ভালোবেসে বিয়ে : মামলা ও আমাদের আইন
এ্যাডভোকেট সিরাজ প্রামাণিক : আসামীর কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে আছেন একজন সুদর্শণ যুবক। জালিয়াতি ও প্রতারণার একটি মামলার সাক্ষ্যপর্ব চলছে। সাক্ষীর কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে একটি মেয়ে জবানবন্দি প্রদান করছেন। মেয়েটির ভাষায় ছেলেটি একজন প্রতারক ও জালিয়াত। ছেলেটি তাঁর সঙ্গে প্রতারণা করেছেন, জালিয়াতি করেছেন। তাকে ভুল বুঝিয়ে ভুয়া নিকাহনামা তৈরি করেছেন।
বিচারক মেয়েটির জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করছেন। ছেলেটির নাম সুজন (ছদ্মনাম)। মাঝারি গড়নের, চিকন ও ফরসা। ডাগর ডাগর দুটি চোখ জুড়ে যেন সরলতার প্রতিচ্ছবি। ওই দুটি চোখই বলে দেয়, তার হৃদয়ের গহীনে জমে থাকা যন্ত্রণার ঢেউ। সাক্ষীপর্ব শেষ হলো। আমি অনুসন্ধানের চেষ্টা করি ছেলেটির হৃদয়ের গহীনে জমে থাকা কষ্টের কাহিণী।
আদালতের পেশকারের কাছ থেকে সংগ্রহ করি মামলার সকল কাগজপত্রাদি। কথা বলি অস্থির চেহারার মেয়ে রুণা (ছদ্মনাম) ও তার পিতামাতার সাথে। কথা বলি আসামির কাঠগড়ায় দুই হাত প্রার্থনাবেশে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকা ওই ছেলেটির সাথে। আলাপচারিতা অবশেষে বেরিয়ে আসে মামলার আসল রহস্য।
ছেলেটি বর্তমান একটি নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাষ্টার্সের ছাত্র। মেয়েটিও একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইনাল ইয়ারের ছাত্রী। তাদের অনেক দিনের পরিচয়। কলেজ থেকে একই সঙ্গে পড়াশুনা করেছে। তখন থেকেই তাদের মধ্যেই গড়ে উঠে নিবিড় সম্পর্ক। অবশেষে তাদের দুজনের সিদ্ধান্তে বিয়ে হয়। সাক্ষী ছিলেন সমবয়সী দুবন্ধু। কিন্তু তখন তারা কেউই সাবালক ছিলেন না। অথচ ১৯৬১ সালে প্রণীত মুসলিম বিবাহ আইন অনুযায়ী, বিবাহ করতে ইচ্ছুুক পক্ষদ্বয়কে অবশ্যই প্রাপ্তবয়স্ক-বয়স্কা এবং সুস্থ মস্তিষ্কের অধিকারী হতে হবে। এ ক্ষেত্রে পুরুষের বয়স ন্যূনতম ২১ বছর এবং স্ত্রীলোকের বয়স ন্যূনতম ১৮ বছর হতে হবে। ওরা কাজীকে ম্যানেজ করে কোর্টে এসে হলফনামা তৈরি করে পরে বিয়ের কাবিননামা তৈরি করিয়ে নেয়। বিয়ে সম্পন্নের পর দুজন দুজনের বাসায় চলে যায়। কথা ছিল দুজন প্রতিষ্ঠিত হয়ে বিষয়টি পরিবারকে জানাবে। সবাই তখন অবশ্যই এ সম্পর্ক মেনে নেবে। এভাবেই চুপি চুপি কেটে গেল অনেক দিন।
হঠাৎ মেয়েটির বাবা-মা বিষয়টি জেনে যায়। এরপর থেকেই বদলে যায় পুরো প্রেক্ষাপট। পারিবারিক চাপে মেয়েটিও ছেলেটির সাথে আগের মতো যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়। ছেলেটি তার ভালবাসার মেয়েটির মধ্যে একটি পরিবর্তনের আভাসও খুঁজে পায়। এদিকে যোগাযোগের চেষ্টা করলে মেয়েটির মা-বাবা এবং ভাই ছেলেটিকে নানাভাবে হুমকি-ধমকি দিতে থাকেন। এরই মধ্যে ছেলেটি জানতে পারে মেয়েটির বিয়ে ঠিক হয়েছে অন্য কোথাও। এটা শোনার পর ছেলেটি পাগলের মতো হয়ে হন্তদন্ত হয়ে ছুটে যায় মেয়েটির বাসায়। তখন ওর বাবা ছেলেটিকে মারধর করেন। একটি বিশেষ মাধ্যমে ছেলেটি একসপ্তাহ পর মেয়েটির সঙ্গে দেখা করে আর্তনাদ করে জিজ্ঞেস করেন, কেন এমন হলো। মেয়েটি মা-বাবার দোহাই দিয়ে বলে, ওর কিছু করণীয় ছিল না। এর কিছুদিন পর ছেলেটি বিয়ের কাবিননামা, হলফনামার ফটোকপি করে মেয়েটির বাসায় নিয়ে যাই। তখন মেয়েটির বাবা আর ভাই এগুলো জালিয়াতি, প্রতারণা আর মেয়েটিকে ভুল বুঝিয়ে তৈরি করিয়েছে বলে শাসান। ঘটনার দু-এক দিন যাওয়ার পরই মেয়েটির এক দুলাভাই ছেলেটিকে ফোন করে বাসস্ট্যান্ডে আসতে বলেন। ছেলেটি সরল বিশ্বাসে সেখানে উপস্থিত হওয়া মাত্র দুজন পুলিশ এসে তাকে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে যায়। পরের দিন জালিয়াতি ও প্রতারণার অভিযোগ এনে তাকে কোর্টে চালান করে দেয়া হয়। কয়েকদিন হাজতবাসের পর ছেলেটি জামিনে মুক্তি পায়।
ছেলেটিকে সহায়তা করার জন্য আর এখন কেউ নেই। বন্ধুবান্ধবেরা মামলা-মোকদ্দমার কথা শুনে দূরে দূরে থাকে। তাই নিজের ঝুট-ঝামেলা নিজেই মিটিয়ে নিতে ছেলেটি মরিয়া হয়ে ছুটছে। তবে যেহেতু মেয়েটির ওই ছেলেটির সাথে বিয়ে হয়েছে, বিয়ের সব দলিল আছে; সেক্ষেত্রে তালাক না দিয়ে মেয়েটি অন্যত্র বিয়ে করতে পারবে না। করলে ছেলেটির পক্ষ থেকে ফৌজদারি মামলা করার সুযোগ আছে মেয়েটির মা-বাবার বিরুদ্ধে। আবার দাম্পত্য সম্পর্ক পুনরুদ্ধার চেয়ে পারিবারিক আদালতেও ছেলেটি যেতে পারেন। তবে মেয়েটির সম্মতি না থাকলে তো খুব একটা প্রতিকার পাবেন না। কারণ দাম্পত্য পুনরুদ্ধার মোকদ্দমার ক্ষেত্রে স্বামীরা এ প্রতিকার বেশি চাইলেও ৯০ শতাংশ ডিক্রিই স্ত্রীর পক্ষে যায়। আর এ ধরনের প্রতিকার স্বামী বা স্ত্রীকে দাম্পত্য অধিকার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে ডিক্রি কোনো পক্ষ পেলেও সাধারণত ডিক্রি কার্যকর হয় না। এ ডিক্রি প্রাপ্তির ফলে কেবল স্বামী বা স্ত্রীর উপর দাম্পত্য অধিকারটি স্থাপিত করা যায়, যাতে অপর পক্ষ দ্বিতীয় বিয়ে কিংবা বিনা কারণে তালাক না চান। তবে তাঁকে ফিরিয়ে আনার ব্যাপরে জোর করা যায় না। এতে সংবিধানে লিপিবদ্ধ মৌলিক অধিকার লংঘিত হয়। তবে কেউ যদি তালাক চান, তাহলে আলাদাভাবে তা কার্যকর করতে হবে। আর স্বামী-স্ত্রীর ঘর-সংসার করার ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও যদি শ্বশুরবাড়ির লোকজন এতে বাঁধা দেয়, তাহলে ফৌজদারী আদালতের আশ্রয় নেওয়া যায়।
কেউ যদি আপনার বিবাহিত স্ত্রীকে জোর করে আটকে রাখে কিংবা চোরাই বা অবৈধ মালামাল আটক রাখে কিংবা জাল দলিল করে, বায়নাপত্র নকল করে, ষ্ট্যাম্পে জাল স্বাক্ষর করে কিংবা জোর করে স্বাক্ষর করিয়ে নেয় বা নকল করা যন্ত্রপাতি, সীল মোহর, মুদ্রা, টিকিট, অশ্লীল ছবি বা চিত্র উদ্ধারের প্রয়োজন হয় কিংবা শিশু বাচ্চাকে আটকে রাখে, তাহলে আপনি ফৌজদারী কার্যবিধির ৯৮/১০০ ধারা মতে তল্লাসী পরোয়ানা জারি করে উপরে বর্ণিত মালামাল বা ব্যক্তিকে উদ্ধার করতে পারেন।
তবে এ মামলাটি করতে হবে জেলার নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে। ম্যাজিষ্ট্রেটের কাছে যদি প্রতীয়মান হয় যে, উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলি কারও নিকট মজুদ আছে কিংবা কেউ আটকে রেখেছে, তাহলে তিনি ফৌজদারী কার্যবিধির ৯৮/১০০ ধারা মতে তল্লাশী পরোয়ানা জারি করিয়া উহা উদ্ধারের আদেশ দিতে পারেন। তবে কাউকে না কাউকে অবশ্যই ম্যাজিষ্ট্রেটের কাছে পিটিশন আবেদন দিতে হবে।
পাঠক! পুরুষশাসিত সমাজব্যবস্থায় ছেলেরাও কত অসহায়ভাবে প্রতারণার শিকার হচ্ছে, তা বুঝতে আর বাঁকী রইলো না। বাঙালী জাতি হিসেবে আমরা অনেক আবেগ প্রবণ। আবেগের তাড়নায় জীবনের সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে জীবন সম্পর্কে না বুঝে এভাবে ছেলেমেয়েরা ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে পড়ছে। তারা দুজন ছিল অপ্রাপ্ত বয়স্ক, তবুও টাকার বিনিময়ে কাজি তাদের বিয়ে পড়ালেন। কাজি যদি ছেলে ও মেয়ে দুজনের পরিবারের মতামত নিয়ে বিয়ে পড়াতেন, তাহলে ছেলেটিকে এত বড় প্রতারণার শিকার হতে হতো না। তাই বাল্যবিয়ে প্রতিরোধে কাজিদের প্রতি সরকারের উচিত দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি কার্যকর করা।
লেখক : বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবী, আইন গ্রন্থ প্রণেতা ও সম্পাদক দৈনিক ‘সময়ের দিগন্ত’।
পাঠকের মতামত:
- টঙ্গীবাড়ীতে অজ্ঞাতনামা যুবকের জবাই করা লাশ উদ্ধার
- সদ্য ইস্তফা দেওয়া উপজেলা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে এডিপি ও পিআইসি’র টাকা লুটপাটের অভিযোগ
- সাতক্ষীরায় আম নিরাপদ প্রক্রিয়ায় বাজারজাতকরণের সময়সূচি নির্ধারণ
- নির্বাচনী প্রচার মাইকের শব্দদূষণ রোধে সিইসির কাছে চিঠি
- সুন্দরবনে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে, পুড়ে ছাই ১০ একর এলাকার ছোট গাছ লতাগুল্ম
- চেয়ারম্যান প্রার্থী মুন্সী নজরুল ইসলামের নির্বাচনী মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ৫ মে দিনটিকে কেন ভুলে যেতে চায় হেফাজত
- তিন মাসে দিল্লি বিমানবন্দরে বাংলাদেশি গার্মেন্টস রপ্তানি বেড়েছে ৭ গুণ
- আগের দিন রাস্তা সংস্কারের দাবি, পরের দিন বাস্তবায়ন
- মহম্মদপুরে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী স্কুলছাত্রী ধর্ষণ মামলায় আটক ১
- নীলফামারী সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মনোনয়ন যাচাই-বাছাই সম্পন্ন
- ফরিদপুরের ভাঙ্গায় সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাস্তবায়নে মতবিনিময় সভা
- ঋণ খেলাপির দায়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী সোহাগের মনোনয়ন বাতিল
- বোয়ালমারীতে স্বর্ণের কারিগরকে কোপাল বহিষ্কৃত ছাত্রলীগ নেতা
- টাঙ্গাইলে দাবদাহে দীপ্তি ছড়াচ্ছে কৃষ্ণচূড়া, জারুল ও সোনালু ফুল
- সারাদেশে গাছ কাটা বন্ধে হাইকোর্টে রিট
- ঈশ্বরগঞ্জে পানি সাশ্রয়ী সেচ প্রযুক্তি প্রদর্শনী ট্রায়ালের মাঠ দিবস
- ‘বাংলাদেশের ঋণ খেলাপি না হওয়ার অহংকারে চিড় ধরেছে’
- প্রাকৃতিক গ্যাস আসার খবরে খুশি গোপালগঞ্জবাসী
- রাজৈরে আগুনে পুড়লো ৬টি দোকান
- দুই ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে মাদ্রাসা শিক্ষক আটক
- ‘সেনাবাহিনীর ওপর জনগণের আস্থা-বিশ্বাস আছে’
- ফরিদপুর সদরে তুমুল আলোচনায় ফকির বেলায়েত হোসেনের মোটরসাইকেল
- কাপ্তাই সেনা জোনের উদ্যোগে ‘মানবতার দেয়াল’
- তুরস্কের প্রথম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রে চলছে স্টার্টআপ ও কমিশনিং কার্যক্রম
- কাপাসিয়ায় নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সচেতনতা কর্মসূচি
- ‘প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেওয়া হবে’
- ঈশ্বরদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের সময় গ্রেফতার ১২
- যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতির মুক্তির দাবিতে ফরিদপুর যুবদলের বিক্ষোভ
- জামালপুরে ১৬ দাবি বাস্তবায়নে পবিস কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মবিরতি
- মধুখালিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ১
- সৌদি ফেরত স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যার পর থানায় স্বামীর আত্মসমর্পণ
- বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে প্রেমিকার অনশন
- ফসলি জমি থেকে অবৈধভাবে মাটি কাটায় ৫০ হাজার টাকা জরিমানা
- রহমাতুননেছা শিক্ষা উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বৃত্তি ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
- দিনাজপুরে এক পশলা বৃষ্টিতে জনজীবনে স্বস্তি
- ‘সত্য বলায় যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থে আঘাত লাগলে কিছু করার নেই’
- তৃতীয়বারের মতো লন্ডনের মেয়র হলেন সাদিক খান
- সুন্দরবনে আগুন নেভাতে ঘটনাস্থলে ৫ বাহিনী, জোয়ারের অপেক্ষা
- আজ বন্ধ থাকবে সুপ্রিম কোর্টের বিচারকাজ
- উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যুবককে জবাই করে হত্যা
- এবার রেকর্ড সংখ্যক হাজির সমাগমের প্রস্তুতি নিচ্ছে সৌদি
- দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে আজ
- খাগড়াছড়িতে বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ নিহত ৩
- নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ
- ঢাকায় ১৮ মে থেকে শুরু হচ্ছে জাপানিজ ক্যালিগ্রাফি
- এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- ননিয়া নামক স্থানে পাক সেনাদের পৈশাচিক নির্যাতনে ২৬ জন মানুষ নিহত হয়
- গরমে আইস ফেসিয়ালে যে উপকার পাবেন
- মে দিবসের কবিতা
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !