টাঙ্গাইলের বিল-ঝিলে সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে পরিযায়ী পাখি

রঞ্জন কৃষ্ণ পন্ডিত, টাঙ্গাইল : টাঙ্গাইল জেলার বিল-ঝিলে সৌন্দর্য কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে পরিযায়ী পাখি। প্রতি বছর শীতের আগমণ শুরু হলেই পরিযায়ী পাখিরাও ষড়ঋতুর এ দেশে আসতে শুরু করে। দূর দেশ থেকে কিছুটা সুবিধাজনক আশ্রয় ও খাদ্যের আশায় তারা বিল-ঝিলে চলে আসে। যেসব দেশে শীতের তীব্রতা বেশি হওয়ায় ঠান্ডায় পাখিগুলোর টিকে থাকা কঠিন হয়ে পড়ে, খাবার ও বাসা বাঁধার জায়গা না পেয়ে এ দেশে চলে আসে। শীত মৌসুমে ওরা এলে নানা ঢংয়ের ডাক ও সরবতায় বিল-ঝিলের সৌন্দর্য বেড়ে যায়। এবারও এসেছে পরিযায়ী পাখিরা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, টাঙ্গাইলের ১২টি উপজেলায় পাঁচ শতাধিক বিল বা জলাশয় রয়েছে। এরমধ্যে অন্যতম হচ্ছে- হালদা বিল, চাপড়া বিল, ধন্দা বিল, ভাড়া বিল, বাসুলিয়া বিল, চারান বিল, পোষণা বিল, শুটকী বিল, পদ্মকুঁড়ি বিল, সাতবিল, বংশাল বিল, কয়ড়া বিল, আঠারচূঁড়া বিল, মাহান্দি বিল, চাটাই বিল, বারকাটি বিল, পদ্মবিল, দেও বিল, কষ্টাপাড়া বিল, বাইশা বিল, বার্থা বিল, বেথইর বিল, উত্তর বিল, কাতুলীর বিল(আজম মারা বিল), ডগা বিল, কারাইল বিল, সিংনা বিল ইত্যাদি।
ভিন দেশ থেকে এসব বিল, দিঘী বা জলাশয়ে এসে বিভিন্ন প্রজাতির পরিযায়ী পাখি খাবার খাচ্ছে, নানা ঢং বা স্বরের কিচিরমিচিরে নিজেদের সরব উপস্থিতি জানান দিচ্ছে। পাশের গাছ-গাছালিতে রাতে আরামে বাস করছে।
পাখি বিশারদদের কাছ থেকে জানা যায়, পৃথিবীতে প্রায় ১০ হাজার প্রজাতির পাখি রয়েছে। এদের মধ্যে এক হাজার ৮৫৫টি প্রজাতির পাখিকে পরিযায়ী পাখি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
সূত্রমতে, বছরে দু’বার মোট ৩১৬ প্রজাতির পরিযায়ী পাখি এ ব-দ্বীপে আসে। এরমধ্যে ২৯০ প্রজাতির পাখি শীতকাল ও ২৬ প্রজাতির পাখি বাকি সময়কালে আসা-যাওয়া করে। অক্টোবরের শেষ ও নভেম্বর থেকে শীতকালের পরিযায়ী পাখির আসা শুরু হয় এবং মার্চ মাসে তারা চলে যায়। অর্থাৎ শীতকালে আসে বসন্তকালে বিদায় নেয়। অপর সূত্রমতে, দেশের প্রায় ৬২৮ প্রজাতির পাখির মধ্যে ২৪৪ প্রজাতির পাখিই স্থায়ীভাবে বাংলাদেশে বাস করে না। ওরা এ দেশের পরিযায়ী পাখি বা অতিথি পাখি।
উইকিপিডিয়া সূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশের পাখির তালিকায় মোট ৭৪৪টি পাখি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এসব পাখির মধ্যে গত দুই শতকে বাংলাদেশে ছিল (কিন্তু এখন নেই) এবং বর্তমানে আছে এমন পাখিও অন্তর্ভুুক্ত। এমন পাখির সংখ্যা মোট ৬৫০টি। এ ধরণের ৬৫০টি পাখির প্রজাতির মধ্যে ৩০টি বাংলাদেশে বর্তমানে বিলুপ্ত। ওই ৩০টি প্রজাতি পাখির মধ্যে ২৯টি অন্য দেশে পাওয়া গেলেও ‘গোলাপীশির হাঁস’ নামে একটি পাখি সম্ভবত সারা পৃথিবীতেই বিলুপ্ত। অবশিষ্ট ৬২০টি প্রজাতির পাখি সাম্প্রতিককালে এদেশে দেখা গেছে এবং ওরা বাংলাদেশে থাকে বা আসে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। এই ৬২০টি প্রজাতির মধ্যে ১৪৩টি প্রজাতির পাখি কালেভদ্রে দেখা পাওয়া যায় বলে বাংলাদেশে এদেরকে ‘অনিয়মিত’ আখ্যায়িত করা হয়েছে। বাকি ৪৭৭ প্রজাতির পাখি বাংলাদেশে নিয়মিত দেখা যায়। এই ৪৭৭ প্রজাতির মধ্যে ৩০১টি বাংলাদেশের ‘আবাসিক’ পাখি- যেগুলো স্থায়ীভাবে এ দেশে বাস করে। বাকি ১৭৬টি বাংলাদেশের ‘পরিযায়ী’ পাখি- যেগুলো খন্ডকালের জন্য নিয়মিতভাবে এ দেশে থাকে। এই ১৭৬ প্রজাতির নিয়মিত আগন্তুকের মধ্যে ১৬০টি পাখি শীতে এবং ৬টি গ্রীষ্মে বাংলাদেশে থাকে; বাকি ১০টি পাখি বসন্তে এদেশে থাকে- যাদেরকে ‘পান্থ-পরিযায়ী’ নামে আখ্যায়িত করা হয়েছে।
শীতকালের পরিযায়ী পাখির মধ্যে গাঙচিল, নীলশির, লালশির, কালো হাঁস, হাঁস, রাজহাঁস, কালেম, ডাহুক, ছোট সরালি, খঞ্জনা, চটক, মাঠ চড়াই, কসাই পাখি, লেঞ্জা হাঁস, ক্ষুদে গাঙচিল, কুন্তিহাঁস, জিরিয়া, চোখাচখি পাখি, বালিহাঁস, বড় সরালি, কানিবক, জলময়ূর, চিতি হাঁস, বারো ভূতি হাঁস, ডুবুরি, কোপাডুবুরি, পানকৌড়ি, ছোট পানকৌড়ি, বড় পানকৌড়ি, কালো কুট, কাদা খোঁচা বা চ্যাগা, জালের কাদাখোঁচা, ছোট জিরিয়া, বাটান, গঙ্গা কবুতর, রাজ সরালি, পিন্টেল, পাতি সরালি, সাদা বক, দলপিপি, পানমুরগি, কাস্তেচড়া, বেগুনি কালেম, ঈগল, পিয়াং হাঁস, ভূতিহাঁস, ধুল জিরিয়া, পাতারি হাঁস, ধূসর রাজহাঁস, বৌমুনিয়া হাঁস ইত্যাদির নাম উল্লেখযোগ্য।
পাখি বিশারদরা মনে করেন, সারাবছর দেখা যায় না বলে অনেকে পরিযায়ী পাখিদের ‘অতিথি পাখি’ বলে থাকেন। এ ধারণাটা সঠিক নয়। এ পাখিগুলো মোটেই অতিথি নয়, এরা আমাদের দেশেরই পাখি। পরিযায়ী পাখিগুলো প্রধানত উত্তরের দেশগুলো থেকে আসে। বিশেষ করে হিমালয়, নেপাল, সাইবেরিয়া, মঙ্গোলিয়া, চীনের জিনজিয়ান, ইউরোপ, রাশিয়া ইত্যাদি অঞ্চল যখন শীতের দাপটে বরফে ঢেকে যায় তখন সেখান থেকে পাখিগুলো উড়াল দেয়। পাখিগুলো প্রকৃতিগতভাবে জানে কখন ওদের কোন দেশে আশ্রয় নিতে হবে। এজন্য আসার আগে ওরা পাখার নিচে বেশি চর্বি জমা করে রাখে। সেই সঞ্চিত চর্বির শক্তিতে ওরা হাজার হাজার কিলোমিটার পথ দিনের পর দিন- মাসের পর মাস উড়ে চলে।
সাধারণত ওরা দলবেঁধে পরিযায়ন করে। যেখানে ওরা একবার যায়, সাধারণত সেসব জায়গায়ই পরের বছরগুলোতেও যাওয়ার চেষ্টা করে। তবে সবসময় একই পাখি হয়তো আসে না। তবে দলকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য অবশ্যই পূর্ব অভিজ্ঞ পাখি থাকে- যারা ওড়ার সময় ঝাঁকের সামনে থাকে ও পথের নির্দেশ দেয়। যাত্রাপথের আকাশ, নক্ষত্র, পাহাড়, নদ-নদী, জলভূমি, অরণ্য ইত্যাদি ওরা চিনে রাখে এবং এসবের সাহায্যে ঠিকই গন্তব্যে পৌঁছে যায়। দীর্ঘ পথ পাড়ি দেওয়া পাখিগুলো একটু উষ্ণতা, খাদ্য এবং আশ্রয়ের আশায় আমাদের দেশের বিভিন্ন বন-জঙ্গল, হাওর, বাঁওর, খাল, নদী, চর, বিল, পুকুর-দিঘী, জলাশয়ে এসে সমবেত হয়।
টাঙ্গাইলের বিভিন্ন বিল-ঝিল, বন-জঙ্গল, চর-দিঘী বা পুকুর-জলাশয়ে আসা পরিযায়ী পাখিগুলো দেখতে স্থানীয় লোকজন সকাল-বিকাল ভির করছেন। ওদের দেখলেই মন ভরে যায়। সবগুলো পরিযায়ী পাখিই দেখতে অসম্ভব সুন্দর- খুবই সুন্দর বাহারি ওদের গায়ের রং। এ পাখিরা সবাই একসঙ্গে জটলা বেঁধে থাকে। কোনটা পাখা ঝাঁপটায়- কোনটা কিচিরমিচির স্বরে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে আবার কোনটা পানিতে দাপাদাপি করে- সে এক অদ্ভুত মনকাড়া সুন্দর দৃশ্য।
টাঙ্গাইল পরিবেশ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. মুজাহিদুল ইসলাম জানান, পরিযায়ী পাখি দেশের পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বিশেষ ভূমিকা রাখে। তাছাড়া জীবন-জীবিকা ও বংশ বিস্তারের প্রয়োজনে তারা মরু অঞ্চল থেকে নিরাপত্তার জন্য আমাদের দেশে আসে। পরিযায়ী বা অতিথি পাখি শিকার বন্ধে আইন রয়েছে। পরিযায়ী পাখি শিকার করা আইনত দন্ডনীয় অপরাধ। পাখির নিরাপদ আবাস তৈরি করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব।
টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান ও রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বিভাগের প্রফেসর ড. এএসএম সাইফুল্লাহ জানান, প্রকৃতার্থে পরিযায়ী পাখিদের অতিথি পাখি বলা যায়না। পাখিরা সাধারণত মুক্ত-স্বাধীনভাবে বেঁচে থাকে। তারা সুবিধামত জায়গায় গিয়ে বসবাস করতে ভালোবাসে। সেখানে তারা বাসা বাঁধে, ডিম দেয়, ডিম ফোঁটার পর বাচ্চা নিয়ে আবার অন্যত্র চলে যায়। তবে পরিযায়ী পাখিগুলোর দৃষ্টি ও স্মরণ শক্তি প্রসংশার দাবি রাখে। ওরা যেখান দিয়ে যায়- সে জায়গাগুলো চিনে রাখে। পরের বছর বন্ধুদের সাথে নিয়ে আবার সেখানে আসে।
তিনি জানান, দেশের বিভিন্ন হাওর-বাওর-জলাশয়ের মতো টাঙ্গাইলের বিভিন্ন জলাশয়েও তাদেরকে দেখা যায়। সন্তোষে অবস্থিত দিঘীতেও একটি দল গত বছর এসেছিল। এবার এখনও আসেনি, তবে আসার সম্ভাবনা রয়েছে।
তিনি আরও জানান, কিছু দুষ্ট লোকের লোভাতুর দৃষ্টির কারণে পরিযায়ী পাখি তাদের শিকারে পরিণত হয়। পরিযায়ী পাখি আমাদের পরিবেশের উপকারী বন্ধু। এদের আসা-যাওয়া ও বসবাস নিরাপদ রাখার বিষয়ে সবারই বিশেষ নজর রাখা উচিত।
(আরকেপি/এসপি/ডিসেম্বর ২৮, ২০২০)
পাঠকের মতামত:
- 'খোদা যেন মুজিবকে অশুভ শক্তিকে মোকাবেলা করার শক্তি দেন'
- 'খোদা যেন মুজিবকে অশুভ শক্তিকে মোকাবেলা করার শক্তি দেন'
- নড়াইল পৌরবাসীকে প্রধানমন্ত্রীর হাতে নৌকার বিজয় উপহার দেওয়ার আহ্বান
- মাঠে বসে মাদক সেবন, ৫ তরুণের কারাদণ্ড
- দিনাজপুরের ঐতিহ্য ‘শিটি মরিচ’
- গৌরীপুরে ৬৯’র গণঅভ্যুত্থানে শহীদ হারুন দিবস পালিত
- ঈশ্বরগঞ্জে নৌকা প্রতীককে বিজয়ী করতে যুবলীগের নির্বাচনী পথ সভা
- যেসব নায়িকারা দেহ ব্যবসায় জড়িত
- গৌরীপুরে বিদ্রোহী ২ মেয়র প্রার্থীসহ আ. লীগের ১০ নেতা বহিস্কার
- টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় কিশোর নিহত, প্রতিবাদে ট্রাকে আগুন
- গৌরীপুরে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় সম্পাদকের পথসভা
- মৌলভীবাজারে রেস্তোরাঁয় ঢুকে বিএনপি নেতাদের উপর হামলা-ভাংচুর
- এইচএসসির ফল চলতি মাসে : শিক্ষামন্ত্রী
- সাতক্ষীরা পৌরসভা নির্বাচনের প্রতীক বরাদ্দ
- চসিক নির্বাচন : শুরুতেই এগিয়ে নৌকার রেজাউল
- কোটচাঁদপুরে শেষ মুহূর্তের প্রচার-প্রচারণায় ব্যস্ত প্রার্থীরা
- দেলোয়ারা বেগম দিলুকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার বিচার চাইল সহপাঠীবৃন্দ
- গৃহহীনদের নতুন ঠিকানা করে দিতে সততার স্বাক্ষর রেখেছে উপজেলা প্রশাসন
- প্রধানমন্ত্রীর সাহসী উদ্যোগে করোনা টিকা পেল বাংলাদেশ
- চসিক ভোটে সহিংসতায় বিএনপিকে দুষলেন কাদের
- ‘অপরাধী যেই হোক কোন ছাড় নয়’
- জকিগঞ্জে নৌকার সমর্থনে কৃষকলীগের সভা
- গাজীপুরে করোনায় ২ জনের মৃত্যু
- কে হচ্ছেন গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার মেয়র?
- অস্ত্র ও বিস্ফোরক মামলায় সাতক্ষীরার আদালতে প্রতারক শাহেদ
- সেই শিশু রফিকুলের দায়িত্ব নিলেন ইউপি চেয়ারম্যান হাসান
- শেখ হাসিনার গাড়ি বহরে হামলা, রায় ৪ ফেব্রুয়ারি
- পাথরঘাটায় পুলিশের ওপর হামলায় মামলা দুইজন গ্রেপ্তার
- বরিশালে পিতৃ পরিচয়ের দাবিতে আদালতে মামলা
- সালথার রাধুখালী সেতুটি যেন মরণ ফাঁদ
- ৪০তম বিসিএসের ফল প্রকাশ
- টিকা সবাইকে দিয়ে নিই, তারপর নেব : প্রধানমন্ত্রী
- গাজীপুরে স্বর্ণের দোকানে চুরি
- গৌরনদীতে শেষ দিনে প্রচার প্রচারনায় প্রার্থীরা
- মাগুরায় বিএনসিসি’র স্বেচ্ছাসেবা সপ্তাহ ক্যাম্পিং
- বিদ্রুপকারীদের ভ্যাকসিন দিয়ে বেঁচে থাকার সুযোগ দিতে চান স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক বাড়াতে আগ্রহী পাকিস্তান
- ২৪ ঘণ্টায় ১৭ মৃত্যু, আক্রান্ত ৫২৮
- ভোটাররা যেন কেন্দ্রে না আসে সেই কাজ করেছে বিএনপি : আ. লীগ
- ৮৪ শতাংশ মানুষ টিকা নিতে আগ্রহী : জরিপ
- রিমান্ড শেষে কারাগারে পি কে হালদারের বান্ধবী
- করোনায় মৃত্যু : চীনে মুখও খুলতে পারছেন না স্বজনরা!
- সংঘর্ষ-হামলা গোলাগুলিতে শেষ হল চসিক নির্বাচন
- পাংশায় নৌকার প্রচারণায় যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতারা
- ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে স্কুল ছাত্রীকে মারধর
- জামালপুরে একজনের মৃত্যুদণ্ড, একজনের যাবজ্জীবন
- পুনরুদ্ধার চায় বিএনপি, ধরে রাখতে মরিয়া আ. লীগ
- রাণীশংকৈল পৌর নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ, প্রচারে নেমেছে প্রার্থীরা
- ঠাকুরগাঁওয়ে সাংবাদিকদের সাথে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
- রাণীশংকৈল পৌরসভায় আ. লীগের ৭ বিদ্রোহী প্রার্থী
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- তেঁতুল গাছের ‘খ্যাটে’র কদর বেড়েছে
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !
- ফরিদপুরের প্রবল ক্ষমতাধর কে এই বরকত ?