লোকজ বাদ্যযন্ত্রকে উপজীব্য করে গ্রামীণ মানুষের নিবিড় সম্পর্কের ইতিহাস
নজরুল ইসলাম তোফা : সুজল-সুফলা শস্য শ্যামলা আবহমান গ্রাম বাংলার মাটি ও মানুষের 'প্রিয় কবি' বা পল্লী কবি জসীম উদ্দীন এবং জীবনানন্দ দাশের অনেক কবিতায় গ্রামের জনজীবনের শাশ্বত রঙিন রূপের অবয়বকেই যুক্ত করে সুগভীর নান্দনিকতায় সমসাময়িক জীবন চিত্রের বিভিন্ন রূপরেখা সময়ের নাগর দোলায় দুুুুলিয়ে যেন মানবআত্মায় বাদ্যযন্ত্রের ঝংকারে এক স্পন্দনের আবহ ফুটিয়েছিল। গ্রামীণ বৈচিত্র্যের এমন অনিন্দ্য স্পন্দন সমসাময়িক এবং অতীতের সুরেলা বাদ্যযন্ত্র গুলোকে নিয়ে বৃত্তাকারে ঘুরে ফিরে- সামাজিক জীবন, অর্থনৈতিক জীবন ও প্রাকৃতিক জীবনকে অনেকাংশেই সচল রেখেছে। তাই তো- বাঙালির আচার আচরণে, ঘরে ও বাইরে, গ্রামে ও গঞ্জে, মেলা-খেলায়, হাটে ও ঘাটে দৈনন্দিন জীবনচক্রে গ্রামাঞ্চলের জনপ্রিয় লোকজ সংস্কৃতির অনেকগুলো বাদ্য যন্ত্রের চর্চা অক্ষুন্ন রেখেছে এবং তার বৈচিত্রময় আবহ আর শব্দের মুর্ছনাকে গ্রামীণ জনপদের মানুষেরা খুবই সমাদৃত করে রেখেছে।
মানব সভ্যতার ধারাবাহিকতায় ঐতিহ্য পূর্ণ ভাবেই লোকজ ধারার বাদ্য যন্ত্রের ইতিহাস প্রাগৈতিহাসিক যুগ থেকে নব্য যুগের মধ্য দিয়ে যেন আরও সময়ের ধারাবাহিকতায় নানা রূপান্তর চক্রের পরে এ সময়ে এসে গ্রামাঞ্চলের মানুষের হাতে হাতেই বহু লোকজ বাদ্যযন্ত্র শোভা বর্ধন হয়েছে। তাই সংস্কৃতির প্রত্যেক অঙ্গনে লোকজ পুংখানুপুংখ ব্যবহার করেই গ্রামীণ অনুষ্ঠানকে প্রাণবন্ত করছে।
আদিম মানব জাতি লজ্জা নিরারণের জন্যে গাছের ছাল-বাকল, লতা-পাতা পরেই "ঢাক-ঢোল" বাজিয়ে উৎসব মুখর ভাবে নানা ঢঙ্গেই সেই সময়ে বিনোদন করেছিল। তার পর আস্তে আস্তেই যেন, সংযোজন-বিয়োজনের একপর্যায়ে এসে বিভিন্ন লোকজ বাদ্য-যন্ত্র গ্রামীণ মানুষের দোরড়গোড়ায় পৌঁছেছে। তাই, এমন মানুষের জীবনাচরণে অনেক পরিবর্তন এনে আজকের জনপ্রিয় লোকজ সংস্কৃতির বাদ্যযন্ত্র খুব শ্রুতি মধুর হয়ে উঠেছে এবং তাকে নিয়ে আজ যেন গ্রামীণ জনপদের হতদরিদ্র মানুষরা বিভিন্ন প্রকার গানের সহিত বাজিয়ে পুলকিত হচ্ছে। মদ্দা কথা তা হলো, শিকড় এবং গোড়ার আদলেই সৃষ্টি আজকের গ্রামীণ জমতার মিউজিক কিংবা বাদ্যযন্ত্র সবগুলো লোকজ বাদ্যযন্ত্র।
এমন এই বাদ্যযন্ত্রের সমাহারে গ্রামাঞ্চলের মানুষরা লাঠি খেলায়, কিচ্ছা কাহিনীতে, যাত্রা ও জারিগানে, বিয়ের অনুষ্ঠান, নৌকাবাইচ, পুতুলনাচ ও সার্কাসের রঙ্গমঞ্চ, বাউল গান সহ বনভোজনের আয়োজনেও বিনোদন পূর্ণ ভাবে লোকজ বাদ্যযন্ত্রের 'ঢং বা ধারা' অব্যাহত রয়েছে। শীতকাল এলেই যেন তাদের নানা ধরনের কর্ম বা আচার আচরণের আনুষঙ্গিতায়, বর কনের গায়ে হলুদে গীত গাওয়া, আবার বিয়ের পরে দিরা গমন, একেক অঞ্চলের বিয়েতেই একেক রীতি অবলম্বনেই বাদ্যকররা বিভিন্ন- 'লোকজ' বাদ্যযন্ত্রের ব্যবহার করে। কনে প্রথমেই শ্বশুর বাড়িতে যাওয়ার সময় নানি দাদি কিংবা প্রবীণ কারও সঙ্গে যাওয়ার বিভিন্ন রেওয়াজেও 'বাদ্যযন্ত্র' বাজিয়েই পরিবেশকে অনেকাংশে উৎসবমূখর করে তোলে। সুতরাং শীত আমেজেই গ্রামাঞ্চলের সহজ সরল হতদরিদ্র মানুষ বিনোদন করে থাকে।
লোকজ বাদ্যযন্ত্রের বিশাল আয়োজনকে যদি তুলে ধরতে চাই, প্রথমেই আসে আবহমান বাংলার "শুভ নববর্ষ"। নববর্ষ, ২৬ মার্চ বা ১৬ ডিসেম্বর উপলক্ষেই সাধারণত শীত মৌসুমেই গ্রামীণ জনতার সম্প্রীতির বন্ধনে যেন অনেক মেলা-খেলার উৎসব হয়ে থাকে, সেখানেও হরেক রকম 'বাদ্যযন্ত্র' বাজিয়ে জীবনকে উপভোগ করে। এই দেশের প্রতিটি অঞ্চল বা শহরে সকল ধর্ম বর্ণের মানুষ মিলিত হয়েই এমন লোকজ সংস্কৃতিকে উপভোগ করে।
গ্রামাঞ্চলের পথঘাটে ও বটতলায় করুন বাঁশির সুর, ঢাকের হৃদয় স্পর্শী বাদ্য, কবি গান, পালা গান এবং গীতের সঙ্গে হেলে দুলে নাচ ভারি চমৎকার। আরও ব্যাপকতা পেয়েছে রাষ্ট্রিয় ভাবে। সরকারি কর্মচারী এবং কর্ম কর্তাদের বৈশাখীভাতা প্রদান করেও যেন শিকড়ের এমন লোকজ বাদ্যযন্ত্র কিংবা সংস্কৃতিকে বাঁচিয়ে রেখেছে। তাই তো, আজ জ্ঞানী গুনিরা গ্রাম গ্রামান্তরের লোকজ সংস্কৃতির নানা প্রকার বাদ্যযন্ত্র নিয়েই শহরমুখী হচ্ছে। সুতরাং গ্রামাঞ্চলের মানুষরা লোকজ আদলের 'ঢাকঢোল' ও 'একতারা' বাজিয়ে গান করেই তারা অবহেলিত অধ্যায় থেকে আধুনিক অঙ্গনে উঠা বসার সুযোগ পাচ্ছে।
আরও জানার প্রয়োজন- তা হলো, গ্রামাঞ্চলে গৃহস্থ বা কৃষানিরা তাদের বাড়ির আঙিনা পরিষ্কার করেই মাটি ও পানির এক প্রকার মিশ্রণে কাপড়ের টুকরো অথবা কিছু খড় দিয়ে লেপে দিয়ে সেখানেই ঢুলিরা ঢোলের বাদ্যে গাঁয়ের বধূরা নানান গীত গেয়ে নেচে-নেচে মজা করে। আর গ্রামীণ পুরুষরা নৌকায় মাঝ নদীতে গিয়ে চাঁদের আলোয় এই লোকজ সংস্কৃতির বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে উৎসবে মেতে ওঠে। তাছাড়াও গাঁ- গেরামের মানুষেরা "অগ্রহায়ণে ধান" কাটাকেই যেন উপজীব্য করে "ফসলের মাঠে" সারা রাত্রি সারিবদ্ধ হয়ে বসে নানাধরনের বাদ্যযন্ত্রের সঙ্গেই যেন অঞ্চল ভেদে তাদের নিজস্ব সংস্কৃতির সুরেলা গান করে। এ সুর এবং বাদ্যযন্ত্রের ইতিহাস, ঐতিহ্য আসলেই যেন লোকজ সংস্কৃতির বহিঃপ্রকাশ।
এমন এই সংস্কৃতির ধারায় যেন শীতের কুয়াশা ভরা চাঁদের আলোয় মৃদু মৃদু বাতাসেই বাড়ির আঙ্গিনাতে বাউলের গান ও বাদ্যযন্ত্রের সুরসহ একতার টানে ও ঢোলির ঢোলের তালের সঙ্গেই বাজে আরও অনেক বাদ্যযন্ত্র। উদাহর ণস্বরূপ- তাহলো যেমন, ডুগ ডুগি, ডুগীতবলা, ঝনঝনি, ড্রাম, সাইট ড্রাম, ফুলট, কর্নাট, কংগো এবং আধুনিক যুগের যন্ত্র ক্যাসিও। এইসবই আজকের লোকজ সংস্কৃতির সঙ্গেই অঙ্গাঅঙ্গিভাবে এক সুতায় গাঁথা। তাছাড়াও জারি, সারি, ভাটিয়ালি, ভাবগান, নৌকা বাইচের গান, মুর্শিদীগান, আলকাপ গানেও এমন লোকজ সংস্কৃতির বাদ্য যন্ত্রের সমন্বয় ঘটিয়ে গ্রামের মানুষেরাই উৎসবে বাজিয়ে গর্ব বোধ করে।
আবার এমন লোকজ সংস্কৃতির "বাদ্য" থেকে আলকাপ গানে তারা নিয়ে যায়,- আঞ্চলিক গম্ভীরা গানে, তাছাড়াও তারা যোগীগান, মনসারগান, লীলা, রামায়নী, পালা গান ও পট গানে আদিমতম বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্রের সঙ্গে নাচ এবং সঙ্গীতকে শৈল্পিক বলয় তৈরি করে। বিভিন্ন বর্ণ কিংবা ধর্মাবলম্বীদের জীবন বৃত্তে কোন না কোন ভাবেই লোকজ সংস্কৃতির এমন বাদ্যযন্ত্রের শাখা প্রশাখা খোঁজে পাওয়া যায়। তাই,- এই লোকজ শিল্পের শিকড়ের গভীরতা মানব সৃৃৃষ্টির সূচনা থেকেই বলা চলে।
গ্রামের কিষান-কিষানিরা জীবনোপায়কেই "বাদ্যের সুরে সুরে" জীবনাচারের অনেক ভালবাসাকে তুলে ধরে সারারাত্রি। কলা গাছের তোরণকেই লক্ষ্য করে খরার সময় ''বৃষ্টি'' যেন হয়, এই আশায় তারা বৃষ্টিতে ব্যাঙের বিয়ে দিতে পারবে এ ভাবনায় চরম আনন্দে বাদ্যযন্ত্র নিয়ে উৎসব করে। হিন্দু- ধর্মাবলম্বীরা যেন পুরনো বট পাকুড় গাছের বিয়ে দেওয়াকে কেন্দ্রবৃন্দ করে বহু বস্তুনিষ্ঠ ধর্মের পরিপূর্ণতায় লোকজ ধারার বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে তারা খুব আনন্দ উল্লাসে মত্ত হয়।
বাঙালীর হাজার বছরের এশিল্পধারায় তৈরি হয়েছে লোকজের নিজস্ব কাব্য কিংবা নিজস্ব সাহিত্য। যে সাহিত্যতে রস সুধাতেই গ্রামাঞ্চলের মানুষেরা আজ মহিমান্বিত এবং সমাদৃত। সুতরাং গ্রামীণ জনপদের মানুষের মাঝে খোঁজে পাওয়া যায়:- লোকজ ধারার নানা গল্প-কাহিনী, গীতিকাব্য, আঞ্চলিক গীত, লোক সঙ্গীত, গীতিনাট্য, লোকনাট্য, নৃত্যনাট্যের মতো যেন হাজারও লোকজ সংস্কৃতি। এই সংস্কৃতিতে লোকজ বাদ্য না হলে যেন চলেই না। আসলেই বলা দরকার, শঙ্খধ্বনিও নাকি 'লোকজ' সংস্কৃতির একটি সূচনা বাদ্যযন্ত্র।
এই প্রাচীন 'লোকজ' বাদ্যে শঙ্খধ্বনির অলঙ্কার যুগ যুগ ধরে লোকজ সংস্কৃতিতে এদেশে ও ভারতবর্ষের গ্রামাঞ্চলের অনেক অঞ্চলে বিরাজমান। যার প্রমাণ প্রাচীন 'গ্রন্থ', 'শিল্প', 'সাহিত্য', "ভাস্কর্য' ঔ 'চিত্রশিল্পীর শৈল্পীক চিত্রে'ই উঠে এসেছে। ঝিনুকের তৈরীকৃত এ শঙ্খের ছিদ্র পথে মুখ দিয়ে ফুঁ দিলে মিষ্টি মধুর শব্দ বাহির হয়। আবার গ্রামাঞ্চলের শঙ্খের সঙ্গে নিবিড় সক্ষতার সঙ্গেও ঢাকঢোলের চর্মাচ্ছাদিত বাদ্যযন্ত্রেই যেন আনদ্ধ হয়ে থাকে। টাকডুম টাকডুম আওয়াজ শুনলে তো বুঝাই যায়, এ লোকজ সংস্কৃতির আবহ ছড়িয়ে পড়ছে সমগ্র গ্রাম থেকে গ্রামান্তরে।
'বাংলা ঢোল' নামে আরেক বাদ্যযন্ত্র আছে যার শব্দ সাধারণ ঢোলের চেয়েও যেন গম্ভীর। তাছাড়াও যেন ঢোলের চেয়ে ছোট আরেকটি বাদ্যযন্ত্র রয়েছে, যার নাম ঢোলক। এমন ঢোলক বেশির ভাগ ব্যবহৃত হয় 'নাটক', 'যাত্রায়', 'গজল' ও 'কাওয়ালী' গানে ঢোলক অনেক অপরিহার্য বাদ্যযন্ত্র। আবার- "ঢোল" একটি প্রাচীন বাদ্যযন্ত্র। মধ্য যুগের মঙ্গল কাব্যেও ঢোলের উল্লেখ পাওয়া যায়। 'ঢোল' বাদ্যে লাঠি খেলা, হোলি খেলা, নৌকা বাইচ, কুস্তি, কবি গানের আসর, জারি ও 'সারি' গান, 'টপ্পা' গান, 'বাউল' গান, 'আলকাপ' ও 'গম্ভীরা' গান, 'যাত্রা' গান, 'গাজনের' গান, মহররমের 'শোভা যাত্রা', 'ছোকরা' নাচ এবং বিয়ের বরযাত্রাতে বাজিয়ে গ্রামীণ মানুষের 'লোকজ' সংস্কৃতির চর্চাকে পরিপক্ব করে তোলে।
হিন্দুদের বিভিন্ন পূ্জাতে "ঢোল" না হলে যেন চলেই না। ''হিন্দু'', ''মুসলমান'', এবং ''আদিবাসী'' নির্বিশেষে সকল শ্রেণী পেশাদের মাঙ্গলিক অনুষ্ঠানের জন্যেই যেন ঢোল ব্যবহার হয়। যানা যায় যে বেশকিছু বছর আগে সরকারি কোনও আদেশ কিংবা পরোয়ানাতে গ্রামাঞ্চলের হাটেবাজাবে ঢোল কিংবা ঢেড়া পিটিয়ে বিভিন্ন নির্দেশ মুলক কথা ঘোষণা দিয়েছে।
সুতরাং, এখন আর এমন ভাবে লোক সংস্কৃতির ব্যবহার হয় না। বাঙপালির বিয়ের অনুষ্ঠানের কথায় যদি আসি তাহলে বলা যায় যে, শানাই ছাড়া বিয়ের কথা ভাবা যায় না। তাই গ্রামীণ লোকজ বাদ্যযন্ত্রের আলোচনা আসলেই স্বল্প পরিসরে শেষ হবার নয়, তবুও গ্রাম্য জনজীবনের একাকিত্ব কিংবা অবসন্ন মনের অলস দুপুরে এক বাঁশিওয়ালার বাঁশিতে ফুঁ দেওয়ার মধ্যে খোঁজে পাওয়া যায়, "লোকজ বাদ্যের সুর":-
'পূবাল হাওয়া যায়রে বইয়া ঝিরি ঝিরি ঝির....
উড়াল দিছে সল্লী পংখী ধরলা নদীর তীর।
প্রাণ মোর উড়য়্যা যায়রে...
ঝাউ নাচে, কাউন নাচে, আর নাচে বন
তারে সাথে নাচিয়া ফেরে উদাস করা মন।
প্রাণ মোর উড়য়্যা যায়রে'....
লেখক : সাংবাদিক, কলামিষ্ট ও প্রভাষক।
পাঠকের মতামত:
- সালথায় প্রচণ্ড খরতাপে পাটের ক্ষতির আশঙ্কা
- পদ্মশ্রী পুরস্কার গ্রহণ করলেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা
- ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে হত্যার রাজনীতি বন্ধ করেছেন’
- ‘বাংলাদেশের সঙ্গে এফটিএ করতে আগ্রহী কাতার’
- রানা প্লাজা ট্র্যাজেডির ১১ বছর, দুই দিনব্যাপী কর্মসূচি শুরু
- ডিএমপির মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৩০
- আইপিএলে অনন্য রেকর্ড গড়লেন চাহাল
- ডার্বি জিতে পাঁচ ম্যাচ আগেই ইন্টার মিলান চ্যাম্পিয়ন
- তাপপ্রবাহে পুলিশ সদস্যদের প্রতি ১১ নির্দেশনা
- বাংলাদেশ-কাতার ১০ চুক্তি সই
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদন
- ‘আরেকটি আগ্রাসনের চেষ্টা করলে শক্তিশালী জবাব দেওয়া হবে’
- প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে কাতারের আমির
- মালয়েশিয়ায় মাঝ আকাশে দুই হেলিকপ্টারের সংঘর্ষ, নিহত ১০
- ‘পাকবাহিনী নজিরবিহীন নারকীয় হত্যাকাণ্ডে মেতে ওঠে’
- কৃষি জমিতে পুকুর খননে সাংবাদিকদের প্রতিবাদ, ইউএনওর জরিমানা
- কালুখালী টিসিইউ’র নিজেস্ব নির্মানাধীন ভবন পরিদর্শন
- বরকত-রুবেলসহ ৪৭ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট, অব্যাহতি ৫
- মধুপুরে কৃষকের নামে বরাদ্দ কৃষিযন্ত্র বিক্রি করে কৃষি কর্মকর্তা কোটিপতি!
- বাগেরহাট সদরে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একক প্রার্থী
- 'স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে শিক্ষার্থীরাই হবে উন্নয়নের হাতিয়ার'
- কেন্দুয়া সরকারি কলেজের সম্ভাব্য ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষকে নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা ঝড়
- ‘পেনশন ব্যবস্থায় যুক্ত হলে শেষ বয়সে টেনশনে থাকতে হবে না’
- তদন্ত প্রতিবেদন: ৪ কারণে ফরিদপুরের সড়কে ঝরেছে ১৫ প্রাণ
- সারাদেশে ৫০ লাখ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ হয়েছে : কৃষিমন্ত্রী
- তাপপ্রবাহ থেকে বাঁচতে যে পরামর্শ দিলেন হিট অফিসার বুশরা আফরিন
- শতবর্ষী গাছ রক্ষায় মানববন্ধন
- সুবর্ণচরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কিশোরের মৃত্যু
- তাপদাহে টঙ্গীবাড়ীতে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে
- পাংশা ও কালুখালীতে ভোট যুদ্ধে ২১ প্রার্থী, প্রতীক বরাদ্দ কাল
- ফরিদপুরের সেই ঘাতক বাস চালককে গ্রেফতার করেছে র্যাব
- চাষে বিপ্লব এনেছে হাইব্রিড হীরা ধান
- হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে খাবার স্যালাইন বিতরণ
- সাতক্ষীরায় বেসিক ট্রেড স্কীল ডেভেলপমেন্ট ফোরামের মানববন্ধন ও স্মারকলিপি পেশ
- গোপালগঞ্জে চাঁদা দাবিকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নারীসহ আহত ৭
- সৌদি আরবে ভারী বৃষ্টি, ডুবে গেছে রাস্তা-ঘাট
- শিল্প-কারখানায় ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের শর্ত শিথিল হচ্ছে
- ঢাকায় কাতারের আমির
- নোয়াখালীতে আনসার উল্যাহ বাংলা টিমের সদস্য গ্রেপ্তার
- বিয়ের গেট থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
- মামলার জালে ঝিনাইদহের কৃষকরা
- ফুলপুরে ভোটারদের বাড়ি বাড়ি ঘুরছেন অধ্যাপক হাবিব
- তিস্তাসহ ৫৪টি অভিন্ন নদীর পানির ন্যায্য হিস্যার দাবি
- ‘বেলকুচির সুষম উন্নয়ন ও মানব কল্যাণই আমার মূল লক্ষ্য’
- পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থানে ডিএসইর লেনদেন বাড়ল
- মুক্তিযুদ্ধ ও মুজিবনগর সরকার নিয়ে গবেষণার আহ্বান
- রেলস্টেশনে বসেছে ভেন্ডিং মেশিন, যাত্রীরাই কাটবেন নিজের টিকিট
- গ্রাহকের ২ লাখ টাকার ফ্যামিলি ট্রিপের স্বপ্ন পূরণ করলো রিয়েলমি
- ৭ বছর পর সিরাজগঞ্জে চাঞ্চল্যকর শিশু ধর্ষণ ও হত্যার রহস্য উদঘাটন, আসামি গ্রেফতার
- আনু মুহাম্মদের চিকিৎসায় মেডিকেল বোর্ড হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !