E Paper Of Daily Bangla 71
World Vision
Technomedia Limited
Mobile Version

তিন বছরেই ব্রিটেন কাঁপাচ্ছে এই মেয়ে!

২০১৭ মে ১৯ ১৩:১১:৩২
তিন বছরেই ব্রিটেন কাঁপাচ্ছে এই মেয়ে!

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : কথায় আছে, ছোট মুখ বড় কথা। এ তো দেখা যাচ্ছে, ছোট মুখ ইয়াব্বড় কথা! ব্রিটেনের রাস্তায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে তিন বছরের একরত্তি মেয়ে। স্ট্রিট ফ্যাশনে তাবড় সেলেবকেও দশ গোল দিচ্ছে বলে বলে। সকলেই মোটামুটি নিশ্চিত, ওই মেয়েই ব্রিটেনের কনিষ্ঠতম স্ট্রিট স্টাইল তারকা। ইনস্টাগ্রাম দেখলেও সেটাই মনে হচ্ছে।

কথায় আছে, ছোট মুখ বড় কথা। এ তো দেখা যাচ্ছে, ছোট মুখ ইয়াব্বড় কথা! ব্রিটেনের রাস্তায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে তিন বছরের একরত্তি মেয়ে। স্ট্রিট ফ্যাশনে তাবড় সেলেবকেও দশ গোল দিচ্ছে বলে বলে। সকলেই মোটামুটি নিশ্চিত, ওই মেয়েই ব্রিটেনের কনিষ্ঠতম স্ট্রিট স্টাইল তারকা। ইনস্টাগ্রাম দেখলেও সেটাই মনে হচ্ছে। - See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/100471#sthash.JXFAKmJG.dpuf

শ্যানেল ইনস্পায়ার্ড ড্রেস হোক কিংবা ফাঙ্কি লেদার জ্যাকেট, সবেতেই হিট কিয়েরা। মা চেলসি মেস তাকে নিয়ে ঘোরেন সবসময়ই। প্রথম শ্রেণির তারকাদেরও ‘কমপ্লেক্স’ দিতে পারে কিয়েরা। ইনস্টাগ্রামে তার এক হাজারেরও বেশি ভক্তের আর্মি রয়েছে রীতিমতো। মা ছবি তুলে ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করে দিলেই হল। ছবি শেয়ারের বন্যা বয়ে যায়।

স্ট্রিট ফ্যাশনের একটা বড় অংশ জুড়ে ব্যবহার করা হয় দেওয়াল। কিয়েরা নাকি ছবি তুলতে এতই ভালবাসে, যে দেওয়াল দেখলেই পোজ দেয়। মা চেলসি বলছেন, প্রথমে মোটেই ভাবিনি কিয়েরার পেজ এত জনপ্রিয় হবে। আটটা-নয়টা লাইক পেতাম প্রথমে। তারপর শুরু করলাম টুইনিং। মা-মেয়ে মিলে দু’জনে একই পোশাক পরে ছবি দিতে শুরু করলাম। সেই যে শুরু হল, এখনও চলছে।

দুই আলমারি ভর্তি জামাকাপড় রয়েছে কিয়েরার। সবকয়টা পোশাকই নাকি খুব প্রিয় তার। কিয়েরার মা চেলসি সিঙ্গল মাদার। একা হাতেই সব সামলান। বলা যেতে পারে, মেয়েই তার সবকিছু। তার কথায়, কিয়েরা ওর বাবার সঙ্গে থাকে না। তবে ওর বাবা দেখা করে মেয়ের সঙ্গে।

চেলসি রিটেল ওয়ার্কার। তারই এক বন্ধু অনলাইন ক্লোদিং কোম্পানি শুরু করার পর চেলসিকে প্রস্তাব দেন, কিয়েরা যদি মডেল হয় তার পোশাকের। রাজি হয়ে যান চেলসি। চেলসির প্রায় হাজার পাউন্ড খরচ হয়ে গিয়েছে কিয়েরার পোশাকের পিছনে। তবুও থামতে চান না। ইনস্টাগ্রামের অনলাইন স্টোর থেকে নিজে পছন্দ করে মেয়ের জন্য পোশাক কেনেন। দু’জনে একই রকম পোশাক পরেন যেহেতু, তাই রেডি হতে সময় লাগে মাঝে মাঝে। ঘণ্টা দুয়েক লেগে যায় কখনও। আবার কখনও দু’মিনিটেই রেডি। তবে যখনই বেরোন, সেজেগুজে বেরোন।

(ওএস/এসপি/মে ১৯, ২০১৭)

পাঠকের মতামত:

২৫ এপ্রিল ২০২৪

এ পাতার আরও সংবাদ

উপরে
Website Security Test