যায়। ওই দিনই নোয়াখালী নরিমপুরে রেকি করতে গেলে রাজাকারেরা মুক্তিবাহিনীর কমান্ডার সুবেদার ওয়ালিউল্লাহকে কৌশলে ফাঁদে ফেলে আটক করে। তাৎক্ষণিক উপস্থিত বুদ্ধিতে সুবেদার ওয়ালিউল্লাহ এক রাজাকারকে গুলি করে দৌড়ে পালিয়ে যায়।
মুক্তিযুদ্ধের ভয়াবহ চিত্র বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে উপস্থাপিত হয়েছে। কিন্তু মাত্রা, আবেদনের কোন পরিবর্তন ঘটেনি। মুক্তিযুদ্ধের নানা কাহিনী উঠে এসেছে সাহিত্যিক ও প্রাবন্ধিকদের লেখনিকর্মে। ২০১৮ সালে প্রকাশিত কৃষ্ণ চট্টোপাধ্যায়ের লেখা ‘এক কিশোরের যুদ্ধযাত্রায়’ উঠে এসেছে ‘সদ্য কিশোরী বয়সে দেশ, নিপীড়ন, স্বাধীনতা মুক্তিযুদ্ধ একটু একটু করে বুঝতে যেদিন দেশত্যাগ করি সেদিন থেকে ফ্রক পরা আমি বড় হয়ে যাই। তারপর শরণার্থী দলের সাথে অবর্ণনীয় কষ্ট করে আগরতলায় রাজবাড়ি শিবিরে নাম লিখিয়ে বল্লা শরণার্থী শিবিরে আশ্রয় নেই। সেখানেই থাকতে শর্ট কোর্স নার্সিং ট্রেনিং করে ফিল্ড হাসপাতালে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের সেবা করি।’
লেখক মিস্টার খান তার আত্মজীবনীমূলক ‘শতাব্দী পেরিয়ে’ বইতে লিখেছেন, ‘প্রায় কয়েক মাইল পথ হেঁটে দক্ষিণ ত্রিপুরায় একটি ছোট বাজারে গিয়ে পৌঁছালাম। ওই ছোট বাজারে যে লোক সংখ্যা, তার ৪গুণ বেশি শরণার্থী বাংলাদেশ থেকে এসেছে। বাজারে কোন খাবার নাই। আমরা সবাই ক্ষুধার্ত, তৃষ্ণার্ত।’
ভারতের রায়গঞ্জ করোনেশ উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক প্রিয়রঞ্জন পাল তার এক প্রবন্ধে স্পষ্ট করেছেন, ‘পাক নিমর্মতা মাত্রা ছাড়া হয়েছিলো সমগ্র পূর্ব পাকিস্তানে, ব্যতিক্রম ছিলনা দিনাজপুরেও। পাক ঘাতকদের নারকীয়তায় গ্রামাঞ্চলে কোন মাত্রায় পৌঁছেছিল বুঝা যায় প্রাণকৃষ্ণ গ্রামে মেশিনগানের গুলিতে ১৪৯ জন গ্রামবাসী ঝাঁজরা হয়ে যাওয়ার ঘটনায়। এই নিদারুন অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে প্রাণ হাতে করে সীমান্ত পেরোয় বহু মানুষ। আশ্রয় নেয় সীমান্ত সংলগ্ন অঞ্চলে তৈরী হওয়া অনেকগুলো বড় শরণার্থী শিবিরে। এর মধ্যে রায়গঞ্জ সংলগ্ন হেমতাবাদের মলিন ক্যাম্প। এ ক্যাম্পের সামরিক চিকিৎসক হিসেবে কিছুদিন ছিলেন প্রখ্যাত অভিনেতা বলরাজ সাহানিয়ার কন্যা শবনম। সেই সূত্রে রায়গঞ্জ এসেছিলেন অভিনেতা স্বয়ং। তার এই প্রবন্ধের পরতে পরতে যুদ্ধদিনের যে স্মৃতিকথা উঠে এসেছে তা এক ঐতিহাসিক মহাদলিল বলেই মনে হয়েছে। স্কুলে স্কুলে শরণার্থীদের ক্যাম্পে মানব কল্যাণে পড়ুয়াদের স্বেচ্ছাশ্রম মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে সমৃদ্ধ করেছে। এই প্রাবন্ধিক তাঁর প্রবন্ধে আরও উল্লেখ করেন, ‘রায়গঞ্জ শহরের বিশিষ্ট নাট্যকর্মী সীতেন চক্রবর্তীর ভাষায়, ‘আমরা পালা করে স্বেচ্ছাসেবকের ভূমিকা পালন করেছি। যেসব মিলিটারীর গাড়ি এখানে দাঁড়াতো আমরা তার জওয়ানদের জল, চা-বিস্কুট তুলে দিতাম। খুব খুশি হতেন ওরা। সম্ভবত বেসরকারি উদ্যোগে ব্যবস্থাটি হয়েছিল, সেটা এখন আর মনে নেই।’
‘মুক্তিযুদ্ধে ভারতের যে অবদান তা বিশ্বসমাদৃত দালিলিক ঘটনা। শরণার্থীদের থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা, যুদ্ধের প্রশিক্ষণ, পূর্ব পাকিস্তান থেকে গেরিলা যোদ্ধাদের নিয়ে যাওয়া নথি বা অর্থ সংরক্ষণের ভূমিকা ছিল রায়গঞ্জের । যা সম্ভব হয়েছিল স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার রায়গঞ্জ শাখার মাধ্যমে । প্রিয়রঞ্জন পালের প্রবন্ধের সূত্র ধরেই মুক্তিযুদ্ধের এক গভীর অথচ অকথিত সম্পর্কের কথা জানতে আমি নিজে চলতি (২০২৩ খ্রি:) ২৮ এপ্রিল, অধুনা ভারতের ২৪ পরগনার হরিণাভী নিবাসী নীরেন্দ্রনাথ (নটু) সেনগুপ্তের সাথে দেখা করেছি। তার সাথে কথা হয়েছে ভারতে সোনারপুরের একটি আবাসিক বাড়িতে। নটু সেনগুপ্ত মুক্তিযুদ্ধে স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বলেন, ‘স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া ছিল ভারত সরকারের তৎকালীন কোষাগার। সরকারি নির্দেশ এবং সামরিক বাহিনীর তত্ত্ববধানে একদিন কয়েকটি সীল করা ট্রাংঙ্ক এখানে রাখা হলো। এগুলো রাখতে যারা এসেছিলেন তাদের নাম পর্যন্ত স্মরণ করতে পারেন অশীতিপর নটু বাবু। অধ্যাপক ইউসুফ, নইমুদ্দিন এবং গোপাল ভট্টাচার্য দিনাজপুর শহর থেকে নিয়ে এসেছিলেন এসব ট্রাঙ্ক। তারা ছিলেন দিনাজপুরের বিশিষ্ট আওয়ামী লীগ নেতা ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক। পরে ইউসুফ সাহেব স্বাধীন বাংলাদেশের শিক্ষামন্ত্রী হয়েছিলেন আমি জানিনা সেই সব ট্রাঙ্কে কি ছিল। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর সেসব ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় দিনাজপুরে।’ ভারতের অবদান শুধু কথার কথা নয় কুটনৈতিক অঙ্গণে ও আন্তর্জাতিকভাবে নির্মিত বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের বিশাল অংশে ভারত জড়িয়ে আছে।
শত বেদনা ও কষ্টের মাঝে মুক্তির সাথে আনন্দ জড়িয়েছে যে, কয়েক বছর ধরে নানা ধরণের লেখা ও গবেষণায় আমাদের মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অবদানের বিষয়টি নানা আঙ্গিকে উপস্থাপিত হচ্ছে। ইতোমধ্যে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে যেসকল ভারতীয় সেনা শহীদ হয়েছেন তাদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রণয়ন করে পর্যাক্রমে তাদের পরিবারগুলোকে সম্মান জানানোর উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। আমরা আশাবাদী মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক লেখক, সাহিত্যিক এবং স্মৃতিচারণে যারা বিভিন্নভাবে ইতিহাসে স্থান করে নিয়েছে তারাও একদিন সম্মাননার তালিকায় আসবেই।
লেখক : শিক্ষক গবেষক নাট্যকার ও শিশু সাহিত্যিক।
পাঠকের মতামত:
- ভাঙ্গায় দুর্গা পূজা উপলক্ষে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- মাদক বহনকারী মোটরসাইকেলের ধাক্কায় পুলিশ কর্মকর্তা আহত
- ‘আমেরিকা নিষেধাজ্ঞা দেয় আর ভয় দেখায় বিএনপি’
- পাংশায় আইন-শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
- মহম্মদপুরে বাসস্ট্যান্ড ও রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়ির সংস্কার ও সৌন্দর্যবর্ধন কাজের উদ্বোধন
- সাতক্ষীরার পাটকেলঘাটায় কলেজ শিক্ষার্থীর পিতাকে পিটিয়ে হত্যা
- আশুলিয়ায় এসআই পরিচয়ে প্রতারণা
- গণমাধ্যমে মার্কিন ভিসানীতি : রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি
- শরণখোলা ছাত্রলীগের উপজেলা কমিটি স্থগিত
- সাতক্ষীরায় দুটি ক্লিনিক সিলগালা, একটির ৫ হাজার টাকা জরিমানা
- বাগেরহাটে ডেঙ্গুতে শ্রমিকের মৃত্যু
- নবীনগরে স্কুলছাত্রীকে ইভটিজিংয়ের দায়ে বখাটের ৬ মাসের কারাদণ্ড
- বিশ্বকাপের দল ঘোষণায় বিলম্ব
- সড়কে বাধা উপেক্ষা করে খুলনার রোডমার্চে বাগেরহাটের হাজার হাজার নেতাকর্মী
- আওয়ামী লীগের শক্তি জনগণ, যুক্তরাষ্ট্র লন্ডন না : কৃষিমন্ত্রী
- একমাস আলু না খেলে কী হয়?
- পাংশার যশাই ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কর্মী সমাবেশ
- নতুন পালসার বাইক আনলো বাজাজ
- শামীম ওসমানের ‘খেলা হবে’ সিনেমায় পরী-বুবলী!
- যথাযথ খনন না করায় ১২ নৌপথের অর্ধেকই পরিত্যক্ত: এসসিআরএফ
- দুটি মিথ্যা মামলার একটিতে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল
- ঝিনাইদহে বাইসাইকেল ও সেলাই মেশিন বিতরণ
- ডেঙ্গু প্রতিরোধে ২০০ মশারী বিতরণ মাদারীপুরে
- পোল্যান্ডের সেনা আধুনিকীকরণে ঋণ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- তামিম ইকবাল থাকছেন না বিশ্বকাপ স্কোয়াডে!
- ‘ভিসা নীতিতে শেখ হাসিনা বাপের বেটির ভূমিকা রেখেছেন’
- ৫ বছরে বাংলাদেশকে ৪৯ হাজার কোটি টাকা দেবে এআইআইবি
- সংবিধান সংরক্ষণ করা আমাদের পবিত্র দায়িত্ব: প্রধান বিচারপতি
- সন্ত্রাসীদের গুলিতে ভুবনের মৃত্যু: হিমেল দুই দিনের রিমান্ডে
- সাভারে সৎ বাবার বাসায় বেড়াতে এসে গণধর্ষণের শিকার কিশোরী
- যুক্তরাষ্ট্রের বন্ধুত্বের পরীক্ষা নিচ্ছে ভারত
- রাহুল রাজ’র প্রেমের কবিতা
- নভেম্বরের প্রথম দিকে তফসিল, জানুয়ারিতে নির্বাচন: ইসি আনিছুর
- দিনাজপুরে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন
- শান্তর লড়াইয়ের পরও ১৭১ রানে অলআউট বাংলাদেশ
- ধামরাইয়ে ২ শতাধিক মন্দিরে দুর্গোৎবের প্রস্তুতি চলছে
- জাতীয় স্মৃতিসৌধে নবনিযুক্ত প্রধান বিচারপতির শ্রদ্ধা
- নগরকান্দায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় সভা
- ভিসানীতির প্রভাব পোশাক রপ্তানিতে পড়বে না: বিজিএমইএ
- পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে প্রয়োজন সমন্বিত পরিকল্পনা
- সালথায় উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা
- রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরাতে হবে
- ভিসানীতি : বিএনপিকে নির্বাচনে আসতেই হচ্ছে
- নিজেকে প্রশ্ন করুন, কোন পক্ষে যাবেন
- গণমাধ্যমের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে হাসের কথায় ভিন্নমত যুক্তরাষ্ট্রের
- কালিয়াকৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগে কাজ করেন সাবেক নৈশপ্রহরী
- গফরগাঁও আ.লীগ এখন এমপি বাবেল গোলন্দাজের নেতৃত্বে একাট্টা
- মহম্মদপুরে উপজেলা যুবলীগের সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রমের উদ্বোধন
- লোহাগড়ায় ডাকাতির ৪ দিন পর ২ ডাকাত গ্রেফতার
- আরও কমলো বাইডেনের জনপ্রিয়তা, ১৯ পয়েন্টে এগিয়ে ট্রাম্প
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !